hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

রাফ‘উল মালাম সম্মানিত ঈমামগণের সমালোচনার জবাব

লেখকঃ শাইখুল ইসলাম আহমাদ ইবন আবদুল হালীম ইবন তাইমিয়্যাহ

৪১
হারামের হুকুম ও ফলাফল
কোনো বস্তুকে হারাম বলার সাথে কতগুলো বিধান ও ফলাফল জড়িত। যেমন,

১. হারামে লিপ্ত ব্যক্তি গুনাহগার হবে।

২. ঐ ব্যক্তি ভর্ৎসনার পাত্র।

৩. সে শাস্তির উপযুক্ত এবং

৪. সে ফাসিকের পর্যায়ভুক্ত।

এগুলো ছাড়া অন্যান্য ফলাফলও রয়েছে। কিন্তু হারাম বলার জন্য কতগুলো শর্ত ও কিছু প্রতিবন্ধকও রয়েছে। যেমন, কখনও কোনো বস্তুর হারাম প্রমাণিত হয়, কিন্তু হারাম হবার কোনো শর্তের অনুপস্থিতিতে বা কোনো প্রতিবন্ধকতার ফলে হারামের হুকুম দেওয়া যায় না। অথবা ঐ হারাম কোনো নির্দিষ্ট লোকের বেলায় প্রযোজ্য হয় না, অথচ অন্যের বেলায় তা প্রযোজ্য হয়ে থাকে।

এই বিষয়ে আমরা কথার পুনরাবৃত্তি করলাম; কেননা উক্ত মাসআলায় মানুষ দুই শ্রেণিতে বিভক্ত:

১. সকল সালাফে সালেহীন ও ফকীহগণের মত এই যে, আল্লাহর বিধান একটিই। তবে যিনি গ্রহণযোগ্য ইজতেহাদের মাধ্যমে এর বিরোধিতা করলেন, তিনি ভুল করলেন, তার ওযর গ্রহণযোগ্য হবে এবং তিনি সাওয়াবপ্রাপ্ত হবেন।

সুতরাং গ্রহণযোগ্য ব্যাখ্যার মাধ্যমে যে ব্যক্তি এই কাজটি করবে, সে হারাম কাজটিই করেছে, তবে তার ওপর হারামের প্রতিক্রিয়া হবে না। কেননা আল্লাহ তাকে ক্ষমা করেছেন। আর আল্লাহ কাউকে তার শক্তির অতিরিক্ত কষ্ট দেন না।

২. আলিমগণের দ্বিতীয় দলের ধারণা এই যে, ঐ কাজটি মুজতাহিদের জন্য হারাম নয়। কেননা হারামের দলীল তার কাছে পৌঁছে নি, যদিও তা অন্যের জন্য হারাম। সে হিসেবে ঐ লোকটির জন্য সে কাজ হারাম বলে বিবেচিত হবে না।

উল্লিখিত মত দু’টি কাছাকাছি, এটা শব্দ চয়নের ভিন্নতার মতই। (যার মূল অর্থে পার্থক্য নেই)

মোটকথা, শাস্তির ধমকি সম্পর্কিত হাদীসসমূহের ব্যাপারেও উপরোক্ত কথা বলা যাবে, যখন তার ( محل ) স্থানে কারও মতপার্থক্য লক্ষ্য করা যায়। কারণ, আলিমগণ এসব হাদীস দ্বারা যে কাজটি করার ব্যাপারে ধমকি এসেছে সে কাজটি হারাম হওয়ার ওপর দলীল গ্রহণে ইজমা‘ তথা একমত হয়েছেন। চাই সে কাজের স্থানটি ঐকমত্যের স্থান হোক বা মতপার্থক্যের স্থান হোক।

বরং মতপার্থক্যের স্থানেই এ সব হাদীস দ্বারা বেশিরভাগ দলীল গ্রহণ করা হয়ে থাকে।

কিন্তু তারা এসব হাদীস ধমকিতে পতিত হওয়ার ওপর প্রমাণবহ কিনা এ ব্যাপারে মতপার্থক্য করেছেন, যদি না তা কাত‘ঈ বা অকাট্যভাবে সাব্যস্ত হবে। যেমনটি আমরা পূর্বে উল্লেখ করেছি।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন