মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
পাঁচ ওয়াক্ত ফরয নামাযের জাম‘আত শেষে ইমাম কর্তৃক সম্মিলিতভাবে হাত উঠিয়ে মুনাজাত করা বিদআত।
মুহাম্মাদ ﷺ এর জীবনে অনেক ফরয নামায আদায় করেছেন। কিন্তু এ বিরাট সংখ্যক ফরয নামাযের কোন একটির পরও সম্মিলিতভাবে হাত তুলে দু‘আ করেছেন এমন কোন বর্ণনা কোন হাদীসে নেই। বিশুদ্ধ হাদীস তো দূরের কথা, কোন দুর্বল কিংবা জাল হাদীসে বা বানোয়াট হাদীসেও তার কোন প্রমাণ আজ পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। কোন হাদীস গ্রন্থের কোন একটিতেও পাঁচ ওয়াক্ত ফরয নামাযের পর সম্মিলিত মুনাজাতের কোন অধ্যায় বা কোন পরিচ্ছেদ পাওয়া যায় না। এমনকি ফিকহের কিতাবসমূহের কোথাও উক্ত মুনাজাতের কোন উল্লেখ পাওয়া যায় না।
তাছাড়া এ দু‘আর নিয়মটিও সহীহ নয় : দু‘আর মধ্যে সুন্নাত হলো, দু‘আর শুরুতে প্রথমে আল্লাহ তা‘আলার হামদ তথা প্রশংসা জ্ঞাপন করবে। অতঃপর মুহাম্মাদ ﷺ এর উপর দরূদ পড়বে। এরপর আল্লাহ তা‘আলার নিকট চাইবে। অতঃপর দু‘আর শেষেও আল্লাহর প্রশংসা ও মুহাম্মাদ ﷺ এর উপর দরূদ পাঠ করে ‘আমীন’ বলে দু‘আ শেষ করবে।
কিন্তু লক্ষ্য করলে দেখা যায়, ফরয সালাতের পর যারা সম্মিলিতভাবে দু‘আ করেন তারা শুরু করেই বলেন, ‘‘আল্লাহুম্মা আমীন’’। অথচ এটা হচ্ছে দু‘আর শেষের বাক্য। এটা দু‘আ শুরু করার বাক্য নয়। তাই ‘‘আল্লাহুম্মা আমীন’’ বলে দু‘আ শুরু করা সুন্নাতের খিলাফ। কেননা, আল্লাহুম্মা আমীন অর্থ হচ্ছে, হে আল্লাহ! কবুল করুন। আর এটা তখনই বলা যুক্তিযুক্ত, যখন কিছু চাওয়া হয়। আর শেষে যেহেতু হামদ ও দরূদ পড়া সুন্নাত, তাই সেটা বাদ দিয়ে ‘‘বেহাক্কে লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ’’ বলে শেষ করা সুন্নাতের পরিপন্থী।
এ দু‘আ সম্বন্ধে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ আলেমগণের অভিমত :
(১) শাইখুল ইসলাম আহমাদ ইবনে তায়মিয়াহ (রহ.) কে ফরয নামাযের পর ইমাম-মুক্তাদী সম্মিলিতভাবে দু‘আ করা জায়েয কি-না এ ব্যাপারে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, নামাযের পর ইমাম-মুক্তাদী সম্মিলিতভাবে দু‘আ করা বিদআত। রাসূলুল্লাহ ﷺ এর যুগে এরূপ দু‘আ ছিল না। বরং তাঁর দু‘আ ছিল নামাযের মধ্যে। কারণ নামাযের মধ্যে মুসল্লী স্বীয় প্রতিপালকের সাথে নীরবে কথা বলে। আর নীরবে কথা বলার সময় দু‘আ করা যথাযথ। [মাজমূআ ফাতাওয়া ২২/৫১৯।]
(২) শাইখ আবদুল আযীয বিন আবদুল্লাহ বিন বায (রহ.) বলেন, পাঁচ ওয়াক্ত ফরয নামায ও নফল নামাযের পর দলবদ্ধভাবে দু‘আ করা স্পষ্ট বিদআত। কারণ এরূপ দু‘আ রাসূলুল্লাহ ﷺ এর যুগে এবং তাঁর সাহাবীদের যুগেও ছিল না। যে ব্যক্তি ফরয নামাযের পর অথবা নফল নামাযের পর দলবদ্ধভাবে দু‘আ করে, সে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘আতের বিরোধিতা করে। [হায়াতু কিবারিল ওলামা ১/২৪৪।]
ইমাম-মুক্তাদী সম্মিলিতভাবে দু‘আ করার প্রমাণে রাসূলুল্লাহ ﷺ থেকে কথা, কর্ম ও অনুমোদনগত (কওলী, ফে‘লী ও তাক্বরীরী) কোন হাদীস সম্পর্কে আমরা অবগত নই। আর একমাত্র রাসূলুল্লাহ ﷺ এর আদর্শের অনুসরণেই রয়েছে সমস্ত কল্যাণ। নামায আদায়ের পর ইমাম-মুক্তাদীর দু‘আ সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ ﷺ এর আদর্শ সুস্পষ্ট আছে, যা তিনি সালামের পর পালন করতেন। চার খলিফাসহ সাহাবীগণ এবং তাবেয়ীগণ যথাযথভাবে তাঁর আদর্শ অনুসরণ করেছেন। এরপর যে ব্যক্তি তাঁর আদর্শের বিরোধিতা করবে, তাঁর আমল পরিত্যাজ্য হবে। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন, ‘যে ব্যক্তি আমার নির্দেশনা ব্যতীত কোন আমল করবে তা পরিত্যাজ্য। কাজেই যে ইমাম হাত তুলে দু‘আ করবেন এবং মু্ক্তাদীগণ হাত তুলে আমীন আমীন বলবেন তাদের নিকট এ সম্পর্কে গ্রহণযোগ্য দলীল চাওয়া হবে। অন্যথা (তারা দলীল দেখাতে ব্যর্থ হলে) তা পরিত্যাজ্য। [হায়াতু কিরাবিল ওলামা ১/২৫৭পৃ:]
আমার জানা মতে, ফরয নামাযের পর হাত তুলে দু‘আ করা, না রাসূলুল্লাহ ﷺ থেকে প্রমাণিত, না সাহাবায়ে কেরাম থেকে প্রমাণিত। ফরয নামাযের পর যারা হাত তুলে দু‘আ করে, তাদের এ কাজ সুস্পষ্ট বিদআত। এর কোন ভিত্তি নেই। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, আমার এ দ্বীনে কেউ নতুন কিছু আবিষ্কার করলে তা পরিত্যাজ্য। [সহীহ বুখারী, হা/২৬৯৭; সহীহ মুসলিম, হা/৪৬৮৯; আবু দাউদ, হা/৪৬০৮; ইবনে মাজাহ, হা/১৪; মুসনাদে আহমাদ, হা/২৬৭৫; ইবনে হিববান, হা/২৭; বায়হাকী, হা/২০১৫৮; দার কুতনী, হা/৪৫৯০; সহীহ তারগীব ওয়াত তারহীব, হা/৪৯; মিশকাত, হা/১৪০।]
(৩) শাইখ সালেহ আল উছাইমিন (রহ.) বলেন, নামাযের পর দলবদ্ধভাবে দু‘আ করা এমন বিদআত, যার প্রমাণ রাসূলুল্লাহ ﷺ ও তার সাহাবীগণ থেকেও নেই। মুসল্লীদের জন্য বিধান হচ্ছে প্রত্যেক মানুষ ব্যক্তিগতভাবে যিকির করবে। [ফাতাওয়া ওয়ায়মীন, পৃ:১২০।]
(৪) আল্লামা আবদুল হাই (রহ.) বলেন, বর্তমান সমাজে প্রচলিত যে প্রথা, ইমাম সালাম ফিরানোর পর হাত উঠিয়ে দু‘আ করেন এবং মুক্তাদীগণ আমীন আমীন বলে, এ প্রথা রাসূলুল্লাহ ﷺ এর যুগে ছিল না। [ফতয়ায়ে আবদুল হাই, ১ম খন্ড, পৃ: ১০০।]
(৫) আল্লামা ইউসুফ বিন নূরী (রহ.) বলেন, অনেক স্থানেই এ প্রথা চালু হয়ে গেছে যে, ফরয নামাযের সালাম ফিরানোর পর সম্মিলিতভাবে হাত উঠিয়ে মুনাজাত করা, যা রাসূলুল্লাহ ﷺ হতে প্রমাণিত নয়। [মা‘আরেফুস সুনান, ৩য় খন্ড পৃ: ৪০৭।]
(৬) আল্লামা আবুল কাসেম নানুতুবী (রহ.) বলেন, ফরয নামাযের সালাম ফিরানোর পর ইমাম-মুক্তাদী সম্মিলিতভাবে মুনাজাত করা নিকৃষ্টতম বিদআত। [এমাদুদ্দীন, পৃ: ৩৯৭।]
(৭) আল্লামা ইবনুল ক্বাইয়িম (রহ.) বলেন, নিঃসন্দেহে এ প্রথা অর্থাৎ ইমাম সালাম ফিরিয়ে পশ্চিমমুখী হয়ে অথবা মুক্তাদীগণের দিকে ফিরে মুক্তাদীগণকে নিয়ে মুনাজাত করেন, তা কখনো রাসূলুল্লাহ ﷺ এর তরীকা নয়। এ সম্পর্কে একটি সহীহ অথবা দুর্বল হাদীসও নেই। [যাদুল মা‘আদ, ১ম খন্ড, পৃ: ৬৬।]
(৮) আল্লামা মাজদুদ্দীন ফিরোযাবাদী (রহ.) বলেন, ফরয নামাযের সালাম ফিরানোর পর ইমামগণ যে সম্মিলিত মুনাজাত করেন, তা কখনো রাসূলুল্লাহ ﷺ করেননি এবং এ সম্পর্কে কোন হাদীসও পাওয়া যায়নি। [ছিফরুস সা‘আদাত, পৃ: ২০।]
(৯) আল্লামা শাত্বেবী (রহ.) (৭০০ খ্রীঃ) বলেন, শেষ কথা হলো এই যে, ফরয নামাযের পর সর্বদা সম্মিলিতভাবে মুনাজাত রাসূলুল্লাহ ﷺ নিজেও করেননি, করার আদেশও দেননি। এমনকি তিনি এটা সমর্থন করেছেন, এ ধরনের কোন প্রমাণও পাওয়া যায় না। [আল-ই‘তেছাম, ১ম খন্ড, পৃ: ৩৫২।]
(১০) আল্লামা ইবনুল হাজ মাক্কী বলেন, এ কথা স্পষ্ট যে, রাসূলুল্লাহ ﷺ ফরয নামাযের সালাম ফিরানোর পর হাত উঠিয়ে দু‘আ করেছেন এবং মুক্তাদীগণ আমীন আমীন বলেছেন, এরূপ কখনো দেখা যায়নি। চার খলীফা থেকেও এর কোন প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তাই এ ধরনের কাজ, যা রাসূলুল্লাহ ﷺ করেননি, তাঁর সাহাবীগণ করেননি, নিঃসন্দেহে তা না করাই উত্তম এবং করা বিদআত। [মাদখাল, ২য় খন্ড, পৃ: ৮৩।]
(১১) আল্লামা আশরাফ আলী থানবী (রহ.) বলেন, ফরয নামাযের পর ইমাম সাহেব দু‘আ করবেন এবং মুক্তাদীগণ আমীন আমীন বলবেন, এ সম্পর্কে ইমাম আরফাহ্ এবং ইমাম গাবরহিনী বলেন, এ দু‘আকে নামাযের সুন্নাত অথবা মুস্তাহাব মনে করা না জায়েয। [এস্তেহবাবুদ দাওয়াহ।]
(১২) আল্লামা মুফতী মোহাম্মদ শফী (রহ.) বলেন, বর্তমানে অনেক মসজিদের ইমামদের অভ্যাস হয়ে গেছে যে, কিছু আরবি দু‘আ মুখস্থ করে নিয়ে নামায শেষ করেই (দু‘হাত উঠিয়ে) ঐ মুখস্থ দু‘আগুলো পড়েন। কিন্তু যাচাই করে দেখলে দেখা যাবে যে, এ দু‘আগুলোর সারমর্ম তাদের অনেকেই বলতে পারেন না। আর ইমামগণ বলতে পারলেও এটা নিশ্চিত যে, অনেক মুক্তাদী এ সমস্ত দু‘আর অর্থ মোটেই বুঝে না। কিন্তু না বুঝে আমীন, আমীন বলতে থাকে। এ সমস্ত তামাশার সারমর্ম হচ্ছে কিছু শব্দ পাঠ করা মাত্র। প্রার্থনার যে রূপ বা প্রকৃতি, তা এখানে পাওয়া যায় না। [মা‘আরেফুল কুরআন, ৩য় খন্ড, পৃ: ৫৭৭।]
তিনি আরো বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ এবং সাহাবায়ে কেরাম এবং তাবেয়ীনে এযাম হতে এবং শরীয়াতের চার মাযহাবের ইমামগণ হতে সালাতের পর এ ধরনের মুনাজাতের প্রমাণ পাওয়া যায় না। মূলকথা হলো এ প্রথা কুরআন ও সহীহ হাদীসের প্রদর্শিত পন্থা এবং রাসূলুল্লাহ ﷺ ও সাহাবায়ে কেরামের সুন্নাতের পরিপন্থী। [আহকামে দু‘আ,পৃ:১৩।]
(১৩) পাকিস্তানের বিখ্যাত মুফতী আল্লামা রশীদ আহমাদ বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত সালাত পাঁচবার প্রকাশ্যে জামা‘আত সহকারে পড়তেন। যদি রাসূলুল্লাহ ﷺ কখনো সম্মিলিতভাবে মুক্তাদীদেরকে নিয়ে মুনাজাত করতেন তাহলে নিশ্চয় একজন সাহাবী হলেও তা বর্ণনা করতেন। কিন্তু এতগুলো হাদীসের মধ্যে একটি হাদীসও এ মুনাজাত সর্ম্পকে পাওয়া যায়নি। তারপর কিছু সময়ের জন্য মুস্তাহাব মানলেও বর্তমানে যেরূপ গুরুত্ব দিয়ে করা হচ্ছে, তা নিঃসন্দেহে বিদআত। [ইহছানুল ফাতাওয়া,৩য় খন্ড,পৃ:৬৮।]
প্রকাশ থাকে যে, কোন কোন আলেম ফরয নামাযান্তে হাত উঠিয়ে দু‘আ করার পক্ষে মতামত দিলেও বিষয়টি বিতর্কিত নয়। সিদ্ধান্তহীনতার ফলে অথবা স্বার্থান্বেষী হয়ে বিষয়টিকে বিতর্কিত করা হচ্ছে। কারণ এ কথা সর্বজন স্বীকৃত যে, রাসূলুল্লাহ ﷺ এবং সাহাবী ও তাবেয়ীগণ ইমাম-মুক্তাদী মিলে হাত উঠিয়ে দু‘আ করেননি এবং পৃথিবীর শীর্ষস্থানীয় আলেমগণও করেননি এবং বর্তমানেও করেন না। কাজেই এটি স্পষ্ট বিদআত।
পর্যালোচনা :
যারা ফরয নামাযের পর হাত তুলে সম্মিলিতভাবে মুনাজাত করার পক্ষে মতামত দিয়ে থাকেন এবং তা পালন করে যাচ্ছেন তারা সবাই এ কথা স্বীকার করেন যে, এটা নামাযের কোন অংশ নয় এবং এভাবে দু‘আ করা জরুরিও নয় আর তা না করলে নামাযের কোন ক্ষতিও হয় না।
এখন কথা হলো, যে কাজটি জরুরি নয় এবং না করলে কোন ক্ষতি হয় না, সে কাজটিকে আমল বানিয়ে যারা নিয়মিত পালন করেন তারা বড়জোর এটাকে উত্তম বলতে পারেন। কিন্তু যে কাজটির বিপক্ষে বিশ্বমানের অনেক আলেম অবস্থান করেন এবং এটাকে স্পষ্ট বিদআত হিসেবে সাব্যস্ত করেন এমন একটি কাজকে নিয়মিত পালন করা থেকে বিরত থাকা একান্ত জরুরি। কারণ এটা পালন না করলে কোন গোনাহ হবে না এবং কোন ক্ষতিও হবে না। কিন্তু যদি এটা বিদআত হয়ে থাকে তাহলে এ আমলকারীর পরিণতি কত যে ভয়াবহ হবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। যেহেতু বিদআতির আমল কবুল হয় না এবং পরকালে বিদআতিকে হাউজে কাউসার থেকে তাড়িয়ে দেয়া হবে। তাই রাসূলুল্লাহ এবং তাঁর সাহাবীগণ পালন করেনি এমন একটি কাজকে উত্তম আমল মনে করে পালন করার চেয়ে পরিত্যাগ করাই উত্তম।
সম্মানিত ইমাম সাহেবদের প্রতি বিনীত অনুরোধ যে, আপনারা মুসল্লিদেরকে বিষয়টি বুঝিয়ে বললে তারা অবশ্যই মেনে নেবে। কেননা আমরাও এ মুনাজাত করতাম। কিন্তু বিষয়টি ভালোভাবে জানার পর মুসল্লিদেরকে আমরা বুঝিয়েছি এবং এটা ছেড়ে দিয়েছি। অনেকেই বিষয়টি জানা সত্ত্বেও মুসল্লিরা কী বলবে বা একটা ফিতনা সৃষ্টি হবে- এ ভয়ে বিষয়টি প্রকাশ করছেন না। কিন্তু এমনটি করা উলামায়ে কেরামদের জন্য ঠিক হবে না। কারণ উলামায়ে কেরাম এবং ইমামরা হচ্ছেন জাতির অভিভাবক। তারাই যদি সঠিক জিনিসটি জাতির সামনে তুলে না ধরেন তাহলে এ জাতি কখনোই সঠিক পথ পাবে না এবং এর দায় শুধু মুসল্লিদের নয়, আলেম-উলামাদের উপরেও বর্তাবে। আল্লাহ তা‘আলা সবাইকে হক বুঝার এবং হকের উপর আমল করার তাওফীক দান করুন। আমীন
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/274/20
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।