মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
ফরয নামাযের সালাম ফিরানোর পর নবী ﷺ যেসব দু‘আ পাঠ করতেন তা হাদীসের সকল কিতাবে উল্লেখ রয়েছে। সেই দু‘আগুলো বাদ দিয়ে প্রচলিত মুনাজাত করার কারণে অনেকেই ঐ দু‘আগুলো শিখেন না বা আমল করেন না। এজন্য উচিত হলো সালাম ফিরানোর পর হাদীসে বর্ণিত ঐ দু‘আগুলো এককভাবে পাঠ করা। দু‘আগুলো নিম্নরূপ :
(১) একবার اَللهُ اَكْبَرُ (আল্লা-হু আকবার) বলা :
ইবনে আববাস (রাঃ) বলেন, আমি তাকবীর শুনে বুঝতাম যে, নবী ﷺ এর নামায শেষ হয়েছে। [সহীহ বুখারী, হা/৮৪২; মুসনাদে আহমাদ, হা/১৯৩৩; সহীহ ইবনে খুযায়মা, হা/১৭০৬; সহীহ ইবনে হিববান, হা/২২৩২।]
(২) তিনবার এ দু‘আ পাঠ করা :
اَسْتَغْفِرُ اللهَ
উচ্চারণ : আসতাগ্ফিরুল্লা-হ।
শাব্দিক অর্থ : اَسْتَغْفِرُ আমি ক্ষমা চাই اللهَ আল্লাহর কাছে।
অর্থ : আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই। [সহীহ মুসলিম, হা/১৩৬২; তিরমিযী, হা/৩০০; মুসনাদে আহমাদ, হা/২২৪৬১; নাসাঈ, হা/১৩৩৭।]
শাব্দিক অর্থ : اَللّٰهُمَّ হে আল্লাহ! اَنْتَ السَّلَامُ আপনি শান্তি, - وَمِنْكَ السَّلَامُ আপনার থেকেই শান্তি আসে। تَبَارَكْتَ আপনি বরকতময় يَاذَا الْجَلَالِ وَالْاِكْرَامِ হে সম্মান ও মহত্ত্বের অধিকারী!।
অর্থ : হে আল্লাহ! আপনি শান্তি, আপনার থেকেই শান্তি আসে। হে সম্মান ও মহত্ত্বের অধিকারী! আপনি বরকতময়।
সাওবান (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ নামায শেষ করে তিনবার ইসতিগ্ফার করতেন এবং আল্লা-হুম্মা আনতাস সালাম.... এ দু‘আ পাঠ করতেন। [সহীহ মুসলিম, হা/১৩৬২; নাসাঈ, হা/১৩৩৭; তিরমিযী, হা/৩০০;।]
শাব্দিক অর্থ : لَا اِلٰهَ কোন প্রকৃত মাবুদ নেই اِلَّا اللهُ আল্লাহ ছাড়া। وَحْدَهٗ তিনি একক, لَا شَرِيْكَ لَهٗ তাঁর কোন শরীক নেই। لَهُ الْمُلْكُ রাজত্ব তাঁর জন্য, وَلَهُ الْحَمْدُ এবং প্রশংসাও তাঁর জন্য। وَهُوَ عَلٰى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيْرٌ আর তিনি সকল বিষয়ের উপর ক্ষমতাবান। لَا حَوْلَ কোন ক্ষমতা নেই وَلَاقُوَّةَ এবং কোন শক্তিও নেই اِلَّا بِاللهِ আল্লাহ প্রদত্ত শক্তি ব্যতীত। لَا اِلٰهَ আর কোন প্রকৃত উপাস্য নেই اِلَّا اللهُ আল্লাহ ব্যতীত। وَ لَا نَعْبُدُ আমরা আর কারো ইবাদাত করি না اِلَّا اِيَّاهُ আল্লাহ ছাড়া। لَهُ النِّعْمَةُ সকল নিয়ামত তাঁরই وَلَهُ الْفَضْلُ সকল অনুগ্রহ তাঁরই এবং وَلَهُ الثَّنَاءُ الْحَسَنُ সকল সুন্দর প্রশংসা তাঁর জন্যই। لَا اِلٰهَ কোন প্রকৃত মাবুদ নেই اِلَّا اللهُ আল্লাহ ছাড়া। مُخْلِصِيْنَ لَهُ الدِّيْنَ আমরা একমাত্র তাঁরই জন্য দ্বীনকে নির্ধারিত করেছি, وَلَوْ كَرِهَ الْكَافِرُوْنَ যদিও কাফিররা তা অপছন্দ করে।
অর্থ : আল্লাহ ছাড়া প্রকৃত কোন মাবুদ নেই। তিনি একক, তাঁর কোন শরীক নেই। রাজত্ব তাঁর জন্য, প্রশংসাও তাঁর জন্য। তিনি সকল বিষয়ের উপর ক্ষমতাবান। আল্লাহ প্রদত্ত শক্তি ব্যতীত কোন শক্তি নেই। আল্লাহ ব্যতীত আর কোন প্রকৃত মাবুদ নেই। আমরা আল্লাহ ছাড়া আর কারো ইবাদাত করি না। সকল নিয়ামত ও অনুগ্রহ তাঁরই। সকল সুন্দর প্রশংসা তাঁর জন্যই। তিনি ব্যতীত আর কোন প্রকৃত মাবুদ নেই। আমরা একমাত্র তাঁরই জন্য দ্বীনকে নির্ধারিত করেছি, যদিও কাফিররা তা অপছন্দ করে।
আবু যুবায়ের (রহ.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, আবদুল্লাহ ইবনে যুবায়ের (রাঃ) প্রত্যেক ওয়াক্তের নামাযে সালাম ফিরানোর পর এ দু‘আটি পাঠ করতেন। তিনি (ইবনে যুবায়ের) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ প্রত্যেক ওয়াক্তের নামাযের পর কথাগুলো বলে আল্লাহর প্রশংসা করতেন। [সহীহ মুসলিম, হা/১৩৭১; আবু দাউদ, হা/১৫০৮; নাসাঈ, হা/১৩৩৯; মুসনাদে আহমাদ, হা/১৬১৫০।]
শাব্দিক অর্থ : لَا اِلٰهَ কোন মাবুদ নেই اِلَّا اللهُ আল্লাহ ছাড়া। وَحْدَهٗ তিনি একক, لَا شَرِيْكَ لَهٗ তাঁর কোন শরীক নেই। لَهُ الْمُلْكُ রাজত্ব তাঁর জন্য, وَلَهُ الْحَمْدُ এবং প্রশংসাও তাঁর জন্য। وَهُوَ عَلٰى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيْرٌ আর তিনি সকল বিষয়ের উপর ক্ষমতাবান। اَللّٰهُمَّ হে আল্লাহ! لَا مَانِعَ বাধা দেয়ার কেউ নেই لِمَا اَعْطَيْتَ তুমি যা দিতে চাও তা وَلَا مُعْطِيَ এবং তা দেয়ারও কেউ নেই لِمَا مَنَعْتَ যা তুমি বাধা দাও। وَلَا يَنْفَعُ প্রচেষ্টারও কোন মূল্য নেই ذَا الْجَدِّ প্রচেষ্টাকারীর مِنْكَ الْجَدُّ তোমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে।
অর্থ : আল্লাহ ব্যতীত আর কোন প্রকৃত ইলাহ (মাবুদ) নেই, তিনি একক, তাঁর কোন শরীক নেই, সার্বভৌমত্ব একমাত্র তাঁরই। সমস্ত প্রশংসা তাঁর জন্য নির্দিষ্ট, তিনি সবকিছুর ব্যাপারেই ক্ষমতাবান। হে আল্লাহ! তুমি যা দিতে চাও তা বাধা দেয়ার কেউ নেই এবং তুমি যা বাধা দাও তা দেয়ার কেউ নেই। আর তোমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে প্রচেষ্টাকারীর প্রচেষ্টারও কোন মূল্য নেই।
মুগীরা ইবনে শু‘বার কাতিব (সেক্রেটারী) ওয়ার্রাদ (রহ.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, মুগীরা ইবনে শু‘বা আমাকে দিয়ে মু‘আবিয়াকে এ ব্যাপারে একটি চিঠি লিখালেন যে, নবী ﷺ প্রত্যেক ফরয নামাযের পর উক্ত দু‘আ পাঠ করতেন। [সহীহ বুখারী, হা/৮৪৪; সহীহ মুসলিম, হা/১৩৬৬; আবু দাউদ, হা/১৫০৭; সুনানে নাসাঈ, হা/১৩৪১।]
শাব্দিক অর্থ : اَللّٰهُمَّ হে আল্লাহ! اَعِنِّيْ আমাকে সাহায্য করো عَلٰى ذِكْرِكَ তোমার যিকিরের ক্ষেত্রে, وَشُكْرِكَ তোমার শুকরিয়া আদায় করার ক্ষেত্রে وَحُسْنِ عِبَادَتِكَ এবং উত্তম ইবাদাত করার ক্ষেত্রে।
অর্থ : হে আল্লাহ! তোমার যিকির করা, শুকরিয়া আদায় করা এবং উত্তম ইবাদাত করার ক্ষেত্রে আমাকে সাহায্য করো।
মু‘আয (রাঃ) বলেন, নবী ﷺ আমার হাত ধরে বললেন, হে মু‘আয! আমি তোমাকে খুবই ভালোবাসি। তখন মু‘আয (রাঃ) বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! আমিও আপনাকে ভালোবাসি। এরপর নবী ﷺ বললেন, তুমি প্রত্যেক নামাযের পর এ দু‘আটি পাঠ করা ছেড়ে দিও না। [আবু দাঊদ, হা/১৫২৪; নাসাঈ, হা/১৩০৩; মুসনাদে আহমাদ, হা/২২১৭২; সহীহ ইবনে খুযায়মা, হা/৭৫১; সহীহ ইবনে হিববান, হা/২০২০; মুস্তাদরাকে হাকেম, হা/১০১০; সহীহ তারগীব ওয়াত তারহীব, হা/১৫৯৬।]
(৭) ৩৩ বার سُبْحَانَ اللهِ (সুবহানাল্লাহ), ৩৩ বার اَلْحَمْدُ لِلّٰهِ (আলহামদু লিল্লাহ), ৩৩ বার اَللهُ اَكْبَرُ (আল্লা-হু আকবার) এবং একবার,
শাব্দিক অর্থ : لَا اِلٰهَ কোন উপাস্য নেই اِلَّا اللهُ আল্লাহ ছাড়া। وَحْدَهٗ তিনি একক, لَا شَرِيْكَ لَهٗ তার কোন শরীক নেই। لَهُ الْمُلْكُ সমস্ত রাজত্ব তার জন্য وَلَهُ الْحَمْدُ এবং সমস্ত প্রশংসাও তার জন্য। وَهُوَ আর তিনি عَلٰى كُلِّ شَيْءٍ সবকিছুর উপর قَدِيْرٌ ক্ষমতাবান।
অর্থ : আল্লাহ ছাড়া কোন প্রকৃত উপাস্য নেই। তিনি একক, তার কোন শরীক নেই। সমস্ত রাজত্ব তার জন্য এবং সমস্ত প্রশংসাও তার জন্য। আর তিনি সবকিছুর উপর ক্ষমতাবান।
আবু হুরায়রা (রাঃ) রাসূলুল্লাহ ﷺ হতে বর্ণনা করেন। তিনি বলেছেন, যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরয নামাযের পর ৩৩ বার سُبْحَانَ اللهِ (সুবহানাল্লাহ), ৩৩ বার اَلْحَمْدُ لِلّٰهِ (আলহামদু লিল্লাহ) ও ৩৩ বার اَللهُ اَكْبَرُ (আল্লা-হু আকবার) এবং একবার, লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু........ এ দু‘আটি পড়ে একশ বার পূর্ণ করবে, তার সকল গোনাহ ক্ষমা করে দেয়া হবে- যদিও তা সমুদ্রের ফেনার মতো হয়। [সহীহ মুসলিম, হা/১৩৮০; মুসনাদে আহমাদ, হা/৮৮২০; সহীহ ইবনে হিববান, হা/২০১৬; সিলসিলা সহীহাহ, হা/১০১।]
শাব্দিক অর্থ : اَللهُ আল্লাহ তিনি, لَا اِلٰهَ اِلَّا هُوَ যিনি ব্যতীত কোন (প্রকৃত) উপাস্য নেই। اَلْحَيُّ যিনি চিরঞ্জীব اَلْقَيُّوْمُ ও চিরস্থায়ী। لَا تَأْخُذُه তাঁকে গ্রাস করতে পারে না سِنَةٌ وَلَا نَوْمٌ তন্দ্রা এবং নিদ্রা কোন কিছুই। لَهٗ সবকিছু তাঁরই মালিকানাধীন مَا فِي السَّمَاوَاتِ যা কিছু আছে আসমানসমূহে وَمَا فِي الْاَرْضِ ও যা কিছু আছে জমিনে। مَنْ ذَا الَّذِيْ এমন কে আছে, যে يَشْفَعُ সুপারিশ করতে পারে عِنْدَهٗ তাঁর নিকট اِلَّا بِاِذْنِه তাঁর হুকুম ব্যতীত? يَعْلَمُ তিনি জানেন مَا بَيْنَ اَيْدِيْهِمْ যা কিছু আছে তাদের সম্মুখে وَمَا خَلْفَهُمْ ও যা কিছু আছে তাদের পেছনে। وَلَا يُحِيْطُوْنَ তারা আয়ত্ব করতে পারে না بِشَيْءٍ مِّنْ عِلْمِه তাঁর জ্ঞান হতে কোন কিছুই اِلَّا بِمَا شَآءَ তবে তিনি যতটুকু ইচ্ছা করেন ততটুকু ছাড়া। وَسِعَ বেষ্টন করে আছে كُرْسِيُّهُ তার সিংহাসন اَلسَّمَاوَاتِ وَالْاَرْضَ আসমানসমূহ ও জমিনকে। وَلَا يَئُوْدُهٗ আর তাঁকে মোটেই ক্লান্ত করে না حِفْظُهُمَا সেগুলোর রক্ষণাবেক্ষণ। وَهُوَ আর তিনি اَلْعَلِيُّ সর্বোচ্চ اَلْعَظِيْمُ ও সর্বাপেক্ষা মহান। (সূরা বাকারা- ২৫৫)
অর্থ : আল্লাহ তিনি, যিনি ব্যতীত কোন (প্রকৃত) উপাস্য নেই। যিনি চিরঞ্জীব ও চিরস্থায়ী। তন্দ্রা এবং নিদ্রা কিছুই তাঁকে স্পর্শ করে না। আসমানসমূহ ও জমিনে যা কিছু আছে সবকিছু তাঁরই মালিকানাধীন। তাঁর হুকুম ব্যতীত এমন কে আছে, যে তাঁর নিকট সুপারিশ করতে পারে? তাদের সম্মুখে ও পেছনে যা কিছু আছে সবকিছুই তিনি জানেন। তিনি যতটুকু ইচ্ছা করেন ততটুকু ছাড়া তাঁর জ্ঞান হতে তারা কিছুই আয়ত্ব করতে পারে না। তার সিংহাসন আসমান ও জমিনকে বেষ্টন করে আছে। আর সেগুলোর রক্ষণাবেক্ষণ তাঁকে মোটেই ক্লান্ত করে না। তিনি সর্বোচ্চ ও সর্বাপেক্ষা মহান। (সূরা বাকারা- ২৫৫)
আবু উমামা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরয নামাযের পর আয়াতুল কুরসী পাঠ করবে মৃত্যু ছাড়া তার জন্য জান্নাতে প্রবেশ করা থেকে বাধা প্রদান করার মতো কোন কিছু থাকবে না। [সুনানুল কুবরা লিন নাসাঈ, হা/৯৮৪৮; মু‘জামুল কাবীর লিত তাবারানী, হা/৭৪০৮; সহীহ তারগীব ওয়াত তারহীব, হা/১৫৯৫।]
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/84/53
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।