hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

সালাত আদায়ের পদ্ধতি

লেখকঃ ড. সায়িদ ইবন আলী ইবন ওহাফ আল-কাহতানী

৩৫
নিম্নে কতক তাসবীহ, তাহমিদ ও তাকবীরের দেওয়া হল:
প্রথম প্রকার: সুবহানাল্লাহ ৩৩বার, আল-হামদুলিল্লাহ ৩৩বার, আল্লাহু আকবার ৩৩বার এবং শেষে বলবে:

«لا إله إلا الله وحده لا شريك له، له الملك وله الحمد وهو على كل شيء قدير»

এভাবেই একশত পুরো হবে, যেমন পূর্বে আবু হুরায়রার হাদীসে রয়েছে। [সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৫৯৭।]

দ্বিতীয় প্রকার: সুবহানাল্লাহ ৩৩বার, আল-হামদুলিল্লাহ ৩৩বার ও আল্লাহু আকবার ৩৪বার, এভাবে একশত পুরো হবে। কাব ইবন আজুরা থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “সালাতের পর কিছু তাসবীহ আছে, যার পাঠকারীরা কখনো বঞ্চিত হয় না, ৩৩বার তাসবীহ, ৩৩বার তাহমীদ ও ৩৪বার তাকবীর”। [সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৫৯৬।]

তৃতীয় প্রকার: “সুবহানাল্লাহ, আল-হামদুলিল্লাহ ও আল্লাহু আকবার ৩৩বার করে ৯৯বার”। আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, গরিব মুহাজিরগণ রাসূলের নিকট এসে বলে: সম্পদশালীরা তো তাদের সম্পদের মাধ্যমে মহান মর্যদা ও জান্নাতের মালিক হয়ে যাচ্ছে, তিনি বললেন: “কীভাবে?” তারা বলল: আমরা যেরূপ সালাত আদায় করি, তারাও সেরূপ সালাত আদায় করে, আমরা যেরূপ সিয়াম পালন করি, তারাও সেরূপ সিয়াম পালন করে, তাদের অতিরিক্ত ফযীলত হচ্ছে তারা তাদের সম্পদ দ্বারা হজ করে, উমরাহ করে, জিহাদ করে ও সদকা করে। তিনি বললেন: “আমি কি তোমাদেরকে এমন কিছু শিক্ষা দেব, যার মাধ্যমে তোমরা তোমাদের পূর্ববর্তীদের নাগাল পাবে ও পরবর্তীদের অতিক্রম করে যাবে, তোমাদের চেয়ে উত্তম কেউ হবে না, তবে যারা তোমাদের ন্যায় আমল করে তারা ব্যতীত?” তারা বলল: অবশ্যই হে আল্লাহর রাসূল, তিনি বললেন: “তোমরা প্রত্যেক সালাতের পর ৩৩বার তাসবীহ, ৩৩বার তাকবীর ও ৩৩বার তাহমীদ পড়বে”। গরিব মুহাজিরগণ ফিরে এসে বলে, আমাদের সম্পদশালী ভাইয়েরা আমাদের আমল জেনে তারাও অনুরূপ আমল আরম্ভ করেছে, তিনি বললেন: “এটা আল্লাহর অনুগ্রহ, যাকে ইচ্ছা তিনি দান করেন”। [সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৮৪৩; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৫৯৫।]

চতুর্থ প্রকার: সুবহানাল্লাহ ১০বার, আল-হামদুলিল্লাহ ১০বার এবং আল্লাহু আকবার ১০বার। আব্দুল্লাহ ইবন আমর থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “দু’টি স্বভাব যে কোনো মুসলিম আয়ত্ব করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে, যা খুবই সহজ কিন্তু তার ওপর আমলকারীর সংখ্যা খুব কম”। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “পাঁচ ওয়াক্ত সালাত, প্রত্যেক সালাতের পর ১০বার তাসবিহ, ১০বার তাহমীদ ও ১০বার তাকবীর বলবে। এভাবে মুখে ১৫০বার উচ্চারণ করা হবে, কিন্তু মিজানে তার ওজন হবে ১৫০০ বলার”। [এটা এ কারণে যে, প্রত্যেক নেকি দশগুন বৃদ্ধি পাবে।] আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে হাত দিয়ে গুনতে দেখি। “যখন তোমাদের কেউ শুতে বিছানায় যাবে ৩৩বার তাসবিহ পড়বে, ৩৩বার তাহমিদ পড়বে ও ৩৪বার তাকবীর পড়বে, এভাবে মুখে ১০০বার হলেও মিজানে তার ওজন হবে ১০০০বার”। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “তোমাদের এমন কে আছে, যে দিনে দুই হাজার পাঁচ শত পাপ করে?” তাকে বলা হলো: আমরা তাহলে এগুলো কেন পড়ব না? তিনি বললেন: “তোমাদের কেউ যখন সালাতে থাকে, তখন শয়তান আগমন করে বলে: এটা স্মরণ কর, ওটা স্মরণ কর এবং ঘুমের সময় আসে অতঃপর তাকে ঘুম পারিয়ে দেয়”। ইবন মাজাহ’র শব্দ এরূপ: “শয়তান তাকে ঘুম পারানো চেষ্টা করে, অবশেষে সে ঘুমিয়ে যায়”। [নাসাঈ, হাদীস নং ১৩৪৮;ইবন মাজাহ, হাদীস নং ৯২৬; আবু দাউদ, হাদীস নং ৫০৬৫; তিরমিযী, হাদীস নং ৩৪১০; আহমদ: (২/৫০২); সহীহ সুনান নাসাঈ: (১/২৯০); সহীহ ইবন মাজাহ: (১/১৫২), হাকেম হাদীসটি সহীহ বলেছেন, ইমাম জাহাবি তার সমর্থন করেছেন, হাকেম: (১/২৫৫)।] আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে একটি মারফূ হাদীসে আছে: “প্রত্যেক সালাতের পর ১০বার তাসবিহ পড়বে, ১০বার তাহমিদ পড়বে ও ১০বার তাকবীর বলবে”। [সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৬৩২৯।]

পঞ্চম প্রকার: ১১বার তাসবীহ, ১১বার তাহমীদ ও ১১বার তাকবীর। সুহাইল তার পিতা থেকে বর্ণনা করেন: “১১, ১১ ও ১১ সব মিলে ৩৩বার”। [সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৪৩-৫৯৫।]

ষষ্ট প্রকার:

«سبحان الله، والحمد لله، ولا إله إلا الله،والله أكبر»

সবগুলো তাসবীহ ২৫বার বলবে। যেমন, যায়েদ ইবন সাবেত ও ইবন উমারের হাদীসে এসেছে। [নাসাঈ, হাদীস নং ১৩৫০, ১৩৫১; তিরমিযী, হাদীস নং ৩৪১৩;ইবন খুজাইমাহ, হাদীস নং ৫৭২; আহমদ: (৫/১৮৪), দারামী: (১/৩১২); তাবরানি, হাদীস নং ৪৮৯৮; ইবন হিব্বান, হাদীস নং ২০১৭; হাকেম: (১/২৫৩), তিনি হাদীসটি সহীহ বলেছেন, ইমান যাহাবী তার সমর্থন করেছেন।]

সপ্তম প্রকার:

আয়াতুল কুরসী পড়বে:

﴿ٱللَّهُ لَآ إِلَٰهَ إِلَّا هُوَ ٱلۡحَيُّ ٱلۡقَيُّومُۚ لَا تَأۡخُذُهُۥ سِنَةٞ وَلَا نَوۡمٞۚ لَّهُۥ مَا فِي ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَمَا فِي ٱلۡأَرۡضِۗ مَن ذَا ٱلَّذِي يَشۡفَعُ عِندَهُۥٓ إِلَّا بِإِذۡنِهِۦۚ يَعۡلَمُ مَا بَيۡنَ أَيۡدِيهِمۡ وَمَا خَلۡفَهُمۡۖ وَلَا يُحِيطُونَ بِشَيۡءٖ مِّنۡ عِلۡمِهِۦٓ إِلَّا بِمَا شَآءَۚ وَسِعَ كُرۡسِيُّهُ ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلۡأَرۡضَۖ وَلَا يَ‍ُٔودُهُۥ حِفۡظُهُمَاۚ وَهُوَ ٱلۡعَلِيُّ ٱلۡعَظِيمُ ٢٥٥﴾ [ البقرة :255 ]

আবু উমামা থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “যে ব্যক্তি প্রত্যেক সালাতের পর আয়াতুল কুরসী পড়বে, মৃত্যু ব্যতীত জান্নাতে প্রবেশ করার আর কোনো বাঁধা তার থাকবে না”। তাবরানি এর সাথে সূরা ইখলাসকেও সংযুক্ত করেছেন। [নাসায়ি ফি আমালিল ইয়াওম ও লাইলাহ: (১০০), ইবন সুন্নি ফি আমালিল ইয়াওম ও লাইলা: (১২১), তাবরানি ফিল কাবির: (১/১১৪), হাদীস নং ৭৫৩২।]

অষ্টম প্রকার: প্রত্যেক সালাতের পর সূরা ইখলাস, সূরা ফালাক ও সূরা নাস পড়বে। কারণ, উকবা ইবন আমের বলেন, “রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে প্রত্যেক সালাতের পর এগুলো পড়ার নির্দেশ দিয়েছেন”। [আবু দাউদ, হাদীস নং ১৫২৩; নাসাঈ, হাদীস নং ১৩৩৬; তিরমিযী, হাদীস নং ২৯০৩; সহীহ সুনান আবু দাউদ: (১/২৮৪); সহীহ সুনান তিরমিযী: (২/৮)।]

নবম প্রকার: ফজর ও মাগরিবের সালাতের পর ১০বার করে পড়বে:

«لا إله إلا الله وحده لا شريك له، له الملك، وله الحمد، يحيي ويميت [ بيده الخير ] [বন্ধনীর অংশের জন্য দেখুন কাশফুল আসতার: (৪/২৫), হাদীস নং ৩১০৬।] وهو على كل شيء قدير»

কারণ আবু জর, মু‘য়ায, আবু আইয়াশ জারকি, আবু আইয়ূব, আব্দুর রহমান ইবন গুনম আশ‘আরী, আবু দারদা, আবু উমামা ও উমারাহ ইবন শাবিব সাবায়ী থেকে অনুরূপ বর্ণিত আছে। [দেখুন: আবু যর থেকে বর্ণিত হাদীস, তিরমিযী, হাদীস নং ৩৪৭৪। তিনি হাদীসটি হাসান, গরিব ও সহীহ বলেছেন। আহমদ: (৫/৪২০)। দেখুন: আব্দুর রহমান ইবন গুনম আশআরি থেকে বর্ণিত হাদীস, আহমদ: (৪/২২৭), দেখুন: আবু আইয়ূব থেকে বর্ণিত হাদীস, আহমদ: (৫/৪১৪), সহীহ ইবন হিব্বান, হাদীস নং ২০২৩, দেখুন: আবু আইয়াশ থেকে বর্ণিত হাদীস, আহমদ: (৪/৬০), আবু দাউদ, হাদীস নং ৫০৭৭, ইবন মাজাহ, হাদীস নং ৩৮৬৭, দেখুন: মুয়াজ থেকে বর্ণিত হাদীস, নাসায়ি ফি আমালিল ইয়াওম ও লাইলাহ: (১২৬), ইবন সুন্নি ফি আমালিল ইয়াওম ও লাইলাহ: (১৩৯), তাবরানী, হাদীস নং ৭০৫, দেখুন: উমারা ইবন শাবিব থেকে বর্ণিত হাদীস, নাসাঈ আমালিল ইয়াওম ও লাইলা: (৫৭৭), তিরমিযী, হাদীস নং ৩৫৩৪, দেখুন: আবু উমামাহ থেকে বর্ণিত হাদীস সম্পর্কে মুনজিরি বলেন, “তাবরানি তার আওসাত গ্রন্থে সুন্দর সনদে এটা বর্ণনা করেছেন”, তারগিব ও তারহিব: (১/৩৭৫) হায়সামি বলেন: (এ হাদীসটি তাবরানি তার আওসাত ও কাবির গ্রন্থে বর্ণনা করেন, আওসাত গ্রন্থের বর্ণনাকারী সকলেই নির্ভরযোগ্য”। মাজমাউ‘য যাওয়ায়েদ: (১০/১১১), দেখুন: আবু দারদা থেকে বর্ণিত হাদীস, হায়সামি তা মাজমাউ‘য যাওয়ায়েদ গ্রন্থে উল্লেখ করে বলেন, এ হাদীস তাবরানি তার কাবির ও আওসাত গ্রন্থে বর্ণনা করেছেন। মাজমাউয যাওয়ায়েদ: (১০/১১১)।] এদের সকলের হাদীসের সারমর্ম হচ্ছে, যে ব্যক্তি মাগরিব অথবা ফজর সালাতের পর দশবার বলবে, আল্লাহ তার জন্য এমন প্রহরী প্রেরণ করবেন, যে তাকে শয়তান থেকে হিফাযত করবে সকাল পর্যন্ত এবং সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত। তার দশটি মর্যাদা বৃদ্ধি করা হবে, সে ঐ দিন সকল অনিষ্ট থেকে নিরাপদ থাকবে, আল্লাহ তার জন্য দশটি নেকী লিখবেন ও তার দশটি পাপ মোচন করবেন, এগুলো তার জন্য দশজন মুমিন দাসির বরাবর হবে, আল্লাহর সাথে শিরক ব্যতীত অন্য কোনো পাপ সে দিন তাকে ক্ষতিগ্রস্থ করতে পারবে না। সেই সবচেয়ে উত্তম আমলকারী হিসেবে গণ্য হবে, যদি কেউ তার চেয়ে উত্তম বাক্য না বলে।

দশম প্রকার: ফজর সালাত শেষে বলবে:

اللهم إني أسألك علمًا نافعًا، ورزقًا طيبًا، وعملاً مُتَقَبَّلاً

উম্মে সালমা থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফজর সালাতের সালাম শেষে উপরোক্ত দো‘আ পড়তেন। [ইবন মাজাহ, হাদীস নং ৯২৫; আহমদ: (৬/৩০৫); সহীহ সুনান ইবন মাজাহ: (১/১৫২), দেখুন: মাজমাউয যাওয়ায়েদ: (১০/১১১)।]

এগারতম প্রকার: বারা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, আমরা যখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে সালাত আদায় করতাম, তখন তার ডান পাশে দাঁড়াতে পছন্দ করতাম, তিনি আমাদের দিকে মুখ করে বসতেন। তিনি বলেন, আমি তাকে বলতে শোনেছি [সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৭০৯।]:

«ربِّ قني عذابك يوم تبعث عبادك أو تجمع عبادك» .

বারোতম প্রকার: ফরয সালাত শেষে উচ্চ স্বরে আযকার পড়া সুন্নত। কারণ, ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন: “তাকবীরের মাধ্যমেই আমরা জানতাম রাসূলুল্লাহ সালাত শেষ করেছেন”। [সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৮৪২; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৫৮৩।] বুখারী বর্ণনা করেন: “রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যুগে ফরয সালাত শেষে উচ্চ স্বরে যিকির করার নিয়ম ছিল”। [সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৮৪১; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৫৮৩।] ইবন হাজার রহ. বলেন, “উচ্চ স্বরে যিকির এর উদ্দেশ্য তারা উচ্চ স্বরে তাকবীর বলতেন, অর্থাৎ তারা তাসবীহ ও তাহমীদের পূর্বে তাকবীর বলতেন”। [ফাতহুল বারি: (২/৩২৬)।] এ ব্যাখ্যাকে আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত হাদীস আরো স্পষ্ট করে যে, আবু সালেহ বলেছেন: “আল্লাহু আকবার, সুবহানাল্লাহ ও আল-হামদুলিল্লাহ সবগুলোই ৩৩বার করে পড়বে, [সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৫৯৫।] তিনি তাকবীর দ্বারা আরম্ভ করেছেন।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন