hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

কাদের রোযা কবুল হয়

লেখকঃ শাইখ আবদুর রহমান বিন মুবারক আলী

রোযার অতীত ও বর্তমান ইতিহাস
 প্রাচীন যুগ থেকে নিয়ে মুহাম্মাদ সালস্নালস্নাহু আলাইহি ওয়াসালস্নাম পর্যমত্ম সকল নবীদের শরীয়তে রোযার বিধান ছিল। আলস্নাহ তা‘আলা বলেন-

يَا أَيُّهَا الَّذِيْنَ آمَنُوْا كُتِبَ عَلَيْكُمُ الصِّيَامُ كَمَا كُتِبَ عَلَى الَّذِيْنَ مِنْ قَبْلِكُمْ لَعَلَّكُمْ تَتَّقُوْنَ

‘‘হে ঈমানদারগণ! তোমাদের উপর রোযা ফরয করা হয়েছে, যেমন ফরয করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের উপর, এর মাধ্যমে হয়ত তোমরা তাকওয়া অর্জন করতে পারবে।’’ (সূরা বাকারা- ১৮৩)

অবশ্য রোযার হুকুম-আহকাম, রোযার সংখ্যা ইত্যাদি বিভিন্ন নবীর শরীয়াতে বিভিন্ন রকম ছিল।

 মূসা (আঃ) ও তাঁর উম্মতরা আশুরার দিন রোযা রাখতেন।

আবদুলস্নাহ ইবনে আববাস (রাঃ) হতে বর্ণিত। নবী সালস্নালস্নাহু আলাইহি ওয়াসালস্নাম মদীনায় হিজরত করে আসার পর দেখলেন যে, ইয়াহুদীরা আশুরার দিন রোযা রাখে। তিনি তাদেরকে জিজ্ঞেস করলেন, এটা কিসের রোযা? তারা বলল, এটি এক মহান দিন। এ দিন আলস্নাহ তা‘আলা বনী ইসরাঈলকে তাদের শত্রম্নর কবল থেকে মুক্তি দিয়েছিলেন, ফলে কৃতজ্ঞতা স্বরূপ মূসা (আঃ) এ দিনে রোযা রাখতেন, তাই আমরাও এ দিনটিতে রোযা রাখি। (সহীহ বুখারী, হা/৩৯৪৩; আবু দাউদ, হা/২৪৪৭)

 দাঊদ (আঃ) অর্ধেক বছর রোযা রাখতেন।

عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ عَمْرٍو قَالَ قَالَ لِيْ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَحَبُّ الصِّيَامِ إِلَى اللهِ صِيَامُ دَاوُدَ كَانَ يَصُوْمُ يَوْمًا وَيُفْطِرُ يَوْمًا

আবদুলস্নাহ ইবনে আমর (রাঃ) বলেন, নবী সালস্নালস্নাহু আলাইহি ওয়াসালস্নাম বলেছেন, আলস্নাহর নিকট সবচেয়ে পছন্দনীয় রোযা হল দাঊদ (আঃ)-এর রোযা। তিনি একদিন রোযা রাখতেন এবং একদিন ইফতার করতেন। অর্থাৎ তিনি বছরের অর্ধেক দিন রোযা রাখতেন। (সহীহ বুখারী, হা/৩৪২০; সহীহ মুসলিম, হা/২৭৯৬)

 ঈসা (আঃ)-এর মাতা মারইয়াম মান্নতের রোযা রেখেছিলেন।

إِنِّيْ نَذَرْتُ لِلرَّحْمنِ صَوْمًا فَلَنْ أُكَلِّمَ الْيَوْمَ إِنْسِيًّا

ঈসা (আঃ)-এর জন্মের সময় লোকদের অপবাদ শোনার ভয়ে তার মাতা মারইয়াম খুবই চিমিত্মত হয়ে পড়েন, কারণ তার কোন স্বামী ছিল না। তখন আলস্নাহ তা‘আলা তাকে সামত্মবনা দিয়ে বললেন, ‘‘যদি তুমি কোন লোককে দেখতে পাও তবে বলে দিও- আমি রহমানের উদ্দেশ্যে রোযা মান্নত করেছি, তাই আজ আমি কারো সাথে কথা বলব না।’’ (সূরা মারইয়াম- ২৬)

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন