মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
প্রশ্ন: প্রশ্নকারী বলে: একটি বিষয় যেকোনো উদ্দেশ্যে ইউরোপ ও আমেরিকাগামী প্রতিটি মুসলিমের মনকে চিন্তান্বিত করে তোলে। আর তা হলো, কীভাবে তার জন্য তার সামনে পেশ করা বা তার ক্রয় করা খাদ্যদ্রব্য চেনা সহজসাধ্য হবে যে, তা শূকরের চর্বিমুক্ত খাদ্য হওয়া উচিৎ, অথচ তা পশ্চিমা সমাজে অধিক পরিমাণে ব্যবহার করা হয়? কীভাবে সে নিশ্চিত হবে যে, সে যা খাচ্ছে, তা ইসলামী শরী‘আত ও সুন্নাতে মুহাম্মাদী অনুয়ায়ী হচ্ছে?
আরও বলে: যদি তাই হয়, তাহলে এসব পরিস্থিতিতে অধিকাংশের পক্ষে কাজ করা কী করে সম্ভব হবে— এই প্রশ্নটি অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ ঐসব ব্যক্তির জন্য যাদেরকে পরিস্থিতি বাধ্য করেছে পশ্চিমা সমাজে জীবনযাপন করার জন্য, চাই তা কর্মের জন্য হউক অথবা শিক্ষার জন্য। অতএব, আমরা এই প্রশ্নটি পেশ করছি শিক্ষা-গবেষণা, ফাতওয়া, দা‘ওয়াত ও পরামর্শ সংস্থার সভাপতি মাননীয় শাইখ আবদুল আযীয ইবন আবদিল্লাহ ইবন বাযের নিকট, যাতে তিনি আমাদের প্রবাসী ছেলেদের অনেককে একটু স্বস্তি দিতে পারেন, যাদের অনেক প্রশ্ন এই বিষয়টিকে কেন্দ্র করে; এমনকি তাদের কেউ কেউ এই মত বা সিদ্ধান্ত দিয়ে দিয়েছে যে, তাদের এই অবস্থা হচ্ছে জরুরি অবস্থা, আর জরুরি অবস্থা নিষিদ্ধ (হারাম) জিনিসকে বৈধ করে দেয়। এটি কি এমন বিষয় যা ইসলামী শরী‘আত অনুমোদন করে না, নাকি এখানে জরুরি অবস্থার হুকুমের দিকে না গিয়ে অন্য কোনো সমাধান আছে?
উত্তর: লেখক ভাইকে এই সমস্যাটিকে গুরুত্ব দেওয়া এবং তার সমাধান খোঁজার জন্য ধন্যবাদ, আর আমি তার প্রশ্নটির উত্তর সংক্ষিপ্ত কথার মাধ্যমে দেওয়ার আশা রাখি এবং আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করি, তিনি যাতে এর দ্বারা উপকৃত করেন। সুতরাং আমি বলছি:
প্রথমত: কোনো সন্দেহ নেই যে, বহির্বিশ্বে প্রবাসী ছাত্র তার খাওয়া, পানীয়, আগমন, প্রস্থান ও আল্লাহ তা‘আলা যেসব ইবাদত ফরয করেছেন, সেগুলো আদায়ের ক্ষেত্রে বহু ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হয়। আর এর উপরে সে বড় ধরনের বিপদ দ্বারা পরিবেষ্টিত, যেখানে যুবকগণ ফিতনা, পথভ্রষ্টতার আহ্বায়ক, বেহায়াপনার ধারক-বাহক এবং পাশ্চাত্য ও প্রাচ্যবাদী সংস্থাসমূহের সৈনিকদের মুখোমুখি হতে হয়। আর এর থেকে রক্ষাকারী কেউ নেই, তবে আল্লাহ যার প্রতি দয়া করেছেন, সেই পরিত্রাণ পেতে পারে। এই জন্য মুসলিম ছাত্রের জন্য উচিৎ হবে না যে, সে নিজ দেশে পড়ালেখা ছেড়ে ভিন্ন দেশে পড়ালেখার জন্য ভ্রমণ করবে এবং নিজেকে বড় ধরনের বিপদ ও বিশৃঙ্খলা বা বিপর্যয়ের দিকে ঠেলে দেবে।
তবে রাষ্ট্র যখন নির্দিষ্ট কিছু লোকজনকে বিশেষ কিছু বিষয়ের ওপর পড়ালেখা করানোর জন্য বহির্বিশ্বে পাঠাতে বাধ্য হয়, যেই বিষয়গুলো ঐ রাষ্ট্রে এবং অন্য কোনো মুসলিম রাষ্ট্রে পাওয়া না যায়, তখন রাষ্ট্রের উচিৎ হবে একদল মেধাসম্পন্ন, দীনদার ও ইসলামের বিধানাবলী সম্পর্কে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ব্যক্তিকে বাইরে পাঠানোর জন্য নির্বাচিত করা, অতঃপর তারা বিভিন্ন স্থানে বা দেশে অত্যন্ত সতর্কতা, সাবধানতা এবং প্রচণ্ড মনোযোগ ও নিয়মানুবর্তিতা সহকারে ঐসব বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করবে, আর এই শিক্ষাগ্রহণ শেষ হওয়ার পরে তাৎক্ষণিকভাবে তাদের দেশে ফিরে আসবে।
দ্বিতীয়ত: নিশ্চয়ই তা‘আলা তাঁর বান্দাদের অবস্থা সম্পর্কে ভালোভাবে জানেন এবং কীসের মাধ্যমে তাদের উপকার হবে ও কীসে তাদের ক্ষতি হবে, সেই সম্পর্কে খবর রাখেন, আর তিনি তাঁর বান্দা ও রাসূল মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওপর ইসলামের বিধিবিধান অবতীর্ণ করেছেন, যা সকল প্রকার কল্যাণ নিয়ে এসেছে এবং সকল অনিষ্টকর বিষয় ও বস্তু থেকে সতর্ক করে দিয়েছে, আর নিশ্চয়ই আল্লাহ তা‘আলা তাঁর বান্দাদের ওপর নিষিদ্ধ বস্তুসমূহকে হারাম (নিষিদ্ধ) ঘোষণা করেছেন তার মধ্যে ক্ষতি বিদ্যমান থাকার কারণে, যেই ক্ষতির কিছু সম্পর্কে তারা জানে এবং কিছু সম্পর্কে তারা জানে না। আর সেই নিষিদ্ধ বস্তুসমূহের মধ্যে অন্যতম একটি হলো শূকরের মাংস, যা নিষিদ্ধ হওয়ার ব্যাপারে কুরআন, সুন্নাহ ও মুসলিমগণের মধ্যে সংঘটিত ইজমার প্রমাণ রয়েছে। আল্লাহ তা‘আলা বলেন,
“নিশ্চয় আল্লাহ ও তাঁর রাসূল মদ, মৃত জন্তু, শূকর ও মূর্তি ক্রয়-বিক্রয়কে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছেন।”
সুতরাং কুরআন ও সুন্নাহ শূকরের মাংস নিষিদ্ধ হওয়ার ব্যাপারে সুস্পষ্ট নির্দেশনা প্রদান করেছে, আর আলেমগণ এই ব্যাপারে ঐক্যবদ্ধ হয়েছেন। কোনো কোনো আলেম রহ. বলেন, “শূকরের সকল অংশ নিষিদ্ধ হওয়ার ব্যাপারে উম্মতের ঐক্যমত প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।” আল্লাহ তা‘আলা অপবিত্র বস্তুসমূহ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছেন অনেক গুরুত্বপূর্ণ হিকমত ও তাৎপর্যের কারণে, যা তিনি জানেন, যদিও তা অন্যের নিকট অস্পষ্ট করে রাখা হয়েছে; আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে যদিও আল্লাহ তা‘আলা কোনো কোনো সৃষ্টির নিকট তাঁর কোনো কোনো বস্তু নিষিদ্ধ ঘোষণার রহস্য ও তাৎপর্য ব্যাখ্যা করেছেন, তবে তাদের নিকট অধিকাংশ রহস্য ও তাৎপর্য গোপন রাখা হয়েছে। আর শূকরকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করার মধ্যে যে হিকমত ও তাৎপর্য রয়েছে, তা হচ্ছে, (আর এ ব্যাপারে আল্লাহই ভালো জানেন,) এর সাথে ময়লা-আবর্জনার যে বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যার সাথে জড়িয়ে আছে বহু রকমের ক্ষতি ও শারীরিক ও মানসিক রোগ-ব্যাধি। আর এই জন্যই এর প্রিয় খাবার হলো ময়লা-আবর্জনা ও অপবিত্র বস্তুসমূহ। আর এই প্রাণীটি সকল অঞ্চল বা মহাদেশেই ক্ষতিকারক; বিশেষ করে উষ্ণ অঞ্চলে, যা পরীক্ষা-নিরীক্ষার দ্বারা প্রমাণিত। আর এর গোশ্ত ভক্ষণ করাটা প্রাণবিনাশী একমাত্র কৃমির উৎপত্তির অন্যতম কারণ। আরও বলা হয় যে, সচ্চরিত্রতা ও ব্যক্তিত্ব-আত্মসম্মাবোধের মধ্যে এর কুপ্রভাব পড়ে, আর এর বাস্তব সাক্ষী হলো ঐসব দেশের অধিবাসীদের অবস্থা, যারা শূকরের মাংস ভক্ষণ করে। আর আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান এমন অনেক বাস্তব অবস্থায় পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছে, যা প্রমাণ করে যে, অধিকাংশ শূকরের মাংসভোজী ব্যক্তি এমন রোগ-ব্যাধীতে আক্রান্ত হয়, যা নিরাময়ে আধুনিক চিকিৎসা ব্যর্থ হয়। যদিও ক্রমবিকাশমান আধুনিক চিকিৎসা শূকরের মাংস ভক্ষণ করার অনেক ক্ষতি চিহ্নিত করতে সমর্থ হয়েছে; তবুও এর অন্যান্য যেসব ক্ষতি গোপন রয়েছে এবং চিকিৎসাবিজ্ঞান যা নির্ণয় করতে পারে নি, তা হয়তো এর কয়েক গুণ।
তৃতীয়ত: অন্তরের পরিশুদ্ধতা, দো‘আ কবুল ও ইবাদতের গ্রহণযোগ্যতার ক্ষেত্রে হালাল ও পবিত্র খাবার খাওয়ার মহান প্রভাব রয়েছে, যেমনিভাবে হারাম বস্তু থেকে খাদ্য গ্রহণ তার (দো‘আ ও ইবাদতের) গ্রহণযোগ্যতাকে বাধাগ্রস্ত করে। আল্লাহ তা‘আলা ইয়াহূদীদের প্রসঙ্গে বলেন,
“এরাই হচ্ছে তারা যাদের হৃদয়কে আল্লাহ বিশুদ্ধ করতে চান না; তাদের জন্য আছে দুনিয়ায় লাঞ্ছনা, আর তাদের জন্য রয়েছে আখেরাতে মহাশাস্তি। তারা মিথ্যা শুনতে খুবই আগ্রহশীল এবং অবৈধ সম্পদ খাওয়াতে অত্যন্ত আসক্ত।” [সূরা আল-মায়েদা, আয়াত: ৪১-৪২] অর্থাৎ হারাম বা নিষিদ্ধ সম্পদ খাওয়াতে আসক্ত। সুতরাং যে ব্যক্তির গুণাবলী ও বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এই, তাহলে আল্লাহ কীভাবে তার অন্তরকে পবিত্র করবেন এবং কীভাবে তার দো‘আ কবুল করবেন? নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
“হে মানবজাতি! নিশ্চয়ই আল্লাহ হলেন পবিত্র, তিনি পবিত্র জিনিস ব্যতীত অন্য কিছু গ্রহণ করেন না। আর আল্লাহ মুমিনদেরকে ঐ বিষয়ে নির্দেশ দিয়েছেন, যে বিষয়ে তিনি নবী-রাসূলদেরকেও নির্দেশ দিয়েছেন,” অতঃপর তিনি বলেন,
“হে মুমিনগণ! তোমাদেরকে আমরা যেসব পবিত্র বস্ত্ত দিয়েছি তা থেকে খাও।” [সূরা আল-বাকারা, আয়াত: ১৭২] অতঃপর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক ব্যক্তির কথা উল্লেখ করলেন যে, “দীর্ঘ সফর করে যার এলোমেলো চুল, ধুলায় ধুসরিত সে, আকাশের দিকে দু’হাত তুলে বলে: ‘হে আমার রব! হে আমার রব!’ অথচ তার খাদ্য হারাম, পোষাক-পরিচ্ছদ হারাম এবং তার শরীর গঠিত হয়েছে হারামে। অতএব, তার দো‘আ কীভাবে কবুল করা হবে?” [সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ২৩৯৩]
চতুর্থত: যখন পূর্বোক্ত বিষয়গুলো জানা গেল, তখন মুসলিম ব্যক্তির ওপর আবশ্যক হলো, তা‘আলাকে ভয় করা, হারাম বা নিষিদ্ধ বস্তু থেকে বিরত থাকা এবং নিজেকে এমন স্থানে নিয়ে না যাওয়া যেখানে আল্লাহর আনুগত্য করা ও তাঁর বিধিবিধানসমূহ পালন করা সম্ভব হয়ে উঠবে না, আর মুসলিম ব্যক্তির জন্য উচিৎ হবে না যে, সে নিজেকে নিয়ে এই জায়গায় অবস্থান করবে, অতঃপর আলেমদের স্মরণাপন্ন হবে এবং বলবে: আমি ইসলাম থেকে এই সমস্যার সমাধান চাই, আর এটা সত্য যে, একমাত্র ইসলামের সিদ্ধান্তকে গ্রহণ করার মাধ্যমেই সকল সমস্যার সমাধান হবে; তবে কোনো এক দিককে অবজ্ঞা করা অথবা তাতে শৈথিল্য প্রদর্শন করা এবং শুধু একটি দিককে গ্রহণ করার উদ্যোগ নেওয়াটা কোনো প্রকার সুফল বয়ে আনে না।
পঞ্চমত: প্রবাসী ছাত্রের জন্য তার জরুরি অবস্থার দোহাই দিয়ে এবং জরুরি অবস্থা নিষিদ্ধ বস্তুকে বৈধ করে দেয়- এমন দাবি করে শূকরের মাংস অথবা তার কোনো অংশ থেকে ভক্ষণ করা বৈধ হবে না। কারণ, এটা ভুল ধারণা। কেননা প্রবাসী ছাত্রকে সেখানে যেতে এবং নিয়মিতভাবে সেখানে অবস্থান করতে বাধ্য করা হয় নি, আর সে শূকরের মাংস ভক্ষণ না করলে কখনও মরবে না। আর যিনি এই প্রশ্ন করেছেন, তিনি যে অন্যান্য সমাধান চেয়েছেন তা (পূর্বে বর্ণিত বিষয়সহ) তা‘আলার তাকওয়া থেকেই উৎসারিত হতে পারে। আল্লাহ তা‘আলা বলেন,
“... আর যে কেউ আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন করে, আল্লাহ তার জন্য (উত্তরণের) পথ বের করে দেবেন এবং তিনি তাকে তার ধারণাতীত উৎস থেকে রিযিক দান করবেন; ...।” [সূরা আত-ত্বালাক, আয়াত: ২, ৩] আর উপস্থিত ব্যক্তি এমন কিছু দেখেন, যা অনুপস্থিত ব্যক্তি দেখে না, আর মুসলিম দেশসমূহে সহজে যে ভোজ্য তেল পাওয়া যায়, সম্ভব হলে প্রবাসী ছাত্র তার থেকে তার প্রয়োজন অনুযায়ী সাথে করে নিয়ে যাবে অথবা তার নিকট পাঠানোর ব্যবস্থা করবে অথবা প্রবাসীগণ জোটবদ্ধভাবে একত্রিত হয়ে তাদের নিজেদের জন্য শরী‘আত সম্মত বৈধ খাবার তৈরি করবে। যেমন, মাছ ও অনুরূপ অন্যান্য খাবার, আর যদি প্রয়োজন হয়, তবে তারা নিজেদের জন্য (হালাল পশু বা পাখি) জবাইয়ের ব্যবস্থা করবে, আর এই ক্ষেত্রে যে কষ্ট-ক্লেশ হবে, উচিৎ হবে আল্লাহর সন্তুষ্টির পথে ও হারাম থেকে বেঁচে থাকার জন্য সেই কষ্ট-ক্লেশ সহ্য করা।
পরিশেষে, আমি আবারও ঐ ভাইটিকে ধন্যবাদ জানাই... যিনি এই সমস্যার কথাটি উত্থাপন করেছেন এবং আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করছি যে, তিনি যেন মুসলিম সন্তানদেরকে তাদের প্রতিপালকের আনুগত্য করা, তাঁর শরী‘আতকে কর্তব্য মনে করার, তাঁর বিধিবিধান অনুযায়ী আমল করার এবং তাঁর শত্রুদের ষড়যন্ত্র থেকে সতর্ক থাকার তাওফীক দান করেন, তিনি হলে সর্বশ্রোতা, খুব নিকটবর্তী, আর তিনি হলেন পবিত্র, সরল পথ প্রদর্শনকারী।
و صلى الله و سلم على عبده و رسوله محمد و آله و صحبه أجمعين .
শাইখ ইবন বায
ফাতাওয়ায়ে ইসলামীয়া ( فتاوى إسلامية ): ৩/৩৯৩
(ঈষৎ পরিবর্তিত)
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/376/37
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।