hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

মুখতাসার সহীহ আল-বুখারী

. কিতাবুল ইলম

مختصر صحيح البخاري

/ পরিচ্ছেদঃ ইলমের ফজীলত

৫৪

সহিহ হাদিস
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ قَالَ : بَيْنَمَا رَسُولُ اللهِ (ﷺ) فِي مَجْلِسٍ يُحَدِّثُ الْقَوْمَ، جَاءَهُ أَعْرَابِيٌّ فَقَالَ : مَتَى السَّاعَةُ؟ . فَمَضَى رَسُولُ اللَّهِ (ﷺ) يُحَدِّثُ، فَقَالَ بَعْضُ الْقَوْمِ : سَمِعَ مَا قَالَ فَكَرِهَ مَا قَالَ . وَقَالَ بَعْضُهُمْ: بَلْ لَمْ يَسْمَعْ حَتَّى إِذَا قَضَى حَدِيثَهُ قَالَ : أَيْنَ - أَرَاهُ - السَّائِلُ عَنِ السَّاعَةِ). فَقَالَ : هَا أَنَا يَا رَسُولَ اللهِ ، قَالَ : (فَإِذَا ضُيِّعَتِ الأَمَانَةُ فَانْتَظِرِ السَّاعَةَ). فَقَالَ : كَيْفَ إِضَاعَتُهَا؟ قَالَ : (إِذَا وُسدَ الْأَمْرُ إِلَى غَيْرِ أَهْلِهِ فَانْتَظِر السَّاعَةَ).

আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

একদা আল্লাহর রাসূল (ﷺ) কোন এক মজলিসে লোকদেরকে নিয়ে আলোচনা করছিলেন। এমন সময় এক গ্রাম্য লোক তাঁর কাছে এসে প্রশ্ন করলঃ কিয়ামত কখন হবে? নবী (ﷺ) কোন কথা না বলে আলোচনা অব্যাহত রাখলেন। কেউ কেউ বললঃ তিনি লোকটির কথা শুনেছেন। তবে তার কথা তিনি অপছন্দ করেছেন। আবার কিছু লোক বললঃ তার কথা তিনি শুনেন নি। পরিশেষে যখন তিনি আলোচনা শেষ করলেন তখন বললেনঃ কিয়ামত সম্পর্কে প্রশ্নকারী লোকটি কোথায়? লোকটি বললঃ হে আল্লাহর রাসূল (ﷺ)! এই তো আমি এখানেই আছি। তখন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেনঃ যখন আমানত নষ্ট করা হবে তখন কিয়ামতের অপেক্ষা করবে। প্রশ্নকারী লোকটি বললঃ আমানত কিভাবে নষ্ট করা হবে? উত্তরে নবী (ﷺ) বললেনঃ যখন অযোগ্য লোককে নেতৃত্বের দায়িত্ব প্রদান করা হবে তখন কিয়ামতের অপেক্ষা করবে। (আলোকিত প্রকাশনীঃ ৫৪)
/ পরিচ্ছেদঃ ইলম শিক্ষা দেয়ার সময় আওয়াজ উঁচু করা

৫৫

সহিহ হাদিস
عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرٍرٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُما قَالَ: تَخَلَّفَ النَّبِيُّ (ﷺ) عَنَّا في سَفْرَةٍ سَافَرْنَاهَا ، فَأَدْرَكَنَا - وَقَدْ أَرْهَقَتْنَا الصَّلَاةُ - وَنَحْنُ نَتَوَضَّأُ، فَجَعَلْنَا نَمْسَحُ عَلَى أَرْجُلِنَا ، فَنَادَى بِأَعْلَى صَوْتِهِ : (وَيْلٌ لِلأَعْقَابِ مِنَ النَّارِ). مَرَّتَيْنِ أَوْ ثَلَاثًا.

আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেনঃ কোন এক সফরে নবী (ﷺ) আমাদের পেছনে রয়ে গেলেন। অতঃপর তিনি আমাদের কাছে এসে পৌঁছলেন। আমরা নামাযে দেরী করে ফেললাম। তাই আমরা তাড়াতাড়ি অযু করতে গিয়ে হালকাভাবে পা-গুলো ধৌত করতে লাগলাম। রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) আমাদের এ অবস্থা দেখে উচ্চস্বরে বলতে লাগলেনঃ যে সমস্ত গোড়ালী হালকাভাবে ধৌত করা হয়েছে সেগুলোর জন্য জাহান্নামের শাস্তি ও ধ্বংস অবধারিত। কথাটি তিনি দু'বার অথবা তিনবার বলেছেন। (আলোকিত প্রকাশনীঃ ৫৫)
/ পরিচ্ছেদঃ ইমাম তাঁর অনুসারীদের জ্ঞান যাচাই করার জন্য প্রশ্ন করতে পারেন

৫৬

সহিহ হাদিস
عَنِ ابْنِ عُمَرَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُما قَالَ : قَالَ رَسُولُ اللَّهِ (ﷺ): (إِنَّ مِنَ الشَّجَرِ شَجَرَةٌ لَا يَسْقُطُ وَرَقُهَا، وَإِنَّهَا مَثَلُ المُسْلِم، فَحَدِّثُونِي مَا هِيَ؟). فَوَقَعَ النَّاسُ فِي شَجَرِ الْبَوَادِي، قَالَ عَبْدُ اللَّهِ : وَقَعَ فِي نَفْسِي أَنَّهَا النَّخْلَةُ، فَاسْتَحْيَيْتُ، ثُمَّ قَالُوا : حَدِّثْنَا مَا هِيَ يَا رَسُولَ اللَّهِ؟ قَالَ : (هي النَّحْلَةُ).

আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেনঃ একদা রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেনঃ এমন এক প্রকার বৃক্ষ রয়েছে যার পাতা ঝরে পড়েনা। আর উহা মু'মিনের অনুরূপ। আমাকে বল তো সেটি কোন্ বৃক্ষ? লোকেরা জঙ্গলের বৃক্ষ সম্পর্কে চিন্তা করতে থাকল। আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রাঃ) বলেনঃ আমার মনে জাগল যে, উহা হল খেজুর গাছ। কিন্তু আমি তা প্রকাশ করতে লজ্জা বোধ করলাম। সাহাবীগণ বললেনঃ হে আল্লাহর রাসূল (ﷺ)! আপনি আমাদেরকে তা বলে দিন। তিনি বললেনঃ তা হল খেজুর বৃক্ষ। (আলোকিত প্রকাশনীঃ ৫৬)
/ পরিচ্ছেদঃ মুহাদ্দিছের নিকট হাদীছ পাঠ করা এবং পেশ করা

৫৭

সহিহ হাদিস
عَنْ أَنَسٍ، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ، قَالَ : بَيْنَمَا نَحْنُ جُلُوسٌ مَعَ النَّبِيِّ (ﷺ) فِي المَسْجِدِ، دَخَلَ رَجُلٌ عَلَى جَمَلٍ، فَأَنَاخَهُ فِي الْمَسْجِدِ ثُمَّ عَقَلَهُ، ثُمَّ قَالَ : أَيُّكُمْ مُحَمَّدٌ؟ وَالنَّبِيُّ (ﷺ) مُتَّكِى بَيْنَ ظَهْرَانَيْهِمْ، فَقُلْنَا : هَذَا الرَّجُلُ الأَبْيَضُ المُتَّكِيُّ. فَقَالَ لَهُ الرَّجُلُ : ابْنَ عَبْدِ المُطَّلِبِ ؟ فَقَالَ لَهُ النَّبِيُّ (ﷺ): (قَدْ أَجَبْتُكَ) فَقَالَ : إِنِّي سَائِلُكَ فَمُشَدِّدٌ علَيْكَ في المَسْأَلَةِ، فَلَا تَجِدْ عَلَيَّ فِي نَفْسِكَ. قَالَ: (سَلْ عَمَّا بَدَا لَكَ). فَقَالَ : أَسْأَلُكَ بِرَبِّكَ وَرَبِّ مَنْ قَبْلَكَ، اللهُ أَرْسَلَكَ إِلَى النَّاسِ كُلِّهِمْ؟ فَقَالَ: (اللَّهُمَّ نَعَمْ . قَالَ : أَنْشُدُكَ بِاللَّهِ اللَّهُ أَمَرَكَ أَنْ تُصَلِّيَ الصَّلَوَاتِ الخَمْسَ فِي الْيَومِ وَاللَّيْلَةِ؟ قَالَ : (اللَّهُمَّ نَعَمْ . قَالَ أَنْشُدُكَ بِاللهِ ، اللَّهُ أَمَركَ أَنْ تَصُومَ هَذَا الشَّهْرَ مِنَ السَّنَةِ؟ قَالَ: (اللَّهُمَّ نَعَمْ . قَالَ : أَنْشُدُكَ بِاللَّهِ ، اللَّهُ أَمَرَكَ أَنْ تَأْخُذَ هَذِهِ الصَّدَقَةَ مِنْ أَغْنِيَائِنَا فَتَقْسِمَهَا عَلَى فُقَرَائِنَا ؟ فَقَالَ النَّبِي : (اللَّهُمَّ نَعَمْ). فَقَالَ الرَّجُلُ : آمَنْتُ بِمَا جِئْتَ بِهِ، وَأَنَا رَسُولُ مَنْ وَرَائِي مِنْ قَوْمِي، وَأَنَا ضِمَامُ ابْنُ ثَعْلَبَةَ، أَخُو بَنِي سَعْدِ بْنِ بَكْرٍ .

আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেনঃ আমরা একদা নবী (ﷺ) এর সাথে মসজিদে বসা ছিলাম। তখন উটের উপর আরোহন করে এক ব্যক্তি মসজিদে প্রবেশ করল। সে মসজিদের ভিতরেই উটটিকে বসিয়ে বেঁধে রাখল। অতঃপর বললঃ তোমাদের মধ্যে মুহাম্মাদ কে? নবী (ﷺ) তখন সাহাবীদের সামনেই হেলান দিয়ে বসা ছিলেন। আমরা বললামঃ হেলান দিয়ে উপবিষ্ট এই সুন্দর লোকটিই মুহাম্মাদ (ﷺ)। লোকটি এবার বললঃ হে ইবনে আব্দুল মুত্তালেব! নবী (ﷺ) তাকে বললেনঃ আমি তোমার জবাব দিচ্ছি। সে বললঃ আমি আপনাকে কিছু কঠিন প্রশ্ন করব। সুতরাং আপনি মনে কোন প্রকার কষ্ট নিবেন না। তিনি বললেনঃ তোমার মন যা চায় তাই প্রশ্ন কর। লোকটি বললঃ আমি আপনার প্রভুর এবং আপনার পূর্বের সমস্ত মানুষের প্রভুর দোহাই দিয়ে প্রশ্ন করছি যে, আল্লাহ কি আপনাকে সমস্ত মানুষের নিকট রাসূল হিসাবে প্রেরণ করেছেন? উত্তরে তিনি বললেনঃ হ্যাঁ।

তারপর লোকটি জিজ্ঞেস করলঃ আমি আপনাকে আল্লাহর দোহাই দিয়ে জিজ্ঞেস করছি যে, আল্লাহ কি আপনাকে দিনে ও রাতে পাঁচ ওয়াক্ত নামায আদায় করার আদেশ দিয়েছেন? উত্তরে তিনি বললেনঃ হ্যাঁ। লোকটি আবার জিজ্ঞেস করলঃ আমি আপনাকে আল্লাহর দোহাই দিয়ে জিজ্ঞেস করছি যে, আল্লাহ কি আপনাকে বছরের মধ্যে রামাযান মাসের রোযা রাখার আদেশ দিয়েছেন? উত্তরে তিনি বললেনঃ হ্যাঁ। লোকটি পুনরায় জিজ্ঞেস করলঃ আমি আপনাকে আল্লাহর দোহাই দিয়ে জিজ্ঞেস করছি যে, আল্লাহ কি আপনাকে আমাদের ধনীদের নিকট থেকে যাকাত আদায় করে গরীবদের মধ্যে বন্টন করার আদেশ দিয়েছেন? উত্তরে তিনি বললেনঃ হ্যাঁ।

অতঃপর লোকটি বললঃ আপনি যা নিয়ে এসেছেন আমি তার প্রতি ঈমান আনয়ন করলাম। আমি আমার গোত্রের দূত হিসাবে এসেছি। আমার নাম যিমাম বিন ছা'লাবা। আর আমি সা'দ বিন বকর গোত্রের লোক। (আলোকিত প্রকাশনীঃ ৫৭)

৫৮

সহিহ হাদিস
عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُما : أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ (ﷺ) بَعَثَ بِكِتَابِهِ رَجُلًا، وَأَمَرَهُ أَنْ يَدْفَعَهُ إِلَى عَظِيمٍ الْبَحْرَيْنِ، فَدَفَعَهُ عَظِيمُ الْبَحْرَيْنِ إِلَى كِسْرَى، فَلَمَّا قَرَأَهُ مَزَّقَهُ، قَالَ : فَدَعَا عَلَيْهِمْ رَسُولُ اللَّهِ (ﷺ) أَنْ يُمَزَّقُوا كُلَّ مُمَزَّقٍ .

আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ (ﷺ) একজন লোকের মাধ্যমে বাহরাইনের শাসকের নিকট একটি পত্র পাঠালেন। বাহরাইনের শাসক পত্রটি পারস্যের শাসক কেসরার নিকট পাঠিয়ে দিলেন। পারস্যের শাসক পত্রটি ছিড়ে ফেলল। এই কারণে নবী (ﷺ) তাদের উপর এই বদ দু'আ করলেন যে তাদেরকে যেন খণ্ড-বিখণ্ড করে দেয়া হয়৷ (আলোকিত প্রকাশনীঃ ৫৮)

৫৯

সহিহ হাদিস
عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ قَالَ : كَتَبَ النَّبِيُّ (ﷺ) كِتَابًا - أَوْ أَرَادَ أَنْ يَكْتُبَ - فَقِيلُ لَهُ : إِنَّهُمْ لَا يَقْرِقُونَ كِتَابًا إلا مَختُومًا، فَاتَّخَذَ خَاتَمَا مِنْ فِضَّةٍ، نَقْشُهُ: مُحَمَّدٌ رَسُولُ اللَّهِ، كَأَنِّي أَنْظُرُ إِلَى بَيَاضِهِ فِي يَدِهِ .

আনাস বিন মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেনঃ একদা নবী (ﷺ) একটি পত্র লিখলেন অথবা লিখার ইচ্ছা পোষণ করলেন। তখন তাঁকে বলা হল পারস্য ও রোমের শাসকরা সীলমোহর ছাড়া কোন পত্র পাঠ করেন না। তাই তিনি রৌপ্যের একটি আংটি তৈরী করলেন। তাতে লিখা ছিল (محمد رسول الله) হাদীছের বর্ণনাকারী বলেনঃ আমি যেন নবী (ﷺ) এর হাতে সেই আংটির সাদা বর্ণ এখনো দেখতে পাচ্ছি। (আলোকিত প্রকাশনীঃ ৫৯)

৬০

সহিহ হাদিস
عَنْ أَبِي وَاقِدٍ اللَّيْنِي رَضِيَ الله عَنْهُ : أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ (ﷺ) بَيْنَمَا هُوَ جَالِسٌ فِي الْمَسْجِدِ وَالنَّاسُ مَعَهُ، إِذْ أَقْبَلَ ثَلَاثَةُ نَفَرٍ، فَأَقْبَلَ أَثْنَانِ إِلَى النَّبِيِّ (ﷺ) وَذَهَبَ وَاحِدٌ، قَالَ: فَوَقَفَا عَلَى رَسُولِ اللَّهِ ، فَأَمَّا أَحَدُهُمَا: فَرَأَى فُرْجَةٌ فِي الْحَلْقَةِ فَجَلَسَ فِيهَا، وَأَمَّا الْآخَرُ: فَجَلَسَ خَلْفَهُمْ، وَأَمَّا الثَّالِثُ : فَأَدْبَرَ ذَاهِبًا ، فَلَمَا فَرَغَ رَسُولُ اللَّهِ (ﷺ) قَالَ: أَلا أُخْبِرُكُمْ عَنِ النَّفَرِ الثَّلَاثَةِ؟ أَمَّا أَحَدُهُمْ فَأَوَى إِلَى اللَّهِ فَآوَاهُ اللَّهُ، وَأَمَّا الآخَرُ فَاسْتَحْيَا فَاسْتَحْيَا اللَّهُ مِنْهُ، وَأَمَّا الآخَرُ فَأَعْرَضَ] فَأَعْرَضَ اللَّهُ عَنْهُ) .

আবু ওয়াকেদ আল-লাইছী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেনঃ একদা নবী (ﷺ) মানুষের সাথে মসজিদে বসা ছিলেন। এমন সময় তিনজন লোক আগমণ করল। তাদের দু'জন নবী (ﷺ) এর নিকটবর্তী হল এবং একজন চলে গেল। যে দু'জন নিকটবর্তী হয়েছিল তারা রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর কাছে দাঁড়িয়ে থাকল। তাদের একজন মজলিসের ভিতরে একটু খালি জায়গা পেয়ে তথায় বসে পড়ল। অন্যজন মজলিসের শেষ প্রান্তে বসে পড়ল। তৃতীয় ব্যক্তি মজলিস ছেড়ে অন্যত্র চলে গেল। কথা-বার্তা সমাপ্ত করে রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বললেনঃ আমি কি তোমাদেরকে তিন ব্যক্তির অবস্থা সম্পর্কে সংবাদ দিব না? তাদের একজন আল্লাহর নিকট আশ্রয় নিয়েছে। আল্লাহও তাঁকে আশ্রয় দিয়েছেন। দ্বিতীয় ব্যক্তি ভিড়ের কারণে আল্লাহর নিকটবর্তী হতে লজ্জাবোধ করেছে। আল্লাহও তার থেকে লজ্জাবোধ করেছেন। আর তৃতীয় ব্যক্তি মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। আল্লাহও তার প্রতি অসন্তুষ্ট হয়ে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন। (আলোকিত প্রকাশনীঃ ৬০)

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন