মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
অত্র সূরার প্রথম আয়াতে উল্লেখিত أَلْبَيِّنَةُ শব্দের আলোকেই এই সূরার নামকরণ করা হয়েছে। أَلْبَيِّنَةُ অর্থ সুস্পষ্ট প্রমাণ, দলীল ইত্যাদি।
নাযিলের সময়কাল :
অনেক মুফাসসির বলেন, অধিকাংশ আলেমের মতে এটি মক্কী সূরা। আবার অনেক মুফাসসির বলেন, এটি মাদানী সূরা। অন্যদিকে সূরাটির বিষয়বস্তুর মধ্যে এমন কোন আলামত পাওয়া যায় না, যা থেকে এর মক্কী বা মাদানী হওয়ার ব্যাপারে কোন চূড়ান্ত ফায়সালা করা যেতে পারে।
সূরার বিষয়বস্তু :
কুরআন মাজীদের বিন্যাসের ক্ষেত্রে একে সূরা আলাক ও সূরা কদরের পরে রাখাটা বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। সূরা আলাকে সর্বপ্রথম নাযিলকৃত অহী লিপিবদ্ধ হয়েছে। সূরা কদরে বলা হয়েছে সেগুলো কবে নাযিল হয়। আর এই সূরায় এই পবিত্র কিতাবের সাথে একজন রাসূল পাঠানো জরুরি ছিল কেন তা বলা হয়েছে।
আহলে কিতাব ও মুশরিক নির্বিশেষে দুনিয়াবাসীরা কুফরীতে লিপ্ত হয়েছে। একজন রাসূল পাঠানো ছাড়া এই কুফরীর বেড়াজাল ভেদ করে তাদের বের হয়ে আসা সম্ভব নয়। তিনি লোকদের সামনে আল্লাহর কিতাবকে তার আসল ও সঠিক আকৃতিতে পেশ করবেন। অতীতের আসমানী কিতাবসমূহে যেমন বাতিলের মিশ্রণ ঘটানো হয়েছিল তেমন কোন মিশ্রণ তাতে থাকবে না এবং তা হবে পুরোপুরি সত্য ও সঠিক শিক্ষা সমন্নিত।
এরপর আহলে কিতাবদের গোমরাহী তুলে ধরা হয়েছে, বলা হয়েছে তাদের এই বিভিন্ন ভুল পথে ছুটে বেড়ানোর মানে এ নয় যে, আল্লাহ তাদেরকে পথ দেখাননি। বরং তাদের সামনে সঠিক পথের বর্ণনা সুস্পষ্টভাবে এসে যাওয়ার পরপরই তারা ভুল পথে পাড়ি জমিয়েছে।
মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে যেসব নবী এসেছিলেন তাঁরা সবাই একটি মাত্র হুকুম দিয়েছিলেন। সেটি হচ্ছে, সব পথ ত্যাগ করে একমাত্র আল্লাহর তাওহীদের পথ অবলম্বন করো। তাঁর ইবাদাত ও আনুগত্যের সাথে আর কারো ইবাদাত ও আনুগত্য শামিল করো না। সালাত কায়েম করো এবং যাকাত দাও। চিরকাল এটিই সঠিক দ্বীন হিসেবে স্বীকৃতি পেয়ে আসছে।
সবশেষে পরিষ্কারভাবে বলে দেয়া হয়েছে যে, যেসব আহলে কিতাব ও মুশরিক এই রাসূলকে মেনে নিতে অস্বীকার করবে তারা নিকৃষ্টতম সৃষ্টি। তাদের শাস্তি চিরন্তন জাহান্নাম। আর যারা ঈমান এনে সৎকর্মের পথ অবলম্বন করবে এবং দুনিয়ায় আল্লাহকে ভয় করে জীবন যাপন করবে তারা সর্বোত্তম সৃষ্টি। তারা চিরকাল জান্নাতে থাকবে। এই তাদের পুরস্কার। আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছেন এবং তারাও আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছে।
রাসূলুল্লাহ ﷺ উবাই ইবনে কাব (রাঃ) কে বললেন, আল্লাহ আমাকে নির্দেশ দিয়েছেন যেন আমি তোমাকে ‘‘লাম ইয়াকুনিল্লাযিনা কাফারু’’ (সূরা) পড়ে শোনাই। উবাই ইবনে কাব বললেন, আমার নাম দিয়ে আপনাকে বলেছেন? রাসূলুল্লাহ ﷺ বললেন, হ্যাঁ। তখন উবাই ইবনে কাব (রাঃ) খুশিতে কেঁদে ফেললেন। (সহীহ বুখারী, হা/৩৮০৮, ৪৯৫৯; সহীহ মুসলিম, হা/৭৯৯)
(১) لَمْ يَكُنِ হবে না اَلَّذِيْنَ যারা كَفَرُوْا কুফরী করেছে مِنْ اَهْلِ الْكِتَابِ আহলে-কিতাবদের থেকে وَالْمُشْرِكِيْنَ এবং মুশরিকদের থেকে مُنْفَكِّيْنَ বিরত حَتّٰى যতক্ষণ না تَأْتِيَهُمْ তাদের কাছে আসত اَلْبَيِّنَةُ সুস্পষ্ট প্রমাণ। (২) رَسُوْلٌ একজন রাসূল مِنَ اللهِ আল্লাহর পক্ষ থেকে يَتْلُوْ যিনি আবৃত্তি করতেন صُحُفًا مُّطَهَّرَةً পবিত্র সহীফা। (৩) فِيْهَا যাতে আছে, كُتُبٌ লিখিত বিধি-বিধান قَيِّمَةٌ সত্য-সঠিক। (৪) وَمَا تَفَرَّقَ আর তারা তো বিভেদ সৃষ্টি করেনি اَلَّذِيْنَ যাদেরকে اُوْتُوْا দেয়া হয়েছিল اَلْكِتَابَ কিতাব اِلَّا তবে (তারা তো বিভেদ সৃষ্টি করেছিল) مِنْ ۢبَعْدِ مَا جَآءَتْهُمْ তাদের নিকট যা এসেছিল তার পরেই اَلْبَيِّنَةُ সুষ্পষ্ট প্রমাণ। (৫) وَمَاۤ اُمِرُوْا তাদেরকে কোন নির্দেশ করা হয়নি اِلَّا এছাড়া যে, لِيَعْبُدُوْا তারা যেন ইবাদাত করে اَللهَ আল্লাহর مُخْلِصِيْنَ খাটি মনে لَهُ তার জন্য اَلدِّيْنَ দ্বীনকে حُنَفَآءَ একনিষ্ঠ করে, وَيُقِيْمُوْا কায়েম করে اَلصَّلَاةَ নামায وَيُؤْتُوْا এবং দেয় اَلزَّكَاةَ যাকাত। وَذٰلِكَ আর এটাই دِيْنُ الْقَيِّمَةِ সঠিক ধর্ম।
সরল অনুবাদ :
(১) আহলে-কিতাব ও মুশরিকদের১ মধ্যে যারা কুফরী করেছে, তারা (কুফরী থেকে) বিরত হবে না- যতক্ষণ না তাদের কাছে সুস্পষ্ট প্রমাণ আসে।২ (২) আল্লাহর পক্ষ থেকে একজন রাসূল, যিনি আবৃত্তি করবেন পবিত্র সহীফাসমূহ-৩ (৩) তাতে থাকবে লিখিত সত্য ও সঠিক বিধানসমূহ।৪ (৪) আর যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছিল, তা তো বিভেদ সৃষ্টি করেনি- তাদের প্রতি সুস্পষ্ট প্রমাণ এসে যাওয়ার পর ছাড়া।৫ (৫) তাদেরকে এছাড়া কোন নির্দেশ করা হয়নি যে, তারা খাঁটি মনে একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর ইবাদত করবে, সালাত কায়েম করবে এবং যাকাত দেবে; এটাই সঠিক ধর্ম।৬
টীকা :
[১] আহলে কিতাব ও মুশরিক উভয় দলই কুফরী কর্মকান্ডে জড়িত হলেও দু’দলকে দুটি পৃথক নাম দেয়া হয়েছে। যাদের কাছে আগের নবীদের আনা কোন আসমানী কিতাব ছিল, তা যত বিকৃত আকারেই থাক না কেন, তারা তা মেনে চলতো, তাদেরকে বলা হয় আহলে কিতাব; আর তারা হল ইয়াহুদী ও নাসারাগণ। আর যারা মূর্তি-পূজারী বা অগ্নি-পূজারী বা অন্যান্য শিরকে লিপ্ত ছিল তারা ছিল মুশরিক।
[২] অর্থাৎ তারা তাদের কুফরী থেকে নিবৃত্ত হবে না- যতক্ষণ না একটি সুস্পষ্ট প্রমাণ এসে তাদেরকে কুফরীর প্রতিটি গলদ ও সত্য বিষয় বুঝাবে এবং যুক্তি-প্রমাণের সাহায্যে সুস্পষ্ট পদ্ধতিতে সত্য সঠিক পথ তাদের সামনে পেশ করবে, এর মাধ্যমে তারা কুফরী থেকে বের হতে পারবে। এর মানে এ নয় যে, এই সু্স্পষ্ট প্রমাণটি এসে যাবার পর তারা সবাই কুফরী পরিত্যাগ করবে। তবে তা আসার পরও তাদের মধ্য থেকে যারা নিজেদের কুফরীর উপর প্রতিষ্ঠিত ছিল তাদের দায়িত্ব তাদের উপরই বর্তাবে। এরপর তারা আল্লাহর কাছে অভিযোগ করতে পারবে না যে, আপনি আমাদের হেদায়াতের কোন ব্যবস্থা করেননি।
(সূরা নিসা : ১৬৪-১৬৫), (সূরা মায়েদা : ১৯)
[৩] صُحُفٌ শব্দটি صَحِيْفَةٌ এর বহুবচন। আভিধানিক অর্থে সহীফা বলা হয় লেখার জন্য প্রস্তুত, কিংবা লিখিত পাতাকে। এখানে পবিত্র সহীফা মানে হচ্ছে এমন সব সহীফা, যার মধ্যে কোন প্রকার বাতিল, কোন ধরনের গোমরাহী ও ভ্রষ্টতা নেই এবং শয়তান যার নিকটে আসে না। এখানে পবিত্র সহীফা তিলাওয়াত করে শুনানো অর্থ তিনি সেসব বিধান শুনাতেন, যা পরে সহীফার মাধ্যমে সংরক্ষিত করা হয়। কেননা প্রথমে রাসূলুল্লাহ ﷺ কোন সহীফা থেকে নয়, স্মৃতি থেকে পাঠ করে শুনাতেন।
[৪] যে সমস্ত লিখিত লিপিসমূহ আল্লাহর পক্ষ থেকে এসেছে, তা সত্য, ইনসাফপূর্ণ ও সরল-সহজ। এর বিধি-বিধানই মানুষকে সরল পথের সন্ধান দেয়।
[৫] আহলে কিতাবদের নিকটেই রাসূলুল্লাহ ﷺ এর গুণাবলি, পরিচিতি ইত্যাদি জ্ঞান ছিল; তাই আয়াতে তাদের কথাই বলা হয়েছে- মুশরিকদের উল্লেখ করা হয়নি। আহলে কিতাবরা সত্যকে জানার পরেও অনেকে তা অস্বীকার করেছিল। কিন্তু প্রথম ব্যাপারে উভয় দলই শরীক ছিল।
[৬] অর্থাৎ আহলে কিতাবদেরকে আদেশ করা হয়েছিল খাঁটি মনে ও একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর ইবাদাত করতে, সালাত কায়েম করতে ও যাকাত দিতে। এরপর বলা হয়েছে, এ নির্দেশটি শুধুমাত্র বর্তমান কিতাবধারীদের জন্য নয়; বরং সঠিক মিল্লাতের অথবা আল্লাহর পক্ষ থেকে অবতীর্ণ সমস্ত কিতাবধারীদের তরীকাও তাই।
(৬) اِنَّ الَّذِيْنَ নিশ্চয় যারা كَفَرُوْا কুফরী করেছে مِنْ اَهْلِ الْكِتَابِ আহলে-কিতাবদের থেকে وَالْمُشْرِكِيْنَ এবং মুশরিকদের থেকে فِيْ نَارِ جَهَنَّمَ তারা থাকবে জাহান্নামের আগুনে خَالِدِيْنَ স্থায়ীভাবে فِيْهَا সেখানে اُولٰٓئِكَ هُمْ তারাই হবে شَرُّ অধম اَلْبَرِيَّةِ সৃষ্টির মধ্যে। (৭) اِنَّ الَّذِيْنَ নিশ্চয় যারা اٰمَنُوْا ঈমান এনেছে وَعَمِلُوا الصَّالِحَاتِ এবং সৎকর্ম করেছে, اُولٰٓئِكَ هُمْ তারাই হবে خَيْرُ উত্তম اَلْبَرِيَّةِ সৃষ্টির মধ্যে। (৮) جَزَآؤُهُمْ তাদের প্রতিদান রয়েছে عِنْدَ رَبِّهِمْ তাদের পালনকর্তার কাছে جَنَّاتُ জান্নাত عَدْنٍ চিরস্থায়ী تَجْرِيْ প্রবাহিত রয়েছে مِنْ تَحْتِهَا যার তলদেশ দিয়ে اَلْاَنْهَارُ ঝর্ণাধারা; خَالِدِيْنَ চিরস্থায়ীভাবে থাকবে فِيْهَا সেখানে اَبَدًا সর্বদা। رَضِيَ সন্তুষ্ট হয়ে গেছেন اَللهُ আল্লাহ عَنْهُمْ তাদের প্রতি وَرَضُوْا এবং তারাও সন্তুষ্ট হয়ে গেছে عَنْهُ তাঁর (আল্লাহর) প্রতি। ذٰلِكَ এটা لِمَنْ তার জন্যে যে خَشِيَ ভয় করে رَبَّهٗ তার পালনকর্তাকে।
সরল অনুবাদ :
(৬) আহলে-কিতাব ও মুশরিকদের মধ্যে যারা কাফির, তারা জাহান্নামের আগুনে স্থায়ীভাবে থাকবে। তারাই সৃষ্টির অধম।৭ (৭) যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে, তারাই সৃষ্টির সেরা। (৮) তাদের প্রতিপালকের কাছে রয়েছে তাদের প্রতিদান- চিরস্থায়ী জান্নাত, যার তলদেশ দিয়ে ঝর্ণাধারা প্রবাহিত রয়েছে। সেখানে তারা চিরকাল অবস্থান করবে। আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট৮ এবং তারাও আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট। এটা তার জন্য, যে তার প্রতিপালককে ভয় করে।৯
টীকা :
[৭] অর্থাৎ আল্লাহর সৃষ্টির মধ্যে তাদের চেয়ে নিকৃষ্ট সৃষ্টি আর নেই। এমনকি তারা পশুর চেয়েও অধম। কারণ পশুর বুদ্ধি ও স্বাধীন চিন্তা ও কর্মশক্তি নেই। কিন্তু এরা বুদ্ধি ও স্বাধীন চিন্তা ও কর্মশক্তি সত্ত্বেও সত্য থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়।
[৮] এ আয়াতে জান্নাতীদের প্রতি সর্ববৃহৎ নিয়ামত আল্লাহর সন্তুষ্টির কথা উল্লেখ করা হয়েছে। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন, আল্লাহ তা‘আলা জান্নাতীদেরকে উদ্দেশ্য করে বলবেন, হে জান্নাতীগণ! তখন তারা জবাব দেবে, হে আমাদের রব! আমরা উপস্থিত এবং আপনার আনুগত্যের জন্য প্রস্তুত, সমস্ত কল্যাণ আপনারই হাতে। অতঃপর আল্লাহ বলবেন, তোমরা কি সন্তুষ্ট? তারা জবাব দেবে, হে আমাদের রব! এখনও সন্তুষ্ট হব না কেন? আপনি তো আমাদেরকে এতসব দিয়েছেন, যা অন্য কোন সৃষ্টি পায়নি। আল্লাহ বলবেন, আমি তোমাদেরকে আরো উত্তম নিয়ামত দিচ্ছি। আমি তোমাদের প্রতি আমার সন্তুষ্টি নাযিল করেছি। অতঃপর কখনও তোমাদের প্রতি অসন্তুষ্ট হব না। (সহীহ বুখারী, হা/৬৫৪৯; ৭৫১৮; সহীহ মুসলিম, হা/২৮২৯)
[৯] অন্য কথায় যে ব্যক্তি আল্লাহর ব্যাপারে নির্ভীক এবং তাঁর মোকাবিলায় দুঃসাহসী ও বেপরোয়া হয়ে জীবন যাপন করে না। বরং দুনিয়ায় প্রতি পদে পদে আল্লাহকে ভয় করে জীবন যাপন করে; তাঁর আদেশ-নিষেধ মেনে চলে তাকওয়া অবলম্বন করে। তার জন্যই আল্লাহর কাছে রয়েছে এই প্রতিদান ও পুরস্কার।
এ সূরার শিক্ষাসমূহ :
পূর্ববর্তী জাতিসমূহের মধ্যেও ইসলাম আগমন করেছিল; কিন্তু তারা দ্বীনের মধ্যে বাড়াবাড়ি করার মাধ্যমে দ্বীন থেকে বিচ্যূত হয়ে গিয়েছিল।
স্পষ্ট প্রমাণ আসার সাথে সাথেই দ্বীন গ্রহণ করে নেয়া উচিত।
রাসূল আগমন করা এবং তাদের উপর কিতাব বা সহিফা নাযিল হওয়াটা আল্লাহ তা‘আলার অন্যতম নিদর্শন।
ইয়াহুদীরা নবী ﷺ এর আগমন সম্পর্কে অপেক্ষমান ছিল। অতঃপর তার আগমনের পর তারা দু’দলে বিভক্ত হয়ে যায়; কেউ ঈমান আনে এবং কেউ ইয়াহুদীই থেকে যায়।
কাফিররা সৃষ্টির মধ্যে সবচেয়ে অধম। তাদেরকে চিরস্থায়ীভাবে জাহান্নামে বসবাস করতে হবে।
ঈমানদার ও সৎকর্মশীল লোকেরাই হচ্ছে সৃষ্টির মধ্যে সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ। তারা পরকালে স্থায়ীভাবে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
জান্নাতীরা আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট থাকবে এবং আল্লাহ তা‘আলাও জান্নাতীদের প্রতি সন্তুষ্ট থাকবেন।
আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ করার একমাত্র উপায় হচ্ছে তাঁকে যথাযথভাবে ভয় করা।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/319/23
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।