নবী (ﷺ) বলেনঃ মাত্র তিনটি মসজিদ ব্যতীত অন্য কোন দিকে (নেকীর উদ্দেশ্যে) সওয়ারী বাধা তথা সফর করা যাবে না। মসজিদুল হারাম, মসজিদে নবী ও মসজিদে আকসা। (আলোকিত প্রকাশনীঃ ৬১১)

নবী (ﷺ) বলেনঃ আমার এ মসজিদে আদায়কৃত একটি নামায মসজিদুল হারাম ব্যতীত অন্যান্য মসজিদে আদায়কৃত একহাজার নামাযের চেয়েও উত্তম। (আলোকিত প্রকাশনীঃ ৬১২)

তিনি মাত্র দু'দিন ব্যতীত অন্য কোন দিন চাশতের নামায আদায় করতেন না। (১) যেদিন তিনি মক্কায় প্রবেশ করতেন। কারণ তিনি চাশতের সময় মক্কাতে প্রবেশ করে প্রথমে বায়তুল্লাহর তাওয়াফ করতেন অতঃপর মাকামে ইবরাহীমের পিছনে দু'রাকআত নামায আদায় করতেন। (২) যেদিন তিনি কুবা মসজিদে গমণ করতেন। কারণ তিনি প্রতি শনিবার কুবা মসজিদে গমণ করতেন। কুবা মসজিদে প্রবেশ করে নামায না পড়ে বের হওয়াকে তিনি অপছন্দ করতেন। আর তিনি বর্ণনা করতেন যে, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) আরোহন করে এবং পায়ে হেঁটে কুবা যিয়ারত করতেন। ইবনে উমার আরো বলতেনঃ আমার সাথীদেরকে যা করতে দেখেছি আমিও তা করি। রাতের বা দিনের যে কোন অংশে নামায আদায় করতে আমি কাউকে নিষেধ করবোনা। তবে তোমরা সূর্যোদয় বা সূর্যাস্তের সময় নামাযের ইচ্ছা পোষণ করোনা। (আলোকিত প্রকাশনীঃ ৬১৩)

নবী (ﷺ) বলেনঃ আমার ঘর ও মিম্বারের মধ্যবর্তী স্থানটি জান্নাতের বাগানসমূহের একটি বাগান। আর আমার মিম্বার আমার হাউযের উপরে। (আলোকিত প্রকাশনীঃ ৬১৪)