মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
‘‘(হে মুহাম্মদ) আপনি বলে দিন, এটাই আমার পথ। পূর্ণ জ্ঞান ও প্রজ্ঞার সাথে আমি আল্লাহর দিকে আহবান জানাই।’’ (ইউসুফ : ১০৮)
২। সাহাবী ইবনে আববাস রা. হতে বর্ণিত আছে, রাসূল সাহাবী যখন মুআ’য বিন জাবাল রা. কে ইয়ামানের শাসনকর্তা নিয়োগ করে পাঠালেন তখন [রাসূল সাহাবী মুআ’যকে লক্ষ্য করে] বললেন,
إنك تأتي قوما من أهل الكتاب، فليكن أول ما تدعوهم إليه شهادة أن لا إله إلا الله، فإن هم أطاعوك لذلك، فأعلمهم إن الله افترض عليهم خمس صلوات فى كل يوم وليلة، فإن هم أطاعوك لذلك، فأعلمهم إن الله افترض عليهم صدقة تؤخذ من أغنيائهم فترد على فقرائهم، فإن هم أطاعوك لذلك، فإياك وكرائم أموالهم، واتق دعوة المظلوم . فإنه ليس بينها وبين الله حجاب . ( أخرجاه )
‘‘তুমি এমন এক কাওমের কাছে যাচ্ছ যারা আহলে কিতাব। [যারা কোন আসমানী কিতাবে বিশ্বাসী] সর্ব প্রথম যে জিনিসের দিকে তুমি তাদেরকে আহবান জানাবে তা হচ্ছে, ‘‘লা-ইলাহ ইল্লাল্লাহুর সাক্ষ্য
ব্যাখ্যা
লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু এর সাক্ষ্যদানের আহবান
লেখক এ অধ্যায়টি পূর্বোক্ত অধ্যায়গুলোর সাথে যে ক্রমিক অনুযায়ী সাজিয়েছেন তা মূলত: আলোচিত অধ্যায়গুলোর মাঝে নিযুক্ত নিগুড় সম্পর্কের কারণেই করেছেন। কেননা পূর্বোল্লিখিত অধ্যায়গুলোতে তাওহীদের আবশ্যকতা মর্যাদা এর প্রতি উৎসাহ দান এবং পূর্ণতা অর্জনের কথা বর্ণিত হয়েছে। জাহেরী এবং বাতেনী।
উভয় দিক থেকে তাওহীদের সাক্ষ্যদান এর বিপরীত বিষয় তথা শিরকে ভয় করা এবং তাওহীদের মহিমায় বান্দা যেন নিজেকে পরিপূর্ণ রূপ মহিমান্বিত করতে পারে এসব বিষয় আলোচনা করা হয়েছে।
দান’’। অন্য বর্ণনায় আছে, আল্লাহর ওয়াহদানিয়্যাত বা একত্ববাদের স্বীকৃতি প্রদান। এ বিষয়ে তারা যদি তোমার আনুগত্য করে তবে তাদেরকে জানিয়ে দিয়ো যে, আল্লাহ তাআলা তাদের উপর দিনে-রাতে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ করে দিয়েছেন। এ ব্যাপারে তারা যদি তোমার কথা মেনে নেয় তবে তাদেরকে জানিয়ে দিয়ো যে, আল্লাহ তাআলা তাদের উপর জাকাত ফরজ করে দিয়েছেন, যা বিত্তশালীদের কাছ থেকে নিয়ে গরিবদেরকে দেয়া হবে। তারা যদি এ ব্যাপারে তোমার আনুগত্য করে তবে তাদের উৎকৃষ্ট মালের ব্যাপারে তুমি খুব সাবধানে থাকবে। আর মজলুমের ফরিয়াদকে ভয় করে চলবে। কেননা মজলুমের ফরিয়াদ এবং আল্লাহ তাআলার মাঝখানে কোন পরদা নেই।’’ (বুখারী ও মুসলিম)
৩। সাহাল বিন সাআদ রা. থেকে বর্ণিত আছে, রাসূল সাহাবী খাইবারের [যুদ্ধের] দিন বললেন,
لأعطين الراية غداً رجلاً يحب الله ورسوله، ويحبه الله ورسوله، يفتح الله على يديه،
‘‘আগামীকাল এমন ব্যক্তির কাছে আমি ঝান্ডা প্রদান করব যে ব্যক্তি আল্লাহ ও তাঁর রাসূলকে ভালোবাসে এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসূল তাকে ভালোবাসে। তার হাতে আল্লাহ তাআলা বিজয় দান করবেন। কাকে ঝান্ডা প্রদান করা হবে এ উৎকণ্ঠা ও ব্যাকুলতার মধ্যে লোকজন রাত্রি যাপন করল। যখন সকাল হয়ে গেলো তখন লোকজন রাসূল সাহাবী এর নিকট গেলো তাদের প্রত্যেকেই আশা পোষণ করছিল যে ঝান্ডা তাকেই দেয়া হবে, তখন তিনি বললেন, আলী বিন আবি তালিব কোথায়? বলা হলো, তিনি চক্ষুর পীড়ায় ভুগছেন। তাদেরকে
অতঃপর লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহর দিকে দাওয়াত দানের মাধ্যমে [বান্দা নিজের তাওহীদকে পূর্ণাঙ্গ করার পর] অন্যের তাওহীদকেও পূর্ণাঙ্গ করে তোলার কথা আলোচনা করা হয়েছে। কারণ বান্দা তাওহীদের সকল স্তরকে পূর্ণ করে যতক্ষণ পর্যন্ত অন্যের তাওহীদকে পূর্ণাঙ্গ করে তোলার সচেষ্ট না হবে ততক্ষণ পর্যন্ত স্বীয় তাওহীদের পূর্ণতা অর্জিত হবে না। আর এটাই হচ্ছে সকল আন্বিয়ায়ে কেরামের পথ। কেননা তাঁরা নিজ নিজ কওমকে সর্ব প্রথম এক ও একক লা-শরিক আল্লাহর ইবাদতের প্রতি আহবান জানিয়েছেন। আর নবিকুল শিরোমণি মুহাম্মদ সাহাবী এর এটাই ছিল কর্ম পদ্ধতি। তিনি দাওয়াতেরই সুমহান দায়িত্ব বিচক্ষণতার সাথে পালন করেছেন। আর মানুষকে স্বীয় রবের পথে হিকমত, উত্তম উপদেশ এবং সর্বোত্তম ভাষার মাধ্যমে আহবান করেছেন।
আলী রা. এর কাছে পাঠানো হলো। অতঃপর তাকে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট নিয়ে আসা হলো। তিনি আলীর চোখে থু থু দিলেন এবং তার জন্য দোয়া করলেন। তখন তিনি এমনভাবে সুস্থ হয়ে উঠলেন যেন তার চোখে কোন ব্যথাই ছিল না। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আলী রা. এর হাতে পতাকা তুলে দিয়ে বললেন, ‘‘তুমি বীর পদক্ষেপে ভিতরে ঢুকে পড়ো। এমনকি তাদের [দুশমনদের] নিজস্ব যুদ্ধক্ষেত্রে গিয়ে উপস্থিত হও। তারপর তাদেরকে ইসলামের দিকে আহবান জানাও এবং তাদের উপরে আল্লাহ তাআলার যে সব হক রয়েছে সে সম্পর্কে তাদের যা করণীয় তা জানিয়ে দাও। আল্লাহর কসম তোমার দ্বারা যদি আল্লাহ তাআলা একজন মানুষকেও হেদায়েত দান করেন তাহলে সেটা হবে তোমার জন্য লাল উটের চেয়েও উত্তম।’’
এ অধ্যায় থেকে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো জানা যায়,
১। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে অনুসরণকারীর নীতি ও পথ হচ্ছে আল্লাহর দিকে মানুষকে আহবান করা।
২। ইখলাসের ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন করা। কেননা অনেক লোক হকের পথে মানুষকে আহবান জানালেও মূলত: তারা নিজের নফ্স বা স্বার্থের দিকেই আহবান জানায়।
৩। তাওহীদের দাওয়াতের জন্য অন্তর দৃষ্টি সম্পন্ন জ্ঞান ও প্রজ্ঞা অপরিহার্য।
৪। উত্তম তাওহীদের প্রমাণ হচ্ছে, আল্লাহ তাআলার প্রতি গাল-মন্দ আরোপ করা থেকে সম্পূর্ণ পবিত্র থাকা।
৫। আল্লাহ তাআলার প্রতি গাল-মন্দ আরোপ করা নিকৃষ্ট এবং শিরকের অন্তর্ভুক্ত।
তিনি দ্বীনের দাওয়াতের পথে কখনো নীরব থাকেননি, নিথর হয়ে পড়েননি, যতদিন পর্যন্ত আল্লাহ তাআলা তাঁর মাধ্যমে দ্বীনকে প্রতিষ্ঠিত না করেছেন, সৃষ্টির সেরা মানুষকে তাঁর মাধ্যমে হেদায়াত না করেছেন এবং স্বীয় করুণা ও বরকতের দ্বারা তাঁর দ্বীনের দাওয়াতকে বিশ্বের পূর্ব-পশ্চিম দিগন্তে পৌঁছে না দিয়েছেন ততদিন পর্যন্ত দাওয়াত দ্বীনকে ক্ষান্ত করেননি। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজে মানুষকে ইসলামের দিকে
৭। তাওহীদই হচ্ছে সর্ব প্রথম ওয়াজিব।
৮। সর্বাগ্রে এমন কি নামাজেরও পূর্বে তাওহীদের দায়িত্ব পালন করতে হবে।
৯। আল্লাহর ওয়াহদানিয়াতের অর্থ হচ্ছে, ‘‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ’’ এর সাক্ষ্য প্রদান করা। অর্থাৎ ‘‘আল্লাহ তাআলা ব্যতীত কোন ইলাহ নেই’’ এ ঘোষণা দেয়া।
১০। একজন মানুষ আহলে কিতাবের অন্তর্ভুক্ত হওয়া সত্ত্বেও সে তাওহীদ সম্পর্কে অজ্ঞ থাকতে পারে কিংবা তাওহীদের জ্ঞান থাকলেও তা দ্বারা আমল নাও করতে পারে।
১১। শিক্ষা দানের প্রতি পর্যায়ক্রমে গুরুত্বারোপ।
১২। সর্ব প্রথম অপেক্ষাকৃত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় শুরু করা।
১৩। জাকাত প্রদানের খাত সম্পর্কিত জ্ঞান।
১৪। শিক্ষক কর্তৃক ছাত্রের সংশয় ও দ্বিধা-দ্বন্দ্ব উন্মোচন করা বা নিরসন করা।
১৭। মজলুমের ফরিয়াদ এবং আল্লাহ তাআলার মধ্যে কোন প্রতিবন্ধকতা না থাকার সংবাদ।
১৮। সাইয়্যিদুল মুরসালীন মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বড় বড় বজুর্গানে
দাওয়াত দিতেন এবং তাঁর প্রেরিত দূত, প্রতিনিধি ও অনুসারীগণকে নির্দেশ দিতেন, তারা যেন সর্বাগ্রে আল্লাহর দিকে, তাঁর একত্ববাদের দিকে সকল মানুষকে আহবান জানায় কেননা যাবতীয় আমল সহীহ হওয়া এবং কবুল হওয়ার বিষয়টি তাওহীদের উপরই নির্ভরশীল। আল্লাহর ওয়াহদানিয়াত কায়েম করা যেমনিভাবে বান্দার কর্তব্য ঠিক তেমনিভাবে আল্লাহর বান্দাহগণকে উত্তম পন্থায় দাওয়াত দেওয়াও তার কর্তব্য। তার হাতে যারাই হেদায়াত লাভ করবে তাদের সমপরিমাণ সওয়াব সে [দাওয়াত দানকারী ব্যক্তি] পাবে। আর তাতে দাওয়াত গ্রহণকারীর সওয়াব হতে বিন্দুমাত্রও কমবে না।
দ্বীনের উপর যে সব দুঃখ- কষ্ট এবং কঠিন বিপদাপদ আপতিত হয়েছে তা তাওহীদেরই প্রমাণ পেশ করে।
১৯। ‘‘আমি আগামীকাল এমন একজনের হাতে পতাকা প্রদান করব যার হাতে আল্লাহ বিজয় দান করবেন।’’ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর এ উক্তি নবুয়তেরই একটি নিদর্শন।
২০। আলী রা. এর চোখে থু থু প্রদানে চোখ আরোগ্য হয়ে যাওয়াও নবুয়তের একটি নিদর্শন।
২১। আলী রা. এর মর্যাদা সম্পর্কে জ্ঞান লাভ।
২২। আলী রা. এর হাতে পতাকা তুলে দেয়ার পূর্বে রাতে পতাকা পাওয়ার ব্যাপারে সাহাবায়ে কেরামের উদ্বেগ ও ব্যাকুলতার মধ্যে রাত্রি যাপন এবং বিজয়ের সুসংবাদে আশ্বস্ত থাকার মধ্যে তাদের মর্যাদা নিহিত আছে।
২৩। বিনা প্রচেষ্টায় ইসলামের পতাকা তথা নেতৃত্ব লাভ করা আর চেষ্টা করেও তা লাভে ব্যর্থ হওয়া, উভয় অবস্থায়ই তাকদীরের প্রতি ঈমান রাখা।
২৪। ‘‘বীর পদক্ষেপে এগিয়ে যাও’’ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর এ উক্তির মধ্যে ভদ্রতা ও শিষ্টচার শিক্ষা দানের ইঙ্গিত রয়েছে।
২৫। যুদ্ধ শুরু করার পূর্বে ইসলামের দাওয়াত পেশ করা।
২৬। ইতিপূর্বে যাদেরকে ইসলামের দাওয়াত দেয়া হয়েছে এবং যাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা হয়েছে তাদেরকেও যুদ্ধের আগে ইসলামের দাওয়াত দিতে হবে।
অতএব, একজন আলেমের কর্তব্য হচ্ছে উক্ত তাওহীদ ও কলেমার কথা বর্ণনা করা। একজন আলেমের উপর দাওয়াত, উপদেশ এবং হিদায়াতের দায়িত্ব ও কর্তব্য একজন অজ্ঞ লোকের চেয়ে অনেক বেশি।
এমনিভাবে শরীর, শক্তি অথবা ধন-সম্পদ, সম্মান, প্রভাব, প্রতিপত্তির দিক থেকে সক্ষম ব্যক্তির উপর উক্ত দায়িত্ব ও কর্তব্য যার এ সব কিছুই নেই তার চেয়ে অনেক বেশি আল্লাহ তাআলা এরশাদ করেছেন - فَاتَّقُوا اللَّهَ مَا اسْتَطَعْتُمْ
২৭। أخبرهم بما يجب عليهم রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বাণী হিকমত ও কৌশলের সাথে দাওয়াত পেশ করার ইঙ্গিত বহন করে।
২৮। দীন ইসলামে আল্লাহর হক সম্পর্কে জ্ঞানার্জন।
২৯। আলী রা. এর হাতে একজন মানুষ হেদায়াত প্রাপ্ত হওয়ার সওয়াব।
৩০। ফতোয়ার ব্যাপারে কসম করা।
তোমাদের শক্তি ও সামর্থ্য অনুযায়ী আল্লাহকে ভয় করো। ঐ ব্যক্তিকে আল্লাহ তাআলা করুণা করেন যে একটি সামান্য কথা দিয়ে হলেও দ্বীনের সহযোগিতা করে। একজন বান্দার যতটুকু শক্তি ও সামর্থ্য আছে দ্বীনের দাওয়াতের কাজে ততটুকু দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন না করার মধ্যেই তার ধ্বংস নিহিত।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/42/8
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।