মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
প্রশ্ন: আল্লাহ তা‘আলা বাণী: ﴿وَٱلَّذِينَ لَا يَدۡعُونَ مَعَ ٱللَّهِ إِلَٰهًا ءَاخَرَ وَلَا يَقۡتُلُونَ ٱلنَّفۡسَ ٱلَّتِي حَرَّمَ ٱللَّهُ إِلَّا بِٱلۡحَقِّ وَلَا يَزۡنُونَۚ وَمَن يَفۡعَلۡ ذَٰلِكَ يَلۡقَ أَثَامٗا ٦٨ يُضَٰعَفۡ لَهُ ٱلۡعَذَابُ يَوۡمَ ٱلۡقِيَٰمَةِ وَيَخۡلُدۡ فِيهِۦ مُهَانًا ٦٩﴾ [ الفرقان : ٦٨، ٦٩ ] “আর যারা আল্লাহর সাথে অন্য ইলাহকে ডাকে না এবং যারা আল্লাহ যে নাফ্সকে হত্যা করা নিষেধ করেছেন যথার্থ কারণ ছাড়া তাকে হত্যা করে না। আর যারা ব্যভিচার করে না। আর যে তা করবে সে আযাবপ্রাপ্ত হবে। কিয়ামতের দিন তার আযাব বর্ধিত করা হবে এবং সেখানে সে অপমানিত অবস্থায় স্থায়ী হবে।” [সূরা আল-ফুরকান, আয়াত: ৬৮, ৬৯] এর অর্থ কি? উল্লিখিত তিনটি কবীরা গুনাহকারী জাহান্নামে চিরকাল থাকবে? নাকি যে কোন একটি কবীরাহ গুনাহকারী? আয়াতের উদ্দেশ্য কি?
উত্তর: এ মহান আয়াতে শির্ক, হত্যা ও ব্যভিচার থেকে ভীতি প্রদর্শন করা হয়েছে এবং এ ধরনের অপরাধী আল্লাহর বাণী: وَمَن يَفۡعَلۡ ذَٰلِكَ يَلۡقَ أَثَامٗا “আর যে তা করবে সে আযাবপ্রাপ্ত হবে।” দ্বারা হুমকী প্রাপ্ত। কেউ কেউ বলেন, জাহান্নামের একটি উপত্যকা। কেউ কেউ বলেন, এ দ্বারা উদ্দেশ্য মহা অন্যায় যা তিনি পরবর্তী আয়াত: يُضَٰعَفۡ لَهُ ٱلۡعَذَابُ يَوۡمَ ٱلۡقِيَٰمَةِ وَيَخۡلُدۡ فِيهِۦ مُهَانًا “কিয়ামতের দিন তার আযাব বর্ধিত করা হবে এবং সেখানে সে অপমানিত অবস্থায় স্থায়ী হবে।” দ্বারা ব্যাখ্যা করেন। যে ব্যক্তি এ তিন শ্রেণির অপরাধ বা যে কোন একটি করবে তার জন্য শাস্তিকে দ্বিগুণ করা হবে এবং শাস্তির মধ্যে সর্বদা থাকবে। উল্লিখিত অপরাধগুলো বিভিন্ন স্তরের—
শির্কের গুনাহ সবচেয়ে বড় গুণাহ এবং মহা অন্যায়। শির্কের অপরাধে অপরাধী জাহান্নামে চিরদিন থাকবে কখনোই তা থেকে বের হবে না। যেমন, আল্লাহ তা‘আলা সূরা তাওবাতে বলেন, مَا كَانَ لِلۡمُشۡرِكِينَ أَن يَعۡمُرُواْ مَسَٰجِدَ ٱللَّهِ شَٰهِدِينَ عَلَىٰٓ أَنفُسِهِم بِٱلۡكُفۡرِۚ أُوْلَٰٓئِكَ حَبِطَتۡ أَعۡمَٰلُهُمۡ وَفِي ٱلنَّارِ هُمۡ خَٰلِدُونَ ١٧ “মুশরিকদের অধিকার নেই যে, তারা আল্লাহর মসজিদসমূহ আবাদ করবে, নিজদের উপর কুফরীর সাক্ষ্য দেয়া অবস্থায়। এদেরই আমলসমূহ বরবাদ হয়েছে এবং আগুনেই তারা স্থায়ী হবে।” [সূরা আত-তাওবাহ, আয়াত: ১৭] আল্লাহ আরও বলেন, ﴿وَلَوۡ أَشۡرَكُواْ لَحَبِطَ عَنۡهُم مَّا كَانُواْ يَعۡمَلُونَ ٨٨﴾ [ الانعام : ٨٨ ] “আর যদি তারা শির্ক করত, তবে তারা যা আমল করছিল তা অবশ্যই বরবাদ হয়ে যেত।” [সূরা আল-আন‘আম, আয়াত: ৮৮] আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ﴿وَلَقَدۡ أُوحِيَ إِلَيۡكَ وَإِلَى ٱلَّذِينَ مِن قَبۡلِكَ لَئِنۡ أَشۡرَكۡتَ لَيَحۡبَطَنَّ عَمَلُكَ وَلَتَكُونَنَّ مِنَ ٱلۡخَٰسِرِينَ ٦٥﴾ [ الزمر : ٦٤ ] “আর অবশ্যই তোমার কাছে এবং তোমার পূর্ববর্তীদের কাছে ওহী পাঠানো হয়েছে যে, তুমি শির্ক করলে তোমার কর্ম নিষ্ফল হবেই। আর অবশ্যই তুমি ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে। [সূরা আয-যুমার, আয়াত: ৬৪] আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ﴿يُرِيدُونَ أَن يَخۡرُجُواْ مِنَ ٱلنَّارِ وَمَا هُم بِخَٰرِجِينَ مِنۡهَاۖ وَلَهُمۡ عَذَابٞ مُّقِيمٞ ٣٧﴾ [ المائدة : ٣٧ ] “তারা চাইবে আগুন থেকে বের হতে, কিন্তু তারা সেখান থেকে বের হবার নয় এবং তাদের জন্য রয়েছে স্থায়ী আযাব।” [সূরা আল-মায়েদাহ, আয়াত: ৩৭] এ বিষয়ে আরো বহু আয়াত রয়েছে।
মুশরিক যখনই তাওবা ছাড়া মারা যাবে উম্মতে মুসলিমার ঐক্যমতে সে চির জাহান্নামী হবে এবং তার ওপর জান্নাত ও ক্ষমা হারাম। ﴿إِنَّهُۥ مَن يُشۡرِكۡ بِٱللَّهِ فَقَدۡ حَرَّمَ ٱللَّهُ عَلَيۡهِ ٱلۡجَنَّةَ وَمَأۡوَىٰهُ ٱلنَّارُۖ وَمَا لِلظَّٰلِمِينَ مِنۡ أَنصَارٖ ٧٢﴾ [ المائدة : ٧٢ ] “নিশ্চয় যে আল্লাহর সাথে শরীক করে, তার উপর অবশ্যই আল্লাহ জান্নাত হারাম করে দিয়েছেন এবং তার ঠিকানা আগুন। আর যালিমদের কোন সাহায্যকারী নেই।” [সূরা আল-মায়েদাহ, আয়াত: ৭২] আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ﴿إِنَّ ٱللَّهَ لَا يَغۡفِرُ أَن يُشۡرَكَ بِهِۦ وَيَغۡفِرُ مَا دُونَ ذَٰلِكَ لِمَن يَشَآءُۚ ٤٨﴾ [ النساء : ٤٨ ] “নিশ্চয় আল্লাহ তাঁর সাথে শরীক করাকে ক্ষমা করেন না। তিনি ক্ষমা করেন এ ছাড়া অন্যান্য পাপ, যার জন্য তিনি চান।” ক্ষমাকে মুশরিকের ওপর হারাম করে দিয়েছেন। [সূরা আন নিসা, আয়াত: ৭২] শির্ক ছাড়া অন্য গুনাহ আল্লাহর ইচ্ছার আওতাধীন।
একজন মানুষের কাছে তাওহীদের দাও‘আত পৌঁছার পরও যখন সে শির্কের ওপর মারা যায় তখন সে অবশ্যই জাহান্নামী হবে। যে ধরনের শির্কের কারণে একজন মানুষ চির জাহান্নামী হবে তা হলো:—
—মৃত ব্যক্তি নবী-রাসূল, পীর-আওলীয়াদের কাছে কোন কিছু চাওয়া। ফিরিশতা জীন পাথর মূর্তি চন্দ্র সূর্য ও নক্ষত্র ইত্যাদি সৃষ্টির কাছে চাওয়া। যেমন, কেউ কেউ বলল, হে সর্দার আমি তোমার আশ্রয় প্রার্থনা করি। আমি তোমার নিরাপত্তায়— আমাকে সাহায্য কর, আমার রোগ ভালো করে দাও এবং সাহায্য কর ইত্যাদি।
—তাদের জন্য জবেহ্ ও মান্নত ইত্যাদি ইবাদত করা যা কেবল আল্লাহর জন্য প্রযোজ্য। আল্লাহ ছাড়া তার কোন মাখলুকের জন্য এ ধরনের ইবাদত সমর্পণ করা বৈধ নয়। কারণ, আল্লাহ তা’আলা বলেন, ﴿وَقَضَىٰ رَبُّكَ أَلَّا تَعۡبُدُوٓاْ إِلَّآ إِيَّاهُ ٢٣﴾ [ الاسراء : ٢٣ ] “আর তোমার রব আদেশ দিয়েছেন যে, তোমরা তাঁকে ছাড়া অন্য কারো ইবাদাত করবে না।” [সূরা আল-ইসরা, আয়াত: ৭২]
আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ﴿وَمَآ أُمِرُوٓاْ إِلَّا لِيَعۡبُدُواْ ٱللَّهَ مُخۡلِصِينَ لَهُ ٱلدِّينَ حُنَفَآءَ وَيُقِيمُواْ ٱلصَّلَوٰةَ وَيُؤۡتُواْ ٱلزَّكَوٰةَۚ وَذَٰلِكَ دِينُ ٱلۡقَيِّمَةِ ٥﴾ [ البينة : ٥ ] “আর তাদেরকে কেবল এই নির্দেশ দেয়া হয়েছিল যে, তারা যেন আল্লাহর ‘ইবাদাত করে তাঁরই জন্য দীনকে একনিষ্ঠ করে, সালাত কায়েম করে এবং যাকাত দেয়; আর এটিই হল সঠিক দীন।” [সূরা আল-বাইয়্যিনাহ, আয়াত: ৫]
আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ﴿وَأَنَّ ٱلۡمَسَٰجِدَ لِلَّهِ فَلَا تَدۡعُواْ مَعَ ٱللَّهِ أَحَدٗا ١٨﴾ [ الجن : ١٨ ] “আর নিশ্চয় মসজিদগুলো আল্লাহরই জন্য। কাজেই তোমরা আল্লাহর সাথে অন্য কাউকে ডেকো না।” [সূরা আল-জীন, আয়াত: ১৮]
সূরা ফাতিহায় আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ﴿إِيَّاكَ نَعۡبُدُ وَإِيَّاكَ نَسۡتَعِينُ ٥﴾ [ الفاتحة : ٥ ] “আপনারই আমরা ইবাদাত করি এবং আপনারই নিকট আমরা সাহায্য চাই।” [সূরা আল-ফাতিহা, আয়াত: ৫] এ বিষয়ে আরো অনেক আয়াত রয়েছে।
দ্বিতীয় অপরাধ হত্যা করা আর তৃতীয় অপরাধ ব্যভিচার করা। এ দু’টি অন্যায় শির্কের তুলনায় ছোট অপরাধ যদি অন্যায়কারী হালাল মনে না করে এবং সে জানে যে, উভয়টি অবশ্যই নিষিদ্ধ। কিন্তু শয়তানের প্রবঞ্চনায় দুশমনি বা প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে অথবা অন্য কোন কারণে হত্যার মতো জঘন্য অপরাধ করে ফেলল বা শয়তানের ধোঁকায় ব্যভিচার করে বসল অথচ সে এ কথা বিশ্বাস করে যে, অন্যায়ভাবে কাউকে হত্যা করা বা ব্যভিচার করা হারাম তখন এ দু’টি অপরাধের কারণে সাময়িকভাবে সে জাহান্নামে যাবে। তবে তাতে চিরকাল থাকবে না। তবে যদি কোন নেক আমল, মৃত্যুর পূর্বে খাটি তাওবা করা, সুপারিশ-কারীর সুপারিশের বা মুসলিমদের দো‘য়া ইত্যাদি যে সব কারণগুলোকে আল্লাহ তা‘আলা গুনাহ মাপের কারণ বলে চিহ্নিত করেছেন, সে কারণে ক্ষমা করে দেন, তাহলে তার বিষয়টি ভিন্ন।
কখনো সময় আল্লাহ তা‘আলা হিকমত ও প্রজ্ঞার কারণে তাকে কিছু সময় শাস্তি দেবেন। এ ধরনে বাস্তবতা অনেকের ক্ষেত্রেই সংঘটিত হবে। তাদেরকে তাদের গুনাহের ওপর শাস্তি দেয়া হবে তারপর তাদের আল্লাহর রহমত বা সুপারিশকারীর সুপারিশ, বা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বিশেষ সুপারিশ, বা ফিরিশতা বা নবজাতকের সুপারিশ, বা মু’মিনদের সুপারিশ দ্বারা তাদের জাহান্নাম থেকে বের করা হবে। আল্লাহ তা‘আলা তাদের জন্য যে শাস্তি লিপিবদ্ধ করেছেন তা ভোগ করার পর উল্লিখিতদের সুপারিশের কারণে তাদের জাহান্নাম থেকে বের করা হবে। তারপরও জাহান্নামী কতক ঈমানদার থেকে যাবে উল্লিখিতদের সুপারিশ তাদের অর্ন্তভুক্ত করেনি। তখন তাদেরকে আল্লাহ তা‘আলা স্বীয় রহমত দ্বারা কারো সুপারিশ ছাড়া বের করে নিয়ে আসবেন। কারণ, তারা তাওহীদ ও ঈমানের ওপর মারা গেছে কিন্তু তাদের বদ-আমল ও গুনাহ তাদের জাহান্নামে প্রবেশে বাধ্য করেছে। যখন তারা তা থেকে পবিত্র হবে জাহান্নামে থাকার নির্ধারিত সময় শেষ হয়ে যাবে আল্লাহ তা‘আলা স্বীয় রহমত দ্বারা তাদের জাহান্নাম থেকে বের করবেন। তাদেরকে হায়াতের নদীতে নিক্ষেপ করা হবে। তখন তা থেকে তারা এমনভাবে উঠবে যেমন বন্যায় ভাসমান কাঁদা থেকে অংকুর জন্মায়। তারপর যখন তারা পরিপূর্ণ মাখলুক হবে তখন তাদের জান্নাতে প্রবেশ করানো হবে। এ বিষয়ে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বর্ণিত একাধিক মুতাওয়াতির হাদীস রয়েছে।
এ দ্বারা এ কথা স্পষ্ট হয় যে, হত্যা ও ব্যভিচারের অপরাধে কোন অপরাধী কাফের মুশরিকদের মতো জাহান্নামের চিরদিন থাকবে না। তবে তারা বিশেষ জাহান্নামী হবে যার শেষ রয়েছে। কারণ, আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ﴿يُضَٰعَفۡ لَهُ ٱلۡعَذَابُ يَوۡمَ ٱلۡقِيَٰمَةِ وَيَخۡلُدۡ فِيهِۦ مُهَانًا ٦٩﴾ [ الفرقان : ٦٩ ] “কিয়ামতের দিন তার আযাব বর্ধিত করা হবে এবং সেখানে সে অপমানিত অবস্থায় স্থায়ী হবে।” এখানে চিরদিনের কথা বলা হয়েছে তা হলো সাময়িক মুশরিকদের মতো চিরদিন থাকা নয়। অনুরূপভাবে আত্মহত্যাকারী সম্পর্কে যে হুমকি এসেছে, তার বিধানও একই। আল্লাহর তা‘আলার নিকট এ থেকে পরিত্রাণ কামনা করি। আল্লাহ তা‘আলাই ভালো জানেন।
শাইখ আব্দুল আযীয বিন বায রহ.
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/606/29
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।