hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

কিতাবুল ইলম

লেখকঃ শাইখ আবদুর রহমান বিন মুবারক আলী

১১
ইলম অর্জনকারীদের মর্যাদা
ইলম অর্জনকারীদের মর্যাদা সম্পর্কে আল্লাহ তা‘আলা বলেন,

﴿يَرْفَعِ اللهُ الَّذِيْنَ اٰمَنُوْا مِنْكُمْ وَالَّذِيْنَ اُوْتُوا الْعِلْمَ دَرَجَاتٍ﴾

তোমাদের মধ্যে যারা ঈমান এনেছে এবং যাদেরকে জ্ঞান দান করা হয়েছে, আল্লাহ তাদের মর্যাদা আরো উন্নত করে দেবেন। (সূরা মুজাদালা- ১১)

যারা জানে আর যারা জানে না তারা সমান নয় :

﴿قُلْ هَلْ يَسْتَوِى الَّذِيْنَ يَعْلَمُوْنَ وَالَّذِيْنَ لَا يَعْلَمُوْنَؕ اِنَّمَا يَتَذَكَّرُ اُولُوا الْاَلْبَابِ﴾

বলো, যারা জানে আর যারা জানে না, তারা কি সমান হতে পারে? শুধুমাত্র জ্ঞানী লোকেরাই উপদেশ গ্রহণ করে থাকে। (সূরা যুমার- ৯)

জ্ঞান হলো জীবন, আর মূর্খতা মৃত্যুর সমান :

﴿اَوَمَنْ كَانَ مَيْتًا فَاَحْيَيْنَاهُ وَجَعَلْنَا لَهٗ نُوْرًا يَّمْشِيْ بِهٖ فِى النَّاسِ كَمَنْ مَّثَلُهٗ فِى الظُّلُمَاتِ لَيْسَ بِخَارِجٍ مِّنْهَا﴾

যে ব্যক্তি মৃত ছিল, অতঃপর তাকে আমি জীবিত করেছি এবং তাকে মানুষের মধ্যে চলার জন্য আলো দিয়েছি- সে কি ঐ ব্যক্তির মতো, যে অন্ধকারে রয়েছে এবং সেখান থেকে সে বের হতে পারছে না? (সূরা আনআম- ১২২)

যার মধ্যে আল্লাহর ভয় আছে তিনিই প্রকৃত আলেম :

﴿اِنَّمَا يَخْشَى اللهَ مِنْ عِبَادِهِ الْعُلَمَآءُ ﴾

নিশ্চয় আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে কেবল জ্ঞানী ব্যক্তিরাই তাঁকে ভয় করে থাকে। (সূরা ফাতির- ২৮)

বিদ্বান ব্যক্তি আল্লাহ ও আল্লাহর সম্মান এবং তাঁর বড়ত্ব সম্পর্কে বেশি জানার কারণে ঐ বিদ্যা তার অন্তরে ভয় সঞ্চার করে এবং ভয় তাকওয়ার জন্ম দেয়। পরিশেষে তাকওয়া ব্যক্তিকে মর্যাদাবান করে।

আল্লাহ যার মঙ্গল কামনা করেন, তাকে দ্বীনের সঠিক জ্ঞান দান করেন :

عَنْ مُعَاوِيَةَ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ مَنْ يُرِدِ اللّٰهُ بِه خَيْرًا يُفَقِّهْهُ فِي الدِّيْنِ وَإِنَّمَا أَنَا قَاسِمٌ وَاللّٰهُ يُعْطِيْ

মু‘আবিয়া (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, আল্লাহ তা‘আলা যার কল্যাণ কামনা করেন, তাকে দ্বীনের সঠিক জ্ঞান দান করেন। বসত্মুত আমি শুধু বণ্টনকারী। আর আল্লাহ তা‘আলা আমাকে দান করেন। [সহীহ বুখারী, হা/৩১১৬, ৭৩১২; সহীহ মুসলিম, হা/২৪৩৯; তিরমিযী, হা/২৬৪৫; ইবনে মাজাহ, হা/২২১; মু‘জামুল কাবীর লিত তাবারানী, হা/১৬১০৩; সিলসিলা সহীহাহ, হা/১১৯৫; মিশকাত, হা/২০০।]

আল্লাহ তা‘আলা ইলম অর্জনকারীর জন্য জান্নাতের পথকে সহজ করে দেন :

عَنْ عَائِشَةَ أَنَّهَا قَالَتْ سَمِعْتُ رَسُوْلَ اللهِ يَقُوْلُ إِنَّ اللهَ عَزَّوَجَلَّ أَوْحٰى إِلَيَّ أَنَّ مَنْ سَلَكَ مَسْلَكًا فِيْ طَلَبِ الْعِلْمِ سَهَّلْتُ لَه طَرِيْقَ الْجَنَّةِ وَمَنْ سَلَبْتُ كَرِيْمَتَيْهِ أَثَبْتُه عَلَيْهِمَا الْجَنَّةَ وَفَضْلٌ فِيْ عِلْمٍ خَيْرٌ مِّنْ فَضْلٍ فِيْ عِبَادَةِ وَمِلَاكُ الدِّيْنِ الْوَرَعُ

আয়েশা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ ﷺ কে বলতে শুনেছি যে, আল্লাহ তা‘আলা আমার কাছে ওহী পাঠিয়েছেন, যে ব্যক্তি ইলম অর্জনে জন্য কোন পথ ধরবে, আমি তার জন্য জান্নাতের পথকে সহজ করে দেব। আর যে ব্যক্তির দুই চোখ আমি নিয়ে নিয়েছি, তার বিনিময়ে আমি তাকে জান্নাত দান করব। ইবাদাতের পরিমাণ বেশি হওয়ার চেয়ে ইলমের পরিমাণ বেশি হওয়া উত্তম। দ্বীনের মূল হলো তাকওয়া তথা হারাম ও সন্দেহের বিষয় হতে বেঁচে থাকা। [জামেউস সগীর, হা/২৬০৭; শু‘আবুল ঈমান, হা/৫৩৪৭; মিশকাত, হা/২৫৫।]

عَنْ أَبِىْ هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ - : مَنْ نَفَّسَ عَنْ مُؤْمِنٍ كُرْبَةً مِّنْ كُرَبِ الدُّنْيَا نَفَّسَ اللهُ عَنْهُ كُرْبَةً مِنْ كُرَبِ يَوْمِ الْقِيَامَةِ وَمَنْ يَّسَّرَ عَلٰى مُعْسِرٍ يَسَّرَ اللهُ عَلَيْهِ فِى الدُّنْيَا وَالْاٰخِرَةِ وَمَنْ سَتَرَ مُسْلِمًا سَتَرَهُ اللهُ فِى الدُّنْيَا وَالْاٰخِرَةِ وَاللهُ فِى عَوْنِ الْعَبْدِ مَا كَانَ الْعَبْدُ فِى عَوْنِ أَخِيْهِ وَمَنْ سَلَكَ طَرِيْقًا يَلْتَمِسُ فِيْهِ عِلْمًا سَهَّلَ اللهُ لَهٗ بِه طَرِيْقًا إِلَى الْجَنَّةِ وَمَا اجْتَمَعَ قَوْمٌ فِى بَيْتٍ مِنْ بُيُوْتِ اللهِ يَتْلُوْنَ كِتَابَ اللهِ وَيَتَدَارَسُوْنَهٗ بَيْنَهُمْ إِلَّا نَزَلَتْ عَلَيْهِمُ السَّكِيْنَةُ وَغَشِيَتْهُمُ الرَّحْمَةُ وَحَفَّتْهُمُ الْمَلَائِكَةُ وَذَكَرَهُمُ اللهُ فِيْمَنْ عِنْدَهٗ وَمَنْ بَطَّأَ بِه عَمَلُهٗ لَمْ يُسْرِعْ بِه نَسَبُهٗ

আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, দুনিয়ায় যে ব্যক্তি কোন ঈমানদারের মুসীবত দূর করে দেবে, আল্লাহ তা‘আলা কিয়ামতের দিন তার থেকে মুসীবত দূর করে দেবেন। যে ব্যক্তি কোন অভাবী ব্যক্তির অভাব দূর করবে, আল্লাহ তা‘আলা দুনিয়া ও আখিরাতে তার অভাব দূর করে দেবেন। যে ব্যক্তি কোন মুসলিমের দোষ-ত্রুটি লুকিয়ে রাখবে আল্লাহ তা‘আলা দুনিয়া ও আখিরাতে তার দোষ-ত্রুটি লুকিয়ে রাখবেন। বান্দা যতক্ষণ পর্যন্ত তার ভাইয়ের সহযোগিতায় আত্মনিয়োগ করে, আল্লাহ ততক্ষণ তার সহযোগিতা করতে থাকেন। যে লোক জ্ঞানার্জনের জন্য বের হয়, আল্লাহ তা‘আলা তার জন্য জান্নাতের পথকে সহজ করে দেন। যখন কোন সম্প্রদায় আল্লাহর গৃহসমূহের কোন একটি গৃহে একত্রিত হয়ে আল্লাহর কিতাব পাঠ করে এবং একে অপরের সাথে মিলে (কুরআন) অধ্যয়নে লিপ্ত থাকে তখন তাদের উপর প্রশান্তি অবতীর্ণ হয়। রহমত তাদেরকে আচ্ছন্ন করে ফেলে এবং ফেরেশতাগণ তাদেরকে পরিবেষ্টন করে রাখেন। আর আল্লাহ তা‘আলা তাঁর নিকটবর্তীদের (ফেরেশতাগণের) সাথে তাদের কথা আলোচনা করেন। আর যাকে তার কৃতকর্ম পেছনে সরিয়ে দেবে, তার বংশমর্যাদা তাকে অগ্রসর করতে পারবে না। [সহীহ মুসলিম, হা/৭০২৮; তিরমিযী, হা/২৯৪৫; ইবনে মাজাহ, হা/২২৫; মুসনাদে আহমাদ, হা/৭৩২১; সহীহ তারগীব ওয়াত তারহীব, হা/২৯; জামেউস সগীর, হা/১১৫২৩; মিশকাত, হা/২০৪।]

কোন সম্প্রদায় যদি আল্লাহর সমত্মুষ্টির উদ্দেশ্যে নির্মিত মসজিদ, মাদরাসা কিংবা কোন মাহফিলে বসে পরস্পরের মধ্যে দ্বীনী ইলম চর্চা করে, আল্লাহর কিতাব তিলাওয়াত করে, তাহলে তাদেরকে আল্লাহর রহমত ঢেকে নিবে এবং তাদের উপর প্রশান্তি অবতীর্ণ হবে। তাদের উত্তম কাজের জন্য তাদের উপর ফেরেশতারা অবতীর্ণ হবেন।

ইলম অর্জনকারীর জন্য সবকিছু দু‘আ করে :

عَنْ كَثِيْرِ بْنِ قَيْسٍ قَالَ كُنْتُ جَالِسًا مَعَ اَبِي الدَّرْدَاءِ فِيْ مَسْجِدِ دِمَشْقَ فَجَاءَهُ رَجُلٌ فَقَالَ يَا اَبَا الدَّرْدَاءِ اِنِّيْ جِئْتُكَ مِنْ مَدِيْنَةِ الرَّسُوْلِ لِحَدِيْثٍ بَلَغَنِىْ اَنَّكَ تُحَدِّثُهٗ عَنْ رَسُوْلِ اللهِ مَا جِئْتُ لِحَاجَةٍ قَالَ فَانِّىْ سَمِعْتُ رَسُوْلَ اللهِ يَقُوْلُ مَنْ سَلَكَ طَرِيْقًا يَّطْلُبُ فِيْهِ عِلْمًا سَلَكَ الله بِه طَرِيْقًا مِّنْ طُرُقِ الْجَنَّةِ وَاِنَّ الْمَلَائِكَةَ لَتَضَعُ اَجْنِحَتَهَا رَضِىً لِّطَالِبِ الْعِلْمِ وَاِنَّ الْعَالِمَ لَيَسْتَغْفِرُ لَهٗ مَنْ فِى السَّمٰوٰتِ وَمَنْ فِى الْاَرْضِ وَالْحِيْتَانُ فِى جَوْفِ الْمَاءِ وَاِنَّ فَضْلَ الْعَالِمِ عَلَى الْعَابِدِ كَفَضْلِ الْقَمَرِ لَيْلَةَ الْبَدْرِ عَلى سَائِرِ الْكَوَاكِبِ وَاِنَّ الْعُلمَاءَ وَرَثَةُ الْاَنْبِيَاءِ وَاِنَّ الْاَنْبِيَاءَ لَمْ يُوَرِّثُوْا دِيْنَارًا وَلَا دِرْهَمًا وَاِنَّمَا وَرَّثُوا الْعِلْمَ فَمَنْ اَخَذَهٗ اَخَذَ بِحَظٍّ وَّافِرٍ

কাসীর বিন ক্বায়স (রহ.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা আমি দামেশকের মসজিদে আবু দারদা (রাঃ) এর সাথে বসে ছিলাম। এমন সময় তার নিকট একজন লোক এসে বলল, হে আবু দারদা! আমি রাসূলুল্লাহ ﷺ এর শহর মদিনা থেকে শুধু একটি হাদীস জানার জন্য আপনার কাছে এসেছি। আমি শুনেছি আপনি নাকি রাসূলুল্লাহ ﷺ থেকে হাদীসটি বর্ণনা করেছেন। এছাড়া আর কোন উদ্দেশ্যে আমি আপনার কাছে আসিনি। তার এ কথা শুনে আবু দারদা (রাঃ) বললেন, (হ্যাঁ) রাসূলুল্লাহ ﷺ কে আমি এ কথা বলতে শুনেছি। তিনি বলেছেন, যে ব্যক্তি (কুরআন ও হাদীসের) ইলম সন্ধানের উদ্দেশ্যে কোন পথ অবলম্বন করে, আল্লাহ তা‘আলা তাকে জান্নাতের পথসমূহের একটি পথে পৌঁছে দেবেন এবং ফেরেশতাগণ ইলম অনুসন্ধানকারীর সমত্মুষ্টি ও আরামের জন্য তার যাত্রাপথে তাদের পালক বা ডানা বিছিয়ে দেন। অতঃপর আলেমদের জন্য আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীর সকলেই আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা ও দু‘আ করে থাকে, এমনকি পানির নিচের মাছসমূহও (ক্ষমা প্রার্থনা করে থাকে)। আলেমদের মর্যাদা মূর্খ ইবাদাতকারীর চেয়ে অনেক বেশি। যেমন পূর্ণিমা চাঁদের মর্যাদা তারকারাজির উপর। আর আলেমগণ হচ্ছে নবীদের ওয়ারিস। নবীগণ কোন দীনার বা দিরহাম (ধনসম্পদ) মীরাস (উত্তরাধিকারী) হিসেবে রেখে যান না। তাঁরা মীরাস হিসেবে রেখে যান শুধু ইলম। তাই যে ব্যক্তি ইলম অর্জন করেছে সে পূর্ণ অংশ গ্রহণ করেছে। [সহীহ মুসলিম, হা/২২৩; আবু দাউদ, হা/৩৬৪৩; তিরমিযী, হা/২৬৮২; দারেমী, হা/৩৪২; শারহুস সুন্নাহ, হা/১২৯; সহীহ ইবনে হিববান, হা/৮৮; জামেউস সগীর, হা/১১২৪৩; সহীহ তারগীব ওয়াত তারহীব, হা/৭০; মিশকাত, হা/২১২।]

عَنِ الْحَسَنِ قَالَ سُئِلَ رَسُوْلُ اللهِ عَنْ رَجُلَيْنِ كَانَا فِيْ بَنِيْ إِسْرَائِيْلَ أَحَدُهُمَا كَانَ عَالِمًا يُصَلِّي الْمَكْتُوْبَةَ ، ثُمَّ يَجْلِسُ فَيُعَلِّمُ النَّاسَ الْخَيْرَ , وَالْاٰخَرُ يَصُوْمُ النَّهَارَ وَيَقُوْمُ اللَّيْلَ أَيُّهُمَا أَفْضَلُ , قَالَ رَسُوْلُ اللهِ  : فَضْلُ هٰذَا الْعَالِمِ الَّذِيْ يُصَلِّي الْمَكْتُوْبَةَ ، ثُمَّ يَجْلِسُ فَيُعَلِّمُ النَّاسَ الْخَيْرَ عَلَى الْعَابِدِ الَّذِيْ يَصُوْمُ النَّهَارَ وَيَقُوْمُ اللَّيْلَ كَفَضْلِيْ عَلٰى أَدْنَاكُمْ رَجُلًا

হাসান (বসরী) (রহ.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ এর কাছে বনী ইসরাঈলের দু’জন লোক সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলো। তাদের একজন ছিলেন আলেম, যিনি ফরয সালাত আদায় করার পর বসে বসে মানুষকে তালীম দিতেন। আর দ্বিতীয়জন দিনে সিয়াম পালন করতেন এবং গোটা রাত ইবাদাত করতেন। (রাসূলুল্লাহ ﷺ কে জিজ্ঞেস করা হলো) এ দু’ব্যক্তির মধ্যে মর্যাদার দিক দিয়ে কে উত্তম? রাসূলুল্লাহ ﷺ বললেন, ফরয সালাত আদায় করার পর বসে বসে যে ব্যক্তি তালীম দেয়- সে ব্যক্তি যে দিনে সিয়াম পালন করে ও রাতে ইবাদাত করে তার চেয়ে এমন বেশি মর্যাদাবান যে, তোমাদের একজন সাধারণ মানুষের উপর আমার মর্যাদা। [সুনানে দারেমী, হা/৩৪০; মিশকাত, হা/২৫০। আলবানী বলেন, এর সনদ হাসান সহীহ, তবে হাদীসটি মুরসাল।]

যে ব্যক্তি ইলম অর্জনের জন্য বের হলো সে যেন আল্লাহর পথেই বের হলো :

وَعَنْ أَنَسٍ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ مَنْ خَرَجَ فِي طَلَبِ الْعِلْمِ فَهُوَ فِي سَبِيلِ اللهِ حَتّٰى يَرْجِعَ

আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, যে ব্যক্তি জ্ঞানার্জনের জন্য বের হয়েছে, সে ফিরে না আসা পর্যন্ত আল্লাহর পথেই রয়েছে। [তিরমিযী, হা/২৬৪৭; মু‘জামুস সগীর, হা/৩৮০; সহীহ তারগীব ওয়াত তারহীব, হা/৮৮; মিশকাত, হা/২২০।]

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন