মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
কুরআন পাঠ করার শুরম্নতে اَعُوْذُ بِاللهِ مِنَ الشَّيْطَانِ الرَّجِيْمِ (আঊযু বিলস্না-হি মিনাশ্ শাইত্বানির রাজীম) পাঠ করা খুবই জরম্নরি। কোন কোন আলেম এটিকে ওয়াজিবও বলেছেন। কেননা আলস্নাহ তা‘আলা বলেন,
যখন তুমি কুরআন পাঠ করবে, তখন অভিশপ্ত শয়তান হতে আলস্নাহর আশ্রয় প্রার্থনা করবে। (সূরা নাহল- ৯৮)
উলেস্নখ্য যে, এ হুকুমটি যে কোন সময়ের জন্য প্রযোজ্য। অর্থাৎ যখনই কুরআন পাঠ করা শুরম্ন করবে, তখনই শয়তানের কাছ থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করা করতে হবে- চাই তা নামাযের মধ্যে হোক অথবা নামাযের বাহিরে হোক অথবা সূরার শুরম্ন থেকে পাঠ করার সময় হোক অথবা সূরার মধ্যখানে যে কোন আয়াত থেকে পাঠ করার সময় হোক। উপরম্নক্ত আয়াত দ্বারা এমনই নির্দেশনা পাওয়া যায়। তাছাড়া এমনিতেও যে কোন সময় শয়তানের কুমন্ত্রণা থেকে আলস্নাহর কাছে আশ্রয় চাওয়া খুবই উত্তম। কেননা আলস্নাহ বেশ কয়েকটি আয়াতের মাধ্যমে নির্দেশনা প্রদান করেছেন। যেমন-
তুমি বল, হে আমার প্রতিপালক! আমি তোমার আশ্রয় প্রার্থনা করি শয়তানের প্ররোচনা হতে এবং আমি তোমার নিকট আরো আশ্রয় প্রার্থনা করি আমার নিকট ওদের উপস্থিতি হতে। (মুমিনূন- ৯৭-৯৮)
যদি শয়তানের কুমন্ত্রণা তোমাকে প্ররোচিত করে, তবে আলস্নাহর আশ্রয় চাও। নিশ্চয়ই তিনি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞ। (সূরা হা-মীম সাজদাহ- ৩৬)
আঊ’যূ বিলস্নাহ’ এর অর্থ ও তাvপর্য:
أَعُوْذُ بِاللهِ مِنَ الشَّيْطَانِ الرَّجِيْمِ (আঊ’যূ বিলস্নাহ’ মিনাশ্ শাইত্বানির রজীম) এর সাধারণ অর্থ হচ্ছে, আমি বিতাড়িত শয়তান হতে আলস্নাহর আশ্রয় প্রার্থনা করছি। আর এর তাvপর্য হচ্ছে, আমরা এমন এক সত্ত্বা হতে আশ্রয় প্রার্থনা করছি, যে সর্বদিক থেকে বিতাড়িত। আর এ কারণেই আলস্নাহ তা’আলা আমাদেরকে শয়তান থেতে সাবধান করে দিয়েছেন। তিনি বলেন,
হে আদম সমত্মান! শয়তান যেন তোমাদেরকে কিছুতেই প্রলুব্ধ না করে, যেভাবে সে তোমাদের পিতা-মাতাকে জান্নাত হতে বহিষ্কৃত করেছিল। (সুরা আরাফ-২৭)
শয়তানের পরিচয়:
সবচেয়ে বড় শয়তান হচ্ছে ইবলিস- যে আদম আ: -কে সিজদা করতে অস্বীকার করেছিল। তবে শয়তান কোন নির্দিষ্ট সত্ত্বার নাম নয়, বরং এটি কতগুলো বৈশিষ্ট্যের সমষ্টি। যার মধ্যে শয়তানের বৈশিষ্ট পাওয়া যাবে, তাকেই শয়তান হিসেবে গণ্য করা হবে। শয়তান জিন জাতির মধ্যে রয়েছে আবার মানুষের মধ্যেও রয়েছে।
শয়তান হচ্ছে মানুষের শত্রম্ন:
শয়তান হচ্ছে মানুষের প্রকাশ্য শত্রম্ন। আলস্নাহ তা’আলা বলেন,
হে আমার রব! আমি শয়তানদের কুমন্ত্রণা হতে আপনার নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করছি। আর আমি আপনার নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করছি, যেন তারা আমার কাছে না আসতে পারে। (সূরা মু’মিনূন- ৯৭, ৯৮)
এ ছাড়াও আরো বেশ কয়েকটি উপায় রয়েছে, যেগুলোর মাধ্যমে শয়তান থেকে বেঁচে থাকা খুবই সহজ। আর এগুলো কুরআন ও হাদীসের দ্বারা প্রমাণিত। যেমন-
যখন তুমি কুরআন পাঠ করবে, তখন অভিশপ্ত শয়তান হতে আলস্নাহর আশ্রয় প্রার্থনা করবে। (সূরা নাহল- ৯৮)
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/349/10
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।