hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

নির্বাচিত হাদীস পঞ্চম খণ্ড

লেখকঃ ডক্টর মুহাম্মাদ মর্তুজা বিন আয়েশ মুহাম্মাদ

৫০
মাসজিদে প্রবেশ ও মাসজিদ থেকে বের হওয়ার সময় আল্লাহর নাবীর প্রতি দরূদ ও সালাম পাঠ করার বিধান
46 - عَنْ فَاطِمَةَ رَضِيَ اللهُ عَنْهَا قَالَتْ : كَانَ رَسُوْلُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِذَا دَخَلَ المَسْجِدَ صَلَّى عَلَى مُحَمَّدٍ وَسَلَّمَ، وَقَالَ : " رَبِّ اغْفِرْ لِيْ ذُنُوبِيْ، وَافْتَحْ لِيْ أَبْوَابَ رَحْمَتِكَ "،  وَإِذَا خَرَجَ صَلَّى عَلَى مُحَمَّدٍ وَسَلَّمَ، وَقَالَ : " رَبِّ اغْفِرْ لِيْ ذُنُوبِيْ، وَافْتَحْ لِيْ أَبْوَابَ فَضْلِكَ ".

( جامع الترمذي، رقم الحديث 314 ، واللفظ له، وسنن ابن ماجه، رقم الحديث 771 ، وقال الإمام الترمذي عن هذا الحديث بأنه : حسن، وصححه الألباني ).

46 - অর্থ: ফাতেমা বিনতু মুহাম্মাদ [রাদিয়াল্লাহু আনহা] হতে বর্ণিত, তিনি বলেন: আল্লাহর রাসূল [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম] যখন মাসজিদে প্রবেশ করতেন, তখন মুহাম্মাদের প্রতি দরূদ ও সালাম পাঠ করতেন এবং বলতেন:

" رَبِّ اغْفِرْ لِيْ ذُنُوبِيْ، وَافْتَحْ لِيْ أَبْوَابَ رَحْمَتِكَ ". 

অর্থ: “হে আমার প্রভু! আপনি আমার পাপগুলি ক্ষমা করুন এবং আমার জন্য আপনার করুণার দরজাগুলি খুলে দিন”।

আর আল্লাহর রাসূল [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম] যখন মাসজিদ থেকে বের হতেন, তখন মুহাম্মাদের প্রতি দরূদ ও সালাম পাঠ করতেন এবং বলতেন:

" رَبِّ اغْفِرْ لِيْ ذُنُوبِيْ، وَافْتَحْ لِيْ أَبْوَابَ فَضْلِكَ ".

অর্থ: “হে আমার প্রভু! আপনি আমার পাপগুলি ক্ষমা করুন এবং আমার জন্য আপনার অনুগ্রহের দরজাগুলি খুলে দিন”।

[জামে তিরমিযী, হাদীস নং 314 এবং সুনান ইবনু মাজাহ, হাদীস নং 771, তবে হাদীসের শব্দগুলি জামে তিরমিযী থেকে নেওয়া হয়েছে। ইমাম তিরমিযী হাদীসটিকে হাসান বলেছেন। এবং আল্লামা নাসেরুদ্দিন আল আলবাণী হাদীসটিকে সহীহ (সঠিক) বলেছেন]।

* এই হাদীস বর্ণনাকারিণী সাহাবীয়ার পরিচয়:

ফাতেমা [রাদিয়াল্লাহু আনহা] এর পিতা মুহাম্মাদ [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম] এবং তাঁর মাতা খাদীজা বিনতে খুওয়াইলিদ [রাদিয়াল্লাহু আনহা]। ফাতেমা [রাদিয়াল্লাহু আনহা] আল্লাহর রাসূল [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম] এর সর্ব কনিষ্ঠা সন্তান। তিনি জন্মগ্রহণ করেন মুহাম্মাদ [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম] আল্লাহর পক্ষ থেকে পয়গম্বর বা দূত নির্ধারিত হওয়ার পূর্বেই। তিনি একজন পবিত্রা এবং উচ্চ মর্যাদাশীল ব্যক্তিত্বের অধিকারিণী ছিলেন। তিনি ব্যক্তিগতভাবেই ছিলেন আত্মিক এবং চারিত্রিক উৎকৃষ্ট গুণাবলির কারণে মহা মর্যাদার অধিকারিণী। আল্লাহর রাসূল [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম] কে তিনি নিজের জীবনের উত্তম আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন। তাই তিনি ছিলেন ধৈর্যশালিনী, ধর্মপরায়ণা, ন্যায়পরায়ণা, সর্বোত্তম আদবকায়দায় সুসজ্জিতা, আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্টা এবং তাঁর কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপনকারিণী আলোকোজ্জ্বল অস্তিত্বের মহীয়সী নারী।

ফাতেমা [রাদিয়াল্লাহু আনহা] এর মর্যাদা ও গুণাবলির অনেক কথা রয়েছে, তার মধ্যে থেকে এখানে কয়েকটি কথা উল্লেখ করা হলো: আল্লাহর নাবী [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম] বলেছেন: “একজন ফেরেশতা যিনি আজকের এই রাতের আগে কখনও পৃথিবীতে অবতরণ করেন নি। তিনি আমাকে সালাম দেওয়ার জন্য এবং আমার জন্য এই সুখবর বহন করে আনার জন্য মহান আল্লাহর কাছে অনুমতি চেয়েছেন: ফাতিমা জান্নাতের নারীদের নেত্রী এবং হাসান ও হুসাইন জান্নাতের যুবকদের নেতা”।

[জামে তিরমিযী, হাদীস নং 3781, ইমাম তিরমিযী হাদীসটিকে হাসান এবং গারীব (এক পন্থায় বর্ণিত) বলেছেন। আল্লামা নাসেরুদ্দিন আল্ আলবাণী হাদীসটিকে সহীহ (সঠিক) বলেছেন]।

অপরিসীম গুণের আধার ফাতেমা যখন 15 বছর 5 মাস বয়সে উপনীত হন, তখন আল্লাহর রাসূল [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম] তাঁর বিয়ে আলী [রাদিয়াল্লাহু আনহু] এর সঙ্গে দেন।

ফাতেমা [রাদিয়াল্লাহু আনহা] আল্লাহর নাবী [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম] এর অতি আদরিণী অত্যাধিক স্নেহের পাত্রী ছিলেন।

ফাতেমা [রাদিয়াল্লাহু আনহা] আল্লাহর রাসূল [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম] এর মৃত্যুবরণ করার ছয় মাস পর রমাজান মাসের 3 তারিখে সন 11 হিজরীতে মৃত্যুবরণ করেন। এবং তাঁকে রাত্রি বেলায় আল বাকী কবরস্থানে দাফন করা হয় [রাদিয়াল্লাহু আনহা] ।

* এই হাদীস হতে শিক্ষণীয় বিষয়:

1। এই হাদীসটির দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, মাসজিদে প্রবেশ করার সময় আল্লাহর রাসূল [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম] এর প্রতি দরূদ ও সালাম পাঠ করার পর এই দোয়াটি পড়া উচিত।

" رَبِّ اغْفِرْ لِيْ ذُنُوبِيْ، وَافْتَحْ لِيْ أَبْوَابَ رَحْمَتِكَ "

অর্থ: “হে আমার প্রভু! আপনি আমার পাপগুলি ক্ষমা করুন এবং আমার জন্য আপনার অনুগ্রহের দরজাগুলি খুলে দিন”।

তাই আল্লাহর রাসূল [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম] তাঁর সাহাবীগণকে যে পদ্ধতিতে তাঁর প্রতি দরূদ পাঠ করার নিয়ম শিক্ষা দিয়েছেন, সেই পদ্ধতিতেই তাঁর প্রতি দরূদ পাঠ করা উচিত। তাই তাঁর প্রতি দরূদ পাঠ করার উত্তম নিয়ম ও পদ্ধতি হলো নিম্নরূপ:

أ - " اَللَّهُمَّ صَلِّ عَلَى مُحَمَّدٍ وَعَلَى آلِ مُحَمَّدٍ، كَمَا صَلَّيْتَ عَلَى إِبْرَاهِيْمَ، وَعَلَى آلِ إِبْرَاهِيْمَ، إِنَّكَ حَمِيْدٌ مَجِيْدٌ، اَللَّهُمَّ بَارِكْ عَلَى مُحَمَّدٍ وَعَلَى آلِ مُحَمَّدٍ، كَمَا بَارَكْتَ عَلَى إِبْرَاهِيْمَ، وَعَلَى آلِ إِبْرَاهِيْمَ، إِنَّكَ حَمِيْدٌ مَجِيْدٌ ".

( صحيح البخاري , رقم الحديث 3370 ، وصحيح مسلم، رقم الحديث 66 - (406) ، واللفظ للبخاري ).

ক - অর্থ: হে আল্লাহ! আপনি মুহাম্মাদকে ও তাঁর পরিবারবর্গকে এবং তাঁর অনুসরণকারীগণকে এমনভাবে সম্মানিত করুন, যেমনভাবে ইবরাহীম ও তাঁর পরিবারবর্গকে এবং তাঁর অনুসরণকারীগণকে সম্মানিত করেছেন। নিশ্চয় আপনি প্রশংসিত মহিমান্বিত।

হে আল্লাহ! আপনি মুহাম্মাদকে ও তাঁর পরিবারবর্গকে এবং তাঁর অনুসরণকারীগণকে যে সম্মান বা মর্যাদা প্রদান করেছেন, সে সম্মান বা মর্যাদা এমনভাবে বলবৎ রাখুন, যেমনভাবে ইবরাহীম ও তাঁর পরিবারবর্গের সম্মান বা মর্যাদা বলবৎ রেখেছেন। নিশ্চয় আপনি প্রশংসিত মহিমান্বিত।

[সহীহ বুখারী, হাদীস নং 3370 এবং সহীহ মুসলিম, হাদীস নং 66 -(406), তবে হাদীসের শব্দগুলি সহীহ বুখারী থেকে নেওয়া হয়েছে]।

ب -" الَّلهُمَّ صَلِّ عَلَى مُحَمَّدٍ عَبْدِكَ وَرَسُوْلِكَ، كَمَا صَلَّيْتَ عَلَى إِبْرَاهِيْمَ، وَبَارِكْ عَلَى مُحَمَّدٍ، وَعَلَى آلِ مُحَمَّدٍ، كَمَا بَارَكْتَ عَلَى إِبْرَاهِيْمَ وَآلِ إِبْرَاهِيْمَ ".

( صحيح البخاري , رقم الحديث 6358).

খ - অর্থ: “হে আল্লাহ! আপনি আপনার অনুগত প্রিয়পাত্র ও রাসূল মুহাম্মাদকে এমনভাবে সম্মানিত করুন, যেমনভাবে ইবরাহীমকে সম্মানিত করেছেন।

হে আল্লাহ! আপনি মুহাম্মাদকে ও তাঁর পরিবারবর্গকে এবং তাঁর অনুসরণকারীগণকে যে সম্মান বা মর্যাদা প্রদান করেছেন, সে সম্মান বা মর্যাদা এমনভাবে বলবৎ রাখুন, যেমনভাবে ইবরাহীম ও তাঁর পরিবারবর্গের সম্মান বা মর্যাদা বলবৎ রেখেছেন”।

[সহীহ বুখারী, হাদীস নং 6358]।

ج - " اَلَّلهُمَّ صَلِّ عَلَى مُحَمَّدٍ وَأَزْوَاجِهِ وَذُرِّيَتِهِ، كَمَا صَلَّيْتَ عَلَى آلِ إِبْرَاهِيْمَ، وَبَارِكْ عَلَى مُحَمَّدٍ وَأَزْوَاجِهِ وَذُرِّيَتِهِ، كَمَا بَارَكْتَ عَلَى آلِ إِبْرَاهِيْمَ؛ إِنَّكَ حَمِيْدٌ مَجِيْدٌ ".

( صحيح البخاري، رقم الحديث 3369 ، وصحيح مسلم، رقم الحديث 69 - (407) ، واللفظ للبخاري ).

গ - অর্থ: “হে আল্লাহ! আপনি মুহাম্মাদ এবং তাঁর পত্নীগণ ও তাঁর সন্তানদেরকে এমনভাবে সম্মানিত করুন, যেমনভাবে আপনি ইবরাহীমের পরিবারবর্গকে এবং তাঁর অনুসরণকারীগণকে সম্মানিত করেছেন।

হে আল্লাহ! আপনি মুহাম্মাদ এবং তাঁর পত্নীগণ ও তাঁর সন্তানদেরকে যে সম্মান বা মর্যাদা প্রদান করেছেন, সে সম্মান বা মর্যাদা এমনভাবে বলবৎ রাখুন, যেমনভাবে ইবরাহীমের পরিবারবর্গের সম্মান বা মর্যাদা বলবৎ রেখেছেন”।

[সহীহ বুখারী, হাদীস নং 3369 এবং সহীহ মুসলিম, হাদীস নং 69 -(407), তবে হাদীসের শব্দগুলি সহীহ বুখারী থেকে নেওয়া হয়েছে]।

د - " اَلَّلهُمَّ صَلِّ عَلَى مُحَمَّدٍ وَعَلَى آلِ مُحَمَّدٍ ".

( سنن النسائي، رقم الحديث 1292 ، وصححه الألباني ).

ঘ - অর্থ: “হে আল্লাহ! আপনি মুহাম্মাদকে ও তাঁর পরিবারবর্গকে এবং তাঁর অনুসরণকারীগণকে অতিশয় সম্ভ্রম বা সম্মান ও মর্যাদা প্রদান করুন”।

[সুনান নাসায়ী, হাদীস নং 1292। আল্লামা নাসেরুদ্দিন আল আলবাণী হাদীসটিকে সহীহ ( সঠিক ) বলেছেন]।

2। আল্লাহর রাসূল মুহাম্মাদ [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম] এর প্রতি আল্লাহর সালাত বা দরূদ এর অর্থ:

معنى صلاة الله على الرسول : تعظيم الله للرسول، وثناؤه عليه .

এর অর্থ হলো: আল্লাহর পক্ষ থেকে তাঁর রাসূল মুহাম্মাদ [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম] কে অতিশয় সম্মানিত ও গৌরবান্বিত করা। এবং

معنى اَللَّهُمَّ صَلِّ عَلَى مُحَمَّدٍ : اَللَّهُمَّ عَظِّمْهُ في الدنيا والآخرة بما يليق به .

এর অর্থ হলো: হে আল্লাহ! আপনি মুহাম্মাদকে তাঁর উপযুক্ত সম্মান দুনিয়াতে এবং পরকালে প্রদান করুন।

3। আল্লাহর রাসূল [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম] এর প্রতি সালাম প্রেরণ করার নিয়মটি হলো এই যে,

اَلسَّلاَمُ عَلَيْكَ أيُّهَا النَّبِيُّ وَرَحْمَةُ اللهِ وَبَرَكَاتُهُ

অর্থ: “হে নাবী আপনার প্রতি সর্ব প্রকার শান্তি, আল্লাহর করুণা ও তাঁর কল্যাণ অবতীর্ণ হোক”।

পাঠ করা।

অথবা

اَلسَّلاَمُ عَلَيْكَ يَا رَسُوْلَ اللهِ .

অর্থ: “হে আল্লাহর রাসূল! আপনার প্রতি সর্ব প্রকার শান্তি অবতীর্ণ হোক”।

বলে আল্লাহর রাসূলের প্রতি সালাম পেশ করা।

কিংবা

اَلسَّلاَمُ عَلَيْكَ يَا نَبِيَّ اللهِ .

অর্থ: “হে আল্লাহর নাবী! আপনার প্রতি সর্ব প্রকার শান্তি অবতীর্ণ হোক”।

পাঠ করে আল্লাহর রাসূলের প্রতি সালাম পেশ করা উচিত। কেননা এটাই তো হচ্ছে প্রকৃত ইসলাম ধর্মের পবিত্র অভিবাদন পদ্ধতি।

[দেখতে পারা যায় সহীহ বুখারী, হাদীস নং 3326 এবং সহীহ মুসলিম, হাদীস নং 28 -(2841) এবং 132 -(2473)]।

নচেৎ

اَلسَّلاَمُ عَلَى النَّبِيِّ

অর্থ: “আল্লাহর নাবীর প্রতি সর্ব প্রকার শান্তি অবতীর্ণ হোক”।

উচ্চারণ করেও আল্লাহর রাসূলের প্রতি সালাম পেশ করা যেতে পারে।

পৃথিবীর যে কোনো স্থান থেকে আল্লাহর রাসূল [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম] এর নিকটে সকল মুসলিম নর-নারীর সালাম পৌঁছে দেওয়ার জন্য মহান আল্লাহ কতকগুলি ফেরেশতা নিযুক্ত করে রেখেছেন। (দেখতে পারা যায় সুনান নাসায়ী, হাদীস নং 1282, আল্লামা নাসেরুদ্দিন আল আলবাণী হাদীসটিকে সহীহ (সঠিক) বলেছেন ।

এবং পৃথিবীর যে কোনো স্থান থেকে আল্লাহর রাসূল [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম] এর নিকটে সকল মুসলিম নর-নারীর দরূদ পৌঁছে দেওয়া হয়। (দেখতে পারা যায় সুনান আবু দাউদ, হাদীস নং 2042, আল্লামা নাসেরুদ্দিন আল্ আলবাণী এই হাদীসটিকে সহীহ (সঠিক) বলেছেন)।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন