মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
আল-গিরাস চিন্তার উন্মেষ ও কর্মবিকাশের অনুশীলন (১ম খন্ড)
লেখকঃ তাওফীক বিন খলফ বিন আবদুল্লাহ বিন আল-রেফায়ী
৫৫
অনুকরণীয় একটি খুতবা
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/723/55
কোন বিদগ্ধ আলিম যখন খুতবা প্রদান করেন, তাতে অবশ্যই এমন কিছু থাকে, যা বীজ হয়ে কাজ করে, তাতে থাকে চিন্তার উন্মোচন ও নতুন চিন্তার উপাদান ; এমন খুতবার উদাহরণ আমরা অহরহ দেখি। কিন্তু, দু:খজনক ব্যাপার হল, সে সমস্ত খুতবার প্রতি আমাদের দৃষ্টি পড়ে না বলে তা হারিয়ে যায় কালের গর্ভে, সময়ের বিস্মৃতিতে। এভাবে একটি নতুন উন্মোচন ঢাকা পড়ে যায় অন্ধকারে, বিচ্যুত হয় সাদাকায়ে জারিয়ার প্রবাহ থেকে। এক জুমার পর অন্য জুমা আসে, কেটে যায় মাসের পর মাস, বছরের পর বছর, কিন্তু আমরা সচেতন নই বলে চিন্তার সেই জমাট অন্ধকার আর কাটে না। কল্যাণের শীষে, সুতরাং, কিছুই আর অবশিষ্ট থাকে না, মানুষ কল্যাণকর কোন বপনের সন্ধান পায় না।
‘আব্দুল আজীজ’ এমনই একজন খতীব, আমি তার খুতবায় এক অসাধারণ আলো দেখতে পেয়েছি। তার খুতবায় থাকে চিন্তার বীজ, যা পত্র পল্লবে শোভিত হয়ে এক সময় মানুষের চিন্তায় শোভা পায়, তাতে আশ্রয় খুঁজে পায় অনেক যুবক ও বৃদ্ধ, কালের বিভ্রান্তিতে যারা নিজেদের কালচার ও সভ্যতা খুইয়ে ফেলছিল। আমি তোমার নিকট তার একটি খুতবার নমুনা তুলে ধরার প্রয়াস পাব।
সে তার খুতবার সূচনা করে স্থির গমগমে স্বরে, ক্রমান্বয়ে তা একটি জায়গা তৈরি করে খোলস মুক্ত করে, বপন করে চিন্তার বীজ। তার একটি খুতবার শিরোনাম ছিল ‘যুবক বয়সের শুদ্ধতা’। হামদ ও সালাতের পর সে যে খুতবা পেশ করেছিল, জনৈক শ্রোতার মারফত আমি তা উদ্ধৃত করছি তোমাদের সামনে।
‘আজ তোমার যে সন্তান ছোট্ট, মায়ের কোলে খেলা করার বয়স যাপন করছে, সে অবশ্যই এক সময় বয়সে তার চেয়ে বড়দের এলাকায় প্রবেশ করবে, তাদেরকে দেখার, জানার ও বুঝার সুযোগ পাবে। বাইরের উন্মুক্ত জগত একসময় তাকে হাতছানি দিয়ে ডাকবে- সেই উন্মুক্ত পরিবেশে তার চোখ কীসে নিবদ্ধ হবে?
সে দৃষ্টি দিবে তার ডানে, দেখবে, এ পাশ জুড়ে আছে যুবকদের মিলনমেলা, যার লক্ষ্য, উদ্দেশ্য ও সার্বক্ষণিক আলোচনা বিষয় হল নতুন নুতন উদ্ভাবন ও বিজ্ঞান এবং বিজ্ঞানে অভূতপূর্ব সব সৃষ্টি।
সে দৃষ্টি নিক্ষেপ করবে বামে, দেখবে, এখানে কিছু যুবক সর্বদা মজে আছে ব্যায়াম, শরীর গঠন ইত্যাদি নিয়ে। সম্মুখে তাকিয়ে দেখবে একদল যুবক শয়তানের দাসত্ব করে জীবনকে হেলায় হারাচ্ছে। আকণ্ঠ যৌনতায় যাদের জীবন ও যৌবন সমর্পিত। প্রেমই যাদের একমাত্র ধ্যান-জ্ঞান। গায়ক ও গায়ীকারা যাদের কাছে জীবনের সর্বোত্তম আদর্শ।
পিছনে তাকিয়ে এমন এক শ্রেণী সম্পর্কে সে অবগত হবে, যারা নেশার হাতে নিজের জীবনকে সঁপে দিয়েছে। এই অন্ধকার জগতে, সে দেখবে, যুবকরা একে অপরকে আপন করে নিয়েছে, নেশা দ্রব্যের আদান প্রদানে যারা একে অপরকে বন্ধু করে নিয়েছে।
সে কি চার দেয়ালের অভ্যন্তরে নিজেকে গুটিয়ে নিবে? কীভাবে? কেননা, এখানেও তাকে বাইরের জগতের কুৎসিতরূপ দেখে দেখে কাটাতে হয়। টেলিভীশন ও ইন্টারনেট কি এর চেয়ে ভাল কিছু আমাদেরকে উপহার দিচ্ছে?
সুতরাং, তোমার যে ছোট্ট শিশু চোখ মেলে তাকাচ্ছে জগতের দিকে, সে কোথায় যাবে? সে অবশ্যই তার চার দেয়ালে সীমাবদ্ধ ঘর থেকে বের হবে, পিতা-মাতা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে অন্য ও নিজস্ব জগত নির্বাচন করবে নিজের জন্য। আজকে তোমার যে শিশুকে নির্দিষ্ট শারীরিক অবয়বে দেখতে পাচ্ছ, এক সময় সে অন্ধকার এক এলাকায়, মায়ের পেটে কাটিয়েছে, অত:পর মায়ের কোল জুড়ে কাটিয়েছে শৈশবের পবিত্র কয়েকটি দিন। পর্যায়ক্রমে সে হাঁটতে শিখেছে, নিজেকে চিনবার, আবিস্কার করবার সুযোগ পেয়েছে। সে চিরকাল তোমার নিয়ন্ত্রণে থাকবে এই চিন্তা করা নিতান্ত মূর্খতা। স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততি নিয়ে তার জগত গড়ে উঠবে, সেই জগতে তুমি এক সময় অনাহূত হয়ে পড়বে। সেখানে তোমার আগের অবস্থান থাকবে না। সুতরাং, হে পিতা, তুমি ভেব না, তোমার সন্তান পৃথিবীর আলো বাতাস থেকে মুক্ত হয়ে অন্ধকার ঘরে কাটাবে।
কেউ কেউ বলে, ছেড়ে দাও ! যুবকদেরকে তাদের মত করে কিছুটা সময় কাটাতে দাও। আমরাও এ সময় অতিবাহিত করে এসেছি। আমরা তো এখন ভালোই আছি।
ঠিক আছে, সময় কেটে যাবে, বিভিন্ন স্তরে স্তরে মানুষ তাদের এ সময়গুলো কাটিয়ে থাকে। কিন্তু একবারও কি ভেবেছ তোমার যুবক সন্তান কীভাবে এ সময় অতিবাহিত করবে? কীভাবে সুস্থ প্রক্রিয়ায় সে তা পার করবে? যেভাবে তোমরা তোমাদের কাল অতিক্রম করে এসেছ, এ নিশ্চয় তার ব্যতিক্রম? দু কালের মাঝে পার্থক্য অনেক, দুস্তর।
সন্দেহ নেই, তাদের সময় কেটে যাবে, কিন্তু কালের ঘোড়া তোমার সন্তানকে ছেঁচে দিয়ে যাবে, রক্তাক্ত করে দিবে তাকে। সময়ের জ্বলন্ত উনুনে ভস্ম হবে তার দেহ, শুকিয়ে কাঠ হয়ে যাবে তার চিন্তা ও ধ্যানের জগত। নেশায় মত্ত এই পথ মাড়িয়ে, তুমি কি ভেবেছ, সে সুস্থ ও সবল থাকবে?
কী এর সমাধান?
সমাধান হচ্ছে আমাদের সন্তানদের জন্য এ সময়ের কোন বিকল্প তৈরি করতে হবে, তার চলাচল, উঠাবসা ও মেলামেশার নতুন কোন জগত তৈরি করতে হবে, যেখানে তাকে ছেড়ে আমরা নিশ্চয়তা বোধ করব। এবং যা মানসিকতায় ন্যূনতম ব্যাঘাত তৈরি করবে না।
আমাদেরকে যুবকদের জন্য প্রস্ত্তত করতে হবে এমন এক এলাকা, যা একই সাথে পবিত্র ও পবিত্রতা আনয়নকারী ; শুদ্ধ ও বিশুদ্ধতা আনয়নকারী। যা প্রকাশ্য, যাতে গোপনীয়তা ও লুকোচুরির কিছু থাকবে না।
মুমিনদেরকে একত্রিত করার এবং মুসলিমদের যূথবদ্ধ সমাজ তৈরির এটিই ইসলামী নীতিমালা। অন্যথায়, ইসলামে কেন হিজরতের প্রবর্তনা হয়েছিল? বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা মুসলমানদেরকে কেন একটি এলাকায় ও একটি সংস্কৃতির আওতায় আনা হয়েছিল?
কেনই বা হিজরতে অব্যবহিত পরে মুহাজির ও আনসারদের মাঝে এমন অতুলনীয় ভ্রাতৃত্বের জন্ম নেয়? সালাতের সময় হয়ে এলে কেন মুসলমানদেরকে মসজিদে গমনের নির্দেষ দেয়া হয়েছে, কেন এক সাথে সালাত আদায় করতে হয়? তিন জন এক সাথে সালাত আদায়কে কেন অধিক বিশুদ্ধ বলা হয়েছে? এ হচ্ছে নতুন সমাজ ব্যবস্থা তৈরির গুঢ় রহস্য, যা জিহাদের ময়দানে মুসলমানদেরকে এক কাতারে সমবেত করেছে, ইয়াতীমের প্রতি সকলকে সহমর্মী করে তুলেছে, প্রতিবেশ আত্মীয়তার প্রতি করে তুলেছে প্রগাঢ় বন্ধনে পরিপূর্ণ। এবং জামাআতে বহু দূর হতে আগতের জন্য প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছে অঢেল সাওয়াবের।
আমি তোমাদেরকে একটি গল্প শোনাচ্ছি, গল্পটি কমবেশি সবার জানা যদিও, কিন্তু আমরা ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে একে বিচার করব।
একজন আবিদ ও একজন আলিমের সামনে একটি অপরাধ তুলে ধরা হল। আবিদ, যে তার জীবনের অধিকাংশ সময়ে অন্ধকার ইবাদখানায় কাটিয়েছে, সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে নিজেকে মিশিয়ে দেয়নি, তার কাছে অপরাধটি অকল্পনীয় মনে হল, সে ভাবতেই পারছিল না মানুষ কীভাবে এমন অপরাধ করতে পারে? সুতরাং, অপরাধকারীর মুখের উপর সে দরজা দিয়ে দিল। অপরাধকারী, অবশেষে, উক্ত আবেদকে হত্যার মাধ্যমে তার একশতম হত্যা পূরন করল। এই আবিদের মত বাস্তব জগত সম্পর্কে অজ্ঞ লোকেরা নিজের জীবনকে শেষ করে দেয়।
পক্ষান্তরে আলিম ব্যক্তি তাকে প্রতিউত্তরে এমন সমাধান দিল, যা অপরাধী ও অপরাধপ্রবণ সমাজের জন্য কল্যাণকর। সে তার সামনে উপস্থাপন করল এমন এক বিকল্প, অপরাধীর জন্য যা আশাব্যাঞ্জক মনে হল। বলল, তুমি তোমার এলাকা ছেড়ে অমুক এলাকায় গমন কর, কারণ, তাতে কিছু মহৎ ব্যক্তি আছে, যারা সর্বদা আল্লাহর ইবাদাতে মিমগ্ন থাকে।
এ হচ্ছে আলিমের দূর দৃষ্টি, যদি অপরাধীকে সে বলে দিত, আল্লাহ তোমার তাওবা কবুল করে তোমাকে ক্ষমা করে দিবেন, তবে কি সে সত্য পথে অটল থাকত?
আমাদের দেশে যুবকদের জন্য উত্তম মিলনক্ষেত্র কবে প্রতিষ্ঠা করা হবে? যুবকদেরকে বিশেষভাবে সময় দেয়ার জন্য আমাদের মহান ব্যক্তিবর্গ আদৌ কি সতর্ক হবেন? ইসলামী আচর ব্যবস্থা পূনর্গঠনে মাদরাসা ও স্কুলগুলো সক্রিয় কোন ভূমিকা রাখবে? আমরা মসজিদভিত্তিক যুবকদের প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারি না?
সন্দেহ নেই, বিষয়টি প্রজন্ম ও তার ভবিষ্যতের সাথে সম্পৃক্ত, কেবল একটি এলাকার যুবকদের রক্ষার সাথে সংশ্লিষ্ট নয়। আমরা কি একে প্রথমে নির্দিষ্ট এলাকা, অত:পর এলাকার গন্ডি অতিক্রম করে দেশ ও পুরো উম্মতকে কেন্দ্র করে ভাবতে পারি না?’
এটি ছিল তার প্রথম খুতবার সারাংশ, দ্বিতীয় যে খুতবা দ্বারা আমি চমৎকৃত হয়েছি, তা হচ্ছে এই :
‘হে মুসিলম, সৎ সহচর ও সঙ্গী গ্রহণ কর। একদিন তোমাকে এই সঙ্গ ও সাহচর্য ত্যাগ করে যেতে হবে, যেমন সাহাবীদের পবিত্র সাহচর্য ত্যাগ করে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামও এ পৃথিবী ত্যাগ করেছিলেন। জিবরাইল আ. তাকে লক্ষ্য করে বলেছিলেন :
يا محمد ! عش ما شئت فإنك ميت، و أحبب من شئت فإنك مفارقه، و اعمل ما شئت فإنك مجزى به، و اعلم أن شرف المؤمن قيامه بالليل، و عزه استغناؤه عن الناس .
হে মুহাম্মাদ, যাপন করুন যতটা ইচ্ছা। আপনি তো অবশ্যই মৃত্যু বরণ করবেন। ভালোবাসুন যাকে ইচ্ছা, একদিন অবশ্যই তার সাথে আপনার বিচ্ছেদ হবে। যা ইচ্ছা করুন, অবশ্যই তার প্রতিদান আপনাকে দেয়া হবে। জেনে রাখুন, মুমিনের মর্যাদা হচ্ছে তার রাতের সালাত, এবং তার সম্মান হচ্ছে মানুষ থেকে মুখাপেক্ষিহীন থাকা। [তাবরানী : ৪২৭৮]
মৃত্যু একে অপর থেকে মানুষকে বিচ্ছিন্ন করে দিবে, এই চিন্তা কি মানুষকে পার্থিবের ব্যাপারে বিস্বাদগ্রস্ত করে দেয় না?
তুমি তোমার ইচ্ছা মত, ভেবে চিন্তে সঙ্গী গ্রহণ কর, কারণ, সেই হবে হাশরের ময়দানে তোমার সঙ্গী : কুরআনে এসেছে-
‘আর কাফিররা বলবে, ‘হে আমাদের রব, জিন ও মানুষের মধ্যে যারা আমাদেরকে পথভ্রষ্ট করেছে তাদেরকে আমাদের দেখিয়ে দিন। আমরা তাদের উভয়কে আমাদের পায়ের নীচে রাখব, যাতে তারা নিকৃষ্টদের অন্তর্ভুক্ত হয়।’ [সূরা ফুসসিলাত : ২৯]
হে যুবক, ভেবে চিন্তে তুমি সঙ্গী গ্রহণ কর এবং জেনে রাখ, ধর্ম ও মানবিকতার অধিকারী সঙ্গী কখনো বিপদে বন্ধুকে ফেলে চলে যায় না। আখিরাতের সেই ভয়াবহ সময়ে বন্ধু ও সঙ্গীর প্রয়োজন হবে সবচেয়ে বেশি। বুখারীর এক হাদীসে এসেছে :
فما أنتم بأشد لي مناشدة في الحق
‘হকের অনুসন্ধানে তোমরা কেউ আমার চেয়ে অধিক কঠোর নও’। [বুখারী : ৭৪৩৯]
এরচেয়ে উত্তম ও মূল্যবান কোন শাফাআতের সন্ধান তুমি পেয়েছ? এ হচ্ছে জাহান্নামের লকলকে আগুন থেকে বেরিয়ে জান্নাতের ছায়াতলে আশ্রয় গ্রহণ, আযাবের পেষণ থেকে সুখময় জান্নাতে প্রবেশ।‘
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/723/55
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।