মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
মুসলমানদের পতন অতীত বর্তমান (সালাহউদ্দীন আইউবীর আবির্ভাব পূর্ব ইসলামি বিশ্ব ও বর্তমান অবস্থা পর্যালোচনা)
লেখকঃ মুহাম্মদ আল আবদাহ
৪
গ্রন্থকারের কথা
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/494/4
সমস্ত প্রশংসা আল্লাহ রাববুল আমীনের জন্য। আর শুভ পরিণাম মুত্তাকীদের জন্য। জালিম ছাড়া অন্য কারো প্রতি অন্যায় বাড়বাড়ি নেই। আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, এক আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই এবং তাঁর কোন শরিক নেই। আমি আরো সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহর বান্দা এবং রাসূল, যিনি প্রেরিত হয়েছেন সত্য- সঠিক দীন এবং সুস্থ- সুন্দর জীবন বিধান সহকারে। আল্লাহ তাঁকে গোটা বিশ্বের জন্য রহমত স্বরূপ প্রেরণ করেছেন।
মুসলমানদের উপর এমন একটা কাল অতিক্রান্ত হয়েছে, যখন ইতিহাস পাঠের প্রয়োজনীয়তা ও এর গুরুত্ব সম্পর্কে তাদের অনুভূতি শিথিল এবং দুর্বল হয়ে পড়ে। ইতিহাস পাঠের উপকারিতা আর শিক্ষা তাদের মধ্যে লোপ পায়। গভীর আর অনুসন্ধিৎসু দৃষ্টি নিয়ে ইতিহাস অধ্যয়ন থেকে তারা বিমুখ হয়ে পড়ে। অথচ ইতিহাস পাঠের গুরুত্ব অপরিসীম বিধায় মুসলিম ঐতিহাসিকরা ইতিহাস- চর্চায় প্রবৃত্ত হয়েছেন, যেমন ইমাম তাবারী ইবনে ইসহাক এবং ইবনে সাআদ প্রমুখ ইতিহাসবেত্তা ইতিহাস- চর্চায় আকণ্ঠ নিমগ্ন হয়েছেন।
অতীত জাতিসমূহের ইতিহাস চর্চায় গুরুত্বারোপের প্রতি কুরআন মজীদে অনেক ইঙ্গিত পাওয়া যায়। ইঙ্গিত পাওয়া যায় অতীত জাতিগুলোর ইতিকাহিনি নিয়ে চিন্তা- ভাবনা করে তা থেকে শিক্ষা গ্রহণ করার জন্য। আল্লাহ তাআলা বলেন:
لَقَدْ كَانَ فِي قَصَصِهِمْ عِبْرَةٌ لِأُولِي الْأَلْبَابِ ( سورة يوسف : ১১১)
‘‘তোমাদের আগে অতীত হয়েছে অনেক ধরনের জীব নাচার। তোমরা পৃথিবীতে পরিভ্রমণ কর এবং দেখ, যারা (দীনকে) মিথ্যা প্রতিপন্ন করছে, তাদের পরিণতি কি হয়েছে।’’ (সূরা আলে ইমরান: ১৩৭)
অদূর ভবিষ্যতে যেসব বিপর্যয় দেখা দেবে, যেসব দুর্বলতা আর বিভেদ ও অনৈক্য দেখা দিতে পারে, মহানবির সময় সেসব সম্পর্কে সতর্ক করে দেয়া হয়েছে। যাতে মুসলিম উম্মাহ অন্য জাতির খেল- তামাশার বস্ত্ততে পরিণত না হয়। ভবিষ্যতে যেসব ঘটনা সংঘটিত হবে, মহানবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সে সম্পর্কে তাঁর উম্মতে অবহিত করে গেছেন।
বর্তমান কালে ইতিহাস অধ্যয়নের গুরুত্ব বহুগুণে বৃদ্ধি পেয়েছে। কারণ মুসলমানরা তাদের অতীত গৌরব ফিরিয়ে আনার চিন্তার- ভাবনা করছে এবং তারা পুনরায় নিজেদের অস্তিত্ব প্রমাণ করার চেষ্টা করছে।
অতীত থেকে শিক্ষা গ্রহণ করার চেষ্টার মধ্য দিয়ে একটা প্রশ্ন বার বার উদিত হয়; ইতিহাস কি তার পুনরাবৃত্তি ঘটায়? কেউ হয়তো এ প্রশ্নের নেতিবাচক জবাব দেন, কেউ হয়তো ইতিবাচক জবাব দিয়ে থাকেন, এ উভয় জবাবের মধ্যে এক ধরনের তাড়া-হুড়া রয়েছে, যা প্রশংসনীয় নয়, অথবা এ জবাবের মধ্যে এমন কিছু সাধারণ বিষয় রয়েছে, যাতে নিহিত রয়েছে এক ধরনের স্বস্তি। এ স্বস্তি জবাবের বিস্তারিত বিবরণে ডুবে না যাওয়া থেকে রক্ষা পাওয়া বা বিষয়টা নিয়ে গভীরতায় প্রবেশ না করার মধ্যেই এক ধরনের স্বস্তি।
আর আসল কথা হচ্ছে এই যে, স্থান-কাল নির্ণয় করে ইতিহাস তার পুনরাবৃত্তি ঘটায় না অথবা এক একটা ঘটনার উদাহরণ টেনে ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি ঘটে না। কারণ পৃথিবীতে এভাবে ঘটনা প্রবাহ সংগঠিত হয় না এবং আল্লাহর সৃষ্টির নিয়মও এরকম নয়। আল্লাহ বলেন :
وَتِلْكَ الْأَيَّامُ نُدَاوِلُهَا بَيْنَ النَّاسِ ( آل عمران : ১৪০)
‘‘আর আমরা মানুষের মধ্যে পালাক্রমে এ দিনগুলোর আবর্তন ঘটিয়ে থাকি।’’ (সূরা আলে ইমরান: ১৪০)
আল্লাহ অন্যত্র বলেন-
كُلَّ يَوْمٍ هُوَ فِي شَأْنٍ ﴿الرحمن : ২৯﴾
‘‘তিনি সর্বদা কোন না কোন কাজে রত আছেন।’’ (সূরা আর রাহমান: ২৯)
সুতরাং একটি ঘটনা পুরোপুরি অন্য আর একটি ঘটনার সাথে মিলে না, তবে তাতে সামঞ্জস্য আর সাদৃশ্য থাকতে পারে। তবে কোন ঘটনার হুবহু পুনরাবৃত্তি ঘটে না, তাই মানব বুদ্ধির প্রকৃতি এবং যে প্রকৃতিতে আল্লাহ মানুষকে সৃজন করেছেন, তা অনেকাংশে সাদৃশ্য হয়ে থাকে। স্থান- কালের ব্যবধান সত্ত্বেও এ ভাবেই ঘটনা- প্রবাহ সংঘটিত হয়। আর এ রীতিতেই মানব- মন চিন্তা করে।
প্রতিটি যুগেই আমরা দু’টি শ্রেণি দেখতে পাই। একটি শ্রেণি দ্বীনের ক্ষেত্রে বাড়াবাড়ি করে। অপর শ্রেণিটি দ্বীনের ব্যাপারে ত্রুটি করে, হ্রাস- বৃদ্ধি করে। সব যুগেই এমন কিছু লোক দেখা যায়, যারা জ্ঞান- বুদ্ধিকে পবিত্র মনে করে এবং তাকে কুরআন- হাদীসে র সব বিধানের উপরে স্থান দেয়। সকল যুগে স্বৈর- শাসন একই থাকে, তবে তার ধরন আর প্রকৃতি বদলায়। আল্লাহ তাআলা এ স্বৈর- শাসনের জন্য ফিরাউনকে দৃষ্টান্তমূলক চরিত্র হিসাবে উপস্থাপন করেছেন, যে ছিল অহমিকা আর জাতিতে জাতিতে বিভেদ সৃষ্টির একটা প্রাতিষ্ঠানিক নাম।
ঐশ্বর্য, বিলাসিতা আর উল্লাস- উৎফুল্লতার প্রকাশ বারবার ঘটে; তবে এর ধরন আর প্রকৃতির বদল হয় সভ্যতা- সংস্কৃতির স্তর অনুযায়ী। পুঁজিবাদের নিকৃষ্ট রূপের উদাহরণ হিসাবে পেশ করা হয়েছে কারূনকে একটা প্রতীক হিসাবে।
ক্রুসেডের যুদ্ধে ইংরেজ- খ্রিস্টানরা মুসলমানদের সঙ্গে যে রাজনৈতিক খেলায় প্রবৃত্ত হয়েছিল, তাতে মুসলিম ঐতিহাসিকদের ভূমিকা বর্তমান যুগে ইংরেজদের রাজনীতির কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। শত শত বৎসর পূর্বে মিশর আর সুদানে ইংরেজরা যে খেলায় মেতে উঠেছিল, পাশ্চাত্য আজ সে খেলাই খেলছে। ‘সিরিয়ায় ইংরেজ আর মিশরীয়দের পতনের পর এবং গর্ডন পাশার হত্যান্তে ইংরেজরা মিশরের প্রতি ইঙ্গিত করে (আর এখানে ইঙ্গিত নির্দেশের স্থলাভিষিক্ত) যে, তাদের উচিত হচ্ছে সুদান ত্যাগ করে চলে যাওয়া এবং তাদের অবস্থায় তাদেরকে ছেড়ে দেওয়া। আর এটা ছিল তাদের সুদান জয় করার কেবল ভূমিকা মাত্র। তারা মিশরীয় সৈন্যদেরকে বিতাড়িত করে। তাদের পরিচালিত করে ইংরেজ সৈন্য, যাদের কর্তৃত্বে ছিল জেনারেল কিতসেনর। অতঃপর মিশরীয় লোকজনের সহায়তায় তারা সুদান জয় করে নেয়। আর মিশরীয়দেরকে বলে, সুদান আমাদের সমান মালিকানাধীন [মুসলিম জাহানের বর্তমান, ২য় খন্ড, পৃষ্ঠা ১৯৬।] ........ পাশ্চাত্যের ঐতিহাসিক আসা বাঞ্জলার বলেন, ‘‘তথায় এথেন্স আর প্যারিসের মধ্যে এক এক বিস্ময়কর মিল দেখা যায় এরিস্টটল এবং কান্ট- এর মধ্যে। আলেকজান্ডারের বিজয়ের পর বিশ্ব জয় আর ইউরোপীয় উপনিবেশবাদের মধ্যে দেখা যায় এক বিস্ময়কর সামঞ্জস্য [ডঃ আহমদ মাহমুদ ছাবহীঃ ইতিহাসের দর্শন প্রসঙ্গে, পৃষ্ঠা ২৫২। আর ‘বিশ্ব বিজয়’ ইংরেজদের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার একটা উপায় মাত্র।]’’
লাম্পট্য নৈরাজ্য আর সাম্রাজ্যবাদের প্রকাশ সব যুগেই বারবার দেখা যায়; তবে বিভিন্ন নামে। ‘‘অতীত ভবিষ্যতের সঙ্গে যেমন সামঞ্জস্যপূর্ণ, যেমন সাদৃশ্যপূর্ণ পানির সঙ্গে পানি [ইবনে খালদূনঃ অ মুকাদ্দিমা, ১ম খন্ড, পৃষ্ঠা ২৯২।]’’। ‘‘অতীত ক্রমবিকাশের আলোকে বর্তমান সমস্যা অনুধাবন করা মানুষকে বর্তমান প্রয়োজন অনুধাবনের যোগ্য করে তোলে [লুই জুবেতশিকঃ আমরা কি ভাবে ইতিহাস অধ্যায়ন করবো পৃষ্ঠা ২০১।]। বর্তমানকে অনুধাবন করা যেমন অতীতের প্রতি প্রত্যাবর্তনের উপর নির্ভরশীল, অনুরূপভাবে কখনো কখনো বর্তমান অনুধাবনের উপর অতীত অনুধাবন নির্ভর করে। আর এসব কিছু আমাদেরকে বলতে বাধ্য করে; হ্যাঁ, ইতিহাস নিজের পুনরাবৃত্তি ঘটায়, তবে ভিন্ন রূপে আর ভিন্ন রঙ্গে। আর এ জন্যই কুরআন মজীদে আম্বিয়ায়ে কেরামের কাহিনি বর্ণনা করা হয়েছে। বর্ণনা করা হয়েছে ঔদ্ধত্য পরায়ণ স্বৈরাচারীদের কাহিনি এবং নানা জাতির ধ্বংসের কারণ। কারণ, মানব জাতির ইতিহাসে সেসব কাহিনি আর ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটবে বারবার। কোন জাতির সর্বশেষ প্রজন্মের লোকগুলোকে প্রাথমিক যুগের লোকগুলোর সঙ্গে তুলনা করলে অতীত মু’মিনদের সামঞ্জস্য ফুটে উঠে। আর অতীত কাফেরদের সঙ্গে বর্তমান কাফেরদের মিলও খুঁজে পাওয়া যায়। কুরআন মজীদে একাধিক স্থানে উল্লেখ করা হয়েছে যে, এ ক্ষেত্রে আল্লাহর নীতি অনড় ও অপরিবর্তনীয় [ইমাম ইবনে তাইমিয়াঃ আল-ফাতাওয়া, ২৮ খন্ড, পৃষ্ঠা ৪২৫।]।
‘‘কাফিররা যদি তোমাদের মোকাবিলা করতো তবে অবশ্যই তারা পৃষ্ঠ প্রদর্শন করতো। তখন তারা কোন অভিভাবক ও সাহায্যকারী পেতো না। এটাই আল্লাহর নীতি, যা পূর্ব থেকে চালু আছে।’’ (সুরা ফাতহ: ২২-২৩)
নানাবিধ বাতেনী ফেরকা অতীতে যে সব ষড়যন্ত্রমূলক কর্মকান্ড চালিয়েছে, তা অনুধাবন করা বর্তমান যুগে তাদের চক্রান্ত আর ষড়যন্ত্র হৃদয়ংগম করতে আমাদেরকে সাহায্য করে। বিশেষ করে যখন দৃষ্টান্ত স্পষ্ট আর একজন মুসলিম পরিবর্তনের ক্ষেত্রে আল্লাহরনীতি সম্পর্কে অবগত হয়, তখন এটা তাকে প্রচুর অভিজ্ঞতা সমৃদ্ধ করে দেয়, যে অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য তার ক্ষুদ্র জীবনের স্থিতিগুলোও যথেষ্ট নয়।
যে সময়টা সম্পর্কে আমরা লিখতে যাচ্ছি, তা হচ্ছে হিজরী চতুর্থ শতাব্দী এবং তৎপরবর্তী কালের চিত্র। তখন থেকে সালাহউদ্দীন আইয়ুবীর আবির্ভাব কাল পর্যন্ত পরিবর্তন কীভাবে সূচিত হয়েছে? সে পরিবর্তনের শুরু কোথা থেকে এবং কীভাবে হয়েছে? কোন রকম ভূমিকা আর পূর্বাভাস ছাড়া হঠাৎ করে নূরুদ্দীন জঙ্গি আর সালাহউদ্দীন আইয়ুবীর মতো মহানায়কের আবির্ভাব ঘটে না। সেকালে যা কিছু ঘটেছে এবং তৎপর বর্তী কালে যে পরিবর্তন সূচিত হয়েছে, তার সঙ্গে কোন কোন দিক থেকে বর্তমান যুগের মিল রয়েছে। আমরা দেখতে পাবও, কীভাবে জাগরণের সূচনা হয়েছে। আবার কীভাবে ক্ষণকাল তা দমিত হয়ে পুনরায় শক্তিশালী রূপে তা প্রকাশ পেয়েছে। এটা স্বাভাবিক যে, সময়টা ছিল ধারণা- কল্পনার চেয়েও বেশি দীর্ঘ। কারণ রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক যে বিধান পূর্ব থেকে চলে আসছিল, তা এতই গভীরে প্রোথিত ছিল যে, তা দূর করার জন্য প্রচন্ড আঘাতের প্রয়োজন ছিল, প্রয়োজন ছিল অনেক পানি সিঞ্চনের। এরপরও তা সম্পূর্ণ দূরীভূত হয়নি। এবং দু’জন ন্যায় পরায়ণ শাসকের পরও তা অব্যাহত থাকে। কিন্তু তাই বলে সংস্কার আর নবায়নের আন্দোলন বন্ধ হয়নি। আন্দোলন হয়েছে আলেম সমাজের পক্ষ থেকে এবং শাসক শ্রেণির পক্ষ থেকেও। আধুনিক যুগেও জাগরণের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে; কিন্তু তা অতি ধীর গতিতে। তাকে বহন করছে অতীত কালের বোঝা আর গ্লানি। আশা করা যায় যে, আল্লাহর হুকুমে তা কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন আর ঈপ্সিত সংস্কারের দিকে নিয়ে যাবে। আল্লাহর জন্য এটা কোন কঠিন কাজ নয়। আল্লাহ ই তাওফীকের মালিক।
-গ্রন্থকার
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/494/4
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।