মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
সালাতে সূরা ফাতিহা পাঠের পদ্ধতি নিয়ে বিতর্কের সমাধান
লেখকঃ আশরাফুল ইসলাম
৪৩
আলোচনার পুনরাবৃত্তি
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/97/43
আবু আব্দিল্লাহ আব্দুর রাজ্জাক - ২৬: (পৃ. ১৪)
উপরিউক্ত হাদীস ও আসারসমূহের পর্যালোচনা
উবাদা বিন সামিত হয় হতে বর্ণিত হাদীসটি পাঠে আমরা জানতে পারলাম, ফযরের জামাতে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কিরআত পাঠ অবস্থায়ই মুক্তাদীগণ স্বরবে কিরআত পাঠ করতেন। যে কারণে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কিরআত পাঠে বিঘ্ন সৃষ্টি হয়েছিল। যার পরিপ্রেক্ষিতে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মুক্তাদীগণকে নির্দেশ দিয়েছেন তাঁরা যেন ইমামের উচ্চস্বরে কিরআত পাঠ করা সালাতে কেবল মাত্র সূরা ফাতিহা পাঠ করে। আর ওপরে উল্লেখিত আনাস (রা) হতে বর্ণিত হাদীসে মুক্তাদীগণকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নির্দেশ দিয়েছেনঃ ইমামের উচ্চস্বরে কিরআত পাঠ করা সালাতে وليقرأ أحدكم بفاتحة الكتاب في نفسه কেবল। মাত্র সূরায়ে ফাতিহা চুপে চুপে পড়তে। (সহীহ ইবনু হিব্বান হা/১৮৪৪, বুখারী জুযউল কিরাআত হা/২৫৫) যাতে ইমামের কিরআতে বিঘ্ন সৃষ্টি না হয়।
পর্যালোচনা - ২৬: লেখক উবাদাহ (রা) থেকে দু’টি হাদীস বর্ণনা করেছেন। তার কোনোটি থেকেই প্রমাণিত হয় না, জাহরি বা প্রকাশ্য ভাবে সূরা ফাতিহা পাঠ পরবর্তী সময়ে নিষেধ। বরং উবাদাহ (রা)-এর হাদীস দু’টি পরস্পরের ব্যাখ্যা নিলে এটাই প্রমাণিত হয়, ক্বিরাআত করা যাবে না তবে, সূরা ফাতিহা জাহরি (সরবে) পাঠ করা যাবে।
পক্ষান্তরে আনাস (রা)-এর হাদীস থেকে বুঝা যায়, কোনো ধরনের ক্বিরাআত করা যাবে না, কেবল সূরা ফাতিহা মনে মনে পড়া যাবে। এখানে ক্বিরাআত করা ও মনে মনে পড়ার মধ্যে পার্থক্য করা হয়েছে। চুপে চুপে পড়ার যে অর্থ লেখক করেছেন, তার দাবি উবাদাহ (রা)-এর হাদীস (দ্বারা নিলে এটাই হয় যে, পার্শ্ববর্তী অন্য মুক্তাদির পাঠ শোনা যাবে এভাবে পাঠ করতে হবে। এই অর্থ অনুযায়ী প্রত্যেক মুক্তাদি এভাবে পাঠ করলে জামাআতের সালাতে বিঘ্ন সৃষ্টি হতেই থাকবে।
পুস্তিকাটির লেখকের উল্লিখিত হাদীসগুলো বিভিন্ন শব্দে বর্ণিত, যেমন - ‘এমনটি (ক্বিরাআত) কোরো না, মনে মনে ফাতিহা পড়’, কোনোটিতে ‘সরবে ফাতিহা পড়া’, কোনোটিতে বুঝা যায় না কিভাবে ফাতিহা পড়তে হবে। যা হাদীসগুলোর সনদ সহীহ বা হাসান হলেও মতন মুযতারাব হওয়াতে যঈফ হাদীস হয়। বিশেষকরে যখন তা কুরআন ও পরিপূরক সহীহ হাদীসের বিরোধিতায় উপস্থাপন করা হয়। আল্লাহ সত্য বুঝার তাওফিক্ব দিন।
আবু আব্দিল্লাহ আব্দুর রাজ্জাক - ২৭: (পৃ. ১৫)
অন্যদিকে আব্দুল্লাহ ইবনুস সাইব তে বর্ণিত মুসলিমের হাদীসটি পাঠে আমরা জানতে পারলাম যে, ফযরের জামাতে কিরআত শেষে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাকতা না করেই রুকুতে গেলেন। (মুসলিম হা/৯০৪)।
পর্যালোচনা - ২৭: পূর্বে প্রমাণ করা হয়েছে (‘পর্যালোচনা-২১), এই হাদীসটি মাক্কী। পক্ষান্তরে সাহাবী আবু হুরায়রা, সামুরাহ (রা) প্রমুখের বর্ণিত সাকতার হাদীসটি মাদানি। তাঁদের সমর্থনে রয়েছে আমর বিন শু‘আয়েবের হাদীস ও ব্যাপক সংখ্যক তাবেঈ ও মুহাদ্দিসগণের সমর্থন। কাজেই হাদীসটির দাবি মানসুখ।
আবু আব্দিল্লাহ আব্দুর রাজ্জাক - ২৮: (পৃ. ১৫)
আর মুক্তাদীর জন্য ইমামের রুকুর পূর্বের সাকতায় সূরা ফাতিহা পাঠের সময় নির্ধারিত থাকলে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাকতা না করে (অর্থাৎ মুক্তাদীগণকে সূরা ফাতিহা পাঠের সুযোগ না দিয়ে) রুকু। করতেন না। কেননা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামই বলেছেন:
لا صلاة لمن لم يقرأ بفاتحة الكتاب
“যে ব্যক্তি সালাতে সূরা ফাতিহা পড়ল না, তার সালাত হলো না”। (বুখারী হা/৭২০ ও মুসলিম হা/৭৬০) ।
তাছাড়া ইমামের রুকুর পূর্বের সাকতায় সূরা ফাতিহা পড়ার প্রচলন থাকলে: (ক) উবাদা বিন সামিত প্রশ্ন ফজরের জামাতে ইমামের উচ্চস্বরে কিরাআত পাঠ অবস্থায় সূরা ফাতিহা পাঠ করতেন না।
পর্যালোচনা - ২৮: পূর্বে সামুরাহ (রা) থেকে প্রমাণিত হয়েছে, নবী (স) দু’টি সাকতা করতেন। [দ্র: পর্যালোচনা-১৬]
আবু হুরায়রা (রা) দু’টি সাকতাতে সূরা ফাতিহা পড়ে নিতে বলেছেন। [দ্র: পর্যালোচনা-১০]
সূরা ফাতিহা পাঠ ছাড়া সালাত হবে না - সেটা আমরাও মানছি। স্বয়ং সাহাবীগণ (রা) রসূলুল্লাহ (স)-এর ক্বিরাআত অবস্থায় সূরা ফাতিহা পাঠ করতেন না। পড়তেন বিরতিতে (সাকতা বা আনসাতে)। যেভাবে আমর বিন শুআয়েবের হাদীসে বর্ণিত হয়েছে। [দ্র: পর্যালোচনা - ১৮]
উবাদা বিন সামিত (রা) থেকে ইমামের পিছনে সরবে পাঠের বর্ণনা থেকে বুঝা যায়, সাহাবীদের এভাবে পাঠের হুকুম মানসুখ হয়েছে। [দ্র: পর্যালোচনা - ২২, আরও দ্র: ‘পর্যালোচনা-৯’-এর দলিল]
গ) আব্দুল্লাহ ইবনু আব্বাস দিলে বলতেন না “ইমামের পিছনে সুরা ফাতিহা পড়া ছেড়ে দিও না, চাই ইমাম উচ্চস্বরে পড়ুক বা আস্তে পড়ুক”। ইবনু আবূ শায়বাহ ১/৩৭৩ পৃ.)
ঘ) আবু হুরায়রা ( একথা বলতেন না যে, “ইমাম যখন সূরা ফাতিহা পাঠ করে তখন তুমিও তাঁর সঙ্গে সঙ্গে পাঠ কর এবং তা আগে শেষ কর”। (বুখারী জুযউল কিরআত হা/২৩৭)।
পর্যালোচনা - ২৯: এগুলোর দাবি ও দাওয়াহ পূর্বে উপস্থাপন করা হয়েছে। [দ্র: পর্যালোচনা - ২৩, ২৪ ও ২৫]
আমরা সমস্ত হাদীসগুলো পরস্পরের ব্যাখ্যা নিচ্ছি। যার দাবি হলো, ইমামের ক্বিরাআত পড়া অবস্থায় মুক্তাদি তা শুনতে পেলে অবশ্যই মনোযোগের সাথে শুনবে। অতঃপর সাকতা বা আনসাতে পড়বে।
পক্ষান্তরে লেখকের উপস্থাপনাতে কুরআন ও হাদীসের আংশিক দাবি পূরণ হয় এবং আংশিক দাবি ছেড়ে দেয়া হয়। যা কুরআন ও সহীহ হাদীসে নিষেধ করা হয়েছে। বরং পরস্পর ব্যাখ্যা নেয়াটাই নবী (স)-এর নির্দেশ। এ মর্মে ‘মতপার্থক্য নিরসণে নীতিমালা’ / ‘পর্যালোচনা- ৫’-এ দলিল উপস্থাপন করা হয়েছে। আর এই সুন্নাহ প্রদর্শিত পথে উম্মাতের ঐক্য নিহীত রয়েছে।
আবু আব্দিল্লাহ আব্দুর রাজ্জাক - ৩০: (পৃ. ১৫)
ওপরে উল্লেখিত হাদীস ও আসারসমূহের পর্যালোচনায় আমরা আরও জানতে পারলাম যে, ইমামের কিরআত পাঠ অবস্থায়ই মুক্তাদীগণ চুপে চুপে সূরায়ে ফাতিহা পড়বে, এটাই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নির্দেশ। আর উবাদা বিন সামিত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নির্দেশ অনুযায়ীই ইমামের কিরাআত পাঠ অবস্থায় সূরা ফাতিহা পাঠ করেছেন এবং উমার (রা), আব্দুল্লাহ ইবনু আব্বাস (রা) ও আবু হুরায়রা (রা) মুক্তাদীগণকে অনুরূপ নির্দেশ দিয়েছেন।
পর্যালোচনা - ৩০: লেখকের দাবি মোতাবেক আমরাও বলছি, তবে এটা অবশ্যই আংশিক দাবি পূরণ হয়। কিন্তু কুরআনের আয়াত ও পরিপূরক সহীহ হাদীস বর্জন হয়। সাথে সাথে যে হাদীসগুলো দ্বারা সমন্বয় সম্ভব সেগুলো বাদ চলে যায়। যা মুহাদ্দিসগণের উপস্থাপনা নয়। যেমন - উবাদাহ (রা) ও আবু হুরায়রা (রা)-এর পরস্পর বিরোধী বক্তব্যের সমাধানে ইমাম তিরমিযী (রহ) লিখেছেন:
وليس في هذا الْحديث مايدخل على من رأي القراءة خلف الإمام لأن أبا هريرة هو الذي روى عن النبي ﷺ هذا الْحديث وروى أبو هريرة عن النبي ﷺ أنه قال من صلى صلاة لَم يقرأ فيها بأم القرآن فهي خداج فهي خداج غيْر تَمام فقال له حامل الْحديث إني أكون أحيانا وراء الإمام ؟ قال اقرأ بِها في نفسك وروى أبا عثمان النهدي عن ٍأبي هريرة قال أمرني النبي ﷺ أن أنادي أن لاصلاة إلا بقراءة فاتِحة الكتاب واختار أكثر أصحاب الْحديث أن لا يقرأ الرجل إذا جهر الإمام بالقراءة وقالوا يتتبع سكتات الإمام
‘‘যারা ইমামের পিছনে ক্বিরাআত করার মত পোষণ করেন এই (আবূ হুরায়রা (রা) বর্ণিত ক্বিরাআত বর্জনের) হাদীসটিতে তাঁদের ক্ষতি হওয়ার মত কোন কিছু নেই। কেননা, যে আবূ হুরায়রা (রা) এই হাদীসটির বর্ণনাকারী, তিনিই বর্ণনা করেন, রসূলুল্লাহ (স) এরশাদ করেন: কেউ যদি তার সালাতে উম্মুল কুরআন (সূরা ফাতিহা) পাঠ না করে তবে তার সালাত লেজকাটা ও অসম্পূর্ণ বলে গণ্য হবে। হাদীসটির রাবী তখন আবূ হুরায়রা (রা)-কে বললেন: ‘‘আমি অনেক সময় ইমামের পিছনেও তো থাকি? তিনি বললেন: তখন তোমরা মনে মনে তা পড়ে নিবে।’’ আবূ উসমান নাহদী রিওয়ায়াত করেন যে, আবূ হুরায়রা (রা) বলেছেন: ‘‘সূরা ফাতিহা পাঠ ব্যতিরেকে সালাত হয় না।’’ এই কথার ঘোষণা দেওয়ার জন্য রসূলুল্লাহ (স) আমাকে নির্দেশ দিয়েছেন।’’(ইমাম তিরমিযী (রহ) বলেন:) অধিকাংশ আসহাবুল হাদীস (হাদীসবেত্তাগণ) ইমাম জোরে ক্বিরাআতকালে মুক্তাদি ক্বিরাআত না করার মত গ্রহণ করেছেন। তাঁরা বলেন: ইমামের ক্বিরাআতের সাকতাতে বা চুপ থাকার সময়ে তা করা হবে।’’ [তিরমিযী - কিতাবুস সালাত - باب ماجاء في ترك القراءة خلف الإمام إذا جهر الإمام بالقراءة (অনুচ্ছেদ: ইমাম যখন জেহরী ক্বিরাআত করেন তখন তাঁর পিছনে মুক্তাদির ক্বিরাআত না করা)]
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নির্দেশ এবং তাঁর। সাহাবীগণের ভিন্ন আমল ও পরামর্শসমূহকে পাশ কাটিয়ে ইমামের রুকুর পূর্বের সাকতায়ই মুক্তাদীগণকে সূরা ফাতিহা পড়তে হবে বলে যারা অভিমত পোষণ করে তাদের কাছে জিজ্ঞাস্য, ইমামের কিরআত পাঠ অবস্থায় মুক্তাদীকে চুপে চুপে সূরা ফাতিহা পাঠের নির্দেশ সম্বলিত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর হাদীসসমূহ কি অগ্রহণযোগ্য? উবাদা বিন সামিত (রা) ইমামের কিরাআত পাঠ অবস্থায় সূরা ফাতিহা পাঠ করে। ভুল করেছেন? আর উমার (রা), আব্দুল্লাহ ইবনু আব্বাস (রা) ও আবু হুরায়রা (রা) মুক্তাদীগণকে ভুল পরার্মশ দিয়েছে কি?
পর্যালোচনা - ৩১: বরং লেখকই কুরআনের আয়াতের পরিপূরক হাদীস, সাহাবীদের আসার, তাবেঈদের বর্ণনা ও মুহাদ্দিসগণের অধিকাংশের সিদ্ধান্ত বর্জন করেছেন। তাঁরা কুরআন ও পরিপূরক সহীহ হাদীসের দাবির সাথে অপর কিছু সহীহ হাদীসের বিরোধ নিরসণে সমন্বয় করেছেন মাত্র। হাদীসগুলোকে পারস্পরিক ব্যাখ্যা হিসেবে নিয়ে কুরআনের দাবিকে অক্ষুণ্ন রাখা হয়েছে। অন্যথায় বিরোধী হাদীসগুলো শায বা মানসুখ। যেভাবে ইমাম ইবনে তাইমিয়া (রহ) ও শায়খ আলবানী (রহ) বলেছেন। মূলত তারা এ ব্যাপারে পূর্বসূরী মুহাদ্দিসগণের নীতিমালা অনুসরণ করেছেন। আল্লাহ সত্য বুঝার তাওফিক্ব দিন।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/97/43
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।