hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

মন দিয়ে নামায পড়ার উপায়

লেখকঃ শাইখ আবদুর রহমান বিন মুবারক আলী

বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে অযুর উপকারিতা
বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে অযুর অনেক কল্যাণ ও উপকারিতা রয়েছে। যেমন :

অযুর শুরুতে হাত ধৌত করা : রাসূলুল্লাহ ﷺ এর শিক্ষানুযায়ী অযুর শুরুতে দু’হাত কব্জি পর্যন্ত ভালো করে ধৌত করতে হয়। স্বাস্থ্য বিজ্ঞানীরা বর্ণনা করেছেন যে, হাতে সাধারণত ময়লা ও জীবাণু থাকে। মুখে পানি দেয়ার পূর্বে যদি ভালো করে তা পরিষ্কার করা হয়, তাহলে সে জীবাণু শরীরে প্রবেশ করে স্বাস্থ্যের ক্ষতি করতে পারে না।

মিসওয়াক করা : দন্ত রোগের ডাক্তারগণ বলেন, দন্ত রোগের প্রধান কারণ হচ্ছে দাঁতের ফাঁকে আটকে থাকা খাদ্যাংশ। এর মাধ্যমে জীবাণু তার বংশ বিস্তার করে দাঁত ও দাঁতের মাড়ীর চরম ক্ষতি সাধন করে। শুধু তাই নয়; বরং থুথুর সাহায্যে পাকস্থলীতে প্রবেশ করে বিভিন্ন রোগ-ব্যাধির সৃষ্টি করে। আমরা মুসলিম, আমাদের কাছে রয়েছে চৌদ্দশত বছর পূর্বের মহানবীর শিক্ষা, যার মধ্যে রয়েছে দ্বীন-দুনিয়ার কামিয়াবী। রাসূল ﷺ নামাযের পূর্বে অযুর সময়, ঘুম থেকে উঠে, বাড়িতে প্রবেশের সময়, দিনের প্রথম ও শেষ ভাগে, আহারের আগে ও পরে মিসওয়াক ব্যবহার করতেন।

আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত। নিশ্চয়ই রাসূল ﷺ বলেছেন, আমার উম্মতের যদি কষ্ট না হত, তাহলে অবশ্যই আমি তাদেরকে প্রত্যেক নামাযের পূর্বে মিসওয়াক করার আদেশ করতাম। অন্য বর্ণনায় রয়েছে, ‘প্রত্যেক অযুর পূর্বে।’ [বুখারী হা/৮৮৭, মুসলিম হা/৬১২।]

বর্তমানে চিকিৎসা বিজ্ঞান বর্ণনা করছে যে, গড়গড়া করে কুলি করার মাধ্যমে টনসিলসহ গলার অসংখ্য রোগ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।

নাক মানুষের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। রাসূল ﷺ এর শিক্ষানুযায়ী নাক পরিষ্কার করলে স্থায়ী সর্দি, কিংবা নাকে মারাত্মক ব্যাধি পরিলক্ষিত হয় না।

শাইখ আঃ মাজীদ জান্দানী উল্লেখ করেন : জনৈক মিসরী মহিলা ডাক্তার মিসরের একটি এলাকায় জরিপ চালিয়ে এ তথ্য প্রকাশ করেন যে, মুসল্লী ব্যক্তিদের মাঝে নাকে মারাত্মক ব্যাধি দেখা যায় না।

American council for beauty সংস্থার সম্মানিত সদস্য লেডী হীচার বলেন, মুসলিম সম্প্রদায়ের কোন প্রকার রাসায়নিক লোশন ব্যবহারের প্রয়োজন নেই, তারা ইসলামী পন্থায় অযু দ্বারা চেহারার যাবতীয় রোগ থেকে রক্ষা পায়।

জনৈক ইউরোপীয় ডাক্তার একটি প্রবন্ধ লিখেছিলেন, যার শিরোনাম ছিল (Eye-Water-Health) ‘‘চক্ষু-পানি-সুস্থতা’’। উক্ত প্রবন্ধে তিনি এ কথার উপর গুরুত্বারোপ করেছেন যে, নিজের চক্ষুকে দিনে কয়েকবার পানি দ্বারা ধৌত করতে হবে; নতুবা মারাত্মক ব্যাধিতে আক্রান্ত হতে পারে। অথচ ইসলাম এমনসব বিধিবিধান নির্ধারণ করেছে, যার মধ্যে রয়েছে সর্বযুগের মানব জাতির সুস্থতাসহ সার্বিক কল্যাণ।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন