hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

ইসলামের উপর ৪০টি অভিযোগ এবং তার প্রমাণ ভিত্তিক জবাব

লেখকঃ ডা. জাকির নায়েক

প্রশ্ন-১. সব মানবধর্মই ভালো জিনিসের শিক্ষা দেয়, তারপরেও কোনো ব্যক্তির ইসলামের অনুসরণ করতে হবে কেন? কেন তিনি অন্য কোনো ধর্মের অনুসরণ করতে পারবেন না?
উত্তর : মূল ভিত্তির দিক দিয়ে সকল ধর্মই মানুষ সঠিক পথে চলার এবং খারাপ পথ থেকে বেঁচে থাকার প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে। কিন্তু ইসলাম এসব থেকে বড় কিছু করে। ইসলাম আমাদের সোজা রাস্তার ওপর চলতে এবং নিজ একক ও সমষ্টিগত জীবনকে যাবতীয় খারাবি থেকে বাঁচার জন্য কর্মের দিক-নির্দেশনা দিয়ে থাকে। ইসলাম মানুষের প্রকৃতি ও সামাজিক সমস্যাকে সামনে রাখে। ইসলাম মূলত স্রষ্টার সৃষ্টির পক্ষ থেকে দিক-নির্দেশনা। এজন্য ইসলামকে প্রাকৃতিক ধর্ম' বলা হয়।

ইসলাম এবং অন্য ধর্মের যে মৌলিক পার্থক্যগুলো, তা কয়েকটি বিষয় দ্বারা স্পষ্ট হবে। সকল ধর্মই এ শিক্ষা দেয় যে- চুরি, লুণ্ঠন এবং মারামারি খারাপ কাজ। ইসলামও এ কথাগুলো বলে, তাহলে ইসলামের সাথে অন্য ধর্মগুলোর পার্থক্য কী? পার্থক্য এই যে, ইসলাম চুরি ও লুঠতরাজ খারাপ কাজ, এটা বলার সাথে সাথে এ বিধানও দেয় যাতে লোকেরা লুঠতরাজ না করে। ইসলাম এজন্য নিম্নরূপ বিধান জারি করে :

১. ইসলাম মানবকল্যাণের জন্য যাকাতের বিধান প্রদান করে। ইসলাম বলে যে, যার সম্পদ পঁচিশ গ্রাম অর্থাৎ সাড়ে সাত তোলা স্বর্ণ বা তার সমপরিমাণ পৌছাবে সে প্রত্যেক বছর শতকরা আড়াই ভাগ আল্লাহর রাস্তায় (নির্ধারিত ৮টি খাতে) বণ্টন করবে। যদি প্রত্যেক ব্যক্তি ঈমানদারির সাথে যাকাত আদায় করতে থাকে, তাহলে দুনিয়া থেকে দারিদ্র দূর হতে বাধ্য, যা চুরি ও লুঠতরাজের মূল কারণ।

২. ইসলাম চোরের হাত কাটার শাস্তি প্রদান করে, যা কুরআনের ৫ নং সূরা মায়িদার ৩৮ নং আয়াতে বর্ণিত হয়েছে এভাবে

অর্থ : চোর নারী হোক কি পুরুষ হোক তাদের কৃত কর্মের ফল স্বরূপ তাদের হাত কেটে দাও, এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে শাস্তি। এ শাস্তির ওপর অমুসলিমরা একথা বলে যে, বিংশ শতাব্দীতে হাত কাটার শাস্তি! ইসলাম তো একটি জুলুম ও পশুত্বের ধর্ম। কিন্তু এরূপ বলা প্রকৃত ঘটনার বিপরীত। আমেরিকাকে বর্তমানে পৃথিবীর সবচেয়ে উন্নত দেশ মনে করা হয়। দুর্ভাগ্যক্রমে সেখানে এ অপরাধ সবচেয়ে বেশি। আবশ্যকীয়ভাবে যদি আমেরিকাতে ইসলামি আইন করে দেয়া হয় এবং সে অনুযায়ী যদি আমেরিকার প্রত্যেক ব্যক্তি যাকাত আদায় করে, প্রত্যেক চুরির শাস্তি যদি হাত কাটা হয়, তাহলে আমেরিকায় চুরি-ডাকাতির অপরাধ কি বাড়বে, নাকি কমবে, নাকি এরূপই থাকবে? অবশ্যই কমবে এবং এ আইন দ্বারা চোরের চুরি করার প্রবণতা কমতে বাধ্য।

আমি এ কথার সাথে একমত যে বর্তমানে চোরের সংখ্যা দুনিয়াতে অনেক এবং যদি হাত কাটার আইন কার্যকর হয়, তাহলে লাখ লাখ চোরের হাত কাটা পড়বে। কিন্তু এ দিকটা মনে রাখতে হবে যে, যখনই এ বিধান কার্যকর হবে তখনই চোরের সংখ্যা কমে যাবে, তবে অবশ্যই তার পূর্বে যাকাতের বিধান কার্যকর করতে হবে। সমাজে সদকা, খয়রাত এবং আল্লাহর রাস্তায় খরচ করার প্রবণতা বাড়াতে হবে, দরিদ্রদের সাহায্য করার প্রবণতা বাড়াতে হবে। এরপর এ শাস্তি কার্যকর করতে হবে, তারপর চুরি করতে হলে চোর শত শত বার চিন্তা-ভাবনা করেই চুরি করবে। এরপরও যদি কেউ চুরি করে সে হবে স্বভাব চোর। কঠিন শাস্তির ভয় যা অন্যের শিক্ষা গ্রহণের বিষয় হবে, যা লুঠতরাজ থেকে বিরত রাখবে।

এরপর এ অপরাধ প্রবণতা একেবারেই কমে যাবে এবং একান্ত স্বভাব চোরদের হাত কাটা পড়ে যাবে। ফলে লুঠতরাজের হাত থেকে দুচিন্তামুক্ত হয়ে মানুষ শান্তিতে বসবাস করতে থাকবে। ৩. সকল বড় বড় ধর্মে নারীদের সম্মান দেয় এবং তাদের ইজ্জত হরণকারীদের গুরুতর অপরাধী হিসেবে গণ্য করে। এ ব্যাপারে ইসলামে অন্য ধর্ম থেকে পার্থক্য কী? পার্থক্য এই যে, ইসলাম শুধু মহিলাদের সম্মান দেখানোর নির্দেশই দেয় না এবং তাদের ইজ্জত হরণকারীর অপরাধকে গুরুতরই গণ্য করে নি বরং এ সংক্রান্ত জঘন্য ঘটনার পূর্ণ তদারকি করে, সমাজ থেকে এ ধরনের অপরাধ কীভাবে নির্মূল হবে ব্যবস্থা করে। উদাহরণস্বরূপ, ইসলামে পর্দার মতো একটি উত্তম বিধান চালু রয়েছে। আল কুরআন প্রথমে পুরুষকে পর্দা পালনের নির্দেশ দিয়েছে। ২৪ নং সূরা নূরের ৩০ নং আয়াতে আল্লাহ পাক বলেন

অর্থ : হে নবী! মুমিনদের বলুন! তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে অবনত রাখে ও নিজেদের লজ্জাস্থানকে হেফাজত করে, এটা তাদের জন্য পবিত্রতর উত্তম পন্থা। কারণ তারা যা কিছু করে তা সম্পর্কে আল্লাহ ওয়াকিফহাল। ইসলাম বলে যে, কেননা ব্যক্তি অ-মুহরিম কোনো নারীকে দেখে ফেললে তার তৎক্ষণাৎ চোখ নিচু করা কর্তব্য। এরূপভাবে নারীদের জন্যও পর্দার হুকুম আছে। ২৪ নং সূরা আন নূর-এর ৩১ নং আয়াতে মহান আল্লাহ বলেন

অর্থ : হে নবী! আপনি মুমিন নারীদেরও বলে দিন তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নিম্নগামী রাখে এবং নিজেদের লজ্জাস্থানসমূহের হেফাজত করে, তারা যেন তাদের সৌন্দর্যকে প্রদর্শন না করে। তবে শরীরের যে অংশ এমনিতেই খোলা থাকে তা ছাড়া, তারা যেন তাদের বক্ষদেশকে মাথার কাপড় বা চাদর দ্বারা আবৃত করে রাখে। তারা যেন তাদের স্বামী, তাদের পিতা, তাদের শ্বশুর, তাদের ছেলে, তাদের স্বামীর (আগের ঘরের) ছেলে, তাদের ভাই, তাদের ভাইয়ের ছেলে, তাদের বোনের ছেলে, তাদের নিজস্ব মহিলা, নিজেদের অধিকারভুক্ত দাসী, নিজেদের অধীনস্ত পুরুষ যাদের কাছ থেকে নারীদের জন্য কামনার কিছু নেই, অথবা এমন শিশু যারা নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে কিছুই জানে না, তাদের ছাড়া অন্য কারোর সামনে নিজেদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে। চলার সময় তারা জমিনের বুকে এমনভাবে পা না মারে যাতে তাদের গোপন সৌন্দর্য প্রকাশিত হয়ে পড়ে। হে ঈমানদার লোকেরা! ক্রটি-বিচ্যুতির জন্য তোমরা সবাই আল্লাহর দরবারে তওবা কর, আশা করা যায় তোমরা সফলতা অর্জন করতে পারবে।

পর্দা হলো নারীর জন্য সারা শরীর আবৃত থাকবে এবং কেবল চেহারা ও হাত খালি রাখা যাবে এবং মহিলারা যদি চায় তাহলে এগুলোকেও ঢেকে রাখতে পারবেন। অনেক আলেম (পণ্ডিত) গণের মতে, চেহারা ঢেকে রাখা আবশ্যক। আল্লাহ তাআলা পর্দার হুকুম কেন দিলেন? এ সম্পর্কে আল কুরআনের ৩৩ নং নম্বর সূরা আহযাবের ৫৯ নং আয়াতে ঘোষণা করেন

অর্থ : হে নবী! আপনি আপনার স্ত্রী, কন্যা ও মুমিন স্ত্রীদের বলে দিন তাদের চাদরের কিছু অংশ যেন তারা তাদের মুখমণ্ডলের ওপর টেনে দেয়। এতে (সম্মানিত মহিলা হিসেবে) তাদের চিনতে সুবিধা হবে। এতে তাদের কষ্টও দেওয়া হবে না। মহান আল্লাহ ক্ষমাশীল ও দয়াময়। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, আপন দুই বোন, দুজনই সুন্দরী, সুশ্রী এবং তারা এক গলি দিয়ে হেটে যাচ্ছে। একজন ইসলামি হিজাব পরিহিতা এবং দ্বিতীয় জন পাশ্চাত্য আধুনিক স্টাইলে মিনি স্কার্ট পরিহিতা। গলির মুখে এক বখাটে দাঁড়ানো আছে। এদের দুজনের মধ্যে কোন মেয়েকে বিরক্ত করার সম্ভাবনা, সে কার সঙ্গে এদিক ওদিক করবে? হিজাব পরিহিতা মেয়ে, নাকি মিনি স্কার্ট পরিহিতা, কার সঙ্গে? উত্তর হবে মিনি স্কাট পরা মেয়ের সঙ্গে। আর ঐ পোশাক যা শরীর ঢেকে রাখে তা তাকে।

বাঁচিয়েছে এবং এর বিপরীতকে বিরক্ত ও কুকর্মের আহ্বান জানাবে। এজন্য আল-কুরআন সঠিক বলেছে যে, হিজাব (পর্দা) নারীকে এ সকল থেকে সংরক্ষণ করে। ইসলামে ধর্ষণকারীর সাজা মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে। (জেনার শাস্তি রজম অর্থাৎ পাথর মারা এবং বেত্রাঘাত করা।) অমুসলিমরা বলে থাকে যে, এটা একটা বড় শাস্তি। অনেক লোক ইসলামকে জালিম ও পাশবিক ধর্ম বলে থাকে। আসলে এটা ঠিক নয়। আমি অনেক অমুসলিমের নিকট এ প্রশ্ন করেছি যে, আল্লাহ না করুন কেউ আপনার স্ত্রী, মা অথবা আপনার বোনের সাথে বাড়াবাড়ি করল, এদের ইজ্জত হরণ বা শ্লীলতাহানী করল এবং এর বিচারের জন্য আপনাকে জজ বা বিচারক বানানো হলো এবং অপরাধীকে আপনার সামনে উপস্থিত করা হলো।

এক্ষেত্রে আপনি কোন শাস্তি প্রদান করবেন? সবাই উত্তর দিয়েছে, আমি একে হত্যা করব এবং কেউ কেউ এ পর্যন্ত বলেছে যে, আমি তার ওপর ততক্ষণ পর্যন্ত অত্যাচার চালাব যতক্ষণ পর্যন্ত তার জীবনপাত না ঘটে। যদি কেউ আপনার নিজ স্ত্রী, কন্যা, বোন অথবা মায়ের সঙ্গে ব্যভিচার করে তাহলে আপনি তাকে হত্যা করতে চান, অথচ অন্য কারো স্ত্রী, বোন, মায়ের সঙ্গে একই অপরাধ করলে একই ধরনের শাস্তি দিলে তাকে জুলুম এবং পাশবিক কাজ কীভাবে বলা যায়? এটা কি দ্বিমুখী নীতি নয়? আমেরিকা, যাকে বর্তমান পৃথিবীতে সবচেয়ে উন্নত রাষ্ট্র ধারণা করা হয়। এ দেশের ১৯৯০ সালের এফ.বি.আই. রিপোর্ট অনুযায়ী ধর্ষণের ১,০২,৫৫৫টি মামলা রেকর্ড করা হয়েছে।

এ সকল মামলা সম্পর্কে বলা হয়েছে যে, এগুলো অভিযোগের শতকরা ২১ ভাগ মামলা যা রেকর্ড করা হয়েছে। ১৯৯০ সালের মামলার সঠিক সংখ্যা জানতে উপযুক্ত সংখ্যাকে ৬.২৫ দিয়ে পূরণ করুন দেখবেন সংখ্যাটি ৬,৪০,৯৬৮ হবে। যদি এ সংখ্যাকে বছর থেকে দিনে পরিণত করতে চান, তাহলে ৩৬৫ দিয়ে ভাগ দিলে দৈনিক ১,৭৫৬ হবে। পরবর্তীতে আরেকটি রিপোর্ট এলো যাতে এ বছরের প্রতিদিনের ধর্ষণের ঘটনা ১৯০০-তে পৌঁছেছে।

আমেরিকার বিচার ইনসাফের ন্যাশনাল ক্রাইম সার্ভে ব্যুরো (N.C.S.B)-এর রিপোর্ট অনুযায়ী ১৯৯২ সালে ধর্ষণের ৩,০৭,০০০টি ঘটনার রিপোর্ট করা হয়েছে যা মূল রিপোর্টের শতকরা ৩১ ভাগ ছিল। ধর্ষণের মূল ঘটনা ছিল ৯,৯০,৩৩২টি যা দশ লাখের কাছাকাছি। অর্থাৎ এ বছর আমেরিকায় প্রতি ৩২ সেকেন্ডে ধর্ষণের মত অপরাধের একটি ঘটনা ঘটেছে। আর আমেরিকা অপরাধের এক বড় ক্ষেত্র হয়েছে।

১৯৯০ সালের এফ.বি.আই. রিপোর্ট মোতাবেক ওখানে ধর্ষণের যে ঘটনাবলির রিপোর্ট করা হয়েছে তাদের মাত্র শতকরা ১০ ভাগ অপরাধী গ্রেফতার হয়েছে যা মোট সংখ্যার মাত্র শতকরা ১.২ ভাগ ছিল। এ ধরনের অপরাধে গ্রেফতারকৃত লোকদের শতকরা ৫০ ভাগকে মামলা রেকর্ডভুক্ত হবার পূর্বেই ছেড়ে দেয়া হয়। অর্থাৎ মাত্র শতকরা ৮০ ভাগ লোককে মামলার মুখোমুখি হতে হয়েছিল। এখন বুঝুন যদি কোনো ব্যক্তি ১২৫ বার ধর্ষণের অপরাধ করে, তাহলে তাকে মাত্র ১ বার শাস্তি লাভ করতে হতে পারে। অন্য আরেকটি রিপোর্ট অনুযায়ী শতকরা ৫০ ভাগ লোক যাদেরকে এ ধরণের মামলার মুখোমুখি হতে হয়েছে তাদের এক বছরেরও কম সময়ের জন্য জেল খাটার শাস্তি হয়েছে।

আমেরিকাতে এ ধরনের অপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তি সাত বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড। কিন্তু প্রথম বারের মতো জজ (বিচারক) অপরাধীর সাথে নম্র আচরণ করে লঘু শাস্তি দিয়ে থাকেন। একটু বুঝুন যে, এক ব্যক্তি ১২৫ বার ধর্ষণের মত অপরাধ করল, যাকে অপরাধী সাব্যস্ত করার সম্ভাবনা শতকরা ১ ভাগ, যার সঙ্গে শতকরা ৫০ জন জজ নরম ব্যবহার করবে এবং এক বছরের কম সময়ের জেল দেবে। ধরুন, আমেরিকায় যদি ইসলামি শরিয়াতের বিধান বাস্তবায়ন করা হয়, যে আইনে কোনো লোক যদি কোনো নারীর দিকে দৃষ্টি দেয়, তাহলে সে দৃষ্টি নিচু করে নিবে, প্রত্যেক নারী পর্দার মধ্যে থাকবে, যার সারা শরীর (হাত ও চেহারা ব্যতীত) আবৃত থাকবে। এ অবস্থায় যদি কেউ ধর্ষণের মত অপরাধ করে এবং অপরাধীকে শরিয়াতের বিধান অনুযায়ী শাস্তি দেয়া হয়, এখানে প্রশ্ন হলো এ অবস্থায় কি অপরাধ বৃদ্ধি পাবে, নাকি ঐরূপই থাকবে, নাকি কমতে থাকবে?

অবশ্যই এ ধরণের অপরাধ কমতে থাকবে এবং এটা ইসলামি শরিয়াত বাস্তবায়নের ফলেই হবে। ইসলাম এক সর্বোত্তম জীবন বিধান। কেননা এর শিক্ষা কেবল তত্ত্বগত নয় বরং এটা মানবসভ্যতার বাস্তব সমস্যার সঠিক সমাধানও পেশ করে। এ কারণে ইসলাম ব্যক্তি ও সামষ্টিক পর্যায়ে সর্বোত্তম ফলাফল লাভ করে। ইসলাম বিশ্বজনীন কর্মোপযোগী এক ধর্ম যা, কোনো এক সম্প্রদায় বা জাতির মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এজন্য অন্য কোনো ধর্মমতের মোকাবেলায় ইসলাম একমাত্র এমন ধর্ম যাকে অবলম্বন করে মানুষ নিজ জিন্দেগীর রাস্তা সোজা করে নিবে এবং নিজের আখিরাতের জিন্দেগীতে সফলতা অর্জন করবে। আর আখিরাতের জিন্দেগীর সফলতাই আসল সফলতা।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন