মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
এ কারণে আল্লাহ তা‘আলা বলেন: إِنَّمَا يَعۡمُرُ مَسَٰجِدَ ٱللَّهِ مَنۡ ءَامَنَ بِٱللَّهِ وَٱلۡيَوۡمِ ٱلۡأٓخِرِ “আল্লাহর মসজিদের রক্ষণাবেক্ষণ তো তারাই করবে যারা আল্লাহ ও শেষ দিবসের প্রতি ঈমান আনে” আল্লাহ তা‘আলা মসজিদের রক্ষণাবেক্ষণকারীর ঈমানের সাক্ষ্য দিচ্ছেন। আল্লাহ তা‘আলা বলেন: إِنَّمَا يَعۡمُرُ مَسَٰجِدَ ٱللَّهِ مَنۡ ءَامَنَ بِٱللَّهِ وَٱلۡيَوۡمِ ٱلۡأٓخِرِ “আল্লাহর মসজিদের রক্ষণাবেক্ষণ তো তারাই করবে যারা আল্লাহ ও শেষ দিবসের প্রতি ঈমান আনে” তিরমিযী, ইবনু মারদুওয়াইহ এবং হাকিম তাঁর মুস্তাদরিকে এ হাদিস বর্ণনা করেছেন।
আব্দুর রাযযাক বর্ণনা করেন, আমর ইবনু মাইমূন আল-আউদী বলেন: রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর এমন কতিপয় সাহাবীর সাথে আমার সাক্ষাত হয়েছে, যারা বলতেন: মসজিদসমূহ হচ্ছে জমিনে আল্লাহ তা‘আলার গৃহ আর আল্লাহ তা‘আলার অধিকার হচ্ছে যারা এই ঘরসমূহে আসে তাদেরকে তিনি সম্মান করবেন। আল্লাহ তা‘আলার বাণী: وَأَقَامَ ٱلصَّلَوٰةَ “সালাত প্রতিষ্ঠা করে” অর্থাৎ যেটা দেহের সবচেয়ে বড় ইবাদত وَءَاتَى ٱلزَّكَوٰةَ “যাকাত আদায় করে” অর্থাৎ যেটা সবচেয়ে ভালো কাজ যা অন্যান্য লোকদেরকে উপকার করে। وَلَمۡ يَخۡشَ إِلَّا ٱللَّهَۖ “আর আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে ভয় করে না” অর্থাৎ তারা কেবলমাত্র আল্লাহকে ভয় করে, তাঁকে ছাড়া আর কাউকে ভয় পায় না। فَعَسَىٰٓ أُوْلَٰٓئِكَ أَن يَكُونُواْ مِنَ ٱلۡمُهۡتَدِينَ “আশা করা যায়, তারাই হবে সঠিক পথপ্রাপ্তদের অন্তর্ভুক্ত।” আলী ইবনু আবু তালহা বর্ণনা করেন, আব্দুল্লাহ ইবনু আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহুমা এ আয়াত -إِنَّمَا يَعۡمُرُ مَسَٰجِدَ ٱللَّهِ مَنۡ ءَامَنَ بِٱللَّهِ وَٱلۡيَوۡمِ ٱلۡأٓخِرِ “আল্লাহর মসজিদের রক্ষণাবেক্ষণ তো তারাই করবে যারা আল্লাহ ও শেষ দিবসের প্রতি ঈমান আনে” সম্পর্কে বলেন: যে ব্যক্তি (ইবাদতে) আল্লাহ তা‘আলাকে এক জানে, সে আখেরাতের ওপর ঈমান আনয়ন করে। তিনি বলেন: যে ব্যক্তি আল্লাহ তা‘আলার অবতীর্ণ হওয়া وَأَقَامَ ٱلصَّلَوٰةَ “সালাত প্রতিষ্ঠা করে” এ আয়াতের প্রতি ঈমান আনে অর্থাৎ পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের প্রতি যত্নবান হয়, وَلَمۡ يَخۡشَ إِلَّا ٱللَّهَۖ “আর আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে ভয় করে না” তিনি বলেন: সে কেবল আল্লাহ তা‘আলার ইবাদত করে।
فَعَسَىٰٓ أُوْلَٰٓئِكَ أَن يَكُونُواْ مِنَ ٱلۡمُهۡتَدِينَ “নিশ্চিত যে, তারাই হবে সঠিক পথপ্রাপ্তদের অন্তর্ভুক্ত” আল্লাহ তা‘আলা বলেন: এ ধরণের লোকেরাই সফলকাম। (এখানে عَسَىٰٓ নিশ্চিত অর্থে, সন্দেহের অর্থে নয়) যেমন তাঁর নবীর জন্য তাঁর বাণী: ﴿عَسَىٰٓ أَن يَبۡعَثَكَ رَبُّكَ مَقَامٗا مَّحۡمُودٗا ٧٩ ﴾ [ الاسراء : ٧٩ ] “শীঘ্রই তোমার রব তোমাকে প্রশংসিত স্থানে উন্নীত করবেন।” (সূরা আল-ইসরা: ৭৯) তিনি বলেন: তোমার রব তোমাকে জান্নাতের শ্রেষ্ঠতম প্রশংসিত স্থানে অধিষ্ঠিত করবেন অর্থাৎ শাফা‘আত করার স্থান প্রদান করবেন, কুরআনে যে স্থানেই عَسَىٰٓ কথাটি এসেছে সেটা হবেই-নিশ্চিত অর্থে।
“১৯. হাজীদেরকে পানি পান করানো আর মসজিদে হারামের রক্ষণাবেক্ষণ করাকে কি তোমরা তাদের কাজের সমান মনে কর যারা আল্লাহ ও শেষ দিবসের উপর বিশ্বাস করে আর আল্লাহর পথে জিহাদ করে? আল্লাহর দৃষ্টিতে এরা সমান নয়। (যারা ভ্রান্ত পথে আল্লাহর সন্তুষ্টি খুঁজে এমন) যালিম সম্প্রদায়কে আল্লাহ সৎপথে পরিচালিত করেন না। ২০. যারা ঈমান আনে, হিজরত করে, আর নিজেদের জান-মাল দিয়ে আল্লাহর পথে জিহাদ করে, আল্লাহর নিকট তাদের বিরাট মর্যাদা রয়েছে, এরাই হলো সফলকাম। ২১. তাদের রব তাদেরকে সুসংবাদ দিচ্ছেন তাঁর দয়া ও সন্তুষ্টির, আর জান্নাতের যেখানে তাদের জন্য আছে স্থায়ী সুখ-সামগ্রী। ২২. যেখানে তারা চিরদিন থাকবে। আল্লাহর কাছেই তো রয়েছে মহা পুরস্কার।” [সূরা আত-তাওবাহ্: ১৯-২২]
হাজীদেরকে পানি পান করানো আর মসজিদে হারামের রক্ষণাবেক্ষণ করা ঈমান এবং জিহাদের সমান নয়,
আউফী তাঁর তাফসীরে বর্ণনা করেন, আব্দুল্লাহ ইবনু আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহুমা এই আয়াতের তাফসীর প্রসঙ্গে বলেন: মুশরিকরা বলে: আল্লাহর ঘরের রক্ষণাবেক্ষণকারী এবং হাজীদের পানি পান করায়, এমন ব্যক্তি মু’মিন ও জিহাদ কারীর চেয়ে উত্তম। তারা মসজিদুল হারাম নিয়ে গর্ব করত আর তারা এ নিয়ে এ জন্য অহংকার করত যে, তারা এই এলাকার বাসিন্দা এবং এর রক্ষণাবেক্ষণকারী। আল্লাহ তা‘আলা তাদের অহংকার এবং সত্যকে প্রত্যাখ্যানের কথা উল্লেখ করেন। তিনি মসজিদুল হারামের মুশরিক রক্ষণাবেক্ষণকারীদের উদ্দেশ্য করে বলেন: ﴿قَدۡ كَانَتۡ ءَايَٰتِي تُتۡلَىٰ عَلَيۡكُمۡ فَكُنتُمۡ عَلَىٰٓ أَعۡقَٰبِكُمۡ تَنكِصُونَ ٦٦ مُسۡتَكۡبِرِينَ بِهِۦ سَٰمِرٗا تَهۡجُرُونَ ٦٧﴾ [ المؤمنون : ٦٦، ٦٧ ] “আমার আয়াত তোমাদের কাছে পড়ে শোনানো হত, কিন্তু তোমরা গোড়ালির ভরে পিছনে ঘুরে দাঁড়াতে। অহংকার বশতঃ (কুরআন) সম্পর্কে অর্থহীন কথা বলতে যেমন কেউ রাতে গল্প বলে।” [সুরা আল-মু’মিনুন: ৬৬-৬৭] অর্থাৎ তারা মসজিদুল হারাম নিয়ে গর্ববোধ করত। তিনি বলেন: بِهِ سَامِرًا “কেউ রাতে গল্প বলে” অর্থাৎ তারা রাতে গল্পগুজব করত আর কুরআন ও নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সম্পর্কে অর্থহীন কথা বলত, ফলে আল্লাহ তা‘আলা ঈমানকে এবং নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সঙ্গে জিহাদ করাকে মুশরিকদের কর্তৃক বায়তুল্লাহর রক্ষণাবেক্ষণ করা এবং হাজীদেরকে পানি পান করানোর চেয়ে উত্তম বলে ঘোষণা দেন। তাঁর সাথে শরীক স্থাপন করা অবস্থায় তাঁর ঘরের রক্ষণাবেক্ষণ করা এবং এর খেদমত করা তাদের কোনো উপকারে আসবে না। আল্লাহ তা‘আলা বলেন: لَا يَسۡتَوُۥنَ عِندَ ٱللَّهِۗ وَٱللَّهُ لَا يَهۡدِي ٱلۡقَوۡمَ ٱلظَّٰلِمِينَ “আল্লাহর দৃষ্টিতে এরা সমান নয়। যালিম সম্প্রদায়কে আল্লাহ সৎপথে পরিচালিত করেন না” অর্থাৎ যারা ধারণা করে যে, তারা রক্ষণাবেক্ষণকারী আল্লাহ তা‘আলা তাদের শির্কের কারণে তাদেরকে যালিম হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন, তাদের রক্ষণাবেক্ষণ তাদের কোনো উপকারে আসে নি।
আলী ইবনু আবু তালহা বর্ণনা করেন, আব্দুল্লাহ ইবনু আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহুমা এবং আয়াতের তাফসীর সম্পর্কে বলেন: এই আয়াত অবতীর্ণ হয় আব্বাস ইবনু আব্দুল মুত্তালিব সম্পর্কে বদর যুদ্ধে যখন তিনি বন্দি হন তখন বলেন: যদি তোমরা আমাদের পূর্বে ইসলাম গ্রহণ করে থাক আর হিজরত ও জিহাদ কর তবে শুনে রাখ! আমরা মসজিদুল হারামের রক্ষণাবেক্ষণ করতাম হাজীদেরকে পানি পান করাতাম, ঋণগ্রস্ত ব্যক্তিদের ঋণ মাফ করে দিতাম। আল্লাহ তা‘আলা বলেন: أَجَعَلۡتُمۡ سِقَايَةَ ٱلۡحَآجِّ “হাজীদেরকে পানি পান করানোকে কি করেছ” এখান থেকে لَا يَهۡدِي ٱلۡقَوۡمَ ٱلظَّٰلِمِينَ “যালিম সম্প্রদায়কে আল্লাহ সৎপথে পরিচালিত করেন না” আয়াত পর্যন্ত। অর্থাৎ এ সবকিছু তাদের মুশরিক অবস্থায়, আর শির্ক লিপ্ত থাকা অবস্থায় আমি (আল্লাহ) কোনো আমল গ্রহণ করব না। দাহ্হাক ইবনু মুযাহিম বলেন: মুসলিমবৃন্দ আব্বাস এবং তাঁর সঙ্গি-সাথীদের নিকট আগমন করেন, যারা বদর যুদ্ধে বন্দী হয়েছিল আর তাদেরকে তাদের শির্কের জন্য তিরস্কার করেন। তখন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা বলেন: জেনে রাখ, আল্লাহর শপথ, আমরা মসজিদুল হারামের রক্ষণাবেক্ষণ করতাম, ঋণগ্রস্তদের ঋণকে মাফ করতাম, বায়তুল্লাহয় গিলাফ চড়াতাম, হাজীদেরকে পানি পান করাতাম। তখন আল্লাহ তা‘আলা অবতীর্ণ করেন: أَجَعَلۡتُمۡ سِقَايَةَ ٱلۡحَآجِّ “হাজীদেরকে পানি পান করানোকে কি তোমরা সমান জ্ঞান করেছ।”
এ আয়াতের তাফসীর সম্পর্কে মারফূ সূত্রে হাদিস বর্ণিত হয়েছে যা অবশ্যই এখানে উল্লেখযোগ্য। আব্দুর রাযযাক বর্ণনা করেন, নু‘মান ইবনু বাশীর রাদিয়াল্লাহু আনহুমা বলেন, জনৈক ব্যক্তি বলেন: ইসলাম গ্রহণের পরে হাজীদের পানি পান করানো ছাড়া আর যদি কোন কাজ না করি তবে তাতে আমার পরওয়া নেই। আরেকজন বলে: ইসলাম গ্রহণের পরে মসজিদুল হারামের রক্ষণাবেক্ষণ ছাড়া আর যদি কোনো কাজ না করি তবে তাতে আমার পরওয়া নেই। আরেকজন বলে: তোমরা যা বলছ তার চেয়ে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করা অধিক উত্তম। তখন ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু তাদের ধমক দিয়ে বলেন: রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর মিম্বারের নিকট তোমরা উচ্চস্বরে কথাবার্তা বলো না। আর সেদিন ছিল জুমু‘আর দিন। কিন্তু আমরা জুমু‘আর সালাত আদায় শেষে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট গিয়ে তাঁকে এ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে (এ আয়াত) অবতীর্ণ হয়: أَجَعَلۡتُمۡ سِقَايَةَ ٱلۡحَآجِّ وَعِمَارَةَ ٱلۡمَسۡجِدِ ٱلۡحَرَامِ “হাজীদেরকে পানি পান করানো আর মসজিদে হারামের রক্ষণাবেক্ষণ করাকে কি তোমরা তাদের কাজের সমান মনে কর لَا يَسۡتَوُۥنَ عِندَ ٱللَّهِۗ “আল্লাহর দৃষ্টিতে এরা সমান নয়” এই পর্যন্ত।
“২৩. হে ঈমানদারগণ! তোমরা তোমাদের পিতা আর ভাইদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না যদি তারা ঈমানের চেয়ে কুফরিকেই বেশি ভালোবাসে। তোমাদের মধ্যে যারা তাদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করে, তারাই যালিম। ২৪. বল, ‘যদি তোমাদের পিতারা, আর তোমাদের সন্তানেরা, আর তোমাদের ভাইয়েরা, আর তোমাদের স্ত্রীরা, আর তোমাদের গোষ্ঠীর লোকেরা আর ধন-সম্পদ যা তোমরা অর্জন করেছ, আর ব্যবসা তোমরা যার মন্দার ভয় কর, আর বাসস্থান যা তোমরা ভালো বাস (এসব) যদি তোমাদের নিকট প্রিয়তর হয় আল্লাহ, তাঁর রাসূল ও তাঁর পথে জিহাদ করা হতে, তাহলে অপেক্ষা কর যতক্ষণ না আল্লাহ তাঁর চূড়ান্ত ফায়সালা তোমাদের কাছে নিয়ে আসেন।’ আর আল্লাহ অবাধ্য আচরণকারীদেরকে সঠিক পথ প্রদর্শন করেন না।” [সূরা আত-তাওবাহ্: ২৩-২৪]
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/344/6
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।