১
কিতাবের নাম/ লেখক/ অনুবাদক/ সম্পাদক
২
কভার পেইজ থেকে
৩
লেখকের কথা
৪
পূর্বাভাষ
৫
পবিত্রতা
৬
পবিত্রতার প্রকারভেদ:
৭
অদৃশ্য পবিত্রতা :
৮
দৃশ্যমান পবিত্রতা:
৯
বাহ্যিক পবিত্রতা অর্জনের দু’টি মাধ্যম : পানি ও মাটি
পানি কর্তৃক পবিত্রতা :
১০
পানি সংক্রান্ত বিধান :
১১
পানির সাধারণ প্রকৃতি:
১২
পানির প্রকারভেদ :
১৩
১. পবিত্র ও পবিত্রতা বিধানকারী পানি:
১৪
২. পবিত্র তবে পবিত্রতা বিধানকারী নয়:
১৫
৩. যা নাপাক ও ব্যবহার করা হারাম :
১৬
মাটি কর্তৃক পবিত্রতা:
১৭
নাপাকীর প্রকারভেদ ও তা থেকে পবিত্রতা অর্জন:
১৮
নাপাকীর প্রকারভেদ :
১৯
১. মানুষের মল-মূত্র :
২০
মল-মূত্র ত্যাগের শর‘ঈ নিয়ম :
শৌচাগারে প্রবেশের সময় যে দো‘আ পড়তে হয় :
২১
শৌচাগার থেকে বের হওয়ার সময় যে দো‘আ পড়তে হয়:
২২
মল-মূত্র ত্যাগ সম্পর্কীত মাসআলাসমূহ:
১. মল-মূত্র ত্যাগের সময় কিবলামুখী হওয়া অথবা কিবলাকে পেছন দেওয়া জায়েয নয়।
২৩
২. গোবর অথবা হাড় দিয়ে ইস্তিঞ্জা তথা মল-মূত্র পরিস্কার করা জায়েয নয়।
২৪
৩. পথে-ঘাটে, বৈঠকখানা অথবা ছায়াবিশিষ্ট গাছের তলায় মল-মূত্র ত্যাগ করা জায়েয নয়।
২৫
৪. ডান হাত দিয়ে লজ্জাস্থান স্পর্শ বা ইস্তিঞ্জা করা জায়েয নয়।
২৬
৫. ঢিলা-কুলুপ ব্যবহার করলে বেজোড় ব্যবহার করতে হয়।
২৭
৬. ঢিলা-কুলুপ ব্যবহার করলে কমপক্ষে তিনটি ব্যবহার করতে হয়।
২৮
৭. মল-মূত্র ত্যাগের সময় আপনাকে কেউ যেন দেখতে না পায়।
২৯
৮. পানি, ঢিলা অথবা যে কোনো মর্যাদাহীন পবিত্র বস্তু দিয়ে ভালোভাবে ইস্তিঞ্জা করে নিবে যাতে উভয় দ্বার সম্পূর্ণরূপে পরিষ্কার হয়ে যায়।
৩০
৯. প্রস্রাব করার সময় কোনো ব্যক্তি সালাম দিলে উত্তর দেওয়া যাবে না। এমতাবস্থায় কোনো কথা ও বলা যাবে না।
৩১
১০. গোসলখানায় প্রস্রাব করা নিষেধ।
৩২
১১. অযু ও ইস্তিঞ্জার লোটা ভিন্ন হওয়া উচিত।
৩৩
১২. মল-মূত্র ত্যাগ বা ভোজনের বেশী প্রয়োজনীয়তা দেখা দিলে তা প্রথমে সেরে নিবে। অতঃপর সালাত আদায় করবে।
৩৪
১৩. মল-মূত্র ত্যাগের সময় সম্পূর্ণরূপে বসার প্রস্তুতি নিলেই কাপড় খুলবে; তার পূর্বে নয়।
৩৫
১৪. স্থির পানিতে প্রস্রাব করা নিষেধ।
৩৬
১৫. ইস্তিঞ্জা করার পর হাতখানা মাটি দিয়ে ঘষে অতঃপর ধুয়ে নিবে।
৩৭
১৬. বসার স্থান চাইতে তুলনামূলক নরম ও নিচু স্থানে প্রস্রাব করবে
৩৮
প্রস্রাবের ছিঁটা থেকে বাঁচার কঠিন নির্দেশ:
৩৯
১৭. বিনা প্রয়োজনে বাটি বা পাত্রে প্রস্রাব করা নিষেধ।
৪০
১৮. মুসলিমদের কবরস্থানে মল-মূত্র ত্যাগ করা নিষেধ।
৪১
মল-মূত্র থেকে পবিত্রতা :
ভূমির পবিত্রতা :
৪২
নাপাক কাপড়ের পবিত্রতা:
৪৩
শাড়ীর নিম্নাংশের পবিত্রতা:
৪৪
দুগ্ধপোষ্য শিশুর প্রস্রাব থেকে পবিত্রতা:
৪৫
নাপাক জুতার পবিত্রতা:
৪৬
২. কুকুরের উচ্ছিষ্ট :
কুকুর কর্তৃক অপবিত্র থালা-বাসন ইত্যাদির পবিত্রতা :
৪৭
৩. প্রবাহিত রক্ত, শুকরের গোশত ও মৃত জন্তু:
৪৮
মৃত পশুর চামড়া সংক্রান্ত বিধান:
৪৯
৪. বীর্য:
৫০
৫. মযী :
৫১
মযী বের হলে গোসল করতে হয় না:
৫২
৬. অদী:
৫৩
মনী, মযী ও অদীর মধ্যে পার্থক্য:
৫৪
৭. মহিলাদের ঋতুস্রাব:
৫৫
ঋতুবতী মহিলার সাথে মেলামেশা:
৫৬
ঋতুবতী মহিলার কুরআন পাঠ:
৫৭
ঋতুবতী মহিলার সালাত-সাওম:
৫৮
৮. লিকোরিয়া (সাদাস্রাব):
৫৯
লিকোরিয়ায় গোসল ফরয হয় না:
৬০
৯. ইস্তিহাযা:
৬১
ইস্তিহাযা সংক্রান্ত মাসআলাসমূহ:
৬২
১০. নিফাস:
৬৩
নিফাস সংক্রান্ত বিধান:
৬৪
১১. জাল্লালা (মল ভক্ষণকারী পশু):
৬৫
১২. ইঁদুর:
৬৬
১৩. গোশত খাওয়া হারাম এমন যে কোনো পশুর মল-মূত্র:
৬৭
১৪. মদ:
৬৮
সালাত আদায়কারী ব্যক্তির নাপাকী থেকে পবিত্রতা:
৬৯
পবিত্রতা সংক্রান্ত বিশেষ সূত্র:
৭০
সন্দেহ ঝেড়ে মুছে নিশ্চিত অতীতের দিকে প্রত্যাবর্তন:
৭১
বিড়ালে মুখ দেওয়া থালা-বাসন:
৭২
সুনানুল ফিত্বরাহ (প্রকৃতি সম্মত ক্রিয়াকলাপ):
৭৩
১. খাৎনা বা মুসলমানি করা:
৭৪
১. নাভীর নিম্নাংশের লোম মুণ্ডন:
২. বগলের লোম ছেঁড়া।
৩. নখ কাটা।
৪. মোচ কাটা:
৭৫
৫. দাড়ি লম্বা করা:
৭৬
৬. মিসওয়াক করা:
৭৭
মিসওয়াক করার গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সময়:
(ক) ঘুম থেকে জেগে:
৭৮
(খ) প্রত্যেক অযুর সময়:
৭৯
(গ) প্রত্যেক সালাতের সময়:
৮০
(ঘ) ঘরে ঢুকার সময়:
৮১
(ঙ) মুখ দুর্গন্ধ, রুচি পরিবর্তন কিংবা দীর্ঘকাল পানাহারবশত দাঁত হলুদবর্ণ হলে:
৮২
(চ) কুরআন মাজীদ পড়ার সময়:
৮৩
(৭) আঙ্গুলের সন্ধিস্থলগুলো ভালোভাবে ধৌত করা:
৮৪
১. অযুর সময় নাকে পানি ব্যবহার করা।
২. ইস্তিঞ্জা করা।
৮৫
ফিতরাত বা প্রকৃতির প্রকারভেদ:
৮৬
ঘুম থেকে জেগে যা করতে হয়:
১. উভয় হাত তিনবার ধোয়া:
৮৭
২. তিনবার নাক পরিষ্কার করা:
৮৮
অযু:
৮৯
কী জন্য অযু করতে হয়:
৯০
১. যে কোনো ধরনের সালাত আদায়ের জন্য:
৯১
২. কা‘বা শরীফ তাওয়াফের জন্য:
৯২
২. কুরআন মাজীদ স্পর্শ করার জন্য:
৯৩
অযুর ফযীলত:
৯৪
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেভাবে অযু করতেন:
১. অযুর শুরুতে নিয়্যাত করতেন
৯৫
২. “বিসমিল্লাহ” পড়ে অযু শুরু করতেন।
৯৬
৩. ডান দিক থেকে অযু শুরু করতেন।
৯৭
৪. দু’হাত কব্জি পর্যন্ত তিন বার ধুয়ে নিতেন
৯৮
৫. হাত ও পদযুগল ধোয়ার সময় আঙ্গুলগুলোর মধ্যবর্তী ফাঁকা জায়গাগুলো কনিষ্ঠাঙ্গুলি দিয়ে খিলাল করে নিতেন।
৯৯
৬. এক বা তিন চিল্লু (করতলভর্তি পরিমাণ) পানি ডান হাতে নিয়ে তিন তিন বার একই সাথে কুল্লি করতেন ও নাকে পানি দিতেন এবং বাম হাত দিয়ে নাকের ছিদ্রদ্বয় ভালোভাবে ঝেড়ে নিতেন।
১০০
৭. তিনবার সমস্ত মুখমণ্ডল (কান থেকে কান এবং মাথার সম্মুখবর্তী চুলের গোড়া থেকে চিবুক ও দাড়ির নীচ পর্যন্ত) ধুয়ে নিতেন
১০১
৮. দাড়ি খেলাল করতেন
১০২
৯. উভয় হাত কনুইসহ তিনবার ধুয়ে নিতেন
১০৩
১০. সম্পূর্ণ মাথা একবার মাসাহ করতেন
১০৪
১১. উভয় পা টাখনুসহ তিনবার ধুয়ে নিতেন
১০৫
১২. অযু শেষে নিচের পরিধেয় বস্ত্রে পানি ছিঁটিয়ে দিতেন।
১০৬
১৩. অযু শেষে নিম্নোক্ত দো‘আসমূহ পাঠ করতেন।
১০৭
১৪. অযু শেষে তিনি দু’ রাকাত সালাত পড়তেন
১০৮
অযুর অঙ্গগুলো দু’ একবারও ধোয়া যায়:
১০৯
অযুর কোনো অঙ্গ ধোয়ার সময় চুল পরিমাণ জায়গাও শুকনা রাখা যাবে না:
১১০
এক অযু দিয়ে কয়েক ওয়াক্ত সালাত আদায় করা যায়:
১১১
অযুর ফরয ও রুকনসমূহ:
১১২
১. সমস্ত মুখমণ্ডল ধৌত করা:
১১৩
২. কনুইসহ উভয় হাত ধৌত করা:
১১৪
৩. সম্পূর্ণ মাথা মাসাহ করা:
১১৫
ক. সরাসরি সম্পূর্ণ মাথা মাসাহ করা
১১৬
খ. মাথায় দৃঢ়ভাবে বাঁধা পাগড়ীর উপর মাসাহ করা
১১৭
গ. পাগড়ি ও কপাল উভয়টি মাসাহ করা
১১৮
৪. উভয় পা টাখনুসহ ধৌত করা:
১১৯
৫. ধোয়ার সময় অঙ্গগুলোর মাঝে পর্যায়ক্রম বজায় রাখা:
১২০
৬. অযুর সময় অঙ্গপ্রত্যঙ্গগুলোর মাঝে ধারাবাহিকতা বজায় রাখা:
১২১
অযুর শর্তসমূহ:
১২২
অযুর সুন্নাতসমূহ:
১২৩
১. মিসওয়াক করা:
১২৪
২. অযু করার পূর্বে উভয় হাত কব্জি পর্যন্ত ধৌত করা:
১২৫
৩. অযুর অঙ্গগুলো ঘষেমলে ধৌত করা:
১২৬
৪. অযুর প্রতিটি অঙ্গ তিন তিন বার ধোয়া। কারণ, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অযুর অঙ্গগুলো বেশির ভাগ সময় তিন তিন বার ধুয়েছেন। তেমনিভাবে তিনি কখনো অযুর অঙ্গগুলো দু’ দু’বার আবার কখনো এক একবার এবং কখনো কোনো অঙ্গ দু’বার আবার কোনো অঙ্গ তিনবার ধুয়েছেন। এ সম্পর্কীয় সকল হাদীস পূর্বে উল্লিখিত হয়েছে।
৫. অযুর শেষে দো‘আ পড়া।
১২৭
৬. অযুশেষে দু’ রাকাত (তাহিয়্যাতুল উযু) সালাত আদায় করা।
১২৮
৭. কোনো বাড়াবাড়ি ব্যতীত স্বাভাবিক পন্থায় ভালোভাবে অযু করা।
১২৯
যে যে কারণে অযু নষ্ট হয়:
১৩০
১. মল-মূত্রদ্বার দিয়ে কোনো কিছু বের হলে:
১৩১
২. ঘুম বা অন্য যে কোনো কারণে অচেতন হলে:
১৩২
৩. কোনো আবরণ ছাড়াই হাত দিয়ে লিঙ্গ বা গুহ্যদ্বার স্পর্শ করলে:
১৩৩
৪. উটের গোশত খেলে:
১৩৪
৫. মুরতাদ (যে ইসলাম ধর্ম পরিত্যাগ করেছে) হয়ে গেলে:
১৩৫
শরীর থেকে রক্ত বের হলে অযু নষ্ট হয় না:
১৩৬
সালাতে অযু বিনষ্ট হলে কী করতে হবে:
১৩৭
যখন অযু করা মুস্তাহাব:
১৩৮
১. যিকির ও দো‘আর জন্য:
১৩৯
২. ঘুমানোর পূর্বে:
১৪০
৩. অযু নষ্ট হলে:
১৪১
৪. প্রতি ওয়াক্ত সালাতের জন্য:
১৪২
৫. মৃত ব্যক্তিকে কবরমুখে বহন করার পর:
১৪৩
৬. বমি হলে:
১৪৪
৭. আগুনে পাকানো কোনো খাবার খেলে:
১৪৫
৮. জুনুবী ব্যক্তি কোনো খাবার খেতে ইচ্ছে করলে:
১৪৬
৯. দ্বিতীয়বার সহবাসের জন্য:
১৪৭
১০. জুনুবী ব্যক্তি গোসল না করে শোয়ার ইচ্ছে করলে:
১৪৮
মোজা, পাগড়ী ও ব্যান্ডেজের উপর মাসাহ:
ক. মোজার উপর মাসাহ করার বিধান:
১৪৯
খ. মোজা মাসাহ করার শর্তসমূহ:
১. সম্পূর্ণ পবিত্রতাবস্থায় (অযু অবস্থায়) মোজা জোড়া পরিধান করতে হবে:
১৫০
২. ছোট অপবিত্রতার জন্য মোজা মাসাহ করবে:
১৫১
৩. শুধু শরী‘আত নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই মাসাহ করবে:
১৫২
৪. মোজা জোড়া সম্পূর্ণরূপে পবিত্র হতে হবে:
১৫৩
৫. মোজা জোড়া টাখনু পর্যন্ত পদযুগল ঢেকে রাখতে হবে:
১৫৪
৬. মোজা জোড়া জায়েয পন্থায় সংগৃহীত ও শরী‘আত সম্মত হতে হবে:
১৫৫
৭. মাসাহ’র সময়সীমা পূর্ণ হওয়ার পূর্বে মোজা খোলা যাবে না:
১৫৬
যখন মাসাহ ভঙ্গ হয়:
১৫৭
মাসাহ করার পদ্ধতি:
১৫৮
জাওরাবের উপর মাসাহ:
১৫৯
পাগড়ীর উপর মাসাহ:
১৬০
ব্যান্ডেজের উপর মাসাহ:
১৬১
মোজা ও ব্যান্ডেজের উপর মাসাহ করার মধ্যে পার্থক্য
১৬২
ক্ষত-বিক্ষত স্থানের শরঈ বিধান:
১৬৩
গোসল
যখন গোসল করা ফরয:
১৬৪
১. উত্তেজনাসহ বীর্যপাত হলে:
১৬৫
স্বপ্নদোষ:
১৬৬
ঘুম থেকে জেগে পোশাকে আর্দ্রতা দেখতে পেলে:
১৬৭
১. সে নিশ্চিত যে, এ আর্দ্রতা বীর্যের।
১৬৮
২. সে নিশ্চিত যে, এ আর্দ্রতা বীর্যের নয়।
১৬৯
৩. সে নিশ্চিতভাবে জানে না যে, এ আর্দ্রতা বীর্যের না মযির।
১৭০
২. স্ত্রীসহবাস করলে:
১৭১
জানাবত (বীর্যপাত সংক্রান্ত অপবিত্রতা) বিষয়ক বিধান :
জুনুবী মহিলার কেশ সংক্রান্ত মাসআলা:
১৭২
জুনুবী ব্যক্তির সাথে মেলামেশা বা মোসাফাহা:
১৭৩
জুনুবী ব্যক্তির পানাহার, নিদ্রা ও পুনঃসহবাস:
১৭৪
৩. কোনো কাফির ব্যক্তি মুসলিম হলে।
১৭৫
৪. যুদ্ধক্ষেত্রের শহীদ ব্যতীত যে কোনো মুসলিম ইন্তেকাল করলে।
১৭৬
৫. মহিলাদের ঋতুস্রাব হলে।
১৭৭
৬. নিফাস বা সন্তান প্রসবোত্তর স্রাব নির্গত হলে।
১৭৮
জুনুবী অবস্থায় যা করা নিষেধ:
১৭৯
১. সালাত পড়া:
১৮০
২. কা‘বা শরীফ তাওয়াফ করা:
১৮১
৩. কুরআন মাজীদ স্পর্শ করা:
১৮২
৪. কুরআন মাজীদ তিলাওয়াত করা:
১৮৩
৫. মসজিদে অবস্থান করা:
১৮৪
গোসলের শর্তসমূহ:
১৮৫
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেভাবে গোসল করতেন
১৮৬
১. প্রথমে গোসলের নিয়্যাত করতেন।
১৮৭
২. “বিসমিল্লাহ” বলে গোসল শুরু করতেন।
১৮৮
৩. উভয় হাত কব্জি পর্যন্ত তিন বার ধুয়ে নিতেন।
১৮৯
৪. বাম হাতে পানি ঢেলে নিজ লজ্জাস্থান পরিষ্কার করতেন।
১৯০
৫. বাম হাতটি পবিত্র মাটি দিয়ে বা দেওয়ালে ঘষে নিতেন অথবা পানি দ্বারা ভালোভাবে ধুয়ে নিতেন ।
১৯১
৬. সালাতের অযুর ন্যায় ভালোভাবে পূর্ণাঙ্গরূপে অযু করতেন অথবা অযুর সময় পদযুগল না ধুয়ে গোসল শেষে তা ধৌত করতেন।
১৯২
৭. পানি দ্বারা হাতের আঙ্গুলগুলো ভিজিয়ে তা দিয়ে চুল খেলাল করতেন।
১৯৩
৮. পুরো শরীরে পানি প্রবাহিত করতেন। প্রথমে ডান পার্শ্বে অতঃপর বাম পার্শ্বে প্রবাহিত করতেন।
১৯৪
৯. পূর্বের জায়গা ছেড়ে একটু দূরে গিয়ে উভয় পা ধুয়ে নিতেন।
১৯৫
খোলা জায়গায় গোসল করা নিষেধ:
১৯৬
গোসলের অযু দিয়েই সালাত পড়া যায়:
১৯৭
যখন গোসল করা মুস্তাহাব:
১৯৮
১. জুমু‘আর দিন গোসল করা:
১৯৯
২. হজ বা উমরার ইহরামের জন্য গোসল করা:
২০০
৩. মক্কায় প্রবেশের পূর্বে গোসল করা:
২০১
৪. প্রতিবার স্ত্রীসঙ্গমের জন্য গোসল করা:
২০২
৫. মৃত ব্যক্তিকে গোসল দেওয়ার পর গোসল করা:
২০৩
৬. মুশরিক ও কাফির ব্যক্তিকে মাটিচাপা দিয়ে গোসল করা:
২০৪
৭. মুস্তাহাযা মহিলার ক্ষেত্রে প্রতি ওয়াক্ত সালাতের জন্য অথবা দু’ ওয়াক্ত সালাত একত্রে পড়ার জন্য গোসল করা:
২০৫
৮. বেঁহুশ হওয়ার পর চেতনা ফিরে পেলে:
২০৬
৯. কাফির ব্যক্তি মুসলমান হলে:
২০৭
১০. দু’ ঈদের সালাতের জন্য গোসল করা:
২০৮
১১. আরাফার দিন গোসল করা:
২০৯
তায়াম্মুম
২১০
তায়াম্মুমের বিধান:
২১১
যখন তায়াম্মুম জায়েয:
২১২
তায়াম্মুমের শর্তসমূহ:
২১৩
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেভাবে তায়াম্মুম করতেন
২১৪
তায়াম্মুমের রুকনসমূহ:
২১৫
তায়াম্মুম ভঙ্গকারী কারণসমূহ :
২১৬
পানিও নেই মাটিও নেই এমতাবস্থায় কী করতে হবে:
২১৭
তায়াম্মুম করে সালাত পড়ার পর সময় থাকতে পানি পেলে: