hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

সালাতে সূরা ফাতিহা পাঠের পদ্ধতি নিয়ে বিতর্কের সমাধান

লেখকঃ আশরাফুল ইসলাম

৩৩
ক্বিরাআত পাঠ বনাম মনে মনে পাঠ
আবু আব্দিল্লাহ আব্দুর রাজ্জাক - ১২: (পৃ. ৮)

প্রসঙ্গ: “ইমাম যখন কিরাআত করেন তখন তোমরা চুপ থাক” সংক্রান্ত হাদীস

ইমাম যখন কিরাআত করেন তখন তোমরা চুপ থাক” কথাটি “আম”। কিন্তু ইমামের পিছনে সূরা ফাতিহা পাঠের নির্দেশটি “খাছ”। যেমনঃ ইমামের উচ্চস্বরে কিরাআত পাঠ অবস্থায় মুক্তাদীকে চুপে চুপে সূরা ফাতিহা পাঠের নির্দেশ দিয়ে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন:

  أتقرؤون في صلاتكم خلف الإمام والإمام يقرأ ؟ فلا تفعلوا

ইমামের কিরআত অবস্থায় কিছু পাঠ করে থাক? এটা করবে না। বরং وليقرأ أحدكم بفاتحة الكتاب في نفسه কেবলমাত্র সূরা ফাতিহা চুপে চুপে পড়বে। (সহীহ ইবনু হিব্বান হা/১৮৪৪, বুখারী জুযউল কিরআত হা/২৫৫)।

পর্যালোচনা - ১২: লেখক যে হাদীসটি দ্বারা ব্যাখ্যা নিয়েছেন সেখানেও ইমামের ক্বিরাআত অবস্থায় পাঠ করতে নিষেধ করা হয়েছে। লেখকের তরজমাটিও সেটাই বলে। লেখক نفسه -এর অর্থ করেছেন ‘চুপে চুপে’। অথচ ‘মনে মনে’ তরজমা হওয়াটাই বেশি সঙ্গত। [. আল্লাহ তাআলা বলেন: وَتُخْفِي فِي نَفْسِكَ مَا اللَّهُ مُبْدِيهِ وَتَخْشَى النَّاسَ وَاللَّهُ أَحَقُّ أَن تَخْشَاهُ ‘‘যা আপনি অন্তরে গোপন করেছেন আল্লাহ তা প্রকাশ করে দিচ্ছেন।’’ [সূরা আহযাব: ৩৭] অন্যত্র আল্লাহ তাআলাকে বলেন: وَاذْكُر رَّبَّكَ فِي نَفْسِكَ ‘‘তোমার রবকে নিজ মনে স্মরণ করুন সবিনয়ে, সশংকচিত্তে ও অনুচ্চস্বরে, সকালে ও সন্ধ্যায়।’’ [সূরা আ‘রাফ: ২০৫]ইমাম বগভী (রহ) শেষোক্ত আয়াতটির তাফসিরে লিখেছেন: قال ابن عباس : يعني بالذكر : القراءة في الصلاة، يريد يقرأ سرا في نفسه ‘‘ইবনে আব্বাস (রা) বলেন: আয়াতে ذكر অর্থ হলো - সালাতে ক্বিরাআত করা। উদ্দেশ্য হলো, পাঠ করতে হবে সির্রিভাবে (গোপনে) মনে মনে।’’ [তাফসিরে বগভী, তাফসিরে মাযহারি, তাফসিরে খাযেন - আলোচ্য আয়াতের তাফসির দ্র:]বুঝা যাচ্ছে, শব্দটির সঠিক দাবি লেখক বুঝেননি। তবে শেষোক্ত আয়াতটির পরবর্তী অংশের দাবি ও সাহাবি ইবনে আব্বাসের (রা) ব্যাখ্যার সমন্বিত দাবি হলো; একাকী সালাত, সির্রী সালাত ও সালাতের বাইরে আল্লাহর যিকরের ÿÿত্রে নীচুস্বরে পড়তে হবে।রসূলুল্লাহ (স) বলেছেন: الْبِرُّ حُسْنُ الْخُلُقِ وَالإِثْمُ مَا حَاكَ فِى نَفْسِكَ وَكَرِهْتَ أَنْ يَطَّلِعَ عَلَيْهِ النَّاسُ ‘‘পুণ্য হলো উত্তম চরিত্র, পাপ হলো যে কাজ তোমার অন্তরে সংশয় সৃষ্টি করে এবং তুমি ঐ কাজটি মানুষের নিকট প্রকাশ হওয়া অপছন্দ করো।’’ [সহীহ মুসলিম باب تَفْسِيرِ الْبِرِّ وَالإِثْمِ হা/৬৬৮৪]এ বর্ণনাগুলোতে ব্যবহৃত আলোচ্য نفس শব্দটি কখনই বাংলা ‘ফিস ফিসমূলক চুপে চুপে’র সমার্থক নয়।] কেননা বাংলা ভাষায় ‘চুপে চুপে’ বলতে ‘ফিস ফিস করে’ বলাকেও বুঝায়। [দ্র: ব্যবহারিক বাংলা অভিধান (বাংলা একাডেমী-১৯৯২)]

তা ছাড়া ফাতিহা মনে মনে পড়ার দাবি আবূ হুরায়রা (রা)-এর হাদীসেও এসেছে। যা আবূ হুরায়রা (রা)-এর অপারপর হাদীসের দাবির ভিত্তিতে সাকতার সময় উক্ত হুকুমটি প্রযোজ্য। যা ইমাম বুখারী (রহ), শায়খ আলবানী (রহ) প্রমুখ থেকে প্রমাণিত। [দ্র: ‘পর্যালোচনা-১০]

তাবেঈ হিশাম তার পিতা উরওয়াহ বিন যুবায়ের (রহ) থেকে বর্ণনা করেন: তিনি বলেছেন:

يا بني اقرءوا فيما يسكت الإمام واسكتوا فيما جهر ولا تتم صلاة لا يقرأ فيها بفاتحة الكتاب فصاعدا ، مكتوبة ومستحبة

‘‘হে আমার পুত্র! ইমামের সাকতাতে (সূরা ফাতিহা) তিলাওয়াত করো, এবং যখন তিনি উচ্চৈঃস্বরে তিলাওয়াত করবেন, তখন চুপ থাকবে। সূরা ফাতিহা ব্যতীত সালাত পূর্ণাঙ্গ নয়, তবে (যে) অতিরিক্ত (পড়ে)। হোক সেটা ফরয বা মুস্তাহাব সালাত।’’ [তাহক্কীক জুয-আল কিরাআত (বাংলা) হা/২৭৬, শায়খ যুবায়ের আলী যাঈ (রহ) বর্ণনাটিকে সহীহ বলেছেন। (পৃ. ২৫৬, টীকা: ৪৫২) ]

ইমাম আহমাদ বিন হাম্বলের পুত্র আব্দুল্লাহ (রহ) লিখেছেন:

٢٥٤ - حَدثنَا قَالَ قلت لابي فاقرأ فِي نَفسِي الْحَمد قَالَ لَا وَقَالَ وَإِذا قرئَ الْقُرْآن فَاسْتَمعُوا لَهُ وأنصتوا

‘‘২৫৪ - আমাদেরকে হাদীস বর্ণনা করে বলেছেন: আমি (আব্দুল্লাহ) আমার আব্বাকে (আহমাদ বিন হাম্বল রহ.)-কে বললাম: মনে মনে কি ‘আল-হামদু পড়ব? তিনি বললেন: না, কেননা আল্লাহ তাআলা বলেন: ‘যখন কুরআন পড়া হয়, তখন মনোযোগের সাথে শোনো ও চুপ থাকো’ (সূরা আ‘রাফ: ২০৪)’’। [মাসায়েলে ইমাম আহমাদ লি ইবনিহি আব্দুল্লাহ’ (বৈরুত: মাকতাবাহ ইসলামি, ১৪০১/১৯৮১)পৃ. ৭১ নং ২৫৪]

আবু আব্দিল্লাহ আব্দুর রাজ্জাক - ১৩: (পৃ. ৮)

তাছাড়া “ইমাম যখন কিরাআত করেন তখন তোমরা চুপ থাক” হাদীসটির বর্ণনাকারী সাহাবী আবু হুরায়রা (হে নিজেই ইমামের পিছনে মুক্তাদীকে চুপে চুপে সূরা ফাতিহা পড়তে নির্দেশ দিয়েছেন। যেমনঃ আবুস-সায়ীব এই) আবু হুরায়রা ও হতে বর্ণনা করেন,

  عن أبي هريرة رضي الله عنه قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم : من صلى -صلاة لا يقرأ فيها بأم الكتاب فهي خداج ثم هي خداج غیر تمام ثلاثا قلت يا أبا هريرة رضي الله عنه كيف أصنع إذا كنت مع الإمام وهو يجهر بالقراءة قال ويلك ...

আবু হুরায়রা (রা) বলেন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “যে ব্যক্তি সালাত আদায় করল (অথচ) তাতে উম্মুল কুরআন (সূরা ফাতিহা) পাঠ করল না, সে সালাত হবে অসম্পূর্ণ, এ কথা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনবার বলেছেন। তখন (বর্ণনাকারী) | আবু হুরায়রা (রা)-কে জিজ্ঞাসা করলেন আমি যদি ইমামের পিছনে থাকি এবং ইমাম যদি উচ্চস্বরে কিরাআত করেন তখনো কি ফাতিহা পড়বে? আবু হুরায়রা (রা) বললেন, হে ফারসি, তখন তা চুপে চুপে পড়।... (বুখারী জুযউল কিরআত হা/৭৩)

পর্যালোচনা - ১৩: হাদীসটির في نفسك -এর দাবি সম্পর্কে ইমাম বায়হাক্বী (রহ) বর্ণনা করেন:

قال البخاري : وقال أبو السائب عن أبي هريرة : اقرأ بها في نفسك قال البخاري : ولو صح لكان يحتمل أن يكون سوى فاتحة الكتاب وأن يقرأ فيما يسكت الإمام

‘‘ইমাম বুখারী (রহ) বলেন: আবূ সায়েব আবূ হুরায়রা (রা) থেকে বর্ণনা করেছেন, ‘‘মনে মনে পড়।’’ যদি এটা সহীহ হয়, তবে সম্ভবত ফাতিহাতুল কিতাবকে এখানে পৃথক করা হয়েছে। আর এটা পড়া হবে ইমামের সাকতাতে।’’ [কিতাবুল ক্বিরাআত পৃ. ৯১]

ইমাম বুখারী (রহ)-এর ন্যায় শায়খ আলবানী (রহ)-ও বলেছেন:

قلت : فيه دليل على أبي هريرة في " مسلم ": " اقرأ بِها في نفسك يا فارسي " إنَما يعنِي قراءتِها في سكتات الإمام إن وجدت . وهذه فائدة هامة . فخذها شاكرا الله تعالى

‘‘আমি (আলবানী) বলছি: এর স্বপক্ষে দলিল হল, আবূ হুরায়রা (রা)-এর সহীহ মুসলিমের বর্ণনা: ‘‘হে পারস্যবাসী! মনে মনে পাঠ কর’’ - নিঃসন্দেহে এই পাঠটি হবে ইমামের সাকতা’র সময়, যদি তুমি সুযোগ পাও। এটা খুবই উপকারী ফায়দা। সুতরাং আল্লাহর শুকরিয়া আদায়ের জন্য তা গ্রহণ কর।’’ [. সিলসিলাতুল আহাদীসুয যঈফাহ ওয়াল মাওযু‘আহ (রিয়াদ: মাকতাবাতুল মা‘আরিফ, ১১৯২/১৪১২) ২/২৪ পৃষ্ঠা, হা/৫৪৬ এর টিকা দ্রষ্টব্য। অত্যন্ত দুঃখের সাথে বলতে হচ্ছে - বাংলা ভাষায় এই কিতাবটির অনুবাদক ইমাম আলবানী (রহ)’র টিকায় সংযুক্ত উক্ত উপকারী কথাটি উল্লেখ করেননি!!]

আবু হুরায়রা (রা) বললেন: في نفسك -এর অর্থ লেখক করেছেন: ‘চুপে চুপে পড়ো।’ অথচ বেশি সঙ্গত তরজমা হলো ‘মনে মনে’। [দ্র: ‘পর্যালোচনা -১২’]

কেবল আবূ হুরায়রা (রা) নয়, সাহাবী আবূ মূসা (রা)-ও হাদীসটির বর্ণনাকারী। তিনি (রা) বলেন, রসূলুল্লাহ বলেছেন:

إِذَا قُمْتُمْ إِلَى الصَّلَاةِ فَلْيَؤُمَّكُمْ أَحَدُكُمْ وَإِذَا قَرَأَ الْإِمَامُ فَأَنْصِتُوا

‘‘যখন তোমরা সালাতের জন্য দাঁড়াও তখন তোমাদের একজন ইমাম হবে। যখন সে ক্বিরাআত করে তখন চুপ থাকো।’’

[মুসনাদে আহমাদ, মুহাক্কেক্ব শুআয়েব আরনাউত বলেন: এর সনদটি সহীহ, সবাই সহীহ বুখারী ও সহীহ মুসলিমের বর্ণনাকারী কেবল আলী বিন আব্দুল্লাহ ছাড়া। তিনিও সহীহ বুখারীর বর্ণনাকারী। (তাহক্বীক্বকৃত মুসনাদে আহমাদ ৪/৪১০/১৯৭৩৮), শায়খ আলবানী (রহ) হাদীসটির সনদ সহীহ বলেছেন। (আসলি সিফাতে সালাত ১/৩৫২)]

এই হাদীসটিতে সূরা ফাতিহা পাঠের নিষেধ বর্ণিত হয়নি। কেবল ইমামের ক্বিরাআতের সময় চুপ থাকতে বলা হয়েছে। সহীহ মুসলিমে বর্ণিত হয়েছে,

عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ أَنَّهُ أَخْبَرَهُ أَنَّهُ سَأَلَ زَيْدَ بْنَ ثَابِتٍ عَنِ الْقِرَاءَةِ مَعَ الإِمَامِ فَقَالَ لاَ قِرَاءَةَ مَعَ الإِمَامِ فِى شَىْءٍ

‘‘আতা বিন ইয়াসার (রহ) সাহাবী যায়েদ বিন সাবিত (রা)-কে ইমামের সাথে (মুক্তাদির) ক্বিরাআত করা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হল। তিনি (রা) বললেন: ইমামের সাথে কোনো কিছুই পড়বে না।’’ [সহীহ মুসলিম - কিতাবুস সালাত باب سُجُودِ التِّلاَوَةِ ]

এই হাদীসটিতে ‘ইমামের সাথে সাথে’ ( مَعَ الإِمَامِ ) নিষেধ করা হয়েছে। ‘ইমামের পিছনে’ ( خلف الإمام ) পড়তে নিষেধ করা হয়নি।

শায়খ আলবানী (রহ) বলেন:

أخرج البيهقي بسند صحيح عن عطاء بن يسار أنه سأل زيد بن ثابت عن القراءة مع الإمام فقال : لا أقرأ مع الإمام في شيء ، وقال : " أخرجه مسلم ، وهو محمول على الجهر بالقراءة مع الإمام ، والله أعلم "

‘‘এটি বায়হাক্বীও সহীহ সনদে আতা বিন ইয়াসার বর্ণনা করেছেন। তিনি যায়েদ বিন সাবেত (রা)-কে ইমামের সাথে পাঠ করার বিষয়ে প্রশ্ন করেছিলেন? তিনি বললেন: আমি ইমামের সাথে কিছুই পাঠ করিনা। অতঃপর তিনি বলেছেন: ইমাম মুসলিম বর্ণনা করেছেন। তিনি [. উদ্ধৃতিটি ছিল ইমাম বায়হাক্বী (রহ)-এর। অর্থাৎ ইমাম বায়হাক্বী বলছেন: ইমাম মুসলিম এটিকে জাহরি সালাতের জন্য প্রযোজ্য করেছেন। অথচ বইটির অনুবাদক লিখেছেন: তিনি (বায়হাক্বী) এটিকে জাহরি সালাতের জন্য প্রযোজ্য হিসেবে ব্যাখ্যা নিয়েছেন।’’ যা ভুল অনুবাদ।] এটিকে ইমামের সাথে জাহরি সালাতের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন। আল্লাহই সর্বজ্ঞ। [যঈফ ও জাল হাদীস সিরিজ ২/৪৭৮ পৃ.]

হাদীসগুলোর ব্যাখ্যা এসেছে আবু হুরায়রা (রা)-এর অপর হাদীসে, তিনি বলেন:

اقرأوا إذا سكتوا ، واسكتوا إذا قرأوا ؛ فإن الصلاة المخدجة التي لا قراءة فيها

‘‘যখন ইমাম সাকতা করেন তখন তোমরা পড়, আর যখন ইমাম পড়েন তখন তোমরা সাকতা করো। কেননা সালাত ত্রুটিযুক্ত থাকে যখন সেটা (ফাতিহা) তাতে (সালাতে) পড়া হয় না।’’ [বায়হাক্বীর কিতাবুল ক্বিরাআত পৃ. ৬৬, এর সনদ হাসান]

হাদীসগুলো পরস্পরের পরিপূরক। যেখানে ইমামের সূরা ফাতিহা পাঠের সময় চুপ থাকার খাস নির্দেশ রয়েছে ও সাকতাতে ফাতিহা পড়তে বলা হয়েছে।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন