মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
প্রথম আয়াতে উল্লেখিত اَلْبُرُوْجُ শব্দ থেকে এ সূরার নাম আল-বুরূজ রাখা হয়েছে। بُرُوْجٌ এর অর্থ বড় গ্রহ-নক্ষত্র।
নাযিলের সময়কাল :
এর বিষয়বস্তু থেকেই এ কথা সুস্পষ্ট হয়ে উঠেছে যে, এ সূরাটি মক্কায় এমন এক সময় নাযিল হয়, যখন মুশরিকদের জুলুম নিপীড়ন তুঙ্গে উঠেছিল এবং তারা কঠিনতম শাস্তি দিয়ে মুসলমানদের ইসলাম থেকে বিচ্যুত করার চেষ্টা করছিল।
সূরার বিষয়বস্তু :
এর মূল বিষয়বস্তু হচ্ছে, ঈমানদারদের উপর কাফিররা যে জুলুম করছিল সে সম্পর্কে তাদেরকে সতর্ক করা এবং ঈমানদারদেরকে এই মর্মে সান্ত্বনা দেয়া যে, যদি তারা এসব জুলুম-নিপীড়নের মোকাবিলায় অবিচল থাকে তাহলে তারা এর জন্য সর্বোত্তম পুরস্কার পাবে এবং আল্লাহ নিজেই জালেমদের থেকে বদলা নিবেন।
এ প্রসঙ্গে সর্বপ্রথম আসহাবুল উখদুদের (গর্ত ওয়ালাদের) কাহিনী শুনানো হয়েছে। তারা ঈমানদারদেরকে আগুনে ভরা গর্তে ফেলে দিয়ে পুড়িয়ে মেরেছিল। এ কাহিনীর মাধ্যমে মুমিন ও কাফিরদেরকে কয়েকটি কথা বুঝানো হয়েছে। (এক) গর্তওয়ালারা যেমন আল্লাহর অভিশাপ ও তাঁর শাস্তির উপযুক্ত হয়েছে তেমনি মক্কার মুশরিক সরদাররাও তার অধিকারী হবে। (দুই) ঈমানদাররা যেমন তখন ঈমান ত্যাগ করার পরিবর্তে আগুনে ভরা গর্তে নিক্ষিপ্ত হয়ে জীবন দেয়াকে বেছে নিয়েছিল, ঠিক তেমনিভাবে এখনও ঈমানদারদের ঈমানের পথ থেকে সামান্যতমও বিচ্যুত না হওয়া উচিত।
তারপর কাফিরদেরকে এ মর্মে সতর্ক করে দেয়া হয়েছে যে, আল্লাহ অত্যন্ত শক্ত ও কঠোরভাবে পাকড়াও করে থাকেন। আল্লাহর অসীম শক্তি তোমাদেরকে চারদিক থেকে ঘিরে আছে। এই ঘেরাও কেটে বের হওয়ার ক্ষমতা তোমাদের নেই। আর যে কুরআনকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করার জন্য তোমরা সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছো, তার প্রত্যেকটি শব্দ অপরিবর্তনীয়। এই কুরআনের প্রতিটি শব্দ লওহে মাহফুযের গায়ে এমনভাবে খোদিত আছে যে, হাজার চেষ্টা করেও কেউ তা বদলাতে পারবে না।
(১) وَالسَّمَآءِ শপথ আকাশের ذَاتِ الْبُرُوْجِ বুরূজ (তারকা-রাশিচক্র) বিশিষ্ট, (২) وَالْيَوْمِ শপথ দিবসের اَلْمَوْعُوْدِ প্রতিশ্রুত, (৩) وَشَاهِدٍ শপথ দর্শকের وَمَشْهُوْدٍ এবং দৃশ্যের, (৪) قُتِلَ ধ্বংস করা হয়েছে اَصْحَابُ الْاُخْدُوْدِ গর্ত ওয়ালারা, (৫) اَلنَّارِ অগ্নিওয়ালা ذَاتِ الْوَقُوْدِ ইন্ধনবিশিষ্ট, (৬) اِذْ যখন هُمْ তারা عَلَيْهَا তার উপর قُعُوْدٌ উপবিষ্ট ছিল; (৭) وَهُمْ এবং তারা ছিল عَلٰى তার উপর مَا يَفْعَلُوْنَ তারা যা করেছিল بِالْمُؤْمِنِيْنَ মুমিনদের সাথে شُهُوْدٌ (তার) প্রত্যক্ষ সাক্ষী। (৮) وَمَا نَقَمُوْا আর তারা প্রতিশোধ নেয়নি مِنْهُمْ তাদের থেকে اِلَّا তবে এ কারণে اَنْ যে, يُؤْمِنُوْا তারা ঈমান এনেছিল بِاللهِ আল্লাহর প্রতি اَلْعَزِيْزِ পরাক্রান্ত اَلْحَمِيْدِ প্রশংসাভাজন। (৯) اَلَّذِيْ لَهٗ যার হাতে مُلْكُ কর্তৃত্ব اَلسَّمَاوَاتِ আকাশমন্ডলীর وَالْاَرْضِ ও পৃথিবীর, وَاللهُ আর আল্লাহ عَلٰى كُلِّ شَيْءٍ সর্ব বিষয়ের উপর شَهِيْدٌ সর্বদ্রষ্টা। (১০) اِنَّ الَّذِيْنَ নিশ্চয় যারা فَتَنُوْا যুলুম-নির্যাতন করেছে اَلْمُؤْمِنِيْنَ ঈমানদারদের উপর وَالْمُؤْمِنَاتِ ঈমানদার নারীদের উপর ثُمَّ অতঃপর لَمْ يَتُوْبُوْا সে পরে তাওবাও করেনি, فَلَهُمْ তাদের জন্য রয়েছে عَذَابُ আযাব جَهَنَّمَ জাহান্নামের وَلَهُمْ আর তাদের রয়েছে عَذَابُ আযাব اَلْحَرِيْقِ দহন যন্ত্রণার। (১১) اِنَّ الَّذِيْنَ নিশ্চয় যারা اٰمَنُوْا ঈমান আনে وَعَمِلُوا الصَّالِحَاتِ ও সৎকর্ম করেছে لَهُمْ তাদের জন্যেই রয়েছে جَنَّاتٌ এমন জান্নাত تَجْرِيْ প্রবাহিত হচ্ছে مِنْ تَحْتِهَا যার তলদেশ দিয়ে اَلْاَنْهَارُ নদীসমূহ; ذٰلِكَ এটাই اَلْفَوْزُ সফলতা اَلْكَبِيْرُ মহা।
সরল অনুবাদ :
(১) শপথ বুরূজ (তারকা-রাশিচক্র) বিশিষ্ট১ আকাশের, (২) শপথ প্রতিশ্রুত দিবসের, (৩) শপথ দর্শক ও দৃশ্যের,২ (৪) ধ্বংস করা হয়েছে৩ গর্ত ওয়ালাদেরকে,৪ (৫) যারা ছিল ইন্ধনপূর্ণ অগ্নিওয়ালা, (৬) যখন তারা তার উপর উপবিষ্ট ছিল; (৭) এবং তারা মু’মিনদের সাথে যা করেছিল তা প্রত্যক্ষ করছিল। (৮) তারা তাদেরকে নির্যাতন করেছিল শুধু এই কারণে যে, তারা পরাক্রান্ত ও প্রশংসাভাজন আল্লাহর প্রতি ঈমান এনেছিল। (৯) যিনি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীর মালিক; আর আল্লাহ সর্ব বিষয়ে দেখেন। (১০) যারা ঈমানদার নর-নারীর উপর যুলুম-নির্যাতন করেছে৫ এবং পরে তাওবাও করেনি,৬ তাদের জন্য রয়েছে জাহান্নামের আযাব ও দহন যন্ত্রণা।৭ (১১) যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে তাদের জন্যই রয়েছে এমন জান্নাত, যার তলদেশ দিয়ে নদীসমূহ প্রবাহিত রয়েছে; এটাই বড় সফলতা।
টীকা :
[১] بُرُوْجٌ শব্দটি بَرْجٌ এর বহুবচন। অর্থ বড় প্রাসাদ ও দুর্গ। অন্য আয়াতে আছে وَلَوْ كُنْتُمْ فِىْ بُرُوْجٍ مُّشَيَّدَةٍ এখানে এই অর্থই বুঝানো হয়েছে। অধিকাংশ তাফসীরকারকের মতে আলোচ্য আয়াতে بُرُوْجٌ এর অর্থ বড় গ্রহ-নক্ষত্র। আয়াতের অর্থ হবে, সেই আসমানের শপথ! যাতে রয়েছে চাঁদ ও সূর্যের অবতরণস্থানসমূহ। অনুরূপভাবে তাতে রয়েছে সমস্ত গ্রহ-নক্ষত্রের অবতরণস্থল, যেগুলো নিয়ম মেনে সুনির্দিষ্ট পদ্ধতিতে চলছে। এ সুন্দর চলন ও সুন্দর নিয়মই আল্লাহর অপার শক্তি, রহমত, জ্ঞান ও প্রজ্ঞার প্রমাণ বহন করছে।
[২] হাদীসে এসেছে, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, وَالْيَوْمِ الْمَوْعُوْدِ বা প্রতিশ্রুত দিনের অর্থ কিয়ামতের দিন। আর مَشْهُوْدٌ এর অর্থ আরাফার দিন এবং شَاهِدٌ এর অর্থ শুক্রবার দিন। জুমুআর দিনের চেয়ে উত্তম কোন দিনে কোন সূর্য উদিত হয়নি এবং ডুবেওনি। সেদিন এমন একটি সময় আছে, কোন মুমিন বান্দা যখনই কোন কল্যাণের দু‘আ করে তখনই তার দু‘আ কবুল করা হয়। অথবা যদি কোন অকল্যাণ থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করা হয়, তখনই তাকে আল্লাহ তা থেকে আশ্রয় দেন। (তিরমিযী, হা/৩৩৩৯)
[৩] এখানে আল্লাহ তা‘আলা চারটি বস্তুর শপথ করার পর মূল কথা বর্ণনা করেছেন। (এক) বুরূজবিশিষ্ট আকাশের; (দুই) কিয়ামত দিবসের; (তিন) আরাফার দিনের এবং (চার) শুক্রবারের। এসব শপথের সম্পর্ক এই যে, এগুলো আল্লাহ তা‘আলার পরিপূর্ণ শক্তি, কিয়ামতের হিসাব-নিকাশ এবং শাস্তি ও প্রতিদানের দলীল। শুক্রবার ও আরাফার দিন মুসলিমদের জন্য আখেরাতের পুঁজি সংগ্রহের পবিত্র দিন।
[৪] যারা পূর্ব যুগে বড় বড় গর্তের মধ্যে আগুন জ্বালিয়ে ঈমানদারদেরকে তার মধ্যে ফেলে দিয়েছিল এবং তাদের জ্বলে পুরে মরার বীভৎস দৃশ্য নিজেদের চোখে দেখেছিল তাদেরকে এখানে গর্তওয়ালা বলা হয়েছে। বলা হয়েছে, তাদের উপর আল্লাহর লানত পড়েছিল এবং তারা আল্লাহর আযাবের অধিকারী হয়েছিল।
[৬] কাফিরদের জাহান্নামের আযাব ও দহন যন্ত্রণার খবর দেয়ার সাথে সাথে কুরআন বলছে যে, এই আযাব তাদের উপর পতিত হবে, যারা এই দুষ্কর্মের কারণে অনুতপ্ত হয়ে তাওবা করেনি। এতে তাদেরকে তাওবার দাওয়াত দেয়া হয়েছে। হাসান বসরী বলেন, বাস্তবিকই আল্লাহর অনুগ্রহের কোন তুলনা নেই। তারা তো আল্লাহর নেক বান্দাদেরকে জীবিত দগ্ধ করে তামাশা দেখছে, আর আল্লাহ তা‘আলা এরপর তাদেরকে তাওবা ও মাগফিরাতের দাওয়াত দিচ্ছেন।
[৭] এখানে অত্যাচারী কাফিরদের শাস্তি বর্ণিত হয়েছে, যারা মুমিনদেরকে কেবল ঈমানের কারণে অগ্নিকুন্ডে নিক্ষেপ করেছিল। শাস্তি প্রসঙ্গে দুটি বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে- (এক) তাদের জন্য আখেরাতে জাহান্নামের আযাব রয়েছে, (দুই) তাদের জন্য দহনযন্ত্রণা রয়েছে। অর্থাৎ জাহান্নামে গিয়ে তারা চিরকাল দহনযন্ত্রণা ভোগ করবে।
(১২) اِنَّ নিশ্চয় بَطْشَ পাকড়াও رَبِّكَ তোমার প্রতিপালকের لَشَدِيْدٌ বড়ই কঠিন। (১৩) اِنَّهٗ هُوَ নিশ্চয় তিনিই يُبْدِئُ প্রথমবার সৃষ্টি করেন وَيُعِيْدُ এবং পুনরায় সৃষ্টি করবেন। (১৪) وَهُوَ আর তিনিই اَلْغَفُوْرُ ক্ষমাশীল, اَلْوَدُوْدُ প্রেমময়। (১৫) ذُو الْعَرْشِ আরশের অধিপতি, اَلْمَجِيْدُ মহিমাময়। (১৬) فَعَّالٌ তিনি তাই করেন لِمَا يُرِيْدُ যা তিনি চান। (১৭) هَلْ اَتَاكَ তোমার নিকট কি পৌঁছেছে حَدِيْثُ খবর اَلْجُنُوْدِ সৈন্যবাহিনীর? (১৮) فِرْعَوْنَ ফিরাউন وَثَمُوْدَ ও সামূদের? (১৯) بَلْ বরং اَلَّذِيْنَ যারা كَفَرُوْا কুফরী করে فِيْ تَكْذِيْبٍ তারা মিথ্যারোপ করে থাকে, (২০) وَاللهُ আর আল্লাহ مِنْ وَرَآئِهِمْ তাদেরকে সবদিক হতে مُحِيْطٌ পরিবেষ্টনকারী। (২১) بَلْ বরং هُوَ এটা قُرْاٰنٌ কুরআন مَجِيْدٌ অতি উচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন। (২২) فِيْ لَوْحٍ ফলকে (লিপিবদ্ধ) مَحْفُوْظٍ সংরক্ষিত।
সরল অনুবাদ :
(১২) নিশ্চয় তোমার প্রতিপালকের পাকড়াও বড়ই কঠিন। (১৩) তিনিই প্রথমবার সৃষ্টি করেন এবং পুনরায় ফিরিয়ে আনবেন। (১৪) আর তিনি ক্ষমাশীল ও প্রেমময়।৮ (১৫) আরশের অধিপতি ও মহিমাময়। (১৬) তিনি যা চান তাই করেন।৯ (১৭) তোমার নিকট সৈন্যবাহিনীর খবর পৌঁছেছে কি? (১৮) ফিরাউন ও সামূদের? (১৯) তবুও কাফিররা মিথ্যা প্রতিপন্ন করার কাজে লিপ্ত, (২০) আর আল্লাহ তাদেরকে সর্বদিক হতে পরিবেষ্টন করে রয়েছেন। (২১) বরং এটা অতি উচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন কুরআন। (২২) সংরক্ষিত ফলকে লিপিবদ্ধ।
টীকা :
[৮] اَلْوَدُوْدُ শব্দটির অর্থ প্রিয় বা প্রিয়পাত্র। যার ভালোবাসায় কোন কমতি নেই। যারা তাঁকে ভালোবাসেন তিনিও তাদেরকে ভালোবাসেন। তিনি এমন সত্তা যাকে তার ভালোবাসার পাত্ররা এমন ভালোবাসে যে ভালোবাসার কোন উদাহরণ দেয়া সম্ভব হয় না।
[৯] ‘‘তিনি ক্ষমাশীল’’ বলে এই মর্মে আশান্বিত করা হয়েছে যে, কোন ব্যক্তি গোনাহ করা থেকে বিরত হয়ে যদি তাওবা করে তাহলে সে আল্লাহর রহমত লাভ করতে পারে। তিনি গোনাহগারদের প্রতি এতই ক্ষমাশীল যে, তাদেরকে লজ্জা দেন না। আর তিনি তার আনুগত্যকারী বন্ধুদেরকে অতিশয় ভালোবাসেন।
এ সূরার শিক্ষাসমূহ :
মুমিনদের জন্য দুনিয়া আরামের নয়; বরং সেটি পরীক্ষার জায়গা। যারা সবরের সাথে যাবতীয় পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবে, তারা জান্নাতের অশেষ পুরস্কার পেয়ে ধন্য হবে।
কিন্তু যারা অহঙ্কারী ও কাফির, ঈমান আনার দায়ে মুমিনদের নানাবিধ কষ্ট দেয়, তাদের জন্য রয়েছে জাহান্নামের প্রজ্বলিত আগুনের কঠিন শাস্তি।
ঈমানের উপর অটল থাকা মুমিনদের কর্তব্য।
মহাগ্রন্থ কুরআন আল্লাহ সংরক্ষিত ফলকে লিপিবদ্ধ করে রেখেছেন।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/319/10
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।