মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
রাফেযীদের সম্পর্কে সালাফে সালেহীন ও পরবর্তীদের মন্তব্য
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/708/23
শায়খুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়াহ্ রহ্. বলেন, ‘‘আহলে ইলম তথা বিদ্যানগণ এ কথায় একমত যে, রাফেযীরা অতি মিথ্যাবাদী একটি দল। তাদের মধ্যে মিথ্যা ও মিথ্যাচারের স্বভাব নতুন নয়। বরং পূর্ব থেকেই তাদের মধ্যে এরূপ স্বভাব রয়েছে। এ জন্য মুসলিম ইমামগণ রাফেযীদের শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিদেরকে অধিক মিথ্যাবাদী হিসেবেই চিনতেন। আশ্হাব বিন আবদুল আজীজ বলেন, ‘‘ইমাম মালেক রহ্.-কে একদা রাফেযী সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, তাদের সাথে কথা বলো না। তাদের নিকট থেকে কিছু বর্ণনা করো না। কেননা তারা মিথ্যা বলে। ইমাম মালেক আরো বলেন, যে ব্যক্তি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর সাহাবীকে গালি দেয়, ইসলামে তার কোন নাম থাকতে পারে না। অথবা বলেন, ইসলামের মধ্যে তার কোন হিস্সা বা অংশ থাকতে পারে না।’’
মহান আল্লাহর বানী;
(আরবি)
‘‘মুহাম্মদ আল্লাহর রাসূল এবং তার সাথে যারা আছে তারা কাফিরদের প্রতি অত্যন্ত কঠোর; পরস্পরের প্রতি সদয়, তুমি তাদেরকে রুকূকারী, সিজদাকারী অবস্থায় দেখতে পাবে। তারা আল্লাহর করুণা ও সন্তুষ্টি অনুসন্ধান করছে। তাদের আলামত হচ্ছে, তাদের চেহারায় সিজদার চিহ্ন থাকে। এটাই তাওরাতে তাদের দৃষ্টান্ত। আর ইনজীলে তাদের দৃষ্টান্ত হলো একটি চারাগাছের মত, যে তার কঁচিপাতা উদগত করেছে ও শক্ত করেছে, অতঃপর তা পুষ্ট হয়েছে ও স্বীয় কান্ডের উপর মজবুতভাবে দাঁড়িয়েছে, যা চাষীকে আনন্দ দেয়। যাতে তিনি তাদের দ্বারা কাফিরদেরকে ক্রোধান্বিত করতে পারেন।’’ (সূরা আল ফাতহ : ২৯)
ইমাম ইবনে কাসীর রহ্. বলেন, ‘‘এ আয়াতে ইমাম মালেক রাফেযীদের সম্পর্কে বলেন, তারা সাহাবাদের প্রতি ঘৃণা ও বিদ্বেষ পোষণ করে বিধায় তারা কাফের। কারণ তারা সাহাবাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে মূলত কুরআনের এ আয়াতকেই অস্বীকার করেছে। ইমাম কুরতুবী রহ্. বলেন, ‘‘ইমাম মালেক রহ. অতি সুন্দর কথা বলেছেন এবং আয়াতের যথার্থ ব্যাখ্যা প্রদান করেছেন। অতএব যদি কোন ব্যক্তি একজন সাহাবীর মান ক্ষুন্ন করে, অথবা কোন বর্ণনায় সাহাবাদের প্রতি দোষারোপ করে, কিংবা কুৎসা রটনা করে, তাহলে সে সমগ্র বিশ্বের প্রতিপালক আল্লাহর সাথেই প্রতিরোধ গড়ে তোলে এবং মুসলিমদের শরীয়তকে বাতিল দাবি করে।’’
আবু হাতেম বলেন, আমাকে হুরমুল্লাহ্ বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, আমি ইমাম শাফেয়ী রহ. কে বলতে শুনেছি, তিনি বলেন, রাফেযী শিয়াহ্ অপেক্ষা অধিক মিথ্যা সাক্ষ্যদাতা আর কাউকে দেখিনি।’’
মু‘মাল বিন আহাব বলেন, ইয়াযিদ বিন হারুনকে আমি বলতে শুনেছি, তিনি বলেন, প্রত্যেক বিদ‘আতীর ইলম গ্রহণ করা যায়, যদি সে তার বিদ‘আতের দিকে মানুষকে আহববান না করে। কিন্তু রাফেযী শিয়াদের থেকে ইলম গ্রহণ করা যায় না। কারণ তারা অতি মিথ্যাবাদী।’’
মুহাম্মাদ বিন সাঈদ আল-আসবাহানী বলেন, ‘‘আমি কুফার কাযী শাবিক বিন আব্দুল্লাহকে বলতে শুনেছি, তিনি বলেন, আমি রাফেযী শিয়াহ্ ব্যতীত অন্য সকলের নিকট হতে ইল্ম গ্রহণ করি। কারণ তারা মাওযু তথা মিথ্যা হাদীস তৈরী করে এবং ঐ বানোয়াট হাদীসকেই দীন হিসেবে গ্রহণ করে।’’
মু‘আবিয়াহ্ বলেন, ‘‘আমি আ‘মাশকে বলতে শুনেছি, তিনি বলেন, আমি দেখেছি যে, মানুষ তাদেরকে অর্থাৎ মুগীরাহ্ ইবনে সাঈদ রাফেযীর অনুসারীদের মিথ্যাবাদী ব্যতীত কোন নামেই বিশেষায়িত করত না।’’ ইমাম যাহাবীও অনুরূপ উল্লেখ করেছেন।
পূর্ববর্তী ইমামদের মন্তব্যের পর সংক্ষিপ্তভাবে শায়খুল ইসলাম ইবনু তাইমিয়া রহ. বলেন, ‘‘রাফেযীদের এ বিদ‘আত তথা মনগড়া ইসলাম হল নাস্তিক্যবাদ। অর্থাৎ যারা কুফরকেই ইসলাম বলে মনে করে তাদের মূলনীতি থেকে গৃহিত, ফলশ্রুতিতে তাদের অসংখ্য মিথ্যা ও বানোয়াট রাফেযীদের মধ্যে অনুপ্রবেশ করেছে। এটাকে স্বীকার করে তারা নিজেরাই বলে যে, আমাদের দীন ও ধর্মই হচ্ছে তুকইয়া। তুকইয়া হচ্ছে এই যে, ব্যক্তি মুখে যা বলবে অন্তরে তার বিপরীত গোপন রাখবে। মূলত একেই বলে মিথ্যা ও মুনাফিকী। যার মধ্যে তারা নিমজ্জিত।’’
আব্দুল্লাহ্ বিন আহমাদ বিন হাম্বাল বলেন, ‘‘আমি আমার পিতাকে রাফেযী শিয়াহ্ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, এরা আবু বকর ও ওমর রা.-কে গাল-মন্দ করে।’’ একদা ইমাম আহমাদ রহ. কে আবু বকর ও ওমর রা. সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, তাদের উপর রহম করা হয়েছে। বিদ্বেষ পোষণকারীরা তাদের উপর যে অপবাদ আরোপ করে, তা থেকে তারা সম্পূর্ণ মুক্ত ও পুত-পবিত্র। [আল মাসায়েল ওয়াল রাসায়েল আল মারবিয়াহ্ আনিল ইমাম ইমাম আহমাদ বিন হাম্বাল লি]
আবু বকর আল-মারওয়াযী থেকে খাল্লাল বর্ণনা করেন, আবু বকর, ওমর ও আয়েশা রা.-কে গাল-মন্দকারী সম্পর্কে আবু আব্দুল্লাহ্কে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, ‘‘ইসলামের গন্ডির ভেতরে সে আছে বলে আমি মনে করি না।’’ অর্থাৎ ইসলাম থেকে সে খারিজ।
খাল্লাল আরো বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, হার্ব ইবনে ইসমাঈল আল-কিরমানী আমাকে খবর দেন, তিনি বলেন, মুসা ইবনে হারুন ইবনে যিয়াদ আমাদেরকে হাদীস বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, ‘‘জনৈক ব্যক্তি যখন আল-ফিরইয়াবীকে এ মর্মে জিজ্ঞেস করেন যে, যে ব্যক্তি আবু বকর রা.-কে গালি দেয়, তার সম্পর্কে আপনার অভিমত কি? তখন তিনি জবাবে বলেন, সে ব্যক্তি অবশ্যই কাফের। জনৈক ব্যক্তি আবারো জিজ্ঞেস করেন, তার কি জানাযা পড়া হবে? তিনি বলেন, না।’’
ইবনে হায্ম রহ. বলেন, ‘‘রাফেযী শিয়ারা মুসলিম নয়, তাদের কথা দীনের ব্যাপারে দলীল হিসাবে গণ্য নয়, এটি একটি নতুন মতবাদ বা দল যা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর মৃত্যুর পচিঁশ বছর পর সৃষ্টি হয়েছে। এ দলটি ইহুদী ও খৃষ্টানদের দের মত মিথ্যা ও কুফরীর উপর নির্ভর করে চলে।’’
আবু যুর‘আহ্ আল-রাযী বলেন, ‘‘যদি তুমি কোন ব্যক্তিকে দেখ, সে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কোন সাহাবীর মর্যাদা নিয়ে তিরষ্কার করছে, অথবা তাদের মর্যাদা নিয়ে সমালোচনা করছে, তাহলে যেনে রেখো, সে অবশ্যই যিনদিক।’’
সউদী আরবের স্থায়ী ফাতাওয়া বোর্ড এর নিকট সউদী আরবের উত্তর সীমান্ত থেকে কতিপয় লোক এ মর্মে প্রশ্ন করেন যে, সেখানে জা‘ফারিয়াহ্ মাযহাবের একদল লোক রয়েছে, তাদের মধ্যে কেউ কেউ তাদের যবেহকৃত গোস্ত খাওয়া থেকে বিরত থাকে, আবার কেউ কেউ তা ভক্ষণ করে। অতএব আমাদের প্রশ্ন হচ্ছে যে, আমরা কি তাদের যবেহ্কৃত গোস্ত খেতে পারব? জ্ঞাতব্য যে, তারা বিপদাপদে
ও সুখ-স্বাচ্ছন্দে আল্লাহকে ডাকার পরিবর্তে আলী, হাসান, হুসাইন ও তাদের অন্যান্য নেতাদের আহবান করে থাকে।
স্থায়ী ফতোয়া বোর্ডের প্রধান মাননীয় শায়খ আবদুল আজীজ বিন বায রহ্. শায়খ আবদুর রাজ্জাক আফীফি, শায়খ আব্দুল্লাহ্ বিন গুদাইয়ান ও শায়খ আব্দুল্লাহ্ বিন কুঊদ, আল্লাহ্ তাদের উত্তম বিনিময় দান করুন, প্রমুখগণ উক্ত প্রশ্নের জবাব প্রদান করেন।
জবাব:
সকল প্রশংসা এক আল্লাহর জন্য, দরূদ ও সালাম বর্ষিত হোক রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম. ও তার পরিবার এবং তার সাথীদের উপর। অতঃপর...
‘‘বিষয়টি যদি এমনই হয় যেমন প্রশ্নকারী উল্লেখ করেছে, অর্থাৎ জা‘ফারিয়াহ্ মাযহাবের লোকজন আল্লাহর পরিবর্তে আলী, হাসান, হুসাইন ও তাদের নেতাদের আহবান করে, তাহলে তারা অবশ্যই মুশরিক-মুরতাদ ইসলাম থেকে বেরিয়ে গেছে। নাউযুবিলাহ্। তাদের যবেহ্কৃত গোস্ত ভক্ষণ করা হালাল নয়, যদিও তারা যবেহ্ করার সময় বিসমিল্লাহ্ পাঠ করে, তবুও তা সাধারণ মৃত জানোয়ারের ন্যায়।’’
অনুরূপভাবে শায়খ আব্দুল্লাহ্ বিন আবদুর রহমান আল-জিবরীন রাহেমাহুল্লাহ্কেও এ মর্মে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল যে, মুহতারাম শায়খ, আমাদের শহরে একজন লোক রাফেযী আক্বীদায় বিশ্বাসী, সে কসাইয়ের কাজ করে, ফলে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘আতের কিছু লোক তাদের পশু যবেহ্ করার জন্য তার নিকট যায়। তেমনিভাবে সেখানে কিছু রেষ্টুরেন্টে ঐ ব্যক্তিসহ একই পেশার আরো কয়েকজন কাজ করে। অতএব ঐ রাফেযী শিয়াসহ অনুরূপ ব্যক্তিদের সাথে আচরণ ও ব্যবহার বিধি কিরূপ হওয়া উচিৎ? তার যবেহ্কৃত পশুর গোস্ত খাওয়া হালাল না হারাম? এ বিষয়ে আপনার নিকট ফতোয়া জানতে চাই। আল্লাহ্ আপনাকে উত্তম বিনিময় দান করুন।
জবাব:
রাফেযী আক্বীদায় বিশ্বাসী লোক দ্বারা পশু যবেহ্ করা বৈধ নয়, তার যবেহ্কৃত গোস্ত খাওয়া হালাল নয়। কেননা রাফেযী আক্বীদায় বিশ্বাসীরা মুশরিক। তারা সুখে-দুঃখে আলী ইবনে আবি তালেবকে আহবান করে। এমনকি আরাফার ময়দান, তাওয়াফ ও সাঈতেও। আলী রা.-র সন্তান ও তাদের ইমামদেরকে তারা অনুরূপভাবে আহবান করে, যা আমরা একাধিকবার শুনেছি। এরূপ আহবান বড় শিরক তথা শিরকে আকবারের শামিল। যার কারণে মানুষ মুরতাদ হয় ও ইসলাম থেকে বের হয়ে যায়। একারণে তারা ইসলামের দৃষ্টিতে হত্যা যোগ্য।
তেমনিভাবে আলী রা.-র বিবরণ ও বৈশিষ্ট্যের ব্যাপারে তারা অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি ও সীমা লংঘন করে, তাঁকে এমন কিছু বিশেষণে বিশেষায়িত করে যা আল্লাহ্ ব্যতীত আর কারো জন্যে প্রযোজ্য নয়। যেমন তারা আলী রা.-কে রব ও খালেক তথা সকল কিছুর সৃষ্টিকর্তা ও পালনকর্তা গণ্য করে। সৃষ্টি জগতের নিয়ন্ত্রক বলে বিশ্বাস করে। এসব ভ্রান্ত বিশ্বাসের ফলে তারা মুরতাদ। এখানেই সীমিত নয় বরং তারা কুরআন শরীফের ব্যাপারে সন্দিহান। এ নিয়ে তারা বিরূপ সমালোচনা করে। যেমন তারা ধারণা করে যে, সাহাবাগণ কুরআন শরীফ বিকৃত করেছেন, আহলে বায়ত ও তাদের শত্রু সম্পর্কে বহু বিষয় কুরআন শরীফ থেকে বিলুপ্ত করেছেন। এ কারণে তারা কুরআন শরীফের অনুসরণ করে না ও কুরআন শরীফকে উপযুক্ত দলীল মানে না। অনুরূপ তারা বিশিষ্ট সাহাবাদের সমালোচনা করে, যেমন প্রথম তিন খলিফা, আশারায়ে মুবাশ্শারা, উম্মাহাতুল মু‘মিনীন (নবী পত্নিগণ), আনাস, জাবের, আবু হুরায়রাহ্ রা.-সহ অন্যান্য সাহাবা। এসব বিশিষ্ট সাহাবাদের হাদীস তারা গ্রহণ করে না। কারণ তাদের ধারণা মতে এরা কাফের। সহীহাইন তথা বুখারী ও মুসলিম শরীফের হাদীসের উপর তারা আমল করে না। তবে যে সমস্ত হাদীস আহলে বায়ত থেকে এসেছে সেগুলির উপর আমল করে। মিথ্যা বানোয়াট ও দলীল প্রমাণ বিহীন উক্তি দ্বারা সহীহাইনের হাদীসকে রোধ করার চেষ্টা করে। তারা যা মুখে বলে, অন্তরে তা-ই গোপন করে, যা তারা অন্যের সামনে প্রকাশ করে না। আর তারা বলে যে, ‘‘যার নিকট ‘তুকইয়া’ তথা মুনাফিকী নেই তার কোন দীন-ধর্মই নেই।’’
অতএব ভ্রাতৃত্ব ও শরীয়তের প্রতি তাদের ভালবাসার ভ্রান্ত দাবী কবুল করা হবে না। কেননা মুনাফিকী করাই হচ্ছে তাদের নিকট ধর্মীয় বিশ্বাস। যা কুরআন সুন্নাহর স্পষ্ট বিরোধী। আল্লাহ্ তাদের সর্ব প্রকার অনিষ্ট থেকে আমাদের হেফাযত করুন। ওয়া সাল্লাল্লাহু আলা মুহাম্মাদ ওয়া আলা আলিহি ওয়া সাহবিহি ওয়া সাল্লাম। [মুহতারাম শায়খ এর নিকট ১৪১৪ হিজরী সনে রাফেযীদের সাথে আচরণের বিধান সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি উক্ত ফতোয়া প্রদান করেন।]
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/708/23
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।