মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
ইসলাম প্রত্যেক মুসলমানের জীবনের প্রতিটি দিক নির্ধারণ করে দিয়েছে। অমুসলমানদের পক্ষে এই অপরিহার্য বিষয়টি অনুধাবন করা খুবই জটিল ব্যাপার। বিশ্বাসীদের ক্ষেত্রে ইসলাম তার সকল আচরণ ও ব্যবহার যাচাই করার মানদণ্ড দিয়েছে। ইসলাম অন্যান্য ব্যক্তির সাথে, সার্বিকভাবে সমাজের সাথে, প্রাকৃতিক জগতের সাথে তার সম্পর্ক এবং খোদ নিজের ব্যাপারেও তার সম্পর্ক নির্ধারণ করে দিয়েছে। ধর্মনিরপেক্ষ সমাজব্যবস্থায় ব্যক্তির যথেচ্ছাচার অথবা নির্ধারণ করে দিয়েছে। ধর্মনিরপেক্ষ সমাজব্যবস্থায় ব্যক্তির যথেচ্ছাচার অথবা সমাজের পারিপার্শ্বিক অবস্থার বল্গাহীন দাবির বিপরীতে বহু দৃষ্টান্ত পেশ করা যেতে পারে। উদাহরণস্বরূ, শুধু ইসলাম- অনুমোদিত পন্থায় খাদ্য প্রস্তুতি বিষয়টি উল্লেখ করা যেতে পারে। বলা যায়, কোন মুসলমান শূকরের গোস্ত খেতে পারেনা। একজন মুসলিম মহিলার প্রকাশ্যে হাঁটুর নিম্নভাগের পা উন্মুক্ত রাখা উচিত নয়, কারণ ইসলামে তার অনুমতি নেই। মদের ন্যায় যে সব পণ্য মুসলমানদের জন্য নিষেধ; সেগুলো উপহার হিসেবেও বিনিময় করা যাবেনা। কোন মুসলমান বিবাহ উৎসবে আমন্ত্রিত হলে, তাকে সে দাওাত কবুল করতে হবে (অবশ্য যদি সে শারীকিরভাবে সুস্থ থাকে), কেননা তার জন্য এরূপ করা বাধ্যতামূলক। মৃত্যুশয্যায় পোশিক (উল্লিখিত) ইচ্ছা ইসলামি শিক্ষার বিরোধী হলে তা পূরণ করা যাবে না। যেমন মৃত ব্যক্তির ওয়ারিশদের মধ্যে অতিরিক্ত সম্পদ বরাদ্দ অথবা তার দেহ পুড়িয়ে ফেলার অনুরোধ পুরণ করা যাবে না।
ইসলারেম আদব হচ্ছে: একটি সমন্বিত বিধান। সামজিক আচরণের প্রতিটি দিক এর অন্তর্ভুক্ত। এটা পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা তথা ইসলামের অংশ। ইসলামের বিভিন্ন অংশ যেমন একটি অখণ্ড জীবনব্যবস্থা তথা ইসলামের অংশ। ইসলামের বিভিন্ন অংশ যেমন একটি অখণ্ড সত্তা গড়ে তোলে, তেমনি বাদবাকী বিচ্ছিন্ন করে ইসলামি আদবের প্রয়োগ তার সর্বাত্মক রূপায়ণ ঘটাবে না; এমনকি কোন কোন ক্ষেত্রে তা অর্থহীন হয়ে পড়বে। এই গ্রন্থালোচিত আচরন ও প্রথাসমূহকে মুসলমানদের জন্য উপযোগী বিবেচনা করা হয়েছে। যাদের সত্যিকার ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে তারা স্বতঃস্ফূর্তভাবে ইসলামে অনুমোদিত শুদ্ধ আচরণের নীতি অবলম্বন করবে। ইসরারেম বিভিনন দিক যেমন আদর্শি, আধ্যাত্মিক, আইনগত, সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক- প্রভৃতি পরস্পর সমন্বিত এবং একে অপরের পরিপূরক। দৃষ্টান্ত হিসেবে বা যায়, মুসলমানদের ঈমান এবং অপরিহার্য বিষয় যে, ঈমনি চেতনায় বাইরের চাপ ছাড়াই ইসলামের নৈতিক, আইনগত ও অন্যান্য বিধান মেনে চলার অনুপ্রেরণা যোগায়। একইভাবে এসব বিধিবিধান স্বেচ্ছাপ্রণোদিত হয়ে পালনের মাধ্যমে তার ঈমান বৃদ্ধি পায়; অধ্যাত্মচেতনা থেকে সামাজিক কর্মকাণ্ডের পথ উন্মুক্ত করে দেয় এবং দু’টিকে একটি শক্তিশারী স্থিতিশীল সম্পর্কের বাঁধনে সংযুক্ত করে। আরো সুনির্দিষ্টবাবে ইসলারেম একক শক্তির বিকাশ দেখা যাবে, মহিলাদের ক্ষেত্রে আচরণেল ব্যাপারে। ইসলামি সমাজ মুসলিম মহিলাদের ব্যাপারে ইসলামি ধারণার অনুসরণে এই আচরণবিধি প্রণীত।
ইসলামি আদবের ব্যাপকতার পাশাপাশি সৌজন্যের (Etiquette) সীমাবদ্ধতার বিষয়টি তুলনীয়। **৪ ইসলামের আচরণ বিভিন্ন উপলক্ষে শুধু সৌজন্যের বিধিমালা নয়, বরং সাধারণ কর্মকাণ্ড থেকে ব্যাপক সামাজিক উৎসবের সার্বিকব মানবিক সম্পর্কের আওতাভুক্ত। পশ্চিমা ‘etiquette’ এর প্রকৃত উদ্দেশ্য হচ্ছে: (রাজকীয় পরিষদবর্গ ছাড়িয়ে তা সাধারণ মানুষের কাছে পৌছলেও) উচ্চ শ্রেণীর লোকদের সুরক্ষা করা। **৫ এর বিপরীতে ইসলামি আদবের সত্যিকার উদ্দেশ্য হচ্ছে: তার ধর্মীয় চরিত্র ও প্রকৃতি অনুধাবন। মানুষের দৈনন্দিন কর্মপদ্ধতিতে খোদার স্মরণ থেকেই এর উৎপত্তি; এর উদ্দেশ্য হচ্ছে: খোদার স্মরণ (যিকির) অব্যাহত রাখা এবং সঠিক পথে চলতে সহায়তা করা। ইসলামের আচরণের
৪. ফরাসি শব্দ Une etiuette থেকে etipuette এর উৎপত্তি। এর অর্থ হচ্ছে: নতুন নতুন পরিস্থিতিতে গ্রহণযোগ্র আচরণের একটি ব্যাপক বিধিমালা, আদলতে যার মোকাবেলা করা যেতে পারে। Academic American Encyclopedia, Dunbury: Grolier Inc, 1942, Vol. 7, P-258,
সকল ঘটনায় খোদার রহমহত তালাশ করা এটা থেকে সুস্পষ্ট হয়। ঘুম থেকে জেগে ওঠে শোওয়ার সময় পর্যন্ত মুসলমানদের দৈনন্দিন জীবনের সবক করতে হয় খোদার নাম নিয়ে। খাবার গ্রহণ, পানি পান, নতুন কাপড় চোপড় ক্রয় অথবা অন্যান্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য কেনার সময় খোদার প্রতি শুকরিয়া ও তার প্রশংসা করতে হয়। এমনকি এস্তেঞ্জা করার আগেও তাকে খোদার নাম নেয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। পায়খানায় প্রবেশের সময় এই দোয়া পড়ার কথা বলা হয়েছে: “হে আল্লাহ, আমি তোমার কাছে শয়তান ও অশ্লীলতা থেকে আশ্রয় চাই।” পায়খানা ছেড়ে আসার সময়ও তাকে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে বলা হয়েছে। সফরকালে খোদার যিকর করা এবং পূর্ণতা ও নির্দেশনার জন্য খোদার রহমত কামনার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। উল্লেখ করা যেতে পারে, ইসলামের দু’টি বড় উৎসব হচ্ছে (দু’টি প্রধান ফরজ কাজ)- রমজান মাসে রোজা রাখা এবঙ মক্কা শরীফে গিয়ে হজ্ব সমাপনান্তে সামাজিক উৎসব পালন।
জাতির আত্মবিশ্বাস ও শক্তির স্তম্ভ হচ্ছে নৈতিকতা, যা ইসলামি আদবের অন্যতম প্রধান ভিত্তি। এর পাশাপাশি কোন জাতির পত ও ধ্বংসের অন্যতম প্রধান কারণ হচ্ছে দুর্নীতি ও নৈতিকতা বিরোধী কাজ। নৈতিকতার ওপর গুরুত্ব আরোপের ফলে প্রায়ই ইসলামি জীবনব্যবস্থাকে আপাতঃদৃষ্টিতে কঠোর অথবা মৌলবাদী হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। একজন লেখক বলেছেন, নৈতিকতার কোন কোন ব্যাপারে ইসলাম আমাদের কালের বিশেষ কতিপয় জীবনব্যবস্থার চাইতে অধিকতর কঠোর ও অধিকতর বিশুদ্ধ। **৬ তবে কোন জাতির সুস্থতার ক্ষেত্রে নৈতিকতাকে গুরুত্ব দিয়ে অবৈধ যৌন সম্পর্ক এবং বিলাসবহুল জীবনযাপনের জন্য দুর্নীতির সকল পথ রুদ্ধ করে দিয়ে মান নির্ধারক ইসলাম সঠিক দায়িত্ব পালন করেছে। ব্যক্তিগত এবং সামষ্টিক মানবিক পুণ্যের বিনিময়ে বস্তুগত আরাম আয়েশের ব্যবস্থা করা যাবে না। তাছাড়া রাজনতিকেও (অনৈসলামিক চিন্তাধারায় এটা অনৈতিকতার সাথে সম্পর্কহীন গণ্য করা হয়) ইসলামের লক্ষ্য তথা মানবিক চরিত্র ও মানবতার বিকাশের উপযোগী হতে হবে।
৬. Mohommad Hamidullah, Introduction to Islam, the Holy Quran Publishing House, 1977, P-155]
মানবতার আদর্শ ‘আমলে সালেহ’ বা পূণ্যকর্মের উপর স্থাপিত। এই পরিবাষাটি ধর্মীয় চিন্তার ক্ষেত্রে যে অর্থের ধারক, তার বাইরেও তা বিস্তৃত। ইসরামি আকিদা ও আইনের অনুমোদিত মানবিক কার্যক্রমের (অপরে সঙ্গে সম্পর্কের, সজীব ও নির্জীব পরিবেশের ক্ষেত) বহুদিক এর আওতাভুক্ত। এক্ষেত্রে মহানবীর (ﷺ)-এর জীনব থেকে বহু বাস্তব উদাহরণ পাওয়া যেছে; যেমন- দু’জনের মধ্যে ন্যায়বিচার করা, কাউকে ঘোড়া চড়তে (বা গাড়িতে উঠতে) সাহয্য করা, উত্তম বাক্য বিনিময় করা, পথ কন্টকমুক্ত করা, বেওয়ারিশ কুকুর ও বিড়ালকে পানি পান করানো, অন্যকে স্বাগত সম্ভাষণ জানাতে অগ্রবর্তী ভূমিকা পালন করা, আত্মীয়-স্বজনের সাথে দেখা করা ইত্যাদি। এমনকি স্ত্রীর সাথে প্রেমপূর্ণ ভাষায় কথা বলাও উত্তম কাজ হিসেবে বিবেচিত। আদর্শ মুসলিম ব্যক্তিত্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে বিনয়, সৌজন্য এবং সহজ সরল আচরণ। আচার ব্যবহারে কোন প্রকার গৌরব ও ঔদ্ধত্য মেনে নেয়া যায়না। করণ তাকওয়া এবং সৎকর্ম ছাড়া কোন মানুষের ওপর অন্য মানুষের শ্রেষ্ঠত্ব নেই।
একইভাবে যে পোশাক পরলে অহংকার প্রদর্শিত হয়, সামাজিক মর্যাদা ভড়ং ধরা পড়ে তা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। খাদ্য গ্রহণে নম্র ও ভদ্র পরিবেশ বজায় রাখা আবশ্যক। খাবার গ্রহণ কালে সোফায় হেলান দেওয়া নিষিদ্ধ। খাবার গ্রহণকালে বসে খাওয়া বিনম্রতার লক্ষণ। গৃহের আসবাবপত্র সাজানোর মধ্যেও ভদ্রতা ও সংযমের বহিঃপ্রকাশ থাকতে হবে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, মেঝে থেকে অনেক উঁচুতে বিছানা পাতা যাবেনা। হাঁটার সময় প্রফুল্ল থাকা, স্বাগত সম্ভাষণ ও বক্তৃতাকালে কোন প্রকার বড়ত্বের বহিঃপ্রকাশ থাকা উচিত নয়।
ইসলাম বৈষয়িক ও ধর্মীয় জীবনের সকল পর্যায়ে পরিমিত ও স্বাভাবিক আচরণের নির্দেশ দিয়েছে। উগ্রপন্থা, বাড়াবাড়ি, খামখেয়ালিপনা, অস্বাভাবিক আচরণ, অস্থিরতা এবং জটিলতাকে পরিহার করতে হবে। ইসলামি আদবে কোন কোন আনুষ্ঠানিকতার ওপর গুরুত্ব দানের উদ্দেশ্য হচ্ছে মুসলিম সমাজের বিরাট জনগোষ্ঠীর কাছে তার ব্যবহার সহজতর করে তোলা। আচর আচরণের স্বাভাবিকতারকে সামাজিক উত্তেজনা হ্রাস এবং সামাজিক সম্পর্ক জোরদার করার মাধ্যমে হিসেবে গণ্য করা হয়।
পশ্চাত্যের আদব কায়দার উৎপত্তি ইউরোপের রাজদরবারে। রাজদরবার ও অভিজাত শ্রেণীর সাথে ব্যবহারের জন্যই এর উদ্বাবন করা হয়েছে। **৭ সকল শ্রেণীর মানুষের কাছে আদবকায়তার বিষয়টি জানাজানি হয়ে পড়লে তার অর্থের তাৎপর্য হ্রাস পেতে থাকে। বর্তমানে গ্রুপ থেকে গ্রুপে পাশ্চাত্যের আদবকায়তা কম-বেশি হয়। তথাকথিত ‘হাই সোসাইটির’ সদস্যরা অপেক্ষাকৃত স্বল্পবিত্তের লোকদের তুলনায় আদবকায়দার জটিল ও অনমনীয় ধারা অনুসরণ করে। এর ফলে শ্রেণীভেতে পদ্ধতি থেকেই যাচ্ছে।
ইসলামে আদবের প্রসঙ্গটি ভিন্ন। এ উদ্দেশ্য সামাজিক শ্রেণীর অনুসারে সমাজের বিভক্তি নয়। পবিত্র কুরআন ও সুন্নাহর মারফত জারিকৃত বিধিমালা কেন বিশেষ গ্রুপের দ্বারা প্রণীত নয় অর্থাৎ ধনী ও ক্ষমতাশালী লোকদের দ্বারা অন্য গ্রুপের অধিকার ‘সংরক্ষিত’ বিবেচনা করা কোন কারণ নেই। এ অধিকার মুসলিম সমাজের সকলের জন্য উন্মুক্ত। ইসলামে আদবকায়দার রকমারি নিয়মের কোন অস্তিত্ব নেই।
মুসলিম সমাজকে ঐক্যবদ্ধ করা এবং তাদের ঐক্য প্রকাশের বাহন হিসেবে ইসলামি আদবের ভূমিকা স্পষ্ট; কিন্তু ইসরামি আদব মুধু আচরণের সংগতি বা সামঞ্জস্য বজায় রাখা নয়; বরং তা হচ্ছে সঠিক আচরণের সংগতি বা সামঞ্জস্য বজায় রাখা। ইসলামে সদাচরণের ধারণাকে সৎ কাজের ধারণা থেকে পৃথক করা যাবে না, যেমন যাবেনা ঈমান ও এবাদতের মধ্যে পার্থক্য সৃষ্টি করা। একটি সমৃদ্ধশালী আদর্শ সমাজে ঈমান ও সৎ কাজের অত্যন্ত প্রয়োজন, কারণ এখানে দায়িত্ব পারস্পরিক ও ভাগাভাগি করে নিতে হয়। আর পরকালে বেহেশতে দাখিল হওয়ার জন্য ঈমান ও সৎবকর্ম হচ্ছে মু্ক্তি ও নাজাতের অপরিহার্য শর্ত। পবিত্র কুরআন শরীফের বহু সংখ্যক আয়াতে প্রকৃত মুসলানের বৈশিষ্ট্য হিসেবে ঈমান ও সৎকর্মকে সম্পর্কযুক্ত করা হয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/534/8
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।