মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছিলেন স্বভাব ও দৈহিক অবয়ব, উভয় দিক থেকেই সর্বশ্রেষ্ঠ। তিনি ছিলেন নম্র, বিনয়ী, সৌরভমন্ডিত, বিবেক-বুদ্ধির দিক থেকে পরিপূর্ণ, এবং আচার-আচরণের বিবেচনায় সুন্দরতম মানুষ। তিনি ছিলেন আল্লাহ সম্পর্কে সর্বাধিক জ্ঞানী। আল্লাহ-ভীতি অবলম্বনে তিনি ছিলেন সর্বাগ্রে।
সাহসিকতায় তিনি ছিলেন সবার থেকে নির্ভীক। মহানুভবতায় শ্রেষ্ঠতম। দানশীলতায় সকলের ঊর্ধ্বে। ন্যায় বিচারে সর্বশ্রেষ্ঠ। আচার-আচরণে উদারতম। তিনি ছিলেন আল্লাহর ইবাদত-বন্দেগী চর্চায় অধিক পরিশ্রমী। যুলুম-নির্যাতন বরদাশ্ত করার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ধৈর্যশীল। সৃষ্টি-জীবের প্রতি সবচেয়ে বেশি দয়াশীল। মানুষের মধ্যে সবচেয়ে বেশি লজ্জার অধিকারী। ব্যক্তিগত ইস্যুতে তিনি কখনো প্রতিশোধ নিতেন না, কাউকে শাস্তি দিতেন না, কারো প্রতি রাগ করতেন না। কিন্তু আল্লাহর ব্যাপারে তিনি রাগান্বিত হতেন, প্রতিশোধ নিতেন। তিনি যখন আল্লাহর স্বার্থে রাগ করতেন, তখন তার ক্রোধের সাথে অন্য কারো ক্রোধের তুলনা হত না। অধিকার ও সম্মানের ক্ষেত্রে ধনী-দরিদ্র, নিকট-পর, স্ব-বংশীয়-পরবংশীয় সকলে তার কাছে ছিল সম-মর্যাদার। কোন খাবার অপছন্দ হলেও তিনি তাতে খুঁত ধরতেন না। খাবার অপছন্দ হলে তিনি তা ত্যাগ করতেন। হালাল খাদ্য যা পেতেন, খেতেন। তিনি উপহার গ্রহণ করতেন। উপহারের বিনিময়ে উপহার দিতেন। নিজ বা পরিবারের জন্য দান-ছদকা গ্রহণ করতেন না। জুতা ও পোশাক নিজেই পরিষ্কার করতেন। পরিবার-পরিজনকে তাদের কাজ-কর্মে সাহায্য করতেন। তিনি বকরীর দুধ দোহন করতেন। নিজের কাজ নিজে করতেন। তিনি মানুষের মধ্যে সবচেয়ে বিনয়ী ছিলেন। ধনী-দরিদ্র, ভদ্র-অভদ্র সকলের আহবানেই তিনি সাড়া দিতেন। তিনি দরিদ্রদের ভাল বাসতেন। রোগ-শোকে তাদের সেবা করতেন, খোঁজ-খবর নিতেন। তাদের মৃতদের দাফন-কাফনে অংশ নিতেন। দারিদ্রতার কারণে তিনি কাউকে অবজ্ঞা করতেন না। রাজত্বের কারণে কাউকে অত্যধিক সম্মান দিতেন না। তিনি ঘোড়া, গাধা, খচ্চর, উট সবকিছুর পিঠে আরোহণ করতেন। আরোহণের সময় সাথে অন্যকে বসাতেন। এ সকল বিষয়ে তিনি নিজের মান-সম্মানের দিকে তাকিয়ে কখনো সংকোচ বোধ করতেন না। তিনি রুপার আংটি পরিধান করতেন ডান হাতের অনামিকা অঙ্গুলে। কখনো কখনো বাম হাতেও পরিধান করতেন। ক্ষুধার যন্ত্রণায় পেটে পাথর বাঁধতেন। অবশ্য পরে আল্লাহ তাকে পার্থিব সকল সম্পদ দান করেন। কিন্তু তিনি আখিরাতকে বেছে নিয়েছেন।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অত্যধিক দীর্ঘকায় ছিলেন না আবার বেটেও ছিলেন না। তিনি অতি সাদা ছিলেন না আবার বাদামি ছিলেন না। তার চুলগুলো খুব কোঁকড়ানো ছিল না আবার একে বারে সোজাও ছিল না। তার পদ-যুগল ছিল মাংসল, চেহারা ছিল সুন্দর। [সহীহ আল - বুখারী-৫৯০৮] তার চেহারা ছিল উজ্জ্বল ও লাবণ্যময়। [সহীহ মুসলিম -২৩৪০] তার বক্ষ ছিল প্রশস্ত। কানের লতি অবধি দীর্ঘ কেশমালার অধিকারী ছিলেন তিনি, কখনো কখনো তা বৃদ্ধি পেয়ে কাঁধ পর্যন্ত পৌঁছে যেত আবার কখনো তা থাকত কানের মাঝামাঝি পর্যন্ত। দাড়ি ছিল ঘন। হাত ও পায়ের অঙ্গুলি ছিল পুষ্ট। মাথা ছিল বড় আকারের। বুকের সরু কেশমালা ছিল পাতলা। যখন হাঁটতেন সামনের দিকে ঝুঁকে হাঁটতেন। তার মুখমন্ডল ছিল বড়। চোখের পলক ছিল লম্বা। তার চেহারা ছিল খুবই সুন্দর। পিছনে দু চুটের মধ্য খানে ছিল নবুওয়তের সীল-মোহর। তা ছিল কবুতরের ডিম আকৃতির লাল রংয়ের। তিনি মাথার কেশ বিন্যাস করতেন, তেল ব্যবহার করতেন। দাড়ি অকর্তিত অবস্থায় রেখে দিতেন। দাড়িতে চিরুনি ব্যবহার করতেন।
তার দাড়ি ও চুলে কম সংখ্যক সাদা কেশ ছিল। যখন তেল ব্যবহার করতেন তখন এ সাদা চুলগুলো দেখা যেত না। তিনি পাগড়ি ব্যবহার করতেন ও লুঙ্গি পড়তেন। তিনি সুগন্ধি ভাল বাসতেন। তিনি বলতেন, ‘পুরুষদের জন্য উত্তম সুগন্ধি হল যার গন্ধ পাওয়া যায়, রং দেখা যায় না। আর মেয়েদের জন্য উত্তম সুগন্ধি হল যার রং প্রকাশিত হয় গন্ধ গোপন থাকে।’ [মুখতাছার শামায়েলুত তিরমিজী, ১৮৮]
তিনি ঈদের সময় সাজ-সজ্জা অবলম্বন করতেন। কোন মেহমান আসলে তাদের সাথে সাক্ষাতের সময়ও সাজ সজ্জা গ্রহণ করতেন। তিনি সর্বদা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকতেন। তার সম্মানে কেউ দাঁড়াবে এটা তিনি পছন্দ করতেন না। সাহাবায়ে কেরাম তার সম্মানে কখনো দাঁড়াতেন না। তারা রাসূলুল্লাললাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাললামের অপছন্দের কথা জানতেন। [আহমদ ১৩৪/৩]
তিনি সর্বদা মেছওয়াক করা পছন্দ করতেন। যখন ঘরে প্রবেশ করতেন, যখন রাতে জাগ্রত হতেন, যখন অজু করতেন তখন মেছওয়াক করতেন। তিনি রাতের বেলায় তাড়াতাড়ি শুয়ে পড়তেন। শেষ রাতে দীর্ঘ সময় সালাতে কাটাতেন। দীর্ঘক্ষণ নামাজে থাকার কারণে অনেক সময় তার পা ফুলে যেত। তিনি বেতর নামাজ আদায় করতেন রাতের সকল নামাজের শেষে ফজরের ওয়াক্তের পূর্বে। তিনি অন্যের কণ্ঠে কুরআন পাঠ শুনতে ভাল বাসতেন।
তার রয়েছে বিভিন্ন নাম। যেমন তিনি বলেছেন, ‘আমি মুহাম্মাদ, আমি আহমদ, আমি মাহী (নিশ্চিহ্নকারী) আমাকে দিয়ে আল্লাহ কুফরকে নিশ্চি হ্ন করবেন। আমি হাশের (জমায়েতকারী) কারণ মানুষ আমার পিছনে জমায়েত হবে। আমি আকেব (সর্বশেষ) কারণ আমার পরে কোন নবী বা রাসূল নেই।’ [সহীহ আল - বুখারী ৩৫৩২, সহীহ মুসলিম ২৩৫৪]
তিনি আরো বলেন, ‘আমি মুকাফফি (ধারাবাহিকতা রক্ষাকারী) আমি তাওবার নবী, রহমতের নবী।’’ [সহীহ মুসলিম ২৩৫৫]
তার উপনাম আবুল কাসেম। [সহীহ আল - বুখারী ৩৫৩৭, সহীহ মুসলিম ১৬৮২/৩]
তাকে চারিত্রিক উৎকর্ষতার পূর্ণতা দেয়ার জন্য প্রেরণ করা হয়েছে।
আল্লাহ রাববুল আলামীন পবিত্র কুরআনের কয়েকটি স্থানে তার নাম উল্লেখ করেছেন। যেমন
‘‘যারা ঈমান এনেছে ও সৎকর্ম করেছে, এবং আরো ঈমান এনেছে তার প্রতি যা মুহাম্মাদের উপর নাযিল হয়েছে, আর এটাই তাদের রবের পক্ষ থেকে সত্য।’’ [সূরা মুহাম্মাদ : ২]
আল্লাহ তাআলা আরো বলেন,
مُحَمَّدٌ رَسُولُ اللَّهِ
‘‘মুহাম্মাদ হল আল্লাহর রাসূল।’’ [সূরা আল-ফাতহ : ২৯]
আল্লাহ রাববুল আলামীন ঈসা আ. এর বক্তব্য উল্লেখ করেন,
‘‘আমি একজন রাসূলের সুসংবাদ দিচ্ছি যে আমার পরে আসবে, তার নাম হল আহমাদ।’’ [সূরা আস-সাফ : ৬]
তিনি অধিক পরিমাণে জিকির করতেন। সর্বদা চিন্তায় মগ্ন থাকতেন। অনর্থক কথা ও কাজ পরিহার করতেন। দীর্ঘ সালাত আদায় করতেন। খুতবা সংক্ষেপ করতেন। তিনি মুচকি হাসতেন। কখনো কখনো প্রয়োজনে এমন হাসতেন যে তার দাঁত দেখা যেত।
সাহাবী জরীর রা. বলেন, ‘আমি ইসলাম গ্রহণের পর থেকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে দূরে রাখেননি। তার চেহারায় আমি সর্বদা মুচকি হাসি দেখেছি। আমি তার কাছে আমার অক্ষমতার অভিযোগ করে বললাম, ‘আমি ঘোড়ার পিঠে স্থির থাকতে পারি না।’ তিনি আমার বুকে থাপর দিয়ে দুআ করলেন, ‘হে আল্লাহ ! তাকে স্থির রাখো, তাকে সঠিক পথ অবলম্বনকারী ও সঠিক পথের প্রদর্শক বানাও।’ [সহীহ আল - বুখারী ৩০৩৫, ৩৮৮২, ৬০৯০]
তিনি হাসি- তামাশা করতেন তবে তা সত্য কথার মাধ্যমে। কাউকে কথার দ্বারা খাটো করতেন না। কেহ কোন ওজর-আপত্তি পেশ করলে তা গ্রহণ করতেন। তিনি তিন আঙুল দ্বারা খেতেন, আঙুল চেটে খেতেন। পানি খাওয়ার সময় পাত্রের ভিতরে শ্বাস ছাড়তেন না। তিনি অতি সংক্ষেপে কিন্তু ব্যাপক অর্থবোধক ভাষায় কথা বলতেন। কথা বলতেন স্পষ্ট ও যথেষ্ট বোধগম্য ভাষায়, যাতে শ্রোতাদের কথা স্মরণ রাখতে সহজ হয়। বুঝানোর জন্য একটি কথা তিন বার বলতেন। প্রয়োজন ব্যতীত কথা বলতেন না। তিনি বিনয়-নম্রতার জন্য নির্দেশ দিতেন। উগ্রতা ও চরমপন্থা অবলম্বন করতে নিষেধ করতেন। ক্ষমা, উদারতা, ধৈর্য, সহনশীলতা, ধীরস্থিরতা, উত্তম চরিত্র অবলম্বনে উৎসাহ দিতেন। তিনি সর্বদা ডান পন্থা অবলম্বন করতেন। অর্থাৎ সকল কাজ ডান দিকে দিয়ে শুরু করতেন। এমনকি, জুতা পরিধান, কেশবিন্যাসের ক্ষেত্রেও। বাম হাত দিয়ে শৌচ কর্ম ও পরিচ্ছন্নতার কাজ সম্পাদন করতেন। যখন শুতেন ডান কাতে শুতেন, ডান হাত ডান গালের নীচে রাখতেন। তার বৈঠক ছিল জ্ঞান চর্চার পাঠশালা। যাতে অনুশীলন হত সহনশীলতা, লজ্জা, আমানতদারী, ধৈর্য, প্রশান্তি, সহমর্মিতা, অন্যকে সম্মান ও মর্যাদা দান, তাকওয়া, বিনয়, বড়কে সম্মান করা, ছোটদের প্রতি স্নেহ ও মমতা, অভাবীকে তার প্রয়োজন পূরণে অগ্রাধিকার, ভাল কাজের আদেশ, সকল প্রকার প্রতিবেশীর সাথে সদাচরণ, ক্ষুধার্তকে অন্য দান, ইয়াতীম-অনাথকে আশ্রয় দান, অসুস্থকে সেবা দান, দরিদ্রকে পুনর্বাসন প্রভৃতি বিষয়গুলো। তিনি মাটির উপরে বসতেন, মাটির উপর বসে পানাহার করতেন। বিধবা, অসহায়, দাসদের সাথে বের হতেন তাদের সাহায্য করার জন্য। খেলাধুলারত শিশুদের কাছে আসতেন তাদের সালাম দিতেন। আপনজন ছাড়া অন্য নারীদের সাথে করমর্দন করতেন না। নিজের সাথিদের সর্বদা খোঁজ খবর নিতে, কাউকে না দেখলে তার খোঁজে বের হতেন। সকল সম্প্রদায়ের নেতাদের সম্মান করতেন। অধীনস্থদের সাথে সুন্দর আচরণ করতেন। সাহাবী আনাস রা. বলেন, ‘আমি দশ বছর তার কাজ করেছি। তিনি কখনো আমার প্রতি বিরক্ত হননি, কখনো বলেননি এটা কেন করেছ, এটা কেন করলে না? তিনি স্বর্ণ ব্যবহার করতেন না, রেশমী কাপড় পরিধান করতেন না। তার ঘামের চেয়ে সুগন্ধময় কোন সৌরভ ছিল না। [সহীহ আল - বুখারী- ৬০৩৮, সহীহ সহীহ মুসলিম ২৩০৯]
কখনো অশ্লীল কাজ বা আচরণ করতেন না। অশ্লীলতা পছন্দ করতেন না। খারাপ কাজের প্রতিকার খারাপ দিয়ে করতেন না, বরং ক্ষমা ও উদারতার দ্বারা খারাপ কাজের প্রতিকার করতেন। কখনো কোন কর্মচারী, স্ত্রী, শিশুদের প্রহার করেননি। তবে যুদ্ধ ও বিচারের বিষয়টি আলাদা। দুটো বিষয় বা কাজের মধ্যে যেটি সহজতর সর্বদা সেটিকে বেছে নিতেন।
আল্লাহ রাববুল আলামীন সকল উত্তম স্বভাব, চমৎকার আচরণ, সুন্দর চরিত্রের সমাবেশ ঘটিয়েছিলেন শুধু তারই সত্বায়। দুনিয়া ও আখেরাতে মুক্তি ও সফলতার উপাদান পাওয়া যাবে শুধু তারই চরিত্রে। বিশ্বের অন্য কোন মানুষের চরিত্রে এগুলো একত্রে কখনো পাওয়া যায়নি আর যাবেওনা। তিনি ছিলেন নিরক্ষর, পড়তে ও লেখতে জানতেন না। তার কোন মানব শিক্ষক ছিল না। তিনি পৃথিবীর শেষ দিন পর্যন্ত সকল মানুষ ও জিনের নিকট প্রেরিত ও তাদের কল্যাণে নির্বাচিত। তার প্রতি অগণিত সালাত ও সালাম নিবেদিত হোক মহান রাববুল আলামীনের পক্ষ থেকে। আল-কুরআনই হল তার চরিত্র।
আমাদের জন্য করণীয় হল তার অনুসরণ করা জীবনের সকল ক্ষেত্রে- সকল কথা ও কাজে, সকল চিন্তা ও চেতনায়, সকল দৃষ্টিভংগি ও ভাবনায়। তিনি বলেছেন, ‘আমি তোমাদের যা নিষেধ করেছি তা থেকে ফিরে থাকবে। আর যা আদেশ করেছি সাধ্য মত তা অনুসরণ করবে। [সহীহ আল - বুখারী ৭২৮৮, সহীহ সহীহ মুসলিম ২৬১৯]
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/408/5
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।