কিতাবের নাম/ লেখক/ অনুবাদক/ সম্পাদক

কভার পেইজ থেকে

আরকানুল ঈমান বা ঈমানের মৌলিক অঙ্গসমূহ

প্রথম রুকন: মহান আল্লাহর ওপর ঈমান

তাওহীদ বাস্তবায়ন বা তাওহীদ প্রতিষ্ঠা:

(২) ইবাদতের সংজ্ঞা

(৩) আল্লাহর তাওহীদ (একত্ববাদ) এর দলীল ও প্রমাণপঞ্জী:

দ্বিতীয় রুকন: ফিরিশতাদের ওপর ঈমান (১) ফিরিশতাদের পরিচয়

(২) ফিরিশতাদের ওপর ঈমান আনার পদ্ধতি

তৃতীয় রুকন: আসমানী গ্রন্থসমূহের ওপর ঈমান

(১) কিতাবসমূহের ওপর ঈমান আনার মূলকথা:

(২) কিতাবসমূহের ওপর ঈমান আনার বিধান:

(৩) এসব কিতাবের প্রতি মানুষের প্রয়োজনীয়তা এবং তা অবতীর্ণ করার পিছনে হিকমাত বা রহস্য:

(৪) কিতাবসমূহের ওপর ঈমান আনার নিয়ম:

(৫) পূর্ববর্তী কিতাবসমূহের সংবাদ গ্রহণ করা:

(৬) কুরআন ও হাদীসে যে সকল আসমানী কিতাবের নাম উল্লেখ হয়েছে তা হলো:

চতুর্থ রুকন: রাসূলগণের ওপর ঈমান (১) রাসূল আলাইহিমুস সালামগণের ওপর ঈমান আনা:

(২) নবুওয়াতের হাকীকাত:

(৩) রাসূল প্রেরণের হিকমত বা রহস্য:

(৪) রাসূলগণের দায়িত্বসমূহ:

(৫) ইসলাম সকল নবীদের দীন:

(৬) রাসূলগণ মানুষ, তারা গায়েব জানেন না:

(৭) রাসূলগণ মা‘সূম বা নিস্পাপ:

(৮) নবী ও রাসূলগণের সংখ্যা ও তাদের মধ্যে যারা উত্তম:

(৯) নবীদের মু‘জিযা:

পঞ্চম রুকন: শেষ দিবসের ওপর ঈমান (১) শেষ দিবসের (আখিরাতের) ওপর ঈমান

(২) শেষ দিবসের ওপর ঈমান আনার নিয়ম:

(৩) শেষ দিবসের ওপর ঈমান আনার ফলাফল:

(২) তাকদীরের স্তর:

(৩) তাকদীরের প্রকার:

(৪) তাকদীরের ব্যাপারে সালাফদের আকীদা বা বিশ্বাস হলো:

(৫) বান্দাদের কর্মসমূহ

(৬) আল্লাহর সৃষ্টি ও বান্দার কর্মের মাঝে সমন্বয়:

(৭) তাকদীরের ব্যাপারে বান্দার করণীয়:

(৮) তাকদীর ও ফায়সালার প্রতি সন্তুষ্ট থাকা:

(৯) হিদায়াত দু’ প্রকার: (হিদায়াতের দু’টি অর্থ)

(১০) (আল্লাহর) কুরআনে বর্ণিত ইরাদা দু’ প্রকার:

(১১) ঐ সকল আসবাব বা কারণসমূহ যা তাকদীর পরিবর্তন করে [এ পরিবর্তনের অর্থ এই নয় যে এটা আল্লাহর পূর্বজ্ঞান বা পূর্বলিখনকে পরিবর্তন করে। বরং এর দু’টি অর্থ হতে পারে। এক. এ কারণগুলো তাকদীরেই উল্লেখ করা আছে, সেখানে আছে যে, সে অমুক কাজটি করবে, সে কারণে তাকে এ জিনিসটি দেওয়া হলো।দুই. ফিরেশতাদের কাগজে যা লিখা হয় তাতে পরিবর্তন ও পরিবর্ধন করা হয়, সেটাতেই পরিবর্তন করা হয়। এর সমর্থনে সূরা আর-রা‘দ এর নিম্নোক্ত আয়াতটি পেশ করা যায়, ﴿يَمۡحُواْ ٱللَّهُ مَا يَشَآءُ وَيُثۡبِتُۖ وَعِندَهُۥٓ أُمُّ ٱلۡكِتَٰبِ ٣٩﴾ [الرعد: ٣٩] “আল্লাহ যা ইচ্ছে তা মিটিয়ে দেন এবং যা ইচ্ছে তা ঠিক রাখেন, আর তার কাছেই রয়েছে মূল কিতাব (লাওহে মাহফুয) (অর্থাৎ সেখানে কোনো পরিবর্তন পরিবর্ধন হয় না)। [সম্পাদক]]:

(১২) তাকদীরের মাসআলা বা বিষয়টি আল্লাহর সৃষ্টি জীবের মাঝে তাঁর একটি রহস্যময় বিষয়:

(১৩) তাকদীরের দ্বারা দলীল দেওয়া:

(১৪) আসবাব বা (মাধ্যমসমূহ) গ্রহণ করা

(১৫) তাকদীরকে অস্বীকারকারীর বিধান:

(১৬) তাকদীরের ওপর ঈমান আনার ফলাফল: