hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

অন্য-পথের-কন্যারা

লেখকঃ Mrs. Carol. L. Anway M.S. Ed.

২১
ইসলামের মাঝে উত্তর খুঁজে পাওয়া
মেয়েদের কেউ কেউ তাদের মুসলিম স্বামীদের কাছে খৃস্টধর্মের যথার্থতা প্রমাণ করতে চেয়েছে। তারা খৃস্টান নেতাদের কাছে সাহায্য চায়, কিন্তু তা করতে গিয়ে তারা নিরাশ হয়। কোন কোন মেয়েরা মুসলিম অনুভূতি নিয়েও খৃষ্ট ধর্ম ত্যাগ না করতে যথেষ্ট চেষ্টা করেছে। অনেক ধর্মীয় প্রশ্নই মনে হয়েছে তাদের অস্থিতিশীল করে রেখেছে। অথচ মনে হয়েছে ইসলামের কাছে সে সবের উত্তর রয়েছে'- খৃস্টান ধর্মতত্ত্বে প্রায়ই সংশয় দেখা দিয়েছে। ইসলামে কেবল একজন ঈশ্বরই রয়েছেন, মুসলিমরা তাই প্রশ্ন করে, তাহলে JESUS আবার কিভাবে ঈশ্বর হন?”

বহু খৃস্টানের মতে, ঈশ্বরের আক্ষরিক বাণী যে বাইবেল, তাও এখানে প্রশ্নের সম্মুখীন। মুসলিমরা জোর দিয়ে বলে যে, যে সমস্ত পুস্তক খন্ড নিয়ে বাইবেল গঠিত, শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে সেগুলোতে বহু পরিবর্তন করা হয়েছে। আর বাইবেল লেখা হয়েছে এমন মানুষ দ্বারা যারা অনুপ্রাণিত বোধ’ করেছেন এবং প্রায়ই ঘটনা ঘটার বহু বছর পরে সে সব লেখা হয়েছে। তারা (মুসলিমরা) বাইবেলে বিপরীতধর্মী বক্তব্যসমূহও নির্দিষ্ট করে দেখায়।

মুসলিমরা নিজেদের বিশ্বাস সম্বন্ধে নিশ্চিত ও বিজ্ঞ এবং প্রায়ই ঈশ্বরের উত্তরের ও শান্তির সন্ধানী কোন মানুষের সংশয়ের শূন্যতা পূরণ করতে সমর্থ । মেয়েদের অনেকের গল্পেই তারা যেভাবে খৃস্টান ধর্মতত্ত্ব নিয়ে অসন্তুষ্ট, তা নানা মাত্রায় ফুটে উঠেছে। কিছু সমস্যার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল এয়ী (TRINITY), আদি পাপ অথবা ঈশ্বরের পুত্র JESUS বা ঈশ্বর JESUS। এ ধরনের কিছু ধারণা নিয়ে তাদের নৈরাশ্য, তাদের জন্য নতুন ধর্মীয় অভিব্যক্তির দ্বার উন্মোচন করতে সাহায্য করে।

আমাদের দ্বিতীয় সন্তানের জন্মের পরে,আমি চার্চে ফিরে যাবার সিদ্ধান্ত নিই। আমি এতই আগ্রহী হয়ে উঠি যে আমি গান গাইতাম, বাইবেল পড়তাম আর আমার স্বামীকে বোঝাতাম- চার্চে যাওয়াটা তারও কত প্রয়োজন। কিছুটা অনিচ্ছা সত্ত্বেও সে আমার ও আমার মেয়ের সাথে বেশ ক’বার চার্চে যায়।

একদিন সে আমাকে বললো, “আমি আর যেতে পারবো না এবং আমি চাই না, তুমি আমাদের মেয়েকেও আর নিয়ে যাও।” আমাদের মাঝে একটা বড় ঝগড়া হলো এবং আমাদের ছাড়াছাড়ি প্রায় হয় বলে- তখন আমরা ঠিক করলাম যে, আমরা দুজনেই দুটো ধর্মকেই আবার ভেবে দেখবো। আমি যদি তাকে সন্তোষজনকভাবে খৃস্টধর্ম ব্যাখ্যা করতে পারি, তবে সে খৃষ্টান হয়ে যাবে। একই সময়ে আমি আবার ইসলাম নিয়ে চিন্তা করবো। (আমাদের বিয়ের ২ বছর পর আমি ইসলাম গ্রহণ করি, কিন্তু সে ধর্ম পালনে তৎপর না হওয়ায় আমি খুব তাড়াতাড়িই আগ্রহ হারিয়ে ফেলি।)।

ধর্মযাজক ও ধর্মতাত্ত্বিকসহ এ ব্যাপারে প্রধান যারা, তাদের আমি অনেক প্রশ্ন করতে থাকি- যাতে উত্তর পেয়ে আমি আমার স্বামীর কাছে খৃষ্টধর্ম প্রমাণ করতে পারি। আমি এমন একান্তভাবে ব্যাপারটা চাইতাম যে, এদের অনেকের কাছেই সাহায্য চাইতে গিয়ে আমি কেঁদে ফেলি এবং এদের বেশীরভাগই আমি দুঃখিত। আমি জানি না' অথবা 'আমি তোমাকে লিখে জানাবো’- এ ধরনের উত্তর দিতো। কিন্তু আমি কখনোই তাদের কাছ থেকে কিছু পাইনি। আমি তাকে ধর্মান্তরিত করার জন্য যত চেষ্টা করতে থাকি, ততই আমি ইসলামের কাছে চলে যেতে থাকি, এর মুক্তির জন্য। আর শেষ পর্যন্ত আমি আল্লাহতে বিশ্বাস ও তার একত্বের কাছে আত্মসমর্পণ করি।

একের পিঠে এক ঘটনা মিলে আমার স্বামী ও আমি এক সময় ধর্ম অনুশীলনকারী (PRACTICING) মুসলিমে পরিণত হই। ইসলাম আমাকে মনের শান্তি দেয়, কারণ আমাকে এয়ী বা ঈশ্বর কিভাবে একের ভিতরে তিন' বা ঈশ্বর কিভাবে ক্রুশে মারা গেলেন এসব বুঝতে হয় না। আমার জন্য ইসলামই এসবের উত্তর।

আমি যখন কলেজে গেলাম, তখন আমি নিজেকে AGNOSTIC বলতাম। আমি মনে করতাম আমি ঈশ্বরে বিশ্বাস করি এবং এ সম্বন্ধে আর কিছু করতে চাইতাম না। কয়েক বছর পরে আমি ধার্মিক অবস্থায় ফিরে যাবার জন্য প্রস্তুত ছিলাম। এর মাঝে লেবানন থেকে একজন মানুষের সাথে আমার দেখা হয়, যে পরবর্তীতে আমার স্বামী হবে। সে এবং আমি উভয়ে ইসলাম সম্বন্ধে জানতে শুরু করি এবং ৬ মাস পরে আমি ধর্মান্তরিত হই। তারও ৬ মাস পরে আমরা বিবাহিত হই। JESUS ঈশ্বরের ছেলে নন, কোন অপরাধবোধ ছাড়া একথাটা বলতে আমার অনেক সময় লাগে। কিন্তু আমি অনুভব করি, বিশ্বাসগুলো (উভয় ধর্মের) বেশ কাছাকাছি। MARY কুমারী ছিলেন এবং JESUS একজন গুরুত্বপূর্ণ নবী ছিলেন। তফাৎটা ছিল- JESUS-এ ঐশ্বরিক চরিত্রের ব্যাপারে।

“মুহাম্মদ একজন খুনী এবং তরবারী দ্বারা ইসলামের প্রসার ঘটে” এর বাইরে ইসলাম সম্বন্ধে আমি কখনো কিছু জানতাম না। বিয়ের আগে আমি আমার স্বামীর সাথে মেলামেশা করতাম (সে তখনও অনুশীলনকারী মুসলিম ছিল না)। কিন্তু আমরা যখন বিয়ে করলাম এবং শেষ পর্যন্ত সে যখন তার পরিবারকে জানালো, তখন তার বাবা বললেন যে, আমাকে মুসলিম হতে হবে। আমি বললাম যে, একজন পুরুষের জন্য আমি আমার ধর্ম বদলাতে পারবো না। কারণ, আমি সব সময়ই ঈশ্বরের খুব কাছের ছিলাম। কিন্তু আমার কখনো সোজা হাঁটার একটা পথ ছিল না। তারপরে আমি কি বিশ্বাস করি সে নিয়ে কথা বলতে শুরু করলাম। আমি ঈশ্বরের কাছে প্রতিজ্ঞা করলাম যে আমি ইসলাম সম্বন্ধে ভেবে দেখবো আর ঈশ্বরকে বললাম আমাকে দিক-নির্দেশনা দিতে। কয়েক মাসের মধ্যে আমি আমার স্বামীর এক বন্ধুর সাথে কথা বলতে শুরু করলাম, যিনি ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন এবং একজন বিনয়ী অনুশীলনরত মুসলিম ছিলেন। আমি তাকে অনেক প্রশ্নই জিজ্ঞেস করি। এই বিষয়টি (ইসলাম সম্বন্ধে প্রশ্নপর্ব) আমি আমার স্বামীর কাছ থেকে আলাদা রাখি কারণ আমি চাইছিলাম যতটুকু সম্ভব নিষ্ঠাবান হতে ও প্রভাবমুক্ত থাকতে। রবিবারের স্কুল বই এবং প্রশিক্ষণে বর্ণিত নরকে পোড়ার দৃশ্যের সেই আগুনঝরা ধারণা থেকে মুক্তি পাওয়া ছিল ছিল আমার জন্য সবচেয়ে কঠিন ব্যাপারের একটা। আমাকে কতবার বলা হয়েছে যে, আমি যদি বিশ্বাস না করি যে, JESUS.আমার পাপের জন্য মারা গিয়েছেন এবং আমার ত্রাণকর্তা ছিলেন তবে চিরকালের জন্য আমি জাহান্নামে যাবে। কিন্তু আল্লাহ আমাকে পথ দেখিয়েছেন। আমি ইসলাম সম্বন্ধে অনেক বই পড়ছিলাম, আর যা কিছুই পড়ছিলাম- তাই ছিল আমার ভিতরের অনুভূতির কথা। সব প্রশ্নের উত্তরই সেখানে ছিল। আমি সবকিছুই বুঝে না থাকতে পারি, তবে যতটুকু বুঝেছি, তাই অর্থবহ মনে হয়েছে। আমি ইসলাম গ্রহণ করি এবং আমার ছয় মাসের স্বামীর সাথে প্রথম রমজান মাস পালন করি। আমার স্বামীও তখন তার বিশ্বাসের অনুশীলন করছিল।

খৃস্টানরা যে JESUS কে ঈশ্বর মনে করে, এই ধারণাটা কিছু মেয়েদের কাছে বাস্তবতা হয়ে দাঁড়ায়নি। মুসলিমরা তাই এই ধারণাকে এই বলে বাতিল করতে সমর্থ হয় যে, যে কোন কিছু বা জনকে ঈশ্বরের সমান পর্যায়ে নিয়ে যাওয়াটা একটা বিরাট পাপ। এই বিষয়টাই সম্ভবতঃ খৃস্টান এবং মুসলিমদের মাঝে সবচেয়ে বড় বিভেদ সৃষ্টিকারী বিশ্বাস। খৃস্টানদের জন্য JESUS কে ত্রয়ীর (TRINITY) অংশ হিসেবে না মানাটা একটা বিরাট পাপ, অথবা মুসলমানদের জন্য JESUS কে (যাকে তারা শ্রদ্ধেয় নবী মনে করে) ঈশ্বরের পর্যায়ের ভাবাটাই সবচেয়ে জঘন্য পাপ বলে গণ্য হবে।

আমি আমার বন্ধুকে বললাম আমার সাথে চার্চের প্রার্থনায় যেতে। সে বললো যে, সে মুসলিম, চার্চে যায় না। একজন মুসলিম কি জিনিস?' আমি জানতে চাইলাম। একদম অনবগত অবস্থায় যে আমার জীবনটা তার উত্তর দিতে শুরু করার সাথে সাথে চিরকালের জন্য বদলে যাবে। প্রথমে আমি মনোেযোগ দিয়ে শুনছিলাম, যখনি সে JESUS কে ঈশ্বরের পুত্র বলে অস্বীকার করার অংশে পৌছালো, এমনকি এও অস্বীকার করলো যে, আমাদের জন্য তিনি ক্রুশে নিজেকে বলিদান করেছেন, আমি আর পারলাম না- ক্ষমা করতে বললাম আমাকেনিজেকে তিরস্কার করতে লাগলাম এতটুকু সময় অপচয় করার জন্য। কেননা আমি তো প্রার্থনার সুযোগ হারিয়েছি। এখন আমাকে স্বীকারোক্তির জন্য যেতে হবে ।

পরে আবার আমরা নিজেদের বিশ্বাস নিয়ে কথা বলি। আমাদের আরো বেশী বেশী করে অপরকে নিজের বিশ্বাসের মতো বিশ্বাসে বিশ্বাসী মনে হতে লাগলো ঃ স্বর্গ ও নরক, ফেরেশতাসমূহ, মানুষের প্রতি আমাদের কর্তব্য, আসমানী কিতাবসমূহ। কেবল ঐ JESUS ব্যাপারটাই আমাদের যেন দুই বিপরীত মেরুতে নিয়ে যেতো। আমি অবশ্য আরেকটা জটিলতা লক্ষ্য করলাম, সবকিছু সত্ত্বেও আমি তার প্রেমে পড়ে যাচ্ছিলাম।

ইসলাম কোন ইস্যু ছিল না। ইস্যু ছিল খৃস্টধর্ম। আমি সব দিক থেকেই একজন সন্দেহবাদী ছিলাম, আর অপরাধবোেধও ছিল সব কিছু ছাপাননা। আমি এই সন্দেহ-দানবের হাত থেকে রক্ষা পাবার জন্য, সম্ভব সব ধরনের পরামর্শ চেয়ে বেড়াতে লাগলাম। তারপর এক সপ্তাহ সময়ের মাঝে তিনটি ঘটনা ঘটলো, যা আমাকে গোটা খৃষ্ট ধর্মকেই ত্যাগ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করায়।

প্রথম আমি একজন নান (NUN)-এর কাছে যাই, যাকে আমি গভীরভাবে বিশ্বাস করতাম এবং তার কাছে আমার হৃদয়ের সব কথা খুলে ধরি। সে খুব সহমর্মিতার সাথে সাড়া দেয়। কিন্তু বিদায় ক্ষণে সে আমার হাতে একখানা কোরআন ধরিয়ে দেয়। আমি খুব সংশয়ে পড়ে গেলাম। তারপর আমি আমার ধর্ম শিক্ষকের কাছে গেলাম। কথা বলতে বলতে আমার সংশয় আরো বেড়েই চললো এবং শেষকালে আমি বলেই ফেললাম- “দেখুন, আমি শুধু চাই যে সন্দেহাতীতভাবে এবং পুরো বিশ্বাস নিয়ে, আপনি আমাকে বলেন যে, JESUS CHRIST ঈশ্বরের পুত্র। তিনি আমার দিকে না তাকিয়ে বললেন, “আমি তোমাকে তা বলতে পারবো না। এখন আমার রাগও হলো। এ সমস্ত মানুষ জনের হয়েছেটা কি যে, তারা আমি যা জানতে চাইছি তা বলতে অস্বীকার করছে?

শেষ পর্যন্ত আমি ঈশ্বরের শরণাপন্ন হলাম। আমি নিশ্চিত ছিলাম যে, অন্ততঃ তিনি আমার জন্য তখনও রয়েছেন। এবং আমাকে সাহায্য করবেন। আমি প্রার্থনা করলাম যে, তিনি যেন আমার হৃদয়-মন খুলে দেন এবং আমাকে আমার খুঁজে চলা উত্তর দেখিয়ে দেন। আমি একটা পন্থা অবলম্বন করলাম যা আমি আগেও বহুবার করেছি। আমার যাবতীয় প্রার্থনা মনে মনে শেষ করে আমি হঠাৎই অপরিকল্পিতভাবে বাইবেলের একটা পৃষ্ঠা খুলে ধরতাম আর সেখানেই আমার উত্তর খুঁজে পেতাম। আমি বাইবেলে PONTIUS PILATE-এর সামনে JESUS এর বিচারের জায়গাটা খুললাম। PILATE, JESUS কে দিয়ে এমন একটা কিছু। বলাতে চাইছিল, যার ফলশ্রুতিতে তাকে মৃত্যুদন্ড দেয়া যায় এবং সে গণমানুষের ইচ্ছা চরিতার্থ করতে গিয়ে ঐ কাজ করার অপরাধ বোধ থেকে মুক্তি চাইছিল। PILATE তাকে জিজ্ঞেস করছিল, “তুমি কি ঈশ্বরের পুত্র?" আর MATTHEW, MARK, LUKE এবং JOHN সব অধ্যায়েই JESUS এর উত্তর ছিল “এটা তুমি, যে ঐ কথা বলছে"।

আমার বয়স যখন ১৮, তখন আমি স্থানীয় এক খৃস্টান কলেজে যেতাম। ওখানেই আমি প্রথম একজন মুসলিমের সংস্পর্শে আসি। ওখানে ওদের বেশ ক'জনই ছিল এবং একদম অজানা একদল মানুষের ধারণাটাই আমাকে খুব আনন্দ দিতো- “পবিত্র ভূমি থেকে আসা একদল মানুষ। “পৃথিবীর জীবন্তু ধর্মসমূহ" বলে একটা কোর্স গ্রহণ করি আমি, এবং সেই সুবাদে ইসলাম সম্বন্ধে কিছু জানি। আমার সাথে আমার হবু স্বামীর দেখা হয় ওখানেই। যখন। আমার বয়স ছিল ১৯ বছর। ৪ মাস পর আমি তাকে বিয়ে করি।

একটা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার জন্য আমরা বেশ দূরে স্থানান্তরিত হই। সেখানে আমার সাথে এক আমেরিকান মুসলিম মহিলার দেখা হয়, যিনি হিজাব পরতেন। তিনি আমাকে ইসলামের উপর বই ও প্যালেট দিলেন। আমি সেগুলোর কিছু পড়লাম, আর মুসলিম ও খৃষ্টানদের ভিতর JESUS -এর ঐশ্বরিক ব্যাপার-স্যাপার ও বাইবেলের সূত্রের সত্যতা নিয়ে কিছু বিতর্ক দেখলাম।

তখনই আমি প্রথমবারের মতো পরিষ্কারভাবে শুনলাম যে খৃস্টানরা। (CATHOLIC সহ) মনে করে যে JESUS ঈশ্বর আর বাইবেল মানুষের দ্বারা পরিবর্তিত হয়েছে এবং এর অধিকাংশই মানুষের রচনা, ঈশ্বরের নয়। আমি হতবাক হয়ে যাই। তখনই আমি জানলাম যে আমি আর ওদের একজন নই।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন