hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

মুখতাসার সহীহ আল-বুখারী

১৫. কিতাবুল ইস্তিসকা (বৃষ্টি প্রার্থনা)

مختصر صحيح البخاري

১৫/ পরিচ্ছেদঃ বৃষ্টি প্রার্থনার নামায

৫৪৭

সহিহ হাদিস
عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ زَيْدٍ رَضِيَ الله عَنْهُ قَالَ : خَرَجَ النَّبِيُّ (ﷺ) يَسْتَسْقِي، وَحَوَّلَ رِدَاءَهُ. وَفِي رِوَايَةٍ عَنْهُ : وَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ .

আব্দুল্লাহ বিন যায়েদ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেনঃ একদা নবী (ﷺ) বৃষ্টি প্রার্থনার নামায আদায়ের জন্য (ময়দানে) বের হলেন। (সেখানে গিয়ে) তিনি স্বীয় চাদর উল্টিয়ে দিলেন। আব্দুল্লাহ ইবনে যায়েদ থেকে অপর বর্ণনায় আছে, তিনি দু'রাকআত নামায আদায় করেছেন। (আলোকিত প্রকাশনীঃ ৫৩৯)
১৫/ পরিচ্ছেদঃ নবী (ﷺ)-এর দু’আঃ ইউসূফ (আঃ) এর যামানার অনাবৃষ্টির অনুরূপ অনাবৃষ্টিতে তাদেরকে আক্রান্ত কর

৫৪৮

সহিহ হাদিস
عن ن أبي هريرة رضي الله عنه : حديث دعاء النبي (ﷺ) للمستضعفين من المؤمنين وعلى مُضَر تَقَدَّمَ، وقال في آخر هذه الرواية : إِنَّ النَّبِيَّ (ﷺ) قَالَ: ( غِفَارُ غَفَرَ اللَّهُ لَهَا ، وَأَسْلَمُ سَالَمَهَا اللَّهُ) .

আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেনঃ নবী (ﷺ) যখন নামাযের শেষ রাকআতে রুকু হতে মাথা উঠাতেন তখন বলতেনঃ “হে আল্লাহ! আপনি আইয়্যাশ বিন আবী রাবীআকে মুক্ত করুন। হে আল্লাহ! আপনি সালামা বিন হিশামকে মুক্ত করুন। হে আল্লাহ! আপনি ওয়ালীদ বিন ওয়ালীদকে মুক্ত করুন, হে আল্লাহ! আপনি দুর্বল অসহায় মু'মিনদেরকে (কাফেরদের জুলুম-নির্যাতন থেকে মুক্ত করুন।)”

হে আল্লাহ! তুমি মুযার গোত্রকে শক্তভাবে পাকড়াও কর। ইউসূফ (আঃ) এর যামানার দুর্ভিক্ষের অনুরূপ দুর্ভিক্ষ তাদের উপর চাপিয়ে দাও। নবী (ﷺ) তখন এ কথাও বলেছেনঃ তুমি গিফার গোত্রকে আল্লাহ ক্ষমা করেছেন এবং আসলাম গোত্রকে শান্তি ও নিরাপদে রেখেছেন। (আলোকিত প্রকাশনীঃ ৫৪০)

৫৪৯

সহিহ হাদিস
عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مَسْعُودٍ رَضِيَ اللهُ عَنْهُ قالَ : إِنَّ النَّبِيَّ (ﷺ) لَمَّا رَأَى مِنَ النَّاسِ إِدْبَارًا ، قَالَ : (اللَّهُمَّ سَبْعًا كَسَبْع يُوسُفَ ). فَأَخَذَتْهُمْ سَنَةٌ حَصَّتْ كُلَّ شَيْءٍ، حَتَّى أَكَلُوا الجُلُودَ وَالمَيْتَةَ وَالْجِيفَ ، وَيَنْظُرُ أَحَدُهُمْ إِلَى السَّمَاءِ فَيَرَى الدُّخانَ مِنَ الجُوعِ فَأَتَاهُ أَبُو سُفْيَانَ فَقَالَ : يَا مُحَمَّدُ ، إِنَّكَ تَأْمُرُ بِطَاعَةِ اللهِ وَبِصَلَةِ الرَّحِمِ، وَإِنَّ قَوْمَكَ قَدْ هَلَكُوا فَادْعُ اللَّهَ لَهُمْ، قَالَ اللَّهُ تَعَالَى: ﴿فَارْتَقِبْ يَوْمَ تَأْتِي السَّمَاءُ بِدُخَانٍ مُبِينٍ إِلَى قَوْلِهِ : عائِدُونَ. يَوْمَ تَبْطِسُ الْبَطْشَةَ الكُبْرَى فَالْبَطْشَةُ يَوْمَ بَدْرٍ ، وَقَدْ مَضَت الدُّخَانُ، وَالْبَطْشَةُ وَاللزَامُ وَآيَةُ الرُّوم .

আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেনঃ নবী (ﷺ) যখন দেখলেন মানুষেরা ইসলামের কথা শুনছেনা তখন তিনি এই বলে বদ্ দু'আ করলেন, হে আল্লাহ! সাত বছর পর্যন্ত তাদের উপর দুর্ভিক্ষ চাপিয়ে দিন যেমনভাবে ইউসূফ (আঃ) এর যামানায় নাত বছর পর্যন্ত দুর্ভিক্ষ চাপিয়ে দিয়েছিলেন। পরবর্তীতে অনাবৃষ্টি তাদেরকে এমনভাবে আক্রমণ করল যে, তাদের সকল সম্পদ ধ্বংস হয়ে গেল। দুর্ভিক্ষের তাড়নায় তারা চামড়া, মৃত জন্তু এবং পচা ও গলিত জানোয়ারের গোশত খেতে লাগল। তাদের কেউ যখন আকাশের দিকে দৃষ্টি দিত তখন ক্ষুধার কারণে শুধু ধোঁয়া দেখতে পেত। আবু সুফিয়ান তখন নবী রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর নিকট আগমণ করে বললঃ হে মুহাম্মাদ! তুমি আল্লাহর আনুগত্য করার ও আত্মীয় স্বজনের প্রতি সম্পর্ক বজায় রাখার আদেশ করে থাক। অথচ তোমার জাতির লোকেরা ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। তুমি তাদের জন্য আল্লাহর নিকট দু'আ কর। তাদের অবস্থার বর্ণনা দিয়ে আল্লাহ তাআলা বলেনঃ

﴿فَارْتَقِبْ يَوْمَ تَأْتِي السَّمَاءُ بِدُخَانٍ مُبِينٍ (১০) يَغْشَى النَّاسَ هَذَا عَذَابٌ أَلِيمٌ (১১) رَبَّنَا اكْشِفْ عَنَّا الْعَذَابَ إِنَّا مُؤْمِنُونَ (১২) أَنَّى لَهُمْ الذِّكْرَى وَقَدْ جَاءَهُمْ رَسُولٌ مُبِينٌ (১৩) ثُمَّ تَوَلَّوْا عَنْهُ وَقَالُوا مُعَلَّمٌ مَجْنُونٌ﴾

“অতএব তুমি অপেক্ষা কর সেই দিনের যেদিন আকাশ ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন হবে। এবং তা আচ্ছন্ন করে ফেলবে মানব জাতিকে। এটা হবে এক যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি। তখন তারা বলবেঃ হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদেরকে এই শাস্তি হতে মুক্তি দিন, আমরা ঈমান আনয়ন করবো। তারা কি করে উপদেশ গ্রহণ করবে? তাদের কাছে তো এসেছে সুস্পষ্ট একজন রাসূল। অতঃপর তারা তাঁকে পৃষ্ঠ প্রদর্শন করে বলেছেঃ সে তো শেখানো কথা বলছে, সে তো একজন পাগল। আমি আযাব একটু খানি সরিয়ে নিচ্ছি। কিন্তু এরপরও তোমরা পূর্বের ন্যায় আচরণ করবে। যে দিন আমি তাদেরকে কঠিনভাবে পাকড়াও করব। (সূরা দুখানঃ ১০-১৬)

ইবনে মাসউদ (রাঃ) বলেনঃ বদরের যুদ্ধের দিনটি ছিল তাদেরকে কঠোরভাবে পাকড়াও করার দিন। সুতরাং কুরআন মজীদে যে ধোঁয়ার কথা বর্ণিত হয়েছে তা এসে গেছে, কঠিন আঘাতও এসে গেছে। মক্কার কাফেরদেরকে হত্যা ও গ্রেফতার করা হবে বলে যে কথা বলা হয়েছে তাও বাস্তবায়িত হয়েছে। পারস্যদের বিরুদ্ধে রোমকরা বিজয়ী হবে বলে যে ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছে তাও বাস্তবায়িত হয়েছে। (আলোকিত প্রকাশনীঃ ৫৪১)

৫৫০

সহিহ হাদিস
عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا قَالَ : رُبَّمَا ذَكَرْتُ قَوْلَ الشَّاعِرِ، وَأَنَا أَنْظُرُ إِلَى وَجْهِ النَّبِيِّ (ﷺ) يَسْتَسْقِي، فَمَا يَنزِلُ حَتَّى يَجِيشَ كُلُّ مِيزَابٍ، وَهُوَ قَوْلُ أَبِي طَالِبٍ : وَأَبْيَضُ يُسَتَسْقَى الْغَمَامُ بِوَجْهِهِ ثِمَالُ الْيَتَامَى عِصْمَةٌ لِلأَرَامِلِ.

আব্দুল্লাহ ইবনে উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেনঃ নবী (ﷺ)-এর বৃষ্টি প্রার্থনা করার সময় আমি কখনও তাঁর চেহারা মুবারকের দিকে তাকাতাম। মিম্বার থেকে নামার পূর্বেই ঝর্ণাগুলোতে (প্রচুর বৃষ্টিপাত হওয়ার কারণে) প্রচন্ডভাবে পানি প্রবাহিত হতে দেখতাম। তখন আবু তালেবের একটি কবিতা আমার মনে পড়ে যেত। আবু তালেবের সেই কবিতাটি হলঃ

وَأَبْيَضَ يُسْتَسْقَى الْغَمَامُ بِوَجْهِهِ + ثِمَالُ الْيَتَامَى عِصْمَةٌ لِلأرَامِلِ

“মুহাম্মাদ শ্বেতকায় সুন্দর। তাঁর পবিত্র চেহারার উসীলায় বৃষ্টি প্রার্থনা করা হয়, তিনি ইয়াতীমদের আশ্রয়স্থল এবং বিধবাদের হেফাজতকারী।” (আলোকিত প্রকাশনীঃ ৫৪২)
টিকাঃ নবী রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর চেহারার উসীলা দিয়ে বৃষ্টি প্রার্থনার অর্থ হল, তাঁর দু'আর উসীলা দেয়া। কারণ নবী (ﷺ), সাহাবী বা অন্য কোন সৎ লোকের ব্যক্তিসত্তার উসীলা দিয়ে কোন কিছু চাওয়া বৈধ নয়। হাদীছে নবী (ﷺ) এবং আব্বাস (রাঃ) এর উসীলায় বৃষ্টি প্রার্থনার অর্থ হল তাদের দু'আর উসীলা দিয়ে আল্লাহর কাছে বৃষ্টি প্রার্থনা করা। যেমনটি বর্ণিত হয়েছে আনাস (রাঃ) এর হাদীছে।

৫৫১

সহিহ হাদিস
عَنْ عُمَرَ بْنِ الخَطَّابِ رَضِيَ اللهُ عَنْهُ أَنَّه كانَ إِذَا قَحَطُوا أَسْتَسْقَى بِالْعَبَّاسِ بْنِ عَبْدِ المُطَّلِبِ رضي الله عنه فَقَالَ : اللَّهُمَّ إِنَّا كُنَّا نَتَوَكَّلُ إِلَيْكَ بِنَبِيِّنَا فَتَسْقِينَا، وَإِنَّا نَتَوَسَّلُ إِلَيْكَ بِعَمِّ نَبِيِّنا فَاسْقِنَا ، قَالَ فَيُسْقَوْنَ .

উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

অনাবৃষ্টি দেখা দিলে তিনি আব্বাস বিন আব্দুল মুত্তালিব (রাঃ) এর মাধ্যমে বৃষ্টি প্রার্থনা করতেন। তিনি বলতেনঃ হে আল্লাহ! আপনার নবী জীবিত থাকতে আমরা তাঁর মাধ্যমে বৃষ্টি প্রার্থনা করলে আপনি আমাদের জন্য বৃষ্টি বর্ষণ করতেন। এখন আপনার নবীর চাচার মাধ্যমে বৃষ্টি প্রার্থনা করছি। আপনি আমাদের জন্য বৃষ্টি বর্ষণ করুন। অতঃপর তাদের জন্য বৃষ্টি বর্ষণ করা হত। (আলোকিত প্রকাশনীঃ ৫৪৩)
টিকাঃ এখানে নবীর মাধ্যমে বা নবীর চাচার মাধ্যমে বৃষ্টি চাওয়ার অর্থ হল বৃষ্টির জন্য দু'আ করার আবেদন করা। যেমনটি অন্যান্য বর্ণনায় সুস্পষ্টভাবে উল্লেখিত হয়েছে। এ নয় যে, তাদের সন্মানের উসীলা দিয়ে বৃষ্টি চাইতেন। সন্মানের উসীলা দেয়া যদি জায়েয হত, তাহলে তাঁরা নবী (ﷺ) কে বাদ দিয়ে কখনই আব্বাস (রাঃ) এর কাছে যেতেন না। কারণ নবী (ﷺ)-এর সম্মান মৃত্যুর পর শেষ হয়ে যায়নি। কাজেই এখানে উসীলা অর্থ দু'আর উসীলা দেয়া। নবী (ﷺ) দু'আ করেছেন এবং আব্বাস (রাঃ) ও সবার সাথে দু'আ করেছেন। ইতিপূর্বে বর্ণিত হাদীছে এসেছে জুমআর দিন একজন গ্রাম্য লোক নবী রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর কাছে আরজ করল, হে আল্লাহর রাসূল! আমাদের জন্য আল্লাহর কাছে বৃষ্টির আবেদন করুন।
১৫/ পরিচ্ছেদঃ জামে মসজিদে বৃষ্টির জন্য দুআ করা

৫৫২

সহিহ হাদিস
حديث أنس رضي الله عنه في الرَّجُلِ الذي دخل المسجد والنبي (ﷺ) قائم يخطب فسأله الدعاء بالغيث تَكَرَّرَ كَثِيرًا، وفي الرواية: فما رَأَيْنَا الشَّمْسَ سِتّا . ثُمَّ دَخَلَ رَجُلٌ مِنْ ذَلِكَ الْبَابِ فِي الجُمُعَةِ المُقْبِلَةِ، وَرَسُولُ اللَّهِ قَائِمٌ يَخْطُبُ، فَاسْتَقْبَلَهُ قَائِمًا، فَقَالَ : يَا رَسُولَ اللَّهِ، هَلَكَتِ الأَمْوَالُ، وَانْقَطَعَتِ السُّبُلُ، فَادْعُ اللهَ يُمْسِكْهَا . قَالَ : فَرَفَعَ رَسُولُ اللَّهِ (ﷺ) يَدَيْهِ، قَالَ : (اللَّهُمَّ حَوَالَيْنَا وَلَا عَلَيْنَا، اللَّهُمَّ على الآكام وَالجِبَالِ، وَالأَجَامِ وَالطَّرَابِ، وَبُطُونِ الْأَوْدِيَةِ وَمَنَابِتِ الشَّجَرِ). قَالَ: فَأَنْقَطَعَتْ، وَخَرَجْنَا نَمْشِي فِي الشَّمْسِ.
জুমআর দিন নবী (ﷺ) যখন দাঁড়িয়ে খুতবা দিচ্ছিলেন তখন একজন লোক মসজিদে প্রবেশ করা এবং তাঁর কাছে বৃষ্টির জন্য দুআ করার আবেদন সংক্রান্ত হাদীছটি একাধিকবার অতিক্রান্ত হয়েছে। এই বর্ণনায় শুধু এতটুকু অতিরিক্ত হয়েছে যে, এক সপ্তাহ পর্যন্ত আমরা সূর্য দেখতে পাইনি। অতঃপর পরের জুমআর একই দরজা দিয়ে একজন লোক মসজিদে প্রবেশ করল। নবী (ﷺ) তখন দাঁড়িয়ে খুতবা দিচ্ছিলেন। সে নবী (ﷺ)-এর মুখোমখি হয়ে দাঁড়িয়ে বললঃ হে আল্লাহর রাসূল! সম্পদ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। রাস্তা-ঘাট বিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে। আপনি আল্লাহর কাছে দু'আ করুন তিনি যেন বৃষ্টি বন্ধ করে দেন। আনাস (রাঃ) বলেনঃ রাসূলুল্লাহ (ﷺ) তখনই উভয় হাত উঠিয়ে বললেন, হে আল্লাহ! আমাদের পার্শ্ববর্তী এলাকায় বৃষ্টি বর্ষণ করুন, আমাদের উপরে নয়। হে আল্লাহ! টিলা পাহাড়, ময়দান, উপত্যকা এবং গাছপালা উৎপন্ন হওয়ার স্থানে বর্ষণ করুন। আনাস বলেনঃ তখন বৃষ্টি বন্ধ হয়ে গেল। আমরা রৌদ্রে চলাফেরা করতে লাগলাম। (আলোকিত প্রকাশনীঃ ৫৪৪)
১৫/ পরিচ্ছেদঃ জুমআর খুতবায় কিবলামুখী না হয়ে বৃষ্টির জন্য দুআ করা

৫৫৩

সহিহ হাদিস
وَعَنْهُ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ : فَرَفَعَ رَسُولُ الله (ﷺ) يَدَيْهِ، ثُمَّ قَالَ: (اللَّهُمَّ أَعْتُنَا ، اللَّهُمَّ أَغِثْنَا، اللَّهُمَّ أَغِثْنَا،).

আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

আনাস (রাঃ) হতে আরও বর্ণিত আছে, তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ (ﷺ) উভয় হাত উঠিয়ে বললেনঃ হে আল্লাহ! আমাদেরকে বৃষ্টি দিন। হে আল্লাহ! আমাদেরকে বৃষ্টি প্রদান করুন। হে আল্লাহ! আমাদেরকে বৃষ্টি প্রদান করুন। (আলোকিত প্রকাশনীঃ ৫৪৫)

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন