মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
দোয়া যে ইবাদত তা সহিহ হাদিসেই বর্ণিত হয়েছে। এটা হতে এই প্রমাণিত হয় যে দোয়া বিশেষ ধরণের ইবাদত। কোনো রাসূল কিংবা ওলীর জন্য যেমন সালাত আদায় করা চলে না, তেমনিভাবে কোনো রাসূল অথবা ওলীর নিকট (তাদের মৃত্যুর পর) আল্লাহকে ছেড়ে কোনো দোয়াও চাওয়া যাবে না।
১। যদি কোনো মুসলিম বলে, হে আল্লাহর রাসূল! বা হে গায়েবের খবর জানা ব্যক্তি! আমাকে বিপদ থেকে উদ্ধার করুন, সাহায্য করুন। এভাবে দোয়া করা ও সাহায্য চাওয়া হচ্ছে ইবাদত যা গায়রুল্লাহর জন্য করার কারণে শিরক হল। যদিও তার অন্তরে এই বিশ্বাস বদ্ধমূল থাকে যে, আল্লাহই রক্ষাকর্তা। বিষয়টি ঐ ব্যক্তির ন্যায় হবে, যে আল্লাহর সাথে কোনো শিরক করে বলে, আমার অন্তরে আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ নেই। কিন্তু কেউ এমনটি করলে ইসলামি আইন অনুযায়ী তার এ কথা অগ্রাহ্য হবে। কারণ, তার মুখের কথা আমলের বিপরীত। অথচ ইসলাম কার্যকর রাখার জন্য মুখের কথার সাথে অন্তরের নিয়ত ও আকিদার মিল থাকতে হয়। যদি না হয় তাহলে তা শিরক বা কুফরির পর্যায়ে যায়, যা তওবা ব্যতীত আল্লাহ ক্ষমা করেন না।
২। আবার যদি কোনো মুসলিম বলে: আমার নিয়ত হচ্ছে তাদেরকে (রাসূল ও ওলী) আল্লাহর নিকট মধ্যস্থতাকারী বানানো। যেমন কোনো মধ্যস্থতাকারী ব্যতীত আমিরের নিকট আমি যেতে পারি না। এমনটি করার অর্থ হলো সৃষ্টিকর্তা মহান আল্লাহর সাথে অত্যাচারী মাখলুকের তুলনা করা, যার নিকট মধ্যস্থতাকারী ব্যতীত পৌঁছা যায় না। এই ধরণের তুলনা কুফরির পর্যায়ভুক্ত। আল্লাহ তাআলার জাত, সিফাত ও কার্যসমূহ এসব থেকে পবিত্র, তা বর্ণনা করে তিনি বলেন:
(আরবি)
তাঁর মত কিছু নেই আর তিনি সর্বশ্রোতা ও সর্বদ্রষ্টা। (সূরা শুরা: ১১)
বরং আল্লাহর সাথে তো ন্যায়পরায়ণ ব্যক্তির তুলনা করাও কুফরি ও শিরকের পর্যায়ভুক্ত। আর সেখানে অত্যাচারীর সাথে তুলনা করা তো আরো ভয়ংকর। যারা বড় বড় অহংকারের কথা বলে আল্লাহ তাআলা সে সব যালিম হতে খুবই পবিত্র।
৩। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর যামানায় মুশরিকরা এই ধারণা পোষণ করত যে, মহান আল্লাহই সবকিছুর সৃষ্টিকর্তা, তিনিই রিযক দাতা। তারপরও তারা মধ্যস্থতাকারী হিসেবে তাদের আউলিয়াদের ডাকত (যারা মূর্তি আকারে ছিল) যাতে তারা তাদেরকে আল্লাহর নিকট পৌঁছে দেয়। আল্লাহ তাদের এই মধ্যস্থতা স্থাপন পছন্দ করেননি বরং তাদের উদ্দেশ্যে বলেছেন:
(আরবি)
আর যারা আল্লাহ ছাড়া অন্যদেরকে অভিভাবক হিসাবে গ্রহণ করে তারা বলে, আমরা কেবল এজন্যই তাদের ইবাদত করি যে, তারা আমাদেরকে আল্লাহর নিকটবর্তী করে দেবে। যে বিষয়ে তারা মতভেদ করছে আল্লাহ নিশ্চয় সে ব্যাপারে তাদের মধ্যে ফয়সালা করে দেবেন। যে মিথ্যবাদী কাফির, নিশ্চয় আল্লাহ তাকে হেদায়াত দেন না। ( সূরা যুমার : ৩৯)
আল্লাহ তাআলা আমাদের অতি নিকটবর্তী ও শ্রবণকারী। তাঁর নিকট কোনো মধ্যস্থতাকারীর প্রয়োজন হয় না। তিনি বলেন:
(আরবি)
আর যদি আমার বান্দারা তোমার নিকট আমার সম্বন্ধে প্রশ্ন করে তবে বল: নিশ্চয়ই আমি অতি নিকটে... (সূরা বাকারা: ১৮৬)
৪। সেসব মুশরিকরা প্রচণ্ড বিপদে পড়লে একমাত্র আল্লাহকেই ডাকত।
আল্লাহ তাআলা বলেন:
(আরবি)
আর চারদিক থেকে ধেয়ে আসে তরঙ্গ এবং তাদের নিশ্চিত ধারণা হয় যে, তাদেরকে পরিবেষ্টন করা হয়েছে। তখন তারা আল্লাহকে ডাকতে থাকে তাঁর জন্য দীনকে একনিষ্ঠ করে, যদি আপনি এ থেকে আমাদেরকে নাজাত দেন, তাহলে আমরা অবশ্যই কৃতজ্ঞদের অন্তর্ভুক্ত হব। (সূরা ইউনুস : ২২)
তারা তাদের আউলিয়া-অভিভাবকদেরকে (যারা মূর্তির আকারে ছিল) ডাকত সুখের সময়। এতদসত্ত্বেও কোরআন তাদেরকে কাফের আখ্যায়িত করেছে। তাহলে যেসব মুসলিম সুখ, প্রচণ্ড বিপদ ও পরীক্ষার সময় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কিংবা নেককার (মৃত) ব্যক্তিদের ডেকে তাদের নিকট ঊদ্ধার কামনা করে, তাদের সম্বন্ধে আপনাদের কি ধারণা? তারা কি আল্লাহর নিম্নোক্ত বাণী পড়েনি?
(আরবি)
তার চেয়ে অধিক পথভ্রষ্ট আর কে, যে আল্লাহর পরিবর্তে এমন কাউকে ডাকে, যে কিয়ামত দিবস পর্যন্তও তার ডাকে সাড়া দেবে না ? আর তারা তাদের আহ্বান সম্পর্কে উদাসীন। আর যখন মানুষকে একত্র করা হবে, তখন এ উপাস্যগুলো তাদের শত্রু হবে এবং তারা তাদের ইবাদত অস্বীকার করবে। (সূরা আহকাফ : ৫-৬)
৫। অনেকের ধারণা, মুশরিকরা (যাদের কথা কোরআনে আছে) পাথরের তৈরি মূর্তিদের নিকট দোয়া করত। এটা ভূল । কারণ, যে মূর্তিদের কথা কোরআনে বর্ণিত আছে তারা ছিলেন নেককার ব্যক্তি।
বোখারি শরিফে ইবনে আব্বাস রা. হতে সূরা নূহের ঐ কথার ব্যাখ্যায় বর্ণিত আছে:
(আর তারা বলল: তোমরা তোমাদের মাবুদদের ত্যাগ করো না। আর ত্যাগ করো না ওদ্দ, সুয়ায়’, ইয়াগুছ, ইয়াউক ও নাছর কে) এর ব্যাখ্যায় ইবনে আব্বাস রা. বলেন: এরা ছিলেন নূহ আ:-এর কওমের নেককার ব্যক্তি। যখন তারা মৃত্যুমুখে পতিত হলেন, শয়তান তখন তাদের কওমের লোকদের বলল: তারা যেখানে বসত সেখানে তাদের মূর্তি বানিয়ে স্থাপন করো, আর তাদের নামকরণও করো। তারা সেটাই করল, কিন্তু তখনও তাদের ইবাদত করা হতো না। তারপর যখন এই লোকেরা মৃতু মুখে পতিত হল, মূর্তি স্থাপনের মূল বিষয় সংক্রান্ত তথ্য মানুষ বি:স্মৃত হয়ে গেল, তখন থেকেই এই মূর্তিদের ইবাদত শুর হয়ে গেল। (বোখারি)
৬। আল্লাহ তাআলা নবী ও আউলিয়াগণকে আহ্বানকারীদের ধিক্কার দিয়ে বলেন:
(আরবি)
বল, তাদেরকে ডাক, আল্লাহ ছাড়া তোমরা যাদেরকে (উপাস্য) মনে করো। তারা তো তোমাদের দু:খ-দুর্দশা দূর করার ও পরিবর্তন করার ক্ষমতা রাখে না। তারা যাদেরকে ডাকে, তারা নিজেরাই তো তাদের রবের কাছে নৈকট্যের মাধ্যমে অনুসন্ধান করে যে, তাদের মধ্যে কে তাঁর নিকটতর? আর তারা তাঁর রহমতের আশা করে এবং তাঁর আজাবকে ভয় করে। নিশ্চয় তোমার রবের আজাব ভীতিকর। ( সূরা ইসরা : ৫৬-৫৭)
ইবনে কাসীর র. এই আয়াতের তাফসিরে যা বলেন তার সারাংশ হল, আয়াতটি সেসব লোকের শানে নাযিল হয়েছে, যারা ঈসা আ. ও মালাইকাদের ইবাদত করত। যারা আল্লাহ ছাড়া অন্যদের নিকট দোয়া করত এই আয়াত সেসব ব্যক্তিদের কাজের প্রতিবাত করছে। তারা নবী কিংবা ওলী হলেও একই কথা প্রযোজ্য।
৭। কেউ কেউ ধারণা করে যে, আল্লাহ ছাড়া অন্যের নিকট বিপদে মুক্তি চাওয়া জায়েয। তারা বলে: সত্যিকারের বিপদ ঊদ্ধারকারী হলেন আল্লাহ, আর রাসূল বা আউলিয়াদের নিকট বিপদ থেকে উদ্ধার চাওয়া রূপক স্বরূপ। যেমন মানুষ বলে থাকে যে, আমাকে ঐ ঔষধ বা ডাক্তার রোগ মুক্তি দিয়েছে। তাদের এসব কথা ঠিক নয়। কারণ ইবরাহীম আ. বলেন:
(আরবি)
যিনি আমাকে সৃষ্টি করেছেন। অত:পর তিনিই আমাকে হেদায়েত দিয়েছেন। আর যিনি আমাকে খাওয়ান এবং পান করান। আর যখন আমি অসুস্থ হই, তখন যিনি আমাকে আরোগ্য করেন। (সূরা শুয়ারা : ৭৮-৮০)
উপরোক্ত আয়াতে আল্লাহ তাআলা বার বার তিনিই করেন বলে কথাটা উল্লেখ করেছেন এজন্য যে, নিশ্চয়ই হিদায়াত দাতা, রিযক দাতা, সুস্থতা দানকারী একমাত্র তিনিই, অন্য কেউ নয়। সুতরাং ঔষধ হচ্ছে আল্লাহর রহমতের দ্বারা রোগমুক্তির উপকরণ, সে নিজে রোগমুক্তি দাতা নয়।
৮। এমন অনেক ব্যক্তি আছে যারা বিপদ থেকে উদ্ধারের জন্য, উদ্ধারকারী জীবিত কি মৃত তা প্রভেদ করে না। কিন্ত আল্লাহ তাআলা বলেন:
(আরবি)
জীবিত ও মৃত ব্যক্তিরা কখনই এক সমান নয়। (সূরা ফাতির : ২২ )
অন্যত্র বলেন:
(আরবি)
তখন তার নিজের দলের লোকটি শত্রুদলের লোকটির বিরুদ্ধে তার কাছে সাহায্য চাইল। (সূরা কাসাস : ১৫ )
ঘটনাটি এমন এক ব্যক্তি সম্বন্ধে যিনি মুসা আ.-এর নিকট সাহায্য চেয়েছিলেন শত্রুর বিরুদ্ধে। আর তিনি সাহায্যও করেছিলেন।
(আরবি)
সে তাকে মুষ্টিঘাত করে, ফলে সে মৃত্যুমুখে পতিত হয়। (সূরা কাসাস: ১৫)
কিন্তু কোনো অবস্থাতে মৃত ব্যক্তির নিকট বিপদে সাহায্য চাওয়া জায়েয নয়। কারণ, সে আহ্বান শুনতে পায় না। আর শুনেও যদি, কিন্তু জবাব দেয়ার কোনো ক্ষমতা তার নেই। এ সম্বন্ধে আল্লাহ তাআলা বলেন:
(আরবি)
যদি তোমরা তাদেরকে ডাক, তারা তোমাদের ডাক শুনবে না; আর শুনতে পেলেও তোমাদের ডাকে সাড়া দেবে এবং কিয়ামতের দিন তারা তোমাদের শরিক করাকে অস্বীকার করবে। (সূরা ফাতির : ১৪ )
এই আয়াত হতে স্পষ্টই প্রতীয়মান হল যে, মৃতদের ডাকাডাকি করা, তাদের নিকট দোয়া চাওয়া শিরকের পর্যায়ভুক্ত।
অন্যত্র আল্লাহ তাআলা বলেন:
(আরবি)
আর তারা আল্লাহ ছাড়া যাদেরকে ডাকে, তারা কিছু সৃষ্টি করতে পারে না, বরং তাদেরকেই সৃষ্টি করা হয়। (তারা) মৃত, জীবিত নয় এবং তারা জানে না কখন তাদের পুনরুজ্জীবিত করা হবে। (সূরা নাহল : ২০-২১ )
৯। সহিহ হাদিসে বর্ণিত আছে, লোকেরা কিয়ামতের দিন নবীদের নিকট এসে শাফায়াত প্রার্থনা করবে। এভাবে শেষ পর্যায়ে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহ ওয়াসাল্লাম-এর নিকট এসে, তাদের উপর আপতিত বিপদ হতে উদ্ধারের জন্য শাফায়াতের অনুরোধ করবে। তখন তিনি বলবেন: হ্যাঁ আমি তা করব। তারপর তিনি আরশের নীচে সিজদা করবেন এবং আল্লাহ তাআলার নিকট সে বিপদ হতে উদ্ধার এবং শীঘ্র বিচার কার্য শুরুর প্রার্থনা করবেন। এই শাফায়াত এমন সময় তাঁর নিকট চাওয়া হবে, যখন তিনি জীবিত হবেন এবং তাঁর সাথে লোকেরা কথা বলবে এবং তিনিও তাদের সাথে কথা বলবেন। তারা আরজি জানাবে যে, তিনি যেন তাদের জন্য আল্লাহর নিকট সুপারিশ (শাফায়াত) করেন এবং তাদের জন্য বিপদ মুক্তির প্রার্থনা করেন। আর এটাই রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম করবেন। (আমার মাতা পিতা তার জন্য কোরবান হউক)।
১০। মৃত ও জীবিতদের কাছে প্রার্থনার মধ্যে পার্থক্য যে আছে, সে প্রসঙ্গে সব চেয়ে বড় দলিল উমর রা.-এর আমল, যখন তাদের মধ্যে দুর্ভিক্ষের প্রসার ঘটেছিল। তখন তিনি রাসূলের (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) চাচা আববাস রা.-এর নিকট তাদের জন্য দোয় চেয়েছিলেন। রাসূলের সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিকট দোয়া চাননি, কারণ ততদিনে তিনি উপরের বন্ধু (মহান আল্লাহ) র নিকট প্রত্যাবর্তন করেছেন।
১১। বহু আলেম ধারণা করেন যে, অসীলা এবং বিপদে সাহায্য চাওয়া একই ধরণের। আসলে তাদের মধ্যে বিরাট পার্থক্য রয়েছে। অসীলা হল আল্লাহর নিকট কিছু প্রার্থনা করা কোনো মাধ্যম ধরে। যেমন বলা হে আল্লাহ! আপনার প্রতি ও রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহ ওয়াসাল্লামের প্রতি আমাদের যে ভালবাসা আছে, তার অসীলায় আমাকে বিপদ মুক্ত করুন। এভাবে দোয়া করা জায়েয। আর বিপদে সাহায্য চাওয়া হল, কোনো গাইরুল্লাহর নিকট কিছু চাওয়া। যেমন: হে আল্লাহর রাসূল! আমাদেরকে বিপদ হতে উদ্ধার করুন। এটা কোন ক্রমেই জায়েয নয়। এটা বড় শিরকের অন্তর্ভুক্ত।
কারণ আল্লাহ তাআলা বলেন:
(আরবি)
আর আল্লাহকে ছেড়ে এমন কাউকে ডেকো না, যে না তোমার কোনো উপকার করতে পারবে না কোনো ক্ষতি। যদি তা কর অবশ্যই তুমি জালিমদের (মুশরিক) অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবে। (সূরা ইউনুস : ১০৬ )
আল্লাহ তাআলা তার রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে অন্যদের বলতে বলেছেন:
(আরবি)
বল, আমি কোনো ক্রমেই তোমাদের ক্ষতি বা ভাল করার ক্ষমতা রাখি না। (সূরা জিন : ২১)
অন্যত্র আল্লাহ তাআলা বলেন:
(আরবি)
বল, আমি তো কেবল আমার প্রতিপালককেই ডাকি, আর তার সাথে কাউকে শরিক করি না। (সূরা জিন : ২০ )
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
إذَا سَأَلْتَ فَاسْأَلِ اللَّهَ وَ إذَا اسْتَعَنْتَ فَاسْتَعِنْ بِاللَّهِ ( رواه الترمذى وقال حسن صحيح )
অর্থাৎ, যখন (কিছু) চাইবে আল্লাহর কাছেই চাইবে আর যখন সাহায্য প্রার্থনা করবে আল্লাহর কাছেই প্রার্থনা করবে। (তিরমিজি, হাসান সহিহ)
কবি বলেন:
বিপদে একমাত্র আল্লাহর নিকটেই চাই
কারণ, তিনি ব্যতীত দূরকারী আর তো কেউ নাই
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/541/4
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।