hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া ১ম খন্ড

লেখকঃ আবুল ফিদা হাফিজ ইবন কাসীর আদ-দামেশকী (র)

১৬
খ. রচনাবলী
ইবন কাসীর (র) বিশেষত ইতিহাস, তাফসীর এবং হাদীস বিষয়ে প্রচুর গ্রন্থ রচনা করেছেন। তাঁর প্রকাশিত ও পাণ্ডুলিপি আকারে বহু গ্রন্থ রয়েছে।

(১) প্রকাশিত গ্রন্থরাজি

(১) আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়াঃ এটির জন্যেই আমরা এই ভূমিকা লিখছি। এটি ইতিহাস বিষয়ক গ্রন্থ। ১৪ খণ্ডে সমাপ্ত। শেষ দুখণ্ড শেষ যুগের ফিতনা-ফাসাদ ও যুদ্ধবিগ্রহ বিষয়ক। ইবন কাসীর (র) তাঁর ইতিহাস গ্রন্থে লিখেছেন, “শায়খ শিহাবুদ্দীন আবু শামা মাকদেসীর ইতিহাস গ্রন্থের পরিশিষ্ট স্বরূপ আমাদের শায়খ হাফিজ ইলমুদ্দীন বিরযালী যে ইতিহাস গ্রন্থ রচনা করেছেন এটি তার পরিশিষ্ট। তার ইতিহাস গ্রন্থের পরিশিষ্ট স্বরূপ এযুগ পর্যন্ত ঐতিহাসিক তথ্যসমূহ আমি এ গ্রন্থে সংযোজিত করেছি। তার ইতিহাস গ্রন্থ থেকে নির্ভরযোগ্য তথ্যগুলো চয়ন করার কাজ আমি শেষ করেছি ৭৫১ হিজরী সনে। হযরত আদম (আ) থেকে আমাদের এ যুগ পর্যন্ত তিনি যা লিখেছেন তা এখানে এসে শেষ হয়েছে।৬১ [ইবন কাসীর, আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়া, খঃ ১৪, পৃঃ ১৯৪।]

কিন্তু ৭৩৮ হিজরীর পর থেকে ৭৫১ হিজরী পর্যন্ত সময়কালে বিরযালীর সংগহীত কোন তথ্য সম্পর্কে আমি অবগত হইনি।৬২ [আমাদের সম্মুখে উপস্থিত গ্রন্থে আমরা এই বর্ণনাভঙ্গি লক্ষ্য করি।

(ক) ইবন আসাকিরের (মৃত্যু ৫৭১) দামেশকের ইতিহাস ( تا ريخ دمشق )

(খ) আবু শামা (মৃত্যু ৬৬৫) রচিত দামেশকের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস ( اختصار تاريخ دمشق )

(গ) বিরজালী (মৃত্যু ৭৩৯) রচিত দামেশকের সংক্ষিপ্ত ইতিহাসের পরিশিষ্ট ( ذيل اختصا تاريخ دمشق )।

(ঘ) ইবন কাসীর (মৃত্যু ৭৭৪) রচিত, আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়া ( البداية والنهاية )

(ঙ) শিহাবুদ্দীন ইবন হাজী (মৃঃ ৮১৬) রচিত, আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়া-এর পরিশিষ্ট ( ذيل البداية والنهاية ) আমার ধারণা, এটিই তাঁর পূর্বতন আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়া গ্রন্থ।) ইবন কাসীর তার ইতিহাস গ্রন্থের অনুসরণ করে ৭৬৮ হিজরী সন পর্যন্ত পৌঁছান অর্থাৎ তার মৃত্যুর ৬ বছর পূর্ব পর্যন্ত ইতিহাস বিকৃত হয়েছে। সুতরাং বলা যায় যে, 'আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়া’ গ্রন্থটি শায়খ শিহাবুদ্দীন আবু শামা মাকদেসীর (মৃঃ ৬৬৫ হিঃ) ইতিহাস গ্রন্থের পরিশিষ্টের পরিশিষ্ট।৬৩ [ইনি হলেন শিহাবুদ্দীন আবদুর রহমান ইবন ইসমাঈল ইবন ইবরাহীম ইবন উছমান ইবন আবু বকর ইবন আব্বাস, আবু মুহাম্মদ আল মাকদেসী। তিনি ছিলেন একাধারে ইমাম, আলিম, হাফিজ, মুহাদ্দিস, ফকীহ ও ইতিহাসবিদ। তিনি আবু শামা নামে প্রসিদ্ধ। তিনি দারুল হাদীস আল আশরাফিয়া-এর শায়খ এবং রুকনিয়াহ মাদ্রাসার শিক্ষক ছিলেন। তাঁর রচিত গ্রন্থসমূহ হল বহু খণ্ডে সমাপ্ত ইখতিসার তারিখে দামিশক [বিরযালী (র) এ গ্রন্থেরই পরিশিষ্ট রচনা করেছেন], শরহুশ শাতিবিয়্যাহ, আররাদ্দু ইলাল আমীরিল আউয়াল, আল মাবআছ, আল ইসরা, আররাওদাতায়ন ফীদ দাউলাতায়ন আসসালাহিয়্যাহ্ ওয়ান নূরিয়্যাহ। ৫৯৯ হিজরীতে তার জন্য 'আররাওদাতায়ন’ গ্রন্থের পরিশিষ্ট রূপে তিনি আরও কিছু তথ্য সংযোজন করেছেন। তিনি হাদীস এবং ফিকাহ্ অধ্যয়ন করেছেন ফখর ইবন আসাকির ও ইবন আবদুস সালাম (র) থেকে। তিনি মুজতাহিদের স্তরে উন্নীত হয়েছিলেন। কবিতাও রচনা করেছেন। অতিরিক্ত পরিশ্রমের ফলে তার মৃত্যু হয়। ৬৬৫ হিজরী সনে তার বাসগৃহে তাকে দাফন করা হয়।]

সুতরাং এই কিতাবের বুনিয়াদ ও ভিত্তি হল শায়খ আবু শামা মাকদেসীর ইতিহাস গ্রন্থ, এটিতে রয়েছে ৬৬৫ হিজরী পর্যন্ত সময়কালের তথ্য। তার পরবর্তী অংশের ভিত্তি হল বিরযালীর ইতিহাস গ্রন্থ।৬৪ [বিরযালী হলেন, ইলমুদ্দীন আবু মুহাম্মদ আল কাসিম ইবন মুহাম্মদ ইবন বিরযালী। সিরিয়ার ইতিহাসবিদ। শাফিঈ মাযহাবের অনুসারী। ৬৬৫ হিজরীতে জন্মগ্রহণ করেন। অর্থাৎ যে বছর শায়খ আবু শামা মাকদেসী ইনতিকাল। করেন সে বছর বিরযালীর জন্ম হয়। ৭৩৯ হিজরীতে তিনি ইনতিকাল করেন। তখন তিনি ইহরাম বাঁধা অবস্থায় ছিলেন। অতঃপর তাকে গোসল দেওয়া হয় এবং কাফন পরানো হয়। এক হাজারেরও অধিক শায়খ ও আলিম তার লাশ বহন করে নিয়ে যান। আন নূরিয়া মাদ্রাসায় তিনি শায়খুল হাদীস ছিলেন। তাঁর কিতাবগুলো এই প্রতিষ্ঠানের জন্যে তিনি ওয়াকফ করে দেন। [ইবন কাসীর, আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়া, খঃ ১৪, পৃঃ ১৯৬-৯৭] এটি হল ৭৩৮ হিজরী সন পর্যন্ত, অর্থাৎ তার মৃত্যুর এক বছর পূর্ব পর্যন্ত। তারপর তথ্য সন্নিবেশিত করলেন ইবন কাসীর (র) ৭৬৮ হিজরী সন পর্যন্ত। অবশ্য ‘আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়া’ গ্রন্থটি হুবহু আবু শামার গ্রন্থ নয়। কারণ, ইবন কাসীর (র) ছিলেন আবু শামা-এর ইতিহাস গ্রন্থ এবং বিরযালীর ইতিহাস গ্রন্থের পরিশোধন ও পরিমার্জনকারী। ইবন কাসীর (র) বলেন, “তার ইতিহাস-গ্রন্থ থেকে নির্ভরযোগ্য তথ্যগুলো চয়ন করার কাজ শেষ করি ৭৫১ হিজরী সনের জুমাদাল উখরার ২০ তারিখ বুধবারে।”৬৫[ইবন কাসীর, আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়া, খঃ ১৪, পৃষ্ঠা ১৯৪, তাঁর সংকলন 'আলমুকতাফা লি তারীখে আবীশামা’ এটিকে তিনি আবু শামা রচিত ইতিহাস গ্রন্থ “আর রাওপাতায়ন’-এর সাথে সংযোজন করেছেন। জুরজী যায়দান তার তারীখে আদাবিল লুগাতিল আরাবিয়্যাহ গ্রন্থের তৃতীয় খণ্ডে এরূপ উল্লেখ করেছেন। তাতে ৭২০ হিজরী পর্যন্ত কালের ঘটনাবলী তিনি বিবৃত করেছেন। ‘কুপরিলীতে’ এর একটি কপি রয়েছে। কায়রোর আন্তর্জাতিক আরবী বিশ্ববিদ্যালয়ের পাণ্ডুলিপি বিভাগে এর একটি ফটো কপি রয়েছে। তার শিষ্য তকীউদ্দীন ইবন রাফি সালামী (মৃত্যু ৭৭৪ হিঃ) 'আল ওফিয়াতে’ এর একটি পরিশিষ্ট লিখেছেন। 'দারুল কুতুব আলমিসরিয়াতে’ এর একটি কপি রয়েছে।]

তিনি তাঁর এই গ্রন্থটিকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করেছেনঃ

(১) প্রথম অংশে রয়েছে আরশ-কুরসী, আসমান-যমীন ও এগুলোর মধ্যে যা আছে তা সৃষ্টির ইতিহাস এবং আসমান-যমীনের মধ্যবর্তী যা আছে সেগুলো সৃষ্টির ইতিহাস। অর্থাৎ ফেরেশতাকুল, জিন, শয়তান ইত্যাদির বর্ণনা। আরও রয়েছে হযরত আদম (আ)-এর সৃষ্টি, আম্বিয়া-ই কেরামের ঘটনাবলী, ইসরাঈলীদের বিবরণ এবং আইয়ামে জাহিলিয়াতের ঘটনাবলীসহ হযরত মুহাম্মদ (সা)-এর নবুওত লাভ পর্যন্ত কালের ঘটনাবলী।

(২) দ্বিতীয় ভাগে রয়েছে নবী করীম (সা)-এর ওফাতের পর থেকে ৭৬৮ হিজরী পর্যন্ত।

(৩) তৃতীয় পর্যায়ে রয়েছে ভবিষ্যতে অনুষ্ঠিতব্য অশান্তি, বিপর্যয়, কিয়ামতের আলামতসমূহ, পুনরুত্থান, হাশর-নশর, কিয়ামত দিবসের ভয়াবহ অবস্থা ও জান্নাত-জাহান্নামের বিবরণ।

ইতিহাস গ্রন্থ সংকলনে তিনি তাঁর পূর্বে সংকলিত ইতিহাস গ্রন্থগুলোর তথা তারীখে তাবারী, তারীখে মাসউদী ও তারীখে ইবনিল আছীর ইত্যাদি গ্রন্থের রীতি অনুসরণ করেছেন। ঘটনাবলী তিনি বছরওয়ারী বর্ণনা করেছেন। এগুলো বর্ণনায় তিনি বিভিন্ন শিরোনাম ব্যবহার করেছেন। প্রথমে তিনি বছরের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাবলী বর্ণনা করেছেন। তারপর ঐ বছর যারা ইনতিকাল করেছেন তাঁদের জীবনী আলোচনা করেছেন। কবিতার উদ্ধৃতি আছে প্রায় সব পৃষ্ঠাতেই। অনেক সময় তাঁর স্বরচিত কবিতা কিংবা প্রাসঙ্গিক কুরআনুল করীমের আয়াত ও হাদীস দ্বারা প্রমাণ উপস্থাপন করেছেন।

এই গ্রন্থটি বহুবার মুদ্রিত হয়েছে। আমার মনে হয় এর প্রাচীনতম মুদ্রণ হল ১৩৪৮ হিজরীর মুদ্রণটি। বাদশাহ আবদুল আযীয ইবন আবদুর রহমান আল সউদ এটি মুদ্রণ ও প্রকাশে আর্থিক সাহায্য প্রদান করেছিলেন। আসতানাতে অবস্থিত ওলীউদ্দীন লাইব্রেরীতে রক্ষিত কপি থেকে কুর্দিস্তান আল আলামিয়া প্রেসে এটি মুদ্রিত হয়েছিল।

দ্বিতীয়বার মুদ্রিত হয়েছিল কায়রোর আসসা’আদাহ ছাপাখানায় ১৩৫১ হিজরীতে। তারপর দুই খণ্ডে আলাদা-আলাদা ছাপা হয় মিসরে। অনুরূপভাবে শায়খ ইসমাঈল আনসারী কর্তৃক পরিমার্জিত রূপে রিয়াদে ছাপা হয় ১৩৮৮ হিজরী সনে, তবে এ সকল মুদ্রণে বিভিন্ন ত্রুটি ছিল। এ জন্যে সকল ত্রুটি-বিচ্যুতি পরিশোধন করে বর্তমান মুদ্রণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ প্রসংগে আমরা উল্লেখ করতে পারি যে, শিহাবুদ্দীন ইবন হুযযী (ওফাত ৮১৬ হিঃ) “আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়া’ গ্রন্থের পরিশিষ্ট গ্রন্থ রচনা করেছিলেন ৭৪১ হিজরী থেকে ৭৬৯ হিজরী সন পর্যন্ত সময়কালের ঐতিহাসিক তথ্যাদি সন্নিবেশিত করে। বার্লিনে তার একটি কপি রয়েছে।

আমরা এ বিষয়ে ঐতিহাসিক জুরজী যায়দানের একটি অভিমতের বিরোধিতা করি। তিনি বলেছেন যে, ‘বিরযালী’ রচিত ‘আল মুকতাফা লি তারীখে আবী শামাহ’ গ্রন্থটি ইবন আসাকির রচিত 'ইখতিসারু তারীখ-ই-দামিশক’ গ্রন্থের পরিশিষ্ট। জুরজী যায়দান উল্লেখ করেছেন যে, আররাওদাতাইন ফী আখবারে দাওলাতাইন আসসিলাহিয়্যাহ ওয়ান নুরিয়্যাহ্’ গ্রন্থের সাথে ‘আল মুকতাফা লি তারীখে আবী শামাহ্’-এর সম্পর্ক রয়েছে তা সঠিক নয়।

যেহেতু ইবন আসাকীর-এর ইতিহাস গ্রন্থটি হল এ সিরিজের মূল ভিত্তি যা সর্বমহলে সুপরিচিত। 'আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়া’-ই যেহেতু এই ভিত্তির উপরই প্রতিষ্ঠিত, তাই ইবন আসাকির সম্বন্ধে কিছু বলা দরকার— যদিও এখানে তার আলোচনা খুব একটা প্রাসংগিক নয়।

তিনি, ইবন আসাকির, হাফিজ আবুল কাসেম আলী ইবন আবু মুহাম্মদ হাসান ইবন হিবাতুল্লাহ ওরফে ইবন আসাকির দিমাশকী। তার উপাধি ছিল সেকাতুদ্দীন। তিনি সিরিয়ার মুহাদ্দিছ, শাফিঈ মাযহাবের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ফকীহ্। কোন কোন সফরে তিনি সামআনীর সফরসঙ্গী ছিলেন। দামেশকের নূরিয়া মাদ্রাসায় অধ্যাপক পদে নিয়োগ লাভ করেছিলেন। তার রচিত 'তারীখে দিমাশক’ গ্রন্থের জন্যে তিনি সমধিক খ্যাতি লাভ করেন। খতীব আবু বকরের ‘তারীখ-ই বাগদাদ’ গ্রন্থের রচনা-রীতি অনুসরণে ইবনে আসাকির ৮০ খণ্ডে সমাপ্ত এই গ্রন্থটি সংকলন করেছেন। তাতে তিনি ইসলামের প্রারম্ভিক যুগ থেকে তাঁর সমসাময়িক কাল পর্যন্ত দামেশকে বসবাসকারী এবং দামেশকে আগত গুরুত্ত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ, রাবীগণ, মুহাদ্দিসগণ, হাফিজগণ, রাজনীতিবিদ ও শিক্ষাবিদদের জীবনী আলোচনা করেছেন। দামেশকের “মাজমা আল ইলমী আল-আরবী”-এর অর্থানুকল্যে এ গ্রন্থের কতক অংশ প্রকাশিত হয়েছিল আর কতক অংশ প্রকাশিত হয়েছিল দামেশকের 'রাওদাতুশ শাম" প্রকাশনালয়ের সহায়তায়।

এই গ্রন্থের কয়েকটি পরিশিষ্ট গ্রন্থ রয়েছে তন্মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হলঃ

মূল রচয়িতা ইবন আসাকির (র)-এর পুত্র আলকাসিম রচিত পরিশিষ্ট।

সদরুদ্দীন বাকরী-এর রচিত পরিশিষ্ট।

উমর ইবন হাজিব রচিত পরিশিষ্ট।

আলোচ্য গ্রন্থের কয়েকটি সার-সংক্ষেপ গ্রন্থ রয়েছে, তন্মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হলঃ

ইখতিসারে আবী শামা, এটির পরিশিষ্ট লিখেছেন বিরযালী এবং পরবর্তী অংশ ইবন কাসীর (র)।

‘লিসানুল আরব’ গ্রন্থ প্রণেতা জামালউদ্দীন ইবন মানযূর রচিত সংক্ষিপ্তসার। ইসমাঈল আজলূযী আল-জার্রাহ্ কৃত সংক্ষিপ্তসার।

ইখতিসার-ই শায়খ আবুল ফাতহ আল খাতীব (ওফাত ১৩১৫ হিঃ)।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন