hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

আম্মা পারা

লেখকঃ শাইখ আবদুর রহমান বিন মুবারক আলী

১৬
৯১- সূরা শামস
সূরার নামকরণ :

সূরার প্রথম আয়াতে উল্লেখিত اَلشَّمْسُ এর আলোকে এর নামকরণ হয়েছে সূরা আশ-শামস। এর অর্থ সূর্য।

নাযিলের সময়কাল :

বিষয়বস্তু থেকে জানা যায় যে, এ সূরাটিও মক্কায় প্রথম যুগে নাযিল হয়।

সূরার বিষয়বস্তু :

এর বিষয়বস্তু হচ্ছে, সৎ ও অসৎ, নেকী ও গোনাহের পার্থক্য বুঝানো এবং যারা এই পার্থক্য বুঝতে অস্বীকার করে আর গোনাহের পথে চলার উপরই জোর দেয় তাদেরকে খারাপ পরিণতির ভয় দেখানো।

প্রথম অংশে বুঝানো হয়েছে। সূর্য ও চন্দ্র, দিন ও রাত, পৃথিবী ও আকাশ যেমন পরস্পর থেকে ভিন্ন এবং প্রভাব ও ফলাফলের দিক দিয়ে পরস্পর বিরোধী, ঠিক তেমনি সৎ ও অসৎ এবং নেকী ও গোনাহও পরস্পর ভিন্ন এবং প্রভাব ও ফলাফলের দিক দিয়েও পরস্পর বিরোধী। মহান আল্লাহ মানবাত্মাকে দেহ, ইন্দ্রীয় ও বুদ্ধি-শক্তি দিয়ে দুনিয়ায় একেবারে চেতনাহীনভাবে ছেড়ে দেননি; বরং একটি প্রাকৃতিক চেতনার মাধ্যমে তার অচেতন মনে নেকী ও গোনাহের পার্থক্য, ভালো ও মন্দের প্রভেদ এবং ভালোর ভালো হওয়া ও মন্দের মন্দ হওয়ার বোধশক্তি সৃষ্টি করে দিয়েছেন।

যদি সে সৎ প্রবণতায় উদ্দীপিত হয় এবং অসৎ প্রবণতাসমূহ থেকে নিজের নফসকে পবিত্র করে, তাহলে সে সাফল্য লাভ করবে। বিপরীতপক্ষে যদি সে নফসের সৎপ্রবণতাকে দমিয়ে রাখার চেষ্টা করে থাকে এবং অসৎ প্রবণতাকে উদ্দীপিত করতে থাকে তাহলে সে ব্যর্থ হবে।

দ্বিতীয় অংশে সামূদ জাতির ঐতিহাসিক নজীর পেশ করে রিসালাতের গুরুত্ব বুঝানো হয়েছে। আল্লাহ দুনিয়ায় অনেক নবী ও রাসূল পাঠিয়েছেন। একজন নবী ছিলেন সালেহ (আঃ)। তাঁকে সামূদ জাতির কাছে পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু সামূদ জাতি তাকে অমান্য করেছিল। এর ফলে শেষ পর্যন্ত সমগ্র জাতি ধ্বংস হয়ে গেল।

আয়াত : ১-১৫



وَالشَّمْسِ وَضُحَاهَا (১) وَالْقَمَرِ اِذَا تَلَاهَا (২) وَالنَّهَارِ اِذَا جَلَّاهَا (৩) وَاللَّيْلِ اِذَا يَغْشَاهَا (৪) وَالسَّمَآءِ وَمَا بَنَاهَا (৫) وَالْاَرْضِ وَمَا طَحَاهَا (৬) وَنَفْسٍ وَّمَا سَوَّاهَا (৭) فَاَلْهَمَهَا فُجُوْرَهَا وَتَقْوَاهَا (৮) قَدْ اَفْلَحَ مَنْ زَكَّاهَا (৯) وَقَدْ خَابَ مَنْ دَسَّاهَا (১০) كَذَّبَتْ ثَمُوْدُ بِطَغْوَاهَا (১১) اِذِ انْۢبَعَثَ اَشْقَاهَا (১২) فَقَالَ لَهُمْ رَسُوْلُ اللهِ نَاقَةَ اللهِ وَسُقْيَاهَا (১৩) فَكَذَّبُوْهُ فَعَقَرُوْهَا فَدَمْدَمَ عَلَيْهِمْ رَبُّهُمْ بِذَنْۢبِهِمْ فَسَوَّاهَا (১৪) وَلَا يَخَافُ عُقْبَاهَا (১৫)

শাব্দিক অনুবাদ :

(১) وَالشَّمْسِ শপথ সূর্যের وَضُحَاهَا ও তার কিরণের, (২) وَالْقَمَرِ শপথ চন্দ্রের اِذَا যখন تَلَاهَا তা তার পশ্চাতে আসে, (৩) وَالنَّهَارِ শপথ দিবসের اِذَا যখন جَلَّاهَا সে তাকে প্রখরভাবে প্রকাশ করে, (৪) وَاللَّيْلِ শপথ রাত্রির اِذَا যখন يَغْشَاهَا সে তাকে আচ্ছাদিত করে, (৫) وَالسَّمَآءِ শপথ আকাশের وَمَا بَنَاهَا এবং যিনি তা নির্মাণ করেছেন তাঁর। (৬) وَالْاَرْضِ শপথ পৃথিবীর وَمَا طَحَاهَا এবং যিনি তা বিস্তৃত করেছেন তাঁর (৭) وَنَفْسٍ শপথ প্রাণের وَمَا سَوَّاهَا এবং যিনি তা সুবিন্যস্ত করেছেন তাঁর (৮) فَاَلْهَمَهَا অতঃপর তাকে জ্ঞান দান করেছেন فُجُوْرَهَا তার অসৎকর্ম وَتَقْوَاهَا ও সৎকর্মের, (৯) قَدْ اَفْلَحَ সেই সফলকাম হয় مَنْ যে ব্যক্তি زَكَّاهَا নিজেকে পরিশুদ্ধ করে। (১০) وَقَدْ خَابَ এবং সে ব্যর্থ হয় مَنْ যে ব্যক্তি دَسَّاهَا নিজেকে কলুষিত করে। (১১) كَذَّبَتْ মিথ্যারোপ করেছিল ثَمُوْدُ সামূদ সম্প্রদায় بِطَغْوَاهَا অবাধ্যতাবশত (১২) اِذْ যখন اِنْۢبَعَثَ তৎপর হয়ে উঠেছিল اَشْقَاهَا তাদের সর্বাধিক হতভাগ্য ব্যক্তি, (১৩) فَقَالَ অতঃপর বলেছিলেন لَهُمْ তাদেরকে رَسُوْلُ اللهِ আল্লাহর রাসূল نَاقَةَ اللهِ (এটা) আল্লাহর উষ্ট্রী وَسُقْيَاهَا তাকে পানি পান করানোর ব্যাপারে সতর্ক থাকো। (১৪) فَكَذَّبُوْهُ অতঃপর ওরা তাঁর প্রতি মিথ্যারোপ করেছিল فَعَقَرُوْهَا এবং তারা তার পা কর্তন করেছিল। فَدَمْدَمَ অতঃপর সমূলে ধ্বংস করে দিলেন عَلَيْهِمْ তাদেরকে رَبُّهُمْ তাদের প্রতিপালক بِذَنْۢبِهِمْ তাদের পাপের কারণে فَسَوَّاهَا অতঃপর তাদেরকে একাকার করে দিলেন। (১৫) وَلَا يَخَافُ আর তিনি তো আশঙ্কা করেন না عُقْبَاهَا তার পরিণামকে।

সরল অনুবাদ :

(১) শপথ সূর্যের ও তার কিরণের,১ (২) শপথ চন্দ্রের- যখন তা সূর্যের পশ্চাতে আসে,২ (৩) শপথ দিবসের- যখন সে সূর্যকে প্রখরভাবে প্রকাশ করে,৩ (৪) শপথ রাত্রির- যখন সে সূর্যকে আচ্ছাদিত করে,৪ (৫) শপথ আকাশের এবং যিনি তা নির্মাণ করেছেন তাঁর।৫ (৬) শপথ পৃথিবীর এবং যিনি তা বিস্তৃত করেছেন তাঁর,৬ (৭) শপথ প্রাণের৭ এবং যিনি তা সুবিন্যস্ত করেছেন তাঁর৮ (৮) অতঃপর তাকে তার অসৎকর্ম ও সৎকর্মের জ্ঞান দান করেছেন,৯ (৯) যে নিজেকে শুদ্ধ করে, সেই সফলকাম হয়। (১০) আর যে নিজেকে কলুষিত করে, সে ব্যর্থ হয়।১০ (১১) সামূদ সম্প্রদায় অবাধ্যতাবশত১১ মিথ্যারোপ করেছিল। (১২) যখন তাদের সর্বাধিক হতভাগ্য ব্যক্তি তৎপর হয়ে উঠেছিল, (১৩) অতঃপর আল্লাহর রাসূল তাদেরকে বলেছিলেন, (এটা) আল্লাহর উষ্ট্রী! তোমরা তাকে পানি পান করানোর ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন করো।১২ (১৪) অতঃপর ওরা তাঁর প্রতি মিথ্যারোপ করেছিল এবং উষ্ট্রীর পা কর্তন করেছিল।১৩ তাদের পাপের কারণে তাদের প্রতিপালক তাদের উপর ধ্বংস নাযিল করে একাকার করে দিলেন।১৪ (১৫) আর তিনি তো তার পরিণামকে ভয় করেন না।১৫

টীকা :

[১] এখানে ضُحٰى শব্দের অর্থ দিনের প্রথমভাগ। এর আরেকটি অর্থ হতে পারে, সূর্যের কিরণ বা আলো।

[২] এর অর্থ এও হতে পারে যে, যখন চন্দ্র সূর্যাস্তের পরপরই উদিত হয়। মাসের মধ্যভাগে এরূপ হয়। তখন চন্দ্র প্রায় পরিপূর্ণ অবস্থায় থাকে।

[৩] অর্থাৎ শপথ দিবসের, যখন তা সূর্যকে প্রকাশ করে। অথবা যখন তা অন্ধকারকে আলোকিত করে দুনিয়াকে প্রকাশ করে। এর তৃতীয় অর্থ হতে পারে, শপথ সূর্যের, যখন তা পৃথিবীকে প্রকাশিত করে।

[৪] এর অর্থ সূর্যের কিরণকে ঢেকে দেয়। এর আরেকটি অর্থ হলো, শপথ রাত্রির, যখন পৃথিবীকে আচ্ছাদিত করে; শপথ সূর্যের, যখন তা পৃথিবীকে প্রকাশিত করে।

[৫] অর্থাৎ শপথ আকাশের ও যিনি তা নির্মাণ করেছেন তাঁর। এ-অর্থানুসারে مَا কে مَنْ এর অর্থে নিতে হবে। আয়াতের আরেক অর্থ হচ্ছে, শপথ আকাশের এবং তা নির্মাণের। এ অবস্থায় مَا কে مَصْدَرِيَّةٌ এর অর্থে নিতে হবে।

[৬] এর এক অর্থ, শপথ পৃথিবীর এবং যিনি তা বিস্তৃত করেছেন। এর অপর অর্থ হচ্ছে, শপথ পৃথিবীর এবং একে বিস্তৃত করার।

[৭] এখানে মূলে نَفْسٌ শব্দটি বলা হয়েছে। নফস শব্দটি দ্বারা যেকোন প্রাণীর নফস বা আত্মা উদ্দেশ্য হতে পারে, আবার জবাবদিহি করতে বাধ্য মানুষের নফসও উদ্দেশ্য হতে পারে।

[৮] এখানেও দু‘রকম অর্থ হতে পারে। একটি হলো, শপথ নফসের এবং তাঁর, যিনি সেটাকে সুবিন্যস্ত করেছেন। আরেকটি হলো, শপথ মানুষের প্রাণের এবং তা সুবিন্যস্ত করার। এখানে سَوَّاهَا মানে হচ্ছে, নফসকে তিনি সুপরিকল্পিত ও সুবিন্যস্তভাবে তৈরি করেছেন। এছাড়া সুবিন্যস্ত করার মধ্যে এ অর্থও রয়েছে যে, তাকে জন্মগতভাবে সহজ সরল প্রকৃতির উপর সৃষ্টি করেছেন। (ইবনে কাসীর)

[৯] এর অর্থ, আল্লাহ তার নফসের মধ্যে নেকি ও গুনাহ উভয়টি স্পষ্ট করেছেন এবং চিনিয়ে দিয়েছেন। তিনি প্রত্যেক নফসের মধ্যেই ভালো ও মন্দ কাজ করার ক্ষমতা রেখে দিয়েছেন এবং যা তাকদীরে লেখা রয়েছে তা সহজ করে দিয়েছেন। এ কথাটিই অন্যত্র এভাবে বলা হয়েছে, ‘‘আর আমি ভালো ও মন্দ উভয় পথ তার জন্য সুস্পষ্ট করে রেখে দিয়েছি।’’ (সরা বালাদ : ১০) আল্লাহ তা‘আলা মানুষের মধ্যে গোনাহ ও ইবাদাতের যোগ্যতা গচ্ছিত রেখেছেন। কিন্তু তাকে কোন একটি করতে বাধ্য করেননি; বরং তাকে উভয়ের মধ্য থেকে যে কোন একটি করার ক্ষমতা দান করেছেন। হাদীসে এসেছে, রাসূলুল্লাহ ﷺ দু‘আ করতেন : اَللّٰهُمَّ اٰتِ نَفْسِىْ تَقْوَاهَا وَزَكِّهَا اَنْتَ خَيْرُ مَنْ زَكَّاهَا اَنْتَ وَلِيُّهَا وَمَوْلَاهَا অর্থাৎ হে আল্লাহ! আমাকে তাক্বওয়ার তাওফীক দান করুন এবং নাফসকে পবিত্র করুন, আপনিই তো উত্তম পবিত্রকারী। আর আপনিই আমার নাফসের অভিভাবক ও মালিক।

(সহীহ মুসলিম, হা/২৭২২)

[১০] পূর্বোক্ত শপথগুলোর জবাবে এ আয়াতগুলো উল্লেখ করা হয়েছে। এখানে زَكَّاهَا শব্দটি تَزْكِيَةٌ থেকে উদগত। এর অর্থ পরিশুদ্ধতা; বৃদ্ধি বা উন্নতি। বলা হয়েছে, যে ব্যক্তি নিজের নফস ও প্রবৃত্তিকে দুষ্প্রকৃতি থেকে পাক-পবিত্র করে, তাকে সৎকাজ ও নেকীর মাধ্যমে উদ্বুদ্ধ ও উনণত করে পবিত্রতা অর্জন করে, সে সফলকাম হয়েছে। এর মোকাবেলায় বলা হয়েছে, دَسَّاهَا এর শব্দমূল হচ্ছে تَدْسِيْسٌ । যার মানে হচ্ছে দাবিয়ে দেয়া, লুকিয়ে ফেলা, পথভ্রষ্ট করা। পূর্বাপর সম্পর্কের ভিত্তিতে এর অর্থও এখানে সুস্পষ্ট হয়ে যায় অর্থাৎ সেই ব্যক্তিই ব্যর্থ, যে নিজের নফসকে নেকী ও সৎকর্মের মাধ্যমে পরিশুদ্ধ ও উন্নত করার পরিবর্তে দাবিয়ে দেয়, তাকে বিভ্রান্ত করে অসৎপ্রবণতার দিকে নিয়ে যায়।

[১১] অর্থাৎ তারা সালেহ (আঃ) এর নবুওয়াতকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করল। সালেহ (আঃ) যে তাকওয়ার দিকে তাদেরকে দাওয়াত দিচ্ছিলেন তা গ্রহণ করতেও তারা চাইছিল না।

[১২] কুরআন মাজীদের অন্যান্য স্থানে এর বিস্তারিত বিবরণ দেয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, সামূদ জাতির লোকেরা সালেহ (আঃ)-কে বলে দিয়েছিল যে, যদি তুমি সত্যবাদী হও তাহলে কোন মুজিযা পেশ করো। এ কথায় সালেহ (আঃ) মুজিযা হিসেবে একটি উটনী তাদের সামনে হাযির করেন।

[১৩] পবিত্র কুরআনের অন্যত্র বলা হয়েছে, উটনীকে হত্যা করার পর সামূদের লোকেরা সালেহ (আঃ) কে বলল, তুমি আমাদের যে আযাবের ভয় দেখাতে এখন সেই আযাব আনো। (সূরা আরাফ : ৭৭) তখন সালেহ (আঃ) তাদেরকে বললেন, তিনদিন পর্যন্ত নিজেদের গৃহে আরাম-আয়েশ করে নাও, তারপর আযাব এসে যাবে এবং এটি এমন একটি সতর্কবাণী, যা মিথ্যা প্রমাণিত হবে না। (সূরা হুদ : ৬৫)

[১৪] আয়াতে উল্লেখিত دَمْدَمَ শব্দটি এমন কঠোর শাস্তির ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা হয়, যা বার বার কোন ব্যক্তি অথবা জাতির উপর পতিত হয়ে তাকে সম্পূর্ণ নাস্তানাবুদ করে দেয়। এখানে سَوَّاهَا এর দ্বারা উদ্দেশ্য এই যে, এ আযাব জাতির সবাইকে বেষ্টন করে নিয়েছিল।

[১৫] অর্থাৎ তাদের প্রতি যে আযাব নাযিল করেছেন, আল্লাহ তা‘আলা এর কোন পরিণামের ভয় করেন না। কেননা তিনি সবার উপর কর্তৃত্বশালী, সর্ব-নিয়ন্ত্রণকারী ও একচ্ছত্র অধিপতি। তাঁর আধিপত্য, কর্তৃত্ব ও ক্ষমতার বাইরে কোন কিছুই হতে পারে না। তাঁর হুকুম ও নির্দেশ প্রজ্ঞারই নিদর্শন।

এ সূরার শিক্ষাসমূহ :

সফলতা ও বিফলতা মানুষের কর্মের উপর নির্ভরশীল।

প্রত্যেক সন্তান ইসলামের উপর জন্ম নেয়। অতঃপর পিতা-মাতা যে ধর্ম বা প্রকৃতির হয় সন্তানকে সেভাবেই লালন-পালন করে গড়ে তুলে।

শিরক, বিদআত ও গোনাহ দ্বারা আত্মাকে কলুষিত করলে জাহান্নাম অনিবার্য হয়ে পড়বে।

রাসূলুল্লাহ ﷺ এর বিরোধিতা করলে দুনিয়া ও আখেরাতে বিপর্যয় নেমে আসবে।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন