hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

আম্মা পারা

লেখকঃ শাইখ আবদুর রহমান বিন মুবারক আলী

৮২- সূরা ইনফিতার
সূরার নামকরণ :

প্রথম আয়াতের শব্দ اِنْفَطَرَتْ থেকেই এর নামকরণ করা হয়েছে। এর মূল শব্দ হলো اِنْفِطَارٌ (ইনফিতার), এর অর্থ ফেটে যাওয়া।

নাযিলের সময়কাল :

এই সূরার ও সূরা আত-তাকভীরের বিষয়বস্তুর মধ্যে গভীর মিল দেখা যায়। এ থেকে বুঝা যায়, এই সূরা দুটি প্রায় একই সময়ে নাযিল হয়েছে।

সূরার বিষয়বস্তু :

এর বিষয়বস্তু হচ্ছে আখেরাত। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন,

مَنْ سَرَّهٗ أَنْ يَنْظُرَ إِلٰى يَوْمِ الْقِيَامَةِ كَأَنَّهٗ رَأْيُ عَيْنٍ فَلْيَقْرَأْ إِذَا الشَّمْسُ كُوِّرَتْ ، وَإِذَا السَّمَاءُ انْفَطَرَتْ ، وَإِذَا السَّمَاءُ انْشَقَّتْ

যে ব্যক্তি কিয়ামতের দিনটি নিজের চোখে দেখতে চায় সে যেন সূরা তাকভীর, সূরা ইনফিতার ও সূরা ইনশিকাক পড়ে নেয়।

এখানে প্রথমে কিয়ামতের দিনের ছবি তুলে ধরা হয়েছে। তারপর মানুষের মনে অনুভূতি জাগানো হয়েছে যে, যে সৃষ্টিকর্তা তোমাকে অস্তিত্ব দান করলেন এবং যার অনুগ্রহে তুমি আজ সমস্ত সৃষ্ট জীবের মধ্যে সবচেয়ে ভালো শরীর ও অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সহকারে বিচরণ করছো, তিনি ইনসাফকারী নন এটা মনে করো না। তারপর মানুষকে সাবধান করে দেয়া হয়েছে, তোমার পুরো আমলনামা তৈরি করা হচ্ছে। অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য লেখকরা সবসময় তোমার সমস্ত কথাবার্তা, উঠাবসা, চলাফেরা ও যাবতীয় কাজকর্ম লিখে চলছেন। সবশেষে পূর্ণ দৃঢ়তা সহকারে বলা হয়েছে, অবশ্যই একদিন কিয়ামত হবে। সেদিন নেককার লোকেরা জান্নাতে সুখের জীবন লাভ করবে এবং পাপীরা জাহান্নামের আযাব ভোগ করবে।

আয়াত : ১-১২



اِذَا السَّمَآءُ انْفَطَرَتْ (১) وَاِذَا الْكَوَاكِبُ انْتَثَرَتْ (২) وَاِذَا الْبِحَارُ فُجِّرَتْ (৩) وَاِذَا الْقُبُوْرُ بُعْثِرَتْ (৪) عَلِمَتْ نَفْسٌ مَّا قَدَّمَتْ وَاَخَّرَتْ (৫) يَاۤ اَيُّهَا الْاِنْسَانُ مَا غَرَّكَ بِرَبِّكَ الْكَرِيْمِ (৬) اَلَّذِيْ خَلَقَكَ فَسَوَّاكَ فَعَدَلَكَ (৭) فِيْۤ اَيِّ صُوْرَةٍ مَّا شَآءَ رَكَّبَكَ (৮) كَلَّا بَلْ تُكَذِّبُوْنَ بِالدِّيْنِ (৯) وَاِنَّ عَلَيْكُمْ لَحَافِظِيْنَ (১০) كِرَامًا كَاتِبِيْنَ (১১) يَعْلَمُوْنَ مَا تَفْعَلُوْنَ (১২)

শাব্দিক অনুবাদ :

(১) اِذَا যখন اَلسَّمَآءُ আকাশ اِنْفَطَرَتْ ফেটে যাবে, (২) وَاِذَا الْكَوَاكِبُ যখন তারকারাজী اِنْتَثَرَتْ বিক্ষিপ্তভাবে ঝরে পড়বে, (৩) وَاِذَا الْبِحَارُ যখন সমুদ্রগুলি فُجِّرَتْ উত্তাল করা হবে, (৪) وَاِذَا الْقُبُوْرُ এবং যখন কবরসমূহ بُعْثِرَتْ উন্মোচিত হবে; (৫) عَلِمَتْ তখন জেনে নেবে نَفْسٌ প্রত্যেকে مَا قَدَّمَتْ যা সে পূর্বে প্রেরণ করেছে وَاَخَّرَتْ এবং পশ্চাতে ছেড়ে এসেছে। (৬) يَاۤ اَيُّهَا الْاِنْسَانُ হে মানুষ! مَا غَرَّكَ কিসে তোমাকে ধোঁকায় ফেলে রেখেছে بِرَبِّكَ الْكَرِيْمِ তোমার মহান প্রতিপালকের ব্যাপারে? (৭) اَلَّذِيْ যিনি خَلَقَكَ তোমাকে সৃষ্টি করেছেন, فَسَوَّاكَ অতঃপর তোমাকে সুঠাম করেছেন فَعَدَلَكَ তারপর সুবিন্যস্ত করেছেন, (৮) فِيْۤ اَيِّ صُوْرَةٍ যে আকৃতিতে مَا شَآءَ তিনি চেয়েছেন رَكَّبَكَ তোমাকে সংযোজিত করেছেন। (৯) كَلَّا কখনই না, بَلْ বরং تُكَذِّبُوْنَ তোমরা তো মিথ্যা প্রতিপন্ন করে থাকো بِالدِّيْنِ বিচার দিবসকে; (১০) وَاِنَّ عَلَيْكُمْ আর নিশ্চয় তোমাদের উপর নিযুক্ত রয়েছে لَحَافِظِيْنَ সংরক্ষকগণ। (১১) كِرَامًا সম্মানিত كَاتِبِيْنَ লেখকগণ; (১২) يَعْلَمُوْنَ তাঁরা অবগত থাকেন مَا تَفْعَلُوْنَ তোমরা যা কর।

সরল অনুবাদ :

(১) যখন আকাশ ফেটে যাবে, (২) যখন তারকারাজী বিক্ষিপ্তভাবে ঝরে পড়বে, (৩) যখন সমুদ্রগুলি উত্তাল করবে, (৪) এবং যখন কবরসমূহ উন্মোচিত হবে;১ (৫) তখন প্রত্যেকে জেনে নেবে যা সে পূর্বে প্রেরণ করেছে এবং পশ্চাতে ছেড়ে এসেছে।২ (৬) হে মানুষ! কিসে তোমাকে তোমার মহান প্রতিপালকের ব্যাপারে ধোকায় ফেলেছে? (৭) যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর তোমাকে সুঠাম করেছেন তারপর সুবিন্যস্ত করেছেন,৩ (৮) তিনি যে আকৃতিতে চেয়েছেন, তোমাকে সংযোজিত করেছেন।৪ (৯) না কখনই না, তোমরা তো বিচার দিবসকে মিথ্যাপ্রতিপন্ন করে থাকো;৫ (১০) আর নিশ্চয় তোমাদের উপর সংরক্ষকগণ নিযুক্ত রয়েছে। (১১) সম্মানিত লেখকগণ; (১২) তোমরা যা কর তা তাঁরা অবগত থাকেন।৬

টীকা :

[১] প্রথম তিনটি আয়াতে কিয়ামতের প্রথম পর্বের কথা উল্লেখ করা হয়েছে এবং এই আয়াতে দ্বিতীয় পর্বের কথা বলা হয়েছে। কবর খুলে ফেলার মানে হচ্ছে, তা খুলে তা থেকে মানুষকে আবার নতুন করে জীবিত করে উঠানো।

[২] অর্থাৎ আকাশ বিদীর্ণ হওয়া, নক্ষত্রসমূহ ঝড়ে পড়া, সমুদ্র একাকার হয়ে যাওয়া, কবর থেকে মৃতদের বের হয়ে আসা কিয়ামতের এসব ঘটনা যখন ঘটে যাবে, তখন প্রত্যেকেই জেনে নিবে সে কী অগ্রে প্রেরণ করেছে এবং কী পশ্চাতে ছেড়েছে। আয়াতে বলা হয়েছে مَا قَدَّمَتْ وَاَخَّرَتْ । এ শব্দগুলোর কয়েকটি অর্থ হতে পারে এবং সবগুলো অর্থই এখানে প্রযোজ্য। (এক) যে ভালো ও মন্দ কাজ করে মানুষ আগে পাঠিয়ে দিয়েছে তাকে مَا قَدَّمَتْ এবং যেগুলো করতে সে বিরত থেকেছে তাকে مَاا َخَّرَتْ বলা যায়। সুতরাং কিয়ামতের দিন প্রত্যেকেই জেনে নিবে সে সৎ-অসৎ কি কর্ম করেছে এবং কি করেনি। (দুই) যা কিছু প্রথমে করেছে তা مَا قَدَّمَتْ এবং যা কিছু পরে করেছে তা مَاا َخَّرَتْ এর অন্তর্ভুক্ত। (তিন) যেসব ভালো বা মন্দ কাজ মানুষ তার জীবনে করেছে সেগুলো مَا قَدَّمَتْ এর অন্তর্ভুক্ত। এ মানুষের সমাজে এসব কাজের যে প্রভাব ও ফলাফল সে নিজের পেছনে রেখে এসেছে সেগুলো مَاا َخَّرَتْ এর অন্তর্ভুক্ত। কাজটি সৎ হলে তার সওয়াব সে পেতে থাকবে এবং অসৎ হলে তার গোনাহ আমলনামায় লেখা হতে থাকবে। হাদীসে আছে, যে ব্যক্তি ইসলামে কোন উত্তম সুন্নত ও নিয়ম চালু করে সে তার সওয়াব সবসময় পেতে থাকবে। পক্ষান্তরে যে ব্যক্তি কোন কুপ্রথা অথবা পাপ কাজ চালু করে আর যতদিন মানুষ এই পাপ কাজ করবে ততদিন তার আমলনামায় এর গোনাহ লেখা হতে থাকবে।

[৩] মহান আল্লাহ তোমাকে এই পূর্ণাঙ্গ মানবিক আকৃতি দান করেছেন। তোমার সামনে সব রকমের প্রাণী রয়েছে, তাদের মোকাবিলায় তোমার সবচেয়ে সুন্দর শারীরিক কাঠামো এবং শ্রেষ্ঠ ও উন্নত শক্তি একেবারেই সুস্পষ্ট। অন্যত্র বলা হয়েছে, ‘‘অবশ্যই আমরা সৃষ্টি করেছি মানুষকে সুন্দরতম গঠনে।’’

[৪] এখানে মানুষ সৃষ্টির প্রারম্ভিক পর্যায় প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, আল্লাহ তোমাকে সৃষ্টি করেছেন, তদুপরি তোমার সমস্ত অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে সুবিন্যস্ত করেছেন। এরপর বলা হয়েছে যে, আল্লাহ তা‘আলা সব মানুষকে, যাকে যেরূপে ইচ্ছা সে আকার-আকৃতিতে সৃষ্টি করতে পারেন। তিনি কোটি কোটি মানুষের আকার-আকৃতি এমনভাবে গঠন করেছেন যে, পরস্পরের মধ্যে পার্থক্য সুস্পষ্টভাবে ধরা পড়ে। আর তা আল্লাহ তা‘আলার এক বড় নিদর্শন।

[৫] যে জিনিসটি তোমাদেরকে ধোঁকায় ফেলে দিয়েছে, তোমাদেরকে বিভ্রান্ত করেছে তা হল এই ধারণা যে, দুনিয়ায় এই কর্মজগতের পরে আর কোন কর্মফল, প্রতিদান ও বিচারের জগত নেই। এ ভ্রান্ত ও ভিত্তিহীন ধারণাই তোমাকে আল্লাহ থেকে গাফেল করে দিয়েছে। মহান আল্লাহ সম্পর্কে বিভ্রান্তিতে ফেলেছে।

[৬] ফেরেশতারা প্রত্যেক ব্যক্তির প্রত্যেকটি কাজ সম্পর্কে পুরোপুরি অবগত। সব জায়গায় সব অবস্থায় সকল ব্যক্তির সাথে তারা এমনভাবে লেগে আছেন যে, তারা জানতেই পারছে না যে, কেউ তাদের কাজ পরিদর্শন করছে। কোন ব্যক্তি কোন নিয়তে কি কাজ করেছে তাও তারা জানতে পারেন। সূরা কাহাফের ৪৯ নং আয়াতে বলা হয়েছে, কিয়ামতের দিন অপরাধীরা অবাক হয়ে দেখবে তাদের সামনে যে আমলনামা পেশ করা হচ্ছে তার মধ্যে তাদের ছোট-বড় কোন একটি কাজও লিখা হতে বাদ যায়নি। যা কিছু তারা করেছিল সব হুবহু ঠিক তেমনিভাবেই তাদের সামনে আনা হয়েছে।

আয়াত : ১৩-১৯

اِنَّ الْاَبْرَارَ لَفِيْ نَعِيْمٍ (১৩) وَاِنَّ الْفُجَّارَ لَفِيْ جَحِيْمٍ (১৪) يَصْلَوْنَهَا يَوْمَ الدِّيْنِ (১৫) وَمَا هُمْ عَنْهَا بِغَآئِبِيْنَ (১৬) وَمَاۤ اَدْرَاكَ مَا يَوْمُ الدِّيْنِ (১৭) ثُمَّ مَاۤ اَدْرَاكَ مَا يَوْمُ الدِّيْنِ (১৮) يَوْمَ لَا تَمْلِكُ نَفْسٌ لِّنَفْسٍ شَيْئًا وَّالْاَمْرُ يَوْمَئِذٍ لِّلّٰهِ (১৯)

শাব্দিক অনুবাদ :

(১৩) اِنَّ الْاَبْرَارَ নিশ্চয় পুণ্যবানগণ لَفِيْ نَعِيْمٍ নিয়ামতসমূহে অবস্থান করবে; (১৪) وَاِنَّ الْفُجَّارَ এবং পাপীরা থাকবে لَفِيْ جَحِيْمٍ জাহান্নামে; (১৫) يَصْلَوْنَهَا তারা তাতে প্রবেশ করবে يَوْمَ الدِّيْنِ প্রতিদান দিবসে; (১৬) وَمَا هُمْ তারা থাকতে পারবে না عَنْهَا ওটা হতে بِغَآئِبِيْنَ দূরে। (১৭) وَمَاۤ اَدْرَاكَ তুমি কি জানো مَا يَوْمُ الدِّيْنِ প্রতিদান দিবস কী? (১৮) ثُمَّ অতঃপর (আবার বলি) مَاۤ اَدْرَاكَ তুমি কি জানো مَا يَوْمُ الدِّيْنِ প্রতিদান দিবস কী? (১৯) يَوْمَ সেদিন لَا تَمْلِكُ কোন অধিকার রাখবে না نَفْسٌ কোন ব্যক্তি لِنَفْسٍ অপর কোন ব্যক্তির জন্য شَيْئًا কোন কিছুর وَالْاَمْرُ আর সমস্ত কর্তৃত্ব হবে يَوْمَئِذٍ সেদিন لِلّٰهِ একমাত্র আল্লাহর।

সরল অনুবাদ :

(১৩) নিশ্চয় পুণ্যবানগণ নিয়ামতসমূহে অবস্থান করবে;৭ (১৪) এবং পাপীরা থাকবে জাহান্নামে;৮ (১৫) প্রতিদান দিবসে তারা তাতে প্রবেশ করবে; (১৬) তারা ওটা হতে দূরে থাকতে পারবে না।৯ (১৭) প্রতিদান দিবস কি তা কি তুমি জানো? (১৮) অতঃপর আবারও বলি, প্রতিদান দিবস কী তা কি তুমি অবগত আছ? (১৯) সেদিন কোন ব্যক্তি অপর ব্যক্তির জন্য কোন কিছু করার অধিকার রাখবে না এবং সেদিন সমস্ত কর্তৃত্ব হবে একমাত্র আল্লাহর।১০

টীকা :

[৭] অন্যত্র এসেছে, পুণ্যবানগণ থাকবে পরম স্বাচ্ছন্দ্যে, তারা সুসজ্জিত আসনে বসে অবলোকন করবে। আপনি তাদের মুখমন্ডলে স্বাচ্ছন্দ্যের দীপ্তি দেখতে পাবেন। তাদেরকে মোহর করা বিশুদ্ধ পানীয় পান করানো হবে; ওটার মোহর মিসকের, এ বিষয়ে প্রতিযোগীরা প্রতিযোগিতা করুক। ওটার মিশ্রণ হবে তাসনীমের; তা একটা প্রস্রবণ, যা থেকে সান্নিধ্যপ্রাপ্তরা পান করে।

(সূরা মুতাফ্ফিফীন : ১৮-২৮)

[৮] পাপাচারীরা কী কঠিন শাস্তিতে থাকবে সে সম্পর্কে বলা হয়েছে, অবশ্যই সেদিন তারা তাদের প্রতিপালক হতে আড়ালে থাকবে; তারপর তারা তো জাহান্নামে প্রবেশ করবে। তারপর বলা হবে, এটাই তা যাকে তোমরা অস্বীকার করতে। (সূরা মুতাফ্ফিফীন : ৭-১৭)

[৯] জাহান্নামীরা কোন সময় জাহান্নাম থেকে পৃথক হবে না, অনুপস্থিত থাকতে পারবে না; মৃত্যুর মাধ্যমেও নয়, বের হওয়ার মাধ্যমেও নয়।

[১০] অর্থাৎ হাশরের ময়দানে কোন ব্যক্তি নিজ ইচ্ছায় অন্যের কোন উপকার করতে পারবে না এবং কারো কষ্টও দূর করতে পারবে না। অনুরূপভাবে সুপারিশও কারো নিজ ইচ্ছার উপর হবে না, যে পর্যন্ত আল্লাহ কাউকে কারো জন্য সুপারিশ করার অনুমতি না দেন।

এ সূরার শিক্ষাসমূহ :

শয়তানের ধোঁকায় না পড়ে মহান আল্লাহর ইবাদতে মনোনিবেশ করতে হবে।

প্রতিটি মানুষের জন্য দু’জন সম্মানিত লেখক ফেরেশতা আছেন, যারা তার প্রতিটি ভাল-মন্দ কাজ লিপিবদ্ধ করেন।

বিচার দিবসে কারো সুপারিশ ও বন্ধুত্ব কোন কাজে আসবে না। এমনকি সেদিন আল্লাহর অনুমতি ছাড়া কেউ কোন কথা বলতে পারবে না।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন