মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
আহমদ দীদাত রচনাবলি - ফজলে রাব্বী ও মুহাম্মদ গোলাম মোস্তাফা
লেখকঃ আহমদ দীদাত
২৩
অধ্যায় ছয়ঃ অতিভক্তি
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/599/23
এখন সত্য আত্মা, মসীহ্ সম্পর্কিত ইহুদী এবং খ্রিস্টানদের বিতর্কে অতিভক্ত খ্রিস্টান ও ইহুদীদের ভূতদের সম্মুখে সহজভাবে সমাধান উপস্থাপন করেন, তা দেখা যাক। ইহুদীরা যীশুকে অর্থাৎ মেরীর পুত্রকে অবৈধ বা জারজ হিসাবে বর্ণনা করেছেন কারণ যীশু বলতে পারেননি তার পিতা কে ছিলেন। অপর দিকে খ্রিস্টানরা একই কারণে তাকে ঈশ্বর বানিয়ে ফেলেছে এবং ঈশ্বরকে তার জন্মদাতা বানিয়েছে। কুরআন শরীফের একটি আয়াত এগুলোকে ভ্রান্ত বলে আসল সত্য প্রকাশ করেছেঃ
হে কিতাবীগণ! দীনের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করোনা ও আল্লাহ সম্বন্ধে সত্য ব্যতীত বলো না। মরিয়ম-তনয় ঈসা মসীহ আল্লাহর রাসূল এবং তাঁর বাণী যা তিনি মরিয়মের নিকট প্রেরণ করেছিলেন ও তার আদেশ। সুতরাং তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলে ঈমান আন এবং বলো না ‘তিন!’ নিবৃত্ত হও, এটা তোমাদের জন্য কল্যাণকর হবে। আল্লাহ তো একমাত্র ইলাহ; তাঁর সন্তান হবে-তিনি এর অনেক ঊর্ধ্বে। আসমান ও জমিনে যা কিছু আছে সব আল্লাহরই; কর্ম-বিধানে আল্লাহই যথেষ্ট।
—কুরআন ৪: ১৭১
উপরের আয়াতের তফসীর
যেমন কোন নির্বোধ অতি অনুগত কর্মচারী বা চাকর অত্যধিক আনুগত্যের উৎসাহ প্রদর্শন করতে গিয়ে বিপদগামী হয় তেমনি ধর্মের ক্ষেত্রেও এইরূপ ঘটে থাকে যার ফলে ধর্মের প্রকৃত সত্যকে মানুষ বিকৃত করে ফেলে।
যীশুখ্রিস্টকে প্রত্যাখ্যান করার জন্য ইহুদীদের এই প্রকার অত্যধিক আপন ধর্ম আনুগত্য, জাতি বৈষম্য অতি আনুষ্ঠানিকতা-এইগুলিকে কুরআন শরীফে বিভিন্ন জায়গায় প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে। এখানে খ্রিস্টানদের মনোভাবকে নিন্দা করা হয়েছে। কারণ খ্রিস্টান মনোভাব যীশুকে ঈশ্বর সমান বানিয়েছে। কোন কোন ক্ষেত্রে মেরীকে ভক্তি করতে গিয়ে তারা পৌত্তলিক পর্যায়ে পৌঁছেছে, ঈশ্বরকে বলেছে যে তার এক শারীরিক পুত্র ছিল আবার ত্রিত্বে তত্ত্ব আবিষ্কার করেছে যা কিনা কোন যুক্তিতেই খাপ খায় না। অন্যদিকে খ্রিস্টানদের কোন কোন ফেরকা যেমন আথানসিয়ান ফেরকা বা শাখা এমনও বলে যে কেউ যদি ত্রিত্বে বিশ্বাস করে তাহলে তাকে জাহান্নামে যেতে হবে। কুরআন শরীফের উপরোক্ত আয়াতে যীশু সম্পর্কে যা বলা হচ্ছে তার অর্থ
(১) তিনি মেরী নামক এক মহিলার পুত্র ছিলেন অতএব তিনি মানুষ ছিলেন,
(২) কিন্তু তিনি প্রেরিত পুরুষ ছিলেন, আল্লাহর কাজের দায়িত্ব নিয়ে এসেছিলেন, অতএব তাকে অবশ্যই যথাযথ সম্মান করতে হবে।
(৩) আল্লাহ বলেন ‘হও’ (কুল) আর হয়ে যায়। তেমনিভাবে আল্লাহর এই শব্দ মেরীকে দেওয়া হয়েছিল এবং তিনি সৃষ্ট হয়েছিলেন।
(৪) আল্লাহর নিকট হতে তার আত্মা এসেছিলেন কিন্তু তিনি আল্লাহ নন। তার জীবন ও কর্ম অন্যান্য প্রেরিত পুরুষদের অপেক্ষা সীমিত ছিল তথাপি তাকে সমানভাবে আল্লাহর রাসূল হিসেবে সম্মান প্রদর্শন করতে হবে। এই ত্রিত্ব তত্ত্ব আল্লাহর সমান পর্যায়ের, আল্লাহর পুত্র গণ্য করা এইগুলি হচ্ছে অশালীন ভাষায় ধর্মকে আক্রমণ করা ও ঈশ্বর নিন্দা ব্যতীত আর কিছুই নয়। আল্লাহ্ সব কিছু থেকে সকল প্রয়োজন হতে মুক্ত তার কার্য সম্পাদনের জন্য কোন সন্তানের প্রয়োজন নেই। (আবদুল্লাহ ইউসুফ আলী)
কোন কিছুই নিজ থেকে নয়
আপনি যখন বলেন যে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সত্যের আত্মা উপরোক্ত আয়াত লিখেছিলেন এবং তাকে অতিরিক্ত ক্ষমতাবান বলে বলেন যে তিনি মহাগ্রন্থ কুরআনের অবশিষ্ট ছয় হাজারের অধিক আয়াত রচনা করেছেন তখন সেটাও অতিরিক্ত হয়ে যায়। বারবার এই মহাগ্রন্থে বলা হয়েছে,
( إِنۡ هُوَ إِلَّا وَحۡی ࣱ یُوحَىٰ )
ইহা তো ওহী যাহা তাহার প্রতি প্রত্যাদেশ হয়।
—কুরআন ৫৩: ৪
ঈসা (আ) বা যীশু ঠিক তেমনিভাইে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন “কারণ তিনি আপন হতে কিছু বলবেন না, কিন্তু যা শুনেন, তাই বলবেন।”
—যোহন ১৬: ১৩
খ্রিস্টান ট্রাইলেমা
অপর সহায় যা কিছু বললেন বা সম্মান প্রদর্শন করলেন তাতে খ্রিস্টানরা প্রশমিত হল না। কারণ মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাদের বিকৃত রুচির পূর্ব-ধারণাকে উৎসাহিত করেননি। তাদের নিকট প্রশংসা করার অর্থ যীশুকে অস্বীকার করা, তাকে ঈশ্বর বানানো। তাদের সমস্যা হল যীশু কি মানুষ হিসেবে ক্রুশবিদ্ধ হয়ে মারা গিয়েছিলেন নাকি ঈশ্বর হিসেবে মারা গিয়েছিলেন এ এক মহা সমস্যা। এখন সেই জন্য তারা ট্রাইলেমা আবিষ্কার করেছে। ডাইলামার বদলে ট্রাইলেমা যার অর্থ বিশ্বের কোন অভিধানে পাওয়া যায় না। কেম্পাস ক্রুসেড ফর খ্রিস্ট ইন্টারন্যাশনাল-এর ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি জনাব যোহশ মেকডোয়েল তার গ্রন্থ এভিডেন্স দেট ডিম্যান্ড ভারডিক্ট গ্রন্থে সাত অধ্যায়ে সত্য সত্য তার নতুন ধা ধা অথবা কঠিন প্রশ্ন - “ট্রাইলেমা লর্ড লায়ার অব লুনাটিক?” ব্যবহার করেছেন। এখন ভেবে দেখুন এই তিন ইংরেজি ‘এল’ অক্ষরের অর্থ কি? তিনি চাচ্ছেন যে, তার পাঠকরা এই প্রশ্নের উত্তর দিক যে যীশু খ্রিস্ট তোমার প্রভু (ঈশ্বর, অথবা তিনি একজন মিথ্যাবাদী অথবা উন্মাদ ছিলেন)।
(১) স্বীকার না করে উপায় নেই যে, এ এক অভাবনীয় উদ্ভাবনী শক্তি। কোন মুসলমানের এমন সাহস হবে না যে তারা যীশুখ্রিস্টকে মিথ্যাবাদী বা উন্মাদ বলবে। তাহলে কি দাঁড়াচ্ছে? এ তো দোদুল্যমানতার অধিক। প্রকৃতপক্ষে সর্বোচ্চ পর্যায়ের “ব্লাসাম ফেমি” অর্থাৎ অশালীন ভাষায় ঈশ্বর নিন্দা। কিন্তু তারা পূর্ব ধারণার বশবর্তী হয়ে আজো অন্ধ। প্রসিদ্ধ দার্শনিক রোজার বেকন যথার্থ বলেছেন “মানুষ সহজেই নিজের ঘরে আগুন দিতে পারে; কিন্তু পূর্ব ধারণা ত্যাগ করতে পারে না”।
শিশুর জ্ঞান
কোন মানুষকে যদি বলা হয় যে তিনি ঈশ্বরের অবৈধ সন্তান অথবা তার পিতা ঈশ্বর এর দ্বারা তাকে সম্মান প্রদর্শন করা হয় না। বরং অপমান করা হয়। ফরাসী দেশের একজন সাধারণ চাষীও এই পার্থক্য অনুধাবন করতে পারে, অথচ মহামহা পণ্ডিত খ্রিস্টান পাদ্রী আজকের জগতে গর্বভরে ঘুরে বেড়াচ্ছেন তারা বুঝতে পারেন না।
শোনা যায় ফ্রান্সের রাজা পঞ্চদশ লুই লম্পট প্রকৃতির মানুষ ছিলেন। কোন মহিলা এই দুশ্চরিত্রের হাত থেকে নিরাপদ ছিল না। তার মৃত্যুর পর যখন তার পুত্র সিংহাসনে উপবিষ্ট তখন একদিন এক গুজব শোনা গেল যে নবীন রাজার মত দেখতে হুবহু এক চেহারার এক লোক প্যারিসে ঘুরে বেড়াচ্ছে। নতুন রাজার ঔৎসুক্য জাগলো যে লোকটিকে দেখা দরকার- যে নাকি দেখতে অবিকল তার মত। গরীব কৃষকের ভিতরের খবর জানার জন্য তিনি তাকে প্রশ্ন করলেন, “আমার বাবার রাজত্বকালে তোমার মা-কি কোনদিন প্যারিস এসেছিল?” সে বলল “না আমার মা তো আসেনি, বাবা এসেছিল।” এ জবাবটা ছিল রাজার জন্য মৃত্যুঘন্টার সামিল। কিন্তু তিনি তো এটাই চেয়েছিলেন।
চরম পর্যায়ে না যাওয়াই উত্তম
যীশু ও তার মা’র প্রতি ঘৃণাবোধ থেকে ইহুদীদের যে অশালীনতা তা যেমন মন্দ তেমনি যীশুর প্রতি খ্রিস্টানদের অতিভক্তিও মন্দ। হযরত মুহাম্মদ (সা) এই প্রকৃতির সীমালঙ্ঘনকে নিন্দা করেছেন এবং তিনি যীশু তথা ঈসা (আ)-কে তার যথাযথ মর্যাদায় প্রতিষ্ঠা করেছেন। তিনি তাকে একজন মহান পয়গম্বর ও মসীহ বলে সম্মান করেছেন। তাকে ভালবাস সম্মান কর, তাকে অনুসরণ কর কিন্তু তাকে পূজা করো। কারণ, পূজা একমাত্র ঈশ্বরের প্রাপ্য-আল্লাহর প্রাপ্য- যিনি আরশে সমাসীন।
এটাই প্রকৃত সম্মান
তিনি আমাকে মহিমান্বিত করলেন।
—যোহন ১৬: ১৪
হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লাম ঐতিহাসিকভাবে, নৈতিকভাবে এবং পয়গম্বরের দিক থেকেও আল্লাহর সর্বশেষ ও চূড়ান্ত প্রেরিত পুরুষ-রাসূল। তিনিই সত্য আত্মা, তিনি একমাত্র পথ প্রদর্শক যিনি মানব জাতিকে সর্বসত্যে পথ প্রদর্শন করেছেন। স্বাভাবিকভাবেই তিনি যীশুখ্রিস্টের প্রকৃত উত্তরাধিকারী।
আল্লাহর ওয়াস্তে আপনারা নীরবে বসে না থেকে কিছু কাজ করুন। যে কোন প্রকার প্রশ্ন অথবা মন্তব্য অথবা সমালোচনা সানন্দে গ্রহণীয়।
আহমেদ দীদাত
(খাদেমুল ইসলাম)
পরিশেষ
প্রিয় পাঠক, অনেকে বলতে পারেন যে, কিছু সংখ্যক খ্রিস্টধর্ম প্রচারক পূর্ববর্তী পৃষ্ঠার ব্যাখ্যামূলক বক্তব্য ও যুক্তির বিপক্ষে খ্রিস্টান বাইবেলে প্রেরিতদের কার্য অধ্যায়ে ‘পেন্টাকোস্টাল' -এর কথা দাঁড় করতে পারে। ‘পেন্টাকোস্ট’ ছিল ইহুদীদের ফসল তোলার পঞ্চদশ দিবসের অনুষ্ঠিত একটি দিবস। ঐ দিন দূর-দূরান্ত হতে ইহুদীরা যেরুজালেমে এসে ভোজ উৎসবে যোগদান করত। পিটার এগারজন সহ এক জায়গায় উপবিষ্ট ছিলেন। তখন অকস্মাৎ শুনতে পেলেন তাদের মাথার উপরে এক প্রচণ্ড ঘূর্ণিঝড় আকাশে গর্জন করছে। তখন সমস্ত লোকেরা বজ্রাহতের ন্যায় হতভম্ভ হয়ে এক অজানা ভাষায় কথা বলতে আরম্ভ করল, কেউ কারো কথা বুঝতে পারছিল না। কেউ কেউ উল্লসিত হল, কেউ বিদ্রুপ করতে লাগল, বলল-তারা সব মাতাল। তখন তাদের মনে পড়ল বাবেল (আদিপুস্তক ১১: ৯) শহরের অর্থহীন কথা।
খ্রিস্টান মিশনারীরা বলে থাকে-যোহন অধ্যায়ের ১৪,১৫,১৬ পঙক্তিতে যে ভবিষ্যত্বাণী করা হয়েছে এখানেই তার বাস্তবায়ন। এ ঘটনাই নাকি সেই ভবিষ্যৎ বাণীর বাস্তবায়ন। এই সমগ্র নাটক যতই অবিশ্বাস্য হোক না কেন, প্রভু যাকে নিযুক্ত করেছিলেন সেই পিটার, যাকে নাকি তিনি বলেছিলেন “আমার মেশশাবকগণকে চরাও .....আমার মেশগণকে পালন কর।”— যোহন ২১: ১৫-১৬; তিনি তার শিষ্যদের সমর্থন করে বললেন- এরা কেউ মাতাল নয়। এত সকালে কেউ মাতাল হয় না।
কিন্তু এটা তাই যা ভাববাদী জোওয়েল বলেছিলেন।
— প্রেরিতদের কার্য ২: ১৬
উপরের ঐ ঘটনাকে বলা হয় পেন্টেকোস্টা। এটি ছিল জোওয়েল নামে এক পয়গম্বরের ভবিষ্যদ্বাণী। পেন্টোকোস্ট ঈসা (আ)-এর কোন ভবিষ্যদ্বাণী নয়। খ্রিস্টান জগৎ বিশ্বাস করে যে, পিটার অনুপ্রাণিত হয়ে এই বিষয়টি লিপিবদ্ধ করেছিলেন। দুটোই সম্ভব পবিত্র আত্মার সুরসুরি। পেন্টেকোস্টাল দিবসে যীশুর প্রেরিত যে বিড়বিড় করে ভেড়ভেড় করে কি বলেছিল তার কোন অর্থ কোথাও পাওয়া যায় না। তবুও সেই সহায় মানব জাতির সৎ পথ প্রদর্শন, এতেই প্রমাণিত হয় সহায় ও পবিত্র আত্মা এক নন।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/599/23
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।