hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

সৎব্যক্তিদের আসরসমূহ থেকে চার আসর

লেখকঃ শাইখ আহমদ আর-রুমী আল-হানাফী রহ.

৩৪
মৃত ব্যক্তির জন্য দাফনের পরে দো‘আ করা
সুতরাং দাফনের পরে আমরা আরও উত্তমভাবেই তার জন্য দো‘আ ও সুপারিশ করব; কারণ, দাফনের পর সে তার কবরের মধ্যে কঠিনভাবে দো‘আর প্রয়োজন অনুভব করবে; কেননা সে তখন প্রশ্ন ও অন্যান্য বিষয়ের মুখোমুখী হবে, যা উসমান ইবন ‘আফফান রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত হয়েছে, তিনি বলেন:

كَانَ النَّبِىُّ صلى الله عليه وسلم إِذَا فَرَغَ مِنْ دَفْنِ الْمَيِّتِ وَقَفَ عَلَيْهِ فَقَالَ : «اسْتَغْفِرُوا لأَخِيكُمْ وَسَلُوا لَهُ التَّثْبِيتَ فَإِنَّهُ الآنَ يُسْأَلُ » . ( أخرجه أبو داود ).

“নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মৃত ব্যক্তির দাফনকাজ সম্পন্ন করে অবসর হতেন, তখন তিনি তার কবরের পাশে অবস্থান করতেন, অতঃপর বলতেন: ‘তোমরা তোমাদের ভাইয়ের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা কর এবং তার জন্য দৃঢ়তা ও স্থিরতা কামনা কর; কেননা এখন সে জিজ্ঞাসিত হবে।” [আবূ দাউদ (৩/৫৫০), জানাযা অধ্যায়, পরিচ্ছেদ: স্থান ত্যাগ করার সময় কবরের নিকট মৃত ব্যক্তির জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা প্রসঙ্গে ( باب الاِسْتِغْفَارِ عِنْدَ الْقَبْرِ لِلْمَيِّتِ فِى وَقْتِ الاِنْصِرَافِ ); হাকেম (১/৩৭০); ইমাম যাহাবী তাকে সহীহ বলেছেন এবং তিনি ওসমান ইবন আফফান রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু’র আযাদকৃত গোলাম হানী’র সূত্রে ওসমান ইবন আফফান রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে মারফু‘ সনদে অনুরূপ হাদিস বর্ণনা করেছেন। আর আলবানী ‘সহীহ আল-জামে‘’ ( صحيح الجامع ) –এর মধ্যে (১/২২৪), হাদিসটিকে বিশুদ্ধ বলেছেন, হাদিস নং- ৯৪৫]

সুফিয়ান সাওরী র. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: যখন মৃত ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসা করা হবে: তোমার রব কে? তখন শয়তান তাকে কোনো এক আকৃতি ধারণ করে দেখায় এবং নিজের দিকে ইঙ্গিত করে বলে, নিশ্চয় আমি তোমার রব।”

ইমাম তিরমিযী র. বলেন: এটা বড় ফিতনা বা পরীক্ষা; এ জন্যই নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মৃত ব্যক্তিকে দৃঢ়ও ও অটল থাকার জন্য দো‘আ করে বলতেন: “হে আল্লাহ! প্রশ্ন করার সময় তার কথাকে অটল রাখ এবং তার আত্মার জন্য আকাশের দরজাসমূহ খুলে দাও”। আর মৃত ব্যক্তিকে যখন কবরে রাখা হয়, তখন তারা এ কথা বলতে পছন্দ করতেন: “হে আল্লাহ! তুমি তাকে বিতাড়িত শয়তান থেকে রক্ষা কর।”

এটা হল রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নাত; কবরবাসীদের ব্যাপারে বিশটিরও অধিক সুন্নাত রয়েছে, আর এগুলো খোলাফায়ে রাশেদীনের সুন্নাত এবং সকল সাহাবী ও তাবে‘য়ী’র তরিকা বা পদ্ধতি। কিন্তু তারপর বিদ‘আতীরা ও পথভ্রষ্টরা তাদেরকে যে কথা বলা হয়েছিল, তা পরিবর্তন করে ফেলেছে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে যিয়ারতকে শরী‘আতের অন্তর্ভুক্ত করেছেন মৃত ব্যক্তি ও যিয়ারতকারী ব্যক্তির প্রতি ইহসান হিসেবে, তারা সেটাকে বদলে দিয়েছে মৃত ব্যক্তির মাধ্যমে কোনো কিছু চাওয়া ও তার মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা করা দ্বারা। আর এটা ফিতনা ছাড়া অন্য কিছু নয়, যে ব্যাপারে আবদুল্লাহ ইবন মাস‘উদ রা. বলেন: “তোমাদের তখন কি অবস্থা হবে? যখন তোমরা এমন ফিতনার শিকার হবে, যাতে বড়রা অতিশয় বৃদ্ধ হবে এবং ছোটরা তাতে বেড়ে উঠবে, আর এ ফিতনা জনগণের উপর এমনভাব চেপে বসবে যে, তারা সে ফিতনায় পরিবর্তিত হওয়ার পরে সেটাকে সুন্নাহ হিসেবে গ্রহণ করবে। আর তারা বলবে, সুন্নাহ পরিবর্তিত হয়ে গেছে।” [না‘ঈম ইবন হাম্মাদ, আল-ফিতান (১/৪১ – ৪২), হাদিস নং- ৫১]

ইবনুল কায়্যিম তার ‘ইগাসাতুল লাহফান’ ( إغاثة اللهفان ) নামক গ্রন্থে বলেন: এটা প্রমাণ করে যে, যখন সুন্নাহ বিরোধী নীতির উপর কাজ চলতে থাকে, তখন তা বিবেচনাযোগ্য থাকে না এবং তার প্রতি দৃষ্টিও দেওয়া যায় না। অথচ সুন্নাহ পরিপন্থী কাজ দীর্ঘ সময় ধরে চলে আসছে; সুতরাং সে ক্ষেত্রে জরুরি হল শরী‘য়তের মধ্যে নবপ্রবর্তিত (বিদ‘আতপূর্ণ) বিষয়গুলো থেকে কঠিনভাবে বেঁচে থাকা, যদিও অধিকাংশ লোক এ ব্যাপারে একমত হোক না কেন, সুতরাং সাহাবীগণের পরবর্তী সময়ে নবপ্রবর্তিত কোনো বিষয়ে তাদের একমত হওয়ার ব্যাপারটি যেন কোনোভাবেই তোমাকে প্রতারিত না করে, বরং তোমার জন্য উচিত হবে তাদের অবস্থা ও কর্মকাণ্ড সম্পর্কে তথ্য অনুসন্ধানে আগ্রহী হয়ে উঠা; কারণ, সবচেয়ে বিজ্ঞ ও আল্লাহর নিকটতম মানুষ সেই, তাদের মধ্যে যে সবচেয়ে বেশি সাহাবীগণের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ এবং তাঁদের নিয়মপদ্ধতি সম্পর্কে অধিক জ্ঞানী। কারণ, তাঁদের নিকট থেকে দীন গ্রহণ করা হয়েছে, আর শরী‘য়ত প্রবর্তকের নিকট থেকে শর‘য়ী বিধিবিধান বর্ণনার ক্ষেত্রে তাঁরাই হলেন আসল বা মূল শক্তি; সুতরাং তোমার জন্য আবশ্যক হল, তোমার যুগের লোকজনের সাথে তোমার বিরোধপূর্ণ কোনো বিষয়ের প্রতি মনোযোগ না দেওয়া, যে বিষয়ে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যুগের মানুষের সাথে তোমার মতের সামঞ্জস্য বিদ্যমান আছে; কারণ, হাদিসের মধ্যে এসেছে:

« إذا اختلف الناس فعليكم بالسواد الأعظم » .

“যখন মানুষ মতবিরোধ করবে, তখন তোমাদের কর্তব্য হল সংখ্যাগরিষ্ঠ লোক তথা সাহাবায়ে কিরামের মতকে গ্রহণ করা।” [ইবনু মাজাহ (২/১৩০৩), হাদিস নং- ৩৯৫০, ফিতনা অধ্যায় ( كتاب الفتن ), পরিচ্ছেদ: সংখ্যা গরিষ্ঠ লোকের (মতামত) প্রসঙ্গে ( باب السواد الأعظم ), হাদিসটি আবূ খালফ আল-আ‘মা সূত্রে আনাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে মারফু‘ সনদে বর্ণিত; নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: « إن أمتي لا تجتمع على ضلالة . فإذا رأيتم اختلافا فعليكم بالسواد الأعظم» (নিশ্চয়ই আমার উম্মত ভ্রষ্টতার উপর ঐক্যবদ্ধ হবে না। সুতরাং তোমরা যখন মতবিরোধ লক্ষ্য করবে, তখনতোমাদের কর্তব্য হল সংখ্যা গরিষ্ঠ লোকের মতকে গ্রহণ করা)। ‘আয-যাওয়ায়েদ’ ( الزوائد ) নামক গ্রন্থের মধ্যে আছে, এই হাদিসের সনদের মধ্যে আবূ খালফ আল-আ‘মা নামে একজন বর্ণনাকারী আছে, যার প্রকৃত নাম হাযেম ইবন ‘আতা, তিনি দূর্বল; আর এই হাদিসটি আরও কয়েকটি সনদে বর্ণিত হয়েছে, প্রতিটি সনদেই ত্রুটি রয়েছে, ইরাকী বায়যাভী’র হাদিসসমূহ পর্যালোচনার ক্ষেত্রে এমন কথা বলেছেন।]

আবূ শামাহ নামে পরিচিত আবদুর রহমান ইবন ইসমাঈল বলেন, “যখন কোনো বিষয় আল-জামা‘আতকে মেনে চলার অপরিহার্যতা দেওয়া হয়, তখন তার দ্বারা উদ্দেশ্য হয় সত্য ও তার অনুসরণের আবশ্যকতা; যদিও সত্য অবলম্বনকারীগণ সংখ্যায় কম হউক এবং তার বিরোধীরা সংখ্যায় বেশি হউক! তবে হক্ব তো তা-ই যার উপর প্রথম জামা‘আত বা দল প্রতিষ্ঠিত ছিলেন, আরা তাঁরা হলেন আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাহাবীগণ। তাঁদের পরবর্তীতে বাতিলের সংখ্যাধিক্যের বিষয়টি গ্রহণযোগ্য বা বিবেচিত হবে না।”

ফুদাইল ইবন ‘আইয়াদ বলেন, যার অর্থ হচ্ছে: “তুমি হিদায়েতের পথে অবস্থান কর, সুন্নাহ’র অনুসারীদের সংখ্যার স্বল্পতা তোমার ক্ষতি করবে না; আর ভ্রষ্টপথ পরিহার কর, ধ্বংসশীলদের সংখ্যাধিক্য দ্বারা প্রতারিত হবে না।”

ইবনু মাস‘উদ রা. বলেন: “তোমরা এমন যামানায় অবস্থান করছ, যাতে তোমাদের মধ্যকার উত্তম ব্যক্তি হচ্ছে সে ব্যক্তি, যে বিবিধ কাজের ক্ষেত্রে দ্রুতগতি সম্পন্ন; অথচ তোমাদের পরে অচিরেই এমন এক সময় আসবে, যাতে তাদের মধ্যকার উত্তম ব্যক্তি হবে সে-ই, পর্বতপ্রমাণ সন্দেহ-সংশয়ের কারণে কাজের ক্ষেত্রে থমকে দাঁড়াবে।”

ইমাম গাযালী র. বলেন: তিনি (ইবন মাসউদ রা.) সত্য বলেছেন; কারণ, এ যামানায় যে ব্যক্তি (হকের ব্যাপারে) দৃঢ়তা অবলম্বন করবে না, বরং অধিকাংশ ব্যক্তির মতের সাথে তাল মিলিয়ে চলবে এবং তারা যাতে নিমগ্ন থাকবে সেও তাতে মগ্ন থাকবে, তাহলে সে ধ্বংস হবে, যেমনিভাবে তারা ধ্বংস হয়েছে। কারণ, দীনের মূল, খুঁটি ও ভিত্তি অধিক ইবাদত, তিলাওয়াত ও খেয়ে না খেয়ে চেষ্টাসাধানা করার নাম নয়; বরং দীন হল তার উপর আপতিত বিদ‘আত ও নবপ্রবর্তিত শর‘য়ী বিধানের মত যাবতীয় দুর্যোগ ও ব্যাধি থেকে তাকে সংরক্ষণ করা। যেমনিভাবে এসব কারণে ইতঃপূর্বে পরিবর্তন ও বিকৃতি ঘটেছে নবী-রাসূলদের দীনসমূহে।

এর উপর ভিত্তি করে মুমিনের উচিত হবে, কোনো বিষয়ে তার শক্তিশালী সুদৃঢ় সংকল্প ও এর দ্বারা অধিক ইবাদত করা দ্বারা এ ধোঁকা না খাওয়া যে, সে সত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত আছে। কারণ, সে ব্যাপারে তার দৃঢ়তা এবং তাকে করাত দিয়ে ছিড়ে ফেললেও তার থেকে তার ফিরে না আসা এটা প্রমাণ করে না যে, সে তার দীনের ব্যাপারে সত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত; কেননা সে ব্যাপারে তার দৃঢ়তা ও শক্ত অবস্থান সেটি সত্য হওয়ার দৃষ্টিকোণ থেকে নয়, বরং তা হচ্ছে তার এমন এক জাতির মাঝে বেড়ে উঠার কারণে, যারা এটাকে দীন হিসেবে গ্রহণ করেছে।

বস্তুত কোনো বিষয়ে দৃঢ় সংকল্প ও শক্ত অবস্থান গ্রহণের ক্ষেত্রে জন্ম ও মেলামেশার একটা বড় প্রভাব রয়েছে, চাই তা সত্য হউক অথবা বাতিল হউক। তুমি কি দেখতে পাচ্ছ না যে, এই ধরনের দৃঢ়তা ও একগুয়েমী সকল গণ্ড মূর্খ ব্যক্তির মধ্যেই পাওয়া যায়, যেমন ইয়াহূদী, খ্রিষ্টান ও তাদের মত ব্যক্তিদের মধ্যে।

আর যখন এটা (বিদ‘আত নিন্দনীয় হওয়ার বিষয়টি) সুসাব্যস্ত হলো, তখন বর্তমান কালের প্রত্যেক মুসলিম ব্যক্তির উপর অপরিহার্য হলো, কোনো প্রকার বিদ‘আতের দিকে ঝুঁকে পড়া ও তা দ্বারা ধোঁকাগ্রস্ত হওয়া থেকে নিজেকে হেফাযত করা এবং তার দীনকে প্রতিষ্ঠিত অভ্যাস বা প্রথা থেকে রক্ষা করা, যাতে সে অভ্যস্ত হয়ে গেছে এবং যার উপর সে বেড়ে উঠেছে। কারণ, তা হচ্ছে প্রাণহারী বিষ; খুব কম লোকই এই ধরনের মহামারী থেকে বাঁচতে পারে এবং খুব কম লোকের কাছেই সেগুলোর সত্য বিষয়টি ফুটে উঠে।

তুমি কি লক্ষ্য কর না যে, কুরাইশগণ তাদের প্রাণের সাথে মিশে যাওয়া স্বভাব-চরিত্র তথা প্রথার কারণেই নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে হিদায়াত ও দলিল-প্রমাণ নিয়ে এসেছেন, তারা তা অস্বীকার করেছিল, আর এটাই ছিল তাদের কুফরী ও সীমালংঘন করার অন্যতম কারণ। এমনকি তারা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ব্যাপারে যা যা বলেছে তার কারণ তো শুধু এই যে, তারা যেসব প্রথার উপর বেড়ে উঠেছে এবং যেটার উপর তারা বড় হয়েছে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আনীত হিদায়াত তার বিপরীতে ছিল। আর এজন্যই আবদুল্লাহ ইবন মাস‘উদ রা. বলতেন:

«إياكم و ما يحدث من البدع فإن الدين لا يذهب بمرة من القلوب , بل الشيطان يحدث لكم بدعا حتى يذهب الإيمان من قلوبكم » .

“তোমরা নবউদ্ভাবিত বিদ‘আত থেকে বেঁচে থাক; কারণ, নিশ্চয় হৃদয় থেকে দ্বীন একবারে ছিনিয়ে নেওয়া হয় না, বরং শয়তান তোমাদের জন্য বহু ধরনের বিদ‘আতের উদ্ভাবন করবে, এমনকি শেষ পর্যন্ত তোমাদের অন্তর থেকে ঈমান চলে যাবে”।

আমরা আল্লাহ তা‘আলার কাছে প্রার্থনা করি, তিনি যেন আমাদেরকে সত্যকে সত্য হিসেবে দেখিয়ে দেন এবং আমাদেরকে তার অনুসরণ করার তাওফীক দান করেন; আবার তিনি যেন আমাদেরকে বাতিলকে বাতিল হিসেবে দেখিয়ে দেন এবং আমাদেরকে তা পরিহার করে চলা নসীব করেন।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন