১
কিতাবের নাম/ লেখক/ অনুবাদক/ সম্পাদক
২
অনুবাদকের আরজ
৩
দুটি কথা
৪
মুখবন্ধ
৫
একটি সতর্কবাণী (জামাআতে নামায পড়ার হুকুম)
৬
নিম্নে জামাআতে নামায পড়ার উপকারিতাগুলো তুলে ধরা হলঃ
১) আল্লাহ তাআলার আদেশের আনুগত্য
৭
২) দ্বীনের উদ্দেশ্য এবং ইসলামের প্রতিক
৮
৩) আল্লাহর ঘরের আবাদ এবং ঈমানের সাক্ষ্য প্রদান
৯
৪) আল্লাহ তাআলা কর্তৃক প্রসংশা এবং মহাপুরস্কার
১০
৫) আল্লাহ তাআলা ও রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কর্তৃক সম্মান ও গুরত্ব প্রদানকৃত জিনিসকে সম্মান ও গুরত্ব দেয়া এবং আজীবন উহার উপর অবিচল থাকার চেষ্টা করা
১১
৬) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর আদেশ পালন, তাঁর সুন্নতের অনুসরণ, হেদায়াত অর্জন করা, গুনাহ থেকে মুক্তি লাভ এবং শাস্তি থেকে শান্তি লাভ
১২
৭) জামাআত বদ্ধ হয়ে নামায আদায় করা হল ইসলামের মহান দাবী
১৩
৮) আল্লাহর নিদর্শন সমূহকে প্রকাশ ও সম্মান করা
১৪
৯) প্রদর্শিত পথের সুন্নত
১৫
১০) জামাআতে নামায পড়া একাকি নামায পড়ার চেয়ে মর্যাদা বেশী
১৬
উল্লেখিত দুই বর্ণনার মাঝে সামঞ্জস্য বিধানঃ
১৭
১১) একাকী নামায আদায় করার চেয়ে জামাআতের সাথে নামায আদায় করা হল আল্লাহ তাআলার নিকট অধিকতর পছন্দনীয় কাজ
১৮
১২) জামাআত বদ্ধ হয়ে নামায আদায় করা হল শয়তান থেকে হেফাযতে থাকা
১৯
১৩) মুনাফেকের সাথে সাদৃশ্য পোষণ করা থেকে দূরে থাকা
২০
১৪) গুনাহ মোচনের মাধ্যম
২১
১৬) জামাআতে নামাযের উদ্দেশ্যে পায়ে হেঁটে যাওয়া অফুরন্ত ছোয়াব লাভের মাধ্যম
২২
একটি সাবধান বাণী
২৩
একটি সতর্কবাণী
২৪
১৭) আসর ও ফজর নামাযে ফেরেশতাদের উপস্থিতি ও সমবেত মুছল্লিদের জন্যে তাদের দুআ প্রার্থনা
২৫
১৮) জামাআতে নামায হল অর্ধ রাত্রি বা পূরো রাত্রি ইবাদতের সমান ছোয়াব
২৬
১৯) আল্লাহ তাআলার হেফাযত
২৭
২০) কিয়ামতের দিন আল্লাহ প্রদত্ত্ব ছায়াতে অবস্থানের কারণ, যে দিন ঐ ছায়া ছাড়া আর কোন ছায়া থাকবে না
২৮
২১) মুনাফেকী ও জাহান্নাম থেকে মুক্তি লাভ
২৯
২২) আল্লাহ তাআলার রহমত এবং ফেরেশতাদের দুআর কারণ
৩০
২৩) কাতার সোজা করাতে মহান প্রতিদান অর্জিত হয় আর জান্নাতে তার জন্যে একটি ঘর তৈরী করা হয়
৩১
২৪) জামাআত ছুটে গেলেও ছোয়াব অর্জিত হয়
৩২
২৫) নামাযের পরিপূর্ণতা
৩৩
২৬) উত্তম আমল হল, সময়মত নামায আদায় করা এবং তার প্রতি যত্নবান হওয়া
৩৪
২৭) মাসজিদের আবাদকারীদের উপর আল্লাহ সন্তুষ্ট হন, তাদেরকে তাঁর নিকটবর্তী করেন এবং তাদেরকে সম্মানীত করেন
৩৫
২৮) অলসতা থেকে মুক্তি লাভ
৩৬
২৯) বরকতপূর্ণ দুআ ও যে দুআ ফেরত দেয়া হয় না
৩৭
৩০) ভালবাসা, বন্ধুত্ব ও সমতার সৃষ্টি
৩৮
৩১) সুন্নাতে মুয়াক্কাদা (রাতেবা) এর প্রতি যত্নবান হওয়া ও যিকির সমূহ
৩৯
৩২) নামাযের বিধি-বিধান সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করা
৪০
৩৩) শৃংখল জীবন-যাপন ও আত্মশুদ্ধ
৪১
৩৪) মুসলমানদের মর্যাদার বহিঃপ্রকাশ, মুনাফেক ও নাস্তিকদের ক্ষোভ প্রকাশ
৪২
৩৫) বাহ্যিকরূপ ও অবস্থার সৌন্দর্য প্রকাশ
৪৩
৩৬) মুসলমানদের পরস্পরের মাঝে পরিচয় লেন-দেন এবং তাদের মিলিত হওয়ার কেন্দ্রস্থল
৪৪
৩৭) সৎ কাজের মাধ্যমে কল্যাণের প্রতি আহবান ও আল্লাহ তাআলার আনুগত্যের ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা
৪৫
৩৮) ব্যক্তিত্ববোধ বজায়
৪৬
৩৯) যুদ্ধের ময়দানে কাতারবদ্ধ হয়ে দণ্ডায়মান হওয়ার অনুভব করা
৪৭
৪০) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও সাহাবীদের অবস্থানে থাকার অনুভূতি রাখা
৪৮
পরিশিষ্টঃ
৪৯
একটি শিক্ষনীয় ঘটনাঃ
৫০
নামাযের ফযীলতে ২৫টি সুসংবাদ
৫১
বেনামাযী ও নামাযে অলসতাকারীর অবস্থাঃ
৫২
নামাযের গুরুত্ব:
৫৩
নামায হল ইসলামের দ্বিতীয় রুকনঃ
৫৪
নামায হল দ্বীনের খুঁটিঃ
৫৫
নামায জান্নাতে প্রবেশের প্রতিশ্রুতি বহন করে