hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

আল-গিরাস চিন্তার উন্মেষ ও কর্মবিকাশের অনুশীলন (১ম খন্ড)

লেখকঃ তাওফীক বিন খলফ বিন আবদুল্লাহ বিন আল-রেফায়ী

৬২
ত্রয়োদশ বপন: মায়েদের মাঝে
وَقَضَى رَبُّكَ أَلاَّ تَعْبُدُوا إِلاَّ إِيَّاهُ وَبِالْوَالِدَيْنِ إِحْسَانًا إِمَّا يَبْلُغَنَّ عِنْدَكَ الْكِبَرَ أَحَدُهُمَا أَوْ كِلاَهُمَا فَلاَ تَقُلْ لَهُمَا أُفٍّ وَلاَ تَنْهَرْهُمَا وَقُلْ لَهُمَا قَوْلًا كَرِيمًا ﴿23﴾

‘আর তোমার রব আদেশ দিয়েছেন যে, তোমরা তাঁকে ছাড়া অন্য কারো ইবাদাত করবে না এবং পিতা-মাতার সাথে সদাচরণ করবে। তাদের একজন অথবা উভয়েই যদি তোমার নিকট বার্ধক্যে উপনীত হয়, তবে তাদেরকে ‘উফ’ বলো না এবং তাদেরকে ধমক দিও না। আর তাদের সাথে সম্মানজনক কথা বল।’ [সূরা ইসরা : ২৩]

وَوَصَّيْنَا الْإِنْسَانَ بِوَالِدَيْهِ حَمَلَتْهُ أُمُّهُ وَهْنًا عَلَى وَهْنٍ وَفِصَالُهُ فِي عَامَيْنِ أَنِ اشْكُرْ لِي وَلِوَالِدَيْكَ إِلَيَّ الْمَصِيرُ ﴿14﴾

‘আর আমি মানুষকে তার মাতাপিতার ব্যাপারে (সদাচরণের) নির্দেশ দিয়েছি। তার মা কষ্টের পর কষ্ট ভোগ করে তাকে গর্ভে ধারণ করে। আর তার দুধ ছাড়ানো হয় দু’বছরে; সুতরাং আমার ও তোমার পিতা-মাতার শুকরিয়া আদায় কর। প্রত্যাবর্তন তো আমার কাছেই।’ [সূরা লুকমান : ১৪]

عن أبي هريرة رضي الله عنه قال : جاء رجل إلى رسول الله صلى الله عليه و سلم فقال : من أحق الناس بحسن صحابتي ؟ قال : أمك . قال : ثم من ؟ قال : ثم أمك . قال : ثم من ؟ قال : ثم أمك . قال ثم من ؟ قال : ثم أبوك .

‘আবু হুরাইরা রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন : একজন লোক রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট এসে বলল : আমার ভাল আচরণ পাওয়ার সবচেয়ে বেশী হকদার কে? তিনি বললেন তোমার মা। সে বলল : তারপর কে? তিনি বললেন তোমার মা। সে বলল : তারপর কে? তিনি বলেন : তোমার মা। সে বলল : তারপর কে? তিনি বললেন : তোমার বাবা।’ [বুখারী : ৫৯৭১]

মা, সাদাকায়ে জারিয়ার অনন্ত উৎস। উত্তম আদর্শ তৈরির ক্ষেত্র। হৃদয়বৃত্তির প্রশস্ত আঙ্গিনা। তিনি এ ব্যাপারে এক ও একক। তার হৃদয়ের সবুজ শ্যামল আঙিনা জুড়ে ছড়িয়ে আছে অসংখ্য অঙ্কুর, প্রবাহিত ঝর্ণাধারা, এগুলো কর্ষণ করে তুমি হয়ে উঠতে পার অবিস্মরণীয় কিছু। কেন নয়? তিনিই তো তোমাকে দুগ্ধ পান করিয়েছেন, তার কোল জুড়ে তুমি তোমার প্রথম আলো দেখার দিনগুলো কাটিয়েছ, তিনিই সর্বপ্রথম তোমার মাঝে হৃদয়বৃত্তির উন্মেষ ঘটিয়েছেন। তোমার জীবনের সেই আদি থেকে অন্ত পর্যন্ত তিনিই মুকুটহীন শাসক, এর সূচনা-সমাপ্তির অনেক কিছুই হাতে গড়া। তিনিই প্রথম ও শেষ কণ্ঠস্বর, যার সাড়ায় সন্তান জেগে উঠে ও প্রশান্তির ঘুমে তলিয়ে যায়, মাঝে জীবনের রঙিন কিছু ফানুস উড়তে দেখে।

মা, তুমি যদি তোমার সন্তানকে সত্যিই ভালোবাস, ভালোবাস তোমার স্বামী ও পরিবার, তাদেরকে একত্রে দেখতে পছন্দ কর, তবে জেনে নাও ঐক্যের সূত্র, যে ঐক্যের পরে কোন বিচ্ছেদ নেই, জান্নাতের সুখময় আবাস অবধি যে ঐক্যের পরিধি বিস্তৃত। কুরআনে এসেছে :

وَالَّذِينَ آَمَنُوا وَاتَّبَعَتْهُمْ ذُرِّيَّتُهُمْ بِإِيمَانٍ أَلْحَقْنَا بِهِمْ ذُرِّيَّتَهُمْ وَمَا أَلَتْنَاهُمْ مِنْ عَمَلِهِمْ مِنْ شَيْءٍ كُلُّ امْرِئٍ بِمَا كَسَبَ رَهِينٌ ﴿21﴾

‘যারা ঈমান আনে এবং তাদের সমত্মানরা ঈমানে তাদের অনুগামী হয়, তাদের সাথে মিলিত করব তাদের সমত্মানদেরকে এবং তাদের কর্মফল আমি কিছুমাত্র হ্রাস করব না। প্রত্যেক ব্যক্তি নিজ কর্মের জন্য দায়ী’। [সূরা তূর : ২১]

দুনিয়ার জীবনের বিচ্ছেদ ও তার সমাপ্তি অবশ্যই ঘটবে, জিবরাঈল আ. রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে উদ্দেশ্য করে তার ওসিয়তে যেমন বলেছিলেন। নিম্নোক্ত হাদীসটি লক্ষ্য কর :

فعن سهل بن سعد صلى الله عليه و سلم قال : جاء جبريل إلى النبي صلى الله عليه و سلم فقال : يا محمد عش ما شئت فإنك ميت , و أحبب من شئت فإنك مفارقه , و اعمل ما شئت فإنك مجزي به , و اعلم أن شرف المؤمن قيام الليل , و عزه استغناؤه عن الناس .

‘সাহাল ইবনে সাআদ থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন : জিবরিল নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে এসে বললেন : মুহাম্মাদ ! যত ইচ্ছে বেঁচে থাকুন কারণ একদিন আপনি অবধারিতভাবে মারা যাবেন, যাকে ইচ্ছে ভালবাসুন, একদিন আপনার তাকে ছাড়তেই হবে। যা ইচ্ছে আমল করুন, আপনাকে তার প্রতিদান দেওয়া হবে এবং জেনে রাখুন মুমিনের মর্যাদা রাত জাগায় এবং সম্মান অন্যদের থেকে অমুখাপেক্ষী থাকায়’। [তাবরানী : ৪২৭৮]

সুতরাং দুনিয়ার জীবনকে উপলক্ষ্য করে কি মতবিরোধ ও খুনোখুনি কোনভাবেই উত্তম ও ফলপ্রসু কিছু? এ কি কারো জীবনের লক্ষ্য ও শেষ উদ্দেশ্য হতে পারে?

সাদাকায়ে জারিয়ার বপন সংক্রান্ত আলোচনার সূচনার পূর্বে তোমার জেনে নেয়া উচিৎ, যতক্ষণ না পিতা ও মাতা এক আত্মা হয়ে সন্তানের সামনে নিজেদেরকে উপস্থিত করে, সততা ও তাকওয়ার উপর শপথ করে, ততক্ষণ তাদের মাঝ থেকে ভালো কিছুর জন্ম নেয় না, বরং, তাদের একে অপরকে ক্রমাগত শেষ করে যায়। সন্তান প্রতিপালনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে ক্ষতিকর যে বিষয়টি, তা হচ্ছে, তালাক ও বিচ্ছেদ ব্যতীতই একই বাড়ীতে, একই ছাদের তলায় থেকে মা বাবা পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন থাকা। অধিকাংশ সময়েই তাদের পরস্পরের বিরোধের আসল কারণ থাকে সন্তান।

এ পথে তোমার যাত্রার সূচনা হবে শরীয়ত ও ইসলাম বিরোধী প্রতিটি বিষয় ত্যাগ করার মাধ্যমে। সুতরাং তুমি পার্থিবের পিছনে অনর্থক ছুটে বেরিয়ো না, বল্গাহীন সাজ-সজ্জা করে প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়ো না, কারণ, বাহ্যিক প্রকাশের প্রতি লালায়িত হয়ে তুমি যতটাই দিকহারা হবে, ততটাই আখিরাতের প্রতি তোমার মনোযোগ বিনষ্ট হবে। কুরআনে এসেছে :

يَعْلَمُونَ ظَاهِرًا مِنَ الْحَيَاةِ الدُّنْيَا وَهُمْ عَنِ الْآَخِرَةِ هُمْ غَافِلُونَ ﴿7﴾

‘তারা দুনিয়ার জীবনের বাহ্যিক দিক সম্পর্কে জানে, আর আখিরাত সম্পর্কে তারা গাফিল।’ [সূরা রূম : ৭]

অপর স্থানে এসেছে :

وَاصْبِرْ نَفْسَكَ مَعَ الَّذِينَ يَدْعُونَ رَبَّهُمْ بِالْغَدَاةِ وَالْعَشِيِّ يُرِيدُونَ وَجْهَهُ وَلاَ تَعْدُ عَيْنَاكَ عَنْهُمْ تُرِيدُ زِينَةَ الْحَيَاةِ الدُّنْيَا وَلاَ تُطِعْ مَنْ أَغْفَلْنَا قَلْبَهُ عَنْ ذِكْرِنَا وَاتَّبَعَ هَوَاهُ وَكَانَ أَمْرُهُ فُرُطًا ﴿28﴾

‘আর তুমি নিজকে ধৈর্যশীল রাখ তাদের সাথে, যারা সকাল-সন্ধ্যায় তাদের রবকে ডাকে, তাঁর সন্তুষ্টির উদ্দেশে এবং দুনিয়ার জীবনের সৌন্দর্য কামনা করে। তোমার দু’চোখ যেন তাদের থেকে ঘুরে না যায়। আর ওই ব্যক্তির আনুগত্য করো না, যার অন্তরকে আমি আমার যিকির থেকে গাফেল করে দিয়েছি এবং যে তার প্রবৃত্তির অনুসরণ করেছে এবং যার কর্ম বিনষ্ট হয়েছে।’। [সূরা কাহফ : ২৮]

يَا أَيُّهَا النَّبِيُّ قُلْ لِأَزْوَاجِكَ إِنْ كُنْتُنَّ تُرِدْنَ الْحَيَاةَ الدُّنْيَا وَزِينَتَهَا فَتَعَالَيْنَ أُمَتِّعْكُنَّ وَأُسَرِّحْكُنَّ سَرَاحًا جَمِيلًا ﴿28﴾ وَإِنْ كُنْتُنَّ تُرِدْنَ اللهَ وَرَسُولَهُ وَالدَّارَ الْآَخِرَةَ فَإِنَّ اللهَ أَعَدَّ لِلْمُحْسِنَاتِ مِنْكُنَّ أَجْرًا عَظِيمًا ﴿29﴾

‘হে নবী, তুমি তোমার স্ত্রীদেরকে বল, ‘যদি তোমরা দুনিয়ার জীবন ও তার চাকচিক্য কামনা কর তবে আস, আমি তোমাদের ভোগ-বিলাসের ব্যবস্থা করে দেই এবং উত্তম পন্থায় তোমাদের বিদায় করে দেই। আর যদি তোমরা আল্লাহ, তাঁর রাসূল ও পরকালীন নিবাস কামনা কর, তবে তোমাদের মধ্য থেকে সৎকর্মশীলদের জন্য আল্লাহ অবশ্যই মহান প্রতিদান প্রস্ত্তত করে রেখেছেন’। [সূরা আহযাব : ২৮-২৯]

সন্তান প্রতিপালন ও পরিবার পরিচালনার মাধ্যমে তুমি যে সাদাকায়ে জারিয়ার সূচনা করতে পার, তার কয়েকটি চিত্র ও পদ্ধতি আমরা নিম্নে তুলে ধরছি।

প্রথমত: সন্তানকে পিতার অনকূল করে গড়ে তোলা। তাকে শিক্ষা দিবে যেন সে পিতার আনুগত্য করে, তার ইচ্ছা অনিচ্ছা ও সন্তোষের অনুভূতির প্রতি সজাগ দৃষ্টি রাখে, তার প্রতি পরিপূর্ণ শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা পোষণ করে, তার হাত ও মস্তকে চুম্বন করে তার প্রতি আবেগের বহি:প্রকাশ ঘটায়- ইত্যাদি ইত্যাদি।

এই শিক্ষার মাধ্যমে সন্তান অবশ্যই তোমার প্রতিও যত্নশীল হয়ে উঠবে।

সঠিকরূপে সন্তান প্রতিপালনের অন্যতম মূলনীতি হচ্ছে, কোন ভাল কাজ করলে তার স্বীকৃতি প্রদান করা, যেমনই হোক, প্রশংসা করে তাকে এ কাজে আরো উৎসাহ দেয়া। ছোট্ট একটি চুম্বন কিংবা ক্ষুদ্র একটি পয়সার হাদিয়া হলেও একে কখনো অবহেলার দৃষ্টিতে দেখবে না।

দ্বিতীয়ত: নীতিবাচক ও ক্ষতিকর যে কোন বিষয় সন্তান থেকে দূরে রাখা। যে পদ্ধতি ও প্রক্রিয়ায় মা তার সন্তান লালন পালন করবে, তা অবশ্যই মজবুত ও শক্তিশালী হওয়া প্রয়োজন। আমাদের সমাজ ব্যবস্থা ইতিপূর্বে খুবই শক্তিশালী ও সুন্দর ছিল, এখন অবস্থা পাল্টে গিয়েছে। বাহিরের জগতের সাথে শিশুর চলাফেরা, রাস্তায় ঘোরাফেরা, স্কুলে গমন, বাজার, সিনেমা- অধিকাংশ সময়- এগুলো শিশুর জন্য ক্ষতিকর ও ধ্বংসাত্মক হয়ে দাঁড়ায়।

পক্ষান্তরে, টেলিভিশন, সংবাদপত্র স্রোতের মত সকলকে এক ভয়াবহ স্থানে ভাসিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, কেবল ওয়াজ-বক্তৃতা ও নসীহত এ স্রোতকে কখনো বাধাগ্রস্ত করতে সক্ষম হবে না। এর জন্য প্রয়োজন সত্যিকার কর্মপরিকল্পনা, মা যাকে বাস্তবায়ন করার জন্য সর্বাত্মক আত্মনিয়োগ করবে। এর জন্য প্রয়োজন দীর্ঘ সময় ও পরিশ্রম, ক্রমাগত সাধনাই এ ব্যাপারে সন্তানের জন্য উত্তম ফল বয়ে আনতে পারে।

তৃতীয়ত: নিম্নোক্ত কর্ম পদ্ধতির মাধ্যমে সন্তান প্রতিপালন :

পড়াশোনার অনুরূপ জামাআতে সালাত আদায়ের ব্যাপারে সন্তানকে সর্বদা উৎসাহিত করা।

উত্তম সাহচর্য নির্বাচনের মাধ্যমে মন্দ সঙ্গ থেকে সন্তানকে রক্ষা করা। এ ক্ষেত্রে পিতার গাইড অধিক আবশ্যক।

উপযুক্ত ও উপকারী অডিও ও ভিডিও নির্বাচন।

গল্প, জ্ঞান-বিজ্ঞান ও অধুনা বিজ্ঞানের নতুন নতুন আবিস্কারগুলো সম্পর্কে তাদেরকে অবহিত করা।

পুরো পরিবারকে নিয়ে সম্ভব হলে বেড়াতে যাওয়া।

আলাপ আলোচনায় পিতা-মাতার সাথে গোপনীয়তা এড়িয়ে স্বত:স্ফূর্ত থাকার অভ্যাস শিক্ষা দেয়া। এটি খুবই কল্যাণকর একটি বিষয়। সন্তানের সাথে পিতা-মাতা কখনো এমন আলাপচারিতায় সময় দেবে, যখন সে তাদের সামনে তার একান্ত কথাগুলো স্বত:স্ফূর্ত বলে দিবে। বাড়ী কখনো স্কুল নয়, এবং মা-ও স্কুলের টিচার নয়- এ বিষয়টি যেন কোন মা-ই ভুলে না যায়।

বাড়ীতে সর্বদা দীনের ব্যাপারে প্রতিযোগিতামূলক আবেগ বজায় রাখবে।

এভাবে, নোট আকারে যদি তোমাকে সব কিছু দিয়ে দেই, তবে বিশাল কলেবরের হয়ে যাবে। তুমি, বরং, এগুলোর উপর ভিত্তি করে আরো যোগ করে নিতে পার।

চতুর্থত: হারিয়ে যাওয়া কয়েকটি বিষয় পুনরুদ্ধার এবং কিছু নতুন পদ্ধতির উদ্ভাবন। মায়েদের মাঝে যে সমস্ত ভালো গুণ ছিল, তার অধিকাংশই এখন হারিয়ে গিয়েছে, সে জায়গায় জন্ম নিচ্ছে না সম্পূরক কিছু। এগুলোর পুন:চর্চা ও উদ্ভাবন খুবই প্রয়োজনীয় একটি বিষয়। যে সমস্ত ক্ষেত্রে আরো যত্নবান হতে হবে, ফিরিয়ে আনতে হবে হারিয়ে যাওয়া পুরানো আচার, নিম্নে তার কয়েকটি তুলে ধরা হল।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন