hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

সুন্নাত

লেখকঃ শাইখ আবদুর রহমান বিন মুবারক আলী

৩৬
সকালে যেসব দু‘আ ও যিকির সুন্নাত
১. আয়াতুল কুরসি ১ বার পড়বে :

যে ব্যক্তি সকালে আয়াতুল কুরসী পাঠ করবে, সে সন্ধ্যা পর্যন্ত নিরাপদ থাকবে। আর যে ব্যক্তি সন্ধ্যায় পাঠ করবে, সে সকাল পর্যন্ত নিরাপদ থাকবে। [মু‘জামুল কাবীর লিত তাবারানী, হা/৫৪২; সুনানুল কুবরা লিন নাসাঈ, হা/১০৭৩১।]

২. সূরা ইখলাস, সূরা ফালাক্ব ও সূরা নাস ৩ বার করে পড়বে :

মু‘আয ইবনে আবদুল্লাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ আমাকে বলেছেন, সকাল ও সন্ধ্যায় সূরা ইখলাস, সূরা ফালাক্ব ও সূরা নাস তিন বার করে পাঠ করো, তাহলে সবকিছু থেকে তোমাকে হেফাযত করার জন্য এগুলো যথেষ্ট হবে। [তিরমিযী, হা/৩৫৭৫; আবু দাঊদ, হা/৫০৮৩।]

৩. সকালে এ গুরম্নত্বপূর্ণ দু‘আটি ১ বার পড়বে :

أَصْبَحْنَا وَأَصْبَحَ الْمُلْكُ لِلّٰهِ، وَالْحَمْدُ لِلّٰهِ وَ لَا إِلٰهَ إِلَّا اللّٰهُ وَحْدَهٗ لَا شَرِيْكَ لَهٗ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلٰى كُلِّ شَىْءٍ قَدِيْرٌ اَللّٰهُمَّ اِنِّيْ أَسْأَ لُكَ خَيْرَ هٰذَا الْيَوْمِ، وَأَعُوْذُ بِكَ مِنْ شَرِّ هٰذِهِ اللَّيْلَةِ وَشَرِّ مَا بَعْدَهَا اَللّٰهُمَّ إِنِّىْ أَعُوْذُ بِكَ مِنَ الْكَسَلِ وَسُوْءِ الْكِبَرِ اَللّٰهُمَّ إِنِّىْ أَعُوْذُ بِكَ مِنْ عَذَابٍ فِى النَّارِ وَعَذَابٍ فِى الْقَبْرِ

আসবাহনা ওয়া আসবাহাল মুলকু লিল্লা-হি ওয়ালহামদু লিল্লা-হি ওয়ালা-ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াহ্দাহূ লা শারীকালাহ্। লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়াহুয়া ‘আলা কুলিস্ন শায়ইন ক্বাদীর। আল্লা-হুম্মা ইন্নী আসআলুকা খাইরা হা-যাল ইয়াওমি, ওয়া আ‘ঊযুবিকা মিন শাররি হা-যিহিল লাইলাতি ওয়া শাররি মা বা‘দাহা। আল্লা-হুম্মা ইন্নী আ‘ঊযুবিকা মিনাল কাসালি ওয়া সূইল কিবারি, আল্লা-হুম্মা ইন্নী আ‘ঊযুবিকা মিন ‘আযা-বিন ফিন্না-রি ওয়া ‘আযা-বিন ফিল ক্বাবর।

অর্থ : আমরা এবং সমগ্র জগৎ আল্লাহর জন্য সকালে উপনীত হলাম। সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য। তিনি ব্যতীত কোন মাবুদ নেই। তিনি এক, তাঁর কোন শরিক নেই। রাজত্ব এবং সমস্ত প্রশংসা তাঁর। তিনি সকল বিষয়ে ক্ষমতাবান। হে আল্লাহ! আমি তোমার নিকট এ দিনের মঙ্গল কামনা করছি, আর আমি আশ্রয় চাই এ রাতের অমঙ্গল এবং এ রাতের পরবর্তী অংশে যে অমঙ্গল রয়েছে তা হতে। হে আল্লাহ! আমি তোমার নিকট আশ্রয় চাই অলসতা ও বার্ধক্যের অপকারিতা হতে। হে আল্লাহ! আমি আশ্রয় চাই জাহান্নামের আযাব ও কবরের শাস্তি হতে। [সহীহ মুসলিম, হা/৭০৮২-৮৩; আবু দাঊদ, হা/৫০৭৩; মিশকাত, হা/২৩৭১; তিরমিযী, হা/৩৩৯০।]

৪. রাসূলুল্লাহ ﷺ সকাল-সন্ধ্যায় এই বাক্যগুলো ছাড়তেন না :

اَللّٰهُمَّ إِنِّىْ أَسْأَلُكَ الْعَافِيَةَ فِى الدُّنْيَا وَالْاٰخِرَةِ اَللّٰهُمَّ إِنِّىْ أَسْأَلُكَ الْعَفْوَ وَالْعَافِيَةَ فِىْ دِيْنِىْ وَدُنْيَاىَ وَأَهْلِىْ وَمَالِىْ اَللّٰهُمَّ اسْتُرْ عَوْرَتِىْ وَاٰمِنْ رَوْعَتِيْ اَللّٰهُمَّ احْفَظْنِيْ مِنْۢ بَيْنِ يَدَيَّ ، وَمِنْ خَلْفِيْ وَعَنْ يَمِيْنِيْ وَعَنْ شِمَالِيْ وَمِنْ فَوْقِيْ وَأَعُوْذُ بِعَظْمَتِكَ أَنْ أُغْتَالَ مِنْ تَحْتِيْ

উচ্চারণ : আল্লা-হুম্মা ইন্নী আসআলুকাল ‘আ-ফিয়াতা ফিদ দুনইয়া ওয়াল আ-খিরাহ। আল্লা-হুম্মা ইন্নী আসআলুকাল ‘আফওয়া ওয়াল ‘আ-ফিয়াতা ফী দ্বীনী ওয়াদুনইয়া-ইয়া ওয়া আহলী ওয়া মা-লী, আল্লা-হুম্মাসতুর ‘আওরাতী ওয়া আ-মিন রাও‘আতী। আল্লা-হুম্মাহফাযনী মিম বাইনি ইয়াদাইয়া ওয়া মিন খালফী ওয়া ‘আন ইয়ামীনী ওয়া ‘আন শিমা-লী ওয়া মিন ফাওক্বী। ওয়া আ‘ঊযু বি‘আযমাতিকা আন উগতা-লা মিন তাহ্তী।

অর্থ : হে আল্লাহ! আমি আপনার নিকট দুনিয়া ও আখিরাতে নিরাপত্তা চাই। হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে ক্ষমা চাই এবং আমার দ্বীন, দুনিয়া, পরিবার এবং সম্পদের নিরাপত্তা চাই। হে আল্লাহ! আপনি আমার দোষ-ত্রুটিসমূহ ঢেকে রাখুন এবং আমাকে ভয়ের সময় নিরাপত্তা দিন। হে আল্লাহ! আমার সামনের দিক থেকে, পেছন দিক থেকে, ডান দিক থেকে, বাম দিক থেকে এবং উপর দিক থেকে আমাকে নিরাপত্তা দিন। হে আল্লাহ! আপনার বড়ত্বের মাধ্যমে আমি নিচ দিক থেকে ধ্বংস হওয়া থেকে আপনার নিকট আশ্রয় চাই। [আবু দাঊদ, হা/৫০৭৬; ইবনে মাজাহ, হা/৩৮৭১; সহীহ ইবনে হিববান, হা/৯৬১; মুস্তাদরাকে হাকেম, হা/১৯০২; মুসনাদে আহমাদ, হা/৪৭৮৫; মিশকাত, হা/২৩৯৭।]

৫. সকাল ও সন্ধ্যায় সায়্যিদুল ইস্তিগফার পড়ার ফযীলত :

শাদ্দাদ ইবনে আউস (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, এটা হলো (সায়্যিদুল ইস্তিগফার) শ্রেষ্ঠ ক্ষমাপ্রার্থনা, যে ব্যক্তি বিশ্বাস সহকারে সকালে এটা পড়বে, সে দিনে মারা গেলে জান্নাতবাসী হয়ে মারা যাবে। আর যদি সন্ধ্যায় পড়ে, অতঃপর রাতে মারা যায় তাহলেও সে জান্নাতবাসী হবে। [সহীহ বুখারী, হা/৬৩০৬; তিরমিযী, হা/৩৩৯৩; আবু দাঊদ, হা/৫০৭২; ইবনে মাজাহ, হা/৩৮৭২; সুনানে নাসাঈ, হা/৫৫২২; মুসনাদে আহমাদ, হা/১৭১১১; মিশকাত, হা/২৩৩৫।]

اَللّٰهُمَّ أَنْتَ رَبِّي لَا إِلٰهَ إِلَّا أَنْتَ خَلَقْتَنِيْ وَأَنَا عَبْدُكَ وَأَنَا عَلٰى عَهْدِكَ وَوَعْدِكَ مَا اسْتَطَعْتُ أَعُوْذُ بِكَ مِنْ شَرِّ مَا صَنَعْتُ أَبُوْءُ لَكَ بِنِعْمَتِكَ عَلَيَّ وَأَبُوْءُ بِذَ ۢنْبِيْ فَاغْفِرْ لِيْ فَإِنَّهٗ لَا يَغْفِرُ الذُّنُوْبَ إِلَّا أَنْتَ

আল্লা-হুম্মা আনতা রাববী লা-ইলা-হা ইল্লা আনতা খালাক্বতানী ওয়া আনা ‘আবদুকা ওয়া আনা ‘আলা ‘আহদিকা ওয়া ওয়া‘দিকা মাসতাত্বা‘তু। আ‘ঊযুবিকা মিন শার্রি মা-সানা‘তু, আবূউ লাকা বিনি‘মাতিকা ‘আলাইয়্যা ওয়া আবূউ বিযামবী, ফাগফিরলী ফাইন্নাহূ লা ইয়াগফিরম্নয্ যুনূবা ইল্লা আনতা।

অর্থ : হে আল্লাহ! আপনি আমার প্রতিপালক, আপনি ছাড়া কোন উপাস্য নেই। আপনি আমাকে সৃষ্টি করেছেন। আমি আপনার বান্দা। আমি আমার সাধ্যমতো আপনার প্রতিশ্রুতিতে অঙ্গীকারাবদ্ধ হয়েছি। আমি আমার কৃতকর্মের অনিষ্ট হতে আপনার নিকট আশ্রয় চাই। আমার উপর আপনার অনুগ্রহকে স্বীকার করছি এবং আমার পাপও স্বীকার করছি। অতএব আপনি আমাকে ক্ষমা করে দিন। কেননা আপনি ছাড়া গোনাহ ক্ষমা করার আর কেউ নেই।

৬. অশেষ নেকীর দু‘আ :

আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, যে ব্যক্তি সকালে এ দু‘আটি পাঠ করবে, সে ১০টি দাস মুক্ত করার সমান সওয়াব অর্জন করবে। আর তার জন্য ১০০টি নেকী লেখা হবে এবং তার আমলনামা থেকে ১০০টি গোনাহ মুছে ফেলা হবে। আর সেদিন সন্ধ্যা হওয়া পর্যন্ত সে শয়তানের (ওয়াস্ওয়াসা) থেকে মুক্ত থাকবে এবং কিয়ামতের দিন আর কেউ তার চেয়ে উত্তম আমলসহ উপস্থিত হবে না, একমাত্র সে ব্যক্তি ব্যতীত যে এ দু‘আ তার চেয়ে অধিক আমল করেছে। [(সহীহ মুসলিম, হা/৭০১৮)]

لَا إِلٰهَ إِلَّا اللهُ وَحْدَهٗ لَا شَرِيْكَ لَهٗ لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلٰى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيْرٌ

লা-ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াহ্দাহূ লা-শারীকা লাহূ লাহুল মুল্কু ওয়ালাহুল হাম্দু ওয়াহুয়া ‘আলা কুলিস্ন শায়ইন ক্বাদীর।

অর্থ : আল্লাহ ব্যতীত কোন মাবুদ নেই, তিনি একক, তাঁর কোন অংশীদার নেই, সমস্ত রাজত্ব তাঁর, সকল প্রশংসাও তাঁর। তিনি সকল বিষয়ের উপর শক্তিশালী।

৭. ফাতেমা (রাঃ) কে নবী ﷺ এর উপদেশ :

আনাস ইবনে মালিক (রাঃ) হতে বর্ণিত। নবী ﷺ ফাতেমা (রাঃ) কে বললেন, আমার উপদেশ মানতে তোমাকে কীসে বাধা দেয়? তুমি যখন সকালে উপনীত হবে, তখন এ দু‘আটি পাঠ করবে এবং যখন বিকালে উপনীত হবে তখনও এ দু‘আটি পাঠ করবে।

يَا حَيُّ يَا قَيُّوْمُ بِرَحْمَتِكَ أَسْتَغِيْثُ أَصْلِحْ لِيْ شَأْنِيْ كُلَّهٗ، وَلَا تَكِلْنِيْ إِلٰى نَفْسِيْ طَرْفَةَ عَيْنِ

ইয়া হাইয়্যু ইয়া কাইয়্যূমু বিরাহমাতিকা আসতাগীছ, আসলিহ লী শা’নী কুল্লাহূ, ওয়ালা- তাকিলনী ইলা নাফসী ত্বারফাতা ‘আই-ন।

অর্থ : হে চিরস্থায়ী ও চিরঞ্জীব! আপনার করম্নণার মাধ্যমে আমি সাহায্য প্রার্থনা করছি। আপনি আমার সকল বিষয় সমাধা করে দিন এবং আমাকে আমার নিজের উপর এক মুহূর্তের জন্যও ছেড়ে দিয়েন না। [সুনানে নাসাঈ আল কুবরা, হা/১০৪০৫; মুস্তাদরাকে হাকেম, হা/২০০০।]

৮. কিয়ামতের দিন আল্লাহ তা‘আলা খুশি হয়ে যাবেন :

সাওবান (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, যে ব্যক্তি সকাল ও সন্ধ্যায় তিন বার করে এ দু‘আ পাঠ করবে, আল্লাহ তা‘আলা কিয়ামতের দিন তার উপর খুশি হয়ে যাবেন।

رَضِيْتُ بِاللّٰهِ رَبًّا وَّبِالْإِسْلَامِ دِينًا وَّبِمُحَمَّدٍ نَبِيًّا

রাযীতু বিল্লা-হি রাববাও ওয়াবিল ইসলা-মি দ্বীনাও ওয়া বিমুহাম্মাদিন নাবিয়্যা।

অর্থ : আমি আল্লাহকে রব হিসেবে, ইসলামকে দ্বীন হিসেবে এবং মুহাম্মাদ ﷺ কে নবী হিসেবে পেয়ে সন্তুষ্ট হয়েছি। [মুসনাদে আহমাদ, হা/১৮৯৬২; ইবনে মাজাহ, হা/৩৮৭০; তিরমিযী, হা/৩৩৮৯।]

৯. কোন কিছুই ক্ষতি করতে পারবে না :

উসমান ইবনে আফফান (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, যদি কোন ব্যক্তি প্রতিদিন সকাল ও সন্ধ্যায় এ দু‘আটি তিন বার পাঠ করে, তাহলে কোন কিছুই তার ক্ষতি করতে পারবে না।

بِسْمِ اللهِ الَّذِيْ لَا يَضُرُّ مَعَ اسْمِه شَيْءٌ فِي الْاَرْضِ وَلَا فِي السَّمَاءِ وَهُوَ السَّمِيْعُ العَلِيْمُ

বিসমিল্লা-হিল্লাযী লা ইয়াযুর্রম্ন মা‘আসমিহী শাইউন ফিলআর্যি ওয়ালা ফিস্সামা-ই ওয়াহুয়াস সামী‘উল ‘আলীম।

অর্থ : ঐ আল্লাহর নামে আমি শুরম্ন করছি, যার নামের বরকতে আসমান ও জমিনের কোন বস্তু ক্ষতি করতে পারে না এবং তিনি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞ। [সহীহ ইবনে হিববান, হা/৮৬২; আবু দাঊদ, হা/৫০৮৮; তিরমিযী, হা/৩৩৮৮; ইবনে মাজাহ, হা/৩৮৬৯। মুসনাদে আহমাদ, হা/৪৭৪; মুস্তাদরাকে হাকেম, হা/১৮৯৫।]

১০. জাহান্নাম থেকে মুক্তি :

আনাস ইবনে মালিক (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, যে ব্যক্তি সকালে এ দু‘আটি পাঠ করবে, আল্লাহ তা‘আলা ঐ দিন তাকে এক চতুর্থাংশ মুক্তি দেবেন। আর যে ব্যক্তি এ দু‘আটি চার বার পাঠ করবে আল্লাহ তা‘আলা তাকে ঐ দিনের সম্পূর্ণ অংশেই মুক্তি দেবেন।

اَللّٰهُمَّ إِنِّيْ أُشْهِدُكَ وَأُشْهِدُ حَمَلَةَ عَرْشِكَ وَمَلَائِكَتَكَ وَجَمِيْعَ خَلْقِكَ إِنَّكَ أَنْتَ اللهُ لَا إِلٰهَ اِلَّا أَنْتَ وَحَدَكَ لَا شَرِيْكَ لَكَ وَاَنَّ مُحَمَّدًا عَبْدُكَ وَرَسُوْلُكَ

আল্লা-হুম্মা ইন্নী উশহিদুকা ওয়া উশহিদু হামালাতা ‘আরশিকা ওয়া মালা-ইকাতাকা ওয়া জামী‘আ খালক্বিকা ইন্নাকা আনতাল্লা-হ। লা-ইলা-হা ইল্লা আনতা ওয়াহদাকা লা-শারীকা লাকা ওয়া আন্না মুহাম্মাদান ‘আবদুকা ওয়া রাসূলুক।

অর্থ : হে আল্লাহ! আমি আপনাকে, আপনার আরশ বহনকারী ফেরেশতাকে, আপনার সমস্ত ফেরেশতাদেরকে এবং আপনার সকল সৃষ্টিকে সাক্ষ্য রেখে বলছি যে, আপনি ছাড়া অন্য কোন ইলাহ নেই। আপনি একক, আপনার কোন শরিক নেই। আর মুহাম্মাদ ﷺ আপনার বান্দা ও রাসূল। [সুনানুল কুবরা লিন নাসাঈ, হা/৯৮৩৭]

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন