hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

ফিতনাতুত-তাকফীর

লেখকঃ শায়খ নাসিরুদ্দীন আলবানী (রহ), শায়খ আব্দুল্লাহ বিন বায (রহ), শায়খ সফিউর রহমান মুবারকপুরী (রহ), বিভিন্ন মুফাসসির ও মুহাদ্দিসদের (রহ) উদ্ধৃতি

২১
ফিতনাতুত তাকফীর (কাফির বলার ফিতনা)
-মুহাম্মাদ নাসিরুদ্দীন আলবানী (রহ)

[এই অংশটি www.AsliAhleSunnet.com থেকে সংগৃহীত। যা উর্দু ভাষায় অনূদিত ও সঙ্কলিত ‘ফিতনাতু তাকফীর আওর হুকুম বিগয়রি মা আনযালাল্লাহ’ ১৩৯-১৬২ পৃষ্ঠা থেকে বাংলা ভাষায় অনূদিত হল। মূল (আরবি :) মুহাম্মাদ নাসিরুদ্দীন আলবানী (রহ),উর্দু অনুবাদ : তারিক্ব আলী বারভী (উর্দু অনুবাদক মূল আরবির ভাবানুবাদের দিকেই বেশি ঝুঁকেছেন এবং শায়খ উসায়মীন (রহ) প্রদত্ত টিকা সংযোজন করেছেন ও শিরোনামগুলো সংযুক্ত করেছেন) -বাংলা অনুবাদ : কামাল আহমাদ]

إن الحمد لله نَحمده ونستعينه ونستغفره ونعوذ بالله من شرور أنفسنا ومن سيئات أعمالنا من يهده الله فلا مضل له ومن يضلل فلا هادي له وأشهد أن لا إله إلا الله وحده لا شريك له وأشهد أن محمدا عبده ورسوله أما بعد :

খারেজী : এই তাকফীরের মাসআলা কেবল হাকিমের (শাসকের/ বিচারকের) ক্ষেত্রেই নয়, বরং মাহকুমের (শাসিতের/সাধারণ জনগণের) ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। [. অর্থাৎ কেবল শাসক-ই আল্লাহর আইন গোপন বা বিকৃত করলে সে কাফির হবে এমনটি নয়। বরং ব্যক্তিবিশেষ হোক, আলেম হোক বা বিচারকই হোক - যে কেউ আল্লাহর নামে কোন বিধান নতুনভাবে সৃষ্টি করলে, অথবা জেনে-বুঝে গোপন করলে, অথবা মাসআলা বা বিধান পরিবর্তন করলে - সে কাফির হয়। (সূরা মায়িদা : ৪৪) আর বিকৃত বা গোপন বা নতুন সংযোজন না করে আল্লাহর বিধান অনুযায়ী হুকুম জারি না করলে বা আমল না করলে জালিম (সূরা মায়িদা : ৪৫) ও ফাসিক্ব (সূরা মায়িদা : ৪৭) হয়। পক্ষান্তরে যারা প্রচলিত মুসলিম শাসক বলতেই কাফির বলেন, তারা বুঝেছেন : যারা শাসক বা বিচারকের আসনে রয়েছেন। তারা আল্লাহর আইন বিকৃত বা গোপন বা পরিবর্তনের দোষে দোষী না হয়েও কেবল আল্লাহর আইন জারি না করার কারণে কাফির।- (বাংলা অনুবাদক)] এটি একটি খুবই প্রাচীন ফিতনা, যা ইসলামের মধ্যকার একটি প্রাচীন ফিরক্বা হতে সৃষ্টি হয়েছিল। যারা ‘খারেজী’ নামে প্রসিদ্ধ। [.খারেজীদের সম্পর্কে ফিরক্বাগুলোর পরিচয় সম্পর্কিত কিতাবে লেখা হয়েছে। তাদের মধ্যকার একটি ফিরক্বার অস্তিত্ব আজ পর্যন্ত রয়েছে- তবে ভিন্ন অপর একটি নামে তথা ‘‘আবাদ্বিয়াহ’’।এই ‘‘আবাদ্বিয়াহ’’ ফিরক্বা নিকটবর্তী অতীতকাল পর্যন্ত (ইসলামী) রাষ্ট্র ব্যবস্থা থেকে পৃথক ছিল। তারা নিজেদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। যারা কোনরূপ দা‘ওয়াতী কাজের তৎপরতায় নিজেদেরকে জড়িত করেনি কিন্তু বিগত বেশ কিছু বছর ধরে তারা তাদের তৎপরতা শুরু করেছে। এ সম্পর্কে আমি কিছু পুস্তিকা ও আক্বীদা সম্পর্কিত গ্রন্থ প্রকাশ ও প্রচার করেছি, যা মূলত প্রাচীন খারেজীদের আক্বীদা সম্পর্কিত ছিল। কিন্তু তারা তাদের ঐসব বৈশিষ্ট্যকে শিয়াদের মত তাক্বীয়ার দ্বারা গোপন করার চেষ্টা করছে।তারা বলে আমরা খারেজী নই। যদিও আপনারা এটা জানেন যে, নাম পরিবর্তনে প্রকৃত বৈশিষ্ট্য পরিবর্তিত হয় না। এরা কবীরা গোনাহকারীকে কাফির মনে করার ব্যাপারে খারেজীদের মতন। (টিকা : মূল আরবি ‘ফিতনাতুত তাকফীর’ (দারু ইবনু খুযায়মাহ, ১৪১৮ হি :) পৃ : ১৪। (বাংলা অনু :)]

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন