মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
সূরা ইয়াসীনের ফযীলতের ব্যাপারে অনেক হাদীস পাওয়া যায়। কিন্তু সেগুলোর সনদ সহীহ নয়। তবে এই সূরাটিতে অনেক গুরম্নত্বপূর্ণ বিষয়ে আল্লাহ তা‘আলা আমাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। এ সূরায় গাফিল মানুষদেরকে সতর্ক করা হয়েছে এবং দাওয়াতী কাজের নিয়ম, জাহান্নামের ভয় ও তার শাস্তি, জান্নাতের নিয়ামত, আল্লাহর অসীম কুদরত, পরকালীন জীবনের বাস্তবতা ইত্যাদি বর্ণনা করা হয়েছে। তাই এ সূরাটি পড়ে আমরা আমাদের ঈমানকে বৃদ্ধি করব।
১. ইয়া-সীন। ২. কসম জ্ঞানগর্ভ কুরআনের। ৩. নিশ্চয় আপনি প্রেরিত রাসূলদের অন্তর্ভুক্ত। ৪. আপনি সরল-সঠিক পথের উপর রয়েছেন। ৫. এ কুরআন নাযিল করা হয়েছে প্রবল প্রতাপশালী পরম দয়ালু আল্লাহর পক্ষ থেকে। ৬. যেন আপনি সতর্ক করতে পারেন এমন লোকদেরকে, যাদের পূর্বপুরম্নষদেরকে সতর্ক করা হয়নি। ফলে তারা গাফিল রয়ে গেছে। ৭. (তারা আল্লাহর অবাধ্য হওয়ার কারণে) তাদের অধিকাংশের জন্য (তাদের অন্তরে সীল লাগিয়ে দেয়ার) বাণী অবধারিত হয়ে গেছে। সুতরাং তারা ঈমান আনবে না। ৮. আমি তাদের গলায় শৃঙ্খল পরিয়েছি, তা তাদের চিবুক পর্যন্ত ঝুলে রয়েছে। ফলে তারা মাথা খাড়া করে রেখেছে। ৯. আর আমি তাদের সামনে ও পেছনে প্রাচীর স্থাপন করেছি এবং তাদেরকে ঢেকে দিয়েছি। ফলে তারা দেখতে পায় না। ১০. আপনি তাদেরকে সতর্ক করেন কিংবা না করেন, তাদের কাছে উভয়ই সমান, তারা ঈমান আনবে না। ১১. আপনি কেবল তাকেই সতর্ক করতে পারেন, যে উপদেশ মেনে চলে এবং না দেখে দয়াময় আল্লাহকে ভয় করে। অতএব আপনি তাকে সুসংবাদ শুনিয়ে দিন ক্ষমা ও উত্তম পুরস্কারের। ১২. আমি মৃতদেরকে জীবিত করি এবং আমি লিপিবদ্ধ করে রাখি যা তারা পূর্বে প্রেরণ করে, আর যা তারা পশ্চাতে রেখে যায়। আমি প্রত্যেক বস্তু স্পষ্ট কিতাবে সংরক্ষণ করে রেখেছি। ১৩. আপনি তাদের কাছে দৃষ্টান্তস্বরূপ এক জনপদের অধিবাসীদের ঘটনা বর্ণনা করম্নন, যখন তাদের কাছে কয়েকজন রাসূল এসেছিলেন। ১৪. যখন আমি তাদের কাছে দু’জন রাসূল প্রেরণ করেছিলাম তখন তারা তাদেরকে মিথ্যাপ্রতিপন্ন করল। অতঃপর আমি তাদেরকে শক্তিশালী করলাম তৃতীয় এক জনের মাধ্যমে। তারা বলল, আমরা তোমাদের প্রতি প্রেরিত হয়েছি। ১৫. জনপদবাসী বলল, তোমরা তো আমাদের মতোই মানুষ। আর দয়াময় আল্লাহ তো কিছুই নাযিল করেননি। তোমরা শুধু মিথ্যাই বলে যাচ্ছ। ১৬. রাসূলগণ বললেন, আমাদের প্রতিপালক জানেন, আমরা অবশ্যই তোমাদের প্রতি প্রেরিত হয়েছি। ১৭. আর আমাদের দায়িত্ব কেবল স্পষ্টরূপে প্রচার করা। ১৮. তারা বলল, আমরা তোমাদেরকে অকল্যাণের কারণ মনে করছি। তোমরা যদি (প্রচার কাজ হতে) বিরত না হও, তবে আমরা অবশ্যই তোমাদেরকে পাথর মেরে ধ্বংস করে ফেলব এবং আমাদের পক্ষ থেকে তোমাদেরকে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি স্পর্শ করবে। ১৯. রাসূলগণ বললেন, তোমাদের অশুভ লক্ষণ তোমাদেরই সাথে রয়েছে। এটা কি এজন্য যে, আমরা তোমাদেরকে সদুপদেশ দিয়েছি? বরং তোমরা তো এক সীমালঙ্ঘনকারী সম্প্রদায়। ২০. অতঃপর শহরের দূরপ্রান্ত থেকে এক ব্যক্তি দৌড়ে আসলো। তারপর সে বলল, হে আমার সম্প্রদায়! তোমরা রাসূলদের অনুসরণ করো। ২১. তোমরা অনুসরণ করো তাদের, যারা তোমাদের কাছে বিনিময় চায় না এবং তারা নিজেরাও রয়েছে সৎ পথে। ২২. আর আমার কি হয়েছে যে, আমি তাঁর ইবাদাত করব না, যিনি আমাকে সৃষ্টি করেছেন এবং যার কাছেই তোমাদেরকে প্রত্যাবর্তন করতে হবে? ২৩. আমি কি তাঁকে ছেড়ে অন্যান্য ইলাহকে গ্রহণ করব? যদি দয়াময় আল্লাহ আমাকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে চান, তবে তাদের সুপারিশ আমার কোন উপকারে আসবে না এবং তারা আমাকে মুক্তও করতে পারবে না। ২৪. এরূপ করলে আমি তো প্রকাশ্য বিভ্রান্তিতে পতিত হব। ২৫. আমি তো তোমাদের প্রতিপালকের প্রতি ঈমান এনেছি। অতএব তোমরা আমার কথা শোনো। ২৬. তাকে বলা হলো- ‘‘জান্নাতে প্রবেশ করো।’’ সে বলল, আহা! যদি আমার সম্প্রদায় জানতে পারত- ২৭. যে, আমার প্রতিপালক কেন আমাকে ক্ষমা করেছেন এবং আমাকে সম্মানিতদের অন্তর্ভুক্ত করেছেন! ২৮. তারপর আমি তার সম্প্রদায়ের উপর আকাশ থেকে কোন বাহিনী অবতীর্ণ করিনি এবং আমি (বাহিনী) অবতরণকারীও নই। ২৯. তা ছিল কেবলমাত্র এক মহা গর্জন। ফলে সাথে সাথে তারা নিস্তব্ধ হয়ে গেল। ৩০. আফসোস! সে বান্দাদের জন্য, যাদের কাছে কখনও এমন কোন রাসূল আসেনি, যাকে নিয়ে তারা ঠাট্টা-বিদ্রূপ করেনি। ৩১. তারা কি লক্ষ্য করেনি যে, আমি তাদের পূর্বে কত মানব গোষ্ঠীকে ধ্বংস করেছি, যারা তাদের মধ্যে আর ফিরে আসবে না? ৩২. আর তাদের সবাইকে অবশ্যই একত্রে আমার নিকট উপস্থিত করা হবে। ৩৩. আর তাদের জন্য একটি নিদর্শন হলো মৃত জমিন। আমি তাকে সজীব করি এবং তা থেকে উৎপন্ন করি শস্য, ফলে তারা তা থেকে খেয়ে থাকে। ৩৪. আমি তাতে সৃষ্টি করি খেজুর ও আঙ্গুরের বাগান এবং তাতে প্রবাহিত করি ঝর্ণাসমূহ। ৩৫. যেন তারা এর ফলমূল থেকে খাদ্য গ্রহণ করতে পারে। তাদের হাত এটা সৃষ্টি করেনি। তবুও কি তারা কৃতজ্ঞ হবে না? ৩৬. পবিত্র তিনি, যিনি উদ্ভিদ, মানুষ এবং তারা যাদেরকে জানে না তাদের প্রত্যেককে জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করেছেন। ৩৭. আর তাদের জন্য একটি নিদর্শন হলো রাত। আমি তা থেকে দিনকে অপসারণ করি, ফলে সাথে সাথেই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে পড়ে। ৩৮. আর সূর্য নিজ কক্ষ পথে চলতে থাকে। এটা মহাপ্রতাপশালী, সর্বজ্ঞের নিয়ন্ত্রণ। ৩৯. আমি চাঁদের জন্য নির্ধারণ করেছি বিভিন্ন স্তর, এমনকি তা (ভ্রমণ শেষে) খেজুরের পুরাতন ডালের মতো হয়ে ফিরে আসে। ৪০. সূর্যের সাধ্য নেই যে, সে চাঁদকে ধরে ফেলে এবং রাতও দিনের পূর্বে আসতে পারে না। প্রত্যেকেই নির্ধারিত কক্ষে বিচরণ করে। ৪১. আর তাদের জন্য একটি নিদর্শন এই যে, আমি তাদের সন্তানসন্ততিকে ভরা নৌকায় আরোহণ করিয়েছি। ৪২. এবং তাদের জন্য আমি এর অনুরূপ আরো যানবাহন সৃষ্টি করেছি যাতে তারা আরোহণ করে। ৪৩. আর আমি ইচ্ছা করলে তাদেরকে ডুবিয়ে দিতে পারি, তখন কেউ তাদের আর্তনাদে সাড়া দেবে না এবং তাদেরকে উদ্ধারও করা হবে না। ৪৪. কিন্তু আমার পক্ষ থেকে রহমত ও কিছু সময়ের জন্য জীবনোপকরণ দেয়ার কারণে তা করি না। ৪৫. যখন তাদেরকে বলা হয়,
তোমরা ভয় করো যা তোমাদের সামনে রয়েছে এবং যা তোমাদের পেছনে আছে, যেন তোমাদের প্রতি অনুগ্রহ করা হয়। ৪৬. আর তাদের কাছে তাদের প্রতিপালকের নিদর্শনাবলির মধ্য হতে যখনই কোন নিদর্শন আসে তখনই তা থেকে তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়। ৪৭. আর যখন তাদেরকে বলা হয়, আল্লাহ তোমাদেরকে যা দান করেছেন তা থেকে ব্যয় করো, তখন কাফিররা মুমিনদেরকে বলে, আল্লাহ ইচ্ছা করলে যাকে খাওয়াতে পারতেন, আমরা তাকে কেন খাওয়াব? তোমরা তো রয়েছ প্রকাশ্য বিভ্রান্তিতে। ৪৮. তারা বলে, যদি তোমরা সত্যবাদী হয়ে থাক তাহলে বলো এ ওয়াদা কখন পূর্ণ হবে? ৪৯. তারা কেবল একটা বিকট শব্দের অপেক্ষায় রয়েছে, যা তাদেরকে পাকড়াও করবে এমন অবস্থায় যে, তারা নিজেদের মধ্যে ঝগড়ায় লিপ্ত থাকবে। ৫০. তখন তারা ওসিয়ত করতেও সমর্থ হবে না এবং নিজ পরিবারের লোকদের কাছেও ফিরে যেতে পারবে না। ৫১. শিঙ্গায় ফুঁৎকার দেয়া হবে, তৎক্ষণাৎ তারা কবর থেকে তাদের প্রতিপালকের দিকে ছুটে যাবে। ৫২. তারা বলবে, হায় আমাদের দুর্ভোগ! কে আমাদেরকে আমাদের নিদ্রাস্থল থেকে উঠাল? দয়াময় আল্লাহ তো এরই ওয়াদা দিয়েছিলেন এবং রাসূলগণ সত্যই বলেছিলেন। ৫৩. এটা তো হবে একটা ভীষণ শব্দ মাত্র, ফলে তৎক্ষণাৎ তারা সবাই আমার সামনে উপস্থিত হবে। ৫৪. আজকের দিনে কারও প্রতি কোন অবিচার করা হবে না এবং তোমাদেরকে কেবল তারই প্রতিফল প্রদান করা হবে, যা তোমরা করতে। ৫৫. নিঃসন্দেহে জান্নাতবাসীরা এদিন আনন্দে মশগুল থাকবে। ৫৬. তারা এবং তাদের স্ত্রীগণ সুশীতল ছায়াতলে সুসজ্জিত আসনে হেলান দিয়ে বসে থাকবে। ৫৭. সেখানে তাদের জন্য থাকবে বিভিন্নরকম ফলমূল এবং যা কিছু তারা চাইবে তা সবই। ৫৮. তাদেরকে বলা হবে ‘সালাম’, পরম দয়ালু আল্লাহর পক্ষ থেকে। ৫৯. আর বলা হবে, হে অপরাধীরা! আজ তোমরা আলাদা হয়ে যাও। ৬০. হে আদম সন্তান! আমি কি তোমাদেরকে সতর্ক করিনি যে, তোমরা শয়তানের উপাসনা করো না, সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু? ৬১. আর আমার ইবাদাত করো, এটাই সরল-সঠিক পথ। ৬২. আর সে (শয়তান) তো তোমাদের মধ্য থেকে বহু লোককে পথভ্রষ্ট করেছে। তবুও কি তোমরা বুঝ না? ৬৩. এ তো সেই জাহান্নাম, যার ওয়াদা তোমাদেরকে দেয়া হতো। ৬৪. তোমরা যে কুফরী করতে, তার জন্য আজ তোমরা এতে প্রবেশ করো। ৬৫. আজ আমি তাদের মুখে মোহর মেরে দেব, তাদের হাত আমার সাথে কথা বলবে এবং তাদের পা-গুলো সাক্ষ্য দেবে, যা তারা করত সে সম্পর্কে। ৬৬. আর আমি ইচ্ছা করলে তাদের দৃষ্টিশক্তি বিলুপ্ত করে দিতে পারতাম, অতঃপর তারা পথ চলতে চাইলে কেমন করে দেখতে পেত? ৬৭. আর আমি যদি ইচ্ছা করতাম, তবে তাদের আকৃতি পরিবর্তন করে দিতাম তাদের নিজ স্থানেই, ফলে তারা সামনেও এগুতে পারত না এবং পিছনেও ফিরে যেতে পারত না। ৬৮. আর আমি যাকে দীর্ঘ জীবন দান করি, তাকে সৃষ্টিগত পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে আনি। তবুও কি তারা বুঝে না? ৬৯. আমি তাঁকে (রাসূলকে) কবিতা শিক্ষা দেইনি এবং তা তাঁর জন্য শোভনীয়ও নয়। এটা তো কেবল এক উপদেশ এবং সুস্পষ্ট কুরআন। ৭০. যাতে তিনি সতর্ক করেন এমন ব্যক্তিকে যে জীবিত এবং যাতে কাফিরদের উপর প্রমাণ সাব্যস্ত হয়। ৭১. তারা কি দেখে না যে, আমার হাতে তৈরি জিনিসগুলোর মধ্যে আমি তাদের জন্য সৃষ্টি করেছি চতুষ্পদ জন্তু? অতঃপর তারা এগুলোর মালিক হয়। ৭২. আর আমি এগুলোকে তাদের অনুগত করে দিয়েছি। ফলে এদের কতক তাদের বাহন এবং কতক তারা খায়। ৭৩. তাদের জন্য এগুলোর মধ্যে রয়েছে আরও অনেক উপকারিতা এবং বিভিন্ন ধরনের পানীয়। তবুও কি তারা শুকরিয়া আদায় করবে না? ৭৪. তারা আল্লাহ ব্যতীত অনেক ইলাহ গ্রহণ করেছে এ আশায় যে, তাদেরকে অনুগ্রহ করা হবে। ৭৫. এসব ইলাহ তাদের কোন প্রকার সাহায্য করতে সক্ষম নয়; অথচ এরা তাদের সৈন্য হিসেবে উপস্থাপিত হবে। ৭৬. অতএব তাদের কথা যেন আপনাকে দুঃখ না দেয়। অবশ্যই আমি জানি যা তারা গোপন করে এবং যা তারা প্রকাশ করে। ৭৭. মানুষ কি লক্ষ্য করে না যে, আমি তাকে শুক্রবিন্দু থেকে সৃষ্টি করেছি? অতঃপর সে হয়ে পড়ল প্রকাশ্য তর্ককারী। ৭৮. আর সে আমার সম্পর্কে উদাহরণ বর্ণনা করে, অথচ সে নিজের জন্মের কথা ভুলে যায়। সে বলে, কে জীবিত করবে এ হাড়গুলোকে যখন সেগুলো পঁচে গলে যাবে? ৭৯. আপনি বলুন! তিনিই এগুলোকে আবার জীবিত করবেন, যিনি তা প্রথমবার সৃষ্টি করেছেন। আর তিনি সর্বপ্রকার সৃষ্টি সম্পর্কে সম্যক অবগত আছেন। ৮০. যিনি সবুজ গাছ থেকে তোমাদের জন্য আগুন উৎপন্ন করেন। অতঃপর তোমরা তা থেকে আগুন জ্বালাও। ৮১. আর যিনি আসমান ও জমিন সৃষ্টি করেছেন, তিনি কি সক্ষম নন এদের অনুরূপ সৃষ্টি করতে? হ্যাঁ, তিনি মহাস্রষ্টা, সর্বজ্ঞ। ৮২. বস্তুত তাঁর সৃষ্টিকার্য এরূপ যে, যখন তিনি কোন কিছু সৃষ্টি করতে ইচ্ছা করেন, তখন তিনি তাকে বলেন, ‘‘হও’’ তখনই তা হয়ে যায়। ৮৩. অতএব পবিত্র তিনি, যাঁর হাতে রয়েছে সর্ববিষয়ের সর্বময় ক্ষমতা এবং তাঁরই নিকট তোমাদেরকে ফিরিয়ে নেয়া হবে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/290/78
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।