hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

ইসলামের উপর ৪০টি অভিযোগ এবং তার প্রমাণ ভিত্তিক জবাব

লেখকঃ ডা. জাকির নায়েক

১৫
প্রশ্ন-১৪. বিজ্ঞান অনুযায়ী মানুষ যা ভক্ষণ করে তা তার ওপর প্রভাব ফেলে। ইসলাম নিজ অনুসারীদের কেন আমিষজাতীয় খাদ্য যেমন : গোশত ইত্যাদি খাবার অনুমতি দিয়েছে, প্রাণীর গোশত মানুষকে কি কঠিন ও জালেম বানায় না?
উত্তর : আমি একথা মানি যে, মানুষ যা ভক্ষণ করে তার প্রভাব তার নিজের ওপর পড়ে। এজন্য ইসলাম হিংস্র এবং ফেড়ে ছিড়ে ফেলায় অভ্যস্ত প্রাণীর গোশত ভক্ষণ করতে নিষেধ করে এ তাদের খাওয়া হারাম করে দিয়েছে। যেমন : বাঘ, চিতা ইত্যাদি যা ছিড়ে ফেড়ে ফেলা প্রাণী এবং রক্তখেকো প্রাণী। এদের গোশত ভক্ষণের ফলে মানুষ কঠিন ও জালিম হয়। যদিও ইসলাম শুধু পাখি অথবা তৃণ ভোজী প্রাণীর গোশত খাওয়ার অনুমতি প্রদান করেছে। মুসলমান সোজা চলা নিরীহ প্রাণীদের গোশত খায়। কেননা সে নিরাপত্তা এবং মিলমিশ ও পরিচ্ছন্নতা পছন্দ করে। নবী করীম এ সকল জিনিস খেতে নিষেধ করেছেন যা ভালো নয়। কুরআন বলে ৭ নং সূরা আরাফ-এর ১৫৭ নং আয়াতে আল্লাহ বলেন

অর্থ : নবী তাদের ভালো কাজের আদেশ দেয়, ও মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখে, যিনি তাদের জন্য যাবতীয় পাক জিনিসকে হালাল ও নাপাক জিনিসসমূহকে তাদের জন্য হারাম ঘোষণা করেন। এবং সূরা হাশর ৫৯ নং সূরার ৭ নং আয়াতে তিনি ইরশাদ করেন

অর্থ : রাসূল তোমাদের জন্য যা নিয়ে এসেছেন তা তোমরা গ্রহণ কর এবং যা থেকে নিষেধ করেছেন তা থেকে বিরত থাকো। একজন মুসলমানের জন্য নবী করীম এর এই নির্দেশ যথেষ্ট যা আল্লাহ চান যে, মানুষ সে গোশত খাবে যা তার জন্য অনুমতি দেয়া হয়েছে এবং সেগুলো খাবে না যেগুলোর অনুমতি প্রদান করা হয় নি।

ছহীহাইনের হাদীস যা ছহীহ মুসলিমের হাদীস নং ১৯৩৪, ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু থেকে বর্ণিত, যাতে যবাই করার ব্যাপারে বর্ণনা করা হয়েছে এবং ইবনে মাজার হাদীস নং ৩২৩২, ৩২৩৩ এবং ৩২৩৪ ইত্যাদিতে দু ধরনের প্রাণী হারাম করার কথা বলা হয়েছে। ১. নখরধারী। অর্থাৎ ঐ বুনোপ্রাণী যাদের দাঁত সুচালো এবং তা গোশতভোজী,

এবং বিড়াল প্রজাতির সাথে সম্পর্ক রাখে। যেমন : বাঘ, সিংহ, চিতা, কুকুর, বিড়াল ইত্যাদি। পুঁজি করে খাওয়া প্রাণী যেমন- ইঁদুর ইত্যাদি। বিষাক্তপ্রাণী যেমন- সাপ ইত্যাদি। ২. পাঞ্জা দ্বারা শিকারধারী পাখি, যেমন : চিল, শকুন, কাক ইত্যাদি এবং এমন কোনো বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নেই যে, আমিষ ভোজন যেমন গোশত খাবার দ্বারা মানুষের কাঠিন্য পছন্দ হয় বা এ ধরনের স্বভাব গঠিত হয়।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন