মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
২০তম অধ্যায়: নেককার বুজুর্গ ব্যক্তির কবরের পাশে ইবাদত করার ব্যাপারে যেখানে কঠোর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে, সেখানে ঐ নেককার ব্যক্তির উদ্দেশ্যে ইবাদত কিভাবে জায়েয হতে পারে?
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/42/23
১। আয়েশা রা. থেকে বর্ণিত আছে যে, উম্মে সালামা রা. হাবশায় যে গীর্জা দেখতে পেয়েছিলেন এবং তাতে যে ছবি প্রত্যক্ষ করেছিলেন তা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কাছে উল্লেখ করলে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন,
أولئك إذا مات فيهم الرجل الصالح ـ أو العبد الصالح ـ بنوا على قبره مسجدا وصوروا فيه تلك الصور، أولئك شرار الخلق عند الله .
‘‘তাদের মধ্যে কোন নেককার বুজুর্গ ব্যক্তির মৃত্যু বরণ করার পর তার কবরের উপর তারা মসজিদ তৈরী করতো এবং মসজিদে ঐ ছবিগুলো অংকন করতো। [অর্থাৎ তুমি সে জাতীয় ছবিগুলোই দেখেছ]। তারা হচ্ছে আল্লাহর সৃষ্টির মধ্যে সবচেয়ে নিকৃষ্ট।’’ তারা দুটি ফেতনাকে একত্রিত করেছে। একটি হচ্ছে কবর পুজার ফেতনা। অপরটি হচ্ছে মূর্তি পূজার ফেতনা। (বুখারী)
২। সহীত বুখারী ও মুসলিমে আয়েশা রা. থেকে আরো একটি হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, তিনি বলেন, যখন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর মৃত্যু
ব্যাখ্যা
কোন নেককার বুজুর্গ লোকের কবরের পাশে ইবাদত করার ব্যাপারে যেখানে এত কঠোরতা সেখানে নেককার ব্যক্তির ইবাদত করা কিভাবে জায়েয হতে পারে? [অর্থাৎ কোনক্রমেই জায়েয হবে না।]
নেককার ও বুজুর্গ ব্যক্তিদের কবরের ব্যাপারে দ্বীনের সীমা অতিক্রম ও বাড়া-বাড়ি, কবরকে মূর্তিতে পরিণত করে এবং গাইরুল্লাহর ইবাদতের দিকে মানুষকে প্রলুব্ধ করে। এটাই হচ্ছে এ অধ্যায়ের আলোচ্য বিষয়।
ঘনিয়ে আসলো, তখন তিনি নিজের মুখমন্ডলকে স্বীয় চাদর দিয়ে ঢেকে ফেলতে লাগলেন। আবার অস্বস্তিবোধ করলে তা চেহারা থেকে সরিয়ে ফেলতেন। এমন অবস্থায়ই তিনি বললেন,
لعنة الله على اليهود والنصارى، اتخذوا قبور أنبياءهم مساجد .
‘‘ইয়াহুদী নাসারাদের উপর আল্লাহর অভিসম্পাত। তারা তাদের নবীদের কবরকে মসজিদ বানিয়েছে’’ তাদের কার্যকলাপ সম্পর্কে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সতর্ক করে দিয়েছেন। কবরকে ইবাদত খানায় পরিণত করার আশঙ্কা না থাকলে তাঁর কবরকে উন্মুক্ত রাখা হতো। (বুখারী ও মুসলিম)
৩। জুনদুব বিন আবদুল্লাহ থেকে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, ‘‘রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে তাঁর ইন্তেকালের পূর্বে এ কথা বলতে শুনেছি, ‘‘তোমাদের মধ্য থেকে কাউকে আমার খলীল [বন্ধু] হিসেবে গ্রহণ করার ব্যাপারে আমি আল্লাহর কাছে মুক্ত। কেননা আল্লাহ তাআলা আমাকে খলীল হিসেবে গ্রহণ করেছেন। যেমনিভাবে তিনি ইবরাহীম আ.কে খলীল হিসেবে গ্রহণ করেছেন। আর আমি যদি আমার উম্মত হতে কাউকে খলীল হিসেবে গ্রহণ করতাম তাহলে অবশ্যই আবু বকরকে খলীল হিসেবে গ্রহণ করতাম।’’
ألا وإن من كان قبلكم كانوا يتخذون قبور أنبياءهم مساجد، ألا فلا تتخذوا القبور مساجد، فإني أنهاكم عن ذلك .
‘‘সাবধান, তোমাদের পূর্ববর্তী জাতিগুলো তাদের নবীদের কবরকে মসজিদে পরিণত করেছে। সাবধান, তোমরা কবরকে মসজিদে পরিণত করো না। আমি তোমাদেরকে এ কাজ করতে নিষেধ করছি।’’
লেখক অধ্যায় দুটিতে যা উল্লেখ করেছেন তা আরো পরিস্কার হবে নেককার, বুজুর্গ লোকদের কবরের পাশে যে সর্ব কার্যকলাপ হয় তার বিস্তারিত আলোচনার মাধ্যমে। কবরের পাশে যেসব কার্যকলাপ হয় তা দু’রকমের। একটি শরীয়ত সম্মত [বৈধ], অপরটি নিষিদ্ধ [অবৈধ]
কবরের ব্যাপারে বৈধ কাজ হচ্ছে শরীয়ত সম্মত উপায়ে কবর যিয়ারত করা, তবে কবর যিয়ারতের উদ্দেশ্যে সফর করা যাবে না। সুন্নতকে অনুসরণ করে একজন মুসলিম কবর যিয়ারত করবে। সাধারণভাবে সমস্ত কবরবাসীর জন্য এবং খাসভাবে তার
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর জীবনের শেষ মুহুর্তেও এ কাজ [কবরকে মসজিদে পরিণত] করতে নিষেধ করেছেন। আর এ কাজ যারা করেছে (তাঁর কথার ধরন দ্বারা এটাই প্রমাণিত হয় যে) তাদেরকে তিনি লানত করেছেন। কবরের পাশে মসজিদ নির্মিত না হলেও সেখানে নামায পড়া রাসূল এর এ লানতের অন্তর্ভুক্ত।
خشي أن يتخذ مسجدا .
এ বাণীর দ্বারা এ মর্মার্থই বুঝানো হয়েছে। সাহাবায়ে কেরাম নবীর কবরের পাশে মসজিদ বানানোর মত লোক ছিলেন না। যে স্থানকে নামাজ পড়ার উদ্দেশ্যে গ্রহণ করা হয়েছে সে স্থানকেই মসজিদ হিসেবে গণ্য করা হয়। বরং এমন প্রতিটি স্থানের নামই মসজিদ যেখানে নামায আদায় হয়। যেমন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ করেছেন,
جعلت لي الأرض مسجدا وطهورا .
‘‘পৃথিবার সব স্থানকেই আমার জন্য মসজিদ বানিয়ে দেয়া হয়েছে এবং পবিত্র করে দেয়া হয়েছে।’’ (মুসলিম)
আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. থেকে ‘মারফু’ হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, ‘‘জীবন্ত অবস্থায় যাদের উপর দিয়ে কিয়ামত সংঘটিত হবে, আর যারা কবরকে মসজিদে পরিণত করে তারাই হচেছ মানুষের মধ্যে সবচেয়ে নিকৃষ্ট। (মুসনাদে আহমাদ, আবু হাতিম এ হাদীসটি তাঁর সহীহ গ্রন্থে বর্ণনা করেছে।)
আত্মীয় স্বজন, পরিচিত ব্যক্তিবর্গের জন্য সে দোয়া করবে। এর ফলে সে ক্ষমা মাগফিরাত এবং আল্লাহর রহমত কামনার মাধ্যমে কবরবাসীদের প্রতি এহসান করবে। আবার সুন্নতের অনুসরণ, আখেরাতের স্মরণ এবং কবর যিয়ারত দ্বারা উপদেশ গ্রহণের মাধ্যমে সে নিজের প্রতিও এহসান করবে।
কবর সংক্রান্ত নিষিদ্ধ কাজও দু’ধরনের .
একটি হচ্ছে হারাম কাজ যা শিরকের অসিলা বা মাধ্যম হিসেবে গণ্য যেমন, কবর স্পর্শ করা এবং কবরবাসীকে আল্লাহর নৈকট্য লাভের অসিলা হিসেবে গণ্য করা। কবরের পাশে নামাজ পড়া, বাতি জ্বালানো এবং কবরের উপরে সৌধ নির্মাণ করা।
এ অধ্যায় থেকে নিম্নে বর্ণিত বিষয়গুলো জানা যায় :
১। যে ব্যক্তি নেককার ও বুজুর্গ লোকের কবরের পাশে আল্লাহর ইবাদত করার জন্য মসজিদ বানায় নিয়ত সহীহ হওয়া সত্বেও তার ব্যাপারে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর উক্তি।
২। মূর্তির ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা আরোপ এবং কঠোরতা অবলম্বন।
৩। কবরকে মসজিদ না বানানোর বিষয়টি তিনি প্রথমে কিভাবে বর্ণনা করেছেন। অতঃপর মৃত্যুর পাঁচদিন পূর্বে তিনি তা বারবার বলেছেন। তারপর কবর পূজা সম্পর্কিত কথাকে তিনি যথেষ্ট মনে করেননি। [যার ফলে মৃত্যুর পূর্বেও এ ব্যাপারে উম্মতকে সাবধান করে দিয়েছেন] অতএব রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কর্তৃক এ ব্যাপারে অধিক গুরুত্ব প্রদানের মধ্যেই শিক্ষা ও উপদেশ নিহিত রয়েছে।
৪। নিজ কবরের অস্তিত্ব লাভের পূর্বেই তাঁর কবরের পাশে এসব কাজ অর্থাৎ কবর পূজাকে নিষেধ করেছেন।
৫। নবীদের কবর পূজা করা বা কবরকে ইবাদত খানায় পরিণত করা ইহুদি নাসারাদের রীতি-নীতি।
৬। এ জাতীয় কাজ যারা করে তাদের উপর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর অভিসম্পাত।
কবর এবং কবরবাসীর ব্যাপারে শরিয়তের সীমা লঙ্ঘন করা যদিও তা ইবাদতের পর্যায়ে উপনীত না হয়।
দ্বিতীয় কাজটি হচ্ছে শিরকে আকবার [বা বড় ধরনের শিরক]। যেমন, কবরবাসীর কাছে দোয়া করা। সাহায্য চাওয়া দুনিয়া ও আখেরাতের প্রয়োজন মিটানোর জন্য আবেদন করা। এ সব কাজ বড় ধরনের শিরক। মূর্তি পূজারীরা তাদের মূর্তির সাথে হুবহু এ ধরনের আচরণই করে থাকে। কোন ব্যক্তি যদি এ আক্বীদা পোষণ করে যে, উদ্দেশ্য হাসিলের ক্ষেত্রে কবরবাসীরা স্বতন্ত্র ক্ষমতার অধিকারী অথবা আল্লাহর নৈকট্য লাভের জন্য তারা হচ্ছে মধ্যস্থতাকারী মাত্র, তাহলে পূর্বোক্ত আচরণ আর এ আক্বীদার মধ্যে কোন পার্থক্য নেই। কেননা মুশরিকরাও একথাই বলে।
৭। এর উদ্দেশ্য হচ্ছে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কবরের ব্যাপারে আমাদেরকে সাবধান করে দেয়া।
৮। তাঁর কবরকে উন্মুক্ত না রাখার কারণ এ হাদিসে সুস্পষ্ট।
৯। কবরকে মসজিদ বানানোর মর্মার্থ।
১০। যারা কবরকে মসজিদে পরিণত করে এবং যাদের উপর দিয়ে কিয়ামত সংঘটিত হবে এ দু’ধরনের লোকের কথা একই সাথে উল্লেখ করেছেন। অতঃপর একজন মানুষ কোন পথ অবলম্বনে শিরকের দিকে ধাবিত হয় এবং এর পরিণতি কি সেটাও উল্লেখ করেছেন।
১১। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর ইন্তেকালের পাঁচ দিন পূর্বে স্বীয় খুতবায় বিদআতী লোকদের মধ্যে সবচেয়ে নিকৃষ্ট দু’টি দলের জবাব দিয়েছেন। কিছু সংখ্যক জ্ঞানী ব্যক্তিরা এ বিদআতীদেরকে ৭২ দলের বহির্ভূত বলে মনে করেন। এসব বিদআতীরা হচ্ছে ‘‘রাফেজী’’ ও জাহমিয়্যা’’। এ রাফেজী দলের কারণেই শিরক এবং কবর পূজা শুরু হয়েছে। সর্বপ্রথম কবরের উপর তারাই মসজিদ নির্মাণ করেছে।
১২। মৃত্যু যন্ত্রণার মাধ্যমে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে যে পরীক্ষা করা হয়েছে তা জানা যায়।
তারা বলে, এরা (মূর্তিরা) আমাদের জন্য আল্লাহর কাছে সুপারিশকারী। (ইউনুছ: ১৮)
যে ব্যক্তি এ কথা দাবি করে যে, ‘‘কবরবাসীর কাছে দোয়াকারীকে ততক্ষণ পর্যন্ত কাফির বলা যাবে না যতক্ষণ পর্যন্ত সে এ আক্বীদা পোষণ না করে যে, কবরবাসীরা কল্যাণ সাধন ও অনিষ্টতা দূর করার ব্যাপারে স্বতন্ত্র ক্ষমতার অধিকারী। আর যে ব্যক্তি
১৩। ‘খুল্লাত’ বা বন্ধুত্বের মর্যাদা ও সম্মান রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে দেয়া হয়েছে।
১৪। খুল্লাতই হচ্ছে মুহাববত ও ভালোবাসার সর্বোচ্চ স্থান।
১৫। আবু বকর ছিদ্দিক রা. সর্ব শ্রেষ্ঠ সাহাবী হওয়ার ঘোষণা।
১৬। তাঁর [আবুবকর রা.] খিলাফতের প্রতি ইঙ্গিত প্রদান।
বিশ্বাস করে যে আল্লাহই হচ্ছেন মূল কার্য সম্পাদনকারী, তবে কবরবাসী বুজুর্গ ব্যক্তি হচ্ছে আল্লাহ ও দোয়াকারী এবং সাহায্য প্রার্থনাকারীর মাঝখানে একটা মাধ্যম মাত্র, তাকে কাফের বলা যাবে, সে মূলত: গাইরুল্লাহকে ডাকার ব্যাপারে কুরআন, সুন্নাহ এবং এজমায়ে উম্মতের রায়কে প্রত্যাখ্যান করে। কেননা উপরোক্ত উভয় অবস্থায়ই সে মুশরিক, কাফির। চাই সে কবরবাসীকে স্বতন্ত্র ক্ষমতার অধিকারী হিসেবে বিশ্বাস করুক অথবা মধ্যস্থতাকারী হিসেবেই বিশ্বাস করুক।
দ্বীন ইসলামে এর ব্যাপারে উপরোক্ত কথাগুলো জানা অত্যাবশ্যকীয়।
পাঠক, আপনার উচিত এ বিষদ বিবরণ থেকে শিক্ষা নেয়া, যার মাধ্যমে এ গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ে সংঘটিত অস্থিরতা ও ফিতনার পার্থক্য বুঝতে পারবেন।
যে ব্যক্তি সত্যকে চিনতে পেরে তা অনুসরণ করল, একমাত্র সেই ফিতনা থেকে মুক্তি পেলো।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/42/23
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।