মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
বৈধ অসীলা হলো, আল্লাহর উপর ঈমান স্থাপন করাকে অসীলা বা মাধ্যম সাব্যস্ত করা অথবা আল্লাহর নামসমূহ ও সিফাতসমূহ থেকে কোনো নাম বা সিফাতকে অসীলা বা মাধ্যম বানানো অথবা কোনো নেককার বান্দার নিকট দু‘আ চাওয়া। যেমন, উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন,
“হে আল্লাহ আমরা যখন খরা দেখতাম, তখন আমরা আমাদের নাবীর দো‘আর মাধ্যমে তোমার নিকট প্রার্থনা করতাম। তখন তুমি আমাদের বৃষ্টি দান করতে। আর আমরা এখন তোমার নিকট আমাদের নাবীর চাচার দো‘আর মাধ্যমে প্রার্থনা করছি, তুমি আমাদের বৃষ্টি দান কর”। [সহীহ বুখারী, হাদীস নং ১০১০]
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শির্কের মাধ্যম নিষিদ্ধ করার জন্য আরও যে সব বিষয় থেকে নিষেধ করেছেন তন্মধ্যে অন্যতম হচ্ছে,
দুই. কবর দ্বারা ফিতনায় আক্রান্ত হওয়া থেকে সতর্কতা: এর কিছু পদ্ধতি হলো:
কবরসমূহকে সেজদার জায়গা বানানো। আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা থেকে হাদীস বর্ণিত, তিনি বলেন:
«لما نزل برسول الله صلى الله عليه وسلم طفق يطرح خميصة له على وجهه ، فإذا اغتم كشفها . فقال، وهو كذلك : « لعنة الله على اليهود والنصارى؛ اتخذوا قبور أنبيائهم مساجد » يحذر ما صنعوا . ولولا ذلك لأبرز قبره ، غير أنه خشي أن يتخذ مسجداً» .
“রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যখন মৃত্যু উপস্থিত হলো, তখন তিনি তার চেহারার উপর একটি চাদর টেনে দিচ্ছিলেন, যখন কষ্ট অনুভূত হতো তখন তিনি তা খুলে ফেলতেন। এ অবস্থায় তিনি বললেন, ইয়াহূদী ও খৃষ্টানদের উপর আল্লাহর অভিশাপ, তারা তাদের নাবীদের কবরসমূহকে মাসজিদ বানিয়েছে। তিনি তারা যা করছিলে তা থেকে স্বীয় উম্মতকে সতর্ক করছিলেন। (আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বলেন) যদি সে সম্ভাবনা না হতো তাহলে তার কবরকে খোলা স্থানে করা হত। তিনি তো তাঁর কবরকে মাসজিদ বানানোর আশঙ্কা করেছিলেন”। [সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৪৩৫; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৫২৯।]
অপর বর্ণনায় আছে, তিনি বলেন:
«ألا، وإن من كان قبلكم كانوا يتخذون قبور أنبيائهم مساجد . ألا فلا تتخذوا القبور مساجد ، فإني أنهاكم عن ذلك» .
“সাবধান! তোমাদের পূর্বের উম্মতরা তাদের নাবীদের কবরসমূহকে মাসজিদ বানিয়েছিল। তোমরা কবরসমূহকে মাসজিদ বানাবে না। আমি তোমাদের এ থেকে নিষেধ করছি”। [সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৫৩২।]
মাসজিদ বানানো অর্থ, কবরের পাশে সালাত আদায় করার উদ্দেশ্য করা, যদিও সেখানে মাসজিদ নির্মিত হয় নি। কারণ, মাসজিদ হলো, সাজদার স্থান।
কবরের উপর কিছু নির্মাণ করা, কবরের মাটিকে উঁচু করা, কবর পাকা করা:
কারণ, আবুল হাইয়্যাজ আল-আসাদী রাহিমাহুল্লাহ বলেন: আমাকে আলী ইবন আবু তালেব রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন:
«ألا أبعثك على ما بعثني عليه رسول الله صلى الله عليه وسلم ؛ ألا تدع تمثالاً إلا طمسته، ولا قبراً مشرفاً إلا سويته»
“আমি কি তোমাকে এমন একটি দায়িত্ব দিয়ে পাঠাবো যে দায়িত্ব দিয়ে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে পাঠিয়েছেন। তুমি কোনো মুর্তিকে দেখতে পেলে তা ভেঙ্গে ফেলবে, আর কোন উঁচু কবরকে দেখতে পেলে তা সমান করে দেবে”। [সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৯৬৯।]
অনুরূপ জাবের রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন:
«نهى رسول الله صلى الله عليه وسلم عن تجصيص القبر ، وأن يقعد عليه ، وأن يبنى عليه بناء» .
“রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কবর পাকা করা, কবররের উপর বসা এবং কবরের উপর কোনো কিছু নির্মাণ করা থেকে নিষেধ করেছেন”। [সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৯৭০।]
আর কবরের উপর গম্ভুজ নির্মাণ করা, কবর পাকা করা ও কবরকে সু-সজ্জিত করাও কবর কেন্দ্রিক ফিতনা সংক্রান্ত নিষিদ্ধ কাজের অন্তর্ভুক্ত।
«لا تشدُّ الرحال إلا إلى ثلاثة مساجد : المسجد الحرام، ومسجدي هذا، والمسجد الأقصى» .
“(ইবাদত বা সাওয়াবের নিয়তে) তিনটি মাসজিদ ছাড়া অন্য কোনো স্থানকে উদ্দেশ্য করে ভ্রমণ করা যাবে না। তিনটি মাসজিদ হলো, মসজিদে হারাম, আমার এ মাসজিদ এবং মসজিদে আকসা”। [সহীহ বুখারী, হাদীস নং ১১৮৯; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ১৩৯৭।]
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কবরকে ঈদ উদযাপনের স্থান বানানো থেকে সতর্ক করা:
এ বিষয়ে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন:
«لا تجعلوا قبري عيداً»
“তোমরা আমার কবরকে ঈদ উদযাপনের স্থান বা সম্মিলন স্থান বানাবে না”। [আবু দাউদ, হাদীস নং ২০৪২।]
ঈদ বলা হয়, যেখানে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন এলাকা থেকে ঐ স্থানের উদ্দেশ্যে মানুষ একত্র হয়।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শির্কের মাধ্যম নিষিদ্ধ করার জন্য আরও যে সব বিষয় থেকে নিষেধ করেছেন তন্মধ্যে অন্যতম হচ্ছে,
তিন. আকীদা, ইবাদত, অভ্যাস, আচার, আচরণের ক্ষেত্রে মুশরিক ও আহলে কিতাবদের বৈশিষ্ট্যের সাথে সাদৃশ্য অবলম্বন করা থেকে সতর্ক করা:
এ বিষয়ে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন:
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শির্কের মাধ্যম নিষিদ্ধ করার জন্য আরও যে সব বিষয় থেকে নিষেধ করেছেন তন্মধ্যে অন্যতম হচ্ছে,
চার. প্রতিকৃতি, মূর্তি, ভাষ্কর্য ইত্যাদি থেকে সতর্কতা অবলম্বন করা:
আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: উম্মে সালামা রাদিয়াল্লাহু আনহা রাসূলের নিকট একটি গির্জার কথা আলোচনা করলেন যেটি তিনি হাবশায় দেখেছিলেন। তার কথা শুনে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন,
«أولئك إذا مات فيهم الرجل الصالح ، بنوا على قبره مسجداً، وصوروا فيه تلك الصور . أولئك شرار الخلق عند الله» .
তারা এমন লোক, যাদের কোনো ভালো লোক যখন মারা যেত তখন তারা তার কবরের উপর মাসজিদ বানাত এবং তারা তার প্রতিকৃতি, মূর্তি নির্মাণ করত। এরা আল্লাহর নিকট সবচেয়ে নিকৃষ্ট মানুষ। [সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৪২৭; মুসলিম, হাদীস নং ৫২৮।]
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শির্কের মাধ্যম নিষিদ্ধ করার জন্য আরও যে সব বিষয় থেকে নিষেধ করেছেন তন্মধ্যে অন্যতম হচ্ছে,
পাঁচ. র্শিকী শব্দসমূহ থেকে সতর্কতা অবলম্বন করা: যেমন,
গাইরুল্লাহর নামে শপথ করা:
কারণ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
«من حلف بغير الله فقد كفر أو أشرك»
“যে ব্যক্তি গাইরুল্লাহর নামে সপথ করবে, সে কুফুরী বা শির্কে নিক্ষিপ্ত হবে।”। [তিরমিযী, হাদীস নং ১৫৩৫]
(আল্লাহ ও বান্দার) ইচ্ছার মধ্যে সমান সাব্যস্ত করা:
কারণ, যে ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামকে ما شاء الله وشئت “আল্লাহ যা চান এবং আপনি যা চান” বলেছিল, তাকে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছিলেন, «أجعلتني لله نداً ! قل : ما شاء الله وحده» . “তুমি আমাকে আল্লাহর সাথে শরীক সাব্যস্ত করলে? তুমি বল শুধু আল্লাহ যা চান”। [নাসাঈ, হাদীস নং ৩৭৭৩]
কাওনী বা প্রকৃতি বা সৃষ্টিগত কোনো কর্মকে আল্লাহ ব্যতীত অন্য কারও দিকে সম্পর্কযু্ক্ত করা:
এ বিষয়ে মহান আল্লাহ হাদীসে কুদসীতে বলেন:
«وأما من قال : مطرنا بنوء كذا وكذا، فذلك كافر بي، مؤمن بالكوكب»
“আর যে বলে, অমুক নক্ষত্র দ্বারা বৃষ্টিপ্রাপ্ত হয়েছে, সে আমাকে অস্বীকার করল এবং নক্ষত্রে বিশ্বাস করল”। [সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৮৪৬; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৭১।]
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শির্কের মাধ্যম নিষিদ্ধ করার জন্য আরও যে সব বিষয় থেকে নিষেধ করেছেন তন্মধ্যে অন্যতম হচ্ছে,
ছয়. শির্কী কর্ম-কাণ্ডসমূহ থেকে সতর্কতা অবলম্বন করা: যেমন,
মুসীবত দূর করা বা তা প্রতিহত করার উদ্দেশ্যে হাতে বা গলায় সূতা বা মাল্য পরিধান করা। কারণ,
ইমরান ইবন হুসাইন রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন:
«أن النبي صلى الله عليه وسلم رأى رجلاً في يده حلقة ، فقال : «ما هذا ؟» قال : من الواهنة . قال : «انزعها ! فإنها لا تزيدك إلا وهناً، فإنك لو مت وهي عليك ما أفلحت أبداً» .
“রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক লোককে দেখলেন, তার হাতের মধ্যে একটি গোলাকার সূতা বা রিং। তিনি বললেন, “এটি কি? বলল, এটি দুর্বলকারী রোগের কারণে লাগানো হয়েছে। তখন তিনি তাকে বললেন, “এটি খুলে ফেল, এটি তোমার কোনো উপকারে আসবে না বরং তোমার দুর্বলতা আরো বাড়িয়ে দেবে। আর যদি তুমি এ অবস্থায় মারা যাও তুমি কখনো সফল হবে না”। [আহমদ, হাদীস নং ২০০০০; ইবন হিব্বান, হাদীস নং ৬০৮৫।]
বদ নজর ইত্যাদি থেকে বাচার উদ্দেশ্যে তা‘বিয ঝুলানো, গলায় হার লাগানো, পুঁথি লাগানো ও মালা লাগানো ইত্যাদি থেকে বেঁচে থাকা:
কারণ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন:
«من تعلق تميمة فلا أتم الله له، ومن تعلق ودعة فلا ودع الله له»
“যে ব্যক্তি তাবিযের সাথে নিজেকে সম্পৃক্ত করলো মহান আল্লাহ তার জন্য কোনো পূর্ণতা দান করবেন না। আর যে ব্যক্তি গলায় কোনো বিপদ দূরকারী সূতা লাগালো মহান আল্লাহ তার বিপদ দূর করবেন না”। [আহমদ, হাদীস নং ১৭৪০৪; ইবন হিব্বান, হাদীস নং ৬০৮৬; হাকিম, হাদীস নং ৪১৭।]
হাকিম ও আহমদের এক বর্ণনায় বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন:
«من تعلق تميمة فقد أشرك»
“যে ব্যক্তি তাবিযের সাথে নিজেকে সম্পৃক্ত করল সে শির্ক করল”।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন:
«لا تبقين في بعير قلادة من وتر، أو قلادة، إلا قطعت» .
“তোমরা কোনো উটের গলায় কোনো সুতার হার অথবা কোনো হার কেটে ফেলা ছাড়া অবশিষ্ট কিছু রাখবে না”। [সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৩০০৫; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ২১১৫]
“ঝাড়-ফুঁক, তাবিয ও তিওয়ালা শির্ক”। [আবু দাউদ, হাদীস নং ৩৮৮৩। তবে শরী‘আত সম্মত ঝাঁড়-ফুক অন্য হাদীস দ্বারা এ ব্যাপক বিধান থেকে আলাদা করা হয়েছে। সুতরাং তা জায়েয। [সম্পাদক]]
‘তিওয়ালা’ বলা হয়, এমন কিছু করা যাকে তারা এ বলে বিশ্বাস করত যে, তা একজন নারীকে তার স্বামীর নিকট খুব প্রিয় বা অপ্রিয় বানিয়ে দেয়।
শির্কের স্থানে জবেহ করা:
কারণ, এক লোক বাওয়ানাহ নামক স্থানে জবেহ করার জন্য মান্নত করার পর সে স্থানে জবেহ করা সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞাসা করলে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে বলেন,
«هل كان فيها وثن من أوثان الجاهلية يعبد؟» قالوا : لا . قال : «فهل كان فيها عيد من أعيادهم؟» قالوا : لا . فقال : «أوف بنذرك» .
“ঐ স্থানে জাহেলিয়্যাতের যুগে উপাসনা করা হতো এমন কোনো মুর্তি আছে কিনা? সে বলল, না, তিনি বললেন, সে স্থানে তাদের কোন ঈদ উদযাপন করা হতো কিনা? সে বলল, না, তখন তিনি বললেন, তুমি তোমার মান্নত পুরণ কর”। [আবু দাউদ, হাদীস নং ৩৩১৩]
শুভাশুভ নির্ণয়ের কুলক্ষণ নেওয়ার বিধান:
আব্দুল্লাহ ইবন মাসউদ থেকে মারফূ‘ হাদীস বর্ণিত, তিনি বলেন:
«الطيرة شرك . الطيرة شرك» .
“কুলক্ষণে বিশ্বাস করা শির্ক, কুলক্ষণে বিশ্বাস করা শির্ক”। [আবু দাউদ, হাদীস নং ৩৯১০; তিরমিযি, হাদীস নং ১৬১৪]
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/30/16
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।