hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

আল-গিরাস চিন্তার উন্মেষ ও কর্মবিকাশের অনুশীলন (১ম খন্ড)

লেখকঃ তাওফীক বিন খলফ বিন আবদুল্লাহ বিন আল-রেফায়ী

৬৪
সেবিকা
এই ক্ষেত্রটির নারীর জন্য অত্যমত্ম গুরুত্বপূর্ণ। এর মৌলিক অনেক কিছুই এই যুগের নারীরা পরিত্যাগ করে আছে। সেবিকাদেরকে সঠিক উপায়ে শিক্ষা প্রদান ও দীনী দাওয়াতের মাধ্যমে আমরা এ ক্ষেত্রটিতে সফল করে তুলতে পারি।

অনেকে আমাকে তাদের ঘরোয়া গল্প শোনায়, আমি তাদের গল্প শুনে দু:খে ভারাক্রামত্ম হয়ে পড়ি। তাদের বাড়ীর সেবিকা ও ড্রাইভার কী কী আপত্তিকর আচরণ করে, তা শুনে আমি রীতিমত ভীত হয়ে পড়ি। সেবিকারা কখনো কখনো বাসর রাতের বধূর মত সেজে গুজে হেঁটে বেড়ায়, অন্যকে প্রলুব্ধ করতে চায়, সাজ-সজ্জা করে একাকী বাড়ী থেকে বেড়িয়ে পড়ে। এমনকি বাড়ীর সকলে ঘুমিয়ে পড়লে অচেনা যুবককে নিয়ে রাত কাটায়।

এটি আমাকে ভীষণ মর্মাহত করেছে, এবং যখন শুনেছি আমাদের অনেক সম্মানিত দায়ী একই অভিযোগ করছেন, মুসলিম হওয়া সত্বেও তাদের সেবক-সেবিকা ও ড্রাইভাররা এই অনৈসলামিক কর্মকান্ড নির্দ্বিধায় করে যাচ্ছে।

আমি এর একমাত্র সমাধান যা মনে করতাম, তা হচ্ছে এই ধরণের দূরাচার সেবক-সেবিকাদেরকে তৎক্ষণাৎ কাজ থেকে অব্যহতি দিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট তাদেরকে হসত্মামত্মর করা হবে কিংবা যে এজেন্সির মাধ্যমে তাদেরকে এ দেশে আনা হয়েছে, তাদের হাতে তাদেরকে তুলে দেয়া হবে। আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, আমি যখন বিষয়টি নিয়ে কয়েকজনের সাথে আলোচনা করলাম, তারা আমাকে বলল, ‘ভাই, এটি তাদের জন্য খুবই স্বাভাবিক একটি ঘটনা, তারা এমনই হবে।’ এই বক্তব্য শুনে আমার চোখ খুলে গেল, অন্য কোন বিকল্প চিমত্মা করিনি বলে নিজের প্রতি ধিক্কার জন্মাল।

এটাই বাসত্মব, তাদের কাছে এটি হারাম কিছু নয়। কেউ কেউ হারাম মনে করলেও একে যুবক বয়সের গোপন স্বভাবের বাইরে বড় কোন পাপ হিসেবে গণ্যই করে না। একে তারা নিজেদের আয়-রোজগার ও জীবন জীবিকার অংশ ভাবে। তারা তো এ সব দেশে কেবল জীবিকার অন্বেষণেই আসে।

আমি, তাই, এমন একটি পুসত্মকের সন্ধান করলাম, যাতে বিসত্মারিত আকারে এই সব বিষয়গুলো উল্লেখ করা হয়েছে এবং কোন সমাধানের প্রসত্মাব হাজির করা হয়েছে। বিভিন্ন ভাষায় অনুবাদ করে যা আমাদের সেবক-সেবিকাদের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে, কিন্তু এমন কিছুই আমার চোখে পড়ল না।

আমি মনে মনে বললাম, আমরা কি এর প্রতি ভ্রুক্ষেপ না করে পাপের সম্প্রসারণে সহায়তা করছি না? পাপ তার দরজা-কপাট খুলে অনায়াসে তাতে যুবকদেরকে লালায়িত করছে। সুতরাং, সেবিকাদেরকে পাকড়াও করে যার যার দেশে পাঠিয়ে দিলেই কি সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে? আমরা তাদেরকে শিক্ষা দেইনি, অভ্যাস ও আচরণের ক্ষেত্রে ইসলামের মৌলিক জ্ঞান তাদের সামনে হাজির করে তাদেরকে ইসলামের ছায়াতলে আশ্রয় নেয়ার প্রসত্মাব করিনি, সুতরাং কিয়ামতের দিন তাদেরকে দোষী করে তাদের বিরুদ্ধে প্রমাণ উপস্থাপন কি সম্ভব? আমরা আল্লাহর হুকুম তাদের কাছে পৌঁছে দিয়ে তাদেরকে গড়ে তুলিনি দায়ী রূপে। সুতরাং, এই পাপাচারে তারা যতটা দায়ী, ঠিক ততটাই দায়ী আমরা।

আমি মনে করি, এ ব্যাপারে মায়েরা বিশেষ ভূমিকা রাখতে সক্ষম। ‘সেবিকাদেরকে সততার শিক্ষা’ ইত্যাদি শিরোনামে তারা বিশেষ বৈঠকের আয়োজন করতে পারে। সেবিকাদেরকে সংশোধনের মাধ্যমে তাদের উপর প্রমাণ সাব্যসত্ম করা যাবে। এর মাধ্যমে, মূলত:, আমাদের শিশু সমত্মানদেরকেও সঠিকভাবে প্রতিপালন সহজ হয়ে উঠবে। আমাদের গৃহ ও সম্পদ হিফাযতে থাকবে।

সেবিকাদের নিয়ে এই বৈঠকে যে বিষয়গুলো গুরুত্বের সাথে বিবেচনায় রাখা হবে, তা এই :

শিক্ষা, এই ক্ষেত্রে সকল দায়ীদেরকে ব্যাপকভাবে অংশগ্রহণের আহবান। জ্ঞানী ও লেখক শ্রেণীকে এ ব্যাপারে লেখালেখি ও মনোযোগ প্রদানের জন্য বিশেষভাবে আহবান জানাতে হবে, সরাসরি সেবক-সেবিকা শ্রেণীকে সম্বোধন করে লেখা হবে, গৃহের কর্তা ও কর্ত্রীর মাধ্যমে তাদেরকে সৎ পথে আনার পদ্ধতি পুরোনো, এতে এই কঠিন সময়ে আশাব্যাঞ্জক কোন ফল হবে বলে মনে হয় না। অন্য ভাষা-ভাষীদের জন্য তা অনুবাদ করে বিতরণের ব্যবস্থা করতে হবে।

গৃহের পরিবেশকে এমনরূপে গড়ে তোলা, যাতে সেবক-সেবিকাদেরকে সঠিক শিক্ষা প্রদান করা যায়।

মুসলিম সেবিকাদেরকে মাসআলা মাসাইল শিক্ষা দান, তাদেরকে প্রথমে তাওহীদের জ্ঞান দান করতে হবে, পরবর্তীতে পর্যায়ক্রমে অন্যান্য বিষয়ের ব্যাপারে অবগত করানো হবে, এমনকি ঈমানের সর্বশেষ সত্মর ‘পথ থেকে কষ্টদায়ক বস্ত্ত সরানো’-এর ব্যাপারে তাদেরকে জানাতে হবে। এর জন্য ছোট আকারে কোন সংস্থা বা প্রশক্ষিণ কেন্দ্র গড়ে তোলা এবং সেবক-সেবিকাদের ভাষায় প্রশিক্ষক-প্রশিক্ষিকা নিয়োগ দিতে হবে। এ সবই আমাদের জন্য অনায়াস সম্ভব, যদি আমরা আমাদের অর্পিত দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন থাকি।

তাদের মাঝে যারা অধিক যোগ্য ও বিশেষ গুরুত্বের অধিকারী, তাদেরকে আলাদা করে চি ‎‎ হ্নত করে বিশেষ লক্ষ্য প্রদান করা। যাতে তারা দায়ী হয়ে অন্যান্যদের মাঝে দাওয়াত ছড়িয়ে দিতে পারে, এবং স্বদেশে ফিরে গিয়ে ইসলামের বাণী সকলের মাঝে ছড়িয়ে দিতে সক্ষম হয়।

মায়েদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ আরেকটি ক্ষেত্র হচ্ছে নারীদের অজ্ঞতা দূর করার জন্য কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ। ব্যক্তিগত উদ্যোগ এর জন্য যথেষ্ট নয়, এর জন্য প্রয়োজন সমন্বিত উদ্যোগ, উদ্দেশ্য সাধনে সকলের সমান আগ্রহ ও প্রচেষ্টা।

যে কোন ব্যক্তিই প্রতিদিন নতুন নতুন অবস্থার মুখোমুখি হচ্ছে, এবং তাদের কাছে নারীদের অজ্ঞতা ধরা দিচ্ছে নিত্য নতুন চেহারা নিয়ে। মুসলিম সমাজে নারীরা এমন অজ্ঞাতায় বিভ্রামত্ম হয়ে আছে, যা কোনভাবেই আমাদের জন্য সুসংবাদ বয়ে আনতে পারে না। এই চিত্রটি সাধারণভাবে সকল মুসলিম এলাকায় এবং বিশেষভাবে আরবে সমানভাবে দেখা যাচ্ছে।

কিন্তু নগরের বাইরে দৃষ্টি নিক্ষেপ করলে আরো কঠিন অবস্থা পরিদৃষ্ট হচেছ, গ্রামে ও উপশহরগুলোতে, আরব অনারব যে কোন দেশে এই অজ্ঞতা গভীরভাবে প্রোথিত হয়ে আছে, জাহিলী যুগের সাথে তার দীর্ঘ পরম্পরা এখনো ছিন্ন হয়নি। আশঙ্কাজনক ব্যাপার হচ্ছে, নারীরা একে ক্ষতিকর তো মনে করছেই না, বরং, এর স্বপক্ষে যুক্তি হাজির করে সকলকে এর প্রতি আহবান করছে, এর প্রতি অটল থাকার জন্য একে অপরকে উদ্বুদ্ধ করছে। আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত নারীরা একে নিজেদের ঐতিহ্য হিসেবে সমাদর করছে।

এই কারণে, প্রতিটি দেশে ও এলাকায় নারীদের নিয়ে এ ধরনের বৈঠকের ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে জাহিলী যুগের এ পরম্পরা ছিন্ন করে নারীদেরকে সঠিক পথে নিয়ে আসা যায়।

এই বৈঠকের জন্য একটি উপদেষ্টা কমিটি গঠন করতে হবে, যারা তাদেরকে শরীয়তের আবশ্যকীয় জ্ঞান দিয়ে সহযোগিতা করবেন, এবং তাদের আলোচ্য প্রতিটি বিষয়কে শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে বিচার-বিবেচনা করে প্রয়োজনীয় শুদ্ধতা এনে দিবেন।

নারীদের মাঝে প্রচলিত সাধারণ কিছু বিভ্রামিত্ম ও অজ্ঞতা উল্লেখের মাধ্যমে আমি আলোচ্য বিষয়ের একটি প্রাথমিক খসড়া তৈরি করতে প্রয়াস পাব। নিম্নে তার কিছু তুলে ধরা হল :

প্রথম বিভ্রামিত্ম : শিশুদের প্রতিপালনে তাদের সাথে আচরণ কেমন হবে, এ ব্যাপারে নারীদের মাঝে ব্যাপক অজ্ঞতা ও বিভ্রামিত্ম দেখা যায়। নারীরা তাদেরকে প্রাকৃতিক কর্ম সম্পন্ন করা, পাক পবিত্র থাকা, সতর ঢেকে রাখা, এবং কয়েকজন একই বিছানায়, একই কম্বলের নীচে ঘুমানো ইত্যাদি বিষয়ে সঠিক ধারণা ও শিক্ষা প্রদান করে না। এ বিষয়টির প্রতি দৃষ্টি প্রদান খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ব্যাপার।

দ্বিতীয় বিভ্রামিত্ম : সালাতের ওয়াক্ত শুরু হওয়ার পর যদি নারীর স্রাব আরম্ভ হয়, তাহলে সাধারণত, তারা সে ওয়াক্তের সালাত ত্যাগ করে, এবং পবিত্র হওয়ার পর তা আদায় করে না। এটি তাদের বিভ্রামিত্ম। অধিকাংশ আলিমের মতে এটি ভুল।

তৃতীয় বিভ্রামিত্ম : নারীরা বাজারে প্রবেশ করার পর যদি আছরের ওয়াক্ত চলে আসে, তাহলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা যায়, তারা আছরের সালাত আদায় করে না। সালাত ত্যাগের এমন অভ্যাস মুসাফির নারীর মাঝে অধিকহারে লক্ষ্য করা যায়। তারা মুসাফির এই যুক্তিতে বিভিন্ন ওয়াক্তের সালাত এক ওয়াক্তে আদায় করে। নারীরা ফজরের সালাত আদায়ের ক্ষেত্রে অনুরূপ উদাসীন, তাই অধিকাংশ সময় দেখা যায়, তারা সূর্য উদয়ের পর সালাত আদায় করছে।

চতুর্থ বিভ্রামিত্ম : অধিকাংশ নারীই সূরা ফাতিহা শুদ্ধ করে তিলাওয়াত করতে পারে না, ফলে তাদের কোন সালাতই শুদ্ধভাবে আদায় হয় না। প্রয়োজনীয় সূরা ও কুরআনের আয়াত শিক্ষা দেয়ার জন্য একটি প্রশিক্ষণ ক্যাম্প করা যেতে পারে। বয়স্ক হয়েও কুরআন শিক্ষা করা যায়, এব ব্যাপারে আমাদের অভিজ্ঞতা রয়েছে। অধিকাংশ নারীই ন্যূনতম তিলাওয়াত ও সূরা ফাতিহা পাঠে সক্ষম নয় বলে, তাদের সালাত শুদ্ধরূপে আদায় হয় না। কারণ, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন : ‘যে কুরআনের সূরা ফাতিহা পাঠ করবে না, তার কোন সালাত নেই।’ [বুখারী : ৭৫৬]

পঞ্চম বিভ্রামিত্ম : নারীদের অধিকাংশই, সক্ষম ও ফরজ হওয়ার যাবতীয় শর্ত উপস্থিত হওয়া সত্বেও হজব্রত পালন না করে এ দুনিয়া থেকে বিদায় নেয়।

ষষ্ঠ বিভ্রামিত্ম : নারীদের বিশেষ বিশেষ মাসআলার ব্যাপারে অজ্ঞতা। কারো সাথে নিভৃতে সময় কাটানো, দেবরের সাথে সম্পর্ক, সফরের আহকাম, কী কী অঙ্গ কী পরিমাণ প্রকাশ করা যাবে, এবং কী প্রকাশ যাবে না ইত্যাদি ব্যাপারে অজ্ঞতার ফলে তারা নিত্য হারামে লিপ্ত হচ্ছে ও ইহকালীন ও পরকালীন জীবনের বিপদ ডেকে আনছে।

সপ্তম বিভ্রামিত্ম : কোন বিপদ হলেই নারীরা সাধারণত মৃত্যু কামনা করতে আরম্ভ করে, স্বাভাবিক কারণে অযথা রাগে ফেটে পড়ে, সমত্মান-সমত্মতি ও স্বামীকে বদ-দুআ করে। তাদের আরেকটি রোগ হচ্ছে, তারা অধিক হারে লা’নত করে, প্রতিবেশীর প্রতি সদয় হয় না এবং যখন আনন্দে থাকে, শরীয়তের বিধি বিধানের প্রতি তোয়াক্কা না করে বল্গাহীন ফূর্তিতে মেতে উঠে।

অষ্টম বিভ্রামিত্ম : শরীয়তের খুব জানা বিষয়কেও, তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট হলে অস্বীকার করে বসে। এর অন্যতম ও প্রধান উদাহরণ হচ্ছে একাধিক বিবাহ। এ সংক্রামত্ম বিসত্মারিত আলোচনার স্থান এটি নয়, আমি জানি, এ আলোচনার উত্থাপনের ফলে অনেক নারী আমার প্রতি ক্ষুব্ধ হবেন। এটিই প্রমাণ করবে, মন্দ ও হারাম বিষয়গুলো এড়ানোর ব্যাপারে তারা অজ্ঞ। কোন বিতর্কের জন্যে নয়, আমরা এ প্রাক্টিক্যাল বিষয়টিকে আকীদাগত বিষয় হিসেবে আলোচনা করছি।

মৌলিকভাবেই, কোন কোন নারী একাধিক বিবাহের বৈধতাকে অস্বীকার করে। স্বামী যদি তার সাথে অন্য নারীকে বিয়ে করে, তবে ক্রোধে ফেটে পড়ে, এর বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে, ফলত সতীনকে তালাকের জন্য স্বামীকে বাধ্য করে। কেউ কেউ স্বামীর প্রতি জেদ ধরে সমত্মানকে নষ্ট হতে প্ররোচিত করে।

আত্মসম্মান কী উপায়ে প্রয়োগ করবে, এ ব্যাপারে অজ্ঞতার ফলে অনেক নারী এই ধরনের ভয়াবহ পাপে জড়িয়ে পড়ে, তারা হিতাহিত জ্ঞান শূন্য হয়ে যায়। এ ভুলে পা দেয়া নারীদের সংখ্যা সমাজে বেশি। অধিকাংশ নারীই শরীয়তের ব্যাপারে অজ্ঞ ও জেদের ফলে এ পাপে নিজেকে জড়িয়ে নেয়।

নবম বিভ্রামিত্ম : সর্বদা সাদাকা প্রদানে উৎসাহী না হওয়া। অথচ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নারীদেরকে সম্বোধন করে বলেছেন : তোমরা সাদাকা কর, কারণ, আমি তোমাদেরকে জাহান্নামের অধিবাসীদের অধিক দেখতে পাচ্ছি। [বুখারী : ৩০৪]

দশম বিভ্রামিত্ম : স্বামীর শোকে অতিরঞ্জন করা এবং জাহিলী এমন কিছু প্রথা পালন করা, যার ব্যাপারে শরীয়তের কোন সমর্থন নেই।

নারীদের ব্যাপারে বর্তমানে ভাল যা কিছু হচ্ছে, তার সবটুকুই ব্যক্তিগত উদ্যোগে। এ কারণেই, বিষয়টি চূড়ামত্ম কোন সাফল্যের পথ খুঁজে পাচ্ছে না। ব্যক্তিগত উদ্যোগ নয়, নারীদের বিষয়টি সমন্বিত ও সম্মিলিত উদ্যোগ ও মনোযোগ প্রয়োজন।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন