HADITH.One
HADITH.One
Bangla
System
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন
বারোশ’ (১২০০) মাস’আলা
লেখকঃ শাইখ আবদুর রহমান বিন মুবারক আলী
সবচেয়ে বিশুদ্ধ হাদীসগ্রন্থ
সহীহুল বুখারী থেকে চয়নকৃত গুরুত্বপূর্ণ
১২০০ মাস’আলা
প্রত্যেক মাস’আলার সাথে হাদীসের নাম্বার দেয়া হয়েছে,
যা মাক্তাবাতুশ শামেলা ও তাওহীদ প্রকাশনীর বুখারীর সাথে মিল রয়েছে।
শাইখ আবদুর রহমান বিন মুবারক আলী
আরবি প্রভাষক
আলহাজ্জ মোহাম্মদ ইউসুফ মেমোরিয়াল দারুল হাদীস মাদরাসা
৮-৯ লুৎফর রহমান লেন, সুরিটোলা, ঢাকা- ১১০০।
সম্পাদনা
মোহাম্মদ ইমাম হোসাইন কামরুল
ব্যবস্থাপনা পরিচালক
ইমাম পাবলিকেশন্স লিঃ
সহীহুল বুখারী থেকে চয়নকৃত গুরুত্বপূর্ণ
১২০০ মাস’আলা
প্রত্যেক মাস’আলার সাথে হাদীসের নাম্বার দেয়া হয়েছে,
যা মাক্তাবাতুশ শামেলা ও তাওহীদ প্রকাশনীর বুখারীর সাথে মিল রয়েছে।
শাইখ আবদুর রহমান বিন মুবারক আলী
আরবি প্রভাষক
আলহাজ্জ মোহাম্মদ ইউসুফ মেমোরিয়াল দারুল হাদীস মাদরাসা
৮-৯ লুৎফর রহমান লেন, সুরিটোলা, ঢাকা- ১১০০।
সম্পাদনা
মোহাম্মদ ইমাম হোসাইন কামরুল
ব্যবস্থাপনা পরিচালক
ইমাম পাবলিকেশন্স লিঃ
আলহামদু-লিল্লাহ! ‘১২০০ মাস’আলা’ বইটি প্রকাশ করতে পেরে আল্লাহ তা‘আলার শুকরিয়া আদায় করছি। দরূদ ও সালাম বর্ষিত হোক বিশ্বনবী মুহাম্মাদ ﷺ -এর উপর এবং তাঁর পরিবার-পরিজন ও সকল সাহাবায়ে কেরামের উপর।
ইসলাম প্রত্যেক মুসলিম নর-নারীর উপর দ্বীনি ইলম অর্জন করা ফরয করে দিয়েছে। কারণ দ্বীনের জ্ঞান না থাকলে দ্বীনের উপর চলা যায় না। বিশেষ করে, আমাদের দৈনন্দিন জীবনের বিষয়গুলো সম্পর্কিত যেসকল গুরুত্বপূর্ণ মাস’আলা রয়েছে, তা জানা খুবই জরুরি।
এ গ্রন্থটিতে সংক্ষিপ্তাকারে কিছু প্রয়োজনীয় মাস’আলা-মাসায়েল তুলে ধরা হয়েছে। সবগুলো মাস’আলাই কুরআন মাজীদের পর সবচেয়ে বিশুদ্ধ কিতাব, সহীহুল বুখারী থেকে চয়নকৃত। এ গ্রন্থটি দ্বীনের জ্ঞান পিপাসু ভাই-বোনদেরকে ইসলামের কিছু সঠিক তথ্য দেবে, ইনশা-আল্লাহ।
নবী ﷺ বলেছেন, ‘‘আল্লাহ যার কল্যাণ কামনা করেন, তাকে দ্বীনের জ্ঞান দান করেন।’’ (সহীহ বুখারী, হা/৩১১৬)
ইসলাম প্রত্যেক মুসলিম নর-নারীর উপর দ্বীনি ইলম অর্জন করা ফরয করে দিয়েছে। কারণ দ্বীনের জ্ঞান না থাকলে দ্বীনের উপর চলা যায় না। বিশেষ করে, আমাদের দৈনন্দিন জীবনের বিষয়গুলো সম্পর্কিত যেসকল গুরুত্বপূর্ণ মাস’আলা রয়েছে, তা জানা খুবই জরুরি।
এ গ্রন্থটিতে সংক্ষিপ্তাকারে কিছু প্রয়োজনীয় মাস’আলা-মাসায়েল তুলে ধরা হয়েছে। সবগুলো মাস’আলাই কুরআন মাজীদের পর সবচেয়ে বিশুদ্ধ কিতাব, সহীহুল বুখারী থেকে চয়নকৃত। এ গ্রন্থটি দ্বীনের জ্ঞান পিপাসু ভাই-বোনদেরকে ইসলামের কিছু সঠিক তথ্য দেবে, ইনশা-আল্লাহ।
নবী ﷺ বলেছেন, ‘‘আল্লাহ যার কল্যাণ কামনা করেন, তাকে দ্বীনের জ্ঞান দান করেন।’’ (সহীহ বুখারী, হা/৩১১৬)
১। ঈমান আনলে ঈমানের পূর্ববর্তী সৎকর্মও কাজে লাগবে। (বুখারী, হা: ১৪৩৬)
২। ইসলামের বিধান পালন করাও ঈমানের অন্তর্ভুক্ত। (বুখারী, হা: ৫৩)
৩। মৃত্যুর সময় বা কিয়ামতের আলামত প্রকাশ পেলে ঈমান কাজে লাগবে না। (বুখারী, হা: ৪৬৩৫)
৪। ইসলামের মূল ভিত্তি পাঁচটি। (বুখারী, হা: ৮)
৫। দ্বীন ইসলাম সহজ, কঠিন নয়। (বুখারী, হা: ৩৯, ১২১১)
৬। ইসলাম গ্রহণ করলে পূর্বের গুনাহসমূহ মাফ হয়ে যায়। (বুখারী, হা: ৪১)
৭। যে অমুসলিম উত্তম হয়, সে মুসলিম হলে আরো উত্তম হয়। (বুখারী, হা: ৩৩৫৩)
৮। মুসলিমরা কাজ করে কম, ফল পায় বেশি। (বুখারী, হা: ২২৬৮)
৯। শেষ যুগে দ্বীনের উপর চলা কঠিন হবে। (বুখারী, হা: ১৯)
১০। সবকিছু ত্যাগ করে হলেও দ্বীনের উপর অটল থাকতে হবে। (বুখারী, হা: ১৯)
২। ইসলামের বিধান পালন করাও ঈমানের অন্তর্ভুক্ত। (বুখারী, হা: ৫৩)
৩। মৃত্যুর সময় বা কিয়ামতের আলামত প্রকাশ পেলে ঈমান কাজে লাগবে না। (বুখারী, হা: ৪৬৩৫)
৪। ইসলামের মূল ভিত্তি পাঁচটি। (বুখারী, হা: ৮)
৫। দ্বীন ইসলাম সহজ, কঠিন নয়। (বুখারী, হা: ৩৯, ১২১১)
৬। ইসলাম গ্রহণ করলে পূর্বের গুনাহসমূহ মাফ হয়ে যায়। (বুখারী, হা: ৪১)
৭। যে অমুসলিম উত্তম হয়, সে মুসলিম হলে আরো উত্তম হয়। (বুখারী, হা: ৩৩৫৩)
৮। মুসলিমরা কাজ করে কম, ফল পায় বেশি। (বুখারী, হা: ২২৬৮)
৯। শেষ যুগে দ্বীনের উপর চলা কঠিন হবে। (বুখারী, হা: ১৯)
১০। সবকিছু ত্যাগ করে হলেও দ্বীনের উপর অটল থাকতে হবে। (বুখারী, হা: ১৯)
১১। মহান আল্লাহ, নবী ﷺ ও মানুষের প্রতি ভালোবাসা পোষণ করতে হবে। (বুখারী, হা: ১৬)
১২। রাসূল ﷺ কে ভালোবাসতে হবে। (বুখারী, হা: ১৫)
১৩। সাহাবীদেরকে ভালোবাসতে হবে। (বুখারী, হা: ১৭)
১৪। নিজের জন্য যা পছন্দ অন্য ভাইয়ের জন্যও তা পছন্দ করতে হবে।
(বুখারী, হা: ১৩)
১৫। হাত ও মুখ দ্বারা কাউকে কষ্ট দেয়া যাবে না। (বুখারী, হা: ১০, ১১)
১৬। মুসলমানদের কল্যাণ কামনা করতে হবে এবং তাদেরকে উপদেশ দিতে হবে। (বুখারী, হা: ৫৮)
১৭। না বুঝে কেউ ভুল করলে তার উপর চড়াও হওয়া যাবে না। (বুখারী, হা: ২২০)
১৮। সৃষ্টিজীবের প্রতি দয়া করতে হবে। (বুখারী, হা: ১৭৩)
১৯। মানুষের সাথে কোমল ও নম্র আচরণ করতে হবে। (বুখারী, হা: ৬১৩১)
২০। বিধবা ও মিসকীনের সাহায্য করার অনেক সওয়াব রয়েছে। (বুখারী, হা: ৬০০৬)
২১। ভালোবাসার ক্ষেত্রে সকল মুমিন একটি দেহ স্বরূপ। (বুখারী, হা: ৬০১১)
২২। গাছ লাগানোর অনেক সওয়াব রয়েছে। (বুখারী, হা: ৬০১২)
২৩। যে ব্যক্তি সৃষ্টির প্রতি দয়া করে না, আল্লাহ তা‘আলাও তার প্রতি দয়া করেন না। (বুখারী, হা: ৬০১৩)
২৪। মুমিনরা সবাই একটি ইমারতের ন্যায়। (বুখারী, হা: ৬০২৬)
২৫। দ্বীন শিক্ষা করতে কোন লজ্জা নেই। (বুখারী, হা: ৬১২১)
২৬। লজ্জা একটি ঈমানের অঙ্গ। (বুখারী, হা: ৬১১৮)
২৭। আল্লাহ তা‘আলা নম্রতাকে পছন্দ করেন। (বুখারী, হা: ৬০২৪)
২৮। মানুষকে ভালোবাসা ঈমানের অন্তর্ভুক্ত। (বুখারী, হা: ৬০৪১)
২৯। ভাল কাজে সুপারীশ করার অনেক সওয়াব রয়েছে। (বুখারী, হা: ৬০২৮ )
৩০। তিন দিন মেহমানদারী করতে হয়। (বুখারী, হা: ৬০১৯)
৩১। প্রত্যেক ভাল কাজ সাদকাহ স্বরূপ। (বুখারী, হা: ৬০২১)
৩২। হাসি মুখে কথা বলাও সাদকাহ। (বুখারী, হা: ৬০২৩)
৩৩। মালিকের আমানত রক্ষা করা কর্তব্য। (বুখারী, হা: ২৫৫৪)
৩৪। খাদিমকে খানার অংশ দেয়া উচিৎ। (বুখারী, হা: ২৫৫৭)
৩৫। অধিনস্তরা খারাপ কাজ করলে শাস্তি দেয়া যাবে। (বুখারী, হা: ২৫৫৬)
৩৬। রোগী ও ক্ষুধার্তদেরকে সাহায্য করার নির্দেশ। (বুখারী, হা: ৫৩৭৩)
৩৭। দেখা করতে গিয়ে খাওয়া-দাওয়া করা যায়। (বুখারী, হা: ৬০৮০)
৩৮। সামনা-সামনি প্রশংসা করা নিষেধ। (বুখারী, হা: ৬০৬০)
৩৯। মিথ্যা ত্যাগ না করলে রোযা কাজে লাগে না। (বুখারী, হা: ৬০৫৭)
৪০। সত্য বলা পূণ্য আর মিথ্যা বলা পাপ। (বুখারী, হা: ৬০৯৪) (তাওবা-১১৯)
৪১। মিথ্যা বলা মুনাফিকের কাজ। (বুখারী, হা: ৬০৯৫)
৪২। পরকালে মিথ্যাবাদীকে গাল চিরে শাস্তি দেয়া হবে। (বুখারী, হা: ৬০৯৬)
৪৩। চুগলখোর ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করবে না। (বুখারী, হা: ৬০৫৬)
৪৪। চুগলখোরী করা কাবীরা গুনাহের অমত্মর্ভুক্ত। (বুখারী, হা: ৬০৫৫)
৪৫। মুসলিম ব্যক্তি একে অপরকে গালি দেয়া ফাসেকী এবং মারামারি করা কুফরী। (বুখারী, হা: ৬০৪৪)
৪৬। কোন মুসলিমকে ফাসেক ও কাফের বলে গালি দেয়া নিষেধ।
(বুখারী, হা: ৬০৪৫, ৬১০৩)
৪৭। নবী ﷺ অশালীন বাক্য বলতেন না। (বুখারী, হা: ৬০৪৬)
৪৮। মুমিনকে অভিশাপ দেয়া নিষেধ। (বুখারী, হা: ৬০৪৭)
৪৯। কু-ধারণা, হিংসা ও গোয়েন্দাগিরী করা নিষেধ। (বুখারী, হা: ৬০৬৪)
৫০। এক মুসলিম অপর মুসলিম ভাই হতে তিন দিনের বেশি বিচ্ছিন্ন থাকা বৈধ নয়। (বুখারী, হা: ৬০৬৫, ৬০৭৩, ৬০৭৪)
৫১। কর্কশভাষী, অহংকারী এবং শক্ত হৃদয়ের অধিকারী ব্যক্তি জাহান্নামী হবে। (বুখারী, হা: ৬০৭১)
৫২। আল্লাহর নাফরমানীমূলক বিষয়সমূহকে ঘৃণা করতে হবে। (বুখারী, হা: ৬১০৯)
৫৩। পাপের কথা কারো কাছে প্রকাশ করতে নেই। (বুখারী, হা: ৬০৬৯)
৫৪। যে আগে সালাম দেবে সেই উত্তম। (বুখারী, হা: ৬০৭৭)
৫৫। রাগ দমন করাই প্রকৃত বীরত্ব। (বুখারী, হা: ৬১১৪)
৫৬। রাগ না করার জন্য নবী ﷺ অসিয়ত করেছেন। (বুখারী, হা: ৬১১৬)
৫৭। যে যাকে ভালোবাসবে পরকালে সে তার সাথে থাকবে। (বুখারী, হা: ৬১৭০)
৫৮। সময় ও সুস্থতাকে কাজে লাগনো জরুরি। (বুখারী, হা: ৬৪১২)
৫৯। বড়দের সম্মান করা উচিত। (বুখারী, হা: ৬১৪৩)
১২। রাসূল ﷺ কে ভালোবাসতে হবে। (বুখারী, হা: ১৫)
১৩। সাহাবীদেরকে ভালোবাসতে হবে। (বুখারী, হা: ১৭)
১৪। নিজের জন্য যা পছন্দ অন্য ভাইয়ের জন্যও তা পছন্দ করতে হবে।
(বুখারী, হা: ১৩)
১৫। হাত ও মুখ দ্বারা কাউকে কষ্ট দেয়া যাবে না। (বুখারী, হা: ১০, ১১)
১৬। মুসলমানদের কল্যাণ কামনা করতে হবে এবং তাদেরকে উপদেশ দিতে হবে। (বুখারী, হা: ৫৮)
১৭। না বুঝে কেউ ভুল করলে তার উপর চড়াও হওয়া যাবে না। (বুখারী, হা: ২২০)
১৮। সৃষ্টিজীবের প্রতি দয়া করতে হবে। (বুখারী, হা: ১৭৩)
১৯। মানুষের সাথে কোমল ও নম্র আচরণ করতে হবে। (বুখারী, হা: ৬১৩১)
২০। বিধবা ও মিসকীনের সাহায্য করার অনেক সওয়াব রয়েছে। (বুখারী, হা: ৬০০৬)
২১। ভালোবাসার ক্ষেত্রে সকল মুমিন একটি দেহ স্বরূপ। (বুখারী, হা: ৬০১১)
২২। গাছ লাগানোর অনেক সওয়াব রয়েছে। (বুখারী, হা: ৬০১২)
২৩। যে ব্যক্তি সৃষ্টির প্রতি দয়া করে না, আল্লাহ তা‘আলাও তার প্রতি দয়া করেন না। (বুখারী, হা: ৬০১৩)
২৪। মুমিনরা সবাই একটি ইমারতের ন্যায়। (বুখারী, হা: ৬০২৬)
২৫। দ্বীন শিক্ষা করতে কোন লজ্জা নেই। (বুখারী, হা: ৬১২১)
২৬। লজ্জা একটি ঈমানের অঙ্গ। (বুখারী, হা: ৬১১৮)
২৭। আল্লাহ তা‘আলা নম্রতাকে পছন্দ করেন। (বুখারী, হা: ৬০২৪)
২৮। মানুষকে ভালোবাসা ঈমানের অন্তর্ভুক্ত। (বুখারী, হা: ৬০৪১)
২৯। ভাল কাজে সুপারীশ করার অনেক সওয়াব রয়েছে। (বুখারী, হা: ৬০২৮ )
৩০। তিন দিন মেহমানদারী করতে হয়। (বুখারী, হা: ৬০১৯)
৩১। প্রত্যেক ভাল কাজ সাদকাহ স্বরূপ। (বুখারী, হা: ৬০২১)
৩২। হাসি মুখে কথা বলাও সাদকাহ। (বুখারী, হা: ৬০২৩)
৩৩। মালিকের আমানত রক্ষা করা কর্তব্য। (বুখারী, হা: ২৫৫৪)
৩৪। খাদিমকে খানার অংশ দেয়া উচিৎ। (বুখারী, হা: ২৫৫৭)
৩৫। অধিনস্তরা খারাপ কাজ করলে শাস্তি দেয়া যাবে। (বুখারী, হা: ২৫৫৬)
৩৬। রোগী ও ক্ষুধার্তদেরকে সাহায্য করার নির্দেশ। (বুখারী, হা: ৫৩৭৩)
৩৭। দেখা করতে গিয়ে খাওয়া-দাওয়া করা যায়। (বুখারী, হা: ৬০৮০)
৩৮। সামনা-সামনি প্রশংসা করা নিষেধ। (বুখারী, হা: ৬০৬০)
৩৯। মিথ্যা ত্যাগ না করলে রোযা কাজে লাগে না। (বুখারী, হা: ৬০৫৭)
৪০। সত্য বলা পূণ্য আর মিথ্যা বলা পাপ। (বুখারী, হা: ৬০৯৪) (তাওবা-১১৯)
৪১। মিথ্যা বলা মুনাফিকের কাজ। (বুখারী, হা: ৬০৯৫)
৪২। পরকালে মিথ্যাবাদীকে গাল চিরে শাস্তি দেয়া হবে। (বুখারী, হা: ৬০৯৬)
৪৩। চুগলখোর ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করবে না। (বুখারী, হা: ৬০৫৬)
৪৪। চুগলখোরী করা কাবীরা গুনাহের অমত্মর্ভুক্ত। (বুখারী, হা: ৬০৫৫)
৪৫। মুসলিম ব্যক্তি একে অপরকে গালি দেয়া ফাসেকী এবং মারামারি করা কুফরী। (বুখারী, হা: ৬০৪৪)
৪৬। কোন মুসলিমকে ফাসেক ও কাফের বলে গালি দেয়া নিষেধ।
(বুখারী, হা: ৬০৪৫, ৬১০৩)
৪৭। নবী ﷺ অশালীন বাক্য বলতেন না। (বুখারী, হা: ৬০৪৬)
৪৮। মুমিনকে অভিশাপ দেয়া নিষেধ। (বুখারী, হা: ৬০৪৭)
৪৯। কু-ধারণা, হিংসা ও গোয়েন্দাগিরী করা নিষেধ। (বুখারী, হা: ৬০৬৪)
৫০। এক মুসলিম অপর মুসলিম ভাই হতে তিন দিনের বেশি বিচ্ছিন্ন থাকা বৈধ নয়। (বুখারী, হা: ৬০৬৫, ৬০৭৩, ৬০৭৪)
৫১। কর্কশভাষী, অহংকারী এবং শক্ত হৃদয়ের অধিকারী ব্যক্তি জাহান্নামী হবে। (বুখারী, হা: ৬০৭১)
৫২। আল্লাহর নাফরমানীমূলক বিষয়সমূহকে ঘৃণা করতে হবে। (বুখারী, হা: ৬১০৯)
৫৩। পাপের কথা কারো কাছে প্রকাশ করতে নেই। (বুখারী, হা: ৬০৬৯)
৫৪। যে আগে সালাম দেবে সেই উত্তম। (বুখারী, হা: ৬০৭৭)
৫৫। রাগ দমন করাই প্রকৃত বীরত্ব। (বুখারী, হা: ৬১১৪)
৫৬। রাগ না করার জন্য নবী ﷺ অসিয়ত করেছেন। (বুখারী, হা: ৬১১৬)
৫৭। যে যাকে ভালোবাসবে পরকালে সে তার সাথে থাকবে। (বুখারী, হা: ৬১৭০)
৫৮। সময় ও সুস্থতাকে কাজে লাগনো জরুরি। (বুখারী, হা: ৬৪১২)
৫৯। বড়দের সম্মান করা উচিত। (বুখারী, হা: ৬১৪৩)
৬০। হায়েয অবস্থায় নামায পড়া ও রোযা রাখা যাবে না। (বুখারী, হা: ৩৩১,৩০৪)
৬১। রোযার কাযা করতে হবে তবে নামাযের কাযা পড়তে হবে না। (বুখারী, হা: ৩২১)
৬২। হায়েযগ্রসত্ম মহিলা মাসিক অবস্থায় ঈদগাহে যাবে, দু‘আতে শরীক হবে কিন্তু নামায পড়বে না। (বুখারী, হা: ৩২৪)
৬৩। হায়েযগ্রসত্ম অবস্থায় স্বামীর সেবা করা যায়। (বুখারী, হা: ২৯৬)
৬৪। হায়েযগ্রসত্ম স্ত্রীর কোলে হেলান দিয়ে কুরআন পড়া যায়। (বুখারী, হা: ২৯৭)
৬৫। হায়েযগ্রসত্ম অবস্থায় স্বামীর সাথে শয়ন করা যায়। (বুখারী, হা: ২৯৮)
৬৬। এ অবস্থায় সহবাস ছাড়া সবকিছু করা যায়। (বুখারী, হা: ৩০২)
৬৭। ইস্তেহাযার সময় কিছুই নিষেধ নয়। (বুখারী, হা: ৩০৬,৩১০,৩১১)
৬৮। হায়েযের রক্ত কাপড়ে লাগলে তা ধুলেই পাক হয়ে যাবে। (বুখারী, হা: ৩০৭, ২২৭)
৬১। রোযার কাযা করতে হবে তবে নামাযের কাযা পড়তে হবে না। (বুখারী, হা: ৩২১)
৬২। হায়েযগ্রসত্ম মহিলা মাসিক অবস্থায় ঈদগাহে যাবে, দু‘আতে শরীক হবে কিন্তু নামায পড়বে না। (বুখারী, হা: ৩২৪)
৬৩। হায়েযগ্রসত্ম অবস্থায় স্বামীর সেবা করা যায়। (বুখারী, হা: ২৯৬)
৬৪। হায়েযগ্রসত্ম স্ত্রীর কোলে হেলান দিয়ে কুরআন পড়া যায়। (বুখারী, হা: ২৯৭)
৬৫। হায়েযগ্রসত্ম অবস্থায় স্বামীর সাথে শয়ন করা যায়। (বুখারী, হা: ২৯৮)
৬৬। এ অবস্থায় সহবাস ছাড়া সবকিছু করা যায়। (বুখারী, হা: ৩০২)
৬৭। ইস্তেহাযার সময় কিছুই নিষেধ নয়। (বুখারী, হা: ৩০৬,৩১০,৩১১)
৬৮। হায়েযের রক্ত কাপড়ে লাগলে তা ধুলেই পাক হয়ে যাবে। (বুখারী, হা: ৩০৭, ২২৭)
৬৯। কাবার দিকে মুখ অথবা পিঠ দিয়ে প্রসাব-পায়খানা করা যাবে না।
(বুখারী, হা: ১৪৪)
৭০। প্রসাব-পায়খানার পর পবিত্রতা অর্জন করা ওয়াজিব। (বুখারী, হা: ১৪৩, ১৫০)
৭১। মাটি বা পাথর দ্বারা পবিত্র হওয়া যাবে। (বুখারী, হা: ১৫৫)
৭২। গোবর ও হাড্ডিকে ঢিলা হিসেবে ব্যবহার করা যাবে না। (বুখারী হাঃ ১৫৩)
৭৩। ডান হাতে শৌচকার্য করা নিষেধ। (বুখারী, হা: ১৫৩, ১৫৪)
৭৪। আবদ্ধ পানিতে প্রসাব করা নিষেধ। (বুখারী, হা: ২৩৯)
৭৫। প্রসাবের ছিটা থেকে সতর্ক না থাকলে কবরে আযাব হয়। (বুখারী, হা: ২১৬)
৭৬। ঘুম থেকে উঠে প্রথমে হাত ধৌত করতে হবে। (বুখারী, হা: ১৬২)
৭৭। মিসওয়াক করা সুন্নাত। (বুখারী, হা: ২৪৪, ২৪৫)
৭৮। অযু ছাড়া নামায হয় না। (বুখারী, হা: ১৩৫)
৭৯। ডান দিক হতে অযু আরম্ভ করা সুন্নাত। (বুখারী, হা: ১৬৮)
৮০। অযুর অঙ্গ ভালো করে ধৌত করতে হবে। (বুখারী, হা: ৬০)
৮১। পূর্ণাঙ্গরূপে অযু করতে হবে। (বুখারী, হা: ১৩৯)
৮২। কিয়ামতের দিন অযুর অঙ্গগুলো চমকাবে। (বুখারী, হা: ১৩৬)
৮৩। অযুর অঙ্গগুলো একবার, দু’বার ও তিনবার করে ধোয়া যায়।
(বুখারী, হা: ১৫৭, ১৫৮, ১৫৯)
৮৪। সম্পূর্ণ মাথা মাসেহ করতে হবে। (বুখারী, হা: ১৮৫)
৮৫। মোজার উপর মাসেহ করা যায়। (বুখারী, হা: ৩৮৮)
৮৬। একই অযু দিয়ে কয়েক ওয়াক্ত নামায পড়া যায়। (বুখারী, হা: ২১৪)
৮৭। বায়ূ নির্গত হলে অযু ভঙ্গ হয়ে যায়। (বুখারী, হা: ১৭৬)
৮৮। মযী (প্রস্রাবের মত তবে আঠালো) বের হলে অযু ভঙ্গ হয়ে যায়।
(বুখারী, হা: ১৭৮)
৮৯। কিছু খেলে অযু নষ্ট হয় না। (বুখারী, হা: ২০৯, ২১০)
(বুখারী, হা: ১৪৪)
৭০। প্রসাব-পায়খানার পর পবিত্রতা অর্জন করা ওয়াজিব। (বুখারী, হা: ১৪৩, ১৫০)
৭১। মাটি বা পাথর দ্বারা পবিত্র হওয়া যাবে। (বুখারী, হা: ১৫৫)
৭২। গোবর ও হাড্ডিকে ঢিলা হিসেবে ব্যবহার করা যাবে না। (বুখারী হাঃ ১৫৩)
৭৩। ডান হাতে শৌচকার্য করা নিষেধ। (বুখারী, হা: ১৫৩, ১৫৪)
৭৪। আবদ্ধ পানিতে প্রসাব করা নিষেধ। (বুখারী, হা: ২৩৯)
৭৫। প্রসাবের ছিটা থেকে সতর্ক না থাকলে কবরে আযাব হয়। (বুখারী, হা: ২১৬)
৭৬। ঘুম থেকে উঠে প্রথমে হাত ধৌত করতে হবে। (বুখারী, হা: ১৬২)
৭৭। মিসওয়াক করা সুন্নাত। (বুখারী, হা: ২৪৪, ২৪৫)
৭৮। অযু ছাড়া নামায হয় না। (বুখারী, হা: ১৩৫)
৭৯। ডান দিক হতে অযু আরম্ভ করা সুন্নাত। (বুখারী, হা: ১৬৮)
৮০। অযুর অঙ্গ ভালো করে ধৌত করতে হবে। (বুখারী, হা: ৬০)
৮১। পূর্ণাঙ্গরূপে অযু করতে হবে। (বুখারী, হা: ১৩৯)
৮২। কিয়ামতের দিন অযুর অঙ্গগুলো চমকাবে। (বুখারী, হা: ১৩৬)
৮৩। অযুর অঙ্গগুলো একবার, দু’বার ও তিনবার করে ধোয়া যায়।
(বুখারী, হা: ১৫৭, ১৫৮, ১৫৯)
৮৪। সম্পূর্ণ মাথা মাসেহ করতে হবে। (বুখারী, হা: ১৮৫)
৮৫। মোজার উপর মাসেহ করা যায়। (বুখারী, হা: ৩৮৮)
৮৬। একই অযু দিয়ে কয়েক ওয়াক্ত নামায পড়া যায়। (বুখারী, হা: ২১৪)
৮৭। বায়ূ নির্গত হলে অযু ভঙ্গ হয়ে যায়। (বুখারী, হা: ১৭৬)
৮৮। মযী (প্রস্রাবের মত তবে আঠালো) বের হলে অযু ভঙ্গ হয়ে যায়।
(বুখারী, হা: ১৭৮)
৮৯। কিছু খেলে অযু নষ্ট হয় না। (বুখারী, হা: ২০৯, ২১০)
৯৫। সামর্থ্যানুযায়ী উত্তম পোশাক পরিধান করা উচিত। (বুখারী, হা: ৩৬৫)
৯৬। মহিলারা সমস্ত শরীর ঢেকে নামায পড়বেন। (বুখারী, হা: ৩৭২)
৯৭। নবী ﷺ জুববা পরেও নামায পড়েছেন। (বুখারী, হা: ৩৬৩)
৯৮। বিশেষ কারণে শুধু সত্র ঢাকলেই নামায হবে। (বুখারী, হা: ৩৬১, ৩৬২)
৯৯। লজ্জাস্থান ঢেকে রাখা ফরয। (বুখারী, হা: ৩৬৭)
১০০। ছবিযুক্ত পোশাকে নামায পড়া নিষেধ। (বুখারী, হা: ৩৭৩)
১০১। ছবিযুক্ত কিছু সামনে রেখে নামায পড়া যাবে না। (বুখারী, হা: ৩৭৪)
১০২। তাকওয়ার পরিপন্থী পোশাক পরিধান করা যাবে না। (বুখারী, হা: ৩৭৫)
১০৩। চাটায়ের উপর নামায পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৩৮০)
১০৪। নবী ﷺ মুসল্লার উপর নামায পড়েছেন। (বুখারী, হা: ৩৮১)
১০৫। বিছানার উপর নামায পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৩৮৪)
১০৬। জুতা পাক হলে তা পরিধান করে নামায পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৩৮৬)
১০৭। মোজা পরিধান করে নামায পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৩৮৭)
১০৮। অন্ধকার ঘরে নামায পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৩৮২)
১০৯। বাহনের উপরও নামায পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৪০০)
১১০। কাবা ঘরের ভেতরে নামায পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৩৯৭)
১১১। মাকামে ইব্রাহীমে নামায পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৩৯৫, ৪০২)
৯৬। মহিলারা সমস্ত শরীর ঢেকে নামায পড়বেন। (বুখারী, হা: ৩৭২)
৯৭। নবী ﷺ জুববা পরেও নামায পড়েছেন। (বুখারী, হা: ৩৬৩)
৯৮। বিশেষ কারণে শুধু সত্র ঢাকলেই নামায হবে। (বুখারী, হা: ৩৬১, ৩৬২)
৯৯। লজ্জাস্থান ঢেকে রাখা ফরয। (বুখারী, হা: ৩৬৭)
১০০। ছবিযুক্ত পোশাকে নামায পড়া নিষেধ। (বুখারী, হা: ৩৭৩)
১০১। ছবিযুক্ত কিছু সামনে রেখে নামায পড়া যাবে না। (বুখারী, হা: ৩৭৪)
১০২। তাকওয়ার পরিপন্থী পোশাক পরিধান করা যাবে না। (বুখারী, হা: ৩৭৫)
১০৩। চাটায়ের উপর নামায পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৩৮০)
১০৪। নবী ﷺ মুসল্লার উপর নামায পড়েছেন। (বুখারী, হা: ৩৮১)
১০৫। বিছানার উপর নামায পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৩৮৪)
১০৬। জুতা পাক হলে তা পরিধান করে নামায পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৩৮৬)
১০৭। মোজা পরিধান করে নামায পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৩৮৭)
১০৮। অন্ধকার ঘরে নামায পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৩৮২)
১০৯। বাহনের উপরও নামায পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৪০০)
১১০। কাবা ঘরের ভেতরে নামায পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৩৯৭)
১১১। মাকামে ইব্রাহীমে নামায পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৩৯৫, ৪০২)
১১২। ইমামের সুত্রাই মুক্তাদীর জন্য যথেষ্ট। (বুখারী, হা: ৪৯৪)
১১৩। সিজদার স্থান ও সুত্রার মাঝে ব্যবধান কম থাকবে। (বুখারী, হা: ৪৯৬)
১১৪। খুঁটি সামনে রেখে নামায পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৫০২, ৫০৩)
১১৫। দেয়ালের কাছাকাছি গিয়ে নামায পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৫০৬)
১১৬। জন্তু বা অন্য কিছু সামনে রেখে নামায পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৫০৭)
১১৭। ঘুমন্ত ব্যক্তিকে সামনে রেখে নামায পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৫১২)
১১৮। নামায আদায়কারীর সামনে দিয়ে যাওয়া নিষেধ। (বুখারী, হা: ৫০৯, ৫১০)
১১৯। সুত্রার বাহির দিয়ে গমন করা যায়। (বুখারী, হা: ৪৯৫)
১১৩। সিজদার স্থান ও সুত্রার মাঝে ব্যবধান কম থাকবে। (বুখারী, হা: ৪৯৬)
১১৪। খুঁটি সামনে রেখে নামায পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৫০২, ৫০৩)
১১৫। দেয়ালের কাছাকাছি গিয়ে নামায পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৫০৬)
১১৬। জন্তু বা অন্য কিছু সামনে রেখে নামায পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৫০৭)
১১৭। ঘুমন্ত ব্যক্তিকে সামনে রেখে নামায পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৫১২)
১১৮। নামায আদায়কারীর সামনে দিয়ে যাওয়া নিষেধ। (বুখারী, হা: ৫০৯, ৫১০)
১১৯। সুত্রার বাহির দিয়ে গমন করা যায়। (বুখারী, হা: ৪৯৫)
১২০। সঠিক সময়ে নামায আদায়ের গুরুত্ব ও ফযীলত অনেক। (বুখারী, হা: ৫২৭)
১২১। সূর্য পশ্চিমাকাশে ঢলে পড়লেই যোহরের সময় হয়। (বুখারী, হা: ৫৪০)
১২২। প্রচন্ড গরমের সময় যোহরের নামায একটু দেরীতে পড়া উত্তম।
(বুখারী, হা: ৫৩৫, ৫৩৬)
১২৩। আসরের পরে মাগরিব হতে অনেক সময় বাকী থাকতো।
(বুখারী, হা: ২৪৮৫, ৫৫০, ৫৫১)
১২৪। সূর্য অসত্মমিত হলেই মাগরিবের সময় হয়ে যায়। (বুখারী, হা: ৫৬১)
১২৫। এশার নামায অর্ধেক রাত পর্যন্ত বিলম্ব করে পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৫৭২)
১২৬। নবী ﷺ অন্ধকার থাকতেই ফজরের নামায শেষ করতেন। (বুখারী, হা: ৫৭৮)
১২৭। দেরীতে নামায পড়া নামাযের হক নষ্ট করার শামিল। (বুখারী, হা: ৫২৯)
১২৮। ফজর ও আসরের পরে নফল নামায পড়া নিষেধ। (বুখারী, হা: ৫৮১, ৫৮৪)
১২৯। সূর্যোদয় ও অস্ত যাওয়ার সময় নামায পড়া নিষেধ। (বুখারী, হা: ৫৮৩, ৫৮৫)
১৩০। ফজর ও আসরের পর কাযা নামায আদায় করা যাবে। (বুখারী, হা: ৫৯০)
১৩১। এশার পূর্বে ঘুমানো এবং এশার পরে গল্প গুজব করা অপছন্দনীয়।
(বুখারী, হা: ৫৯৯)
১২১। সূর্য পশ্চিমাকাশে ঢলে পড়লেই যোহরের সময় হয়। (বুখারী, হা: ৫৪০)
১২২। প্রচন্ড গরমের সময় যোহরের নামায একটু দেরীতে পড়া উত্তম।
(বুখারী, হা: ৫৩৫, ৫৩৬)
১২৩। আসরের পরে মাগরিব হতে অনেক সময় বাকী থাকতো।
(বুখারী, হা: ২৪৮৫, ৫৫০, ৫৫১)
১২৪। সূর্য অসত্মমিত হলেই মাগরিবের সময় হয়ে যায়। (বুখারী, হা: ৫৬১)
১২৫। এশার নামায অর্ধেক রাত পর্যন্ত বিলম্ব করে পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৫৭২)
১২৬। নবী ﷺ অন্ধকার থাকতেই ফজরের নামায শেষ করতেন। (বুখারী, হা: ৫৭৮)
১২৭। দেরীতে নামায পড়া নামাযের হক নষ্ট করার শামিল। (বুখারী, হা: ৫২৯)
১২৮। ফজর ও আসরের পরে নফল নামায পড়া নিষেধ। (বুখারী, হা: ৫৮১, ৫৮৪)
১২৯। সূর্যোদয় ও অস্ত যাওয়ার সময় নামায পড়া নিষেধ। (বুখারী, হা: ৫৮৩, ৫৮৫)
১৩০। ফজর ও আসরের পর কাযা নামায আদায় করা যাবে। (বুখারী, হা: ৫৯০)
১৩১। এশার পূর্বে ঘুমানো এবং এশার পরে গল্প গুজব করা অপছন্দনীয়।
(বুখারী, হা: ৫৯৯)
১৩২। আযানের শব্দ দু’বার ও একামতের শব্দ একবার করে বলতে হবে।
(বুখারী, হা: ৬০৫)
১৩৩। ইকামতে ‘‘ক্বদ ক্ব-মাতিস্ সলাহ’’ দু’বার বলতে হবে। (বুখারী, হা: ৬০৭)
১৩৪। আযানের শব্দ উচ্চৈঃস্বরে বলতে হবে। (বুখারী, হা: ৬০৯)
১৩৫। আযানের সময় ডানে বামে মুখ ফিরানো যাবে। (বুখারী, হা: ৬৩৪)
১৩৬। আযানের মৌখিক জবাব দেয়া সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৬১১)
১৩৭। ‘‘হাইয়া ‘আলাস্ সলাহ’’, শোনার পর ‘‘লা- হাওলা ওয়ালা- কূওয়াতা ইল্লা- বিল্লা-হ’’ বলতে হবে। (বুখারী, হা: ৬১৩)
১৩৮। আযানের পর দু‘আ পাঠ করলে কিয়ামতের দিন রাসূলুল্লাহ ﷺ এর শাফায়াত লাভ করা যাবে। (বুখারী, হা: ৬১৪)
১৩৯। সফরের সময় জামা’আতে নামায পড়ার জন্য আযান দেয়া যাবে।
(বুখারী, হা: ৬৩০)
১৪০। অন্ধ ব্যক্তি আযান দিতে পারে। (বুখারী, হা: ৬১৭)
১৪১। আযানের সময় শয়তান পলায়ন করে। (বুখারী, হা: ৬০৮)
১৪২। আযান দেয়ার অনেক ফযীলত রয়েছে। (বুখারী, হা: ৬১৫)
(বুখারী, হা: ৬০৫)
১৩৩। ইকামতে ‘‘ক্বদ ক্ব-মাতিস্ সলাহ’’ দু’বার বলতে হবে। (বুখারী, হা: ৬০৭)
১৩৪। আযানের শব্দ উচ্চৈঃস্বরে বলতে হবে। (বুখারী, হা: ৬০৯)
১৩৫। আযানের সময় ডানে বামে মুখ ফিরানো যাবে। (বুখারী, হা: ৬৩৪)
১৩৬। আযানের মৌখিক জবাব দেয়া সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৬১১)
১৩৭। ‘‘হাইয়া ‘আলাস্ সলাহ’’, শোনার পর ‘‘লা- হাওলা ওয়ালা- কূওয়াতা ইল্লা- বিল্লা-হ’’ বলতে হবে। (বুখারী, হা: ৬১৩)
১৩৮। আযানের পর দু‘আ পাঠ করলে কিয়ামতের দিন রাসূলুল্লাহ ﷺ এর শাফায়াত লাভ করা যাবে। (বুখারী, হা: ৬১৪)
১৩৯। সফরের সময় জামা’আতে নামায পড়ার জন্য আযান দেয়া যাবে।
(বুখারী, হা: ৬৩০)
১৪০। অন্ধ ব্যক্তি আযান দিতে পারে। (বুখারী, হা: ৬১৭)
১৪১। আযানের সময় শয়তান পলায়ন করে। (বুখারী, হা: ৬০৮)
১৪২। আযান দেয়ার অনেক ফযীলত রয়েছে। (বুখারী, হা: ৬১৫)
১৪৩। মসজিদে মিম্বার তৈরী করা যাবে। (বুখারী, হা: ৪৪৮, ৪৪৯)
১৪৪। নবী ﷺ এর মিম্বার কাঠের তৈরী ছিল। (বুখারী, হা: ৩৭৭)
১৪৫। আমলের সুবিধার্থে ব্যক্তিগতভাবে মসজিদ তৈরি করা বৈধ।
(বুখারী, হা: ৪৭৬)
১৪৬। কোন বুযূর্গের কবরের পাশে মসজিদ তৈরি করা এবং তাতে নামায পড়া বৈধ নয়। (বুখারী, হা: ৪২৭)
১৪৭। কবরকে মসজিদ হিসেবে গ্রহণ করার কারণে রাসূলুল্লাহ ﷺ ইয়াহুদি ও নাসারাদেরকে অভিসম্পাত করেছেন। (বুখারী, হা: ৪৩৫, ৪৩৭)
১৪৮। মসজিদ পরিচ্ছন্ন রাখা জরুরি। (বুখারী, হা: ৪৫৮)
১৪৯। নবী ﷺ নিজে মসজিদ পরিস্কার করতেন। (বুখারী, হা: ৪০৭, ৪০৮)
১৫০। মসজিদে থুথু ফেলা গোনাহের কাজ; এর কাফফারা হলো তা মুছে ফেলা। (বুখারী, হা: ৪১৫)
১৫১। মসজিদে উচ্চ আওয়াজে কথা বলা নিষেধ। (বুখারী, হা: ৪৭০)
১৫২। প্রয়োজনে মসজিদের দরজা বন্ধ করে রাখা যাবে। (বুখারী, হা: ৪৬৮)
১৫৩। প্রয়োজনে মসজিদে শোয়া যায়। (বুখারী, হা: ৪৭৫)
১৫৪। আহলে সুফ্ফার লোকেরা মসজিদে থাকতেন। (বুখারী, হা: ৪৪২)
১৫৫। মহিলারাও মসজিদে অবস্থান করতে পারে। (বুখারী, হা: ৪৩৯)
১৫৬। ফযীলত লাভের জন্য তিনটি মসজিদ ছাড়া অন্য মসজিদের উদ্দেশ্যে সফর করা যাবে না। (বুখারী, হা: ১১৮৯)
১৫৭। মসজিদে প্রবেশের পর পরই দু’রাকাআত নামায আদায় করা মসজিদের হক। (বুখারী, হা: ৪৪৪)
১৪৪। নবী ﷺ এর মিম্বার কাঠের তৈরী ছিল। (বুখারী, হা: ৩৭৭)
১৪৫। আমলের সুবিধার্থে ব্যক্তিগতভাবে মসজিদ তৈরি করা বৈধ।
(বুখারী, হা: ৪৭৬)
১৪৬। কোন বুযূর্গের কবরের পাশে মসজিদ তৈরি করা এবং তাতে নামায পড়া বৈধ নয়। (বুখারী, হা: ৪২৭)
১৪৭। কবরকে মসজিদ হিসেবে গ্রহণ করার কারণে রাসূলুল্লাহ ﷺ ইয়াহুদি ও নাসারাদেরকে অভিসম্পাত করেছেন। (বুখারী, হা: ৪৩৫, ৪৩৭)
১৪৮। মসজিদ পরিচ্ছন্ন রাখা জরুরি। (বুখারী, হা: ৪৫৮)
১৪৯। নবী ﷺ নিজে মসজিদ পরিস্কার করতেন। (বুখারী, হা: ৪০৭, ৪০৮)
১৫০। মসজিদে থুথু ফেলা গোনাহের কাজ; এর কাফফারা হলো তা মুছে ফেলা। (বুখারী, হা: ৪১৫)
১৫১। মসজিদে উচ্চ আওয়াজে কথা বলা নিষেধ। (বুখারী, হা: ৪৭০)
১৫২। প্রয়োজনে মসজিদের দরজা বন্ধ করে রাখা যাবে। (বুখারী, হা: ৪৬৮)
১৫৩। প্রয়োজনে মসজিদে শোয়া যায়। (বুখারী, হা: ৪৭৫)
১৫৪। আহলে সুফ্ফার লোকেরা মসজিদে থাকতেন। (বুখারী, হা: ৪৪২)
১৫৫। মহিলারাও মসজিদে অবস্থান করতে পারে। (বুখারী, হা: ৪৩৯)
১৫৬। ফযীলত লাভের জন্য তিনটি মসজিদ ছাড়া অন্য মসজিদের উদ্দেশ্যে সফর করা যাবে না। (বুখারী, হা: ১১৮৯)
১৫৭। মসজিদে প্রবেশের পর পরই দু’রাকাআত নামায আদায় করা মসজিদের হক। (বুখারী, হা: ৪৪৪)
১৫৮। একাধিক লোকের কাযা নামায আদায়ের সময় আযান দেয়া যাবে।
(বুখারী, হা: ৫৯৫)
১৫৯। কাযা নামায জামা’আতের সাথে আদায় করা যাবে। (বুখারী, হা: ৫৯৬)
১৬০। কাযা নামায আদায়ের ক্ষেত্রে ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে হবে।
(বুখারী, হা: ৫৯৬)
১৬১। নামাযের কথা ভুলে গেলে, স্মরণ হওয়ার পর পরই তা পড়ে নিতে হবে। (বুখারী, হা: ৫৯৭)
(বুখারী, হা: ৫৯৫)
১৫৯। কাযা নামায জামা’আতের সাথে আদায় করা যাবে। (বুখারী, হা: ৫৯৬)
১৬০। কাযা নামায আদায়ের ক্ষেত্রে ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে হবে।
(বুখারী, হা: ৫৯৬)
১৬১। নামাযের কথা ভুলে গেলে, স্মরণ হওয়ার পর পরই তা পড়ে নিতে হবে। (বুখারী, হা: ৫৯৭)
১৬২। একাকী নামায আদায় করার চেয়ে জামা’আতে নামায আদায় করার সওয়াব ২৭ গুণ বেশি। (বুখারী, হা: ৬৪৫, ৬৪৬)
১৬৩। যতদূর থেকে আসবেন সওয়াব তত বেশি হবে। (বুখারী, হা: ৬৫১, ৬৫৫, ৬৫৬)
১৬৪। মসজিদের সাথে সম্পৃক্ত ব্যক্তিগণ আরশের ছাঁয়ায় স্থান পাবে।
(বুখারী, হা: ৬৬০)
১৬৫। জামা’আতের অপেক্ষায় বসে থাকার ফযীলত অনেক। (বুখারী, হা: ৬৫৯, ৬৬১)
১৬৬। প্রথম কাতারে দাঁড়ানোর ফযীলত বেশি। (বুখারী, হা: ৬৫৩)
১৬৭। জামা’আত বর্জনকারীর প্রতি নবী ﷺ ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
(বুখারী, হা: ৬৪৪)
১৬৮। জামা’আতে অনুপস্থিত থাকা মুনাফিকের কাজ। (বুখারী, হা: ৬৫৭)
১৬৯। উযর থাকলে বাড়িতে নামায পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৬১৬, ৬৬৭)
১৭০। রোগী ব্যক্তিও পারলে জামা’আতে শরীক হবে। (বুখারী, হা: ৬৬৫)
১৭১। ছোট বালক ও মহিলারা জামা’আতে শরীক হতে পারবে।
(বুখারী, হা: ৮৬০, ৮৬৪)
১৭২। ইবনে আববাস (রা:) ছোটকালেই জামা’আতে শরীক হতেন। (বুখারী, হা: ৮৬৩)
১৭৩। মহিলাদেরকে মসজিদে যেতে বাধা দিতে নেই। (বুখারী, হা: ৮৭৩)
১৭৪। রাতেও মহিলাদের মসজিদে যাওয়ার অনুমতি আছে। (বুখারী, হা: ৮৬৫, ৮৬৯)
১৭৫। নবী ﷺ এর সাথে মহিলারাও নামায পড়েছেন। (বুখারী, হা: ৮৬৮)
১৭৬। কাতার ঠিক করার সময় প্রথমে পুরুষ ও বড়রা, তারপর ছোটরা, তারপর মহিলারা দাঁড়াবে। (বুখারী, হা: ৮৭১)
১৭৭। মুসল্লি দু’জন হলেও জামা’আতের সাথে সালাত আদায় করতে হবে।
(বুখারী, হা: ৬৫৮)
১৭৮। মুক্তাদী একজন হলে ইমামের বরাবর ডানে দাঁড়াবে। (বুখারী, হা: ৬৯৭)
১৭৯। মহিলা একজন হলে ইমামের পিছনে দাঁড়াবে। (বুখারী, হা: ৭২৭)
১৮০। ইমাম একা নামায শুরু করলেও তাঁর সাথে শরীক হওয়া যায়।
(বুখারী, হা: ৬৯৯)
১৮১। কাতার সোজা করার প্রতি অত্যধিক গুরুত্ব প্রদান করা হয়েছে।
(বুখারী, হা: ৭১৭, ৭২৩, ৭২৪)
১৮২। ইকামাত হলে ইমাম মুক্তাদীদের দিকে ফিরে কাতার সোজা করতে বলবেন। (বুখারী, হা: ৭১৯)
১৮৩। নামাযের সৌন্দর্য হল কাতার সোজা করা। (বুখারী, হা: ৭২২)
১৮৪। একে অপরের পায়ের সাথে পা এবং কাঁধের সাথে কাঁধ মিলিয়ে দাঁড়াবে। (বুখারী, হা: ৭২৫)
১৮৫। প্রচন্ড ক্ষুধার সময় খাবার উপস্থিত থাকলে আহার করার পর জামা’আত ধরবে। (বুখারী, হা: ৬৭৩)
১৮৬। জামা’আতে শরীক হওয়ার জন্য দৌড়ানো ঠিক নয়। (বুখারী, হা: ৬৩৫, ৬৩৬)
১৬৩। যতদূর থেকে আসবেন সওয়াব তত বেশি হবে। (বুখারী, হা: ৬৫১, ৬৫৫, ৬৫৬)
১৬৪। মসজিদের সাথে সম্পৃক্ত ব্যক্তিগণ আরশের ছাঁয়ায় স্থান পাবে।
(বুখারী, হা: ৬৬০)
১৬৫। জামা’আতের অপেক্ষায় বসে থাকার ফযীলত অনেক। (বুখারী, হা: ৬৫৯, ৬৬১)
১৬৬। প্রথম কাতারে দাঁড়ানোর ফযীলত বেশি। (বুখারী, হা: ৬৫৩)
১৬৭। জামা’আত বর্জনকারীর প্রতি নবী ﷺ ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
(বুখারী, হা: ৬৪৪)
১৬৮। জামা’আতে অনুপস্থিত থাকা মুনাফিকের কাজ। (বুখারী, হা: ৬৫৭)
১৬৯। উযর থাকলে বাড়িতে নামায পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৬১৬, ৬৬৭)
১৭০। রোগী ব্যক্তিও পারলে জামা’আতে শরীক হবে। (বুখারী, হা: ৬৬৫)
১৭১। ছোট বালক ও মহিলারা জামা’আতে শরীক হতে পারবে।
(বুখারী, হা: ৮৬০, ৮৬৪)
১৭২। ইবনে আববাস (রা:) ছোটকালেই জামা’আতে শরীক হতেন। (বুখারী, হা: ৮৬৩)
১৭৩। মহিলাদেরকে মসজিদে যেতে বাধা দিতে নেই। (বুখারী, হা: ৮৭৩)
১৭৪। রাতেও মহিলাদের মসজিদে যাওয়ার অনুমতি আছে। (বুখারী, হা: ৮৬৫, ৮৬৯)
১৭৫। নবী ﷺ এর সাথে মহিলারাও নামায পড়েছেন। (বুখারী, হা: ৮৬৮)
১৭৬। কাতার ঠিক করার সময় প্রথমে পুরুষ ও বড়রা, তারপর ছোটরা, তারপর মহিলারা দাঁড়াবে। (বুখারী, হা: ৮৭১)
১৭৭। মুসল্লি দু’জন হলেও জামা’আতের সাথে সালাত আদায় করতে হবে।
(বুখারী, হা: ৬৫৮)
১৭৮। মুক্তাদী একজন হলে ইমামের বরাবর ডানে দাঁড়াবে। (বুখারী, হা: ৬৯৭)
১৭৯। মহিলা একজন হলে ইমামের পিছনে দাঁড়াবে। (বুখারী, হা: ৭২৭)
১৮০। ইমাম একা নামায শুরু করলেও তাঁর সাথে শরীক হওয়া যায়।
(বুখারী, হা: ৬৯৯)
১৮১। কাতার সোজা করার প্রতি অত্যধিক গুরুত্ব প্রদান করা হয়েছে।
(বুখারী, হা: ৭১৭, ৭২৩, ৭২৪)
১৮২। ইকামাত হলে ইমাম মুক্তাদীদের দিকে ফিরে কাতার সোজা করতে বলবেন। (বুখারী, হা: ৭১৯)
১৮৩। নামাযের সৌন্দর্য হল কাতার সোজা করা। (বুখারী, হা: ৭২২)
১৮৪। একে অপরের পায়ের সাথে পা এবং কাঁধের সাথে কাঁধ মিলিয়ে দাঁড়াবে। (বুখারী, হা: ৭২৫)
১৮৫। প্রচন্ড ক্ষুধার সময় খাবার উপস্থিত থাকলে আহার করার পর জামা’আত ধরবে। (বুখারী, হা: ৬৭৩)
১৮৬। জামা’আতে শরীক হওয়ার জন্য দৌড়ানো ঠিক নয়। (বুখারী, হা: ৬৩৫, ৬৩৬)
১৮৭। ইমামকে না দেখে মুক্তাদী দাঁড়াবে না। (বুখারী, হা: ৬৩৭)
১৮৮। ইমামের বিশেষ সমস্যা দেখা দিলে মুক্তাদীরা অপেক্ষা করবে।
(বুখারী, হা: ৬৪০, ৬৪২)
১৮৯। ইমাম ইঙ্গিত করে অন্যকে ইমামত করার নির্দেশ দিতে পারেন।
(বুখারী, হা: ৬৮১)
১৯০। ইমাম অপারগ হলে অন্য কোন বিজ্ঞ ব্যক্তি ইমামতি করবে।
(বুখারী, হা: ৬৭৮)
১৯১। ইমামতি করার জন্য কুরআন সম্পর্কে অধিক জ্ঞাত ব্যক্তিই প্রাধান্যযোগ্য। (বুখারী, হা: ৬৯২)
১৯০। ইল্মের ক্ষেত্রে সমান হলে বয়সে বড় ব্যক্তি ইমামতি করবে। (বুখারী, হা: ৬৮৫)
১৯১। ইমাম যেই হোক তাঁর অনুসরণ করা ওয়াজিব। (বুখারী, হা: ৬৯৩)
১৯২। ইমামের ভুলের দায়িত্ব ইমামের উপরই বর্তাবে। (বুখারী, হা: ৬৯৪)
১৯৩। ইমামের আগে কারো সিজদাহ করা উচিত নয়। (বুখারী, হা: ৬৯০)
১৯৪। ইমাম নামাযকে খুব বেশি লম্বা করবে না। (বুখারী, হা: ৭০২)
১৯৫। একা নামাযী যত ইচ্ছা নামাযকে লম্বা করে পড়তে পারে। (বুখারী, হা: ৭০৩)
১৯৬। ইমাম মানুষকে ফিত্নায় (কষ্টে) ফেলবেন না। (বুখারী, হা: ৭০৫)
১৯৭। বিশেষ প্রয়োজনে সালাত সংক্ষিপ্ত করেও পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৭১০)
১৯৮। তবে সংক্ষেপ করতে গিয়ে নামাযকে অসম্পূর্ণ করা উচিত নয়।
(বুখারী, হা: ৭০৬)
১৯৯। লোকমায় (ভুল সংশোধনার্থে) পুরুষ সুব্হানাল্লাহ বলবে আর মহিলারা হাত দিয়ে শব্দ করবে। (বুখারী, হা: ১২০৩, ১২০৪)
১৮৮। ইমামের বিশেষ সমস্যা দেখা দিলে মুক্তাদীরা অপেক্ষা করবে।
(বুখারী, হা: ৬৪০, ৬৪২)
১৮৯। ইমাম ইঙ্গিত করে অন্যকে ইমামত করার নির্দেশ দিতে পারেন।
(বুখারী, হা: ৬৮১)
১৯০। ইমাম অপারগ হলে অন্য কোন বিজ্ঞ ব্যক্তি ইমামতি করবে।
(বুখারী, হা: ৬৭৮)
১৯১। ইমামতি করার জন্য কুরআন সম্পর্কে অধিক জ্ঞাত ব্যক্তিই প্রাধান্যযোগ্য। (বুখারী, হা: ৬৯২)
১৯০। ইল্মের ক্ষেত্রে সমান হলে বয়সে বড় ব্যক্তি ইমামতি করবে। (বুখারী, হা: ৬৮৫)
১৯১। ইমাম যেই হোক তাঁর অনুসরণ করা ওয়াজিব। (বুখারী, হা: ৬৯৩)
১৯২। ইমামের ভুলের দায়িত্ব ইমামের উপরই বর্তাবে। (বুখারী, হা: ৬৯৪)
১৯৩। ইমামের আগে কারো সিজদাহ করা উচিত নয়। (বুখারী, হা: ৬৯০)
১৯৪। ইমাম নামাযকে খুব বেশি লম্বা করবে না। (বুখারী, হা: ৭০২)
১৯৫। একা নামাযী যত ইচ্ছা নামাযকে লম্বা করে পড়তে পারে। (বুখারী, হা: ৭০৩)
১৯৬। ইমাম মানুষকে ফিত্নায় (কষ্টে) ফেলবেন না। (বুখারী, হা: ৭০৫)
১৯৭। বিশেষ প্রয়োজনে সালাত সংক্ষিপ্ত করেও পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৭১০)
১৯৮। তবে সংক্ষেপ করতে গিয়ে নামাযকে অসম্পূর্ণ করা উচিত নয়।
(বুখারী, হা: ৭০৬)
১৯৯। লোকমায় (ভুল সংশোধনার্থে) পুরুষ সুব্হানাল্লাহ বলবে আর মহিলারা হাত দিয়ে শব্দ করবে। (বুখারী, হা: ১২০৩, ১২০৪)
২০০। ইমাম, মুক্তাদী ও একাকী নামাযী ব্যক্তি সকলের জন্য সব সময় সূরা ফাতিহা পড়া ওয়াজিব। (বুখারী, হা: ৭৫৬)
২০১। ইমাম-মুক্তাদী সকলের জোরে ‘আমীন’ বলা সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৭৮০, ৭৮২)
২০২। আমীন বলার ফযীলত অনেক। (বুখারী, হা: ৭৮১)
২০৩। প্রথম দু’রাকাতে সূরা ফাতিহার সাথে আরো কিছু আয়াত বা সূরা পাঠ করবে। (বুখারী, হা: ৭৬২)
২০৪। যোহর ও আসরের নামাযে নিম্নস্বরে কিরাআত পাঠ করতে হবে।
(বুখারী, হা: ৭৬১)
২০৫। নবী ﷺ ফজরের নামাযে ৬০-১০০ আয়াত পাঠ করতেন। (বুখারী, হা: ৭৭১)
২০৬। নামাযে প্রত্যেক উঠা-নামা করার সময় তাকবীর বলবে। (বুখারী, হা: ৭৮৫, ৭৮৯)
২০৭। রুকুতে যাওয়ার সময় ও রুকু থেকে মাথা উঠানোর সময় হাত উঠাবে। (বুখারী, হা: ৭৩৬)
২০৮। সিজদার সময় নাক ও কপাল মাটিতে লাগাবে। (বুখারী, হা: ৮১২)
২০৯। সিজদার সময় হাতের কনুই শরীর ও মাটি থেকে পৃথক রাখবে।
(বুখারী, হা: ৮০৭, ৮২২, ৫৩২)
২১০। ধীরস্থিরভাবে সিজদা করতে হবে। (বুখারী, হা: ৩৮৯)
২১১। প্রথম ও তৃতীয় রাক‘আত শেষ করে একটু বসে তারপর উঠবে।
(বুখারী, হা: ৮০২, ৮২৩)
২১২। দুই রাকআতের পর দাঁড়ালে আবার হাত উঠাবে। (বুখারী, হা: ৭৩৯)
২১৩। প্রথম ও শেষ বৈঠকে তাশাহ্হুদ পাঠ করবে। (বুখারী, হা: ৮৩৫)
২১৪। শেষ বৈঠকে দুরূদ পাঠ করবে। (বুখারী, হা: ৪৭৯৭, ৪৭৯৮)
২১৫। ইমামের সাথে মুক্তাদীগণও সালাম ফিরাবে। (বুখারী, হা: ৮৩৮)
২১৬। সালামের পর ডান অথবা বাম দিকে ফিরে বসা যায়। (বুখারী, হা: ৮৫২)
২১৭। নবী ﷺ সালাম ফিরানোর পর একটু বসতেন। (বুখারী, হা: ৮৪৯)
২১৮। সালাম ফিরানোর পর উপদেশ প্রদান করা যায়। (বুখারী, হা: ৪১৯)
২১৯। ইমাম নিজ স্থানে সুন্নাত পড়তে পারবেন। (বুখারী, হা: ৮৪৮)
২২০। কোন প্রয়োজনে ইমাম তাড়াতাড়ি উঠে যেতে পারবেন। (বুখারী, হা: ৮৫১)
২২১। মহিলারা উঠে যাওয়ার পর পুরুষরা উঠবে। (বুখারী, হা: ৮৩৭)
২২২। সালাম ফিরানোর পর একবার ‘আল্লাহু আকবার’ বলবে। (বুখারী, হা: ৮৪২)
২২৩। নামাযের পর তাসবীহ পড়ার ফযীলত অনেক। (বুখারী, হা: ৮৪৩)
২২৪। অসুস্থ হলে বসে বসে নামায পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৬৮৯)
২২৫। বসে আরম্ভ করার পর শক্তি পেলে দাঁড়ানো যাবে। (বুখারী, হা: ১১১৯)
২২৬। দাঁড়িয়ে, বসে, শুয়ে সব অবস্থায় নামায পড়া চলে। (বুখারী, হা: ১১১৫, ১১১৭)
২২৭। প্রয়োজনে ইশারা-ইঙ্গিতেও নামায পড়া যায়। (বুখারী, হা: ১০৯৬)
২২৮। বিশেষ প্রয়োজনে দু’নামায একত্রে পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৫৪৩)
২২৯। অসুবিধার কারণে কাপড়ে সিজদাহ করা যায়। (বুখারী, হা: ১২০৮)
২৩০। নামাযের জায়গায় কেউ থাকলে হাত নাড়া দিয়ে সতর্ক করা যায়।
(বুখারী, হা: ১২০৯)
২৩১। নবী ﷺ এর নামাযের মতো করে নামায পড়তে হবে। (বুখারী, হা: ৬৩১)
২০১। ইমাম-মুক্তাদী সকলের জোরে ‘আমীন’ বলা সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৭৮০, ৭৮২)
২০২। আমীন বলার ফযীলত অনেক। (বুখারী, হা: ৭৮১)
২০৩। প্রথম দু’রাকাতে সূরা ফাতিহার সাথে আরো কিছু আয়াত বা সূরা পাঠ করবে। (বুখারী, হা: ৭৬২)
২০৪। যোহর ও আসরের নামাযে নিম্নস্বরে কিরাআত পাঠ করতে হবে।
(বুখারী, হা: ৭৬১)
২০৫। নবী ﷺ ফজরের নামাযে ৬০-১০০ আয়াত পাঠ করতেন। (বুখারী, হা: ৭৭১)
২০৬। নামাযে প্রত্যেক উঠা-নামা করার সময় তাকবীর বলবে। (বুখারী, হা: ৭৮৫, ৭৮৯)
২০৭। রুকুতে যাওয়ার সময় ও রুকু থেকে মাথা উঠানোর সময় হাত উঠাবে। (বুখারী, হা: ৭৩৬)
২০৮। সিজদার সময় নাক ও কপাল মাটিতে লাগাবে। (বুখারী, হা: ৮১২)
২০৯। সিজদার সময় হাতের কনুই শরীর ও মাটি থেকে পৃথক রাখবে।
(বুখারী, হা: ৮০৭, ৮২২, ৫৩২)
২১০। ধীরস্থিরভাবে সিজদা করতে হবে। (বুখারী, হা: ৩৮৯)
২১১। প্রথম ও তৃতীয় রাক‘আত শেষ করে একটু বসে তারপর উঠবে।
(বুখারী, হা: ৮০২, ৮২৩)
২১২। দুই রাকআতের পর দাঁড়ালে আবার হাত উঠাবে। (বুখারী, হা: ৭৩৯)
২১৩। প্রথম ও শেষ বৈঠকে তাশাহ্হুদ পাঠ করবে। (বুখারী, হা: ৮৩৫)
২১৪। শেষ বৈঠকে দুরূদ পাঠ করবে। (বুখারী, হা: ৪৭৯৭, ৪৭৯৮)
২১৫। ইমামের সাথে মুক্তাদীগণও সালাম ফিরাবে। (বুখারী, হা: ৮৩৮)
২১৬। সালামের পর ডান অথবা বাম দিকে ফিরে বসা যায়। (বুখারী, হা: ৮৫২)
২১৭। নবী ﷺ সালাম ফিরানোর পর একটু বসতেন। (বুখারী, হা: ৮৪৯)
২১৮। সালাম ফিরানোর পর উপদেশ প্রদান করা যায়। (বুখারী, হা: ৪১৯)
২১৯। ইমাম নিজ স্থানে সুন্নাত পড়তে পারবেন। (বুখারী, হা: ৮৪৮)
২২০। কোন প্রয়োজনে ইমাম তাড়াতাড়ি উঠে যেতে পারবেন। (বুখারী, হা: ৮৫১)
২২১। মহিলারা উঠে যাওয়ার পর পুরুষরা উঠবে। (বুখারী, হা: ৮৩৭)
২২২। সালাম ফিরানোর পর একবার ‘আল্লাহু আকবার’ বলবে। (বুখারী, হা: ৮৪২)
২২৩। নামাযের পর তাসবীহ পড়ার ফযীলত অনেক। (বুখারী, হা: ৮৪৩)
২২৪। অসুস্থ হলে বসে বসে নামায পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৬৮৯)
২২৫। বসে আরম্ভ করার পর শক্তি পেলে দাঁড়ানো যাবে। (বুখারী, হা: ১১১৯)
২২৬। দাঁড়িয়ে, বসে, শুয়ে সব অবস্থায় নামায পড়া চলে। (বুখারী, হা: ১১১৫, ১১১৭)
২২৭। প্রয়োজনে ইশারা-ইঙ্গিতেও নামায পড়া যায়। (বুখারী, হা: ১০৯৬)
২২৮। বিশেষ প্রয়োজনে দু’নামায একত্রে পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৫৪৩)
২২৯। অসুবিধার কারণে কাপড়ে সিজদাহ করা যায়। (বুখারী, হা: ১২০৮)
২৩০। নামাযের জায়গায় কেউ থাকলে হাত নাড়া দিয়ে সতর্ক করা যায়।
(বুখারী, হা: ১২০৯)
২৩১। নবী ﷺ এর নামাযের মতো করে নামায পড়তে হবে। (বুখারী, হা: ৬৩১)
২৩২। প্রত্যেক আযান ও ইকামতের মধ্যখানে সুন্নাত নামায পড়া যাবে।
(বুখারী, হা: ৬২৪)
২৩৩। ফজরের সুন্নাতের গুরুত্ব অনেক বেশি। (বুখারী, হা: ১১৬৯)
২৩৪। ফজরের সুন্নাতের পর ডান কাতে একটু শোয়া সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৬২৬)
২৩৫। যোহরের আগে দুই অথবা চার রাক‘আত সুন্নাত পড়া যায়। (বুখারী, হা: ১১৮২)
২৩৬। মাগরিবের আযানের পর দু’রাক‘আত সুন্নাত পড়া যায়।
(বুখারী, হা: ৬২৫, ১১৮৩, ১১৮৪)
২৩৭। ফরয নামায শুরু হয়ে গেলে আর সুন্নাত পড়তে নেই। (বুখারী, হা: ৬৬৩)
২৩৮। ফরয ছাড়া অন্যান্য নামায বাড়িতে পড়া উত্তম। (বুখারী, হা: ৭৩১)
(বুখারী, হা: ৬২৪)
২৩৩। ফজরের সুন্নাতের গুরুত্ব অনেক বেশি। (বুখারী, হা: ১১৬৯)
২৩৪। ফজরের সুন্নাতের পর ডান কাতে একটু শোয়া সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৬২৬)
২৩৫। যোহরের আগে দুই অথবা চার রাক‘আত সুন্নাত পড়া যায়। (বুখারী, হা: ১১৮২)
২৩৬। মাগরিবের আযানের পর দু’রাক‘আত সুন্নাত পড়া যায়।
(বুখারী, হা: ৬২৫, ১১৮৩, ১১৮৪)
২৩৭। ফরয নামায শুরু হয়ে গেলে আর সুন্নাত পড়তে নেই। (বুখারী, হা: ৬৬৩)
২৩৮। ফরয ছাড়া অন্যান্য নামায বাড়িতে পড়া উত্তম। (বুখারী, হা: ৭৩১)
২৩৯। প্রত্যেকটি রুকন যথাযথ ও ধীরস্থিরভাবে আদায় করতে হবে।
(বুখারী, হা: ৭৪২, ৭৫৭)
২৪০। কওমা ও জলসায় রুকু-সিজদার সমপরিমাণ সময় দিতে হবে।
(বুখারী, হা: ৭৯২)
২৪১। নবী ﷺ রুকু থেকে উঠে অনেক্ষন দাঁড়িয়ে থাকতেন। (বুখারী, হা: ৮০০, ৮২১)
২৪২। নামাযে কী পড়া হয়? তা বুঝা ও মনে রাখা উচিৎ। (বুখারী, হা: ১২২৩)
২৪৩। মনকে অন্য দিকে আকৃষ্ট করা যাবে না। (বুখারী, হা: ৭৫২)
২৪৪। এদিক-সেদিক তাকানো যাবে না। (বুখারী, হা: ৭৫১)
২৪৫। উপর দিকেও তাকানো যাবে না। (বুখারী, হা: ৭৫০)
২৪৬। নামাযের মধ্যে চুল ও কাপড় টানা যাবে না। (বুখারী, হা: ৮১৬)
২৪৭। নামাযের মধ্যে সালামের জবাব দেয়া ও কথা বলা নিষেধ।
(বুখারী, হা: ১১৯৯, ১২০০)
২৪৮। দুর্গন্ধযুক্ত জিনিস খেয়ে মসজিদে প্রবেশ করা নিষেধ। (বুখারী, হা: ৮৫৩, ৮৫৪)
(বুখারী, হা: ৭৪২, ৭৫৭)
২৪০। কওমা ও জলসায় রুকু-সিজদার সমপরিমাণ সময় দিতে হবে।
(বুখারী, হা: ৭৯২)
২৪১। নবী ﷺ রুকু থেকে উঠে অনেক্ষন দাঁড়িয়ে থাকতেন। (বুখারী, হা: ৮০০, ৮২১)
২৪২। নামাযে কী পড়া হয়? তা বুঝা ও মনে রাখা উচিৎ। (বুখারী, হা: ১২২৩)
২৪৩। মনকে অন্য দিকে আকৃষ্ট করা যাবে না। (বুখারী, হা: ৭৫২)
২৪৪। এদিক-সেদিক তাকানো যাবে না। (বুখারী, হা: ৭৫১)
২৪৫। উপর দিকেও তাকানো যাবে না। (বুখারী, হা: ৭৫০)
২৪৬। নামাযের মধ্যে চুল ও কাপড় টানা যাবে না। (বুখারী, হা: ৮১৬)
২৪৭। নামাযের মধ্যে সালামের জবাব দেয়া ও কথা বলা নিষেধ।
(বুখারী, হা: ১১৯৯, ১২০০)
২৪৮। দুর্গন্ধযুক্ত জিনিস খেয়ে মসজিদে প্রবেশ করা নিষেধ। (বুখারী, হা: ৮৫৩, ৮৫৪)
২৪৯। বিত্র নামায এক রাক‘আত বা তিন রাক‘আত পড়া যায়।
(বুখারী, হা: ৯৯০, ৯৯৩)
২৫০। নবী ﷺ এক রাক‘আত বিত্র পড়েছেন। (বুখারী, হা: ৯৯৫)
২৫১। বিত্র এশার পর থেকে ফজরের পূর্ব পর্যন্ত পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৯৯৬)
২৫২। বিত্র তাহাজ্জুদের পরে পড়া উত্তম। (বুখারী, হা: ৯৯২, ৯৯৮)
২৫৩। তাহাজ্জুদের জন্য উঠতে না পারলে তা আগে পড়ে নেয়া যায়।
(বুখারী, হা: ১১৭৮)
২৫৪। সফরকালে বাহনের উপর বিত্রের নামায পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৯৯৯, ১০০০)
২৫৫। কুনূতের দু‘আ রুকুর আগে বা পরে পড়া যায়। (বুখারী, হা: ১০০১, ১০০২)
(বুখারী, হা: ৯৯০, ৯৯৩)
২৫০। নবী ﷺ এক রাক‘আত বিত্র পড়েছেন। (বুখারী, হা: ৯৯৫)
২৫১। বিত্র এশার পর থেকে ফজরের পূর্ব পর্যন্ত পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৯৯৬)
২৫২। বিত্র তাহাজ্জুদের পরে পড়া উত্তম। (বুখারী, হা: ৯৯২, ৯৯৮)
২৫৩। তাহাজ্জুদের জন্য উঠতে না পারলে তা আগে পড়ে নেয়া যায়।
(বুখারী, হা: ১১৭৮)
২৫৪। সফরকালে বাহনের উপর বিত্রের নামায পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৯৯৯, ১০০০)
২৫৫। কুনূতের দু‘আ রুকুর আগে বা পরে পড়া যায়। (বুখারী, হা: ১০০১, ১০০২)
২৫৬। নামাযে ভুল হলে সাহু সিজদা দিতে হবে। (বুখারী, হা: ১২৩২)
২৫৭। নামায বেশি পড়ে ফেল্লে সাহু সিজদা দিতে হবে। (বুখারী, হা: ১২২৬)
২৫৮। রাক‘আত কম হয়ে গেলেও সাহু সিজদা দিতে হবে। (বুখারী, হা: ১২২৭)
২৫৯। রাক‘আতের সংখ্যা ভুলে গেলেও সাহু সিজদা দিতে হবে। (বুখারী, হা: ১২৩১)
২৬০। ইমামের সাথে মুক্তাদীরাও সিজদা করবে। (বুখারী, হা: ১২৩০)
২৬১। সালামের পরে সাহু সিজদা করা যায়। (বুখারী, হা: ১২২৯)
২৬২। সাহু সিজদা দেয়ার পর সালাম ফিরালেই নামায শেষ হয়ে যায়।
(বুখারী, হা: ১২২৪)
২৫৭। নামায বেশি পড়ে ফেল্লে সাহু সিজদা দিতে হবে। (বুখারী, হা: ১২২৬)
২৫৮। রাক‘আত কম হয়ে গেলেও সাহু সিজদা দিতে হবে। (বুখারী, হা: ১২২৭)
২৫৯। রাক‘আতের সংখ্যা ভুলে গেলেও সাহু সিজদা দিতে হবে। (বুখারী, হা: ১২৩১)
২৬০। ইমামের সাথে মুক্তাদীরাও সিজদা করবে। (বুখারী, হা: ১২৩০)
২৬১। সালামের পরে সাহু সিজদা করা যায়। (বুখারী, হা: ১২২৯)
২৬২। সাহু সিজদা দেয়ার পর সালাম ফিরালেই নামায শেষ হয়ে যায়।
(বুখারী, হা: ১২২৪)
২৬৬। সফরকালে চার রাক‘আত ফরযের স্থানে দু’রাক’আত পড়তে হয়।
(বুখারী, হা: ১০৯০)
২৬৭। সফরে কেবল ফরযটাই পড়তে হবে। (বুখারী, হা: ১১০২)
২৬৮। ৪৮ মাইল দূরে গেলে সফর ধর্তব্য হয়। (পর্ব- ১৮, অধ্যায়- ৪)
২৬৯। সফরে মাগরিব তিন রাক’আতই পড়তে হবে। (বুখারী, হা: ১০৯২)
২৭০। প্রয়োজনে সফরের সময় যোহর-আসর একত্রে পড়া যায়।
(বুখারী, হা: ১১০৭, ১১১১)
২৭১। প্রয়োজনে মাগরিব-এশা একত্রে পড়া যায়। (বুখারী, হা: ১০৬)
২৭২। নবী ﷺ সফরে নফল নামায পড়তেন। (বুখারী, হা: ১১০৪, ১০৯৫)
২৭৩। মহিলারা মাহরাম ব্যক্তিকে সাথে নেয়া ছাড়া সফর করবে না।
(বুখারী, হা: ১০৮৮)
(বুখারী, হা: ১০৯০)
২৬৭। সফরে কেবল ফরযটাই পড়তে হবে। (বুখারী, হা: ১১০২)
২৬৮। ৪৮ মাইল দূরে গেলে সফর ধর্তব্য হয়। (পর্ব- ১৮, অধ্যায়- ৪)
২৬৯। সফরে মাগরিব তিন রাক’আতই পড়তে হবে। (বুখারী, হা: ১০৯২)
২৭০। প্রয়োজনে সফরের সময় যোহর-আসর একত্রে পড়া যায়।
(বুখারী, হা: ১১০৭, ১১১১)
২৭১। প্রয়োজনে মাগরিব-এশা একত্রে পড়া যায়। (বুখারী, হা: ১০৬)
২৭২। নবী ﷺ সফরে নফল নামায পড়তেন। (বুখারী, হা: ১১০৪, ১০৯৫)
২৭৩। মহিলারা মাহরাম ব্যক্তিকে সাথে নেয়া ছাড়া সফর করবে না।
(বুখারী, হা: ১০৮৮)
২৭৪। শুক্রবারের মর্যাদা কেবল উম্মাতে মুহাম্মাদীরাই লাভ করেছে।
(বুখারী, হা: ৮৭৬)
২৭৫। জুম’আর দিনে দু‘আ কবুলের একটি বিশেষ মুহূর্ত রয়েছে। (বুখারী, হা: ৯৩৫)
২৭৬। জুম’আর দিন ফজরের নামাযে সূরা সাজদাহ ও ইন্সান (দাহ্র) পড়া সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৮৯১)
২৭৭। সূর্য হেলে যাওয়ার পরই জুম’আর নামায পড়া যাবে। (বুখারী, হা: ৯০৪, ৯০৫)
২৭৮। জুম’আর দিন গোসল করা সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৮৭৭, ৮৭৮, ৮৭৯)
২৭৯। জুম’আর দিন মিসওয়াক করা ও সুগন্ধি ব্যবহার করা সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৮৮০)
২৮০। জুম’আর দিন সুন্দর পোশাক পরিধান করা সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৮৮৬)
২৮১। জুম’আর দিন সাহাবাগণ তাড়াতাড়ি মসজিদে চলে যেতেন।
(বুখারী, হা: ৯৩৯, ৯৪০)
২৮২। মসজিদে গিয়ে কাউকে স্বস্থান থেকে সরানো ঠিক নয়। (বুখারী, হা: ৯১১)
২৮৩। খুতবার সময় হলেও মসজিদে ঢুকেই দু’রাক’আত নামায পড়বে।
(বুখারী, হা: ৯৩০)
২৮৪। জুম’আর আসল আযান হলো খুতবার সময়কার আযান। (বুখারী, হা: ৯১২)
২৮৫। খুতবার সময় ইমাম ও মুসল্লি পরস্পরের দিকে তাকাবে। (বুখারী, হা: ৯২১)
২৮৬। খুতবার সময় কথা বলা যাবে না। (বুখারী, হা: ৯৩৪)
(বুখারী, হা: ৮৭৬)
২৭৫। জুম’আর দিনে দু‘আ কবুলের একটি বিশেষ মুহূর্ত রয়েছে। (বুখারী, হা: ৯৩৫)
২৭৬। জুম’আর দিন ফজরের নামাযে সূরা সাজদাহ ও ইন্সান (দাহ্র) পড়া সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৮৯১)
২৭৭। সূর্য হেলে যাওয়ার পরই জুম’আর নামায পড়া যাবে। (বুখারী, হা: ৯০৪, ৯০৫)
২৭৮। জুম’আর দিন গোসল করা সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৮৭৭, ৮৭৮, ৮৭৯)
২৭৯। জুম’আর দিন মিসওয়াক করা ও সুগন্ধি ব্যবহার করা সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৮৮০)
২৮০। জুম’আর দিন সুন্দর পোশাক পরিধান করা সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৮৮৬)
২৮১। জুম’আর দিন সাহাবাগণ তাড়াতাড়ি মসজিদে চলে যেতেন।
(বুখারী, হা: ৯৩৯, ৯৪০)
২৮২। মসজিদে গিয়ে কাউকে স্বস্থান থেকে সরানো ঠিক নয়। (বুখারী, হা: ৯১১)
২৮৩। খুতবার সময় হলেও মসজিদে ঢুকেই দু’রাক’আত নামায পড়বে।
(বুখারী, হা: ৯৩০)
২৮৪। জুম’আর আসল আযান হলো খুতবার সময়কার আযান। (বুখারী, হা: ৯১২)
২৮৫। খুতবার সময় ইমাম ও মুসল্লি পরস্পরের দিকে তাকাবে। (বুখারী, হা: ৯২১)
২৮৬। খুতবার সময় কথা বলা যাবে না। (বুখারী, হা: ৯৩৪)
২৮৭। তাহাজ্জুদের নামায জাহান্নাম থেকে মুক্তির উপায় হতে পারে।
(বুখারী, হা: ১১২১, ১১২২)
২৮৮। নবী ﷺ তাহাজ্জুদ পড়ার জন্য পরিবারকে উৎসাহ দিতেন। (বুখারী, হা: ১১২৬)
২৮৯। তাহাজ্জুদ পড়ার জন্য চেষ্টা করতে হবে। (বুখারী, হা: ১১২৭)
২৯০। নবী ﷺ রাতের প্রথমাংশে ঘুমাতেন এবং শেষাংশে নামায পড়তেন।
(বুখারী, হা: ১১৪৬)
২৯১। নবী ﷺ রাতে এতো নামায পড়তেন যে তাঁর পা ফুলে যেতো।
(বুখারী, হা: ১১৩০)
২৯২। নবী ﷺ বিভিন্ন সময় সাত, নয় ও এগারো রাক’আত নামায পড়তেন। (বুখারী, হা: ১১৩৯)
২৯৩। তাহাজ্জুদে নবী ﷺ লম্বা সিজদা করতেন। (বুখারী, হা: ১১২৩)
২৯৪। নবী ﷺ তাহাজ্জুদ দু’রাক’আত করে পড়তেন। (বুখারী, হা: ১১৩৭)
২৯৫। নবী ﷺ দাঁড়িয়ে না পারলে বসে বসে তাহাজ্জুদ পড়তেন। (বুখারী, হা: ১১৪৮)
২৯৭। তাহাজ্জুদের অভ্যাস করে আবার ছেড়ে দেয়া ঠিক নয়। (বুখারী, হা: ১১৫২)
২৯৮। শয়তান রাতে নামায পড়তে বাধা দেয়। (বুখারী, হা: ১১৪২)
২৯৯। যে ফজরের সময় ঘুমায় তার কবরে শাস্তি হয়। (বুখারী, হা: ১১৪৩)
৩০০। যে ফজরের সময় উঠে না তার কানে শয়তান পেশাব করে। (বুখারী, হা: ১১৪৪)
(বুখারী, হা: ১১২১, ১১২২)
২৮৮। নবী ﷺ তাহাজ্জুদ পড়ার জন্য পরিবারকে উৎসাহ দিতেন। (বুখারী, হা: ১১২৬)
২৮৯। তাহাজ্জুদ পড়ার জন্য চেষ্টা করতে হবে। (বুখারী, হা: ১১২৭)
২৯০। নবী ﷺ রাতের প্রথমাংশে ঘুমাতেন এবং শেষাংশে নামায পড়তেন।
(বুখারী, হা: ১১৪৬)
২৯১। নবী ﷺ রাতে এতো নামায পড়তেন যে তাঁর পা ফুলে যেতো।
(বুখারী, হা: ১১৩০)
২৯২। নবী ﷺ বিভিন্ন সময় সাত, নয় ও এগারো রাক’আত নামায পড়তেন। (বুখারী, হা: ১১৩৯)
২৯৩। তাহাজ্জুদে নবী ﷺ লম্বা সিজদা করতেন। (বুখারী, হা: ১১২৩)
২৯৪। নবী ﷺ তাহাজ্জুদ দু’রাক’আত করে পড়তেন। (বুখারী, হা: ১১৩৭)
২৯৫। নবী ﷺ দাঁড়িয়ে না পারলে বসে বসে তাহাজ্জুদ পড়তেন। (বুখারী, হা: ১১৪৮)
২৯৭। তাহাজ্জুদের অভ্যাস করে আবার ছেড়ে দেয়া ঠিক নয়। (বুখারী, হা: ১১৫২)
২৯৮। শয়তান রাতে নামায পড়তে বাধা দেয়। (বুখারী, হা: ১১৪২)
২৯৯। যে ফজরের সময় ঘুমায় তার কবরে শাস্তি হয়। (বুখারী, হা: ১১৪৩)
৩০০। যে ফজরের সময় উঠে না তার কানে শয়তান পেশাব করে। (বুখারী, হা: ১১৪৪)
৩০১। ঈদ মুসলমানদের খুশির দিন। (বুখারী, হা: ৯৫২)
৩০২। ঈদের দিন ছোটরা বৈধ পন্থায় খেলা করতে পারবে। (বুখারী, হা: ৯৪৯, ৯৫০)
৩০৩। রোযার ঈদে কিছু খেয়ে ঈদগাহে যাওয়া সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৯৫৩)
৩০৪। ঈদের মাঠে নামাযের আগে বক্তৃতা করা যাবে না। (বুখারী, হা: ৯৫৬)
৩০৫। ঈদের নামাযের আগে বা পরে কোনও নামায পড়া যাবে না।
(বুখারী, হা: ৯৬৪)
৩০৬। ঈদের নামাযে বেশি দেরী করতে নেই। (পর্ব ১০, অধ্যায়-১০)
৩০৭। ঈদের নামাযে আযান নেই। (বুখারী, হা: ৯৬০)
৩০৮। আগে নামায হবে পরে খুতবা হবে। (বুখারী, হা: ৯৫৭, ৯৬২)
৩০৯। ইমাম মুসল্লিদের দিকে ফিরে মুখোমুখি হয়ে খুতবা দেবেন। (বুখারী, হা: ৯৭৬)
৩১০। ছোটরাও ঈদের মাঠে যেতে পারবে। (বুখারী, হা: ৯৭৫, ৯৭৭)
৩১১। নারীরাও মাঠে যেতে পারবে। (বুখারী, হা: ৯৬১)
৩১২। যাদের মাসিক হয় তারাও দু‘আতে শরীক হবেন। (বুখারী, হা: ৯৭১, ৯৭৪)
৩১৩। যার পর্দার কাপড় নেই সে অন্যের থেকে চেয়ে নিবে। (বুখারী, হা: ৯৮০)
৩১৪। ঈদের মাঠে মহিলারাও সাদাকা করবে। (বুখারী, হা: ৯৭৮, ৯৭৯)
৩০২। ঈদের দিন ছোটরা বৈধ পন্থায় খেলা করতে পারবে। (বুখারী, হা: ৯৪৯, ৯৫০)
৩০৩। রোযার ঈদে কিছু খেয়ে ঈদগাহে যাওয়া সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৯৫৩)
৩০৪। ঈদের মাঠে নামাযের আগে বক্তৃতা করা যাবে না। (বুখারী, হা: ৯৫৬)
৩০৫। ঈদের নামাযের আগে বা পরে কোনও নামায পড়া যাবে না।
(বুখারী, হা: ৯৬৪)
৩০৬। ঈদের নামাযে বেশি দেরী করতে নেই। (পর্ব ১০, অধ্যায়-১০)
৩০৭। ঈদের নামাযে আযান নেই। (বুখারী, হা: ৯৬০)
৩০৮। আগে নামায হবে পরে খুতবা হবে। (বুখারী, হা: ৯৫৭, ৯৬২)
৩০৯। ইমাম মুসল্লিদের দিকে ফিরে মুখোমুখি হয়ে খুতবা দেবেন। (বুখারী, হা: ৯৭৬)
৩১০। ছোটরাও ঈদের মাঠে যেতে পারবে। (বুখারী, হা: ৯৭৫, ৯৭৭)
৩১১। নারীরাও মাঠে যেতে পারবে। (বুখারী, হা: ৯৬১)
৩১২। যাদের মাসিক হয় তারাও দু‘আতে শরীক হবেন। (বুখারী, হা: ৯৭১, ৯৭৪)
৩১৩। যার পর্দার কাপড় নেই সে অন্যের থেকে চেয়ে নিবে। (বুখারী, হা: ৯৮০)
৩১৪। ঈদের মাঠে মহিলারাও সাদাকা করবে। (বুখারী, হা: ৯৭৮, ৯৭৯)
৩১৫। যুদ্ধ ক্ষেত্রে সুযোগ পেলেই নামায পড়ে নেয়া যাবে। (বুখারী, হা: ৯৪৬)
৩১৬। গুরুতর অবস্থায় দাঁড়িয়ে বা বাহনে নামায পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৯৪৩)
৩১৭। বিশেষ কারণে একদল আরেক দলকে পাহারা দেবে। (বুখারী, হা: ৯৪৪)
৩১৮। প্রয়োজনে নামায বিলম্ব করা যেতে পারে। (বুখারী, হা: ৯৪৫)
৩১৯। বিশেষ প্রেক্ষাপটে ফজর ও মাগরিবে কুনুতে নাযেলা পড়া যায়।
(বুখারী, হা: ১০০৩, ১০০৪, ১০০৬)
৩১৬। গুরুতর অবস্থায় দাঁড়িয়ে বা বাহনে নামায পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৯৪৩)
৩১৭। বিশেষ কারণে একদল আরেক দলকে পাহারা দেবে। (বুখারী, হা: ৯৪৪)
৩১৮। প্রয়োজনে নামায বিলম্ব করা যেতে পারে। (বুখারী, হা: ৯৪৫)
৩১৯। বিশেষ প্রেক্ষাপটে ফজর ও মাগরিবে কুনুতে নাযেলা পড়া যায়।
(বুখারী, হা: ১০০৩, ১০০৪, ১০০৬)
৩২০। পানি প্রার্থনার জন্য নামায পড়া যায়। (বুখারী, হা: ১০০৫)
৩২১। এ নামায দু’রাকাত। (বুখারী, হা: ১০১২, ১০২৫)
৩২২। এ নামায ঈদের মাঠে পড়া যায়। (বুখারী, হা: ১০২৭)
৩২৩। নবী ﷺ ইস্তেস্কার সময় দু‘আতে হাত তুলতেন। (বুখারী, হা: ১০৩০, ১০৩১)
৩২৪। বৃষ্টি কখন আসে আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না। (বুখারী, হা: ১০৩৯)
৩২১। এ নামায দু’রাকাত। (বুখারী, হা: ১০১২, ১০২৫)
৩২২। এ নামায ঈদের মাঠে পড়া যায়। (বুখারী, হা: ১০২৭)
৩২৩। নবী ﷺ ইস্তেস্কার সময় দু‘আতে হাত তুলতেন। (বুখারী, হা: ১০৩০, ১০৩১)
৩২৪। বৃষ্টি কখন আসে আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না। (বুখারী, হা: ১০৩৯)
৩২৫। যাকাত আদায় করা ফরয। (বুখারী, হা: ১৩৯৫)
৩২৬। জান্নাতে যেতে হলে যাকাত দিতে হবে। (বুখারী, হা: ১৩৯৬, ১৩৯৭)
৩২৭। নবী ﷺ এর দ্বীনের মৌলিক শিক্ষাগুলোর মধ্যে যাকাত অন্যতম।
(বুখারী, হা: ১৩৯৮)
৩২৮। উৎপাদিত ফসলের যাকাত দিতে হবে। (বুখারী, হা: ১৪৮৩)
৩২৯। ফসল কাটার সময় তা আদায় করতে হবে। (বুখারী, হা: ১৪৮৫)
৩৩০। যাকাত মালকে পবিত্র করে। (বুখারী, হা: ১৪০৪)
৩৩১। যাকাতদাতার জন্য দু‘আ করা উচিৎ। (বুখারী, হা: ১৪৯৭)
৩৩২। সম্পদ যথাস্থানে ব্যয় করতে হবে। (বুখারী, হা: ১৪০৯)
৩৩৩। নিজের লোকদেরকে আগে দান করা উত্তম, এতে দ্বিগুণ সওয়াব পাওয়া যায়। (বুখারী, হা: ১৪২৭, ১৪৬৬)
৩৩৪। ভূগর্ভে পাওয়া জিনিসের এক পঞ্চমাংশ যাকাত দিতে হবে।
(বুখারী, হা: ১৪৯৯)
৩২৬। জান্নাতে যেতে হলে যাকাত দিতে হবে। (বুখারী, হা: ১৩৯৬, ১৩৯৭)
৩২৭। নবী ﷺ এর দ্বীনের মৌলিক শিক্ষাগুলোর মধ্যে যাকাত অন্যতম।
(বুখারী, হা: ১৩৯৮)
৩২৮। উৎপাদিত ফসলের যাকাত দিতে হবে। (বুখারী, হা: ১৪৮৩)
৩২৯। ফসল কাটার সময় তা আদায় করতে হবে। (বুখারী, হা: ১৪৮৫)
৩৩০। যাকাত মালকে পবিত্র করে। (বুখারী, হা: ১৪০৪)
৩৩১। যাকাতদাতার জন্য দু‘আ করা উচিৎ। (বুখারী, হা: ১৪৯৭)
৩৩২। সম্পদ যথাস্থানে ব্যয় করতে হবে। (বুখারী, হা: ১৪০৯)
৩৩৩। নিজের লোকদেরকে আগে দান করা উত্তম, এতে দ্বিগুণ সওয়াব পাওয়া যায়। (বুখারী, হা: ১৪২৭, ১৪৬৬)
৩৩৪। ভূগর্ভে পাওয়া জিনিসের এক পঞ্চমাংশ যাকাত দিতে হবে।
(বুখারী, হা: ১৪৯৯)
৩৩৫। যাকাত প্রদানের সময় প্রতারণার আশ্রয় নেয়া যাবে না। (বুখারী, হা: ১৪৫০)
৩৩৬। ত্রুটিযুক্ত মাল দিয়ে যাকাত দেয়া যাবে না। (বুখারী, হা: ১৪৫৫)
৩৩৭। যাকাত আদায় করতে গিয়ে উত্তম মাল বাচাই করে নেয়াও ঠিক নয়।
(বুখারী, হা: ১৪৫৬)
৩৩৮। এক পণ্যের যাকাত অন্য পণ্য দিয়ে দেয়া যায়। (বুখারী, হা: ১৪৪৮, ১৪৫৩)
৩৩৯। যাকাত আদায় না করলে কঠিন শাসিত্মর সম্মুখীন হতে হবে।
(বুখারী, হা: ১৪০২, ১৪০৩, ১৪০৭, ১৪৬০)
৩৪০। যাকাত অস্বীকারকারীদের বিরুদ্ধে আবু বকর (রাঃ) জিহাদ ঘোষণা করেছিলেন। (বুখারী, হা: ১৩৯৯, ১৪০০)
৩৩৬। ত্রুটিযুক্ত মাল দিয়ে যাকাত দেয়া যাবে না। (বুখারী, হা: ১৪৫৫)
৩৩৭। যাকাত আদায় করতে গিয়ে উত্তম মাল বাচাই করে নেয়াও ঠিক নয়।
(বুখারী, হা: ১৪৫৬)
৩৩৮। এক পণ্যের যাকাত অন্য পণ্য দিয়ে দেয়া যায়। (বুখারী, হা: ১৪৪৮, ১৪৫৩)
৩৩৯। যাকাত আদায় না করলে কঠিন শাসিত্মর সম্মুখীন হতে হবে।
(বুখারী, হা: ১৪০২, ১৪০৩, ১৪০৭, ১৪৬০)
৩৪০। যাকাত অস্বীকারকারীদের বিরুদ্ধে আবু বকর (রাঃ) জিহাদ ঘোষণা করেছিলেন। (বুখারী, হা: ১৩৯৯, ১৪০০)
৩৪১। রমাযান মাসে রোযা রাখা ফরয। (বুখারী, হা: ১৮৯১)
৩৪২। রমাযানের রোযা ফরয হওয়ার পূর্বে আশুরার রোযা রাখা হত।
(বুখারী, হা: ১৮৯৩)
৩৪৩। এ মাসে জান্নাতের দরজাসমূহ খোলে দেয়া হয়। (বুখারী, হা: ১৮৯৮)
৩৪৪। এ মাসে জাহান্নামের দরজাসমূহ বন্ধ করে দেয়া হয়। (বুখারী, হা: ১৮৯৯)
৩৪৫। এ মাসে শয়তানদেরকে শিকলে বন্দী করা হয়। (বুখারী, হা: ১৮৯৯)
৩৪৬। এ মাসে বেশি বেশি দান করা উচিৎ। (বুখারী, হা: ১৯০২)
৩৪২। রমাযানের রোযা ফরয হওয়ার পূর্বে আশুরার রোযা রাখা হত।
(বুখারী, হা: ১৮৯৩)
৩৪৩। এ মাসে জান্নাতের দরজাসমূহ খোলে দেয়া হয়। (বুখারী, হা: ১৮৯৮)
৩৪৪। এ মাসে জাহান্নামের দরজাসমূহ বন্ধ করে দেয়া হয়। (বুখারী, হা: ১৮৯৯)
৩৪৫। এ মাসে শয়তানদেরকে শিকলে বন্দী করা হয়। (বুখারী, হা: ১৮৯৯)
৩৪৬। এ মাসে বেশি বেশি দান করা উচিৎ। (বুখারী, হা: ১৯০২)
৩৪৭। সফরে থাকাবস্থায় ইচ্ছা হলে রোযা রাখবে নতুবা রাখবে না।
(বুখারী, হা: ১৯৪৩, ১৯৪৫)
৩৪৮। কাযা রোযা যে কোন সময় রাখা যাবে। (বুখারী, হা: ১৯৫০)
৩৪৯। হায়েয হলে রোযা রাখবে না। (বুখারী, হা: ১৯৫১)
৩৫০। রমাযানে রাত্রে স্ত্রীর সাথে সহবাস করা যাবে। (বুখারী, হা: ১৯১৫)
৩৫১। নাপাক অবস্থায় ফজর হয়ে গেলে গোসল করে নেবে। (বুখারী, হা: ১৯২৫, ১৯৩০)
৩৫২। রোযা অবস্থায় স্ত্রীকে চুম্বন দেয়া ও আলিঙ্গন করা যাবে।
(বুখারী, হা: ১৯২৭, ১৯২৮)
৩৫৩। রোযা অবস্থায় সহবাস করলে কাফ্ফারা দিতে হবে। (বুখারী, হা: ১৯৩৬)
৩৫৪। রোযা অবস্থায় ভুলে কিছু খেলে ফেললে রোযা নষ্ট হবে না। (বুখারী, হা: ১৯৩৩)
৩৫৫। সাহ্রী দেরীতে খাওয়া উত্তম। (বুখারী, হা: ১৯২০, ১৯২১)
৩৫৬। সাহ্রী খাওয়ার মধ্যে বরকত রয়েছে। (বুখারী, হা: ১৯২৩)
(বুখারী, হা: ১৯৪৩, ১৯৪৫)
৩৪৮। কাযা রোযা যে কোন সময় রাখা যাবে। (বুখারী, হা: ১৯৫০)
৩৪৯। হায়েয হলে রোযা রাখবে না। (বুখারী, হা: ১৯৫১)
৩৫০। রমাযানে রাত্রে স্ত্রীর সাথে সহবাস করা যাবে। (বুখারী, হা: ১৯১৫)
৩৫১। নাপাক অবস্থায় ফজর হয়ে গেলে গোসল করে নেবে। (বুখারী, হা: ১৯২৫, ১৯৩০)
৩৫২। রোযা অবস্থায় স্ত্রীকে চুম্বন দেয়া ও আলিঙ্গন করা যাবে।
(বুখারী, হা: ১৯২৭, ১৯২৮)
৩৫৩। রোযা অবস্থায় সহবাস করলে কাফ্ফারা দিতে হবে। (বুখারী, হা: ১৯৩৬)
৩৫৪। রোযা অবস্থায় ভুলে কিছু খেলে ফেললে রোযা নষ্ট হবে না। (বুখারী, হা: ১৯৩৩)
৩৫৫। সাহ্রী দেরীতে খাওয়া উত্তম। (বুখারী, হা: ১৯২০, ১৯২১)
৩৫৬। সাহ্রী খাওয়ার মধ্যে বরকত রয়েছে। (বুখারী, হা: ১৯২৩)
৩৫৭। সূর্য ডুবলেই ইফতারের সময় হয়ে যায়। (বুখারী, হা: ১৯৫৪, ১৯৫৫)
৩৫৮। তাড়াতাড়ি ইফতার করা উত্তম। (বুখারী, হা: ১৯৫৭)
৩৫৯। রোযার আদব রক্ষা করে চলতে হবে। (বুখারী, হা: ১৮৯৪, ১৯০৩)
৩৬০। বাচ্চাদেরকে রোযা রাখার অভ্যাস করানো দরকার। (বুখারী, হা: ১৯৬০)
৩৬১। রোযা গুনাহের কাফফারা স্বরূপ। (বুখারী, হা: ১৮৯৫, ১৯০১)
৩৬২। রোযা খাহেশকে (কামভাবকে) দমিয়ে রাখে। (বুখারী, হা: ১৯০৫)
৩৫৮। তাড়াতাড়ি ইফতার করা উত্তম। (বুখারী, হা: ১৯৫৭)
৩৫৯। রোযার আদব রক্ষা করে চলতে হবে। (বুখারী, হা: ১৮৯৪, ১৯০৩)
৩৬০। বাচ্চাদেরকে রোযা রাখার অভ্যাস করানো দরকার। (বুখারী, হা: ১৯৬০)
৩৬১। রোযা গুনাহের কাফফারা স্বরূপ। (বুখারী, হা: ১৮৯৫, ১৯০১)
৩৬২। রোযা খাহেশকে (কামভাবকে) দমিয়ে রাখে। (বুখারী, হা: ১৯০৫)
৩৬৬। নবী ﷺ রমাযান মাসের শেষ দশ দিন ইতিকাফ করতেন।
(বুখারী, হা: ২০২৫)
৩৬৭। নবী ﷺ এর পরে তার স্ত্রীরা ইতিকাফ করতেন। (বুখারী, হা: ২০২৬)
৩৬৮। রমাযানের শেষ বিশ দিনেও ইতিকাফ করা যায়। (বুখারী, হা: ২০৪৪)
৩৬৯। রমাযান ছাড়া অন্যান্য মাসেও ইতিকাফ করা যায়। (বুখারী, হা: ২০৪১)
৩৭০। রোযা রাখা ব্যতীত এক রাতের জন্যেও ইতিকাফ করা যায়।
(বুখারী, হা: ২০৪২)
৩৭১। ইতিকাফ অবস্থায় প্রয়োজন ছাড়া বাহিরে যাওয়া যাবে না। (বুখারী, হা: ২০২৯)
৩৭২। ইতিকাফে থেকে স্ত্রীর দ্বারা চুল আঁচড়ানো যাবে। (বুখারী, হা: ২০২৮)
৩৭৩। ইতিকাফ অবস্থায় মাথা ধোয়া যাবে। (বুখারী, হা: ২০৩১)
৩৭৪। ইতিকাফ অবস্থায় মসজিদের দরজা পর্যন্ত এসে স্ত্রীর সাথে কথা বলা যাবে। (বুখারী, হা: ২০৩৫)
৩৭৫। ইস্তেহাযা অবস্থায় ইতিকাফ করা যাবে। (বুখারী, হা: ২০৩৭)
৩৭৬। ইতিকাফের মান্নত পুরা করতে আবশ্যক। (বুখারী, হা: ২০৩২)
(বুখারী, হা: ২০২৫)
৩৬৭। নবী ﷺ এর পরে তার স্ত্রীরা ইতিকাফ করতেন। (বুখারী, হা: ২০২৬)
৩৬৮। রমাযানের শেষ বিশ দিনেও ইতিকাফ করা যায়। (বুখারী, হা: ২০৪৪)
৩৬৯। রমাযান ছাড়া অন্যান্য মাসেও ইতিকাফ করা যায়। (বুখারী, হা: ২০৪১)
৩৭০। রোযা রাখা ব্যতীত এক রাতের জন্যেও ইতিকাফ করা যায়।
(বুখারী, হা: ২০৪২)
৩৭১। ইতিকাফ অবস্থায় প্রয়োজন ছাড়া বাহিরে যাওয়া যাবে না। (বুখারী, হা: ২০২৯)
৩৭২। ইতিকাফে থেকে স্ত্রীর দ্বারা চুল আঁচড়ানো যাবে। (বুখারী, হা: ২০২৮)
৩৭৩। ইতিকাফ অবস্থায় মাথা ধোয়া যাবে। (বুখারী, হা: ২০৩১)
৩৭৪। ইতিকাফ অবস্থায় মসজিদের দরজা পর্যন্ত এসে স্ত্রীর সাথে কথা বলা যাবে। (বুখারী, হা: ২০৩৫)
৩৭৫। ইস্তেহাযা অবস্থায় ইতিকাফ করা যাবে। (বুখারী, হা: ২০৩৭)
৩৭৬। ইতিকাফের মান্নত পুরা করতে আবশ্যক। (বুখারী, হা: ২০৩২)
৩৭৭। নবী ﷺ নফল রোযা রাখতেন। (বুখারী, হা: ১৯৭১)
৩৭৮। আশুরার দিন রোযা রাখা সুন্নত। (বুখারী, হা: ২০০৪, ২০০৬)
৩৭৯। প্রতি মাসে তিনটি রোযা রাখা সুন্নত। (বুখারী, হা: ১৯৮১)
৩৮০। সারা বছর একটানা রোযা রাখা বৈধ নয়। (বুখারী, হা: ১৯৭৬)
৩৮১। নফল রোযা প্রয়োজনে ভাঙ্গা যায়। (বুখারী, হা: ১৯৬৮)
৩৮২। ঈদের দিন রোযা রাখা নিষেধ। (বুখারী, হা: ১৯৯০, ১৯৯৫)
৩৭৮। আশুরার দিন রোযা রাখা সুন্নত। (বুখারী, হা: ২০০৪, ২০০৬)
৩৭৯। প্রতি মাসে তিনটি রোযা রাখা সুন্নত। (বুখারী, হা: ১৯৮১)
৩৮০। সারা বছর একটানা রোযা রাখা বৈধ নয়। (বুখারী, হা: ১৯৭৬)
৩৮১। নফল রোযা প্রয়োজনে ভাঙ্গা যায়। (বুখারী, হা: ১৯৬৮)
৩৮২। ঈদের দিন রোযা রাখা নিষেধ। (বুখারী, হা: ১৯৯০, ১৯৯৫)
৩৮৬। হজ্জ উত্তম আমল সমূহের মধ্যে একটি। (বুখারী, হা: ১৫১৯)
৩৮৭। হজ্জ করলে গুনাহ মাফ হয়। (বুখারী, হা: ১৫২১)
৩৮৮। হজ্জে পাথেয় সাথে নিয়ে যেতে হবে। (বুখারী, হা: ১৫২৩)
৩৮৯। জোরে জোরে তালবিয়া পাঠ করতে হবে। (বুখারী, হা: ১৫৪৮)
৩৯০। মুহ্রিম ব্যক্তির জন্য শিকার করা বা এ কাজে কোন প্রকার ইঙ্গিত প্রদান করা বৈধ নয়। (বুখারী, হা: ১৮২৪)
৩৯১। মুহ্রিম ব্যক্তি সিঙ্গা লাগাতে পারবে। (বুখারী, হা: ১৮৩৬)
৩৯২। মুহ্রিম ব্যক্তি মাথা ধৌত করতে পারবে। (বুখারী, হা: ১৮৪০)
৩৯৩। মুহ্রিম ব্যক্তি আত্মরক্ষার জন্য কোষবদ্ধ অস্ত্র সাথে রাখতে পারবে।
(বুখারী, হা: ১৮৪৪)
৩৯৪। মাথা মুন্ডনের আগে কুরবানী করতে হবে। (বুখারী, হা: ১৮১১, ১৮১২)
৩৯৫। কুরবানীর আগে মাথা মুন্ডালে ফিদইয়া দিতে হবে। (বুখারী, হা: ১৮১৪)
৩৯৬। তাকবীর ও তালবিয়া পাঠ করতে করতে আরাফার ময়দানে উপস্থিত হতে হবে। (বুখারী, হা: ১৬৫৯)
৩৯৭। কাবা ঘর তওয়াফ করার সময় প্রথম ৩ চক্করে রমল করবে (দৌড়াবে) এবং পরে ৪ চক্করে স্বাভাবিক হাঁটবে। (বুখারী, হা: ১৬০৪)
৩৯৮। হাজ্রে আসওয়াদ চুম্বন করা সুন্নাত। (বুখারী, হা: ১৫৯৭)
৩৯৯। হাতে স্পর্শ করতে না পারলে অন্য কিছু দিয়ে স্পর্শ করতে পারবে।
(বুখারী, হা: ১৬০৭)
৪০০। স্পর্শ করার সুযোগ না থাকলে ইশারা করবে। (বুখারী, হা: ১৬১২)
৪০১। অসুস্থ ব্যক্তি বাহনের উপর বসে তাওয়াফ করবে। (বুখারী, হা: ১৬৩২, ১৬৩৩)
৪০২। তাওয়াফের পর দু’রাকাত নামায পড়বে। (বুখারী, হা: ১৬২৩)
৪০৩। ঋতুবর্তী মহিলা তাওয়াফ ছাড়া সবই করতে পারবে। (বুখারী, হা: ১৬৫০)
৪০৪। যমযমের পানি দাঁড়িয়ে পান করা সুন্নাত। (বুখারী, হা: ১৬৩৭)
৪০৫। বৃদ্ধ অবস্থায় হজ্জ ফরয হলে অন্যকে দিয়ে করানো যাবে। (বুখারী, হা: ১৫১৩)
৪০৬। নাবালকও হজ্জ করতে পারে। (বুখারী, হা: ১৮৫৮)
৪০৭। মহিলারা হজ্জ করতে গেলে তার স্বামী বা মুহ্রিমদের মধ্যে কাউকে সাথে নিয়ে যেতে হবে। (বুখারী, হা: ১৮৬২, ১৮৬৪)
৩৮৭। হজ্জ করলে গুনাহ মাফ হয়। (বুখারী, হা: ১৫২১)
৩৮৮। হজ্জে পাথেয় সাথে নিয়ে যেতে হবে। (বুখারী, হা: ১৫২৩)
৩৮৯। জোরে জোরে তালবিয়া পাঠ করতে হবে। (বুখারী, হা: ১৫৪৮)
৩৯০। মুহ্রিম ব্যক্তির জন্য শিকার করা বা এ কাজে কোন প্রকার ইঙ্গিত প্রদান করা বৈধ নয়। (বুখারী, হা: ১৮২৪)
৩৯১। মুহ্রিম ব্যক্তি সিঙ্গা লাগাতে পারবে। (বুখারী, হা: ১৮৩৬)
৩৯২। মুহ্রিম ব্যক্তি মাথা ধৌত করতে পারবে। (বুখারী, হা: ১৮৪০)
৩৯৩। মুহ্রিম ব্যক্তি আত্মরক্ষার জন্য কোষবদ্ধ অস্ত্র সাথে রাখতে পারবে।
(বুখারী, হা: ১৮৪৪)
৩৯৪। মাথা মুন্ডনের আগে কুরবানী করতে হবে। (বুখারী, হা: ১৮১১, ১৮১২)
৩৯৫। কুরবানীর আগে মাথা মুন্ডালে ফিদইয়া দিতে হবে। (বুখারী, হা: ১৮১৪)
৩৯৬। তাকবীর ও তালবিয়া পাঠ করতে করতে আরাফার ময়দানে উপস্থিত হতে হবে। (বুখারী, হা: ১৬৫৯)
৩৯৭। কাবা ঘর তওয়াফ করার সময় প্রথম ৩ চক্করে রমল করবে (দৌড়াবে) এবং পরে ৪ চক্করে স্বাভাবিক হাঁটবে। (বুখারী, হা: ১৬০৪)
৩৯৮। হাজ্রে আসওয়াদ চুম্বন করা সুন্নাত। (বুখারী, হা: ১৫৯৭)
৩৯৯। হাতে স্পর্শ করতে না পারলে অন্য কিছু দিয়ে স্পর্শ করতে পারবে।
(বুখারী, হা: ১৬০৭)
৪০০। স্পর্শ করার সুযোগ না থাকলে ইশারা করবে। (বুখারী, হা: ১৬১২)
৪০১। অসুস্থ ব্যক্তি বাহনের উপর বসে তাওয়াফ করবে। (বুখারী, হা: ১৬৩২, ১৬৩৩)
৪০২। তাওয়াফের পর দু’রাকাত নামায পড়বে। (বুখারী, হা: ১৬২৩)
৪০৩। ঋতুবর্তী মহিলা তাওয়াফ ছাড়া সবই করতে পারবে। (বুখারী, হা: ১৬৫০)
৪০৪। যমযমের পানি দাঁড়িয়ে পান করা সুন্নাত। (বুখারী, হা: ১৬৩৭)
৪০৫। বৃদ্ধ অবস্থায় হজ্জ ফরয হলে অন্যকে দিয়ে করানো যাবে। (বুখারী, হা: ১৫১৩)
৪০৬। নাবালকও হজ্জ করতে পারে। (বুখারী, হা: ১৮৫৮)
৪০৭। মহিলারা হজ্জ করতে গেলে তার স্বামী বা মুহ্রিমদের মধ্যে কাউকে সাথে নিয়ে যেতে হবে। (বুখারী, হা: ১৮৬২, ১৮৬৪)
৪১৫। মুশরিক অবস্থায় মারা গেলে জাহান্নামে প্রবেশ করতে হবে।
(বুখারী, হা: ১২৩৮)
৪১৬। আল্লাহর সন্তান সাব্যস্ত করাও তাকে গালি দেয়ার শামিল।
(বুখারী, হা: ৪৪৮২, ৪৯৭৪)
৪১৭। দেব-দেবীর উদ্দেশ্যে কোন কিছু মান্নত করা শির্ক। (বুখারী, হা: ৪৬২৩-২৪)
৪১৮। মুশরিকদের জন্য ক্ষমা চাওয়া যাবে না। (বুখারী, হা: ৪৬৭৫)
৪১৯। শির্ক থেকে বাঁচতে পারলে জাহান্নাম থেকে মুক্তির আশা আছে।
(বুখারী, হা: ৫৯৬৭)
(বুখারী, হা: ১২৩৮)
৪১৬। আল্লাহর সন্তান সাব্যস্ত করাও তাকে গালি দেয়ার শামিল।
(বুখারী, হা: ৪৪৮২, ৪৯৭৪)
৪১৭। দেব-দেবীর উদ্দেশ্যে কোন কিছু মান্নত করা শির্ক। (বুখারী, হা: ৪৬২৩-২৪)
৪১৮। মুশরিকদের জন্য ক্ষমা চাওয়া যাবে না। (বুখারী, হা: ৪৬৭৫)
৪১৯। শির্ক থেকে বাঁচতে পারলে জাহান্নাম থেকে মুক্তির আশা আছে।
(বুখারী, হা: ৫৯৬৭)
৪২০। কার কি পরিণতি হবে- কেউ জানে না। (বুখারী, হা: ১২৪৩)
৪২১। মৃত্যুর সংবাদ প্রচার করা যায়। (বুখারী, হা: ১২৪৫)
৪২২। শব্দ না করে ক্রন্দন করা দোষণীয় নয়। (বুখারী, হা: ১২৪৪, ১২৪৬, ১৩০৩)
৪২৩। মৃতের জন্য বিলাপ করা তাকে কষ্ট দেয়ার শামিল। (বুখারী, হা: ১২৯১, ১২৯০)
৪২৪। মৃতের স্বজনদেরকে শান্তনা দেয়া উচিৎ। (বুখারী, হা: ১২৫২, ১২৮৪)
৪২৫। সন্তান মারা গেলে ধৈর্যধারণ করার সওয়াব অনেক। (বুখারী, হা: ১২৪৮, ১২৪৯)
৪২৬। বিপদের শুরু থেকেই ধৈর্য ধরতে হয়। (বুখারী, হা: ১২৮৩)
৪২৭। স্বামী ছাড়া অন্যের মৃত্যুতে তিন দিনের বেশি শোক পালন করা নিষেধ। (বুখারী, হা: ১২৮১)
৪২৮। জীবিত থাকতেই কাফন তৈরি করে রাখা যায়। বুখারী হাঃ নং ১২৭৭)
৪২৯। জানাযায় শরীক হওয়ার ফযীলত অনেক। (বুখারী, হা: ১৩২৩, ১৩২৪)
৪৩০। দাফন পর্যন্ত অপেক্ষা করলে দ্বিগুণ সওয়াব হয়। (বুখারী, হা: ১৩২৫)
৪৩১। জানাযার পিছনে চলা এবং তা কাঁধ থেকে নামানোর আগে না বসা সুন্নাত। (বুখারী, হা: ১৩১০)
৪৩২। জানাযা দেখলে দাঁড়ানো উচিৎ। (বুখারী, হা: ১৩০৮)
৪৩৩। দাফন করার মূহুর্তে উপস্থিত লোকদেরকে উপদেশ দান করা যায়।
(বুখারী, হা: ১৩৬২)
৪৩৪। কাতারবদ্ধ হয়ে ৪ তাকবীরে জানাযা পড়বে। (বুখারী, হা: ১৩১৮)
৪৩৫। জানাযা মহিলার হলে ইমাম লাশের মাঝ বরাবর দাঁড়াবেন। (বুখারী, হা: ১৩৩১)
৪৩৬। জানাযা নামাযে সূরা ফাতিহা পাঠ করা সুন্নাত। (বুখারী, হা: ১৩৩৫)
৪৩৭। দাফনের পরেও জানাযা পড়া যায়। (বুখারী, হা: ১৩৩৭)
৪৩৮। ছোট বাচ্চাদেরও জানাযা পড়তে হয়। (বুখারী, হা: ১৩৫৮)
৪৩৯। শহীদদেরকে গোসল ছাড়াই দাফন করতে হয়। (বুখারী, হা: ১৩৪৬)
৪৪০। প্রয়োজনে একই কবরে একাধিক লাশ রাখা যায়। (বুখারী, হা: ১৩৪৫)
৪৪১। যিনি কুরআন বেশি জানেন তাকে প্রথমে রাখতে হবে। (বুখারী, হা: ১৩৪৮)
৪৪২। মুশরিক বা মুনাফিকের জানাযা পড়া যাবে না। (বুখারী, হা: ১২৬৯, ১৩৬৬)
৪৪৩। মুশরিকদের সন্তানদের ব্যাপারে আল্লাহই ফায়সালা করবেন।
(বুখারী, হা: ১৩৮৩, ১৩৮৫)
৪৪৪। আত্মহত্যাকারী জাহান্নামের শাস্তি ভোগ করবে। (বুখারী, হা: ১৩৬৩, ১৩৬৪, ১৩৬৫)
৪৪৫। মৃতদেরকে মন্দ বলা বা গালি দেয়া নিষেধ। (বুখারী, হা: ১৩৯৩)
৪৪৬। মৃতের ব্যাপারে জীবিতদের সাক্ষ্য গ্রহণযোগ্য। (বুখারী, হা: ১৩৬৭, ১৩৬৮)
৪৪৭। মুমিনদেরকে কবরে সত্য বলার তাওফিক দেয়া হয়। (বুখারী, হা: ১৩৬৯)
৪৪৮। কবরের আযাব চিরন্তন সত্য। (বুখারী, হা: ১৩৭২, ১৩৭৩)
৪৪৯। গীবত ও অপবিত্রতার কারণে কবরের আযাব হয়। (বুখারী, হা: ১৩৭৮)
৪৫০। কবরেই সকলকে তার আবাসস্থল দেখানো হয়। (বুখারী, হা: ১৩৭৯)
৪৫১। নবী ﷺ কবরের আযাব থেকে পানাহ চাইতেন। (বুখারী, হা: ১৩৭৬)
৪৫২। কবরকে কেন্দ্র করে মাজার বানানো নিষেধ। (বুখারী, হা: ১৩৩০)
৪২১। মৃত্যুর সংবাদ প্রচার করা যায়। (বুখারী, হা: ১২৪৫)
৪২২। শব্দ না করে ক্রন্দন করা দোষণীয় নয়। (বুখারী, হা: ১২৪৪, ১২৪৬, ১৩০৩)
৪২৩। মৃতের জন্য বিলাপ করা তাকে কষ্ট দেয়ার শামিল। (বুখারী, হা: ১২৯১, ১২৯০)
৪২৪। মৃতের স্বজনদেরকে শান্তনা দেয়া উচিৎ। (বুখারী, হা: ১২৫২, ১২৮৪)
৪২৫। সন্তান মারা গেলে ধৈর্যধারণ করার সওয়াব অনেক। (বুখারী, হা: ১২৪৮, ১২৪৯)
৪২৬। বিপদের শুরু থেকেই ধৈর্য ধরতে হয়। (বুখারী, হা: ১২৮৩)
৪২৭। স্বামী ছাড়া অন্যের মৃত্যুতে তিন দিনের বেশি শোক পালন করা নিষেধ। (বুখারী, হা: ১২৮১)
৪২৮। জীবিত থাকতেই কাফন তৈরি করে রাখা যায়। বুখারী হাঃ নং ১২৭৭)
৪২৯। জানাযায় শরীক হওয়ার ফযীলত অনেক। (বুখারী, হা: ১৩২৩, ১৩২৪)
৪৩০। দাফন পর্যন্ত অপেক্ষা করলে দ্বিগুণ সওয়াব হয়। (বুখারী, হা: ১৩২৫)
৪৩১। জানাযার পিছনে চলা এবং তা কাঁধ থেকে নামানোর আগে না বসা সুন্নাত। (বুখারী, হা: ১৩১০)
৪৩২। জানাযা দেখলে দাঁড়ানো উচিৎ। (বুখারী, হা: ১৩০৮)
৪৩৩। দাফন করার মূহুর্তে উপস্থিত লোকদেরকে উপদেশ দান করা যায়।
(বুখারী, হা: ১৩৬২)
৪৩৪। কাতারবদ্ধ হয়ে ৪ তাকবীরে জানাযা পড়বে। (বুখারী, হা: ১৩১৮)
৪৩৫। জানাযা মহিলার হলে ইমাম লাশের মাঝ বরাবর দাঁড়াবেন। (বুখারী, হা: ১৩৩১)
৪৩৬। জানাযা নামাযে সূরা ফাতিহা পাঠ করা সুন্নাত। (বুখারী, হা: ১৩৩৫)
৪৩৭। দাফনের পরেও জানাযা পড়া যায়। (বুখারী, হা: ১৩৩৭)
৪৩৮। ছোট বাচ্চাদেরও জানাযা পড়তে হয়। (বুখারী, হা: ১৩৫৮)
৪৩৯। শহীদদেরকে গোসল ছাড়াই দাফন করতে হয়। (বুখারী, হা: ১৩৪৬)
৪৪০। প্রয়োজনে একই কবরে একাধিক লাশ রাখা যায়। (বুখারী, হা: ১৩৪৫)
৪৪১। যিনি কুরআন বেশি জানেন তাকে প্রথমে রাখতে হবে। (বুখারী, হা: ১৩৪৮)
৪৪২। মুশরিক বা মুনাফিকের জানাযা পড়া যাবে না। (বুখারী, হা: ১২৬৯, ১৩৬৬)
৪৪৩। মুশরিকদের সন্তানদের ব্যাপারে আল্লাহই ফায়সালা করবেন।
(বুখারী, হা: ১৩৮৩, ১৩৮৫)
৪৪৪। আত্মহত্যাকারী জাহান্নামের শাস্তি ভোগ করবে। (বুখারী, হা: ১৩৬৩, ১৩৬৪, ১৩৬৫)
৪৪৫। মৃতদেরকে মন্দ বলা বা গালি দেয়া নিষেধ। (বুখারী, হা: ১৩৯৩)
৪৪৬। মৃতের ব্যাপারে জীবিতদের সাক্ষ্য গ্রহণযোগ্য। (বুখারী, হা: ১৩৬৭, ১৩৬৮)
৪৪৭। মুমিনদেরকে কবরে সত্য বলার তাওফিক দেয়া হয়। (বুখারী, হা: ১৩৬৯)
৪৪৮। কবরের আযাব চিরন্তন সত্য। (বুখারী, হা: ১৩৭২, ১৩৭৩)
৪৪৯। গীবত ও অপবিত্রতার কারণে কবরের আযাব হয়। (বুখারী, হা: ১৩৭৮)
৪৫০। কবরেই সকলকে তার আবাসস্থল দেখানো হয়। (বুখারী, হা: ১৩৭৯)
৪৫১। নবী ﷺ কবরের আযাব থেকে পানাহ চাইতেন। (বুখারী, হা: ১৩৭৬)
৪৫২। কবরকে কেন্দ্র করে মাজার বানানো নিষেধ। (বুখারী, হা: ১৩৩০)
৪৫৩। ঈদের দিন আগে নামায এবং পরে খুৎবা প্রদান করতে হবে।
(বুখারী, হা: ৫৫৭১)
৪৫৪। নামাযের পরে কুরবানী করতে হয়। (বুখারী, হা: ৯৫১)
৪৫৫। নামাযের আগে কুরবানী করা বৈধ নয়। (বুখারী, হা: ৫৫৪৬)
৪৫৬। নবী ﷺ তাঁর স্ত্রীদের পক্ষ থেকে কুরবানী করেছেন। (বুখারী, হা: ১৭০৯)
৪৫৭। নিজ হাতে কুরবানী করা উত্তম। (বুখারী, হা: ১৭১২, ৫৫৫৫)
৪৫৮। নবী ﷺ নিজ হাতে কুরবানী করতেন। (বুখারী, হা: ৫৫৫৪, ৫৫৫৮)
৪৫৯। নবী ﷺ দু’টি মেষ দিয়ে কুরবানী করেছেন। (বুখারী, হা: ৫৫৫৩)
৪৬০। প্রয়োজনে ছয় মাসের মেষ দিয়ে কুরবানী করা যায়। (বুখারী, হা: ৯৫৪, ৫৫৪৭)
৪৬১। ঈদের মাঠে কুরবানী করা যায়। (বুখারী, হা: ৯৮২)
৪৬২। ‘বিস্মিল্লাহ’ বলে জবাই করতে হবে। (বুখারী, হা: ৯৮৫)
৪৬৩। উটকে দাঁড়ানো অবস্থায় নহর করতে হয়। (বুখারী, হা: ১৭১৩)
৪৬৪। অন্যের কুরবানীর পশু জবাই করে দেয়া যায়। (বুখারী, হা: ৫৫৫৯)
৪৬৫। কসাইয়ের পারিশ্রমিক হিসেবে গোস্ত দেয়া যাবে না। (বুখারী, হা: ১৭১৬)
৪৬৬। চামড়ার সব টাকা বিতরণ করে দিতে হবে। (বুখারী, হা: ১৭১৬)
৪৬৭। কুরবানীর গোস্ত খাওয়া যাবে। (বুখারী, হা: ১৭১৯)
৪৬৮। কুরবানীর গোস্ত সঞ্চয় করে রাখা যাবে। (বুখারী, হা: ১৭১৯, ৫৫৬৭, ৫৫৬৯)
(বুখারী, হা: ৫৫৭১)
৪৫৪। নামাযের পরে কুরবানী করতে হয়। (বুখারী, হা: ৯৫১)
৪৫৫। নামাযের আগে কুরবানী করা বৈধ নয়। (বুখারী, হা: ৫৫৪৬)
৪৫৬। নবী ﷺ তাঁর স্ত্রীদের পক্ষ থেকে কুরবানী করেছেন। (বুখারী, হা: ১৭০৯)
৪৫৭। নিজ হাতে কুরবানী করা উত্তম। (বুখারী, হা: ১৭১২, ৫৫৫৫)
৪৫৮। নবী ﷺ নিজ হাতে কুরবানী করতেন। (বুখারী, হা: ৫৫৫৪, ৫৫৫৮)
৪৫৯। নবী ﷺ দু’টি মেষ দিয়ে কুরবানী করেছেন। (বুখারী, হা: ৫৫৫৩)
৪৬০। প্রয়োজনে ছয় মাসের মেষ দিয়ে কুরবানী করা যায়। (বুখারী, হা: ৯৫৪, ৫৫৪৭)
৪৬১। ঈদের মাঠে কুরবানী করা যায়। (বুখারী, হা: ৯৮২)
৪৬২। ‘বিস্মিল্লাহ’ বলে জবাই করতে হবে। (বুখারী, হা: ৯৮৫)
৪৬৩। উটকে দাঁড়ানো অবস্থায় নহর করতে হয়। (বুখারী, হা: ১৭১৩)
৪৬৪। অন্যের কুরবানীর পশু জবাই করে দেয়া যায়। (বুখারী, হা: ৫৫৫৯)
৪৬৫। কসাইয়ের পারিশ্রমিক হিসেবে গোস্ত দেয়া যাবে না। (বুখারী, হা: ১৭১৬)
৪৬৬। চামড়ার সব টাকা বিতরণ করে দিতে হবে। (বুখারী, হা: ১৭১৬)
৪৬৭। কুরবানীর গোস্ত খাওয়া যাবে। (বুখারী, হা: ১৭১৯)
৪৬৮। কুরবানীর গোস্ত সঞ্চয় করে রাখা যাবে। (বুখারী, হা: ১৭১৯, ৫৫৬৭, ৫৫৬৯)
৪৬৯। নবী ﷺ নিজে তরবারী বহন করতেন। (বুখারী, হা: ২৯০৮, ২৯১০)
৪৭০। নবী ﷺ বর্ম পরিধান করতেন। (বুখারী, হা: ২৯১৫)
৪৭১। নবী ﷺ বীরত্ব প্রদর্শন করতেন। (বুখারী, হা: ২৮৬৪)
৪৭২। জিহাদের জন্য বাই‘আত গ্রহণ করা বৈধ। (বুখারী, হা: ৪৩০৫)
৪৭৩। সঙ্গীতের মাধ্যমে জয্বা সৃষ্টি করা বৈধ। (বুখারী, হা: ৩০৩৪)
৪৭৪। প্রথমে দাওয়াত দিতে হবে। (বুখারী, হা: ৩০০৯)
৪৭৫। যুদ্ধে পতাকা বহন করা যাবে। (বুখারী, হা: ২৯৭৪-৭৬)
৪৭৬। ময়দানে তাকবীর ধ্বনী উচ্চারণ করা যাবে। (বুখারী, হা: ২৯৯১)
৪৭৭। কৌশলে শত্রুকে জব্দ করতে হবে। (বুখারী, হা: ৪০৩৭, ৪০৩৯)
৪৭৮। নিয়ত খালেছ (স্বচ্ছ) হতে হবে। (বুখারী, হা: ৩১২৬)
৪৭৯। শত্রুদের আস্তানা ভেঁঙ্গে দিতে হবে। (বুখারী, হা: ৩০২০-২১)
৪৮০। শত্রুর গুপ্তচরকে হত্যা করা যায়। (বুখারী, হা: ৩০৫১)
৪৮১। নারী ও শিশুকে হত্যা করা যাবে না। (বুখারী, হা: ৩০১৪, ৩০১৫)
৪৮২। নবী ﷺ আযান শুনলে আক্রমণ করতেন না। (বুখারী, হা: ২৯৪৩)
৪৮৩। ঘুমন্ত অবস্থায় শত্রুকে হত্যা করা যায়। (বুখারী, হা: ৩০২৩)
৪৮৪। মহিলারাও যুদ্ধে যেতেন এবং আহতদের সেবা করতেন।
(বুখারী, হা: ২৮৮২, ৪০৬৪, ২৮৮১)
৪৮৫। আহতদের সেবা করতে হবে। (বুখারী, হা: ৩০৩৭)
৪৮৬। ইমামের হাতে বাই‘আত গ্রহণ করতে হবে। (বুখারী, হা: ২৯৬১-৬২)
৪৮৭। আমিরের নির্দেশ মানতে হবে এবং তার আনুগত্য করতে হবে।
(বুখারী, হা: ৩০৩৯, ২৯৫৭)
৪৮৮। বের হওয়ার সময় পাথেয় সাথে নিতে হবে। (বুখারী, হা: ২৯৮৩, ২৯৭৯, ২৯৮০)
৪৮৯। কুরআন সাথে নিয়ে শত্রুদের আস্তানায় যাওয়া উচিত নয়। (বুখারী, হা: ২৯৯০)
৪৯০। সফরের কারণে যত আমল বাদ পড়ে তারও সওয়াব লেখা হয়।
(বুখারী, হা: ২৯৯৬)
৪৯১। উপরে উঠার তাকবীর ও নিচে নামার সময় তাসবীহ পাঠ করবে।
(বুখারী, হা: ২৯৯৩)
৪৯২। জিহাদ থেকে ফিরে এসে প্রথমে মসজিদে যাওয়া এবং দু’রাকাত নামায পড়া সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৩০৮৭)
৪৯৩। শত্রুদের হেদায়াতের জন্য দু‘আ করা যায়। (বুখারী, হা: ২৯৩৭)
৪৯৪। জিহাদে মাল ব্যয় করার ফযীলত অনেক। (বুখারী, হা: ২৮৪১-৪২)
৪৯৫। মুজাহিদকে সহযোগিতা করার অনেক ফযীলত রয়েছে। (বুখারী, হা: ২৮৪৩)
৪৯৬। সীমান্ত পাহারা দেয়ার অনেক ফযীলত রয়েছে। (বুখারী, হা: ২৮৯২)
৪৯৭। মুজাহিদদের রিযিকের ব্যবস্থা আল্লাহ তা’আলা করেন।
(বুখারী, হা: ৪৩৬০, ৪৩৬২)
৪৭০। নবী ﷺ বর্ম পরিধান করতেন। (বুখারী, হা: ২৯১৫)
৪৭১। নবী ﷺ বীরত্ব প্রদর্শন করতেন। (বুখারী, হা: ২৮৬৪)
৪৭২। জিহাদের জন্য বাই‘আত গ্রহণ করা বৈধ। (বুখারী, হা: ৪৩০৫)
৪৭৩। সঙ্গীতের মাধ্যমে জয্বা সৃষ্টি করা বৈধ। (বুখারী, হা: ৩০৩৪)
৪৭৪। প্রথমে দাওয়াত দিতে হবে। (বুখারী, হা: ৩০০৯)
৪৭৫। যুদ্ধে পতাকা বহন করা যাবে। (বুখারী, হা: ২৯৭৪-৭৬)
৪৭৬। ময়দানে তাকবীর ধ্বনী উচ্চারণ করা যাবে। (বুখারী, হা: ২৯৯১)
৪৭৭। কৌশলে শত্রুকে জব্দ করতে হবে। (বুখারী, হা: ৪০৩৭, ৪০৩৯)
৪৭৮। নিয়ত খালেছ (স্বচ্ছ) হতে হবে। (বুখারী, হা: ৩১২৬)
৪৭৯। শত্রুদের আস্তানা ভেঁঙ্গে দিতে হবে। (বুখারী, হা: ৩০২০-২১)
৪৮০। শত্রুর গুপ্তচরকে হত্যা করা যায়। (বুখারী, হা: ৩০৫১)
৪৮১। নারী ও শিশুকে হত্যা করা যাবে না। (বুখারী, হা: ৩০১৪, ৩০১৫)
৪৮২। নবী ﷺ আযান শুনলে আক্রমণ করতেন না। (বুখারী, হা: ২৯৪৩)
৪৮৩। ঘুমন্ত অবস্থায় শত্রুকে হত্যা করা যায়। (বুখারী, হা: ৩০২৩)
৪৮৪। মহিলারাও যুদ্ধে যেতেন এবং আহতদের সেবা করতেন।
(বুখারী, হা: ২৮৮২, ৪০৬৪, ২৮৮১)
৪৮৫। আহতদের সেবা করতে হবে। (বুখারী, হা: ৩০৩৭)
৪৮৬। ইমামের হাতে বাই‘আত গ্রহণ করতে হবে। (বুখারী, হা: ২৯৬১-৬২)
৪৮৭। আমিরের নির্দেশ মানতে হবে এবং তার আনুগত্য করতে হবে।
(বুখারী, হা: ৩০৩৯, ২৯৫৭)
৪৮৮। বের হওয়ার সময় পাথেয় সাথে নিতে হবে। (বুখারী, হা: ২৯৮৩, ২৯৭৯, ২৯৮০)
৪৮৯। কুরআন সাথে নিয়ে শত্রুদের আস্তানায় যাওয়া উচিত নয়। (বুখারী, হা: ২৯৯০)
৪৯০। সফরের কারণে যত আমল বাদ পড়ে তারও সওয়াব লেখা হয়।
(বুখারী, হা: ২৯৯৬)
৪৯১। উপরে উঠার তাকবীর ও নিচে নামার সময় তাসবীহ পাঠ করবে।
(বুখারী, হা: ২৯৯৩)
৪৯২। জিহাদ থেকে ফিরে এসে প্রথমে মসজিদে যাওয়া এবং দু’রাকাত নামায পড়া সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৩০৮৭)
৪৯৩। শত্রুদের হেদায়াতের জন্য দু‘আ করা যায়। (বুখারী, হা: ২৯৩৭)
৪৯৪। জিহাদে মাল ব্যয় করার ফযীলত অনেক। (বুখারী, হা: ২৮৪১-৪২)
৪৯৫। মুজাহিদকে সহযোগিতা করার অনেক ফযীলত রয়েছে। (বুখারী, হা: ২৮৪৩)
৪৯৬। সীমান্ত পাহারা দেয়ার অনেক ফযীলত রয়েছে। (বুখারী, হা: ২৮৯২)
৪৯৭। মুজাহিদদের রিযিকের ব্যবস্থা আল্লাহ তা’আলা করেন।
(বুখারী, হা: ৪৩৬০, ৪৩৬২)
৪৯৮। তরবারীর ছাঁয়াতলে জান্নাত বিদ্যমান। (বুখারী, হা: ২৮১৮)
৪৯৯। সামান্য সময় আল্লাহর পথে ব্যয় করার ফযীলত অনেক বেশি।
(বুখারী, হা: ২৭৯২-৯৩, ২৭৯৬)
৫০০। জিহাদকারী কখনো ব্যর্থ হয় না। (বুখারী, হা: ২৭৮৭)
৫০১। জিহাদের পুরস্কার অবশ্যই পাওয়া যায়। (বুখারী, হা: ৩৬)
৫০২। জিহাদকারীদের জন্য জান্নাতে বিশেষ মর্যাদা রয়েছে। (বুখারী, হা: ২৭৯০)
৫০৩। সর্বোত্তম মুমিন সেই ব্যক্তি, যে জান ও মাল দিয়ে জিহাদ করে।
(বুখারী, হা: ২৭৮৬)
৫০৪। জিহাদের সমতুল্য অন্য কোন আমল নেই। (বুখারী, হা: ২৭৮৫)
৫০৫। জিহাদ সর্বোত্তম আমল। (বুখারী, হা: ২৬, ২৭৮২)
৫০৬। নফল রোযা রাখার চেয়ে জিহাদের মর্যাদা বেশি। (বুখারী, হা: ২৮২৮)
৫০৭। নামায না পড়লে, যাকাত না দিলে তার বিরুদ্ধে জিহাদ করতে হবে।
(বুখারী, হা: ২৫)
৪৯৯। সামান্য সময় আল্লাহর পথে ব্যয় করার ফযীলত অনেক বেশি।
(বুখারী, হা: ২৭৯২-৯৩, ২৭৯৬)
৫০০। জিহাদকারী কখনো ব্যর্থ হয় না। (বুখারী, হা: ২৭৮৭)
৫০১। জিহাদের পুরস্কার অবশ্যই পাওয়া যায়। (বুখারী, হা: ৩৬)
৫০২। জিহাদকারীদের জন্য জান্নাতে বিশেষ মর্যাদা রয়েছে। (বুখারী, হা: ২৭৯০)
৫০৩। সর্বোত্তম মুমিন সেই ব্যক্তি, যে জান ও মাল দিয়ে জিহাদ করে।
(বুখারী, হা: ২৭৮৬)
৫০৪। জিহাদের সমতুল্য অন্য কোন আমল নেই। (বুখারী, হা: ২৭৮৫)
৫০৫। জিহাদ সর্বোত্তম আমল। (বুখারী, হা: ২৬, ২৭৮২)
৫০৬। নফল রোযা রাখার চেয়ে জিহাদের মর্যাদা বেশি। (বুখারী, হা: ২৮২৮)
৫০৭। নামায না পড়লে, যাকাত না দিলে তার বিরুদ্ধে জিহাদ করতে হবে।
(বুখারী, হা: ২৫)
৫০৮। আল্লাহর পথে আহত ব্যক্তির ফযীলত অনেক। (বুখারী, হা: ২৮০৩)
৫০৯। নবী ﷺ নিজে যখম হয়েছেন এবং চিকিৎসাও করেছেন।
(বুখারী, হা: ২৪৩, ২৯১১)
৫১০। শহীদরা তাদের যখম নিয়ে হাশরের মাঠে উঠবেন। (বুখারী, হা: ২৩৭)
৫১১। শহীদরা জান্নাতী হবে। (বুখারী, হা: ২৮০৮)
৫১২। শহীদদেরকে ফেরেশতাগণ তাদের ডানা দিয়ে ছাঁয়া দেয়। (বুখারী, হা: ২৮১৬)
৫১৩। শহীদকে দেখে আল্লাহ তা‘আলা হাসেন। (বুখারী, হা: ২৮২৬)
৫১৪। নবী ﷺ বারবার শহীদ হওয়া পছন্দ করতেন। (বুখারী, হা: ২৭৯৭-২৯৭২)
৫১৫। শহীদরা আবার দুনিয়াতে এসে শহীদ হওয়ার আকাঙ্খা করবেন।
(বুখারী, হা: ২৭৯৫)
৫০৯। নবী ﷺ নিজে যখম হয়েছেন এবং চিকিৎসাও করেছেন।
(বুখারী, হা: ২৪৩, ২৯১১)
৫১০। শহীদরা তাদের যখম নিয়ে হাশরের মাঠে উঠবেন। (বুখারী, হা: ২৩৭)
৫১১। শহীদরা জান্নাতী হবে। (বুখারী, হা: ২৮০৮)
৫১২। শহীদদেরকে ফেরেশতাগণ তাদের ডানা দিয়ে ছাঁয়া দেয়। (বুখারী, হা: ২৮১৬)
৫১৩। শহীদকে দেখে আল্লাহ তা‘আলা হাসেন। (বুখারী, হা: ২৮২৬)
৫১৪। নবী ﷺ বারবার শহীদ হওয়া পছন্দ করতেন। (বুখারী, হা: ২৭৯৭-২৯৭২)
৫১৫। শহীদরা আবার দুনিয়াতে এসে শহীদ হওয়ার আকাঙ্খা করবেন।
(বুখারী, হা: ২৭৯৫)
৫২৩। নবী ﷺ চিঠির মাধ্যমে বাদ্শাদের কাছে দাওয়াত প্রদান করেছেন।
(বুখারী, হা: ৬৪, ৬৫)
৫২৪। সহজভাবে বুঝাতে হবে। (বুখারী, হা: ৬১২৫)
৫২৫। নবী ﷺ সহজটি গ্রহণ করতেন। (বুখারী, হা: ৬১২৬)
৫২৬। জাল হাদীস প্রচার করা থেকে বিরত থাকতে হবে। (বুখারী, হা: ১০৬, ১১০)
৫২৭। অবস্থা বুঝে দাওয়াত প্রচার করতে হবে। (বুখারী, হা: ১২০, ১২৭)
৫২৮। অনৈসলামিক কিছু দেখলে সাধ্যমত প্রতিহত করতে হবে।
(বুখারী, হা: ২৪৭৮, ২৪৭৯)
৫২৯। প্রতিহত না করলে সকলেই ধ্বংস হবে। (বুখারী, হা: ২৪৯৩)
৫৩০। কাউকে মর্যাদা দিতে গিয়ে বাড়াবাড়ি করা যাবে না। (বুখারী, হা: ২৪১১)
(বুখারী, হা: ৬৪, ৬৫)
৫২৪। সহজভাবে বুঝাতে হবে। (বুখারী, হা: ৬১২৫)
৫২৫। নবী ﷺ সহজটি গ্রহণ করতেন। (বুখারী, হা: ৬১২৬)
৫২৬। জাল হাদীস প্রচার করা থেকে বিরত থাকতে হবে। (বুখারী, হা: ১০৬, ১১০)
৫২৭। অবস্থা বুঝে দাওয়াত প্রচার করতে হবে। (বুখারী, হা: ১২০, ১২৭)
৫২৮। অনৈসলামিক কিছু দেখলে সাধ্যমত প্রতিহত করতে হবে।
(বুখারী, হা: ২৪৭৮, ২৪৭৯)
৫২৯। প্রতিহত না করলে সকলেই ধ্বংস হবে। (বুখারী, হা: ২৪৯৩)
৫৩০। কাউকে মর্যাদা দিতে গিয়ে বাড়াবাড়ি করা যাবে না। (বুখারী, হা: ২৪১১)
৫৩১। জ্ঞানই মানুষকে সম্মানিত করে। (বুখারী, হা: ৩৪৯৩)
৫৩২। জ্ঞান অর্জন ও প্রচারের বিষয়ে বিরাট দায়িত্বভার রয়েছে। (বুখারী, হা: ১১৮)
৫৩৩। আলেম না থাকলে ইল্ম থাকবে না। (বুখারী, হা: ১০০)
৫৩৪। ইল্ম শিক্ষার জন্য লোভ থাকতে হবে। (বুখারী, হা: ৯৯)
৫৩৫। প্রতিযোগিতার মাধ্যমে জ্ঞান অর্জন করতে হবে। (বুখারী, হা: ৭৩)
৫৩৬। জ্ঞান অর্জনের জন্য প্রয়োজনে সফর করতে হবে। (বুখারী, হা: ৭৪)
৫৩৭। জ্ঞান অর্জনে ক্ষেত্রে লজ্জা করা করা যাবে না। (বুখারী, হা: ১৩০)
৫৩৮। জ্ঞান অর্জনের জন্য প্রয়োজনে মাধ্যম ধরতে হবে। (বুখারী, হা: ১৩২)
৫৩৯। প্রয়োজনে জ্ঞানের কথাসমূহ লিখে রাখতে হবে। (বুখারী, হা: ১১৩)
৫৪০। নতুন বিষয় ভালোভাবে বুঝে নেয়া আবশ্যক। (বুখারী, হা: ১০৩)
৫৪১। মসজিদে জ্ঞান চর্চা করা যাবে। (বুখারী, হা: ১৩৩)
৫৪২। জ্ঞান অর্জনের জন্য আলেমদেরকে প্রশ্ন করতে হবে। (বুখারী, হা: ৬৩)
৫৪৩। অযথা প্রশ্ন করা বৈধ নয়। (বুখারী, হা: ৪৬২১, ৪৬২২)
৫৪৪। যে জ্ঞান অর্জন না সে কল্যাণ থেকে বঞ্চিত। (বুখারী, হা: ৭১)
৫৪৫। জানা বিষয় অন্যকেও জানাতে হবে। (বুখারী, হা: ৮৯, ১০৫)
৫৩২। জ্ঞান অর্জন ও প্রচারের বিষয়ে বিরাট দায়িত্বভার রয়েছে। (বুখারী, হা: ১১৮)
৫৩৩। আলেম না থাকলে ইল্ম থাকবে না। (বুখারী, হা: ১০০)
৫৩৪। ইল্ম শিক্ষার জন্য লোভ থাকতে হবে। (বুখারী, হা: ৯৯)
৫৩৫। প্রতিযোগিতার মাধ্যমে জ্ঞান অর্জন করতে হবে। (বুখারী, হা: ৭৩)
৫৩৬। জ্ঞান অর্জনের জন্য প্রয়োজনে সফর করতে হবে। (বুখারী, হা: ৭৪)
৫৩৭। জ্ঞান অর্জনে ক্ষেত্রে লজ্জা করা করা যাবে না। (বুখারী, হা: ১৩০)
৫৩৮। জ্ঞান অর্জনের জন্য প্রয়োজনে মাধ্যম ধরতে হবে। (বুখারী, হা: ১৩২)
৫৩৯। প্রয়োজনে জ্ঞানের কথাসমূহ লিখে রাখতে হবে। (বুখারী, হা: ১১৩)
৫৪০। নতুন বিষয় ভালোভাবে বুঝে নেয়া আবশ্যক। (বুখারী, হা: ১০৩)
৫৪১। মসজিদে জ্ঞান চর্চা করা যাবে। (বুখারী, হা: ১৩৩)
৫৪২। জ্ঞান অর্জনের জন্য আলেমদেরকে প্রশ্ন করতে হবে। (বুখারী, হা: ৬৩)
৫৪৩। অযথা প্রশ্ন করা বৈধ নয়। (বুখারী, হা: ৪৬২১, ৪৬২২)
৫৪৪। যে জ্ঞান অর্জন না সে কল্যাণ থেকে বঞ্চিত। (বুখারী, হা: ৭১)
৫৪৫। জানা বিষয় অন্যকেও জানাতে হবে। (বুখারী, হা: ৮৯, ১০৫)
৫৪৬। আলেমদেরকে অহংকারী হওয়া যাবে না। (বুখারী, হা: ৭৪)
৫৪৭। ছাত্রদের জন্য দু‘আ করা কর্তব্য। (বুখারী, হা: ৭৫, ১৪৩)
৫৪৮। সহজভাবে বুঝাতে হবে। (বুখারী, হা: ৬৯)
৫৪৯। ভালোভাবে বুঝানোর জন্য একটি কথা একাধিক বার উপস্থাপন করা যাবে। (বুখারী, হা: ৯৪, ৯৫)
৫৫০। জ্ঞান পরীক্ষা করার জন্য প্রশ্ন করা যাবে। (বুখারী, হা: ৬২)
৫৫১। যা জানা নেই তাতে মন্তব্য করা উচিত নয়। (বুখারী, হা: ৪৭৭৪)
৫৫২। অতিরিক্ত বিতর্ক ধ্বংসের অন্যতম কারণ। (বুখারী, হা: ২৪১০, ৫০৬২)
৫৫৩। ঝগড়া-বিবাদে বরকত উঠে যায়। (বুখারী, হা: ৪৪৩২)
৫৪৭। ছাত্রদের জন্য দু‘আ করা কর্তব্য। (বুখারী, হা: ৭৫, ১৪৩)
৫৪৮। সহজভাবে বুঝাতে হবে। (বুখারী, হা: ৬৯)
৫৪৯। ভালোভাবে বুঝানোর জন্য একটি কথা একাধিক বার উপস্থাপন করা যাবে। (বুখারী, হা: ৯৪, ৯৫)
৫৫০। জ্ঞান পরীক্ষা করার জন্য প্রশ্ন করা যাবে। (বুখারী, হা: ৬২)
৫৫১। যা জানা নেই তাতে মন্তব্য করা উচিত নয়। (বুখারী, হা: ৪৭৭৪)
৫৫২। অতিরিক্ত বিতর্ক ধ্বংসের অন্যতম কারণ। (বুখারী, হা: ২৪১০, ৫০৬২)
৫৫৩। ঝগড়া-বিবাদে বরকত উঠে যায়। (বুখারী, হা: ৪৪৩২)
৫৫৪। সম্পদ নষ্ট করা বৈধ নয়। (বুখারী, হা: ২৪০৮)
৫৫৫। সুদ দেয়া-নেয়া উভয়টিই পাপ। (বুখারী, হা: ২০৮৬)
৫৫৬। সুদের ব্যবসা করা হারাম। (বুখারী, হা: ২০৮৪, ২২২৬)
৫৫৭। কুকুরের মূল্য, পতিতার মজুরী ও গণকের উপার্জন হারাম।
(বুখারী, হা: ২২৩৭, ২২৩৮)
৫৫৮। শুকুর, মৃতজীব ও মূর্তি বিক্রির টাকা হারাম। (বুখারী, হা: ২২৩৬)
৫৫৯। ছবি বিক্রি করা জায়েয নয়। (বুখারী, হা: ২২২৫)
৫৬০। মানুষকে বিক্রি করা অপরাধ। (বুখারী, হা: ২২২৭)
৫৬১। দুধ আটকিয়ে রেখে বিক্রি করা নিষেধ। (বুখারী, হা: ২১৫০, ২১৫১)
৫৬২। ফল পরিপক্ক হওয়ার আগে বিক্রি করা যাবে না। (বুখারী, হা: ২১৮৩, ২১৯৫)
৫৬৩। একজনের দামের উপর আরেক জন দাম করবে না। (বুখারী, হা: ২১৩৯)
৫৬৪। মিথ্যা বলে দাম বাড়ানো এবং মিথ্যা শপথ করা যাবে না।
(বুখারী, হা: ২০৮৮, ২৩৫৮)
৫৬৫। মদের ব্যবসা হারাম। (বুখারী, হা: ২০৮৪, ২২২৬)
৫৬৬। হারাম জিনিসের মূল্যও হারাম। (বুখারী, হা: ২২২৩, ২২২৪)
৫৬৭। ছবিযুক্ত জিনিসের ক্রয়-বিক্রয় নিষিদ্ধ। (বুখারী, হা: ২১০৫)
৫৬৮। সন্দেহজনক জিনিস থেকেও বেঁচে থাকা জরুরি। (বুখারী, হা: ২০৫২, ২০৫৪)
৫৬৯। নবী ﷺ সন্দেহজনক জিনিস থেকে বেঁচে থাকতেন। (বুখারী, হা: ২০৫৫)
৫৫৫। সুদ দেয়া-নেয়া উভয়টিই পাপ। (বুখারী, হা: ২০৮৬)
৫৫৬। সুদের ব্যবসা করা হারাম। (বুখারী, হা: ২০৮৪, ২২২৬)
৫৫৭। কুকুরের মূল্য, পতিতার মজুরী ও গণকের উপার্জন হারাম।
(বুখারী, হা: ২২৩৭, ২২৩৮)
৫৫৮। শুকুর, মৃতজীব ও মূর্তি বিক্রির টাকা হারাম। (বুখারী, হা: ২২৩৬)
৫৫৯। ছবি বিক্রি করা জায়েয নয়। (বুখারী, হা: ২২২৫)
৫৬০। মানুষকে বিক্রি করা অপরাধ। (বুখারী, হা: ২২২৭)
৫৬১। দুধ আটকিয়ে রেখে বিক্রি করা নিষেধ। (বুখারী, হা: ২১৫০, ২১৫১)
৫৬২। ফল পরিপক্ক হওয়ার আগে বিক্রি করা যাবে না। (বুখারী, হা: ২১৮৩, ২১৯৫)
৫৬৩। একজনের দামের উপর আরেক জন দাম করবে না। (বুখারী, হা: ২১৩৯)
৫৬৪। মিথ্যা বলে দাম বাড়ানো এবং মিথ্যা শপথ করা যাবে না।
(বুখারী, হা: ২০৮৮, ২৩৫৮)
৫৬৫। মদের ব্যবসা হারাম। (বুখারী, হা: ২০৮৪, ২২২৬)
৫৬৬। হারাম জিনিসের মূল্যও হারাম। (বুখারী, হা: ২২২৩, ২২২৪)
৫৬৭। ছবিযুক্ত জিনিসের ক্রয়-বিক্রয় নিষিদ্ধ। (বুখারী, হা: ২১০৫)
৫৬৮। সন্দেহজনক জিনিস থেকেও বেঁচে থাকা জরুরি। (বুখারী, হা: ২০৫২, ২০৫৪)
৫৬৯। নবী ﷺ সন্দেহজনক জিনিস থেকে বেঁচে থাকতেন। (বুখারী, হা: ২০৫৫)
৫৭০। ঘোষণার মেয়াদ শেষ হলে নিজে ভোগ করবে বা কাউকে দেবে।
(বুখারী, হা: ২৪২৯)
৫৭১। অনুমতি ছাড়া কারো প্রাণী দোহন করা যাবে না। (বুখারী, হা: ২৪৩৫)
৫৭২। তবে নিরুপায় হলে তা খেতে পরবে। (বুখারী, হা: ২৪৩৯)
৫৭৩। নদীতে ভাসমান জিনিস কুড়িয়ে আনা যায়। (বুখারী, হা: ২৪৩০)
৫৭৪। ছোট-খাট জিনিস বা ফলমূল পেলে তা খাওয়া যায়। (বুখারী, হা: ২৪৩১, ২৪৩২)
৫৭৫। পড়ে থাকা জিনিসের হেফাযত করা ও মালিকের কাছে পৌঁছিয়ে দেয়া জরুরি। (বুখারী, হা: ২৪৩৭)
(বুখারী, হা: ২৪২৯)
৫৭১। অনুমতি ছাড়া কারো প্রাণী দোহন করা যাবে না। (বুখারী, হা: ২৪৩৫)
৫৭২। তবে নিরুপায় হলে তা খেতে পরবে। (বুখারী, হা: ২৪৩৯)
৫৭৩। নদীতে ভাসমান জিনিস কুড়িয়ে আনা যায়। (বুখারী, হা: ২৪৩০)
৫৭৪। ছোট-খাট জিনিস বা ফলমূল পেলে তা খাওয়া যায়। (বুখারী, হা: ২৪৩১, ২৪৩২)
৫৭৫। পড়ে থাকা জিনিসের হেফাযত করা ও মালিকের কাছে পৌঁছিয়ে দেয়া জরুরি। (বুখারী, হা: ২৪৩৭)
৫৭৬। নবী ﷺ উপার্জনের প্রতি উৎসাহ প্রদান করেছেন । (বুখারী, হা: ১৪৭০, ১৪৭১)
৫৭৭। নবীরাও শ্রম দিয়ে কাজ করেছেন। (বুখারী, হা: ২২৬২)
৫৭৮। নবী দাউদ (আঃ) নিজে উপার্জন করে খেতেন। (বুখারী, হা: ২০৭৩)
৫৭৯। নিজের উপার্জনই সবচেয়ে উত্তম খাদ্য। (বুখারী, হা: ২০৭২)
৫৮০। সাহাবীদের মধ্যে উপার্জন করার চেতনা ছিল। (বুখারী, হা: ২০৪৮, ২০৭১, ২০৮৯)
৫৮১। সাহাবীদের মধ্যে মুহাজিরগণ বেশি বেশি ব্যবসা করতেন। (বুখারী, হা: ২০৪৭)
৫৮২। সাহাবীরা অনেকেই বোঝা বহন করে উপার্জন করে এনে দান করতেন। (বুখারী, হা: ২২৭৩)
৫৮৩। পারিশ্রমিক কম দেয়া ঠিক নয়। (বুখারী, হা: ২২৮০)
৫৮৪। শ্রমিকের হক না দেয়া পাপ। (বুখারী, হা: ২২৭০)
৫৮৫। প্রত্যেক মানুষই দায়িত্বশীল। (বুখারী, হা: ৮৯৩, ২৪০৯)
৫৭৭। নবীরাও শ্রম দিয়ে কাজ করেছেন। (বুখারী, হা: ২২৬২)
৫৭৮। নবী দাউদ (আঃ) নিজে উপার্জন করে খেতেন। (বুখারী, হা: ২০৭৩)
৫৭৯। নিজের উপার্জনই সবচেয়ে উত্তম খাদ্য। (বুখারী, হা: ২০৭২)
৫৮০। সাহাবীদের মধ্যে উপার্জন করার চেতনা ছিল। (বুখারী, হা: ২০৪৮, ২০৭১, ২০৮৯)
৫৮১। সাহাবীদের মধ্যে মুহাজিরগণ বেশি বেশি ব্যবসা করতেন। (বুখারী, হা: ২০৪৭)
৫৮২। সাহাবীরা অনেকেই বোঝা বহন করে উপার্জন করে এনে দান করতেন। (বুখারী, হা: ২২৭৩)
৫৮৩। পারিশ্রমিক কম দেয়া ঠিক নয়। (বুখারী, হা: ২২৮০)
৫৮৪। শ্রমিকের হক না দেয়া পাপ। (বুখারী, হা: ২২৭০)
৫৮৫। প্রত্যেক মানুষই দায়িত্বশীল। (বুখারী, হা: ৮৯৩, ২৪০৯)
৫৮৬। ইবাদাতের সময় রুযীর সন্ধানে থাকা বা যাওয়া ঠিক নয়। (বুখারী, হা: ২০৫৮)
৫৮৭। নবী ﷺ বাজারে যেতেন। (বুখারী, হা: ২১২০)
৫৮৮। এখতিয়ারের (বেছে নেয়ার স্বাধীনতার) শর্তে ক্রয়-বিক্রয় করা যাবে। (বুখারী, হা: ২১১৩)
৫৮৯। ক্রেতা-বিক্রেতা বিচ্ছিন্ন হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত এখতিয়ার থাকবে।
(বুখারী, হা: ২০৭৯, ২১১২)
৫৯০। জিনিসের মালিক প্রথমে দাম বলবে। (বুখারী, হা: ২১০৬)
৫৯১। ক্রয়কৃত জিনিস মালিকানায় আনার পর বিক্রি করতে হবে।
(বুখারী, হা: ২১৩২, ২১৩৩)
৫৯২। নিলাম ডেকে বিক্রি করা যাবে। (বুখারী, হা: ২১৪১)
৫৯৩। ব্যবসা যথাযথ করলে বরকত হয় পক্ষান্তরে তা হয় না।
(বুখারী, হা: ২০৮২, ২০৮৭)
৫৯৪। ক্রয়-বিক্রয়ে নম্রতা অবলম্বনের তাগিদ। (বুখারী, হা: ২০৭৬)
৫৮৭। নবী ﷺ বাজারে যেতেন। (বুখারী, হা: ২১২০)
৫৮৮। এখতিয়ারের (বেছে নেয়ার স্বাধীনতার) শর্তে ক্রয়-বিক্রয় করা যাবে। (বুখারী, হা: ২১১৩)
৫৮৯। ক্রেতা-বিক্রেতা বিচ্ছিন্ন হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত এখতিয়ার থাকবে।
(বুখারী, হা: ২০৭৯, ২১১২)
৫৯০। জিনিসের মালিক প্রথমে দাম বলবে। (বুখারী, হা: ২১০৬)
৫৯১। ক্রয়কৃত জিনিস মালিকানায় আনার পর বিক্রি করতে হবে।
(বুখারী, হা: ২১৩২, ২১৩৩)
৫৯২। নিলাম ডেকে বিক্রি করা যাবে। (বুখারী, হা: ২১৪১)
৫৯৩। ব্যবসা যথাযথ করলে বরকত হয় পক্ষান্তরে তা হয় না।
(বুখারী, হা: ২০৮২, ২০৮৭)
৫৯৪। ক্রয়-বিক্রয়ে নম্রতা অবলম্বনের তাগিদ। (বুখারী, হা: ২০৭৬)
৫৯৫। বাঁকীতে ক্রয়-বিক্রয় জায়েয। (বুখারী, হা: ২৩৮৫, ২৩৮৬)
৫৯৬। ধনীর ঋণ পরিশোধে গড়িমসি করা যুলুমের অন্তর্ভুক্ত। (বুখারী, হা: ২২৮৭, ২৪০০)
৫৯৭। প্রবল ইচ্ছা থাকলে আল্লাহ তা‘আলা ঋণ পরিশোধের ব্যবস্থা করে দেন। (বুখারী, হা: ২২৯১, ২৩৮৭)
৫৯৮। নবী ﷺ ঋণ পরিশোধের সময় একটু বাড়িয়ে দিতেন।
(বুখারী, হা: ৪৪৩, ২৩০৫)
৫৯৯। ঋণদাতা ঋণগ্রহিতাকে কিছু বলার অধিকার রাখে। (বুখারী, হা: ২৩৯০, ২৪০১)
৬০০। ঋণ গ্রহিতাদের সাথে উত্তম ব্যবহার করতে হবে। (বুখারী, হা: ২৩৯১)
৬০১। আল্লাহর নবী ﷺ ঋণগ্রসত্ম ব্যক্তির জানাযা পড়তেন না। (বুখারী, হা: ২২৮৯)
৬০২। কোন ঋণগ্রসত্ম ব্যক্তির দায়িত্ব আরেকজন নিতে পারে। (বুখারী, হা: ২২৯৫, ২২৯৬)
৬০৩। নবী ﷺ নিজেই ঋণের দায়িত্ব নিতেন। (বুখারী, হা: ২৩৯৮, ২৩৯৯)
৫৯৬। ধনীর ঋণ পরিশোধে গড়িমসি করা যুলুমের অন্তর্ভুক্ত। (বুখারী, হা: ২২৮৭, ২৪০০)
৫৯৭। প্রবল ইচ্ছা থাকলে আল্লাহ তা‘আলা ঋণ পরিশোধের ব্যবস্থা করে দেন। (বুখারী, হা: ২২৯১, ২৩৮৭)
৫৯৮। নবী ﷺ ঋণ পরিশোধের সময় একটু বাড়িয়ে দিতেন।
(বুখারী, হা: ৪৪৩, ২৩০৫)
৫৯৯। ঋণদাতা ঋণগ্রহিতাকে কিছু বলার অধিকার রাখে। (বুখারী, হা: ২৩৯০, ২৪০১)
৬০০। ঋণ গ্রহিতাদের সাথে উত্তম ব্যবহার করতে হবে। (বুখারী, হা: ২৩৯১)
৬০১। আল্লাহর নবী ﷺ ঋণগ্রসত্ম ব্যক্তির জানাযা পড়তেন না। (বুখারী, হা: ২২৮৯)
৬০২। কোন ঋণগ্রসত্ম ব্যক্তির দায়িত্ব আরেকজন নিতে পারে। (বুখারী, হা: ২২৯৫, ২২৯৬)
৬০৩। নবী ﷺ নিজেই ঋণের দায়িত্ব নিতেন। (বুখারী, হা: ২৩৯৮, ২৩৯৯)
৬০৪। সাহাবীরা শিকার ধরেছেন ও খেয়েছেন। (বুখারী, হা: ৫৪৮৯)
৬০৫। শিকার করা জিনিস দেরিতে পেলেও খাওয়া যাবে। (বুখারী, হা: ৫৪৮৪, ৫৪৮৫)
৬০৬। কুকুর কিছু অংশ খেয়ে ফেললে তা খাওয়া যাবে না। (বুখারী, হা: ৫৪৮৩)
৬০৭। শিকারী কুকুরের সাথে অন্য কুকুর পাওয়া গেলে তা খাওয়া যাবে না।
(বুখারী, হা: ৫৪৮৬)
৬০৮। শিকার বা বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া কুকুর লালন-পালন করা যাবে না।
(বুখারী, হা: ৫৪৮০, ৫৪৮১)
৬০৯। যাবতীয় হিংস্র জন্তু খাওয়া নিষেধ। (বুখারী, হা: ৫৫২৭, ৫৫৩০)
৬১০। গৃহপালিত গাধার গোস্ত খাওয়া যাবে না। (বুখারী, হা: ৫৪৯৭, ৫৫২৪)
৬১১। ঘোড়ার গোস্ত খাওয়ার অনুমতি রয়েছে। (বুখারী, হা: ৫৫২০, ৫৫১৯, ৫৫২৪)
৬১২। খরগোশ খাওয়া বৈধ। (বুখারী, হা: ৫৫৩৫)
৬১৩। ফড়িং খাওয়া বৈধ। (বুখারী, হা: ৫৪৯৫)
৬১৪। পানির মরা মাছ খাওয়া যায়। (বুখারী, হা: ৫৪৯৩)
৬১৫। প্রাণী শিকারের উদ্দেশ্যে ঢিল ছুড়তে নিষেধ করা হয়েছে। (বুখারী, হা: ৬২২০)
৬১৬। প্রাণী শিকারের উদ্দেশ্যে পাথর নিক্ষেপ করতে বারণ করা হয়েছে।
(বুখারী, হা: ৫৪৭৯)
৬১৭। দেবদেবীর নামে জবাই করা জিনিষ খাওয়া যাবে না। (বুখারী, হা: ৫৪৯৯)
৬১৮। কে জবাই করেছে- তা না জানলে বিসমিল্লাহ বলে তা খাওয়া যাবে।
(বুখারী, হা: ৫৫০৭)
৬১৯। আহলে কিতাবের জবাই খাওয়া যাবে। (অনুচ্ছেদ- ৭২/২২)
৬২০। মহিলা ও দাসির জবাই করা জিনিস খাওয়া যাবে। (বুখারী, হা: ৫৫০৪, ৫৫০৫)
৬২১। দাঁত, হাড় ও নখ দিয়ে জবাই করা যাবে না। (বুখারী, হা: ৫৫০৩)
৬২২। যা রক্ত প্রবাহিত করে তা দিয়ে জবাই করা যায়। (বুখারী, হা: ৫৫০৬)
৬২৩। যে জন্তু পালাতে চায় তাকে যেখানে সম্ভব আঘাত করা যায়।
(বুখারী, হা: ৫৫০৯)
৬২৪। জন্তুকে কষ্ট দেয়া যাবে না। (বুখারী, হা: ৫৫১৩-১৪)
৬২৫। মৃত জন্তুর চামড়া কাজে লাগানো যায়। (বুখারী, হা: ৫৫৩১)
৬০৫। শিকার করা জিনিস দেরিতে পেলেও খাওয়া যাবে। (বুখারী, হা: ৫৪৮৪, ৫৪৮৫)
৬০৬। কুকুর কিছু অংশ খেয়ে ফেললে তা খাওয়া যাবে না। (বুখারী, হা: ৫৪৮৩)
৬০৭। শিকারী কুকুরের সাথে অন্য কুকুর পাওয়া গেলে তা খাওয়া যাবে না।
(বুখারী, হা: ৫৪৮৬)
৬০৮। শিকার বা বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া কুকুর লালন-পালন করা যাবে না।
(বুখারী, হা: ৫৪৮০, ৫৪৮১)
৬০৯। যাবতীয় হিংস্র জন্তু খাওয়া নিষেধ। (বুখারী, হা: ৫৫২৭, ৫৫৩০)
৬১০। গৃহপালিত গাধার গোস্ত খাওয়া যাবে না। (বুখারী, হা: ৫৪৯৭, ৫৫২৪)
৬১১। ঘোড়ার গোস্ত খাওয়ার অনুমতি রয়েছে। (বুখারী, হা: ৫৫২০, ৫৫১৯, ৫৫২৪)
৬১২। খরগোশ খাওয়া বৈধ। (বুখারী, হা: ৫৫৩৫)
৬১৩। ফড়িং খাওয়া বৈধ। (বুখারী, হা: ৫৪৯৫)
৬১৪। পানির মরা মাছ খাওয়া যায়। (বুখারী, হা: ৫৪৯৩)
৬১৫। প্রাণী শিকারের উদ্দেশ্যে ঢিল ছুড়তে নিষেধ করা হয়েছে। (বুখারী, হা: ৬২২০)
৬১৬। প্রাণী শিকারের উদ্দেশ্যে পাথর নিক্ষেপ করতে বারণ করা হয়েছে।
(বুখারী, হা: ৫৪৭৯)
৬১৭। দেবদেবীর নামে জবাই করা জিনিষ খাওয়া যাবে না। (বুখারী, হা: ৫৪৯৯)
৬১৮। কে জবাই করেছে- তা না জানলে বিসমিল্লাহ বলে তা খাওয়া যাবে।
(বুখারী, হা: ৫৫০৭)
৬১৯। আহলে কিতাবের জবাই খাওয়া যাবে। (অনুচ্ছেদ- ৭২/২২)
৬২০। মহিলা ও দাসির জবাই করা জিনিস খাওয়া যাবে। (বুখারী, হা: ৫৫০৪, ৫৫০৫)
৬২১। দাঁত, হাড় ও নখ দিয়ে জবাই করা যাবে না। (বুখারী, হা: ৫৫০৩)
৬২২। যা রক্ত প্রবাহিত করে তা দিয়ে জবাই করা যায়। (বুখারী, হা: ৫৫০৬)
৬২৩। যে জন্তু পালাতে চায় তাকে যেখানে সম্ভব আঘাত করা যায়।
(বুখারী, হা: ৫৫০৯)
৬২৪। জন্তুকে কষ্ট দেয়া যাবে না। (বুখারী, হা: ৫৫১৩-১৪)
৬২৫। মৃত জন্তুর চামড়া কাজে লাগানো যায়। (বুখারী, হা: ৫৫৩১)
৬২৬। বিয়ে করা নবীদের সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৫০৬৩)
৬২৭। বিয়ের প্রতি উৎসাহ প্রদান করা বৈধ। (বুখারী, হা: ৫০৬৫, ৫০৬৯)
৬২৮। বিয়ে করতে অক্ষম হলে রোযা রাখার নির্দেশ। (বুখারী, হা: ৫০৬৬)
৬২৯। নবী ﷺ খাসি হতে নিষেধ করেছেন। (বুখারী, হা: ৫০৭১, ৫০৭৫)
৬৩০। গরীব হলেও বিয়ে করা ও উপার্জন করা উচিৎ। (বুখারী, হা: ৫০৮৭)
৬৩১। গরীবকে অবহেলা করা উচিৎ নয়। (বুখারী, হা: ৫০৯১)
৬৩২। কুমারী নারীকে বিয়ে করা উত্তম। (বুখারী, হা: ৫০৭৭, ৫০৭৯)
৬৩৩। প্রয়োজনে বিধবাকেও বিয়ে করা যায়। (বুখারী, হা: ৫০৮০)
৬৩৪। ইয়াতিম নারীদেরকে বিয়ে করলেও, তাদের মহর যথাযথভাবে আদায় করতে হবে। (বুখারী, হা: ৫০৬৪)
৬৩৫। অসৎ মেয়েদেরকে বিবাহ করা থেকে সতর্ক থাকতে হবে। (বুখারী, হা: ৫০৮২)
৬৩৬। স্বামীর সম্মান রক্ষা করতে পারবে- এমন মহিলাকে বিবাহ করা উত্তম। (বুখারী, হা: ৫০৮২)
৬৩৭। দ্বীনদারীকে প্রাধান্য দেয়া উচিৎ। (বুখারী, হা: ৫০৯০)
৬৩৮। মেয়েদেরকে ছোটকালে বিয়ে দেয়া বৈধ। (বুখারী, হা: ৫০৮১, ৫১৩৩)
৬৩৯। কোন মহিলা নিজেই তার বিয়ের প্রস্তাব পেশ করতে পারবে।
(বুখারী, হা: ৫১১৩, ৫১২০)
৬৪০। বিয়ের পূর্বে কনেকে দেখে নিতে পারবে। (বুখারী, হা: ৫১২৫)
৬৪১। মেয়ে পক্ষের অভিভাবক আগে প্রস্তাব পেশ করতে পারেন।
(বুখারী, হা: ৫১২২, ৫১২৯)
৬৪২। একজনের প্রস্তাবের উপর আরেকজন প্রস্তাব দেবে না। (বুখারী, হা: ৫১৪২)
৬৪৩। কুমারী বা বিবাহিত মহিলার অনুমতি ছাড়া বিয়ে দেয়া যাবে না।
(বুখারী, হা: ৫১৩৬)
৬৪৪। মেয়েদের ক্ষেত্রে চুপ থাকাই তার সম্মতির লক্ষণ। (বুখারী, হা: ৫১৩৭)
৬৪৫। কন্যার অসন্তুষ্টিতে বিয়ে হলে তা বাতিল হিসেবে গণ্য হবে। (বুখারী, হা: ৫১৩৮)
৬৪৬। মহর হিসেবে স্বর্ণ দেয়া যাবে। (বুখারী, হা: ৫১৪৮)
৬৪৭। মহর হিসেবে আংটি দেয়া যাবে। (বুখারী, হা: ৫১৫০)
৬৪৮। এছাড়াও অন্য জিনিস দিয়ে মহর দেয়া যাবে। (বুখারী, হা: ৫১৪৯)
৬৪৯। নারীকে বিয়ে বসতে বাধা দেয়া যাবে না। (বুখারী, হা: ৫১৩০)
৬৫০। এক সাথে সর্বোচ্চ চারটি বিয়ে করা বৈধ। (বুখারী, হা: ৫০৯৮)
৬৫১। নবী ﷺ এর এক সাথে নয়জন স্ত্রী ছিল। (বুখারী, হা: ৫০৬৭)
৬৫২। বিবাহে ওয়ালীমা করা ওয়াজিব। (বুখারী, হা: ৫১৫৫)
৬৫৩। সামান্য কিছু দিয়ে হলেও ওয়ালীমা করতে হবে। (বুখারী, হা: ৫১৭২)
৬৫৪। নবী ﷺ নিজে ওয়ালীমা করেছেন। (বুখারী, হা: ৫১৬৮, ৫১৬৯)
৬৫৫। ওয়ালীমার দাওয়াত গ্রহণ করার নির্দেশ। (বুখারী, হা: ৫১৭৩, ৫১৭৪)
৬৫৬। ওয়ালীমায় গরীবদেরকেও দাওয়াত দেয়া কর্তব্য। (বুখারী, হা: ৫১৭৭)
৬৫৭। দাওয়াত কবুলের জন্য নফল রোযা ছেড়ে দেয়া যায়। (বুখারী, হা: ৫১৭৯)
৬৫৮। দাওয়াত খেতে গিয়ে অনৈসলামিক কর্ম দেখলে ফিরে আসা যাবে।
(বুখারী, হা: ৫১৮১)
৬২৭। বিয়ের প্রতি উৎসাহ প্রদান করা বৈধ। (বুখারী, হা: ৫০৬৫, ৫০৬৯)
৬২৮। বিয়ে করতে অক্ষম হলে রোযা রাখার নির্দেশ। (বুখারী, হা: ৫০৬৬)
৬২৯। নবী ﷺ খাসি হতে নিষেধ করেছেন। (বুখারী, হা: ৫০৭১, ৫০৭৫)
৬৩০। গরীব হলেও বিয়ে করা ও উপার্জন করা উচিৎ। (বুখারী, হা: ৫০৮৭)
৬৩১। গরীবকে অবহেলা করা উচিৎ নয়। (বুখারী, হা: ৫০৯১)
৬৩২। কুমারী নারীকে বিয়ে করা উত্তম। (বুখারী, হা: ৫০৭৭, ৫০৭৯)
৬৩৩। প্রয়োজনে বিধবাকেও বিয়ে করা যায়। (বুখারী, হা: ৫০৮০)
৬৩৪। ইয়াতিম নারীদেরকে বিয়ে করলেও, তাদের মহর যথাযথভাবে আদায় করতে হবে। (বুখারী, হা: ৫০৬৪)
৬৩৫। অসৎ মেয়েদেরকে বিবাহ করা থেকে সতর্ক থাকতে হবে। (বুখারী, হা: ৫০৮২)
৬৩৬। স্বামীর সম্মান রক্ষা করতে পারবে- এমন মহিলাকে বিবাহ করা উত্তম। (বুখারী, হা: ৫০৮২)
৬৩৭। দ্বীনদারীকে প্রাধান্য দেয়া উচিৎ। (বুখারী, হা: ৫০৯০)
৬৩৮। মেয়েদেরকে ছোটকালে বিয়ে দেয়া বৈধ। (বুখারী, হা: ৫০৮১, ৫১৩৩)
৬৩৯। কোন মহিলা নিজেই তার বিয়ের প্রস্তাব পেশ করতে পারবে।
(বুখারী, হা: ৫১১৩, ৫১২০)
৬৪০। বিয়ের পূর্বে কনেকে দেখে নিতে পারবে। (বুখারী, হা: ৫১২৫)
৬৪১। মেয়ে পক্ষের অভিভাবক আগে প্রস্তাব পেশ করতে পারেন।
(বুখারী, হা: ৫১২২, ৫১২৯)
৬৪২। একজনের প্রস্তাবের উপর আরেকজন প্রস্তাব দেবে না। (বুখারী, হা: ৫১৪২)
৬৪৩। কুমারী বা বিবাহিত মহিলার অনুমতি ছাড়া বিয়ে দেয়া যাবে না।
(বুখারী, হা: ৫১৩৬)
৬৪৪। মেয়েদের ক্ষেত্রে চুপ থাকাই তার সম্মতির লক্ষণ। (বুখারী, হা: ৫১৩৭)
৬৪৫। কন্যার অসন্তুষ্টিতে বিয়ে হলে তা বাতিল হিসেবে গণ্য হবে। (বুখারী, হা: ৫১৩৮)
৬৪৬। মহর হিসেবে স্বর্ণ দেয়া যাবে। (বুখারী, হা: ৫১৪৮)
৬৪৭। মহর হিসেবে আংটি দেয়া যাবে। (বুখারী, হা: ৫১৫০)
৬৪৮। এছাড়াও অন্য জিনিস দিয়ে মহর দেয়া যাবে। (বুখারী, হা: ৫১৪৯)
৬৪৯। নারীকে বিয়ে বসতে বাধা দেয়া যাবে না। (বুখারী, হা: ৫১৩০)
৬৫০। এক সাথে সর্বোচ্চ চারটি বিয়ে করা বৈধ। (বুখারী, হা: ৫০৯৮)
৬৫১। নবী ﷺ এর এক সাথে নয়জন স্ত্রী ছিল। (বুখারী, হা: ৫০৬৭)
৬৫২। বিবাহে ওয়ালীমা করা ওয়াজিব। (বুখারী, হা: ৫১৫৫)
৬৫৩। সামান্য কিছু দিয়ে হলেও ওয়ালীমা করতে হবে। (বুখারী, হা: ৫১৭২)
৬৫৪। নবী ﷺ নিজে ওয়ালীমা করেছেন। (বুখারী, হা: ৫১৬৮, ৫১৬৯)
৬৫৫। ওয়ালীমার দাওয়াত গ্রহণ করার নির্দেশ। (বুখারী, হা: ৫১৭৩, ৫১৭৪)
৬৫৬। ওয়ালীমায় গরীবদেরকেও দাওয়াত দেয়া কর্তব্য। (বুখারী, হা: ৫১৭৭)
৬৫৭। দাওয়াত কবুলের জন্য নফল রোযা ছেড়ে দেয়া যায়। (বুখারী, হা: ৫১৭৯)
৬৫৮। দাওয়াত খেতে গিয়ে অনৈসলামিক কর্ম দেখলে ফিরে আসা যাবে।
(বুখারী, হা: ৫১৮১)
৬৫৯। স্ত্রীদের সাথে ভালো আচরণ করতে হবে ও ধৈর্য ধারণ করতে হবে।
(বুখারী, হা: ৫১৮৪)
৬৬০। স্ত্রীদের সাথে কিছুটা হাসি-ঠাট্টা করা ভালো। (বুখারী, হা: ৫১৮৭)
৬৬১। স্ত্রীর আনন্দের প্রতি নজর রাখতে হবে। (বুখারী, হা: ৫১৯০)
৬৬২। স্ত্রীর হক আদায়ের ব্যাপারে সজাগ থাকতে হবে। (বুখারী, হা: ৫১৯৯)
৬৬৩। পারিবারিক কাজে স্ত্রীকে সহযোগিতা করা উত্তম। (বুখারী, হা: ৫৩৬৩)
৬৬৪। বিয়ের শর্ত পূর্ণ করা জরুরি। (বুখারী, হা: ৫১৫১)
৬৬৫। একাধিক স্ত্রীর ক্ষেত্রে সফরকালে লটারী করা যাবে। (বুখারী, হা: ৫২১১)
৬৬৬। একই গোসলে একাধিক স্ত্রীর সাথে মিলিত হওয়া যাবে। (বুখারী, হা: ৫২১৫)
৬৬৭। বীর্য কাপড়ে লাগলে ধুয়ে নিলেই যথেষ্ট হবে। (বুখারী, হা: ২৩০)
৬৬৮। স্ত্রীর বান্ধবীর সাথে সদ্বব্যবহার করা উচিত। (বুখারী, হা: ৬০০৪)
৬৬৯। স্ত্রীর হাতে কিছু নষ্ট হয়ে গেলে অতিরিক্ত ধমকানো উচিত নয়।
(বুখারী, হা: ৫২২৫)
৬৭০। স্ত্রীকে মসজিদে যাওয়ার সুযোগ দেয়া বৈধ। (বুখারী, হা: ৫২৩৮)
৬৭১। পরিবারকে দ্বীনি শিক্ষা দেয়া উচিত। (বুখারী, হা: ৯৭)
৬৭১। স্ত্রীদেরকে নসিহত করতে হবে। (বুখারী, হা: ৩৩৩১)
৬৭২। হঠাৎ করে স্ত্রীর কাছে প্রবেশ করবে না। (বুখারী, হা: ৫২৪৪, ৫২৪৫)
৬৭৩। পরিবারের ব্যয় বহন করা জরুরি। (বুখারী, হা: ৫৩৫৫, ৫৩৫৬)
৬৭৪। স্ত্রীর মুখে লোকমা তুলে দেয়াটাও সাদকা। (বুখারী, হা: ৫৩৫৪)
৬৭৫। স্বামীর অনুপস্থিতে প্রয়োজনমত স্ত্রী খরচ করতে পারবে। (বুখারী, হা: ৫৩৫৯)
৬৭৬। স্ত্রী স্বামীর অনুমতি ছাড়াও দান করতে পারবে। (বুখারী, হা: ৫৩৬০)
(বুখারী, হা: ৫১৮৪)
৬৬০। স্ত্রীদের সাথে কিছুটা হাসি-ঠাট্টা করা ভালো। (বুখারী, হা: ৫১৮৭)
৬৬১। স্ত্রীর আনন্দের প্রতি নজর রাখতে হবে। (বুখারী, হা: ৫১৯০)
৬৬২। স্ত্রীর হক আদায়ের ব্যাপারে সজাগ থাকতে হবে। (বুখারী, হা: ৫১৯৯)
৬৬৩। পারিবারিক কাজে স্ত্রীকে সহযোগিতা করা উত্তম। (বুখারী, হা: ৫৩৬৩)
৬৬৪। বিয়ের শর্ত পূর্ণ করা জরুরি। (বুখারী, হা: ৫১৫১)
৬৬৫। একাধিক স্ত্রীর ক্ষেত্রে সফরকালে লটারী করা যাবে। (বুখারী, হা: ৫২১১)
৬৬৬। একই গোসলে একাধিক স্ত্রীর সাথে মিলিত হওয়া যাবে। (বুখারী, হা: ৫২১৫)
৬৬৭। বীর্য কাপড়ে লাগলে ধুয়ে নিলেই যথেষ্ট হবে। (বুখারী, হা: ২৩০)
৬৬৮। স্ত্রীর বান্ধবীর সাথে সদ্বব্যবহার করা উচিত। (বুখারী, হা: ৬০০৪)
৬৬৯। স্ত্রীর হাতে কিছু নষ্ট হয়ে গেলে অতিরিক্ত ধমকানো উচিত নয়।
(বুখারী, হা: ৫২২৫)
৬৭০। স্ত্রীকে মসজিদে যাওয়ার সুযোগ দেয়া বৈধ। (বুখারী, হা: ৫২৩৮)
৬৭১। পরিবারকে দ্বীনি শিক্ষা দেয়া উচিত। (বুখারী, হা: ৯৭)
৬৭১। স্ত্রীদেরকে নসিহত করতে হবে। (বুখারী, হা: ৩৩৩১)
৬৭২। হঠাৎ করে স্ত্রীর কাছে প্রবেশ করবে না। (বুখারী, হা: ৫২৪৪, ৫২৪৫)
৬৭৩। পরিবারের ব্যয় বহন করা জরুরি। (বুখারী, হা: ৫৩৫৫, ৫৩৫৬)
৬৭৪। স্ত্রীর মুখে লোকমা তুলে দেয়াটাও সাদকা। (বুখারী, হা: ৫৩৫৪)
৬৭৫। স্বামীর অনুপস্থিতে প্রয়োজনমত স্ত্রী খরচ করতে পারবে। (বুখারী, হা: ৫৩৫৯)
৬৭৬। স্ত্রী স্বামীর অনুমতি ছাড়াও দান করতে পারবে। (বুখারী, হা: ৫৩৬০)
৬৭৭। স্বামীর সম্পদ লুকিয়ে রাখবে না। (বুখারী, হা: ২৫৯০)
৬৭৮। স্ত্রী স্বামীর সম্পদ রক্ষনাবেক্ষনের দায়িত্ব পালন করবে। (বুখারী, হা: ৫২০০)
৬৭৯। স্বামীর বিছানায় অনুমতি ছাড়া অন্য পুরুষকে স্থান দেবে না। (বুখারী, হা: ৫১৯৫)
৬৮০। সন্তান ও স্বামীর প্রতি দরদ দেখাবে। (বুখারী, হা: ৫৩৬৫)
৬৮১। স্বামীর কাছে অন্য স্ত্রীর সৌন্দর্যের বর্ণনা করবে না। (বুখারী, হা: ৫২৪০)
৬৮২। স্বামীর আগমন মুহুর্তে পরিপাটি থাকবে। (বুখারী, হা: ৫২৪৭)
৬৮৩। স্বামীর বিছানায় যাওয়ার জন্য ডাকলে সাড়া দেবে। (বুখারী, হা: ৫১৯৩, ৫১৯৪)
৬৮৪। স্বামীর উপস্থিতিতে অনুমতি ছাড়া নফল রোযা রাখবে না। (বুখারী, হা: ৫১৯২)
৬৮৫। সতীনের তালাক কামনা করবে না। (বুখারী, হা: ৫১৫২)
৬৮৬। সতীনের সাথে হিংসা করবে না। (বুখারী, হা: ৫২১৯)
৬৮৭। স্বামীর প্রশংসা করবে। (বুখারী, হা: ৫১৮৯)
৬৮৮। কৃত্রিম চুল ব্যবহার করবে না। (বুখারী, হা: ৫২০৫)
৬৮৯। ন্যায় সংগতভাবে স্বামীর সম্পদ খরচ করবে। (বুখারী, হা: ৫৩৬৪)
৬৯০। স্বামীর অবাধ্যতা থেকে দূরে থাকতে হবে। (বুখারী, হা: ২৯)
৬৯১। স্বামীর অকৃতজ্ঞতা জাহান্নামে যাওয়ার কারণ হয়ে যেতে পারে।
(বুখারী, হা: ৫১৯৭)
৬৯২। স্বামীর সংসারে কাজ করবে। (বুখারী, হা: ৫৩৬১)
৬৭৮। স্ত্রী স্বামীর সম্পদ রক্ষনাবেক্ষনের দায়িত্ব পালন করবে। (বুখারী, হা: ৫২০০)
৬৭৯। স্বামীর বিছানায় অনুমতি ছাড়া অন্য পুরুষকে স্থান দেবে না। (বুখারী, হা: ৫১৯৫)
৬৮০। সন্তান ও স্বামীর প্রতি দরদ দেখাবে। (বুখারী, হা: ৫৩৬৫)
৬৮১। স্বামীর কাছে অন্য স্ত্রীর সৌন্দর্যের বর্ণনা করবে না। (বুখারী, হা: ৫২৪০)
৬৮২। স্বামীর আগমন মুহুর্তে পরিপাটি থাকবে। (বুখারী, হা: ৫২৪৭)
৬৮৩। স্বামীর বিছানায় যাওয়ার জন্য ডাকলে সাড়া দেবে। (বুখারী, হা: ৫১৯৩, ৫১৯৪)
৬৮৪। স্বামীর উপস্থিতিতে অনুমতি ছাড়া নফল রোযা রাখবে না। (বুখারী, হা: ৫১৯২)
৬৮৫। সতীনের তালাক কামনা করবে না। (বুখারী, হা: ৫১৫২)
৬৮৬। সতীনের সাথে হিংসা করবে না। (বুখারী, হা: ৫২১৯)
৬৮৭। স্বামীর প্রশংসা করবে। (বুখারী, হা: ৫১৮৯)
৬৮৮। কৃত্রিম চুল ব্যবহার করবে না। (বুখারী, হা: ৫২০৫)
৬৮৯। ন্যায় সংগতভাবে স্বামীর সম্পদ খরচ করবে। (বুখারী, হা: ৫৩৬৪)
৬৯০। স্বামীর অবাধ্যতা থেকে দূরে থাকতে হবে। (বুখারী, হা: ২৯)
৬৯১। স্বামীর অকৃতজ্ঞতা জাহান্নামে যাওয়ার কারণ হয়ে যেতে পারে।
(বুখারী, হা: ৫১৯৭)
৬৯২। স্বামীর সংসারে কাজ করবে। (বুখারী, হা: ৫৩৬১)
৬৯৩। স্ত্রীকে অন্যায়ভাবে প্রহার করতে নেই। (বুখারী, হা: ৫২০৪, ৬০৪২)
৬৯৪। নবী ﷺও পারিবারিক সমস্যায় পড়েছিলেন। (বুখারী, হা: ৫২০৩)
৬৯৫। তিনি এক মাস যাবৎ স্ত্রীদের থেকে পৃথক থেকেছেন। (বুখারী, হা: ৫২০২)
৬৯৬। নবী ﷺ এর স্ত্রীরাও তাঁর প্রতি রাগান্বিত হতেন। (বুখারী, হা: ৫২২৮)
৬৯৭। নবী ﷺও স্ত্রীদের থেকে কষ্ট পেয়েছেন। (বুখারী, হা: ৫২৬৭, ৫২৬৮)
৬৯৪। নবী ﷺও পারিবারিক সমস্যায় পড়েছিলেন। (বুখারী, হা: ৫২০৩)
৬৯৫। তিনি এক মাস যাবৎ স্ত্রীদের থেকে পৃথক থেকেছেন। (বুখারী, হা: ৫২০২)
৬৯৬। নবী ﷺ এর স্ত্রীরাও তাঁর প্রতি রাগান্বিত হতেন। (বুখারী, হা: ৫২২৮)
৬৯৭। নবী ﷺও স্ত্রীদের থেকে কষ্ট পেয়েছেন। (বুখারী, হা: ৫২৬৭, ৫২৬৮)
৬৯৮। তালাকের নিয়ম হলো মাসিক বন্ধ হলে সহবাসের পূর্বে ১ তালাক দেবে। (বুখারী, হা: ৪৯০৮, ৫২৫১)
৬৯৯। এক সাথে তিন তালাক না দিয়ে এক তালাক দেবে। (বুখারী, হা: ৫৩৩২)
৭০০। এক/দুই তালাকের পরে ইদ্দতের মধ্যে ফিরিয়ে আনতে পারে।
(বুখারী, হা: ৫৩৩১)
৭০১। হায়েযগ্রসত্ম অবস্থায় তালাক দিলেও তা প্রযোজ্য হবে। (বুখারী, হা: ৫২৫২)
৭০২। তালাকের শব্দ উচ্চারণ না করলে তালাক হয় না। (বুখারী, হা: ৫২৬৯)
৭০৩। তিন তালাকের পর প্রথম স্বামীর কাছে যেতে হলে দ্বিতীয় স্বামীর সাথে মিলন হতে হবে। (বুখারী, হা: ৫২৬১)
৬৯৯। এক সাথে তিন তালাক না দিয়ে এক তালাক দেবে। (বুখারী, হা: ৫৩৩২)
৭০০। এক/দুই তালাকের পরে ইদ্দতের মধ্যে ফিরিয়ে আনতে পারে।
(বুখারী, হা: ৫৩৩১)
৭০১। হায়েযগ্রসত্ম অবস্থায় তালাক দিলেও তা প্রযোজ্য হবে। (বুখারী, হা: ৫২৫২)
৭০২। তালাকের শব্দ উচ্চারণ না করলে তালাক হয় না। (বুখারী, হা: ৫২৬৯)
৭০৩। তিন তালাকের পর প্রথম স্বামীর কাছে যেতে হলে দ্বিতীয় স্বামীর সাথে মিলন হতে হবে। (বুখারী, হা: ৫২৬১)
৭০৪। গর্ভবতীর ইদ্দত সন্তান প্রসব হওয়া পর্যমত্ম। (বুখারী, হা: ৫৩১৯, ৪৯০৯-১০)
৭০৫। ইদ্দত শেষে বিয়ে বসতে বাধা দেয়া যাবে না। (বুখারী, হা: ৫৩৩১, ৪৫২৯)
৭০৬। ইদ্দত চলাকালে স্বামী বাছাই করতে পারে তবে বিয়ে করবে না।
(বুখারী, হা: ৫১২৪)
৭০৭। বিশেষ কারণে তালাকপ্রাপ্তা মহিলা ইদ্দতকালে পিত্রালয়ে যেতে পারবে। (বুখারী, হা: ৫৩২৫)
৭০৮। স্বামীর মৃত্যু হলে চার মাস দশ দিন ইদ্দত পালন করবে।
(বুখারী, হা: ৫৩৩৪-৩৫)
৭০৯। ইদ্দতকালীন সময় খুশবু ব্যবহার করবে না। (বুখারী, হা: ৫৩৩৬, ৫৩৩৭)
৭১০। রঙ্গীন কাপড় পড়বে না। (বুখারী, হা: ৫৩৪১)
৭১১। স্বামীর বাড়ী থেকে তাকে বের করে দেয়া যাবে না। (বুখারী, হা: ৫৩৪৪)
৭১২। স্বামী ছাড়া অন্যের জন্য তিন দিনের বেশি শোক পালন করা বৈধ নয়। (বুখারী, হা: ৫৩৩৯)
৭০৫। ইদ্দত শেষে বিয়ে বসতে বাধা দেয়া যাবে না। (বুখারী, হা: ৫৩৩১, ৪৫২৯)
৭০৬। ইদ্দত চলাকালে স্বামী বাছাই করতে পারে তবে বিয়ে করবে না।
(বুখারী, হা: ৫১২৪)
৭০৭। বিশেষ কারণে তালাকপ্রাপ্তা মহিলা ইদ্দতকালে পিত্রালয়ে যেতে পারবে। (বুখারী, হা: ৫৩২৫)
৭০৮। স্বামীর মৃত্যু হলে চার মাস দশ দিন ইদ্দত পালন করবে।
(বুখারী, হা: ৫৩৩৪-৩৫)
৭০৯। ইদ্দতকালীন সময় খুশবু ব্যবহার করবে না। (বুখারী, হা: ৫৩৩৬, ৫৩৩৭)
৭১০। রঙ্গীন কাপড় পড়বে না। (বুখারী, হা: ৫৩৪১)
৭১১। স্বামীর বাড়ী থেকে তাকে বের করে দেয়া যাবে না। (বুখারী, হা: ৫৩৪৪)
৭১২। স্বামী ছাড়া অন্যের জন্য তিন দিনের বেশি শোক পালন করা বৈধ নয়। (বুখারী, হা: ৫৩৩৯)
৭১৩। সন্তানের জন্য খরচ করার সওয়াব অনেক। (বুখারী, হা: ৫৩৬৯)
৭১৪। ছোটদেরকে আদর করা উচিত। (বুখারী, হা: ৫৯৯৮, ৫৯৯৯)
৭১৫। নবী ﷺ বাচ্চাদেরকে চুমো দিতেন। (বুখারী, হা: ৫৯৯৭)
৭১৬। নবী ﷺ শিশুদেরকে কোলে নিতেন। (বুখারী, হা: ৬০০২)
৭১৭। সন্তানকে হত্যা করা মহাপাপ। (বুখারী হা: ৬০০১)
৭১৮। কন্যা সন্তান লালন-পালনের জন্য অনেক পুরস্কার রয়েছে। (বুখারী, হা: ৫৯৯৫)
৭১৯। সন্তান মারা যাওয়ার পর ধৈর্যধারণ করলে অনেক সওয়াব রয়েছে।
(বুখারী, হা: ১২৪৮)
৭২০। সন্তান মারা গেলে স্বামীকে সান্ত্বনা দেবে। (বুখারী, হা: ৫৪৭০)
৭২১। সন্তানদের মধ্যে বৈষম্য করা যাবে না। (বুখারী, হা: ২৫৮৬)
৭২২। শিশুদের জন্ম হলে তার সুন্দর নাম রাখা ও মুখে কিছু চিবিয়ে দেয়া কর্তব্য। (বুখারী, হা: ৫৪৬৭)
৭২৩। নবজাত শিশুর আক্বিকা করা পিতা মাতার দায়িত্ব। (বুখারী, হা: ৫৪৭১)
৭১৪। ছোটদেরকে আদর করা উচিত। (বুখারী, হা: ৫৯৯৮, ৫৯৯৯)
৭১৫। নবী ﷺ বাচ্চাদেরকে চুমো দিতেন। (বুখারী, হা: ৫৯৯৭)
৭১৬। নবী ﷺ শিশুদেরকে কোলে নিতেন। (বুখারী, হা: ৬০০২)
৭১৭। সন্তানকে হত্যা করা মহাপাপ। (বুখারী হা: ৬০০১)
৭১৮। কন্যা সন্তান লালন-পালনের জন্য অনেক পুরস্কার রয়েছে। (বুখারী, হা: ৫৯৯৫)
৭১৯। সন্তান মারা যাওয়ার পর ধৈর্যধারণ করলে অনেক সওয়াব রয়েছে।
(বুখারী, হা: ১২৪৮)
৭২০। সন্তান মারা গেলে স্বামীকে সান্ত্বনা দেবে। (বুখারী, হা: ৫৪৭০)
৭২১। সন্তানদের মধ্যে বৈষম্য করা যাবে না। (বুখারী, হা: ২৫৮৬)
৭২২। শিশুদের জন্ম হলে তার সুন্দর নাম রাখা ও মুখে কিছু চিবিয়ে দেয়া কর্তব্য। (বুখারী, হা: ৫৪৬৭)
৭২৩। নবজাত শিশুর আক্বিকা করা পিতা মাতার দায়িত্ব। (বুখারী, হা: ৫৪৭১)
৭২৪। দেবরের সাথে পর্দা করতে হবে। (বুখারী, হা: ৫২৩২)
৭২৫। মুহরিম ছাড়া মহিলাদের একা সফর করতে নেই। (বুখারী, হা: ৫২৩৩)
৭২৬। প্রয়োজনে অসহায় মহিলার ফরিয়াদ শোনা যাবে। (বুখারী, হা: ৪১৬১)
৭২৭। যারা বালেগ হয়নি তাদের সামনে যাওয়া যায়। (বুখারী, হা: ৫২৪৯)
৭২৮। পর্দার ক্ষেত্রে মানুষকে সহযোগিতা করা উচিত। (বুখারী, হা: ৬১৮৫)
৭২৯। বিভিন্ন অঙ্গের মাধ্যমেও যিনা হয়। (বুখারী, হা: ৬২৪৩)
৭৩০। পর নারীর দিকে তাকানো বৈধ নয়। (বুখারী, হা: ৬২২৮)
৭২৫। মুহরিম ছাড়া মহিলাদের একা সফর করতে নেই। (বুখারী, হা: ৫২৩৩)
৭২৬। প্রয়োজনে অসহায় মহিলার ফরিয়াদ শোনা যাবে। (বুখারী, হা: ৪১৬১)
৭২৭। যারা বালেগ হয়নি তাদের সামনে যাওয়া যায়। (বুখারী, হা: ৫২৪৯)
৭২৮। পর্দার ক্ষেত্রে মানুষকে সহযোগিতা করা উচিত। (বুখারী, হা: ৬১৮৫)
৭২৯। বিভিন্ন অঙ্গের মাধ্যমেও যিনা হয়। (বুখারী, হা: ৬২৪৩)
৭৩০। পর নারীর দিকে তাকানো বৈধ নয়। (বুখারী, হা: ৬২২৮)
৭৩১। পরিচিত-অপরিচিত সবাইকে সালাম দিতে হবে। (বুখারী, হা: ৬২৩৬)
৭৩২। ছোটরা বড়দেরকে সালাম দেবে। (বুখারী, হা: ৬২৩৪)
৭৩৩। কম লোক বেশি লোকদের সালাম দেবে। (বুখারী, হা: ৬২৩১)
৭৩৪। আরোহী ব্যক্তি পথচারীকে সালাম দেবে। (বুখারী, হা: ৬২৩২)
৭৩৫। পথচারী উপবিষ্ট ব্যক্তিকে সালাম দেবে। (বুখারী, হা: ৬২৩৩)
৭৩৬। বৃদ্ধ মহিলাকে সালাম দেয়া যায়। (বুখারী, হা: ৬২৪৮)
৭৩৭। নবী ﷺ শিশুদেরকেও সালাম দিতেন। (বুখারী, হা: ৬২৪৭)
৭৩৮। যে প্রথমে সালাম দেয় সেই উত্তম। (বুখারী, হা: ৬২৩৭)
৭৩২। ছোটরা বড়দেরকে সালাম দেবে। (বুখারী, হা: ৬২৩৪)
৭৩৩। কম লোক বেশি লোকদের সালাম দেবে। (বুখারী, হা: ৬২৩১)
৭৩৪। আরোহী ব্যক্তি পথচারীকে সালাম দেবে। (বুখারী, হা: ৬২৩২)
৭৩৫। পথচারী উপবিষ্ট ব্যক্তিকে সালাম দেবে। (বুখারী, হা: ৬২৩৩)
৭৩৬। বৃদ্ধ মহিলাকে সালাম দেয়া যায়। (বুখারী, হা: ৬২৪৮)
৭৩৭। নবী ﷺ শিশুদেরকেও সালাম দিতেন। (বুখারী, হা: ৬২৪৭)
৭৩৮। যে প্রথমে সালাম দেয় সেই উত্তম। (বুখারী, হা: ৬২৩৭)
৭৩৯। কারো বাড়িতে প্রবেশের আগে অনুমতি নিতে হবে। (বুখারী, হা: ৬২৪৫)
৭৪০। সর্বোচ্চ তিন বার অনুমতি চাওয়া যাবে। (বুখারী, হা: ৬২৪৪)
৭৪১। সাহাবীরা অনুমতি চেয়ে প্রবেশ করতেন। (বুখারী, হা: ৬২৪৬)
৭৪২। ‘‘আমি’’ না বলে নাম বলে পরিচয় দিতে হবে। (বুখারী, হা: ৬২৫০)
৭৪৩। কারো ঘরে উঁকি দেয়া মারাত্মক অপরাধ। (বুখারী, হা: ৬২৪২)
৭৪৪। চোখের কারণেই অনুমতির বিধান দেয়া হয়েছে। (বুখারী, হা: ৬২৪১)
৭৪০। সর্বোচ্চ তিন বার অনুমতি চাওয়া যাবে। (বুখারী, হা: ৬২৪৪)
৭৪১। সাহাবীরা অনুমতি চেয়ে প্রবেশ করতেন। (বুখারী, হা: ৬২৪৬)
৭৪২। ‘‘আমি’’ না বলে নাম বলে পরিচয় দিতে হবে। (বুখারী, হা: ৬২৫০)
৭৪৩। কারো ঘরে উঁকি দেয়া মারাত্মক অপরাধ। (বুখারী, হা: ৬২৪২)
৭৪৪। চোখের কারণেই অনুমতির বিধান দেয়া হয়েছে। (বুখারী, হা: ৬২৪১)
৭৪৫। বিছানা ঝেড়ে শোয়া সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৬৩২০)
৭৪৬। ঘুমানোর সময় বাতি নিভাবে। (বুখারী, হা: ৬২৯৩-৯৫)
৭৪৭। ঘুমানোর সময় দরজা বন্ধ করবে। (বুখারী, হা: ৬২৯৬)
৭৪৮। ঘুমানোর সময় তাসবীহ পাঠ করবে। (বুখারী, হা: ৬৩১৮)
৭৪৯। কুরআনের শেষ ৩টি সূরা পাঠ করবে। (বুখারী, হা: ৬৩১৯)
৭৫০। ডান কাতে শোয়া সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৬৩১০)
৭৫১। ডান গালের নিচে হাত রাখা সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৬৩১৪)
৭৫২। শোয়ার সময় দু‘আ পাঠ করা সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৬৩১৪)
৭৫৩। মসজিদে কাইলুল্লাহ/দ্বিপ্রাহরিক বিশ্রাম করা যায়। (বুখারী, হা: ৬২৮০)
৭৪৬। ঘুমানোর সময় বাতি নিভাবে। (বুখারী, হা: ৬২৯৩-৯৫)
৭৪৭। ঘুমানোর সময় দরজা বন্ধ করবে। (বুখারী, হা: ৬২৯৬)
৭৪৮। ঘুমানোর সময় তাসবীহ পাঠ করবে। (বুখারী, হা: ৬৩১৮)
৭৪৯। কুরআনের শেষ ৩টি সূরা পাঠ করবে। (বুখারী, হা: ৬৩১৯)
৭৫০। ডান কাতে শোয়া সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৬৩১০)
৭৫১। ডান গালের নিচে হাত রাখা সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৬৩১৪)
৭৫২। শোয়ার সময় দু‘আ পাঠ করা সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৬৩১৪)
৭৫৩। মসজিদে কাইলুল্লাহ/দ্বিপ্রাহরিক বিশ্রাম করা যায়। (বুখারী, হা: ৬২৮০)
৭৫৫। বিস্মিল্লাহ বলে ডান হাতে খাবে। (বুখারী, হা: ৫৩৭৬)
৭৫৬। খাওয়া-দাওয়া ও সবকাজে ডান দিকের গুরুত্ব দেয়া। (বুখারী, হা: ৫৩৮০)
৭৫৭। এক সাথে বেশি খাবার মুখে দিতে নেই। (বুখারী, হা: ৫৪৪৬)
৭৫৮। খাদিমকে সাথে বসানো অথবা কিছু দেয়া। (বুখারী, হা: ৫৪৬০)
৭৫৯। নবী ﷺ টেবিলের উপর খেতেন না, দস্তর খানার উপর খেতেন।
(বুখারী, হা: ৫৩৮৬, ৫৩৮৭)
৭৬০। নবী ﷺ খাবার না চিনে খেতেন না। (বুখারী, হা: ৫৩৯১)
৭৬১। নবী ﷺ হেলান দিয়ে খেতেন না। (বুখারী, হা: ৫৩৯৮, ৫৩৯৯)
৭৬২। নবী ﷺ কোন খাদ্যের দোষ বের করতেন না। (বুখারী, হা: ৫৪০৯)
৭৬৩। নবী ﷺ লাউ পছন্দ করতেন। (বুখারী, হা: ৫৪২০)
৭৬৪। নবী ﷺ মুরগীর গোস্ত খেয়েছেন। (বুখারী, হা: ৫৫১৭)
৭৬৫। নবী ﷺ হালুয়া ও মধু খেতে ভালোবাসতেন। (বুখারী, হা: ৫৪৩১)
৭৬৬। প্রতিদিন সকালে সাতটি আযওয়া নামক খেজুর খাওয়ার উপকারিতা অনেক। (বুখারী, হা: ৫৪৪৫)
৭৬৭। হাতের আঙ্গুল চেটে খাওয়া সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৫৪৫৬)
৭৬৮। খাবার শেষে পাঞ্জা, বাজু অথবা পায়ের মধ্যে হাত মাসেহ করা যায়।
(বুখারী, হা: ৫৪৫৭)
৭৬৯। গন্ধযুক্ত জিনিস খেয়ে মসজিদে যেতে নেই। (বুখারী, হা: ৫৪৫২)
৭৭০। সোনা-রূপার পাত্রে আহার করতে নিষেধ করা হয়েছে। (বুখারী, হা: ৫৪২৬)
৭৭১। একজনের খাবার দু’জনের জন্য এবং দু‘জনের খাবার তিন জনের জন্য যথেষ্ট হয়। (বুখারী, হা: ৫৩৯২)
৭৭২। সাথি অসমত্মুষ্ট না হলে পছন্দের খাবার নিয়ে খাওয়া যায়। (বুখারী, হা: ৫৩৭৯)
৭৭৩। মুমিনগণ কখনো কাফিরদের মত কেবল খাওয়া-পরাকে লক্ষ্যস্থল বানাবে না। (বুখারী, হা: ৫৩৯৩)
৭৭৪। খাদ্যবস্ত্ত ঢেকে রাখা উত্তম। (বুখারী, হা: ৫৬০৬)
৭৭৫। মেহমানকে খাওয়ানোতে বরকত হয়। (বুখারী, হা: ৫৩৮১)
৭৭৬। ছোটরা বড়দের খেদমত করবে। (বুখারী, হা: ৫৬২২)
৭৭৭। খাবার শেষে উঠে যাবে কাউকে কষ্ট দেবে না।
(সূরা আহযাব- ৫৩; বুখারী, হা: ৫৪৬৬)
৭৫৬। খাওয়া-দাওয়া ও সবকাজে ডান দিকের গুরুত্ব দেয়া। (বুখারী, হা: ৫৩৮০)
৭৫৭। এক সাথে বেশি খাবার মুখে দিতে নেই। (বুখারী, হা: ৫৪৪৬)
৭৫৮। খাদিমকে সাথে বসানো অথবা কিছু দেয়া। (বুখারী, হা: ৫৪৬০)
৭৫৯। নবী ﷺ টেবিলের উপর খেতেন না, দস্তর খানার উপর খেতেন।
(বুখারী, হা: ৫৩৮৬, ৫৩৮৭)
৭৬০। নবী ﷺ খাবার না চিনে খেতেন না। (বুখারী, হা: ৫৩৯১)
৭৬১। নবী ﷺ হেলান দিয়ে খেতেন না। (বুখারী, হা: ৫৩৯৮, ৫৩৯৯)
৭৬২। নবী ﷺ কোন খাদ্যের দোষ বের করতেন না। (বুখারী, হা: ৫৪০৯)
৭৬৩। নবী ﷺ লাউ পছন্দ করতেন। (বুখারী, হা: ৫৪২০)
৭৬৪। নবী ﷺ মুরগীর গোস্ত খেয়েছেন। (বুখারী, হা: ৫৫১৭)
৭৬৫। নবী ﷺ হালুয়া ও মধু খেতে ভালোবাসতেন। (বুখারী, হা: ৫৪৩১)
৭৬৬। প্রতিদিন সকালে সাতটি আযওয়া নামক খেজুর খাওয়ার উপকারিতা অনেক। (বুখারী, হা: ৫৪৪৫)
৭৬৭। হাতের আঙ্গুল চেটে খাওয়া সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৫৪৫৬)
৭৬৮। খাবার শেষে পাঞ্জা, বাজু অথবা পায়ের মধ্যে হাত মাসেহ করা যায়।
(বুখারী, হা: ৫৪৫৭)
৭৬৯। গন্ধযুক্ত জিনিস খেয়ে মসজিদে যেতে নেই। (বুখারী, হা: ৫৪৫২)
৭৭০। সোনা-রূপার পাত্রে আহার করতে নিষেধ করা হয়েছে। (বুখারী, হা: ৫৪২৬)
৭৭১। একজনের খাবার দু’জনের জন্য এবং দু‘জনের খাবার তিন জনের জন্য যথেষ্ট হয়। (বুখারী, হা: ৫৩৯২)
৭৭২। সাথি অসমত্মুষ্ট না হলে পছন্দের খাবার নিয়ে খাওয়া যায়। (বুখারী, হা: ৫৩৭৯)
৭৭৩। মুমিনগণ কখনো কাফিরদের মত কেবল খাওয়া-পরাকে লক্ষ্যস্থল বানাবে না। (বুখারী, হা: ৫৩৯৩)
৭৭৪। খাদ্যবস্ত্ত ঢেকে রাখা উত্তম। (বুখারী, হা: ৫৬০৬)
৭৭৫। মেহমানকে খাওয়ানোতে বরকত হয়। (বুখারী, হা: ৫৩৮১)
৭৭৬। ছোটরা বড়দের খেদমত করবে। (বুখারী, হা: ৫৬২২)
৭৭৭। খাবার শেষে উঠে যাবে কাউকে কষ্ট দেবে না।
(সূরা আহযাব- ৫৩; বুখারী, হা: ৫৪৬৬)
৭৭৮। পেয়ালাতে পান করা যায়। (বুখারী, হা: ৫৬৩৬)
৭৭৯। নবী ﷺ পাত্র মেরামত করেছেন। (বুখারী, হা: ৫৬৩৮)
৭৮০। সোনা-রূপার পাত্র ব্যবহার করা নিষেধ। (বুখারী, হা: ৫৬৩২, ৫৬৩৩-৩৪)
৭৮১। পাত্রে মুখ লাগিয়ে পান করতে নেই। (বুখারী, হা: ৫৬২৫, ৫৬২৬)
৭৮২। পাত্রের মধ্যে নিঃশ্বাস ফেলা যাবে না। (বুখারী, হা: ৫৬৩০)
৭৮৩। ২/৩ নিঃশ্বাসে পান করা সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৫৬৩১)
৭৮৪। নবী ﷺ মধু পছন্দ করতেন। (বুখারী, হা: ৫৫৯৯)
৭৮৫। দুধ পান করার পর কুলি করা উত্তম। (বুখারী, হা: ৫৬০৯)
৭৮৬। দুধের সাথে পানি মিশিয়ে খাওয়া যায়। (বুখারী, হা: ৫৬১২)
৭৮৭। দাঁড়িয়ে পান করা বৈধ। (বুখারী, হা: ৫৬১৫)
৭৮৮। নবী ﷺ যমযমের পানি দাঁড়িয়ে পান করেছেন। (বুখারী, হা: ৫৬১৭)
৭৮৯। রাত্রে ঘুমানোর সময় পাত্রের মুখ বন্ধ করে রাখা উচিত। (বুখারী, হা: ৫৬২৩)
৭৭৯। নবী ﷺ পাত্র মেরামত করেছেন। (বুখারী, হা: ৫৬৩৮)
৭৮০। সোনা-রূপার পাত্র ব্যবহার করা নিষেধ। (বুখারী, হা: ৫৬৩২, ৫৬৩৩-৩৪)
৭৮১। পাত্রে মুখ লাগিয়ে পান করতে নেই। (বুখারী, হা: ৫৬২৫, ৫৬২৬)
৭৮২। পাত্রের মধ্যে নিঃশ্বাস ফেলা যাবে না। (বুখারী, হা: ৫৬৩০)
৭৮৩। ২/৩ নিঃশ্বাসে পান করা সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৫৬৩১)
৭৮৪। নবী ﷺ মধু পছন্দ করতেন। (বুখারী, হা: ৫৫৯৯)
৭৮৫। দুধ পান করার পর কুলি করা উত্তম। (বুখারী, হা: ৫৬০৯)
৭৮৬। দুধের সাথে পানি মিশিয়ে খাওয়া যায়। (বুখারী, হা: ৫৬১২)
৭৮৭। দাঁড়িয়ে পান করা বৈধ। (বুখারী, হা: ৫৬১৫)
৭৮৮। নবী ﷺ যমযমের পানি দাঁড়িয়ে পান করেছেন। (বুখারী, হা: ৫৬১৭)
৭৮৯। রাত্রে ঘুমানোর সময় পাত্রের মুখ বন্ধ করে রাখা উচিত। (বুখারী, হা: ৫৬২৩)
৭৯০। লুঙ্গি ও পায়জামা পরিধান করা বৈধ। (বুখারী, হা: ৫৮০৪)
৭৯১। নবী ﷺ জুববা পরিধান করতেন। (বুখারী, হা: ৫৭৯৮)
৭৯২। নবী ﷺ চাদর পরিধান করতেন। (বুখারী, হা: ৫৮০৯)
৭৯৩। নবী ﷺ ইয়ামেনী চাদর পছন্দ করতেন। (বুখারী, হা: ৫৮১৪)
৭৯৪। নবী ﷺ লুঙ্গি ব্যবহার করতেন। (বুখারী, হা: ৫৮১৮)
৭৯৫। নবী ﷺ লাল কাপড় পরিধান করতেন। (বুখারী, হা: ৫৮৪৮)
৭৯৬। নবী ﷺ লৌহ শিরস্ত্রান পরিধান করতেন। (বুখারী, হা: ৫৮০৮)
৭৯৭। নবী ﷺ বেশি কারুকার্যপূর্ণ পোশাক পরিধান করতেন না। (বুখারী, হা: ৫৮১৭)
৭৯৮। এমনভাবে কাপড় পরিধান করা নিষেধ, যাতে লজ্জাস্থান প্রকাশিত হয়ে যায়। (বুখারী, হা: ৫৮১৯)
৭৯৯। রেশমের পোশাক পরিধান করা নিষেধ। (বুখারী, হা: ৫৮২৮-৩১)
৮০০। মহিলারা রেশম পরিধান করতে পারে। (বুখারী, হা: ৫৮৪০, ৫৮৪২)
৮০১। টাখনোর নিচে কাপড় পরিধান করার পরিণাম ভয়াবহ। (বুখারী, হা: ৫৭৮৩)
৮০২। টাখনোর নিচে কাপড় পরিধান করা জাহান্নামে যাওয়ার কারণ। (বুখারী, হা: ৫৭৮৭)
৮০৩। আল্লাহ তা‘আলা এমন ব্যক্তির দিকে দয়ার দৃষ্টিতে তাকান না। (বুখারী, হা: ৫৭৮৮)
৮০৪। পোশাক পরিধান করে অহংকার প্রদর্শনকারী ব্যক্তিকে মাটির নিচে ধসিয়ে দেয়া হয়েছে। (বুখারী, হা: ৫৭৮৯)
৮০৫। এক ব্যক্তির লুঙ্গি গোড়ালীর নিচে যাওয়াতে তাকেও ধসিয়ে দেয়া হয়েছে। (বুখারী, হা: ৫৭৯০)
৮০৬। নবী ﷺ হলুদ রং ও পশমহীন চামড়ার জুতা ব্যবহার করেছেন।
(বুখারী, হা: ৫৮৫১)
৮০৭। নবী ﷺ জুতা পরিধান করতেন। (বুখারী, হা: ৫৮৫০)
৮০৮। নবী ﷺ জুতা পরিধান করার সময় ডান দিক থেকে শুরু করতেন।
(বুখারী, হা: ৫৮৫৪)
৮০৯। এক জুতা পরিধান করে হাঁটা উচিত নয়। (বুখারী, হা: ৫৮৫৬)
৮১০। নবী ﷺ আংটি পরতেন। (বুখারী, হা: ৫৫৬৬, ৫৮৭০)
৮১১। স্বর্ণের আংটি পরিধান করা নিষিদ্ধ। (বুখারী, হা: ৫৮৬৩-৬৪)
৮১২। মহিলারাও আংটি পরিধান করতে পারবে। (বুখারী, হা: ৫৮৮০)
৮১৩। মহিলারা হার ও মালা পরিধান করতে পারবে। (বুখারী, হা: ৫৮৮১-৮২)
৮১৪। নারী-পুরুষ একে অপরের বেশ ধারণ করা হারাম। (বুখারী, হা: ৫৮৮৫-৮৭)
৭৯১। নবী ﷺ জুববা পরিধান করতেন। (বুখারী, হা: ৫৭৯৮)
৭৯২। নবী ﷺ চাদর পরিধান করতেন। (বুখারী, হা: ৫৮০৯)
৭৯৩। নবী ﷺ ইয়ামেনী চাদর পছন্দ করতেন। (বুখারী, হা: ৫৮১৪)
৭৯৪। নবী ﷺ লুঙ্গি ব্যবহার করতেন। (বুখারী, হা: ৫৮১৮)
৭৯৫। নবী ﷺ লাল কাপড় পরিধান করতেন। (বুখারী, হা: ৫৮৪৮)
৭৯৬। নবী ﷺ লৌহ শিরস্ত্রান পরিধান করতেন। (বুখারী, হা: ৫৮০৮)
৭৯৭। নবী ﷺ বেশি কারুকার্যপূর্ণ পোশাক পরিধান করতেন না। (বুখারী, হা: ৫৮১৭)
৭৯৮। এমনভাবে কাপড় পরিধান করা নিষেধ, যাতে লজ্জাস্থান প্রকাশিত হয়ে যায়। (বুখারী, হা: ৫৮১৯)
৭৯৯। রেশমের পোশাক পরিধান করা নিষেধ। (বুখারী, হা: ৫৮২৮-৩১)
৮০০। মহিলারা রেশম পরিধান করতে পারে। (বুখারী, হা: ৫৮৪০, ৫৮৪২)
৮০১। টাখনোর নিচে কাপড় পরিধান করার পরিণাম ভয়াবহ। (বুখারী, হা: ৫৭৮৩)
৮০২। টাখনোর নিচে কাপড় পরিধান করা জাহান্নামে যাওয়ার কারণ। (বুখারী, হা: ৫৭৮৭)
৮০৩। আল্লাহ তা‘আলা এমন ব্যক্তির দিকে দয়ার দৃষ্টিতে তাকান না। (বুখারী, হা: ৫৭৮৮)
৮০৪। পোশাক পরিধান করে অহংকার প্রদর্শনকারী ব্যক্তিকে মাটির নিচে ধসিয়ে দেয়া হয়েছে। (বুখারী, হা: ৫৭৮৯)
৮০৫। এক ব্যক্তির লুঙ্গি গোড়ালীর নিচে যাওয়াতে তাকেও ধসিয়ে দেয়া হয়েছে। (বুখারী, হা: ৫৭৯০)
৮০৬। নবী ﷺ হলুদ রং ও পশমহীন চামড়ার জুতা ব্যবহার করেছেন।
(বুখারী, হা: ৫৮৫১)
৮০৭। নবী ﷺ জুতা পরিধান করতেন। (বুখারী, হা: ৫৮৫০)
৮০৮। নবী ﷺ জুতা পরিধান করার সময় ডান দিক থেকে শুরু করতেন।
(বুখারী, হা: ৫৮৫৪)
৮০৯। এক জুতা পরিধান করে হাঁটা উচিত নয়। (বুখারী, হা: ৫৮৫৬)
৮১০। নবী ﷺ আংটি পরতেন। (বুখারী, হা: ৫৫৬৬, ৫৮৭০)
৮১১। স্বর্ণের আংটি পরিধান করা নিষিদ্ধ। (বুখারী, হা: ৫৮৬৩-৬৪)
৮১২। মহিলারাও আংটি পরিধান করতে পারবে। (বুখারী, হা: ৫৮৮০)
৮১৩। মহিলারা হার ও মালা পরিধান করতে পারবে। (বুখারী, হা: ৫৮৮১-৮২)
৮১৪। নারী-পুরুষ একে অপরের বেশ ধারণ করা হারাম। (বুখারী, হা: ৫৮৮৫-৮৭)
৮১৫। দাড়ি লম্বা করা সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৫৮৯২, ৫৮৯৩)
৮১৬। গোঁফ ছোট করা সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৫৮৮৮)
৮১৭। বগল ও নাভীর নিচের লোম কাটা সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৫৮৮৯)
৮১৮। নখ কাটা সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৫৮৯০)
৮১৯। খাতনা করা সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৫৮৯১)
৮২০। বাবরী চুল রাখা সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৫৯০১, ৫৯০৪, ৫৯০৫)
৮২১। চুলে সিঁথি কাটা যাবে। (বুখারী, হা: ৫৯১৭)
৮২২। চুল আঁচড়ানোর জন্য চিরুনী ব্যবহার করা যাবে। (বুখারী, হা: ৫৯২৪, ৫৯২৬)
৮২৩। খিযাব ব্যবহার করা যাবে। (বুখারী, হা: ৫৮৯৭, ৫৮৯৯)
৮২৪। চুলে জট করা নিষেধ। (বুখারী, হা: ৫৯১৪)
৮২৫। মাথার চুলের এক পার্শ্ব কাটা ও অন্য পার্শ্ব রেখে দেয়া নিষেধ।
(বুখারী, হা: ৫৯২০)
৮২৬। পরের চুল ব্যবহার করা নিষেধ। (বুখারী, হা: ৫৯৩২)
৮২৭। শরীরে কিছু আঁকা, ভ্রূ তোলা ও দাঁত সরু করা নিষেধ।
(বুখারী, হা: ৫৯৩১, ৫৯৪৭)
৮২৮। সুগন্ধি ব্যবহার করা সুন্নত। (বুখারী, হা: ৫৯২২, ৫৯২৩)
৮২৯। সুগন্ধি ফিরিয়ে দেয়া উচিত নয়। (বুখারী, হা: ৫৯২৯)
৮১৬। গোঁফ ছোট করা সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৫৮৮৮)
৮১৭। বগল ও নাভীর নিচের লোম কাটা সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৫৮৮৯)
৮১৮। নখ কাটা সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৫৮৯০)
৮১৯। খাতনা করা সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৫৮৯১)
৮২০। বাবরী চুল রাখা সুন্নাত। (বুখারী, হা: ৫৯০১, ৫৯০৪, ৫৯০৫)
৮২১। চুলে সিঁথি কাটা যাবে। (বুখারী, হা: ৫৯১৭)
৮২২। চুল আঁচড়ানোর জন্য চিরুনী ব্যবহার করা যাবে। (বুখারী, হা: ৫৯২৪, ৫৯২৬)
৮২৩। খিযাব ব্যবহার করা যাবে। (বুখারী, হা: ৫৮৯৭, ৫৮৯৯)
৮২৪। চুলে জট করা নিষেধ। (বুখারী, হা: ৫৯১৪)
৮২৫। মাথার চুলের এক পার্শ্ব কাটা ও অন্য পার্শ্ব রেখে দেয়া নিষেধ।
(বুখারী, হা: ৫৯২০)
৮২৬। পরের চুল ব্যবহার করা নিষেধ। (বুখারী, হা: ৫৯৩২)
৮২৭। শরীরে কিছু আঁকা, ভ্রূ তোলা ও দাঁত সরু করা নিষেধ।
(বুখারী, হা: ৫৯৩১, ৫৯৪৭)
৮২৮। সুগন্ধি ব্যবহার করা সুন্নত। (বুখারী, হা: ৫৯২২, ৫৯২৩)
৮২৯। সুগন্ধি ফিরিয়ে দেয়া উচিত নয়। (বুখারী, হা: ৫৯২৯)
৮৩০। রোগ ও বিপদাপদের দ্বারা পাপ দূর হয়। (বুখারী, হা: ৫৬৪০, ৫৬৪১)
৮৩১। মুমিনের উপর বিপদাপদ আসতে পারে। (বুখারী, হা: ৫৬৪৩, ৫৬৪৪)
৮৩২। আল্লাহ যার কল্যাণ চান তাকে বিপদে ফেলে দেন। (বুখারী, হা: ৫৬৪৫)
৮৩৩। নবী ﷺও রোগের যন্ত্রনা ভোগ করেছেন। (বুখারী, হা: ৫৬৪৬, ৫৬৪৭)
৮৩৪। নবীরা সবচেয়ে বেশি পরীক্ষার সম্মুখীন হয়েছেন। (বুখারী, হা: ৫৬৪৮)
৮৩৫। নবী ﷺ পায়ে হেঁটে রোগীকে দেখতে যেতেন। (বুখারী, হা: ৫৬৫১, ৫৬৬৪)
৮৩৬। নবী ﷺ অমুসলিম রোগীকেও দেখতে যেতেন। (বুখারী, হা: ৫৬৫৭)
৮৩৭। নবী ﷺ রোগীর শরীরে হাত বুলাতেন। (বুখারী, হা: ৫৫৫৯)
৮৩৮। রোগীর জন্য শান্তনামূলক কথা বলা উচিত। (বুখারী, হা: ৫৬৬১)
৮৩৯। দু‘আর জন্য রোগীকে কারো কাছে নিয়ে যাওয়া যায়। (বুখারী, হা: ৫৬৭৫)
৮৪০। রোগের কথা প্রকাশ করা যায়। (বুখারী, হা: ৫৬৬৫)
৮৪১। মৃত্যু কামনা করা নিষেধ। (বুখারী, হা: ৫৬৭১, ৫৬৭৩)
৮৩১। মুমিনের উপর বিপদাপদ আসতে পারে। (বুখারী, হা: ৫৬৪৩, ৫৬৪৪)
৮৩২। আল্লাহ যার কল্যাণ চান তাকে বিপদে ফেলে দেন। (বুখারী, হা: ৫৬৪৫)
৮৩৩। নবী ﷺও রোগের যন্ত্রনা ভোগ করেছেন। (বুখারী, হা: ৫৬৪৬, ৫৬৪৭)
৮৩৪। নবীরা সবচেয়ে বেশি পরীক্ষার সম্মুখীন হয়েছেন। (বুখারী, হা: ৫৬৪৮)
৮৩৫। নবী ﷺ পায়ে হেঁটে রোগীকে দেখতে যেতেন। (বুখারী, হা: ৫৬৫১, ৫৬৬৪)
৮৩৬। নবী ﷺ অমুসলিম রোগীকেও দেখতে যেতেন। (বুখারী, হা: ৫৬৫৭)
৮৩৭। নবী ﷺ রোগীর শরীরে হাত বুলাতেন। (বুখারী, হা: ৫৫৫৯)
৮৩৮। রোগীর জন্য শান্তনামূলক কথা বলা উচিত। (বুখারী, হা: ৫৬৬১)
৮৩৯। দু‘আর জন্য রোগীকে কারো কাছে নিয়ে যাওয়া যায়। (বুখারী, হা: ৫৬৭৫)
৮৪০। রোগের কথা প্রকাশ করা যায়। (বুখারী, হা: ৫৬৬৫)
৮৪১। মৃত্যু কামনা করা নিষেধ। (বুখারী, হা: ৫৬৭১, ৫৬৭৩)
৮৪২। আল্লাহ তা‘আলা প্রত্যেক রোগেরই ঔষধ দিয়েছেন। (বুখারী, হা: ৫৬৭৮)
৮৪৩। নারী পুরুষের চিকিৎসা করতে পারে। (বুখারী, হা: ৫৬৭৯)
৮৪৪। পাত্রে মাছি পড়লে উভয় ডানাই ডুবিয়ে দিতে হবে। (বুখারী, হা: ৫৭৮২)
৮৪৫। মধুতে আরোগ্য রয়েছে। (বুখারী, হা: ৫৬৮৪)
৮৪৬। কালোজিরা সর্ব রোগের ঔষধ। (বুখারী, হা: ৫৬৮৭, ৫৬৮৮)
৮৪৭। রোগীর জন্য তরল খাদ্য উপকারী। (বুখারী, হা: ৫৬৮৯, ৫৬৯০)
৮৪৮। নবী ﷺ শিঙ্গা লাগিয়েছেন। (বুখারী, হা: ৫৬৯১)
৮৪৯। শুভ-অশুভ বলতে কিছুই নেই। (বুখারী, হা: ৫৭৫৭)
৮৫০। আত্মহত্যাকারী জাহান্নামী। (বুখারী, হা: ৫৭৭৮)
৮৫১। জ্বর জাহান্নামের উত্তাপ। (বুখারী, হা: ৫৭২৩, ৫৭২৫)
৮৫২। রোগীর মুখে ঔষধ ঢেলে দেয়া যাবে। (বুখারী, হা: ৫৭১২)
৮৫৩। বদনজর ও বিষাক্ত প্রাণী দংশন করলে ঝাড়ফুঁক করা যাবে।
(বুখারী, হা: ৫৭২০, ৫৭৩৯)
৮৫৪। অসুখের সময় আরামদায়ক জায়গায় অবস্থান করা যায়। (বুখারী, হা: ৫৭১৪)
৮৫৫। প্লেগ রোগের স্থানে যাওয়া নিষেধ। (বুখারী, হা: ৫৭২৮)
৮৫৬। প্লেগ রোগে মারা গেলে শাহাদাতের মর্যাদা পাওয়া যায়। (বুখারী, হা: ৫৭৩৩)
৮৫৭। পেটের পীড়ার কারণে মারা গেলেও শাহাদাতের মর্যাদা পাওয়া যায়।
(বুখারী, হা: ৫৭৩৩)
৮৫৮। অসুখের সময় সূরা ফালাক ও নাস পড়ে শরীর মাসাহ করা সুন্নাত।
(বুখারী, হা: ৫৭৩৫, ৫৭৪৮)
৮৫৯। সূরা ফাতেহা দ্বারা ঝাড়ফুঁক করা যায়। (বুখারী, হা: ৫৭৩৬)
৮৬০। ঝাড়ার সময় হাত দিয়ে মালিশ করা যায়। (বুখারী, হা: ৫৭৫০)
৮৬১। বিনা হিসেবে জান্নাতে প্রবেশকারীরা ঝাড়ফুঁক করে না। (বুখারী, হা: ৫৭৫২)
৮৪৩। নারী পুরুষের চিকিৎসা করতে পারে। (বুখারী, হা: ৫৬৭৯)
৮৪৪। পাত্রে মাছি পড়লে উভয় ডানাই ডুবিয়ে দিতে হবে। (বুখারী, হা: ৫৭৮২)
৮৪৫। মধুতে আরোগ্য রয়েছে। (বুখারী, হা: ৫৬৮৪)
৮৪৬। কালোজিরা সর্ব রোগের ঔষধ। (বুখারী, হা: ৫৬৮৭, ৫৬৮৮)
৮৪৭। রোগীর জন্য তরল খাদ্য উপকারী। (বুখারী, হা: ৫৬৮৯, ৫৬৯০)
৮৪৮। নবী ﷺ শিঙ্গা লাগিয়েছেন। (বুখারী, হা: ৫৬৯১)
৮৪৯। শুভ-অশুভ বলতে কিছুই নেই। (বুখারী, হা: ৫৭৫৭)
৮৫০। আত্মহত্যাকারী জাহান্নামী। (বুখারী, হা: ৫৭৭৮)
৮৫১। জ্বর জাহান্নামের উত্তাপ। (বুখারী, হা: ৫৭২৩, ৫৭২৫)
৮৫২। রোগীর মুখে ঔষধ ঢেলে দেয়া যাবে। (বুখারী, হা: ৫৭১২)
৮৫৩। বদনজর ও বিষাক্ত প্রাণী দংশন করলে ঝাড়ফুঁক করা যাবে।
(বুখারী, হা: ৫৭২০, ৫৭৩৯)
৮৫৪। অসুখের সময় আরামদায়ক জায়গায় অবস্থান করা যায়। (বুখারী, হা: ৫৭১৪)
৮৫৫। প্লেগ রোগের স্থানে যাওয়া নিষেধ। (বুখারী, হা: ৫৭২৮)
৮৫৬। প্লেগ রোগে মারা গেলে শাহাদাতের মর্যাদা পাওয়া যায়। (বুখারী, হা: ৫৭৩৩)
৮৫৭। পেটের পীড়ার কারণে মারা গেলেও শাহাদাতের মর্যাদা পাওয়া যায়।
(বুখারী, হা: ৫৭৩৩)
৮৫৮। অসুখের সময় সূরা ফালাক ও নাস পড়ে শরীর মাসাহ করা সুন্নাত।
(বুখারী, হা: ৫৭৩৫, ৫৭৪৮)
৮৫৯। সূরা ফাতেহা দ্বারা ঝাড়ফুঁক করা যায়। (বুখারী, হা: ৫৭৩৬)
৮৬০। ঝাড়ার সময় হাত দিয়ে মালিশ করা যায়। (বুখারী, হা: ৫৭৫০)
৮৬১। বিনা হিসেবে জান্নাতে প্রবেশকারীরা ঝাড়ফুঁক করে না। (বুখারী, হা: ৫৭৫২)
৮৬২। আত্মীয়দের সাথে সদ্ব্যবহার করা জান্নাত লাভের উপায়। (বুখারী, হা: ৫৯৮৩)
৮৬৩। আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্নকারী ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না।
(বুখারী, হা: ৫৯৮৪)
৮৬৪। আত্ময়ীতার সম্পর্ক রক্ষা করলে রিযিক বৃদ্ধি পায়। (বুখারী, হা: ৫৯৮৫)
৮৬৫। আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষা করলে হায়াতে বরকত হয়। (বুখারী, হা: ৫৯৮৬)
৮৬৬। যে সম্পর্ক বজায় রাখে আল্লাহও তার সাথে সম্পর্ক রাখেন।
(বুখারী, হা: ৫৯৮৭, ৫৯৮৮)
৮৬৭। সম্পর্ক বজায় রাখলে তা প্রাণবন্ত হয়। (বুখারী, হা: ৫৯৯০)
৮৬৮। প্রকৃতপক্ষে আত্মীয়তার হক আদায়কারী হলো সেই ব্যক্তি, যার সাথে আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন করার পর পুনরায় সে তা সংযুক্ত করার জন্য এগিয়ে আসে। (বুখারী, হা: ৫৯৯১)
৮৬৯। বন্ধু-বান্ধবের সাথে সম্পর্ক রক্ষা ও সদ্ব্যবহার করতে হবে।
(বুখারী, হা: ৬০০৪)
৮৭০। আত্মীয়-স্বজন অমুসলিম হলেও তাদের সাথে সদ্ব্যবহার করা যাবে।
(বুখারী, হা: ৫৯৭৮-৮১)
৮৬৩। আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্নকারী ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না।
(বুখারী, হা: ৫৯৮৪)
৮৬৪। আত্ময়ীতার সম্পর্ক রক্ষা করলে রিযিক বৃদ্ধি পায়। (বুখারী, হা: ৫৯৮৫)
৮৬৫। আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষা করলে হায়াতে বরকত হয়। (বুখারী, হা: ৫৯৮৬)
৮৬৬। যে সম্পর্ক বজায় রাখে আল্লাহও তার সাথে সম্পর্ক রাখেন।
(বুখারী, হা: ৫৯৮৭, ৫৯৮৮)
৮৬৭। সম্পর্ক বজায় রাখলে তা প্রাণবন্ত হয়। (বুখারী, হা: ৫৯৯০)
৮৬৮। প্রকৃতপক্ষে আত্মীয়তার হক আদায়কারী হলো সেই ব্যক্তি, যার সাথে আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন করার পর পুনরায় সে তা সংযুক্ত করার জন্য এগিয়ে আসে। (বুখারী, হা: ৫৯৯১)
৮৬৯। বন্ধু-বান্ধবের সাথে সম্পর্ক রক্ষা ও সদ্ব্যবহার করতে হবে।
(বুখারী, হা: ৬০০৪)
৮৭০। আত্মীয়-স্বজন অমুসলিম হলেও তাদের সাথে সদ্ব্যবহার করা যাবে।
(বুখারী, হা: ৫৯৭৮-৮১)
৮৭১। মাতা-পিতার সেবা করা সর্বোত্তম আমলের একটি। (বুখারী, হা: ৫৯৭০)
৮৭২। মাতা-পিতার সেবা করা জিহাদের সমান। (বুখারী, হা: ৫৯৭২)
৮৭৩। মাতা-পিতার খেদমতকারীর দু‘আ কবুল হয়। (বুখারী, হা: ৫৯৭৪)
৮৭৪। পিতার চেয়ে মাতার হক বেশি। (বুখারী, হা: ৫৯৭১)
৮৭৫। মাতা-পিতাকে গালি দিতে নেই। (বুখারী, হা: ৫৯৭৩)
৮৭৬। মাতা-পিতার নাফরমানী করা হারাম ও কবীরা গুনাহ।
(বুখারী, হা: ৫৯৭৫, ৫৯৭৬)
৮৭৭। মাতা-পিতা অমুসলিম হলেও ভালো আচরণ করতে হবে।
(বুখারী, হা: ৫৯৭৮, ৫৯৭৯)
৮৭২। মাতা-পিতার সেবা করা জিহাদের সমান। (বুখারী, হা: ৫৯৭২)
৮৭৩। মাতা-পিতার খেদমতকারীর দু‘আ কবুল হয়। (বুখারী, হা: ৫৯৭৪)
৮৭৪। পিতার চেয়ে মাতার হক বেশি। (বুখারী, হা: ৫৯৭১)
৮৭৫। মাতা-পিতাকে গালি দিতে নেই। (বুখারী, হা: ৫৯৭৩)
৮৭৬। মাতা-পিতার নাফরমানী করা হারাম ও কবীরা গুনাহ।
(বুখারী, হা: ৫৯৭৫, ৫৯৭৬)
৮৭৭। মাতা-পিতা অমুসলিম হলেও ভালো আচরণ করতে হবে।
(বুখারী, হা: ৫৯৭৮, ৫৯৭৯)
৮৭৮। প্রতিবেশীর সাথে সদ্ব্যবহারের গুরুত্ব অপরিসীম। (বুখারী, হা: ৬০১৪, ৬০১৫)
৮৭৯। প্রতিবেশীকে কষ্ট দানকারী মুমিন নয়। (বুখারী, হা: ৬০১৬)
৮৮০। কম হলেও প্রতিবেশীর দেয়া হাদিয়া ফেরত দেয়া উচিৎ নয়।
(বুখারী, হা: ২৫৬৬)
৮৮১। নবী ﷺ এর প্রতিবেশীরা তাঁকে হাদিয়া পাঠাতেন। (বুখারী, হা: ২৫৬৭)
৮৮২। নবী ﷺ অল্প হলেও হাদিয়া গ্রহণ করতেন। (বুখারী, হা: ২৫৬৮)
৮৭৯। প্রতিবেশীকে কষ্ট দানকারী মুমিন নয়। (বুখারী, হা: ৬০১৬)
৮৮০। কম হলেও প্রতিবেশীর দেয়া হাদিয়া ফেরত দেয়া উচিৎ নয়।
(বুখারী, হা: ২৫৬৬)
৮৮১। নবী ﷺ এর প্রতিবেশীরা তাঁকে হাদিয়া পাঠাতেন। (বুখারী, হা: ২৫৬৭)
৮৮২। নবী ﷺ অল্প হলেও হাদিয়া গ্রহণ করতেন। (বুখারী, হা: ২৫৬৮)
৮৮৩। মেহমানকে সম্মান করার জন্য গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। (বুখারী, হা: ৬১৩৬)
৮৮৪। ‘মারহাবা’ বলে আগন্তুককে স্বাগতম জানানো যায়। (বুখারী, হা: ৬১৭৬)
৮৮৫। প্রয়োজনে মেহমানদারীর হক আদায় করে নেয়া যায়। (বুখারী, হা: ৬১৩৭)
৮৮৬। মেহমানের জন্য খানা প্রস্ত্তত করা যায়। (বুখারী, হা: ৬১৩৯)
৮৮৭। মেজবানকে সাথে নিয়ে খাওয়া ভালো। (বুখারী, হা: ৬১৪১)
৮৮৪। ‘মারহাবা’ বলে আগন্তুককে স্বাগতম জানানো যায়। (বুখারী, হা: ৬১৭৬)
৮৮৫। প্রয়োজনে মেহমানদারীর হক আদায় করে নেয়া যায়। (বুখারী, হা: ৬১৩৭)
৮৮৬। মেহমানের জন্য খানা প্রস্ত্তত করা যায়। (বুখারী, হা: ৬১৩৯)
৮৮৭। মেজবানকে সাথে নিয়ে খাওয়া ভালো। (বুখারী, হা: ৬১৪১)
৮৯২। জটিল সমস্যায় লটারীর মাধ্যমে ফায়সালা করা যায়। (বুখারী, হা: ২৬৮৮-৮৯)
৮৯৩। বাহ্যিক অবস্থা দেখেই বিচার করতে হয়। (বুখারী, হা: ২৬৪১)
৮৯৪। বাদী প্রমাণ দেবে, না থাকলে বিবাদী কসম করবে। (বুখারী, হা: ২৬৬৬)
৮৯৫। মিথ্যা সাক্ষী দেয়া কবীরা গুনাহ। (বুখারী, হা: ২৬৫৩)
৮৯৬। অন্যায় কাজে সাক্ষী দিতে বা হতে নেই। (বুখারী, হা: ২৬৫০)
৮৯৭। কসম আল্লাহর নামে হতে হবে। (বুখারী, হা: ২৬৭৯)
৮৯৮। মিথ্যা কসমের পরিণাম ভয়াবহ। (বুখারী, হা: ২৬৬৯)
৮৯৯। নিজের অন্যায় হলে বিচারে জিতার কৌশল করবে না। (বুখারী, হা: ২৬৮০)
৮৯৩। বাহ্যিক অবস্থা দেখেই বিচার করতে হয়। (বুখারী, হা: ২৬৪১)
৮৯৪। বাদী প্রমাণ দেবে, না থাকলে বিবাদী কসম করবে। (বুখারী, হা: ২৬৬৬)
৮৯৫। মিথ্যা সাক্ষী দেয়া কবীরা গুনাহ। (বুখারী, হা: ২৬৫৩)
৮৯৬। অন্যায় কাজে সাক্ষী দিতে বা হতে নেই। (বুখারী, হা: ২৬৫০)
৮৯৭। কসম আল্লাহর নামে হতে হবে। (বুখারী, হা: ২৬৭৯)
৮৯৮। মিথ্যা কসমের পরিণাম ভয়াবহ। (বুখারী, হা: ২৬৬৯)
৮৯৯। নিজের অন্যায় হলে বিচারে জিতার কৌশল করবে না। (বুখারী, হা: ২৬৮০)
৯০০। কথাকে শক্তিশালী করার জন্য নবী ﷺ কসম করেছেন। (বুখারী, হা: ৬৬৩১)
৯০১। কসম করে কারো হক আত্মসাৎ করা যাবে না। (বুখারী, হা: ৬৬৫৯, ৬৬৭৬)
৯০২। মান্নত পূর্ণ করা জরুরি। (বুখারী, হা: ৬৬৯৫, ৬৬৯৭)
৯০৩। ভালো কাজের মান্নত করলে তা পূরণ করতে হবে, মন্দ কাজের নয়।
(বুখারী, হা: ৬৬৯৬)
৯০৪। মৃত ব্যক্তির মান্নত থাকলে ওয়ারিছ তা পূর্ণ করবে। (বুখারী, হা: ৬৬৯৮, ৬৬৯৯)
৯০৫। সামর্থ্যের বাহিরে মান্নত করতে নেই। (বুখারী, হা: ৬৭০১-০৪)
৯০১। কসম করে কারো হক আত্মসাৎ করা যাবে না। (বুখারী, হা: ৬৬৫৯, ৬৬৭৬)
৯০২। মান্নত পূর্ণ করা জরুরি। (বুখারী, হা: ৬৬৯৫, ৬৬৯৭)
৯০৩। ভালো কাজের মান্নত করলে তা পূরণ করতে হবে, মন্দ কাজের নয়।
(বুখারী, হা: ৬৬৯৬)
৯০৪। মৃত ব্যক্তির মান্নত থাকলে ওয়ারিছ তা পূর্ণ করবে। (বুখারী, হা: ৬৬৯৮, ৬৬৯৯)
৯০৫। সামর্থ্যের বাহিরে মান্নত করতে নেই। (বুখারী, হা: ৬৭০১-০৪)
৯০৬। সাধ্যানুযায়ী আল্লাহর পথে দান করতে হবে। (বুখারী, হা: ১৪২৬, ১৪৩৪)
৯০৭। সম্পদকে সৎ কাজের জন্য ব্যয় করতে হবে। (বুখারী, হা: ১৪০৯)
৯০৮। খালিছ নিয়তে দান করলে যার হাতেই যাক কবুল হবে।
(বুখারী, হা: ১৪২১, ১৪২২)
৯০৯। আত্মীয়-স্বজনকে দান করলে দ্বিগুণ সওয়াব হয়। (বুখারী, হা: ১৪৬৬, ১৪৬৭)
৯১০। উত্তম মাল দান করা উচিত। (বুখারী, হা: ১৪৬১)
৯১১। দান করার ক্ষেত্রে আত্মীয়-স্বজনকে প্রাধান্য দেয়া উচিৎ। (বুখারী, হা: ১৪৬১)
৯১২। দান কবুলের জন্য সম্পদ হালাল হতে হবে। (বুখারী, হা: ১৪১০)
৯১৩। আল্লাহর রাস্তায় দান করার ফযীলত অনেক। (বুখারী, হা: ১৪১০)
৯১৪। দান আযাব থেকে বাঁচায়। (বুখারী, হা: ১৪১৭)
৯১৫। অভাবের সময় দানের মূল্য অনেক বেশি। (বুখারী, হা: ১৪১৯)
৯১৬। মহিলাদেরও দানশীল হওয়া উচিৎ। (বুখারী, হা: ১৪২০, ১৪৩১, ১৪৬২)
৯১৭। প্রকাশ দান করার চেয়ে গোপনে দান করা অনেক উত্তম। (বুখারী, হা: ১৪২৩)
৯১৮। দানের কাজের সাথে সংশ্লিষ্ট সবাই সওয়াব পাবে। (বুখারী, হা: ১৪২৫, ১৪৪০)
৯১৯। ভিক্ষা করা পছন্দনীয় নয়। (বুখারী, হা: ১৪২৯, ১৪৬৯, ১৪৭১)
৯২০। দান ফিতনা ও বিপদ দূর করে। (বুখারী, হা: ১৪৩৫)
৯২১। দানকারীর প্রতি ফেরেশতার দু‘আ রয়েছে। (বুখারী, হা: ১৪৪২)
৯২২। দান না করা ক্ষতিকর। (বুখারী, হা: ১৪৩৩, ১৪৬৫)
৯২৩। সামর্থ্য অনুযায়ী দান করা উচিৎ। (বুখারী, হা: ১৪৪৫)
৯২৪। ভিক্ষুকের পরিণতি খুবই খারাপ হবে। (বুখারী, হা: ১৪৭৪)
৯২৫। নবী ﷺ অধিক চাওয়া হতে নিষেধ করেছেন। (বুখারী, হা: ১৪৭৭)
৯২৬। মানুষকে ভিক্ষাবৃত্তি হতে বাঁচানো উচিৎ। (বুখারী, হা: ১৪৭৮)
৯২৭। দান করে তা পুনরায় ফিরিয়ে নেয়া যাবে না। (বুখারী, হা: ১৪৯০)
৯২৮। দান করার তা ক্রয় করেও ফিরিয়ে নেয়া যাবে না। (বুখারী, হা: ১৪৮৯)
৯২৯। দানের মাধ্যমে পাওয়া জিনিষ অন্য যে কাউকে দেয়া যাবে। (বুখারী, হা: ১৪৯৩)
৯০৭। সম্পদকে সৎ কাজের জন্য ব্যয় করতে হবে। (বুখারী, হা: ১৪০৯)
৯০৮। খালিছ নিয়তে দান করলে যার হাতেই যাক কবুল হবে।
(বুখারী, হা: ১৪২১, ১৪২২)
৯০৯। আত্মীয়-স্বজনকে দান করলে দ্বিগুণ সওয়াব হয়। (বুখারী, হা: ১৪৬৬, ১৪৬৭)
৯১০। উত্তম মাল দান করা উচিত। (বুখারী, হা: ১৪৬১)
৯১১। দান করার ক্ষেত্রে আত্মীয়-স্বজনকে প্রাধান্য দেয়া উচিৎ। (বুখারী, হা: ১৪৬১)
৯১২। দান কবুলের জন্য সম্পদ হালাল হতে হবে। (বুখারী, হা: ১৪১০)
৯১৩। আল্লাহর রাস্তায় দান করার ফযীলত অনেক। (বুখারী, হা: ১৪১০)
৯১৪। দান আযাব থেকে বাঁচায়। (বুখারী, হা: ১৪১৭)
৯১৫। অভাবের সময় দানের মূল্য অনেক বেশি। (বুখারী, হা: ১৪১৯)
৯১৬। মহিলাদেরও দানশীল হওয়া উচিৎ। (বুখারী, হা: ১৪২০, ১৪৩১, ১৪৬২)
৯১৭। প্রকাশ দান করার চেয়ে গোপনে দান করা অনেক উত্তম। (বুখারী, হা: ১৪২৩)
৯১৮। দানের কাজের সাথে সংশ্লিষ্ট সবাই সওয়াব পাবে। (বুখারী, হা: ১৪২৫, ১৪৪০)
৯১৯। ভিক্ষা করা পছন্দনীয় নয়। (বুখারী, হা: ১৪২৯, ১৪৬৯, ১৪৭১)
৯২০। দান ফিতনা ও বিপদ দূর করে। (বুখারী, হা: ১৪৩৫)
৯২১। দানকারীর প্রতি ফেরেশতার দু‘আ রয়েছে। (বুখারী, হা: ১৪৪২)
৯২২। দান না করা ক্ষতিকর। (বুখারী, হা: ১৪৩৩, ১৪৬৫)
৯২৩। সামর্থ্য অনুযায়ী দান করা উচিৎ। (বুখারী, হা: ১৪৪৫)
৯২৪। ভিক্ষুকের পরিণতি খুবই খারাপ হবে। (বুখারী, হা: ১৪৭৪)
৯২৫। নবী ﷺ অধিক চাওয়া হতে নিষেধ করেছেন। (বুখারী, হা: ১৪৭৭)
৯২৬। মানুষকে ভিক্ষাবৃত্তি হতে বাঁচানো উচিৎ। (বুখারী, হা: ১৪৭৮)
৯২৭। দান করে তা পুনরায় ফিরিয়ে নেয়া যাবে না। (বুখারী, হা: ১৪৯০)
৯২৮। দান করার তা ক্রয় করেও ফিরিয়ে নেয়া যাবে না। (বুখারী, হা: ১৪৮৯)
৯২৯। দানের মাধ্যমে পাওয়া জিনিষ অন্য যে কাউকে দেয়া যাবে। (বুখারী, হা: ১৪৯৩)
৯৩০। নবী ﷺ ভীষণ বিপদ থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করতেন। (বুখারী, হা: ৬৩৪৭)
৯৩১। নবী ﷺ ফিতনা থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করতেন। (বুখারী, হা: ৬৩৬২)
৯৩২। নবী ﷺ জবানের অনিষ্ঠ থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করতেন। (বুখারী, হা: ৬৩৬৯)
৯৩৩। নবী ﷺ কবরের আযাব থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করতেন।
(বুখারী, হা: ৬৩৬৪, ৬৩৬৭)
৯৩৪। নবী ﷺ ঋণ থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করতেন। (বুখারী, হা: ৬৩৬৮)
৯৩৫। নবী ﷺ বার্ধক্য থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করতেন। (বুখারী, হা: ৬৩৭০)
৯৩৬। নবী ﷺ কৃপণতা থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করতেন। (বুখারী, হা: ৬৩৭৪)
৯৩১। নবী ﷺ ফিতনা থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করতেন। (বুখারী, হা: ৬৩৬২)
৯৩২। নবী ﷺ জবানের অনিষ্ঠ থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করতেন। (বুখারী, হা: ৬৩৬৯)
৯৩৩। নবী ﷺ কবরের আযাব থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করতেন।
(বুখারী, হা: ৬৩৬৪, ৬৩৬৭)
৯৩৪। নবী ﷺ ঋণ থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করতেন। (বুখারী, হা: ৬৩৬৮)
৯৩৫। নবী ﷺ বার্ধক্য থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করতেন। (বুখারী, হা: ৬৩৭০)
৯৩৬। নবী ﷺ কৃপণতা থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করতেন। (বুখারী, হা: ৬৩৭৪)
৯৩৭। শেষ রাতে দু‘আ কবুল হয়। (বুখারী, হা: ৬৩২১)
৯৩৮। অযু করে দু‘আ করা উত্তম। (বুখারী, হা: ৬৩৮৩)
৯৩৯। হাত তুলে দু‘আ করা যায়। (বুখারী, হা: ৬৩৪১)
৯৪০। যে কোন দিকে মুখ করে দু‘আ করা যায়। (বুখারী, হা: ৬৩৪২)
৯৪১। কবুল হওয়ার আশা নিয়ে দু‘আ করা কর্তব্য। (বুখারী, হা: ৬৩৩৮, ৬৩৩৯)
৯৪২। দু‘আ কবুলের ক্ষেত্রে তাড়াহুড়া করা যাবে না। (বুখারী, হা: ৬৩৪০)
৯৪৩। যাকে কষ্ট দেয়া হয়েছে তার জন্য দু‘আ করা কর্তব্য। (বুখারী, হা: ৬৩৬১)
৯৪৪। বাচ্চাদেরকে হাত বুলানো ও দু‘আ করা যায়। (বুখারী, হা: ৬৩৫২)
৯৪৫। মুশরিকের জন্য হেদায়াতের দু‘আ করা যাবে। (বুখারী, হা: ৬৩৯৭)
৯৩৮। অযু করে দু‘আ করা উত্তম। (বুখারী, হা: ৬৩৮৩)
৯৩৯। হাত তুলে দু‘আ করা যায়। (বুখারী, হা: ৬৩৪১)
৯৪০। যে কোন দিকে মুখ করে দু‘আ করা যায়। (বুখারী, হা: ৬৩৪২)
৯৪১। কবুল হওয়ার আশা নিয়ে দু‘আ করা কর্তব্য। (বুখারী, হা: ৬৩৩৮, ৬৩৩৯)
৯৪২। দু‘আ কবুলের ক্ষেত্রে তাড়াহুড়া করা যাবে না। (বুখারী, হা: ৬৩৪০)
৯৪৩। যাকে কষ্ট দেয়া হয়েছে তার জন্য দু‘আ করা কর্তব্য। (বুখারী, হা: ৬৩৬১)
৯৪৪। বাচ্চাদেরকে হাত বুলানো ও দু‘আ করা যায়। (বুখারী, হা: ৬৩৫২)
৯৪৫। মুশরিকের জন্য হেদায়াতের দু‘আ করা যাবে। (বুখারী, হা: ৬৩৯৭)
৯৪৬। নবী ﷺ একে অপরের প্রতি যুলুম করতে নিষেধ করেছেন।
(বুখারী, হা: ২৪৪২)
৯৪৭। যালিম ও মাযলুম উভয়কেই বাঁচাতে হবে। (বুখারী, হা: ২৪৪৩, ২৪৪৪)
৯৪৮। আল্লাহ তা‘আলা মাযলুমের দু‘আ কবুল করেন। (বুখারী, হা: ২৪৪৮)
৯৪৯। দুনিয়াতে থাকতেই ক্ষমা চেয়ে নেয়া উচিৎ। (বুখারী, হা: ২৪৪৯)
৯৫০। অন্যায় জেনেও কারো হক আত্মসাৎ করার পরিণাম ভয়াবহ।
(বুখারী, হা: ২৪৫৮)
৯৫১ । যুলুম করে কারো জমিন দখল করলে কঠিন শাসিত্ম হবে।
(বুখারী, হা: ২৪৫২, ২৪৫৩, ২৪৫৪)
৯৫২ । হাশরের ময়দানে যালেমদের বিচার হবে। (বুখারী, হা: ২৪৪০)
৯৫৩ । যালেমদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দাঁড় করানো হবে ও লা’নত করা হবে।
(বুখারী, হা: ২৪৪১)
৯৫৪। যুলুম কিয়ামতের দিনে গহীন অন্ধকারে রূপ নেবে। (বুখারী, হা: ২৪৪৭)
৯৫৬ । অন্যায়ভাবে কারো জিনিস নষ্ট করলে তার ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।
(বুখারী, হা: ২৪৮২)
৯৫৭ । যালিমকে আল্লাহ তা’আলা ঢিল দেন কিন্তু ধরলে ছাড়েন না।
(বুখারী, হা: ৪৬৮৬)
(বুখারী, হা: ২৪৪২)
৯৪৭। যালিম ও মাযলুম উভয়কেই বাঁচাতে হবে। (বুখারী, হা: ২৪৪৩, ২৪৪৪)
৯৪৮। আল্লাহ তা‘আলা মাযলুমের দু‘আ কবুল করেন। (বুখারী, হা: ২৪৪৮)
৯৪৯। দুনিয়াতে থাকতেই ক্ষমা চেয়ে নেয়া উচিৎ। (বুখারী, হা: ২৪৪৯)
৯৫০। অন্যায় জেনেও কারো হক আত্মসাৎ করার পরিণাম ভয়াবহ।
(বুখারী, হা: ২৪৫৮)
৯৫১ । যুলুম করে কারো জমিন দখল করলে কঠিন শাসিত্ম হবে।
(বুখারী, হা: ২৪৫২, ২৪৫৩, ২৪৫৪)
৯৫২ । হাশরের ময়দানে যালেমদের বিচার হবে। (বুখারী, হা: ২৪৪০)
৯৫৩ । যালেমদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দাঁড় করানো হবে ও লা’নত করা হবে।
(বুখারী, হা: ২৪৪১)
৯৫৪। যুলুম কিয়ামতের দিনে গহীন অন্ধকারে রূপ নেবে। (বুখারী, হা: ২৪৪৭)
৯৫৬ । অন্যায়ভাবে কারো জিনিস নষ্ট করলে তার ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।
(বুখারী, হা: ২৪৮২)
৯৫৭ । যালিমকে আল্লাহ তা’আলা ঢিল দেন কিন্তু ধরলে ছাড়েন না।
(বুখারী, হা: ৪৬৮৬)
৯৫৮। অন্যায়ভাবে মানুষ হত্যা করা কাবীরা গুনাহ। (বুখারী, হা: ৬৮৬৯, ৬৮৭০)
৯৫৯। অমুসলিম আশ্রয়প্রার্থীকেও হত্যা করা যাবে না। (বুখারী, হা: ৬৯১৪)
৯৬০। হত্যাকারী সবচেয়ে ঘৃণিত। (বুখারী, হা: ৬৮৮২)
৯৬১। হত্যাকারী নবী ﷺ এর উম্মতের অমত্মর্ভুক্ত নয়। (বুখারী, হা: ৬৮৭৪)
৯৬২। কিয়ামতের দিন প্রথমে হত্যার বিচার হবে। (বুখারী, হা: ৬৮৬৪)
৯৬৩। সন্তান হত্যা করা মহাপাপ। (বুখারী, হা: ৬৮৬১)
৯৬৪। হত্যাকারী ব্যক্তি জাহান্নামী। (বুখারী, হা: ৬৮৭৫)
৯৫৯। অমুসলিম আশ্রয়প্রার্থীকেও হত্যা করা যাবে না। (বুখারী, হা: ৬৯১৪)
৯৬০। হত্যাকারী সবচেয়ে ঘৃণিত। (বুখারী, হা: ৬৮৮২)
৯৬১। হত্যাকারী নবী ﷺ এর উম্মতের অমত্মর্ভুক্ত নয়। (বুখারী, হা: ৬৮৭৪)
৯৬২। কিয়ামতের দিন প্রথমে হত্যার বিচার হবে। (বুখারী, হা: ৬৮৬৪)
৯৬৩। সন্তান হত্যা করা মহাপাপ। (বুখারী, হা: ৬৮৬১)
৯৬৪। হত্যাকারী ব্যক্তি জাহান্নামী। (বুখারী, হা: ৬৮৭৫)
৯৬৯। মদ জ্ঞানকে লোপ করে দেয়। (বুখারী, হা: ৫৫৮৮)
৯৭০। সর্বপ্রকার নেশা জাতীয় জিনিস হারাম। (বুখারী, হা: ৫৫৮৫, ৫৫৮৬)
৯৭১। নবী ﷺ দুধ গ্রহণ করেছেন, মদ গ্রহণ করেননি। (বুখারী, হা: ৫৫৭৬)
৯৭২। মদ হারাম হওয়ার পর সাহাবীরা তা ফেলে দেন। (বুখারী, হা: ৫৫৮২)
৯৭৩। মদ পানকারী মদ পান করার সময় মুমিন থাকে না। (বুখারী, হা: ৫৫৭৮)
৯৭৪। দুনিয়াতে মদ পানকারী আখেরাতে এ থেকে বঞ্চিত থাকবে।
(বুখারী, হা: ৫৫৭৫)
৯৭০। সর্বপ্রকার নেশা জাতীয় জিনিস হারাম। (বুখারী, হা: ৫৫৮৫, ৫৫৮৬)
৯৭১। নবী ﷺ দুধ গ্রহণ করেছেন, মদ গ্রহণ করেননি। (বুখারী, হা: ৫৫৭৬)
৯৭২। মদ হারাম হওয়ার পর সাহাবীরা তা ফেলে দেন। (বুখারী, হা: ৫৫৮২)
৯৭৩। মদ পানকারী মদ পান করার সময় মুমিন থাকে না। (বুখারী, হা: ৫৫৭৮)
৯৭৪। দুনিয়াতে মদ পানকারী আখেরাতে এ থেকে বঞ্চিত থাকবে।
(বুখারী, হা: ৫৫৭৫)
৯৭৫। অমুসলিমদের থেকে হাদিয়া গ্রহণ করা যাবে। (বুখারী, হা: ২৬১৮, ২৬১৬)
৯৭৬। অমুসলিমকেও হাদিয়া দেয়া যাবে। (বুখারী, হা: ২৬১৯)
৯৭৭। কোন জিনিসের উপসত্বও হেবা করা যায়। (বুখারী, হা: ২৭৬৪)
৯৭৮। স্থাবর সম্পদ হেবার ক্ষেত্রে সাক্ষী রাখা প্রয়োজন। (বুখারী, হা: ২৬২৪)
৯৭৯। হেবাকৃত জিনিস ক্রয় করা যাবে না। (বুখারী, হা: ২৬৩৬)
৯৮০। হেবাকৃত জিনিস ফেরত নেয়া যাবে না। (বুখারী, হা: ২৫৮৯, ২৬২১)
৯৮১। হাদিয়া ফেরত দেয়া উচিত নয়। (বুখারী, হা: ২৫৭৩)
৯৮২। নবী ﷺ হাদিয়ার সুগন্ধি ফিরিয়ে দিতেন না। (বুখারী, হা: ২৫৮২)
৯৮৩। হেবার প্রতিদানে কিছু দেয়া উচিৎ। (বুখারী, হা: ২৫৮৫)
৯৮৪। আত্মীয়কে হেবা করাতে সওয়াব বেশি। (বুখারী, হা: ২৫৯৪)
৯৮৫। বিশেষ প্রয়োজনে কিছু চাওয়া যায়। (বুখারী, হা: ২৫৭১)
৯৮৬। সর্বোচ্চ এক তৃতীয়াংশের মধ্যে ওয়াসিয়াত করতে হবে। (বুখারী, হা: ২৭৪২-৪৪)
৯৮৭। ওয়ারিছের জন্য ওয়াসিয়াত নেই। (বুখারী, হা: ২৭৪৭)
৯৭৬। অমুসলিমকেও হাদিয়া দেয়া যাবে। (বুখারী, হা: ২৬১৯)
৯৭৭। কোন জিনিসের উপসত্বও হেবা করা যায়। (বুখারী, হা: ২৭৬৪)
৯৭৮। স্থাবর সম্পদ হেবার ক্ষেত্রে সাক্ষী রাখা প্রয়োজন। (বুখারী, হা: ২৬২৪)
৯৭৯। হেবাকৃত জিনিস ক্রয় করা যাবে না। (বুখারী, হা: ২৬৩৬)
৯৮০। হেবাকৃত জিনিস ফেরত নেয়া যাবে না। (বুখারী, হা: ২৫৮৯, ২৬২১)
৯৮১। হাদিয়া ফেরত দেয়া উচিত নয়। (বুখারী, হা: ২৫৭৩)
৯৮২। নবী ﷺ হাদিয়ার সুগন্ধি ফিরিয়ে দিতেন না। (বুখারী, হা: ২৫৮২)
৯৮৩। হেবার প্রতিদানে কিছু দেয়া উচিৎ। (বুখারী, হা: ২৫৮৫)
৯৮৪। আত্মীয়কে হেবা করাতে সওয়াব বেশি। (বুখারী, হা: ২৫৯৪)
৯৮৫। বিশেষ প্রয়োজনে কিছু চাওয়া যায়। (বুখারী, হা: ২৫৭১)
৯৮৬। সর্বোচ্চ এক তৃতীয়াংশের মধ্যে ওয়াসিয়াত করতে হবে। (বুখারী, হা: ২৭৪২-৪৪)
৯৮৭। ওয়ারিছের জন্য ওয়াসিয়াত নেই। (বুখারী, হা: ২৭৪৭)
৯৮৮। জিব্রীল দিহইয়াতুল কাল্বী সাহাবীর রূপ ধারণ করে আসতেন।
(বুখারী, হা: ৪৯৮০)
৯৮৯। ওহী নাযিলের সময় শরীর ভারী হয়ে যেত। (বুখারী, হা: ৪৫৯২)
৯৯০। চেহারা লাল বর্ণের হয়ে যেতো। (বুখারী, হা: ৪৯৮৫)
৯৯১। ওহী আয়ত্ব করার জন্য নবী ﷺ তাড়াহুড়া করতেন। (বুখারী, হা: ৫)
৯৯২। রমাযানের প্রতি রাতে নবী ﷺ জিব্রাঈল (আঃ) এর সাথে কুরআন চর্চা করতেন। (বুখারী, হা: ৬)
৯৯৩। মানুষের মধ্যে সে-ই সবচেয়ে উত্তম, যে নিজে কুরআন শিক্ষা করে এবং অপরকে শিক্ষা দেয়। (বুখারী, হা: ৫০২৭)
৯৯৪। কুরআন কুরাইশদের ভাষায় নাযিল হয়েছে। (বুখারী, হা: ৪৯৮৪)
৯৯৫। কুরআন শ্রেষ্ঠ মু’জিযা। (বুখারী, হা: ৪৯৮১)
৯৯৬। জিনেরাও কুরআন শ্রবণ করে প্রভাবিত হয়েছিল। (বুখারী, হা: ৪৯২১)
৯৯৭। নবী ﷺ অন্যের থেকে কুরআন শুনতেন। (বুখারী, হা: ৫০৫৬)
৯৯৮। কুরআন শুনে নবী ﷺ কান্না করতেন। (বুখারী, হা: ৪৫৮২)
৯৯৯। কুরআনের শিক্ষক ও ছাত্রের মর্যাদা অনেক বেশি। (বুখারী, হা: ৫০২৭-২৮)
১০০০। কুরআন পাঠের সময় রহমত নাযিল হয়। (বুখারী, হা: ৫০১৮)
১০০১। বাহনের উপর কুরআন পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৫০৩৪)
১০০২। ধীরস্থীর ভাবে কুরআন পড়তে হবে। (বুখারী, হা: ৫০৪৬, ৫০৪৫)
১০০৩। যতক্ষণ আগ্রহ থাকে ততক্ষণ পড়া উচিৎ। (বুখারী, হা: ৫০৬০)
১০০৪। সাত দিনের কমে খতম দেয়া ঠিক নয়। (বুখারী, হা: ৫০৫৪)
১০০৫। লোক দেখানো বা দুনিয়া লাভের উদ্দেশ্যে কুরআন পাঠের পরিণতি অতি খারাপ। (বুখারী, হা: ৫০৫৭-৫৮)
১০০৬। অযু ছাড়াও কুরআন তিলাওয়াত করা যায়। (বুখারী, হা: ১৮৩)
১০০৭। ছোটদেরকে কুরআন শিক্ষা দেয়া উচিৎ। (বুখারী, হা: ৫০৩৫)
(বুখারী, হা: ৪৯৮০)
৯৮৯। ওহী নাযিলের সময় শরীর ভারী হয়ে যেত। (বুখারী, হা: ৪৫৯২)
৯৯০। চেহারা লাল বর্ণের হয়ে যেতো। (বুখারী, হা: ৪৯৮৫)
৯৯১। ওহী আয়ত্ব করার জন্য নবী ﷺ তাড়াহুড়া করতেন। (বুখারী, হা: ৫)
৯৯২। রমাযানের প্রতি রাতে নবী ﷺ জিব্রাঈল (আঃ) এর সাথে কুরআন চর্চা করতেন। (বুখারী, হা: ৬)
৯৯৩। মানুষের মধ্যে সে-ই সবচেয়ে উত্তম, যে নিজে কুরআন শিক্ষা করে এবং অপরকে শিক্ষা দেয়। (বুখারী, হা: ৫০২৭)
৯৯৪। কুরআন কুরাইশদের ভাষায় নাযিল হয়েছে। (বুখারী, হা: ৪৯৮৪)
৯৯৫। কুরআন শ্রেষ্ঠ মু’জিযা। (বুখারী, হা: ৪৯৮১)
৯৯৬। জিনেরাও কুরআন শ্রবণ করে প্রভাবিত হয়েছিল। (বুখারী, হা: ৪৯২১)
৯৯৭। নবী ﷺ অন্যের থেকে কুরআন শুনতেন। (বুখারী, হা: ৫০৫৬)
৯৯৮। কুরআন শুনে নবী ﷺ কান্না করতেন। (বুখারী, হা: ৪৫৮২)
৯৯৯। কুরআনের শিক্ষক ও ছাত্রের মর্যাদা অনেক বেশি। (বুখারী, হা: ৫০২৭-২৮)
১০০০। কুরআন পাঠের সময় রহমত নাযিল হয়। (বুখারী, হা: ৫০১৮)
১০০১। বাহনের উপর কুরআন পড়া যায়। (বুখারী, হা: ৫০৩৪)
১০০২। ধীরস্থীর ভাবে কুরআন পড়তে হবে। (বুখারী, হা: ৫০৪৬, ৫০৪৫)
১০০৩। যতক্ষণ আগ্রহ থাকে ততক্ষণ পড়া উচিৎ। (বুখারী, হা: ৫০৬০)
১০০৪। সাত দিনের কমে খতম দেয়া ঠিক নয়। (বুখারী, হা: ৫০৫৪)
১০০৫। লোক দেখানো বা দুনিয়া লাভের উদ্দেশ্যে কুরআন পাঠের পরিণতি অতি খারাপ। (বুখারী, হা: ৫০৫৭-৫৮)
১০০৬। অযু ছাড়াও কুরআন তিলাওয়াত করা যায়। (বুখারী, হা: ১৮৩)
১০০৭। ছোটদেরকে কুরআন শিক্ষা দেয়া উচিৎ। (বুখারী, হা: ৫০৩৫)
১০০৮। শেষ নবী ﷺ এর আগমন কিয়ামতের আলামত। (বুখারী, হা: ৪৯৩৬)
১০০৯। অযোগ্য ব্যক্তিকে দ্বায়িত্বশীল বানানো হবে। (বুখারী, হা: ৬৪৯৬)
১০১০। আমানত উঠে যাবে। (বুখারী, হা: ৬৪৯৭)
১০১১। ইল্ম কমে যাবে, মূর্খতা ও মদ পান বেড়ে যাবে। (বুখারী, হা: ৮০)
১০১২। যিনা-ব্যভিচার বৃদ্ধি পাবে। (বুখারী, হা: ৮১)
১০১৩। ফিতনা ও হত্যা বৃদ্ধি পাবে। (বুখারী, হা: ৮৫)
১০১৪। নারীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে। (বুখারী, হা: ১৪১৪)
১০১৫। সম্পদ বৃদ্ধি পাবে। (বুখারী, হা: ১৪১২)
১০১৬। নেক্কার মানুষদের উঠিয়ে নেয়া হবে। (বুখারী, হা: ৪১৫৬)
১০১৭। ভূমিকম্প হবে, সময় সংকুচিত হবে। (বুখারী, হা: ১০৩৬)
১০১৮। ঈসা (আঃ) অবতরণ করবেন। (বুখারী, হা: ২২২২)
১০১৯। দাজ্জালের আগমন হবে। (বুখারী, হা: ৩৩৩৭)
১০২০। আগুন বের হবে। (বুখারী, হা: ৪৪৮০)
১০২১। পশ্চিম দিকে সূর্য উঠবে। (বুখারী, হা: ৪৬৩৫)
১০২২। হঠাৎ কিয়ামত আসবে। (বুখারী, হা: আ: প্র: ৬৫০৬, ৭০২১)
১০২৩। মানুষ দলে দলে বিভক্ত হবে। (বুখারী, হা: ৪৭১৮)
১০২৪। মানুষ অজ্ঞান হয়ে যাবে। (বুখারী, হা: ৪৬৩৮)
১০২৫। ভয়ে কেউ কারো দিকে তাকাবে না। (বুখারী, হা: ৬৫২৭)
১০২৬। মানুষের ঘাম বের হবে। (বুখারী, হা: ১৪৭৫, ৪৯৩৮)
১০২৭। মুহাম্মদ ﷺ শাফায়াত করবেন। (বুখারী, হা: ৪৪৭৬)
১০২৮। আত্মীয়তার সম্পর্ক কোন কাজে আসবে না। (বুখারী, হা: ৩৫২৭)
১০২৯। মানুষ খালি পায়ে উলঙ্গ হয়ে কবর থেকে উঠবে। (বুখারী, হা: ৪৬২৫)
১০৩০। কাফেরদের দেহ হবে বিরাট বড়। (বুখারী, হা: ৬৫৫১)
১০৩১। বিনিময় হিসেবে কিছুই গ্রহণ করা হবে না। (বুখারী, হা: ৬৫৫৬)
১০৩২। টাকা-পয়সার লেনদেন চলবে না। (বুখারী, হা: ৬৫৩৪)
১০৩৩। বিদআতীদেরকে হাউজে কাউসার থেকে সরিয়ে নেয়া হবে।
(বুখারী, হা: ৬৫৮৬)
১০০৯। অযোগ্য ব্যক্তিকে দ্বায়িত্বশীল বানানো হবে। (বুখারী, হা: ৬৪৯৬)
১০১০। আমানত উঠে যাবে। (বুখারী, হা: ৬৪৯৭)
১০১১। ইল্ম কমে যাবে, মূর্খতা ও মদ পান বেড়ে যাবে। (বুখারী, হা: ৮০)
১০১২। যিনা-ব্যভিচার বৃদ্ধি পাবে। (বুখারী, হা: ৮১)
১০১৩। ফিতনা ও হত্যা বৃদ্ধি পাবে। (বুখারী, হা: ৮৫)
১০১৪। নারীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে। (বুখারী, হা: ১৪১৪)
১০১৫। সম্পদ বৃদ্ধি পাবে। (বুখারী, হা: ১৪১২)
১০১৬। নেক্কার মানুষদের উঠিয়ে নেয়া হবে। (বুখারী, হা: ৪১৫৬)
১০১৭। ভূমিকম্প হবে, সময় সংকুচিত হবে। (বুখারী, হা: ১০৩৬)
১০১৮। ঈসা (আঃ) অবতরণ করবেন। (বুখারী, হা: ২২২২)
১০১৯। দাজ্জালের আগমন হবে। (বুখারী, হা: ৩৩৩৭)
১০২০। আগুন বের হবে। (বুখারী, হা: ৪৪৮০)
১০২১। পশ্চিম দিকে সূর্য উঠবে। (বুখারী, হা: ৪৬৩৫)
১০২২। হঠাৎ কিয়ামত আসবে। (বুখারী, হা: আ: প্র: ৬৫০৬, ৭০২১)
১০২৩। মানুষ দলে দলে বিভক্ত হবে। (বুখারী, হা: ৪৭১৮)
১০২৪। মানুষ অজ্ঞান হয়ে যাবে। (বুখারী, হা: ৪৬৩৮)
১০২৫। ভয়ে কেউ কারো দিকে তাকাবে না। (বুখারী, হা: ৬৫২৭)
১০২৬। মানুষের ঘাম বের হবে। (বুখারী, হা: ১৪৭৫, ৪৯৩৮)
১০২৭। মুহাম্মদ ﷺ শাফায়াত করবেন। (বুখারী, হা: ৪৪৭৬)
১০২৮। আত্মীয়তার সম্পর্ক কোন কাজে আসবে না। (বুখারী, হা: ৩৫২৭)
১০২৯। মানুষ খালি পায়ে উলঙ্গ হয়ে কবর থেকে উঠবে। (বুখারী, হা: ৪৬২৫)
১০৩০। কাফেরদের দেহ হবে বিরাট বড়। (বুখারী, হা: ৬৫৫১)
১০৩১। বিনিময় হিসেবে কিছুই গ্রহণ করা হবে না। (বুখারী, হা: ৬৫৫৬)
১০৩২। টাকা-পয়সার লেনদেন চলবে না। (বুখারী, হা: ৬৫৩৪)
১০৩৩। বিদআতীদেরকে হাউজে কাউসার থেকে সরিয়ে নেয়া হবে।
(বুখারী, হা: ৬৫৮৬)
১০৩৪। কবরে জান্নাত-জাহান্নাম উপস্থিত করা হয়। (বুখারী, হা: ৩২৪০)
১০৩৫। জান্নাতের ৮ টি স্তর রয়েছে। (বুখারী, হা: ৩২৫৭)
১০৩৬। জান্নাতের জিনিসের মান অনেক উন্নত হবে। (বুখারী, হা: ৩২৪৮, ৩২৫০)
১০৩৭। জান্নাতের নিয়ামত অকল্পনীয়। (বুখারী, হা: ৪৭৭৯, ৪৭৮০, ৩২৪৪)
১০৩৮। জান্নাতে উঁচু উঁচু তাবু রয়েছে। (বুখারী, হা: ৩২৪৩)
১০৩৯। জান্নাতীরা একে অপরকে দেখতে পারবে। (বুখারী, হা: ৩২৫৬)
১০৪০। জান্নাতের অধিকাংশ গরীব লোক আর জাহান্নামের অধিকাংশ নারী।
(বুখারী, হা: ৩২৪১)
১০৪১। জান্নাতীদের মধ্যে মনোমালিন্য থাকবে না। (বুখারী, হা: ৩২৫৪)
১০৪২। মৃত্যুকে জবাই করা হবে। (বুখারী, হা: ৪৭৩০)
১০৪৩। উম্মতে মুহাম্মাদীর সংখ্যা বেশি হবে। (বুখারী, হা: ৬৫২৮)
১০৪৪। জাহান্নামের আগুন দুনিয়ার আগুনের চেয়ে সত্তর গুণ তেজস্বী।
(বুখারী, হা: ৩১৬৫)
১০৩৫। জান্নাতের ৮ টি স্তর রয়েছে। (বুখারী, হা: ৩২৫৭)
১০৩৬। জান্নাতের জিনিসের মান অনেক উন্নত হবে। (বুখারী, হা: ৩২৪৮, ৩২৫০)
১০৩৭। জান্নাতের নিয়ামত অকল্পনীয়। (বুখারী, হা: ৪৭৭৯, ৪৭৮০, ৩২৪৪)
১০৩৮। জান্নাতে উঁচু উঁচু তাবু রয়েছে। (বুখারী, হা: ৩২৪৩)
১০৩৯। জান্নাতীরা একে অপরকে দেখতে পারবে। (বুখারী, হা: ৩২৫৬)
১০৪০। জান্নাতের অধিকাংশ গরীব লোক আর জাহান্নামের অধিকাংশ নারী।
(বুখারী, হা: ৩২৪১)
১০৪১। জান্নাতীদের মধ্যে মনোমালিন্য থাকবে না। (বুখারী, হা: ৩২৫৪)
১০৪২। মৃত্যুকে জবাই করা হবে। (বুখারী, হা: ৪৭৩০)
১০৪৩। উম্মতে মুহাম্মাদীর সংখ্যা বেশি হবে। (বুখারী, হা: ৬৫২৮)
১০৪৪। জাহান্নামের আগুন দুনিয়ার আগুনের চেয়ে সত্তর গুণ তেজস্বী।
(বুখারী, হা: ৩১৬৫)
১০৪৫। যুগকে গালি দেয়া যাবে না। (বুখারী, হা: ৪৮২৬)
১০৪৬। বাতাস সাহায্যকারী আবার ধ্বংসকারী। (বুখারী, হা: ৩২০৫)
১০৪৭। ফিতনার সময় মুমিনদের উত্তম সম্পদ হবে ছাগল। (বুখারী, হা: ৩৩০০)
১০৪৮। মোরগ ফেরেশতা দেখলে ডাক দেয়। (বুখারী, হা: ৩৩০৩)
১০৪৯। সাপকে মেরে ফেলার নির্দেশ। (বুখারী, হা: ৩২৯৭, ৩৩১০)
১০৫০। ক্ষতিকর নয়- এমন প্রাণী মারা যাবে না। (বুখারী, হা: ৩২৯৮)
১০৫১। এক মহিলা বিড়ালকে কষ্ট দেয়ার কারণে জাহান্নামী হয়েছে।
(বুখারী, হা: ৩৩১৮)
১০৫২। প্রাণীকে পুড়িয়ে মারা যাবে না। (বুখারী, হা: ৩০১৯)
১০৪৬। বাতাস সাহায্যকারী আবার ধ্বংসকারী। (বুখারী, হা: ৩২০৫)
১০৪৭। ফিতনার সময় মুমিনদের উত্তম সম্পদ হবে ছাগল। (বুখারী, হা: ৩৩০০)
১০৪৮। মোরগ ফেরেশতা দেখলে ডাক দেয়। (বুখারী, হা: ৩৩০৩)
১০৪৯। সাপকে মেরে ফেলার নির্দেশ। (বুখারী, হা: ৩২৯৭, ৩৩১০)
১০৫০। ক্ষতিকর নয়- এমন প্রাণী মারা যাবে না। (বুখারী, হা: ৩২৯৮)
১০৫১। এক মহিলা বিড়ালকে কষ্ট দেয়ার কারণে জাহান্নামী হয়েছে।
(বুখারী, হা: ৩৩১৮)
১০৫২। প্রাণীকে পুড়িয়ে মারা যাবে না। (বুখারী, হা: ৩০১৯)
১০৫৩ ।ফেরেশতারা আল্লাহর প্রিয় বান্দাদেরকে ভালোবাসেন। (বুখারী, হা: ৩২০৯)
১০৫৪। ফেরেশতারা বান্দাদেরকে সাহায্য করেন। (বুখারী, হা: ৩২১৩)
১০৫৫। ফেরেশতারা বান্দাদের আমল আল্লাহর কাছে পৌঁছান। (বুখারী, হা: ৩২২৩)
১০৫৬। ফেরেশতারা বান্দাদের জন্য দু‘আ করেন। (বুখারী, হা: ৩২২৯)
১০৫৭। তারা অপরাধীকে অভিশাপ দেন। (বুখারী, হা: ৩২৩৭)
১০৫৮। ছবি ও কুকুর থাকে এমন স্থানে ফেরেশতারা প্রবেশ করেন না।
(বুখারী, হা: ৩২২৫, ৩২২৭)
১০৫৪। ফেরেশতারা বান্দাদেরকে সাহায্য করেন। (বুখারী, হা: ৩২১৩)
১০৫৫। ফেরেশতারা বান্দাদের আমল আল্লাহর কাছে পৌঁছান। (বুখারী, হা: ৩২২৩)
১০৫৬। ফেরেশতারা বান্দাদের জন্য দু‘আ করেন। (বুখারী, হা: ৩২২৯)
১০৫৭। তারা অপরাধীকে অভিশাপ দেন। (বুখারী, হা: ৩২৩৭)
১০৫৮। ছবি ও কুকুর থাকে এমন স্থানে ফেরেশতারা প্রবেশ করেন না।
(বুখারী, হা: ৩২২৫, ৩২২৭)
১০৫৯। শয়তান মানুষের মনে কুচিন্তা তৈরি করে। (বুখারী, হা: ৩২৭৬)
১০৬০। শয়তান নাকের ছিদ্রে রাত কাটায়। (বুখারী, হা: ৩২৯৫)
১০৬১। শয়তান খারাপ স্বপ্ন দেখায়। (বুখারী, হা: ৩২৯২)
১০৬২। সকাল পর্যন্ত ঘুমন্ত ব্যক্তির কানে শয়তান প্রসাব করে। (বুখারী, হা: ৩২৭০)
১০৬৩। শয়তান নামাযে গোলমাল সৃষ্টি করে। (বুখারী, হা: ৩২৮৪)
১০৬৪। আযান ও ইকামতের সময় শয়তান পালায়, পরে আবার আসে।
(বুখারী, হা: ৩২৮৫)
১০৬৫। সন্তান ভূমিষ্ট হলেই শয়তান খোঁচা মারে। (বুখারী, হা: ৩২৮৬)
১০৬৬। শয়তান মানুষের রক্তের সাথে চলে। (বুখারী, হা: ৩২৮১)
১০৬৭। শয়তান মন থেকে কিছু কিছু বিষয় ভুলিয়ে দেয়। (বুখারী, হা: ৩২৭৮)
১০৬৮। সূর্যাস্তের সময় শয়তান বেশি ছড়িয়ে পড়ে। (বুখারী, হা: ৩২৮০)
১০৬৯। সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের সময় শয়তান শিং পেতে রাখে। (বুখারী, হা: ৩২৭৩)
১০৭০। হাই শয়তানের পক্ষ থেকে আসে। (বুখারী, হা: ৩২৮৯)
১০৭১। শয়তান থেকে বাঁচার উপায় হলো আয়াতুল কুরসী পাঠ করা।
(বুখারী, হা: ৩২৭৫)
১০৭২। আল্লাহর খাস বান্দাদেরকে শয়তান ভয় করে। (বুখারী, হা: ৩২৯৪)
১০৬০। শয়তান নাকের ছিদ্রে রাত কাটায়। (বুখারী, হা: ৩২৯৫)
১০৬১। শয়তান খারাপ স্বপ্ন দেখায়। (বুখারী, হা: ৩২৯২)
১০৬২। সকাল পর্যন্ত ঘুমন্ত ব্যক্তির কানে শয়তান প্রসাব করে। (বুখারী, হা: ৩২৭০)
১০৬৩। শয়তান নামাযে গোলমাল সৃষ্টি করে। (বুখারী, হা: ৩২৮৪)
১০৬৪। আযান ও ইকামতের সময় শয়তান পালায়, পরে আবার আসে।
(বুখারী, হা: ৩২৮৫)
১০৬৫। সন্তান ভূমিষ্ট হলেই শয়তান খোঁচা মারে। (বুখারী, হা: ৩২৮৬)
১০৬৬। শয়তান মানুষের রক্তের সাথে চলে। (বুখারী, হা: ৩২৮১)
১০৬৭। শয়তান মন থেকে কিছু কিছু বিষয় ভুলিয়ে দেয়। (বুখারী, হা: ৩২৭৮)
১০৬৮। সূর্যাস্তের সময় শয়তান বেশি ছড়িয়ে পড়ে। (বুখারী, হা: ৩২৮০)
১০৬৯। সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের সময় শয়তান শিং পেতে রাখে। (বুখারী, হা: ৩২৭৩)
১০৭০। হাই শয়তানের পক্ষ থেকে আসে। (বুখারী, হা: ৩২৮৯)
১০৭১। শয়তান থেকে বাঁচার উপায় হলো আয়াতুল কুরসী পাঠ করা।
(বুখারী, হা: ৩২৭৫)
১০৭২। আল্লাহর খাস বান্দাদেরকে শয়তান ভয় করে। (বুখারী, হা: ৩২৯৪)
১০৭৩। তারা নবীদেরকে হত্যা করেছে। (বুখারী, হা: ৩৪৭৭)
১০৭৪। তারা বেশি মতবিরোধ করতো, এটাই তাদেরকে ধ্বংস করেছে।
(বুখারী, হা: ৩৪৭৬)
১০৭৫। তারা পরের চুল ব্যবহার করতো। (বুখারী, হা: ৩৪৮৮)
১০৭৬। তারা তাদের নবীদের কবরকে মসজিদ বানিয়ে নিতো। (বুখারী, হা: ৩৪৫৪)
১০৭৭। আযানের পরিবর্তে ঘণ্টা বাজাতো। (বুখারী, হা: ৩৪৫৭)
১০৭৮। তারা হারামকে কৌশলে হালাল করার চেষ্টা করতো। (বুখারী, হা: ৩৪৬০)
১০৭৯। তারা মিথ্যা বলতো ও সমালোচনা করতো। (বুখারী, হা: ৪৫৬৮, ৪৪৮০, ৪৫৫৬)
১০৮০। তারা কিতাবের কিছু মানতো এবং কিছু অমান্য করতো। (বুখারী, হা: ৪৭০৬)
১০৮১। প্রভাবশালী লোক অপরাধ করলে তাকে ছেড়ে দিত। (বুখারী, হা: ৩৪৭৫)
১০৮২। তাদের থেকে হাদীস গ্রহণে সতর্ক থাকতে হবে। (বুখারী, হা: ৩৪৬১)
১০৭৪। তারা বেশি মতবিরোধ করতো, এটাই তাদেরকে ধ্বংস করেছে।
(বুখারী, হা: ৩৪৭৬)
১০৭৫। তারা পরের চুল ব্যবহার করতো। (বুখারী, হা: ৩৪৮৮)
১০৭৬। তারা তাদের নবীদের কবরকে মসজিদ বানিয়ে নিতো। (বুখারী, হা: ৩৪৫৪)
১০৭৭। আযানের পরিবর্তে ঘণ্টা বাজাতো। (বুখারী, হা: ৩৪৫৭)
১০৭৮। তারা হারামকে কৌশলে হালাল করার চেষ্টা করতো। (বুখারী, হা: ৩৪৬০)
১০৭৯। তারা মিথ্যা বলতো ও সমালোচনা করতো। (বুখারী, হা: ৪৫৬৮, ৪৪৮০, ৪৫৫৬)
১০৮০। তারা কিতাবের কিছু মানতো এবং কিছু অমান্য করতো। (বুখারী, হা: ৪৭০৬)
১০৮১। প্রভাবশালী লোক অপরাধ করলে তাকে ছেড়ে দিত। (বুখারী, হা: ৩৪৭৫)
১০৮২। তাদের থেকে হাদীস গ্রহণে সতর্ক থাকতে হবে। (বুখারী, হা: ৩৪৬১)
১০৮৩। নবী ﷺ এর গায়ের রং ছিল গৌরবর্ণ। (বুখারী, হা: ৩৫৪৪)
১০৮৪। নবী ﷺ এর চেহারা ছিল হাস্যোজ্জল । (বুখারী, হা: ৩৫৫৬)
১০৮৫। নবী ﷺ মুচকি হাসতেন। (বুখারী, হা: ৪৮২৮, ৩০৩৫)
১০৮৬। নবী ﷺ এর চেহারা ছিল খুবই সুন্দর। (বুখারী, হা: ৩৫৪৯, ৩৫৫২)
১০৮৭। নবী ﷺ বাবরী চুল রাখতেন। (বুখারী, হা: ৩৫৫১)
১০৮৮। তিনি চুল আঁচড়িয়ে সিঁথি করতেন। (বুখারী, হা: ৩৫৫৮)
১০৮৯। তাঁর শরীর সুগন্ধিময় ছিলো। (বুখারী, হা: ৩৫৫৩, ৩৫৬১)
১০৯০। তিনি খুবই লজ্জাশীল ছিলেন। (বুখারী, হা: ৩৫৬২)
১০৯১। তিনি অশ্লীলতা ও খারাপ কথা বলতেন না। (বুখারী, হা: ৩৫৫৯)
১০৯২। দুটির মধ্যে সহজটি গ্রহণ করতেন। (বুখারী, হা: ৩৫৬০)
১০৯৩। গুনাহ হতে দূরে থাকতেন। (বুখারী, হা: ৩৫৬০)
১০৯৪। নিজের জন্য প্রতিশোধ নিতেন না। (বুখারী, হা: ৩৫৬০)
১০৯৫। তিনি কোন খাদ্যকে মন্দ বলতেন না। (বুখারী, হা: ৩৫৬৩)
১০৯৬। তনি দ্রুত কথা বলতেন না। (বুখারী, হা: ৩৫৬৭-৬৮)
১০৯৭। নবী ﷺ অনেক মহৎ ছিলেন। (বুখারী, হা: ২২০)
১০৯৮। দানের মাধ্যমে মানুষের মন জয় করতেন। (বুখারী, হা: ৪৬৬৭)
১০৯৯। তিনি বন্ধু সুলভ আচরণ করতেন। (বুখারী, হা: ৬২৮)
১১০০। শত্রুকেও মাফ করে দিতেন। (বুখারী, হা: ৪১৩৫)
১১০১। বদ্ দু‘আ না করে কল্যাণের জন্য দু‘আ করতেন। (বুখারী, হা: ৪৩৯২)
১১০২। নবী ﷺ গালি দিতেন না এবং অভিম্পাতও করতেন না। (বুখারী, হা: ৬০৩১)
১১০৩। তিনি অশ্লীলভাষী ছিলেন না। (বুখারী, হা: ৬০৩৫)
১১০৪। তিনি খাদিমকে ধমক দিতেন না। (বুখারী, হা: ৬০৩৮)
১১০৫। তিনি স্বজনপ্রীতি করতেন না। (বুখারী, হা: ৪০১৮, ৪৩০৪)
১১০৬। কষ্ট সহ্য করেছেন তবুও জাতির ধ্বংস কামনা করেননি। (বুখারী, হা: ৩২৩১)
১১০৭। নবী ﷺ এর তালিযুক্ত কম্বলে ইন্তেকাল হয়েছে। (বুখারী, হা: ৩১০৮)
১১০৮। শেষ মুহুর্তে আয়েশা (রাঃ) এর ঘরে অবস্থান করেন।
(বুখারী, হা: ৪৪৪২, ৪৪৫০)
১০৮৪। নবী ﷺ এর চেহারা ছিল হাস্যোজ্জল । (বুখারী, হা: ৩৫৫৬)
১০৮৫। নবী ﷺ মুচকি হাসতেন। (বুখারী, হা: ৪৮২৮, ৩০৩৫)
১০৮৬। নবী ﷺ এর চেহারা ছিল খুবই সুন্দর। (বুখারী, হা: ৩৫৪৯, ৩৫৫২)
১০৮৭। নবী ﷺ বাবরী চুল রাখতেন। (বুখারী, হা: ৩৫৫১)
১০৮৮। তিনি চুল আঁচড়িয়ে সিঁথি করতেন। (বুখারী, হা: ৩৫৫৮)
১০৮৯। তাঁর শরীর সুগন্ধিময় ছিলো। (বুখারী, হা: ৩৫৫৩, ৩৫৬১)
১০৯০। তিনি খুবই লজ্জাশীল ছিলেন। (বুখারী, হা: ৩৫৬২)
১০৯১। তিনি অশ্লীলতা ও খারাপ কথা বলতেন না। (বুখারী, হা: ৩৫৫৯)
১০৯২। দুটির মধ্যে সহজটি গ্রহণ করতেন। (বুখারী, হা: ৩৫৬০)
১০৯৩। গুনাহ হতে দূরে থাকতেন। (বুখারী, হা: ৩৫৬০)
১০৯৪। নিজের জন্য প্রতিশোধ নিতেন না। (বুখারী, হা: ৩৫৬০)
১০৯৫। তিনি কোন খাদ্যকে মন্দ বলতেন না। (বুখারী, হা: ৩৫৬৩)
১০৯৬। তনি দ্রুত কথা বলতেন না। (বুখারী, হা: ৩৫৬৭-৬৮)
১০৯৭। নবী ﷺ অনেক মহৎ ছিলেন। (বুখারী, হা: ২২০)
১০৯৮। দানের মাধ্যমে মানুষের মন জয় করতেন। (বুখারী, হা: ৪৬৬৭)
১০৯৯। তিনি বন্ধু সুলভ আচরণ করতেন। (বুখারী, হা: ৬২৮)
১১০০। শত্রুকেও মাফ করে দিতেন। (বুখারী, হা: ৪১৩৫)
১১০১। বদ্ দু‘আ না করে কল্যাণের জন্য দু‘আ করতেন। (বুখারী, হা: ৪৩৯২)
১১০২। নবী ﷺ গালি দিতেন না এবং অভিম্পাতও করতেন না। (বুখারী, হা: ৬০৩১)
১১০৩। তিনি অশ্লীলভাষী ছিলেন না। (বুখারী, হা: ৬০৩৫)
১১০৪। তিনি খাদিমকে ধমক দিতেন না। (বুখারী, হা: ৬০৩৮)
১১০৫। তিনি স্বজনপ্রীতি করতেন না। (বুখারী, হা: ৪০১৮, ৪৩০৪)
১১০৬। কষ্ট সহ্য করেছেন তবুও জাতির ধ্বংস কামনা করেননি। (বুখারী, হা: ৩২৩১)
১১০৭। নবী ﷺ এর তালিযুক্ত কম্বলে ইন্তেকাল হয়েছে। (বুখারী, হা: ৩১০৮)
১১০৮। শেষ মুহুর্তে আয়েশা (রাঃ) এর ঘরে অবস্থান করেন।
(বুখারী, হা: ৪৪৪২, ৪৪৫০)
১১০৯। মনের ধনাঢ্যতাই প্রকৃত ধনাঢ্যতা। (বুখারী, হা: ৬৪৪৬)
১১১০। দুনিয়া ঠিক একটি মুসাফিরখানার মতো। (বুখারী, হা: ৬৪১৬)
১১১১। জীবনকে সংক্ষিপ্ত করার নির্দেশ। (বুখারী, হা: ৬৪১৬)
১১১২। আখেরাতের জীবনই প্রকৃত জীবন। (বুখারী, হা: ৬৪১৪)
১১১৩। জান্নাতের সামান্য জায়গার মূল্য সারা পৃথিবীর চেয়েও অনেক মূল্যবান।
(বুখারী, হা: ৬৪১৫)
১১১৪। উপরের স্তরের লোকদের দিকে না তাকিয়ে নীচের দিকে তাকানোর নির্দেশ। (বুখারী, হা: ৬৪৯০)
১১১৫। চাওয়াকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। (বুখারী, হা: ৬৪৭৩)
১১১৬। নবী ﷺ এর পরিবার একাধারে তিন দিন পেট ভরে খেতে পারেননি।
(বুখারী, হা: ৫৩৭৪, ৫৪১৬)
১১১৭। নবী ﷺ এর ইন্তেকালের সময়ও তাঁর পরিবার খেজুর ও পানির দিন অতিবাহিত করতেন। (বুখারী, হা: ৫৩৮৩)
১১১৮। নবী ﷺ এর বিছানা ছিলো খেজুর গাছের আঁশের। (বুখারী, হা: ৬৪৫৬)
১১১৯। নবী ﷺ বালিশে না বসে মাটিতে বসতেন। (বুখারী, হা: ৬২৭৭)
১১২০। নবী ﷺ ও তাঁর সাথীরা ছাতু খেয়ে দিন কাটিয়েছেন। (বুখারী, হা: ৫৩৯০)
১১২১। কোন কোন সাহাবী ঘাস জাতীয় জিনিস খেয়েছেন। (বুখারী, হা: ৫৪১২)
১১২২। সাহাবীরা গাছের পাতা খেয়েছেন। (বুখারী, হা: ৬৪৫৩)
১১২৩। সাহাবীগণ নিজেরাই তাঁদের জুতা মেরামত করেছেন। (বুখারী, হা: ২৫৭০)
১১২৪। আবু হুরায়রা (রাঃ) ক্ষুধার তাড়নায় উপুড় হয়ে শুয়ে পড়তেন।
(বুখারী, হা: ৫৩৭৫)
১১২৫। সাহাবীরা কাফনের কাপড়ও ভালোভাবে পাননি। (বুখারী, হা: ৪৬৬৮)
১১২৬। দুনিয়া লোভীর প্রতি ভৎর্সনা করা হয়েছে। (বুখারী, হা: ৬৪৩৫)
১১২৭। লোভীর মালে বরকত হয় না। (বুখারী, হা: ৬৪৪১)
১১২৮। মানুষ যত চায় তত পায়। (বুখারী, হা: ৬৪৩৬)
১১২৯। যে বেশি বয়স পায় তার উয্র গ্রহণ করা হবে না। (বুখারী, হা: ৬৪১৯)
১১৩০। জান্নাতের অধিকাংশই দরিদ্র মুসলমান। (বুখারী, হা: ৬৪৪৯)
১১৩১। মানুষ যা রেখে যায় তা তার নয়। (বুখারী, হা: ৬৪৪২)
১১৩২। সম্পদের লোভী না হওয়ার জন্য নবী ﷺ এর সতর্কবাণী।
(বুখারী, হা: ১৩৪৪, ৪০১৫, ৪০৮৫)
১১৩৩। নবী ﷺ ও সাহাবীরা দুনিয়া লোভী ছিলেন না। (বুখারী, হা: ১৪০৮, ২৩৮৯)
১১৩৪। নবী ﷺ ঘরে কিছু জমাতেন না। (বুখারী, হা: ১৪৩০)
১১৩৫। ফেত্নার সময় দ্বীন বাঁচানো কঠিন হবে। (বুখারী, হা: আ: প্র: ৬৫৯৫)
১১১০। দুনিয়া ঠিক একটি মুসাফিরখানার মতো। (বুখারী, হা: ৬৪১৬)
১১১১। জীবনকে সংক্ষিপ্ত করার নির্দেশ। (বুখারী, হা: ৬৪১৬)
১১১২। আখেরাতের জীবনই প্রকৃত জীবন। (বুখারী, হা: ৬৪১৪)
১১১৩। জান্নাতের সামান্য জায়গার মূল্য সারা পৃথিবীর চেয়েও অনেক মূল্যবান।
(বুখারী, হা: ৬৪১৫)
১১১৪। উপরের স্তরের লোকদের দিকে না তাকিয়ে নীচের দিকে তাকানোর নির্দেশ। (বুখারী, হা: ৬৪৯০)
১১১৫। চাওয়াকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। (বুখারী, হা: ৬৪৭৩)
১১১৬। নবী ﷺ এর পরিবার একাধারে তিন দিন পেট ভরে খেতে পারেননি।
(বুখারী, হা: ৫৩৭৪, ৫৪১৬)
১১১৭। নবী ﷺ এর ইন্তেকালের সময়ও তাঁর পরিবার খেজুর ও পানির দিন অতিবাহিত করতেন। (বুখারী, হা: ৫৩৮৩)
১১১৮। নবী ﷺ এর বিছানা ছিলো খেজুর গাছের আঁশের। (বুখারী, হা: ৬৪৫৬)
১১১৯। নবী ﷺ বালিশে না বসে মাটিতে বসতেন। (বুখারী, হা: ৬২৭৭)
১১২০। নবী ﷺ ও তাঁর সাথীরা ছাতু খেয়ে দিন কাটিয়েছেন। (বুখারী, হা: ৫৩৯০)
১১২১। কোন কোন সাহাবী ঘাস জাতীয় জিনিস খেয়েছেন। (বুখারী, হা: ৫৪১২)
১১২২। সাহাবীরা গাছের পাতা খেয়েছেন। (বুখারী, হা: ৬৪৫৩)
১১২৩। সাহাবীগণ নিজেরাই তাঁদের জুতা মেরামত করেছেন। (বুখারী, হা: ২৫৭০)
১১২৪। আবু হুরায়রা (রাঃ) ক্ষুধার তাড়নায় উপুড় হয়ে শুয়ে পড়তেন।
(বুখারী, হা: ৫৩৭৫)
১১২৫। সাহাবীরা কাফনের কাপড়ও ভালোভাবে পাননি। (বুখারী, হা: ৪৬৬৮)
১১২৬। দুনিয়া লোভীর প্রতি ভৎর্সনা করা হয়েছে। (বুখারী, হা: ৬৪৩৫)
১১২৭। লোভীর মালে বরকত হয় না। (বুখারী, হা: ৬৪৪১)
১১২৮। মানুষ যত চায় তত পায়। (বুখারী, হা: ৬৪৩৬)
১১২৯। যে বেশি বয়স পায় তার উয্র গ্রহণ করা হবে না। (বুখারী, হা: ৬৪১৯)
১১৩০। জান্নাতের অধিকাংশই দরিদ্র মুসলমান। (বুখারী, হা: ৬৪৪৯)
১১৩১। মানুষ যা রেখে যায় তা তার নয়। (বুখারী, হা: ৬৪৪২)
১১৩২। সম্পদের লোভী না হওয়ার জন্য নবী ﷺ এর সতর্কবাণী।
(বুখারী, হা: ১৩৪৪, ৪০১৫, ৪০৮৫)
১১৩৩। নবী ﷺ ও সাহাবীরা দুনিয়া লোভী ছিলেন না। (বুখারী, হা: ১৪০৮, ২৩৮৯)
১১৩৪। নবী ﷺ ঘরে কিছু জমাতেন না। (বুখারী, হা: ১৪৩০)
১১৩৫। ফেত্নার সময় দ্বীন বাঁচানো কঠিন হবে। (বুখারী, হা: আ: প্র: ৬৫৯৫)
১১৩৬। আল্লাহ তা‘আলা প্রশাসকদেরকে প্রশ্ন করবেন। (বুখারী, হা: ৩৪৫৫)
১১৩৭। নেতৃত্ব চেয়ে নিতে নিষেধ করা হয়েছে। (বুখারী, হা: ৬৬২২)
১১৩৮। ন্যায়পরায়ন শাসক আল্লাহর আরশের ছায়াতলে স্থান পাবে।
(বুখারী, হা: ৬৭০৬)
১১৩৯। জামা‘আত থেকে বিচ্ছিন্ন ব্যক্তি জাহেলী মৃত্যুবরণ করবে। (বুখারী, হা: ৭০৫৩)
১১৪০। পদের লোভীকে পদ দেয়া হতো না। (বুখারী, হা: ৭১৪৯)
১১৪২। পদের লোভীরা কিয়ামতের দিন লজ্জিত হবে। (বুখারী, হা: ৭১৪৮)
১১৪৩। যে পদ চায় না, আল্লাহ তা‘আলা তাকে সাহায্য করেন। (বুখারী, হা: ৭১৪৭)
১১৪৪। গুনাহের কাজে আনুগত্য করা যাবে না। (বুখারী, হা: ৭১৪৪)
১১৪৫। সৎকাজে আনুগত্য করতে হবে। (বুখারী, হা: ৭১৪২)
১১৪৬। আমীরসহ সবাই দায়িত্বশীল হবে। (বুখারী, হা: ৭১৩৮)
১১৪৭। প্রশাসকের দায়িত্ব পালন না করার পরিণতি ভয়াবহ। (বুখারী, হা: ৭১৫১)
১১৪৮। খলিফার কাছে বাই‘আত দিতে হবে। (বুখারী, হা: ৭২০২)
১১৪৯। ইসলামী শাসকরা সম্পদের লোভী হয় না। (বুখারী, হা: ৭১৬৩)
১১৫০। শাসকদের সাথে প্রতারণা করা মুনাফেকী। (বুখারী, হা: ৭১৭৮)
১১৫১। বিভিন্ন উপদলে বিভক্ত হওয়াটা মুসলিমদের জন্য শাস্তি স্বরূপ।
(বুখারী, হা: ৭৪০৬)
১১৫২। রাগান্বিত অবস্থায় বিচার করা যাবে না। (বুখারী, হা: ৭১৫৮)
১১৩৭। নেতৃত্ব চেয়ে নিতে নিষেধ করা হয়েছে। (বুখারী, হা: ৬৬২২)
১১৩৮। ন্যায়পরায়ন শাসক আল্লাহর আরশের ছায়াতলে স্থান পাবে।
(বুখারী, হা: ৬৭০৬)
১১৩৯। জামা‘আত থেকে বিচ্ছিন্ন ব্যক্তি জাহেলী মৃত্যুবরণ করবে। (বুখারী, হা: ৭০৫৩)
১১৪০। পদের লোভীকে পদ দেয়া হতো না। (বুখারী, হা: ৭১৪৯)
১১৪২। পদের লোভীরা কিয়ামতের দিন লজ্জিত হবে। (বুখারী, হা: ৭১৪৮)
১১৪৩। যে পদ চায় না, আল্লাহ তা‘আলা তাকে সাহায্য করেন। (বুখারী, হা: ৭১৪৭)
১১৪৪। গুনাহের কাজে আনুগত্য করা যাবে না। (বুখারী, হা: ৭১৪৪)
১১৪৫। সৎকাজে আনুগত্য করতে হবে। (বুখারী, হা: ৭১৪২)
১১৪৬। আমীরসহ সবাই দায়িত্বশীল হবে। (বুখারী, হা: ৭১৩৮)
১১৪৭। প্রশাসকের দায়িত্ব পালন না করার পরিণতি ভয়াবহ। (বুখারী, হা: ৭১৫১)
১১৪৮। খলিফার কাছে বাই‘আত দিতে হবে। (বুখারী, হা: ৭২০২)
১১৪৯। ইসলামী শাসকরা সম্পদের লোভী হয় না। (বুখারী, হা: ৭১৬৩)
১১৫০। শাসকদের সাথে প্রতারণা করা মুনাফেকী। (বুখারী, হা: ৭১৭৮)
১১৫১। বিভিন্ন উপদলে বিভক্ত হওয়াটা মুসলিমদের জন্য শাস্তি স্বরূপ।
(বুখারী, হা: ৭৪০৬)
১১৫২। রাগান্বিত অবস্থায় বিচার করা যাবে না। (বুখারী, হা: ৭১৫৮)
১১৫৩। চুর চুরি করার সময় মুমিন থাকে না। (বুখারী, হা: ৬৭৮২)
১১৫৪। দন্ড অপরাধ মোচনকারী। (বুখারী, হা: ৬৭৮৪)
১১৫৫। নবী ﷺ দ্বীনের স্বার্থে প্রতিশোধ গ্রহণ করতেন। (বুখারী, হা: ৬৭৮৬)
১১৫৬। দন্ড রহিত করার ক্ষেত্রে সুপারিশ করা যাবে না। (বুখারী, হা: ৬৭৮৮)
১১৫৭। দন্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তির তাওবা করা কর্তব্য। (বুখারী, হা: ৬৮০০)
১১৫৮। তাওবা করলে তার সাক্ষ্য গ্রহণযোগ্য। (বুখারী, হা: ৬৮০১)
১১৫৯। অপরাধীদের জন্য তাওবার দরজা খোলা। (বুখারী, হা: ৬৮১০)
১১৬০। বিবাহিত যিনাকারীকে পাথর মারার বিধান রয়েছে। (বুখারী, হা: ৬৮১২)
১১৬১। নবী ﷺ যিনার শাস্তি প্রয়োগ করেছেন। (বুখারী, হা: ২৬৯৫)
১১৬২। মদ পানের জন্য ৪০ চাবুক মারা যাবে। (বুখারী, হা: ৬৭৭৬)
১১৬৩। শাস্তিপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে অভিশম্পাত করা যাবে না। (বুখারী, হা: ৬৭৭৭)
১১৬৪। কাউকে তার মা-বাপ তোলে গালি দেয়া নিষেধ। (বুখারী, হা: ৩০)
১১৬৫। দুই মুসলিম একে অপরকে হত্যা করলে উভয়ই জাহান্নামী। (বুখারী, হা: ৩১)
১১৬৬। মুসলমানদের মারামারিতে লিপ্ত হওয়া কুফরী। (বুখারী, হা: ৪৮, ১২১)
১১৬৭। ঝগড়া করার পরিণতি খারাপ। (বুখারী, হা: ৪৯)
১১৬৮। ঝগড়াটে লোক আল্লাহর কাছে ঘৃণিত। (বুখারী, হা: ২৪৫৭)
১১৬৯। নেশা জাতীয় প্রতিটি জিনিস হারাম। (বুখারী, হা: ২৪২)
১১৭০। ওয়াদা ভঙ্গ করা যাবে না। (বুখারী, হা: ২২২৭, ৩১৮৭, ৩১৮৮)
১১৭১। ঝগড়ার সময় গালাগালি করা মুনাফিকদের কাজ। (বুখারী, হা: ২৪৫৯)
১১৭২। যিনার উপার্জন হারাম। (বুখারী, হা: ৫৩৪৬)
১১৭৩। জবান ও লজ্জাস্থানের হেফাযত করতে হবে। (বুখারী, হা: ৬৪৭৪)
১১৭৪। হারাম কাজে লিপ্ত হলে আত্মমর্যাদা নষ্ট হয়ে যায়। (বুখারী, হা: ৫২২৩)
১১৭৫। নবী ﷺ লুটপাট করতে নিষেধ করেছেন। (বুখারী, হা: ২৪৭৪)
১১৭৬। চুরি ও লুটপাট মু’মিনের কাজ হতে পারে না। (বুখারী, হা: ২৪৭৫)
১১৭৭। নিজেকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেয়া যাবে না। (বুখারী, হা: ৪৫১৬)
১১৭৮। মিথ্যা সাক্ষ্য দেয়া কবীরা গুনাহ। (বুখারী, হা: ২৬৫৩)
১১৫৪। দন্ড অপরাধ মোচনকারী। (বুখারী, হা: ৬৭৮৪)
১১৫৫। নবী ﷺ দ্বীনের স্বার্থে প্রতিশোধ গ্রহণ করতেন। (বুখারী, হা: ৬৭৮৬)
১১৫৬। দন্ড রহিত করার ক্ষেত্রে সুপারিশ করা যাবে না। (বুখারী, হা: ৬৭৮৮)
১১৫৭। দন্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তির তাওবা করা কর্তব্য। (বুখারী, হা: ৬৮০০)
১১৫৮। তাওবা করলে তার সাক্ষ্য গ্রহণযোগ্য। (বুখারী, হা: ৬৮০১)
১১৫৯। অপরাধীদের জন্য তাওবার দরজা খোলা। (বুখারী, হা: ৬৮১০)
১১৬০। বিবাহিত যিনাকারীকে পাথর মারার বিধান রয়েছে। (বুখারী, হা: ৬৮১২)
১১৬১। নবী ﷺ যিনার শাস্তি প্রয়োগ করেছেন। (বুখারী, হা: ২৬৯৫)
১১৬২। মদ পানের জন্য ৪০ চাবুক মারা যাবে। (বুখারী, হা: ৬৭৭৬)
১১৬৩। শাস্তিপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে অভিশম্পাত করা যাবে না। (বুখারী, হা: ৬৭৭৭)
১১৬৪। কাউকে তার মা-বাপ তোলে গালি দেয়া নিষেধ। (বুখারী, হা: ৩০)
১১৬৫। দুই মুসলিম একে অপরকে হত্যা করলে উভয়ই জাহান্নামী। (বুখারী, হা: ৩১)
১১৬৬। মুসলমানদের মারামারিতে লিপ্ত হওয়া কুফরী। (বুখারী, হা: ৪৮, ১২১)
১১৬৭। ঝগড়া করার পরিণতি খারাপ। (বুখারী, হা: ৪৯)
১১৬৮। ঝগড়াটে লোক আল্লাহর কাছে ঘৃণিত। (বুখারী, হা: ২৪৫৭)
১১৬৯। নেশা জাতীয় প্রতিটি জিনিস হারাম। (বুখারী, হা: ২৪২)
১১৭০। ওয়াদা ভঙ্গ করা যাবে না। (বুখারী, হা: ২২২৭, ৩১৮৭, ৩১৮৮)
১১৭১। ঝগড়ার সময় গালাগালি করা মুনাফিকদের কাজ। (বুখারী, হা: ২৪৫৯)
১১৭২। যিনার উপার্জন হারাম। (বুখারী, হা: ৫৩৪৬)
১১৭৩। জবান ও লজ্জাস্থানের হেফাযত করতে হবে। (বুখারী, হা: ৬৪৭৪)
১১৭৪। হারাম কাজে লিপ্ত হলে আত্মমর্যাদা নষ্ট হয়ে যায়। (বুখারী, হা: ৫২২৩)
১১৭৫। নবী ﷺ লুটপাট করতে নিষেধ করেছেন। (বুখারী, হা: ২৪৭৪)
১১৭৬। চুরি ও লুটপাট মু’মিনের কাজ হতে পারে না। (বুখারী, হা: ২৪৭৫)
১১৭৭। নিজেকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেয়া যাবে না। (বুখারী, হা: ৪৫১৬)
১১৭৮। মিথ্যা সাক্ষ্য দেয়া কবীরা গুনাহ। (বুখারী, হা: ২৬৫৩)
১১৮০। অধীনদের প্রতি সদ্ব্যবহারের নির্দেশ। (বুখারী, হা: ৩০, ৬০৫০)
১১৮১। সমত্মানের ভালো নাম রাখতে হবে। (বুখারী, হা: ৬১৮৬)
১১৮২। খারাপ নাম পরিবর্তন করতে হবে। (বুখারী, হা: ৬১৯০-৯৩)
১১৮৩। যাকাতের মাল আত্মসাতকারীর পরিণাম খুবই ভয়াবহ। (বুখারী, হা: ২৫৯৭)
১১৮৪। কারো উপস্থিতিতে তার প্রসংশা করা নিষেধ। (বুখারী, হা: ২৬৬২)
১১৮৫। প্রসংশায় বাড়াবাড়ি করা নিষেধ। (বুখারী, হা: ২৬৬৩)
১১৮৬। বিতর প্রথম রাতে পড়ে নিলে পরে আর পড়তে হবে না। (বুখারী, হা: ৪১৭৬)
১১৮৭। আত্মহত্যা মহাপাপ। (বুখারী, হা: ৪২০৩)
১১৮৮। সন্তানদেরকে স্বচ্ছল রেখে যাওয়া ভালো। (বুখারী, হা: ৪৪০৯)
১১৮৯। নারী নেতৃত্ব জায়েয নয়। (বুখারী, হা: ৪৪২৫, ৭০৯৯)
১১৯০। কারো হারানো সম্পদ পেলে ফেরত দিতে হবে। (বুখারী, হা: ৯১)
১১৯১। মানুষের প্রয়োজন পূরণে সহযোগিতা করতে হবে। (বুখারী, হা: ১৪৩২)
১১৯২। এক সাথে খেতে বসলে সঙ্গীর চেয়ে বেশি নেয়া উচিত নয়। (বুখারী, হা: ২৪৯০)
১১৯৩। বিশেষ অনুষ্ঠান বা প্রয়োজনে কোন জিনিস ধার দেয়া যায়। (বুখারী, হা: ২৬২৮)
১১৯৪। জনগণের রাস্তা বন্ধ করার অধিকার নেই। (বুখারী, হা: ২৪৭৩)
১১৯৫। রাস্তা থেকে কষ্টকর জিনিস সরিয়ে ফেলার অনেক ফযীলত রয়েছে।
(বুখারী, হা: ২৪৭২)
১১৯৬। খারাপ সঙ্গী জাহান্নামে যাওয়ার কারণ হতে পারে। (বুখারী হা: ১৩৬০)
১১৯৭। নবী ﷺ পরস্পরের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব তৈরি করে দিতেন। (বুখারী, হা: ২২৯৩)
১১৯৮। অযথা করো সম্পর্কে মন্দ ধারণা করা ঠিক নয়। (বুখারী, হা: ২৬৩৭)
১১৯৯। সেচ্ছায় কেউ হক আদায় না করলে সঙ্গতভাবে আদায় করা যায়।
(বুখারী, হা: ২৪৬০, ২৪৬১)
১২০০। মুমিন ও কাফির পরস্পরের উত্তরাধিকারী হয় না। (বুখারী, হা: ১৫৮৮)
১১৮১। সমত্মানের ভালো নাম রাখতে হবে। (বুখারী, হা: ৬১৮৬)
১১৮২। খারাপ নাম পরিবর্তন করতে হবে। (বুখারী, হা: ৬১৯০-৯৩)
১১৮৩। যাকাতের মাল আত্মসাতকারীর পরিণাম খুবই ভয়াবহ। (বুখারী, হা: ২৫৯৭)
১১৮৪। কারো উপস্থিতিতে তার প্রসংশা করা নিষেধ। (বুখারী, হা: ২৬৬২)
১১৮৫। প্রসংশায় বাড়াবাড়ি করা নিষেধ। (বুখারী, হা: ২৬৬৩)
১১৮৬। বিতর প্রথম রাতে পড়ে নিলে পরে আর পড়তে হবে না। (বুখারী, হা: ৪১৭৬)
১১৮৭। আত্মহত্যা মহাপাপ। (বুখারী, হা: ৪২০৩)
১১৮৮। সন্তানদেরকে স্বচ্ছল রেখে যাওয়া ভালো। (বুখারী, হা: ৪৪০৯)
১১৮৯। নারী নেতৃত্ব জায়েয নয়। (বুখারী, হা: ৪৪২৫, ৭০৯৯)
১১৯০। কারো হারানো সম্পদ পেলে ফেরত দিতে হবে। (বুখারী, হা: ৯১)
১১৯১। মানুষের প্রয়োজন পূরণে সহযোগিতা করতে হবে। (বুখারী, হা: ১৪৩২)
১১৯২। এক সাথে খেতে বসলে সঙ্গীর চেয়ে বেশি নেয়া উচিত নয়। (বুখারী, হা: ২৪৯০)
১১৯৩। বিশেষ অনুষ্ঠান বা প্রয়োজনে কোন জিনিস ধার দেয়া যায়। (বুখারী, হা: ২৬২৮)
১১৯৪। জনগণের রাস্তা বন্ধ করার অধিকার নেই। (বুখারী, হা: ২৪৭৩)
১১৯৫। রাস্তা থেকে কষ্টকর জিনিস সরিয়ে ফেলার অনেক ফযীলত রয়েছে।
(বুখারী, হা: ২৪৭২)
১১৯৬। খারাপ সঙ্গী জাহান্নামে যাওয়ার কারণ হতে পারে। (বুখারী হা: ১৩৬০)
১১৯৭। নবী ﷺ পরস্পরের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব তৈরি করে দিতেন। (বুখারী, হা: ২২৯৩)
১১৯৮। অযথা করো সম্পর্কে মন্দ ধারণা করা ঠিক নয়। (বুখারী, হা: ২৬৩৭)
১১৯৯। সেচ্ছায় কেউ হক আদায় না করলে সঙ্গতভাবে আদায় করা যায়।
(বুখারী, হা: ২৪৬০, ২৪৬১)
১২০০। মুমিন ও কাফির পরস্পরের উত্তরাধিকারী হয় না। (বুখারী, হা: ১৫৮৮)
রিডিং সেটিংস
Bangla
System
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন