মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
১১. সূরা ফাতিহার পর ফজর ও জুমু‘আর দুই রাকাতে এবং জোহর, আসর, মাগরিব ও এশার প্রথম দুই রাকাতে কোনো একটি সূরা মিলানো অথবা কুরআনের যেখান থেকে সহজ তিলাওয়াত করা। আর নফলের প্রত্যেক রাকাতে সূরা মিলানো।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/89/15
আবু কাতাদা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, “রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জোহরের প্রথম দু’রাকাতে ফাতিহা পড়তেন ও তার সাথে দু’টি সূরা মিলাতেন। প্রথম রাকাত লম্বা করতেন এবং দ্বিতীয় রাকাত ছোট করতেন। কখনো কখনো আয়াত শোনাতেন। আর আসরের প্রথম দু’রাকাতে সূরা ফাতিহা ও দু’টি সূরা মিলাতেন, প্রথম রাকাত তিনি লম্বা করতেন। ফজরের প্রথম রাকা‘ত লম্বা করতেন, দ্বিতীয় রাকা‘ত ছোট করতেন”। [সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৭৫৯; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৪৫১।] এ হাদীসটি এভাবেও বর্ণিত আছে যে, “নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জোহর ও আসরের প্রথম দু’রাকাতে একটি করে সূরা মিলাতেন, কখনো তিনি আমাদেরকে আয়াত শোনাতেন”। [সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৭৬২।] বিশেষ করে জোহরের সালাত সম্পর্কে আছে যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দ্বিতীয় দু’রাকাতে সূরা ফাতিহার সাথে অতিরিক্ত পড়েছেন। আবু সাইদ খুদরী রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, “আমরা জোহর ও আসরে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কিয়ামের পরিমাপ করতাম, আমরা অনুমান করলাম জোহরের দু’রাকাতে তার দাঁড়ানোর পরিমাণ সূরা সাজদাহ’র অনুরূপ, দ্বিতীয় দু’রাকাতের অনুমান করলাম তার অর্ধেক। আর আসরের প্রথম দু’রাকাতের পরিমাপ করলাম তারও অর্ধেক”। অন্য শব্দে এরূপ এসেছে: “নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জোহরের প্রথম দু’রাকাতে ত্রিশ আয়াত পর্যন্ত পড়তেন, দ্বিতীয় দু’রাকাতে পনের আয়াত পর্যন্ত পড়তেন, (প্রত্যেক রাকাতে)। অথবা বলেছেন: তার অর্ধেক। আর আসরের প্রথম দু’রাকাতে পনের আয়াত পরিমাণ পড়তেন, দ্বিতীয় দু’রাকাতে তার অর্ধেক পড়তেন”। [সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৪৫২; আহমদ: (৩/৮৫), বন্ধনীর অংশ মুসনাদে আহমদ থেকে নেওয়া: (৩/৮৫)।] এসব হাদীস দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জোহরের দ্বিতীয় দু’রাকাতে সূরা ফাতিহার সাথে অতিরিক্ত পড়তেন। [দেখুন: নাইলুল আওতার: (১/৮০২)।]
সুলাইমান ইবন ইয়াসার বলেন, আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু মদিনার জনৈক ইমামের দিকে ইশারা করে বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সালাতের সাথে তার সালাতের চেয়ে বেশি মিল কারো সালাতে দেখি না। সুলাইমান বলেন, “আমি তার পিছনে সালাত আদায় করি, সে জোহরের প্রথম দু’রাকাত লম্বা করত ও দ্বিতীয় দু’রাকাত ছোট করত, অনুরূপ আসরের সালাতও ছোট করত, মাগরিবের প্রথম দু’রাকাতে কিসারে মুফাসসাল (মুফাস্সালের [সূরা ক্বাফ বা হুজুরাত থেকে সূরা নাস পর্যন্ত সূরাগুলোকে মুফাস্সাল বলে। -সম্পাদক] ছোট সূরাসমূহ) এবং এশার প্রথম দু’রাকাতে আওসাতে মুফাস্সাল (মুফাস্সালের মধ্যম সূরাসমূহ) পড়ত। সকালে পড়ত তিওয়ালে মুফাস্সাল (মুফাস্সালের বড় সূরাসমূহ)। [নাসাঈ, হাদীস নং ৯৮৩; আহমদ: (২/৩২৯), বুলুগুল মারাম ও ফাতহুল বারিতে এ সনদটি ইবন হাজার সহীহ বলেছেন। দেখুন: নাইলুল আওতার: (১/৮১৩), ইমাম ইবন বাজও এর সনদটি সহীহ বলেছেন, রওজুল মুরবি: (২/৩৪), সহীহ সুনান নাসাঈতে আলবানী হাদীসটি সহীহ বলেছেন: (১/২১২), হাদীস নং ৯৩৯।] অনেক সময় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জোহরের সালাত পূর্বে বর্ণিত পরিমাণের চেয়ে অধিক লম্বা করতেন। আবু সাইদ খুদরী রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, “জোহরের সালাত এতটুকু লম্বা হত যে, কেউ ‘বাকি’তে প্রয়োজন সারতে যেত, অতঃপর অযু করে ফিরে এসে দেখত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রথম রাকাতেই আছেন, কারণ তিনি প্রথম রাকাত লম্বা করতেন।” [সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৪৫৪।]
আবু বারজা আসলামি রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, “নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফজরের সালাত শেষ করতেন, অতঃপর লোকেরা ফিরে যাওয়ার সময় একে অপরকে চিনতে পারত। তিনি ফজরের দু’রাকাতে অথবা তার কোনো এক রাকাতে ষাট থেকে একশত আয়াত পড়তেন”। [সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৫৪৭; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৬৪৭।]
আমাদের শাইখ ইমাম ইবন বায রহ.কে পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের কিরাতের ব্যাপারে বলতে শোনেছি: “ফজরে উত্তম হচ্ছে তিওয়ালে মুফাসসাল পড়া [মুফাসসাল হচ্ছে সূরা কাফ থেকে সূরা নাস পর্যন্ত। তিওয়ালে মুফাসসাল হচ্ছে সূরা কাফ থেকে সূরা নাবা পর্যন্ত, আওসাত হচ্ছে নাবা থেকে দোহা পর্যন্ত, তারপর থেকে শেষ পর্যন্ত কিসার। দেখুন: হাশিয়াহ রওজুল মুরবি লি ইবন কাসেম: (২/৩৪), তাফসীরে ইবন কাসীর। তিনি বলেন: “বিশুদ্ধ মতে এটাই মুফাসসালের আরম্ভ, কেউ বলেছেন সূরা হুজুরাত: (৪/২২১)।], জোহর, আসর ও এশায় আওসাতে মুফাসসাল এবং মাগরিবে কিসারে মুফাসসাল। কারণ, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অধিকাংশ সময় এরূপ কিরাত পড়তেন, তবে সফরে অথবা অসুস্থতার কারণে ফজরের সালাতে কিসার সূরা পড়া দোষণীয় নয়, তবে উত্তম হচ্ছে উল্লিখিত পরিমাপ অনুযায়ী সালাত পড়া। দলিল সুলাইমান ইবন ইয়াসার সূত্রে আবু হুরায়ারা [নাসাঈ, হাদীস নং ৯৮৩; আহমদ: (২/৩২৯)।] থেকে বর্ণিত নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাদীস”। [এ কথা আমি শাইখ ইবন বাযের মুখে ‘রওজুল মুরবি’র ব্যাখ্যার সময় বলতে শোনেছি: (২/৩৪)।]
ইমাম ইবনুল কাইয়্যেম রহ. সূরা ফাতিহার পর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কিরাতের ব্যাপারে বলেন, “তিনি সূরা ফাতিহা শেষ করে অন্য সূরা আরম্ভ করতেন, অধিকাংশ সময় দীর্ঘ কিরাত পড়তেন, তবে কোনো কারণে যেমন সফর অথবা অন্য প্রয়োজনে ছোট করতেন, তবে সাধারণত তিনি মধ্যম পন্থা অবলম্বন করতেন”। [যাদুল মায়াদ: (১/২০৯)।] আমি বলি: কিরাতের ব্যাপারে সকল সময়, সকল অবস্থা ও সর্বক্ষেত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অনুসরণ করা উত্তম। [বিভিন্ন সালাতে পঠিত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কতক কিরাত এখানে আমরা উল্লেখ করছি:এক. ফজরের সালাতে তিনি পড়েছেন: সূরা মুরসালাত, সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৭৬৩; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৪৬২; সূরা আরাফ, আয়াত: ৭৬৪; সূরা তুর, আয়াত: ৭৬৫; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৪৬৩। সূরা দুখান, নাসাঈ, হাদীস নং ৯৮৮, কিসারে মুফাস্সাল, নাসাঈ, হাদীস নং ৯৮৩। আলবানী বলেছেন, ইমাম তাবরানী তার ‘কাবীর’ গ্রন্থে একটি সহীহ সনদে উল্লেখ করেছেন যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফজরের দু’রাকাতে সূরা আনফাল পড়েছেন। সিফাতুস সালাত: (১১৫)।দুই. এশার সালাতে তিনি পড়েছেন: সূরা ইনশিকাক, সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৭৬৬; সূরা আত-তিন, সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৭৬৭; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৪৬৪। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মুয়াজকে এশার সালাতে পড়ার জন্য নির্দিষ্ট করে দিয়েছেন সূরা আলা, সূরা লাইল, সূরা শামস, সূরা দোহা ও অনুরূপ সূরাসমূহ, সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৪৬৫।তিন. নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফজরের দুই রাকাতে অথবা এক রাকাতে ষাট থেকে একশত আয়াত পর্যন্ত পড়তেন, সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৫৪৭; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৬৪৭। সূরা মুমিনুন পড়েছেন, সহীহ বুখারী কিতাবুল আযান, সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৪৫৫; সূরা কাফ, সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৪৫৭; সূরা তাকবীর, সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৪৫৬; সূরা রূম, আহমদ: (৩/৪৭২); নাসাঈ, হাদীস নং ২/১৫৬); সূরা ফালাক ও সূরা নাস পড়েছেন, নাসাঈ, হাদীস নং ৯৫২); বিদায় হজে তাওয়াফে বিদায় তিনি ফজরের সালাতে সূরা তুর পড়েছেন, সহীহ বুখারী। সূরা ওয়াকিয়া ও অনুরূপ সূরা পাঠ করেছেন, সহীহ ইবন খুজাইমাহ: (১/২৬৫), জুমু‘আর দিন ফজরের সালাতে সূরা আলিফ লাম মিম সাজদাহ ও সূরা দাহার পড়তেন, সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৮৯১; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৮৭৯।চার. জোহরের সালাতে তিনি পড়তেন, সূরা লাইল, সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৪৫৯; সূরা আলা, সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৪৬০); সূরা তারেক, সূরা বুরুজ ও অনুরূপ সূরা, আবু দাউদ, হাদীস নং ৮০৫; তিরমিযী, হাদীস নং ৩০৭; নাসাঈ: ২/১৬৬; জুমু‘আর সালাতে সূরা জুমু‘আ ও সূরা মুনাফিকুন পড়তেন, সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৮৭৯; অথবা সূরা আলা ও গাশিয়াহ, সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৮৭৮; অথবা সূরা জুমা ও গাশিয়াহ, সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৮৭৮।পাঁচ. আসরের সালাতে তিনি পড়তেন, সূরা তারেক, সূরা বুরুজ ও অনুরূপ সূরা, আবু দাউদ, হাদীস নং ৮০৫; তিরমিযী, হাদীস নং ৩০৭; নাসাঈ, হাদীস নং ৯৭৯)ছয়. ঈদের সালাতসমূহে তিনি পড়তেন, সূরা কাফ ও সূরা কামার, সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৮৯১ অথবা সূরা আলা ও গাশিয়াহ, সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৮৭৮; এ হচ্ছে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নত, এতদসত্বেও তিনি হালকা সালাত আয়াদের নির্দেশ দিয়েছেন। কারণ, “মুসল্লিদের মাঝে ছোট, বড়, দুর্বল, অসুস্থ ও ব্যস্ত লোক রয়েছে”। সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৪৬৬, “তবে যখন একাকি সালাত পড়বে, তখন যেভাবে ইচ্ছা পড়বে”। সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৪৬৭), নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “আমি সালাতে থেকে তা লম্বা করতে ইচ্ছা করি, কিন্তু বাচ্চার কান্না শোনে তার মায়ের কষ্টের কথা মনে করে হালকা করে ফেলি”। সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৪৭০। হালকা করা একটি তুলনামূলক বিষয়, এর পরিমাপ করতে হবে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াল্লামের কর্ম থেকেই, মুক্তাদিদের প্রবৃত্তির দিকে লক্ষ করে নয়, তার আদর্শই এ ব্যাপারে ফয়সালাকারী, যেমন নাসায়িতে ইবন ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, “রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে হালকা সালাত আদায়ের নির্দেশ দিতেন, তিনি আমাদের সাথে সূরা সাফফাত দ্বারা ইমামতি করতেন”। (নাসাঈ ২/৯৫), হাদীস নং (৮২৬), ইবন কাইয়ূম রহ. বলেন: “সূরা সাফফাত পড়া হালকা সালাতের অন্তর্ভু্ত, যে হালকা সালাত তাকে পড়তে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, আল্লাহ ভালো জানেন”। (যাদুল মা‘আদ: ১/২১৪), “তিনি প্রত্যেক সালাতের প্রথম দু’রাকাত লম্বা করতেন ও শেষের দু’রাকাত ছোট করতেন”। (সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৭৭০; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৪৫৩)।]
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/89/15
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।