মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
শরীরের সাথে যেরূপ রূহের সম্পর্ক তেমনি খোমেনির সাথে হিযবুল্লাহর সম্পর্ক। ‘হিযবুল্লাহ লেবানন’ ইসলামি বিশ্বে শিয়া মতবাদ প্রচার ও তার বাস্তবায়নে খোমেনিকে আদর্শ জ্ঞান করে ও তার দেখানো পথে হাঁটে।
‘হিযবুল্লাহ লেবানন’-এর আধ্যাত্মিক ও রাজনৈতিক গুরু হলেন খোমেনি। হিযবুল্লাহকে দিক-নির্দেশনা দেওয়া, তার প্রতি খোমেনির আদেশ ও উপদেশ প্রেরণ করা ও তাদের মাঝে যোগাযোগ রক্ষার জন্য ইরানি সুপ্রিম ডিফেন্স কাউন্সিলকে খোমেনি কর্তৃক দায়িত্ব প্রদান করা হয়। [ইরানি সুপ্রিম ডিফেন্স কাউন্সিলের কর্মকর্তা হচ্ছেন, আলি খামেনেয়ী, আলি আকবার হাশেমি রাফসানজানি ও মুহসিন ওফায়ি প্রমুখগণ। তারা হিযবুল্লাহকে পর্যবেক্ষণ ও দেখা-শুনা করে।] তাছাড়া হিযবুল্লাহর কেন্দ্রীয় নেতৃত্বও খোমেনি কর্তৃক নির্ধারিত হয়। [দেখুন: مجلة الشراع، ملف عن حزب الله তারিখ: ১৭মার্চ, ১৯৮৬ই. (পৃ.১৯), তাওফিক মাদিনি রচিত, أمل وحزب الله থেকে সংগৃহীত, (পৃ.১৪০-১৪১)]
ইরানি ধর্ম মন্ত্রণালয় নিজস্ব ওয়েব সাইটে এক প্রজ্ঞাপন জারি করে হাসান নাসরুল্লাকে লেবাননে ইমাম খোমেনির প্রতিনিধির স্বীকৃতি দিয়েছে।
ইরানি বিপ্লবী গার্ডের সাবেক প্রধান হাসান রিদায়ি পরিচালিত ‘বাজতাব’ «بازتاب» ওয়েব সাইটে প্রকাশ করে, খোমেনি ১৯৮১ই. সালে উত্তর তেহরানের জমারান হুসাইনিয়াতে ‘হরকতে আমালের’ নেতাদের সাথে হাসান নাসরুল্লাহকে অভ্যর্থনা প্রদান করেন, তখন তার বয়স ছিল মাত্র ২১-বছর।
ওয়েব সাইটে আরো প্রকাশ যে, হাসান নাসরুল্লাহ ও তার সাথীদের ইমাম খোমেনি বলেছেন: আপনারা অতিসত্বর লেবাননের সরকারকে পরাস্ত করতে সক্ষম হবেন।
এ সভায় হাসান নাসরুল্লাহকে ইমাম খোমেনি খুমুস-যাকাত ও কাফফারা উসুল করে সেগুলোকে কল্যাণকর কাজ ও দীনি খাতে খরচ করার অনুমিত প্রদান করেন, খোমেনি এ দায়িত্ব সাধারণত শিয়া কোনো আলেমকে প্রদান করতেন না, এ থেকে প্রতীয়মান হয় যে, ‘হাসান নাসরুল্লাহ’ ইরানের খোমেনির খুব বিশ্বস্ত ছিল।
আমাদের এ কিতাবের পরিশিষ্টতে “খোমেনি কর্তৃক হাসান নাসরুল্লাহকে অনুমতি প্রদান ও তাকে প্রতিনিধি স্বীকৃতি দেওয়ার আরবি পত্রের দলিল রয়েছে”। ইমাম খোমেনি হাসান নাসরুল্লাহকে ‘হুজ্জাতুল ইসলাম আলহাজ্ব সাইয়্যেদ হাসান নাসরুল্লাহ বলে সম্বোধন করেছেন’। এ জাতীয় উপাধি প্রমাণ করে হাসান নাসরুল্লাহ তাদের নিকট উঁচু মর্যাদা ও গভীর জ্ঞানের অধিকারী।
খোমেনির মৃত্যুর পর ইরানের অভিভাবক নির্ধারিত হন আলি খামেনি, তিনি শিয়াদের অভিভাবক ও ফকিহ, ‘হিযবুল্লাহ লেবানন’ দীনি ও রাজনৈতিক প্রয়োজনে তার শরণাপন্ন হয়।
ইরানি বিপ্লবের বর্তমান অভিভাবক আলি খামেনি লেবাননে তার দু’জন প্রতিনিধি নির্ধারণ করেছেন: শায়খ মুহাম্মদ ইয়াজবেক (হিযবুল্লাহর সদস্য) এবং সাইয়্যেদ হাসান নাসরুল্লাহ। তারা উভয়ে আলি খামেনির প্রতিনিধি হিসেবে লেবাননের শিয়া জনগণ থেকে শরয়ী পাওনা উসুল করে সেগুলো শিয়াদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট কাজে ব্যয় করে। তাদের প্রয়োজন হলে তারাও কাউকে প্রতিনিধি করতে পারবে। [দেখুন: جريدة السفير ১৮/৫/১৯৯৫ই.]
‘বিলায়াতুল ফকিহ’ থিউরি খোমেনি [খোমেনীকে প্রথম প্রথম কোনো কোনো আহলে সুন্নাত সমর্থন করেছিল। কারণ সে যখন নির্বাসিত জীবন যাপন করছিল তখন সে সব শ্লোগান দিয়েছিল তাতে অনেকেই বিভ্রান্ত হয়ে পড়েছিল। অথচ যখন সে ইরানে তার রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করল তখন সে আহলে সুন্নাতের বিরুদ্ধে রীতিমত যুদ্ধ ঘোষণা করেছিল। তাদের বহু আলেমকে সে হত্যা করেছিল। তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য আলেম ছিলেন ‘আহমাদ মুফতী যাদাহ’, তিনি খোমেনীর কাছে আহলে সুন্নাতের জন্য তেহরানে একটি মসজিদ নির্মাণের দাবী জানিয়েছিলেন। এতে খোমেনী ক্রোধান্বিত হয়ে তাঁকে কারাগারে প্রেরণ এবং সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। উল্লেখ্য, তেহরানই হচ্ছে বিশ্বের এমন একমাত্র স্থান যাতে সুন্নী মুসলিমদের কোনো মসজিদ নেই। অথচ সেখানে ইয়াহূদীদের উপাসনালয়, খৃষ্টানদের গীর্জা ও যরথুস্ত মাজুসদের ইবাদতের স্থান রয়েছে। তাছাড়া খোমেনী যে আমেরিকাকে ‘বড় শয়তান’ বলে তার বিভিন্ন ভাষণে উল্লেখ করে থাকেই তার সরকারই ইরাক-ইরান যুদ্ধের সময় আমেরিকা থেকে অস্ত্র ক্রয়ের গোপন চুক্তি করেছিল, যা ইরান-গেট নামে প্রসিদ্ধ। আর সেটা সংঘটিত হয়েছিল প্রেসিডেন্ট রিগানের সময়। অনুরূপভাবে ‘সানডে টাইমস’ পত্রিকা তার ২৬/৭/১৯৮১ সংখ্যায় একটি রোডম্যাপ উল্লেখ করেছে যাতে দেখানো হয়েছে কিভাবে আর্জেন্টিনার বিমান ইসরাইলী অস্ত্র-শস্ত্র ইরানে হস্তান্তর করে। এমনকি আরব-লীগও তাৎক্ষনিকভাবে ইরান ও ইসরাইলের মধ্যে এ অস্ত্র-চুক্তির নিন্দা করেছে। ইরান কর্তৃক আরব রাষ্ট্র ও উপসাগরীয় দেশগুলোকে যে সকল হুমকি ও ধমকি প্রদান করে আসছে ইসরাইলের সাথে ইরানের এ অস্ত্র সহযোগিতা চুক্তি প্রমাণ করে যে ইরান আল-কুদস মুক্ত করার ব্যাপারে যত কথা ও বাগড়ম্বর করেছে ও করছে সবই নির্লজ্জ মিথ্যাচার। দেখুন, আরব লীগের সিদ্ধান্ত (ক্ক ৪৭১৫ দ. অ. ৮৮, খ.৩-২২/৯/১৯৮৭)ইসরাইল-ইরান সহযোগিতা চুক্তি ও তাদের মধ্যকার সম্পাদিত অস্ত্র চুক্তিসমূহ সম্পর্কে আরও বেশি জানতে হলে দেখুন, শাইখ মুহাম্মাদ মালুল্লাহ এর গ্রন্থ, ‘মাওকেফুশ শিয়া মিন আহলিস সুন্নাহ’ পৃ. ১২৬ ও তার পরের পৃষ্ঠাসমূহ। আরও দেখুন, ‘আত-তা‘আউন আত-তাসলীহি আল-ইরানী আস-সাহয়ূনী, আরদ্ব ও তাহলীল, গ্রন্থকার, মুনসী সালামাহ ও হাফেয আবদুল ইলাহ.]র উদ্ভাবিত। এ থিউরি মতে ইমামের অনুপস্থিতিতে জিহাদে আকবর ব্যতীত ফকিহ যাবতীয় কর্মকাণ্ড আঞ্জাম দিবে। উল্লেখ্য শিয়াদের মৌলিক কিতাবে এ থিউরির কোনো অস্তিত্ব নেই।
রাফেযী খোমেনির দৃষ্টিতে দ্বাদশ ইমামগণ নবী ও রাসূলদের চেয়ে অধিক মর্যাদার অধিকারী। খোমেনি বলেন: “নিশ্চয় ইমামের জন্য একটি মাকামে মাহমুদ, উঁচু মর্যাদা ও পার্থিব জগতে প্রতিনিধিত্ব করার ক্ষমতা রয়েছে, তার বিলায়াত ও কর্তৃত্বের সামনে পৃথিবীর প্রতিটি অণু বশ্যতা স্বীকার করে। আমাদের মাযহাবের মৌলিক একটি আকিদা হচ্ছে: ইমামদের একটি মাকাম রয়েছে, সে পর্যন্ত নৈকট্যপ্রাপ্ত কোনো মালায়েকা ও প্রেরিত কোনো নবী পৌঁছতে পারে না”। [দেখুন: «الحكومة الإسلامية» (পৃ.৭৫)]
খোমেনি ওয়াহদাতুল ওজুদের মত কুফরি ও শির্কী মতবাদে বিশ্বাসী ছিলেন, তিনি বলেন: “আমাদের জন্য আল্লাহর সাথে বিশেষ কিছু অবস্থা রয়েছে, যেখানে আমরাও আল্লাহ বনে যাই এবং তিনি আমরা হয়ে যান। তিনি তিনিই, আর আমরা আমরাই”। [দেখুন: «شرح دعاء السحر» (পৃ.১০৩)]
খোমেনি আল্লাহর তকদীরের উপর আপত্তি করেন, তকদীরের ব্যাপার নিয়ে তার রবের সাথে সম্পর্ক ছিন্নের ঘোষণা দেন, কারণ তকদীরের দাবির প্রেক্ষিতে উসমান, মুয়াবিয়া ও ইয়াজিদ শাসন করার সুযোগ লাভ করেছে। যে আল্লাহ এরূপ তকদীর নির্ধারণ করেন, সে আল্লাহকে খোমেনি চান না, তার থেকে তিনি সম্পর্ক ছিন্ন করেন। [তার কথা থেকে আল্লাহর নিকট পানাহ চাই]। তিনি বলেন: “আমরা এমন এক ইলাহের ইবাদত করি, যার সম্পর্কে আমাদের ধারণা যে, তার কাজগুলো বিবেক সমর্থিত, তিনি এমন কাজ করেন না, যা বিবেক সমর্থন করে না। আমরা এমন আল্লাহর ইবাদত করি না, যিনি প্রভুত্ব, ইনসাফ ও দীনের অট্টালিকা নির্মাণ করে, অতঃপর নিজ হাতে তা ধ্বংস করেন এবং ইয়াজিদ, মুয়াবিয়া, উসমান ও তাদের ন্যায় ব্যক্তিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন। আবার নবীর পরবর্তীতে মানুষের করণীয়ও ঠিক করে দেন না; যেন তারা কিয়ামত পর্যন্ত জুলম ও অত্যাচারের পক্ষে অবস্থান না করে। [দেখুন : «كشف الأسرار» (পৃ.১১৬)]
খোমেনির বিশ্বাস, মানুষের আমলনামা শিয়াদের মাহদির নিকট পেশ করা হয়, তিনি বলেন: “বর্ণনা মতে আমাদের আমলগুলো সপ্তাহে দু’বার ইমাম সাহেবুজ্জামানের নিকট প্রেরণ করা হয়”। [দেখুন: «المعاد في نظر الإمام الخميني» (পৃ.৩৬৮)]
খোমেনি নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামকে অপবাদ দেয় যে, “তিনি দাওয়াতি ক্ষেত্রে তাওফিক প্রাপ্ত ছিলেন না”। সে বলে: প্রত্যেক নবীই ইনসাফ কায়েম করার জন্য এসেছেন, তাদের ইচ্ছা ছিল দুনিয়ার বুকে তার বাস্তবায়ন করা, কিন্তু তারা সফল হননি, শেষ নবীও সফল হননি, যদিও তিনি এসেছেন মানুষের সংশোধন ও পরিশুদ্ধ করা এবং তাদের মাঝে ইনসাফ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে। প্রকৃতপক্ষে যিনি সর্বতোভাবে সফল হবেন ও দুনিয়ার বুকে ইনসাফ কায়েম করবেন, তিনি হলেন মাহদি মুনতাযার”। [দেখুন: «مختارات من أحاديث وخطابات الإمام الخميني» (২/৪২)]
খোমেনি নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের খলিফাদের অপবাদ দিয়ে বলে, আবু বকর ও ওমর কুরআনের বিরোধিতা করেছে, আর মানুষেরা তাই তাদের থেকে গ্রহণ করেছে। মূলত তার নিকট সকল সাহাবি কাফের ও গোমরাহ, কারণ খোমেনি যে বিকৃতির কথা বলে, সেগুলো সকল সাহাবি গ্রহণ করেছে, তবে খোমেনি হয়তো ভুলে গেছে যে, সকল সাহাবির মধ্যে আহলে বাইতও আছেন। [দেখুন: «كشف الأسرار» (১২২)]
খোমেনি আহলে সুন্নাহকে অপবাদ দেয়, তাদেরকে ‘নাওয়াসিব’ ও ‘নাপাক’ বলে এবং তাদের সম্পদ হালাল ফতোয়া দেয়। একদা সে বলে: “গ্রহণযোগ্য মতে নাসেবিদের [‘নাসেবি’ বলতে আহলে বাইতের প্রতি বিদ্বেষ পোষণকারীদের বুঝায়, কিন্তু শিয়ারা «الناصبي» নাসেবি বলে আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামাতকে বুঝায়। এ কথা তাদের শায়খ হুসাইন দারাজি স্বীয় কিতাব «المحاسن النفسانية في أجوبة المسائل الخراسانية» (পৃ.১৪৭) এ স্বীকার করেছেন। তিনি বলেন: “ইমামদের কথা প্রমাণ করে, নাসেবি দ্বারা উদ্দেশ্য আহলে-সুন্নাহ”। অতঃপর একই পৃষ্ঠায় তিনি বলেন: “এতে কোনো দ্বিমত নেই যে, নাসেবি দ্বারা আহলে-সুন্নাহ উদ্দেশ্য”। শায়খ সাদুক علل الشرائع গ্রন্থে নির্ভরযোগ্য সনদে সাদেক থেকে বর্ণনা করেন: “আমাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণকারী নাসেবি নয়, কারণ তুমি কাউকে বলতে শুনবে না, আমি মুহাম্মদ কিংবা তার আহলে বাইতকে অপছন্দ করি, তবে নাসেবি হচ্ছে তোমাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণকারী, কারণ সে জানে তোমরা আমাদের ও আমাদের দলের লোক”।] থেকে যে সম্পদ তোমরা গ্রহণ কর সেগুলো হারবি-কাফেরদের ন্যায় তোমাদের জন্য হালাল, তার উপর খুমুসের বিধান প্রযোজ্য হবে। তাদের সম্পদ গ্রহণ করা বৈধ যেখানে পাওয়া যাক, যেভাবে হোক এবং তার খুমুস বের করা ওয়াজিব”। [দেখুন: «تحرير الوسيلة» (১/৩১৮)] সে আরো বলে: “নাসিব ও খারিজিদের উপর আল্লাহর লানত, তারা উভয়ে বিনা দ্বিধায় কাফের”। [দেখুন: «تحرير الوسيلة» (১/১০৭)]
খোমেনির সমস্যা আরো অনেক, অধিক জানার জন্য দেখুন, ড. যায়েদ আল-‘ঈস রচিত ( الخميني والوجه الآخر ) অথবা http://www.khomainy.com ওয়েব সাইট ব্রাউজ করুন, এ ছাড়া অন্যান্য কিতাবও দেখুন।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/712/18
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।