hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

হিযবুল্লাহ সম্পর্কে কী জানেন

লেখকঃ আলী আস-সাদিক

১৬
হিযবুল্লাহ ইয়ামেন (ইয়ামেনের মাটিতে হিযবুল্লাহ)
‘হিযবুল্লাহ ইয়ামান’ নামে ‘হিযবুল্লাহ লেবানন’ এর একটি শাখা ছিল [আয-যাহর ওয়াল হাজর, পৃ. ১৩০।], কিন্তু ‘হিযবুল্লাহ লেবানন’ ও তার অঙ্গ-সংগঠনের হত্যা, গুম ও অপহরণের ন্যায় সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের ফলে ইয়ামানি জনগোষ্ঠী এ জাতীয় সংগঠন ও তার শাখা-প্রশাখা প্রত্যাখ্যান করে, কারণ তারা দ্বাদশ ইমামিয়া শিয়াদের দীনি আকিদা ও রাজনৈতিক তৎপরতা নিয়ে ইয়ামেন সমাজকে করায়ত্ব করতে চেয়েছিল। তাই ইয়ামানি শিয়ারা এ নামের পরিবর্তে الشباب المؤمن নাম গ্রহণ করে। এটা খ্রিস্টীয় নব্বই দশকের ঘটনা। [এ সংগঠন প্রতিষ্ঠার বিস্তারিত তথ্য জানার জন্য পড়ুন: الحرب في صعدة (পৃ.২৬) এবং الزهر والحجر (পৃ.১২৯)] ফলে বেশ কিছু যাইদিয়া শিয়া এতে যোগ দেয়, যারা ইতিপূর্বে শিয়া ‘দ্বাদশ ইমামিয়া’ গ্রুপে যোগ দিয়েছিল। আবার কতিপয় যাইদিয়া যারা ‘দ্বাদশ ইমামিয়া’ হয়নি, তাদেরকেও প্রতারণা করে এ সংগঠনের অন্তর্ভুক্ত করা হয়, যেন ইয়ামানে ইরানি শিয়াদের লক্ষ্য বাস্তবায়নে তাদেরকে হাতিয়ার হিসেবে কাজে লাগানো যায়।

‘হিযবুল্লাহ ইয়ামেন’ এর প্রধান হচ্ছে হুসাইন বদরুদ্দিন হাউসি [১০/৯/২০০৪ই. সালে ৪৬বছর বয়সে তাকে হত্যা করা হয়।] তার পিতার নাম বদরুদ্দিন [এখনো সে জীবিত, বর্তমান তার বয়স ৮৫বছর।] হাউসি। তারা প্রথমে শিয়া ‘যাইদিয়া’ সম্প্রদায়ের শাখা জারুদিয়ার অন্তর্ভুক্ত ছিল, হাউসি [কাতিফের শিয়া হাসান-সাফফারকে তার একজন ছাত্র গণ্য করা হয়, সে তার থেকে সার্টিফিকেট হাসিল করেছে। কিছু দিন আগেও ইন্টারনেটে হাসান সাফফারের ব্যক্তিগত পরিচয়ে উল্লেখ ছিল, তবে এসব ঘটনা প্রকাশ হওয়ার সে তা মুছে ফেলেছে।] অল্প বয়সেই ‘জারুদিয়া’ ফেরকা থেকে শিয়া দ্বাদশ ইমামিয়া ফেরকায় যোগ দেয়। অতঃপর সে ইরান গিয়ে খোমেনির আদর্শ গ্রহণ করে নিজেকে পাক্কা দ্বাদশ ইমামিয়া প্রমাণ করে। [যায়দিয়া ফেরকা থেকে বহিষ্কৃত একটি দল, শিয়া দ্বাদশ ইমামিয়াদের সাথে তাদের সম্পর্ক খুব গভীর। শিয়া শায়খ আল-মুফিদ তো ইমামিয়া ও জারুদিয়া ব্যতীত কাউকে শিয়া গণ্য করে না। এ ফিরকাটি আবু বকর ও উমর রাদিয়াল্লাহু ‘আহুমার উপর সন্তুষ্টি প্রকাশ করে না, তাদের দাবি নবী সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইশারা ও বিশেষণ দ্বারা আলির খিলাফতের কথা বলেছেন, কিন্তু উম্মত ‘আলি’কে খিলাফত সোপর্দ করে গোমরাহ ও কাফের হয়ে গেছে। তারা বুখারি-মুসলিম ও সাহাবিদের মাধ্যমে বর্ণিত হাদিস গ্রহণ করে না। দেখুন: أصول مذهب الشيعة الاثني عشرية للقفاري (পৃ.১/৫১) এবং আরো দেখুন: মুহাম্মদ ঈজা শাবিবাহ রচিত: الحوثي ومستقبل الفتنة المجهول আর-রুশদ পত্রিকা, সংখ্যা-৩৩, তারিখ: ২৫/৪/২০০৫ই.]

তার অনুসারী কয়েকজন বলেছেন, ১৯৯৭ই. সালে সে জারুদিয়া ফেরকা থেকে ‘জাফরি শিয়া’ মতবাদ গ্রহণ করে, যার অপর নাম ‘শিয়া দ্বাদশ ইমামিয়া’। [দেখুন: আদেল আহমদ রচিত: الزهر والحجر «التمرد الشيعي في اليمن» (পৃ.১৩৮)]

দ্বাদশ ইমামিয়া মতবাদ গ্রহণ করার ফলে ইয়ামানের যাইদিয়া আলেমগণ হাউসি ও তার আন্দোলন থেকে নিজেদের বিমুক্ত ঘোষণা করেন, তারা بيان من علماء الزيدية শিরোনামে প্রজ্ঞাপন জারি করেন। এতে তারা হাউসির দাবিসমূহ প্রত্যাখ্যান করে মানুষদের সতর্ক করেন যে, আহলে বায়ত কিংবা যাইদী মতবাদের সাথে হাউসির কোনো সম্পর্ক নেই। [এ ঘোষণাটি দেখুন: আদেল আহমদি রচিত الزهر والحجر «التمرد الشيعي في اليمن» (পৃ.২৫৩, ৩৪৯), ঘোষণা পত্রে স্বাক্ষরকারীগণ হলেন কাদি আহমদ শামি, যিনি হিজবুল হকের সাধারণ সম্পাদক, তার অধীনেই ছিল হাউসি।]

‘শিয়া দ্বাদশ ইমামিয়া’দের ধারণা তাদের মাহদি বের হওয়ার পূর্বে অনেক বিপ্লবী কর্মকাণ্ড সংগঠিত হবে। ইরানি গবেষক আলি কোরানি জোর দিয়ে বলেন: এ বিপ্লবের নেতা হবে যায়েদ ইবনে আলির বংশধর থেকে। বিভিন্ন বর্ণনায় রয়েছে যে, তার নাম হাসান অথবা হুসাইন হবে এবং সে বের হবে ইয়ামানের এক গ্রাম থেকে, যার নাম হবে ‘কার‘আহ’। কোরানির মতে এটা ‘সা‘দাহ’ অঞ্চলের নিকটবর্তী।

এভাবে সে হাউসির বিপ্লব ও বিজয়ের প্রতি ইংগিত করেছে, যা তাদের মাহদির বিপ্লবের পূর্বাভাস!

হাউসি যে চিন্তা, লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের দিকে আহ্বান করে তার নির্যাস হচ্ছে শিয়াদের ইমামত ও ওসিয়ত এবং সরকারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করা। তাদের ঈমান হচ্ছে সাহাবিদের থেকে সম্পর্ক ছিন্ন করা, বিশেষ করে খোলাফায়ে রাশেদিন; কারণ তাদের নিকট তারাই সকল সমস্যার মূল কারণ। তার দাওয়াতের অপর বিষয় হচ্ছে শরীয়ত ত্যাগ কর, শরীয়ত সাহাবিদের মাধ্যমে প্রাপ্ত। [দেখুন: মাজলিসির রচনা ‘বিহারুল আনওয়ার’: (৫২/৩৮০)]

বদরুদ্দিন হাউসি বলেন: “আমি নিজে সাহাবিদের কুফরিতে বিশ্বাসী, কারণ তারা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের বিরোধিতা করেছে”। [দেখুন: শিয়া আবু জাফর কর্তৃক বদরুদ্দিন হাউসি থেকে গৃহীত সাক্ষাতকার, যা শিয়া ওয়েব المعصومين الأربعة عشر সাইট রয়েছে।] বদরুদ্দিন হাউসি ‘খুমুস’ [যুদ্ধ লব্দ গণিমতের এক পঞ্চমাংশকে খুমুস বলা হয়। কিন্তু দ্বাদশ ইমামিয়া শিয়াদের নিকট প্রত্যেক শিয়া ইমামের জন্য তার সম্পদের এক পঞ্চমাংশ অবশ্যই প্রদান করতে বাধ্য। [সম্পাদক]] আদায় করে তার নিকট জমা করার নির্দেশ দিয়েছে। [দেখুন: الحرب في صعدة (পৃ.২৫)] এ বিধান সে শিয়া দ্বাদশ ইমামিয়াদের থেকে গ্রহণ করেছে।

হাউসি নিজেকে শিয়া দ্বাদশ ইমামিয়া প্রমাণ করার জন্য ‘কারবালার মাটি’ সংগ্রহ করে তার উপর সেজদা করে। [দেখুন: الحرب في صعدة (পৃ.৩৯), তার আকিদা ও কথাবার্তা সম্পর্কে আরো অধিক জানার জন্য পড়ুন অত্র কিতাবের ৬৫ ও ১৩৩নং পৃষ্ঠা। আরো দেখুন النبأ اليقين في كشف حقيقة حسين بدر الدين এবং موقع مفكرة الإسلام ওয়েব সাইট।]

হাউসি ও তার পরিবার ইতোপূর্বে যাইদিয়া সম্প্রদায়ের রাজনৈতিক সংগঠন ‘হিজবুল হক’ এর সদস্য ছিল। তার থেকে আলাদা হয়ে হাউসি الشباب المؤمن ‘মুমিন যুবক’ নামে নতুন দল গঠন করে। উত্তর ইয়ামানের ‘সা‘দা’ নামক স্থানে এ সংগঠনটি সন্ত্রাসী ও বিশৃঙ্খল কর্মকাণ্ড করে।

ইরান হাউসিকে অর্থনৈতিক, তাত্ত্বিক ও সামরিক যোগান দেয়, যেন সে ইয়ামানে খোমেনি বিপ্লব ঘটাতে সক্ষম হয়। [দেখুন: আদেল আহমাদি রচিত, الزهر والحجر «التمرد الشيعي في اليمن» (পৃ.১৩৪)]

ইতোপূর্বে হিযবুল্লাহর সাথে সাক্ষাতের জন্য হাউসি লেবানন গিয়েছিল, যেমন নব্বইয়ের দশকে সে ইরান গিয়েছিল। ১৯৯৭ই. সালের মধ্যবর্তী সে ইরান থেকে ইয়ামান ফেরত আসে। [দেখুন: আদেল আহমাদি রচিত الزهر والحجر «التمرد الشيعي في اليمن» (পৃ.১৩৫), আরো দেখুন: الحرب في صعدة (পৃ.১০ ও ১৮)]

‘সান‘আ’য় অবস্থিত ইরানি দূতাবাস দ্বারা ইরান ‘হাউসি আন্দোলন’ ও ‘শাবাবুল মুমিন’ সংগঠনদ্বয়কে বিভিন্ন অনুদান প্রদান করে। এক রিপোর্ট থেকে জানা যায় যে, ইরান উত্তর ইয়ামানের ‘সা‘দায়’ আন্দোলনরত হাউসিকে প্রত্যক্ষ ও তার অঙ্গ-সংগঠনকে পরোক্ষভাবে ‘সান‘আ’য় অবস্থিত ইরানি দূতাবাসের মাধ্যমে ৪২-মিলিয়ন ইয়ামানি রিয়াল প্রদান করে। [দেখুন: আহমাদ আদেল রচিত الزهر والحجر «التمرد الشيعي في اليمن» (পৃ.১৭৩)]

এ অনুদান ব্যতীত অন্যান্য শিয়া সংগঠন থেকেও প্রচুর অর্থ হাউসি ও তার সমর্থকরা লাভ করে, যেমন ইরানের কুম নগরীতে অবস্থিত مؤسسة أنصارين ‘মুয়াসসাসাতু আনসারিন’, লন্ডনে অবস্থিত مؤسسة الخوئي ‘মুয়াসসাসাতুল খুঈ’, কুয়েতে অবস্থিত مؤسسة الثقلين ‘মুয়াসসাসাতুস সাকলাইন’ ও লেবাননের হিযবুল্লাহ থেকে বিপুল পরিমাণে অর্থ সাহায্য লাভ করে। এ ছাড়া আরো অনেক শিয়া সংগঠন ও সংস্থা তাদেরকে অনুদান দেয়। [দেখুন: আহমাদ আদেল রচিত الزهر والحجر «التمرد الشيعي في اليمن» (পৃ.১৭২)]

ইয়ামানি সরকারের ঘনিষ্ঠ একটি সংস্থা বলেছে যে, ইয়ামানে বিদ্রোহ ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির সময় ও পূর্বে সৌদি শিয়ারা তাদেরকে অর্থ সাহায্য প্রেরণ করেছে। [দেখুন: صحيفة الوطن القطرية তারিখ: ১৭/৯/২০০৪ই.]

তাই ইয়ামানের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট আলি আব্দুল্লাহ সালেহ এক ভাষণে শিয়া ও ইরানি সম্পৃক্ততার প্রতি ইংগিত করে হাউসির বৃহৎ অর্থ ভাণ্ডার সম্পর্কে বলেন, এ অনুদান, অর্থ সাহায্য ও সামরিক প্রস্তুতি কখনো হাউসির পক্ষে ইয়ামান থেকে সংগ্রহণ করা সম্ভব হয়নি।

সামরিক সহায়তা সম্পর্কে খবরে প্রকাশ যে, হাউসিকে সামরিক সাহায্য, অস্ত্র প্রশিক্ষণ ও হত্যাযজ্ঞ পরিচালনার জন্যে ইরাকি শিয়া ও ইরানি বিপ্লবী গার্ড ইয়ামানে গিয়েছিল। [দেখুন: আদেল আহমাদি রচিত: الزهر والحجر «التمرد الشيعي في اليمن» (পৃ.১৭৬)]

‘আখবারুল ইয়াউম’ পত্রিকার কোনো এক সংখ্যায় প্রকাশ করেছে যে, বিদ্রোহের সময় আত্মসমর্পণকারী হাউসির একাধিক সদস্য স্বীকার করেছে, তারা ইরানি বিপ্লবী গার্ড ও ইরাকি ফিলাক বদরের সদস্যদের নিকট সামরিক ক্যাম্পে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছে। [দেখুন: মাজাল্লাতুল বায়ানে প্রকাশিত আনওয়ার কাসেম আল-খুদরির প্রবন্ধ: তৃতীয় প্রকাশ ১৪২৭ই. (পৃ.৩৯১-৪১৯)]

ইয়ামানি বিচার বিভাগ ইয়াহইয়া হুসাইন মুসা দায়লামিকে ইরান ও হাউসির মাঝে গোয়েন্দাগিরির অপরাধে ফাঁসির নির্দেশ প্রদান করে। এ থেকেও প্রমাণিত হয় যে, ইয়ামানে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জন্য দায়ী ইরান, তার উসকানিতে হাউসিরা এসব কাণ্ড ঘটিয়েছে। অতএব কোনো সন্দেহ নেই উত্তর ইয়ামানের ‘সা‘দা’য় হাউসিদের ফেতনা সৃষ্টির মূল হোতা হচ্ছে ইরান। [দেখুন: ৩০মে, ২০০৫ই. সালে প্রকাশিত جريدة الحياة اللندنية ম্যাগাজিন এবং ৩০মে, ২০০৫ই. সালে প্রকাশিত ম্যাগাজিন, সংখ্যা ১৭০৪। পরবর্তীতে তাকে ক্ষমা করে শাস্তি লাঘব করা হয়।]

তাছাড়া হাউসি ‘হিযবুল্লাহ লেবানন’ এর প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করে, তাদের প্রশংসা করে, তাদেরকে আদর্শ জ্ঞান করে, এক পর্যায়ে হাউসি স্বীয় অধিকৃত কয়েকটি এলাকায় ‘হিযবুল্লাহ লেবানন’ এর পতাকা উত্তোলন করে ও বিক্ষোভ মিছিলে তা প্রদর্শন করে। [দেখুন: মাজাল্লাতুল বায়ানে প্রকাশিত আনওয়ার কাসেম আল-খুদরির প্রবন্ধ: তৃতীয় প্রকাশ ১৪২৭ই. (পৃ.৩৯১-৪১৯), অনুরূপ (পৃ.১৩৮, ১৭৫), অনুরূপ (পৃ.১২), টিভির পর্দায় তাদের বিক্ষোভ মিছিল প্রত্যক্ষকারীগণ হিযবুল্লাহ লেবাননের পতাকা দেখেছে।]

ইরানের কুম ও ইরাকের নাজাফ গবেষণাগার থেকে দু’টি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়, যেখানে হাউসিদের পক্ষাবলম্বন ও তাদের পক্ষে প্রতিরোধ গড়ার আহ্বান জানানো হয়। হাউসিদের দমন ও প্রতিহত করার কারণে ইয়ামানি সরকারের সমালোচনা করা হয়। ইয়ামানে শিয়া দ্বাদশ ইমামিয়াদের পরিপূর্ণ স্বাধীনতা প্রদানের দাবি জানানো হয়। এসব কর্মকাণ্ড প্রমাণ করে কুম ও নজফস্থ শিয়া ইলমী গবেষণাগার (হাউযা ইলমিয়্যা) ও হাউসি আন্দোলনের মাঝে গভীর সম্পর্ক বিদ্যমান। অথচ ইরাকে আহলে-সুন্নাহ নির্মূল করার লক্ষ্যে ‘জায়শে মাহদি’ ও ‘ফায়লাক বদর’ যে হত্যা, গুম ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে, সেসব বন্ধ করার জন্য ইরান কোনো ইশতিহার প্রকাশ করেনি। [ইরাক-ইরান গবেষণা কেন্দ্র থেকে প্রকাশিত ইশতিহার ও তাদের প্রতিবাদ করে ইয়ামানি আলেমদের জবাব দেখুন: الحرب في صعدة (পৃ.১০৭-১১১), অনুরূপ الزهر والحجر (পৃ.২৮১)]

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন