মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
‘‘যারা ঈমান এনেছে এবং ঈমানকে জুলুম [শিরক] এর সাথে মিশ্রিত করেনি’’ [তাদের জন্যই রয়েছে শান্তি ও নিরাপত্তা] (আনআম : ৮২)
২। সাহাবী উবাদা ইবনে সামেত রা. থেকে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূল সাহাবী এরশাদ করেছেন,
من شهد أن لا اله إلا الله وحده لا شريك له، وأن محمدا عبده ورسوله، وأن عيسى عبد الله ورسوله، وكلمته ألقاها إلى مريم وروح منه، والجنة حق، والنار حق، أدخله الله الجنة على ما كان من العمل . ( أخرجاه )
‘‘যে ব্যক্তি এ সাক্ষ্য দান করল যে, আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই। তিনি একক। তাঁর কোন শরিক নেই। মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর বান্দা ও রাসূল। ঈসা আ. আল্লাহর বান্দা ও রাসূল। তিনি তাঁর এমন এক কালিমা যা তিনি মরিয়াম আ. এর প্রতি প্রেরণ করেছেন এবং তিনি তাঁরই পক্ষ থেকে প্রেরিত রুহ বা আত্মা। জান্নাত সত্য জাহান্নাম
ব্যাখ্যা
তাওহীদের মর্যাদা :
পূর্বের অধ্যায়ে তাওহীদ ওয়াজিব হওয়ার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। তাওহীদ যে বান্দার উপর একটি সুমহান ফরজ কাজ, তাও আলোচিত হয়েছে। এ অধ্যায়ে তাওহীদের ফজিলত, বান্দার উপর এর প্রশংসনীয় প্রভাব এবং সুফলের বিষয় আলোচিত হয়েছে। তাওহীদের মত উত্তম প্রভাবশীল ও অসীম ফজিলত পূর্ণ অন্য কোন বস্ত্ত নেই। কেননা এ তাওহীদের ফলাফল এবং ফজিলত থেকেই দুনিয়া ও আখেরাতের মঙ্গল ও কল্যাণ অর্জিত হয়।
গ্রন্থ প্রণেতার وما يكفر من الذنوب কথাটুকু মূলত: ‘আম’ বিষয়ের উপর ‘খাস’ বিষয়ের আত্ফ্ করা হয়েছে। [অর্থাৎ সাধারণ বিষয়কে বিশেষ বিষয়ের সাথে সম্পৃক্ত করা হয়েছে] কেননা গুনাহ মাফ করা, আর গুনাহ সমূহ মিটিয়ে দেয়া মূলত : তাওহীদের অসীম ফজিলত ও প্রভাবেরই অন্তর্ভুক্ত। মূল আলোচনায় এর প্রমাণাদি উল্লেখ করা হয়েছে।
সত্য। সে ব্যক্তিকে আল্লাহ তাআলা জান্নাত দান করবেন, তার আমল যাই হোক না কেন। (বুখারী ও মুসলিম)
সাহাবী ইতবানের হাদিসে বর্ণিত আছে, ইমাম বুখারী ও মুসলিম হাদিসটি সংকলন করেছেন,
فإن الله حرم على النار من قال لا إله إلا الله يبتغى بذلك وجه الله .
‘‘আল্লাহ তা’আলা এমন ব্যক্তির উপর জাহান্নামের আগুন হারাম করে দিয়েছেন, যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে লা- ইলাহা ইল্লাল্লাহ বলেছে।’
৩। প্রখ্যাত সাহাবী আবু সাঈদ খুদরী রা. রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে বর্ণনা করেছেন, তিনি এরশাদ করেছেন, মুসা আ. বললেন,
يارب علمني شيئاً أذكرك وأدعوك به، قال : قل يا موسى لا إله إلا الله، قال : كل عبادك يقولون هذا، قال : يا موسى لو أن السموات السبع وعامرهن غيري والأرضين السبع في كفة، ولا إله إلا الله فى كفة، مالت بهن لا إله إلا الله . ( رواه ابن حبان والحاكم وصححه )
তাওহীদের ফজিলত:
দুনিয়া ও আখেরাতের নানা ধরনের বিপদ-আপদ ও দুর্দশা থেকে পরিত্রাণ লাভের প্রধান অবলম্বন হচ্ছে তাওহীদ।
তাওহীদের সবচেয়ে বড় উপকারিতা হচ্ছে, তাওহীদ বান্দার চির জাহান্নামি হওয়ার পথ রোধ করে, যদি তার অন্তরে সরিষা দানা পরিমাণ তাওহীদও বিদ্যমান থাকে। ঐ বান্দার অন্তরে যদি তাওহীদ পরিপূর্ণভাবে অর্জিত হয়, তাহলে তা সম্পূর্ণ রূপে বান্দার জন্য জাহান্নামের পথ রোধ করে।
তাওহীদবাদী ব্যক্তি পরিপূর্ণ হেদায়াত পায় এবং দুনিয়া ও আখেরাতে পূর্ণ নিরাপত্তা লাভ করে,
আল্লাহ তা’আলার সন্তুষ্টি ও পুণ্য লাভের একমাত্র উপায় হচ্ছে ‘‘তাওহীদ’’। খালেস দিলে বা একনিষ্ঠ চিত্তে যে ব্যক্তি লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ বলবে, মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর সাফাআত লাভের দ্বারা সেই হবে সবচেয়ে ধন্য।
তাওহীদের সবচেয়ে বড় বিশেষত্ব এই যে, বান্দার যাবতীয় জাহেরী-বাতেনী কথা ও কাজ আল্লাহর কাছে গৃহীত হওয়া, পূর্ণতা লাভ করা এবং সওয়াব প্রাপ্তি ইত্যাদি বিষয়গুলো তাওহীদের উপর নির্ভরশীল।
তাওহীদ এবং আল্লাহর প্রতি ইখলাস যখনই মজবুত হবে, তখনই উপরোক্ত বিষয়গুলো পরিপূর্ণরূপে সম্পন্ন হবে।
‘‘হে আমার রব, আমাকে এমন জিনিস শিক্ষা দিন যা দ্বারা আমি আপনাকে স্মরণ করব এবং আপনাকে ডাকবো। আল্লাহ বললেন, ‘হে মুসা, তুমি লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ বলো। মুসা বললেন, ‘‘আপনার সব বান্দাই তো এটা বলে।’’ তিনি বললেন, ‘‘হে মুসা, আমি ব্যতীত সপ্তাকাশে যা কিছু আছে তা, আর সাত তবক জমিন যদি এক পাল্লায় থাকে আরেক পাল্লায় যদি শুধু লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ থাকে, তাহলে ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ এর পাল্লাই বেশি ভারী হবে।’’
(ইবনে হিববান, হাকিম)
৪। বিখ্যাত সাহাবী আনাস রা. থেকে বর্ণিত আছে, তিনি বলেছেন, ‘আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে এ কথা বলতে শুনেছি,
قال الله تعالى يا ابن آدم لو أتيتني بقراب الأرض خطايا ثم لقيتني لا تشرك بى شيئا لأتيتك بقرابها مغفرة . ( رواه الترمذي وحسنه )
‘‘আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘‘হে আদম সন্তান, তুমি দুনিয়া ভর্তি গুনাহ নিয়ে যদি আমার কাছে হাজির হও, আর আমার সাথে কাউকে শরিক না করা অবস্থায় মৃত্যু বরণ করো, তাহলে আমি দুনিয়া পরিমাণ
তাওহীদের আরো ফজিলত হচ্ছে, তাওহীদ বান্দার জন্য নেক কাজ করার পথকে সুগম করে দেয়, অন্যায় কাজ পরিত্যাগ করাকে সহজ করে দেয় এবং বিপদাপদে শান্তনা জোগায়। তাই ঈমান ও তাওহীদের ক্ষেত্রে মুখলিস ব্যক্তি তার রবের সন্তুষ্টি ও সওয়াব কামনা করার দরুন আল্লাহর আনুগত্য করা খুবই সহজ হয়ে যায়। এমনিভাবে তার কুপ্রবৃত্তি যে সব পাপ কাজ করার জন্য তাকে প্ররোচিত করে আল্লাহর গজব এবং শাস্তির ভয় থাকার কারণে সে সব কাজ পরিত্যাগ করাও তার জন্য সহজ হয়ে যায়।
বান্দার হৃদয়ে যখন তাওহীদ পূর্ণতা লাভ করে তখন আল্লাহ তাআলা বান্দার অন্তরে ঈমানের প্রতি ভালোবাসা দান করেন এবং তার অন্তরে তাওহীদকে সুসজ্জিত করেন। কুফরি, ফাসেকী এবং নাফরমানিকে তার জন্য ঘৃণার বস্ত্ত বানিয়ে দেন। সাথে সাথে তাকে হেদায়াত প্রাপ্ত লোকদের অন্তর্ভুক্ত করেন।
তাওহীদ বান্দার দুঃখ-দুর্দশা ও কষ্ট লাঘব করে। বান্দা তাওহীদ ও ঈমানের পূর্ণতা অনুযায়ী দুঃখ কষ্ট ব্যথা ও বেদনাকে উদার চিত্তে এবং প্রশান্ত মনে গ্রহণ করে নেয়। সাথে সাথে আল্লাহর দেয়া ভাগ্যলিপির দুঃখ দুর্দশাকে সন্তুষ্ট চিত্তে মেনে নেয়।
৬। উবাদা বিন সামেত এবং ইতবানের হাদিসকে একত্র করলে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহর অর্থ সুস্পষ্ট হয়ে উঠবে এবং ধোঁকায় নিপতিত লোকদের ভুল সুস্পষ্টভাবে ধরা পড়বে।
তাওহীদের সুমহান মর্যাদার বিষয় হচ্ছে এই যে, তাওহীদ বান্দাকে মাখলুকের দাসত্ব, তার সাথে সম্পর্ক, তার প্রতি ভয়, তার কাছ থেকে কিছু পাওয়ার আশা এবং তারই উদ্দেশ্যে কাজ করা ইত্যাদি থেকে মুক্তি দান করে। [অর্থাৎ সে যাই করে আল্লাহর সন্তুষ্টির লাভের জন্যই করে] মূলত: এটাই হচ্ছে বান্দার জন্য প্রকৃত সম্মান ও মর্যাদার বিষয়। এর দ্বারাই আল্লাহ তাআলাকে ইলাহ এবং মা’বুদ হিসেবে মেনে নিয়ে প্রকৃত গোলামে পরিণত হয়। ফলে সে আল্লাহ ছাড়া আর কিছুই কামনা করে না। তাঁকে ছাড়া আর কাউকে ভয় করে না। একমাত্র তাঁর দরবার ছাড়া আর কারো কাছে আশ্রয় চায় না। এভাবেই তার পরিপূর্ণ কামিয়াবী আর সফলতা অর্জিত হয়।
তাওহীদের আরো ফজিলত এই যে, তাওহীদ বান্দার হৃদয়ে যখন পরিপূর্ণতা লাভ করে এবং পূর্ণ ইখলাসের সাথে তা অন্তরে প্রতিষ্ঠিত হয় তখন তার অল্প আমলই অনেক আমলে পরিণত হয়। তার কথা ও কাজের সওয়াব সীমা ও সংখ্যার হিসেব ছাড়াই বৃদ্ধি পেতে থাকে। কেননা বান্দার পাল্লায় ইখলাসকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে যার ফলে সপ্তাকাশ ও জমিনে তথা সৃষ্টি জগতে যা কিছু আছে তা সব মিলিয়েও কালিমার সমকক্ষ হয় না। এ অধ্যায়ে আলোচিত আবু সাঈদ খুদরী রা. এর হাদিস ও বেতাকার হাদিসই এর প্রমাণ। যাতে লেখা আছে ‘‘লা- ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ এবং যা ওজন করা হয়েছে পাপ পঙ্কিলতায় ভর্তি এমন নিরানববইটি খাতার সাথে যার বিস্তৃতি হচ্ছে দৃষ্টি শক্তির শেষ সীমা পর্যন্ত।
৭। ইতবান রা. হতে বর্ণিত হাদিসে উল্লেখিত শর্তের ব্যাপারে সতর্কী করণ।
৮। লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহর ফজিলতের ব্যাপারে সতর্কীকরণের প্রয়োজনীয়তা নবিগণের জীবনেও ছিল।
৯। সমগ্র সৃষ্টির তুলনায় এ কালিমার পাল্লা ভারী হওয়ার ব্যাপারে সতর্কীকরণ, যদিও এ কলেমার অনেক পাঠকের পাল্লা ইখলাসের সাথে পাঠ না করার কারণে হালকা হয়ে যাবে।
১০। সপ্তাকাশের মত সপ্ত জমিন বিদ্যমান থাকার প্রমাণ।
১১। জমিনের মত আকাশেও বসবাসকারীর অস্তিত্ব আছে।
১২। আল্লাহর সিফাত বা গুণাবলিকে ইতিবাচক বলে সাব্যস্ত করা যা আশআরী সম্প্রদায়ের চিন্তা ধারার সম্পূর্ণ বিপরীত।
১৩। সাহাবী আনাস রা. এর হাদিস সম্পর্কে অবগত হওয়ার পর ইতবান রা. এর হাদিসে বর্ণিত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বাণী।
فإن الله حرم على النار من قال لا إله إلا الله يبتغي به وجه الله
এর মর্মার্থ হচ্ছে শিরক বর্জন করা। শুধু মুখে বলা এর উদ্দেশ্য নয়।
১৪। নবী ঈসা আ. এবং মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উভয়ই আল্লাহর বান্দা এবং রাসূল হওয়ার বিষয়টি গভীর ভাবে চিন্তা করা।
১৫। ‘‘কালিমাতুল্লাহ’’ বলে ঈসা আ. কে খাস করার বিষয়টি জানা।
[অর্থাৎ পাপে ভর্তি বিশাল খাতাগুলোর ওজনের চেয়ে ‘লা- ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ লিখিত বেতাকা বা কার্ডের ওজন বেশি। এটা সম্ভব হয়েছে কলেমা পাঠকের পূর্ণ ইখলাসের কারণে। কত লোকই তো এ কলেমা পাঠ করে কিন্তু এ [উচ্চ] স্তরে উন্নীত হতে পারে না। এর কারণ হচ্ছে কালিমা পাঠকের অন্তর পূর্ণ তাওহীদ এবং ইখলাসের দিক থেকে পূর্বোক্ত বান্দা যে স্তরে পৌঁছেছে তার সমান স্তর দূরের কথা এমনকি তার কাছাকাছি স্তরেও পৌঁছতে সক্ষম হয়নি। তাওহীদের আরো মর্যাদা এই যে, তাওহীদবাদী ব্যক্তিদের ইহ জীবনের সাফল্য, বিজয় সম্মান, হেদায়াত লাভ, সহজ পথের সুবিধা, দূরাবস্থার সংশোধন এবং কথা ও কাজে দিক নির্দেশনার ক্ষেত্রে আল্লাহর তা’আলা স্বয়ং জিম্মাদার হয়ে যান।
১৬। হযরত ঈসা আ. আল্লাহর পক্ষ থেকে রুহ (পবিত্র) আত্মা হওয়া সম্পর্কে অবগত হওয়া।
১৭। জান্নাত ও জাহান্নামের প্রতি ঈমান আনার মর্যাদা।
১৮। আমল যাই হোক না কেন, এ কথার মর্মার্থ উপলব্ধি করা।
১৯। মিজানের দুটি পাল্লা আছে এ কথা জানা।
২০। আল্লাহর চেহারার উল্লেখ আছে, এ কথা জানা।
তাওহীদের ফজিলত এই যে, আল্লাহ তা’আলা তাওহীদবাদীদের উপর থেকে দুনিয়া ও আখেরাতের অনিষ্ঠতা ও অকল্যাণ দূর করে দেন। এবং উত্তম ও প্রশান্তিময় জীবন দান করেন। এর ফলে আল্লাহ তা’আলাকে স্মরণ করার মাধ্যমেই তারা শান্তি লাভ করে। এসব কথার অসংখ্য প্রমাণ কুরআন ও হাদিসে রয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/42/5
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।