মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
আহমদ দীদাত রচনাবলি - ফজলে রাব্বী ও মুহাম্মদ গোলাম মোস্তাফা
লেখকঃ আহমদ দীদাত
১০
অধ্যায় দুইঃ কুরআনিক প্রত্যাদেশের বৈজ্ঞানিক প্রমাণ
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/599/10
আজকের এই পৃথিবীতে কমপক্ষে ন’শ মিলিয়ন মুসলমান আল কুরআনকে আল্লাহরই বাণী বলে দ্বিধাহীন চিত্তে গ্রহণ করেছেন; এবং এটাই একটা “মিরাকল” মুযিজা বা অলৌকিকত্ব। যেখানে ইসলামের স্বীকৃত শত্রুরা আল্লাহর বাণী এই আল কুরআনের অলৌকিকত্বের কাছে শ্রদ্ধাবনত, সেখানে তারা তা করবেই বা না কেন? রেভারেন্ড আর বসওয়ার্থ তাঁর “মুহাম্মেড এ্যান্ড মুহামেডানিজম” গ্রন্থে আল-কুরআনকে অলৌকিকত্বের পবিত্র একটি প্রতীক, একটি মহৎ জ্ঞান এবং একটি মহাসত্য বলে অভিমত ব্যক্ত করেছেন। অন্য আর একজন ইংরেজ লেখক মিঃ এ.জি. আরবেরী তাঁর ইংরেজিতে অনূদিত আল-কুরআনের ভূমিকায় উল্লেখ করেছেন, “যখনি আমি আল কুরআনের বাণী শ্রবণ করেছি, তখনি আমার মনে হয়েছে, আমার অন্তর প্রদেশ হতে উৎসারিত হৃদয়ের প্রতিটি স্পন্দনের সাথে নিঃসৃত হচ্ছে যেন একটি সুমধুর সুর তরঙ্গ। তার এই মন্তব্যের মধ্যে এবং তার অনুবাদের অবতরণিকার অবশিষ্টাংশের মধ্যে একজন মুসলমানের উক্তিই ধ্বনিত হয়েছে, কিন্তু দুঃখের বিষয়, তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন একজন খৃস্টান হিসেবে।
এবং এছাড়া আরও একজন বৃটেনবাসী মারমাডিউক পিকথাল, তাঁর কুরআন উল-করীমের ইংরেজি অনুবাদের মুখবন্ধে বলেছেন, “কুরআনের অনুপম সুর, অত্যুকৃষ্ট ধ্বনি মানুষকে অশ্রু এবং আনন্দের জগতে নিয়ে যায়।” কুরআন অনুবাদের আগেই ইনি ইসলামে দীক্ষা গ্রহণ করেছিলেন; তাই হয়তো নিশ্চিত করে বলা যায় না যে, তাঁর এই অনুভূতি ইসলামে দীক্ষা নেবার আগে না পরে। কিন্তু যাই হোক, বন্ধু এবং শত্রু নির্বিশেষে সবাই একই ভাবে আন্তরিক শ্রদ্ধায় অভিসিক্ত করেছেন আল্লাহর এই সর্বশেষ মহান বাণী আল কুরআনকে। মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লাম সমসাময়িক ব্যক্তিবর্গ আল কুরআনের এই সৌন্দর্য ও মহিমা প্রত্যক্ষ করেছিলেন; আর পবিত্র এই বাণীর মহত্ত ও চমত্তারিত্ব এবং উদারতা ও মহানুভবতার মাঝে আল্লাহর অনন্ত কর্মের অফুরন্ত অলৌকিকত্ব প্রত্যক্ষ করে গ্রহণ করেছিলেন সুমহান ইসলাম। শ্রদ্ধামিশ্রিত এইসব প্রশংসাবাণীর মাঝে একজন সন্দেহবাদী নাস্তিক ও অবিশ্বাসী হয়তো বলবে এগুলি ছিল স্রেফ আত্মিক অনুভূতি; এবং আরো একটু অগ্রসর হয়ে সে হয়তো আশ্রয় গ্রহণ করবে এই বিষয়টির উপর যে, সে তো আরবি জানে না। তোমরা যা দেখো, আমি তা দেখি না, তোমরা যা অনুভব করো,আমি তা করি না। তাহলে কেমন করে আমি জানবো যে, আল্লাহ্ আছেন, এবং সেই তিনিই মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লামের কাছে প্রত্যাদেশ হিসেবে পাঠিয়েছেন তার এই অনিন্দ্য সুন্দর বাণী! সে হয়তো বলে যাবে, এর দার্শনিক সৌন্দর্যের সাথে আমি বিরুদ্ধভাবাপন্ন নই, ব্যবহারিক নীতি তত্ত্বে এবং উন্নত নৈতিকতায় আমি পরাঙ্মুখ নই! আমি স্বীকার করতে রাজী আছি যে, মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লাম ছিলেন সত্যিকারভাবেই একজন সৎ এবং মানুষের মঙ্গললের জন্য তিনি দিয়ে গেছেন অনেক সুন্দর সুন্দর নৈতিক শিক্ষা। কিন্তু আমি সম্মতি জ্ঞাপন করতে পারি না যে, তাঁর “সারগর্ভ বাণীর জন্যে তিনি ছিলেন অলৌকিক প্রাধিকার প্রাপ্ত “একজন রাসূল” তোমরা মুসলমানেরা যেমনটি দাবী করো!
এইসব সহানুভূতিসূচক অথচ সন্দেহাকুল মনোবৃত্তির ধারকদের সন্দেহ নিরসনের জন্যে এই মহাগ্রন্থের (আল্ কুরআনের) গ্রন্থকার (আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন) অনেক যুক্তিরই অবতারণা করেছেন। এইসব নাস্তিক ও অজ্ঞেয়বাদী, এইসব অবিশ্বাসী ও সন্দেহবাদী, যাদের বৈজ্ঞানিক ধ্যান-ধারণা অত্যন্ত প্রখর এবং নিজেদেরকে যারা মনে করেন অসাধারণ বুদ্ধিজীবী, এই বিশেষ বিষয়টি তাদেরকে তাড়িয়ে নিয়ে যায় মূল বস্তুটির দিকে, যেখানে সত্যিকারভাবেই তারা যথার্থ বামনের মতো সেই সব বামনের মতো, যারা তাদের শারীরবৃত্তীয় একটি বিশেষ অংশের ক্ষতি স্বীকার করে ছোট্ট দেহের উপর বিরাট মস্তকের ন্যায়, অস্বাভাবিক উন্নতি অর্জন করেছেন। মহান সৃষ্টিকর্তা তাদেরকে প্রশ্ন করেছেন।
কিন্তু আল্লাহ্ জাল্লা শানুহুর প্রশ্ন তাঁদের কাছে তুলে ধরবার আগে আমি মিটিয়ে নিতে চাই আমার কৌতূহলঃ আপনারা যারা বিজ্ঞানী, যাঁরা জ্যোতির শাস্ত্র গড়েছেন, কোন বস্তুকে আপন হাতের তালুতে পরীক্ষা করার মত- আপনারা যারা শক্তিশালী দূরবীন দিয়ে আমাদের এই মহা বিশ্বকে মনোযোগের সাথে পরীক্ষা করে চলেছেন, - তারা কি বলতে পারেন, কেমন করে সৃষ্টি হলো এই মহাবিশ্ব? আত্মিক জ্ঞানের অভাব সত্ত্বেও বিজ্ঞানের এই মানুষটি তাঁর জ্ঞানের হিস্সায় বড় উদার! সঙ্গে সঙ্গে সে জবাব দেয়, সহস্র কোটি বছর আগে আমাদের এই বিশ্বজগত ছিল একখণ্ড জড় পদার্থ; এবং সেই বিরাটজড় পিণ্ডের কেন্দ্রস্থলে একদা সংঘটিত হলো এক মহা বিস্ফোরণ আর চতুর্দিকে উড়তে আরম্ভ করলো বৃহদাকার সেই ভগ্ন জড়পিণ্ডের বিরাট টুকরো! সেই মহা বিস্ফোরণ থেকেই জন্ম লাভ করেছে আমাদের সৌরজগৎ, জন্ম হয়েছে ছায়াপথের এবং হেতু মহাশূন্যে সেই আদিম আকস্মিক বিস্ফোরণে উৎপাদিত আদিম ভরবেগের কোন প্রতিবন্ধকতা ছিল না, তাই নক্ষত্রমণ্ডলী আর গ্রহসমূহ সাঁতরে ফিরতে লাগলো তাদের কক্ষপথে! ধীরে ধীরে বিকশিত ও বিস্তৃত বিশ্বই আমাদের এই বিশ্বজগৎ! ছায়াপথসমূহ দ্রুত এবং দ্রুতবেগে সুরে পড়তে লাগলো আমাদের কাছ থেকে এবং একদা তারা লাভ করলো আলোর গতি। অতঃপর আর কোনো দিন তাদের সাক্ষাৎ লাভে সমর্থ হবো না আমরা। সুযোগ যদি আমরা না হারাই, তবে দ্রষ্টব্য বস্তুসমূহ গবেষণার জন্যে যথাশীঘ্র সম্ভব আমরা তৈরি করবো বড় ও উন্নতমানের দূরবীক্ষণ যন্ত্র।
আমাদের জিজ্ঞাসা, “কখন আবিষ্কার করলেন আপনার এই কল্পকাহিনী?” “না, কল্প কাহিনী নয় এগুলো; এগুলো বৈজ্ঞানিক সত্য”, জবাব দেন আমাদের বন্ধু। “বেশ, গ্রহণ করা গেল আপনার এই তথ্য; কিন্তু এই তথ্যসমূহের সাক্ষাৎ ঘটলো কখন আপনার?” তিনি জবাব দেন, এই সেইদিন বলা চলে, “মাত্র গতকাল।” মানুষের ইতিহাস পঞ্চাশটা বছর মাত্র গতকাল? আপনার এই মহাবিস্ফোরণ তথ্য, আপনার এই বিস্তৃত, সম্প্রসারিত মহাবিশ্বের জ্ঞান ১৪০০ বছর আগে মরুভূমির নিরক্ষর একজন আরবের নিশ্চয়ই ছিল না। ছিল কি? “না, নিশ্চয়ই না”, গর্বভরে জবাব দেন তিনি। বেশ, তা হলে শুনুন, আল্লাহর প্রত্যাদেশ প্রাপ্ত বাণীতে কি বলেন তিনি,
আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন রাত্রি ও দিবস এবং সূর্য ও চন্দ্র; প্রত্যেকেই বিচরণ করে আপনাপন কক্ষপথে।
— কুরআন ২১: ৩৩
হে বিজ্ঞানী, ভূগোলজ্ঞ, জ্যোতির্বিদবৃন্দ, এই বিস্ময়কর বস্তুসমূহ আবিষ্কার করে আপনারা যারা পৌঁছে দিচ্ছেন মানুষের দুয়ারে দুয়ারে, তাঁরা কি দেখতে পান না যে, এই আয়াতগুলো নাযিল হয়েছে বিশেষ করে আপনাদেরই জন্যে? আপনারা কি এমনই অন্ধ যে, সেই মহাগ্রন্থকারকে এখনো দেখতে অক্ষম? “আমাদের এই সব বিজ্ঞান আর বিশ্বকোষের গবেষণাগারে বসে আমরা সেই পবিত্রতমকেই ভুলে যেতে তৎপর।” বিস্মিত কণ্ঠে উচ্চারণ করেন টমাস কারলাইল। ১৪০০ বছর আগে এই “মহাবিস্ফোরণের স্রষ্টার সাহায্য ব্যতিরেকেই কী মরুভূমির একজন উষ্টাচালক আপনা আপনিই বিবৃত করতে পেরেছিলেন আপনাদের এই সত্য ঘটনাটি?
এবং আপনারা জীববিদ, জৈব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্র সম্বন্ধে যারা ওয়াকিবহাল, সেই আপনারাই অস্বীকার করার ঔদ্ধত্য প্রকাশ করছেন মহাজীবনের অস্তিত্বকে। বলুন তো, “আপনাদের গর্বিত গবেষণায় প্রাণের উৎস কোথায়?” বিজ্ঞানের সেই অবিশ্বাসী জ্যোতিৰ্বেত্তা বস্তুটির মতো তিনিও আরম্ভ করেন, “হ্যাঁ সহস্র কোটি বছর আগে মৌলিক জড়বস্তু সমুদ্রে প্রোটোপ্লাজম বা প্রানকোষের মূল উপাদানের উৎপাদন শুরু করে, যার থেকে সৃষ্টি হয় এ্যামিবা (সর্বদা আকার পরিবর্তনশীল সূক্ষ্মত জীবাণু বিশেষ) এবং সমস্ত প্রাণের সৃষ্টি সেই সারবস্তু থেকেই! এক কথায়, প্রাণী জগতের উৎপত্তি ঐ পানি থেকেই।”
“এবং পানি থেকেই সমস্ত প্রাণীজগতের উৎপত্তি” এই তথ্যটির আকস্মিক দর্শন আপনাদের মিললো কখন? জ্যোতিৰ্বেত্তা বন্ধুটির মতোই তাঁর তথ্যটির জবাবও একটিই “গতকাল”। কোন পণ্ডিত, কোন দার্শনিক অথবা কোন কবি চতুর্দশ শতাব্দী আগে আপনাদের এই আবিষ্কার কি কল্পনাও করতে পেরেছিলেন? আমাদের জ্যোতিৰ্বেত্তাদের ন্যায় জীববিদ জোড়ালো জবাবঃ “না, কখনোই না!" বেশ, তা হলে শুনুন, সেই নিরক্ষর মরুপুত্রের মুখ নিঃসৃত বাণীঃ
এবং প্রাণবান সমস্ত কিছু সৃষ্টি করলাম পানি হতে; তবু কি তারা বিশ্বাস করবে না?
— কুরআন ২১: ৩০
আপনাদের জন্যে অবধাবন করা হয়তো কঠিন হবে না, হে পণ্ডিতবর্গ, যে, আপনাদের আজকের সন্দেহবাদের সার্থক জবাব হিসেবেই মহাবিশ্বের মহান মালিক সর্বজ্ঞ ও সর্বশক্তিমান আল্লাহর এই সব বাণী প্রেরিত হয়েছে কেবল আপনাদেরই উদ্দেশ্যে। চতুর্দশ শতাব্দী আগে কোন আরববাসীর নাগালের বাইরে ছিল এই সব তথ্য! বিজ্ঞানের হে বিজ্ঞজন! মহান গ্রন্থকার আল্লাহ্ রাব্বল আলামীন যুক্তির অবতারণা করেছেন আপনাদের কাছে; আর সেই আল্লাহকে আপনারা কিভাবে অবিশ্বাস করেন? তার অস্তিত্বের অস্বীকার করার সর্বশেষ ব্যক্তিই তো হওয়া উচিত আপনাদের; কিন্তু আপনারাই অস্বীকার করছেন সর্বপ্রথম। কোন পীড়ায় আচ্ছন্ন আপনারা?
এবং উদ্ভিদ বিজ্ঞানী, প্রাণীবিজ্ঞানী ও পদার্থবিজ্ঞানী—প্রকৃতি বিজ্ঞানে যারা বিস্ময়কর অর্ন্তদৃষ্টিসম্পন্ন, সেই তাঁরাই তাঁদের বিচার বুদ্ধি সত্ত্বেও মেনে নিতে অস্বীকৃতি জানাচ্ছেন মহান স্রষ্টাকে! আল্লাহ তা'আলার মুখপাত্র মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মুখ নিঃসৃত আল্লাহর বাণী তাহলে তারা খতিয়ে দেখুন একটু
পবিত্র ও মহান তিনি, যিনি উদ্ভিদ, মানুষ এবং ওরা যাদেরকে জানে না, তাদের প্রত্যেককে সৃষ্টি করেছেন জোড়া জোড়া করে।
– কুরআন ৩৬: ৩৬
আল্লাহর পবিত্র এই মহাগ্রন্থের আয়াতগুলো স্বব্যাখ্যায় ভাস্বর। আল কুরআনের ছাত্ররা মানব আবিষ্কৃত প্রত্যেকটি দিকে দেখতে পান আল্লাহর সন্দেহাতীত সুস্পষ্ট অংগুলি নির্দেশ। সন্দেহ দূরীভূত করার জন্যে দয়াময় প্রভু ও মহান প্রতিপালকের নিকট থেকে এটাই নিদর্শন, এটাই মোজেযা।
আফসোস্! এই জ্ঞানবান ব্যক্তিরাই প্রকৃতপক্ষে বিদ্রোহী! বিশাল জড়-জ্ঞানই তাদেরকে করে তুলেছে অহংকারী। সত্যিকার জ্ঞানের মাঝে যে বিনয়-নম্রতা বিরাজ করে, তারই অভাব রয়েছে তাঁদের।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/599/10
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।